শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:২১, বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

নারীদের কাছে জনপ্রিয় চিকিৎসা ‘ফ্যাট ফ্রিজিং’ নিয়ে বিতর্ক কেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নারীদের কাছে জনপ্রিয় চিকিৎসা ‘ফ্যাট ফ্রিজিং’ নিয়ে বিতর্ক কেন?

ফ্যাট ফ্রিজিং হচ্ছে শরীরের মেদ কমানোর একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি এবং এরই মধ্যে সারা বিশ্বের ক্লিনিক ও স্পা-গুলোতে আনুমানিক ৮০ লক্ষেরও বেশি গ্রহীতাকে এই চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। কিন্তু এটি সম্প্রতি সংবাদ মাধ্যমে খবর হয়ে উঠেছে অন্যরকম কিছু কারণে।

উনিশশো' নব্বই-এর দশকের সুপার মডেলদের একজন হলেন কানাডিয়ান লিন্ডা ইভানজেলিস্টা। তিনি সম্প্রতি পাঁচ কোটি ডলারের একটি ক্ষতিপূরণ মামলা করেছেন এই চিকিৎসার বিরুদ্ধে। তিনি দাবি করছেন, এই ফ্যাট ফ্রিজিং চিকিৎসা তার দেহসৌষ্ঠবের মারাত্মক বিকৃতি ঘটিয়েছে।

লিন্ডা বলছেন, তার দেহে প্যারাডক্সিক্যাল অ্যাডিপোজ হাইপারপ্লাসিয়া (পিএএইচ) নামে এক বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। এতে ওই চিকিৎসার ফলে 'যা ঘটবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল তার বিপরীতটি ঘটেছে' - তার দেহে মেদ কোষ বেড়ে গেছে, যে ঝুঁকির ব্যাপারে তাকে ওই চিকিৎসার আগে সচেতন করা হয়নি বলে তিনি দাবি করছেন।

যে কোম্পানিটি লিণ্ডা ব্যবহার করেছিলেন, এ ব্যাপারে তাদের মন্তব্য চেয়ে বিবিসি অনুরোধ করেছিল, তবে এখনও কোম্পানিটি কোন জবাব দেয়নি।

কোম্পানিটি এখন তাদের ওয়েবসাইটে বলছে, "কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে এ চিকিৎসার ফল ভিন্ন হতে পারে" এবং "বিরল কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও দেখা দিতে পারে।" লিন্ডা ইভানজেলিস্টার পরামর্শকরা বলছেন, তিনি এই চিকিৎসা নেবার পর এসব কথা যোগ করা হয়েছে।

সুতরাং প্রশ্ন হচ্ছে, এই ফ্যাট ফ্রিজিং চিকিৎসা কীভাবে হয় এবং এর ঝুঁকিগুলোই বা কী? এখানে তিন জন তাদের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন।  

যুক্তরাজ্যের এলসা বার্ন-মারডকের কাছে কসমেটিক সৌন্দর্য বর্ধনের প্রক্রিয়া নতুন কিছুই নয়।

টিনএজে পা দেবার পর থেকেই তিনি তার 'বডি-ইমেজ' নিয়ে দুর্ভাবনায় থাকতেন অর্থাৎ তাকে দেখতে কেমন লাগছে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা করতেন। একুশ বছর বয়সে তিনি লাইপোসাকশন করান - যা দেহের অতিরিক্ত মেদ অপসারণের একটি প্রক্রিয়া। তিনি তার স্তনের আকার সুন্দর করতে ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্টও লাগিয়েছেন।

কিন্তু এসব প্রক্রিয়ার কথা তিনি তার বন্ধু ও পরিবারের কাছে তখন গোপন রেখেছিলেন।

"আমি ব্যাপকভাবে লাইপোসাকশন করিয়েছিলাম, কিন্তু আমার তখন খাদ্য গ্রহণ নিয়ে মানসিক সমস্যা ছিল, ডিসমর্ফিক ডিসঅর্ডারও ছিল" - যার অর্থ শারীরিক ত্রুটি নিয়ে দুশ্চিন্তা করার মানসিক সমস্যা।

"আমাকে হয়তো তখন লাইপোসাকশন দেয়া উচিত হয়নি, কারণ আমি সে সময় খুবই ছোট ছিলাম," বিবিসিকে বলছিলেন এলসা।

সেটা গত বছরের কথা । ক্যারিবিয়ানে যাবার একটা পরিকল্পনা ছিল এলসার। তার আগেই তার মধ্যে নিজের শরীর নিয়ে সেইসব পুরোনো ভয়গুলো আবার ফিরে এলো।

তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন, ফ্যাট ফ্রিজিং চিকিৎসা করাবেন। তিন মাসে তিনটি সেশন করলেন তিনি। তিন দফায় তার পিঠে, পেটে, বাহুতে এবং উরুর ভেতর দিকে ফ্যাট ফ্রিজিং করা হলো।

এলসা আগে থেকেই বিস্তর পড়াশোনা করে এ চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন সবচেয়ে সস্তা বিকল্পটি নেবার।

"দুটি জায়গা ছিল - এর একটি হলো এক হেয়ারড্রেসারের দোকানের নিচের তলায় একটি কক্ষে, যেখানে একজন মহিলা এটি চালান। অন্যটি হচ্ছে একটা ডিপার্টমেন্ট স্টোরের ভেতরে, বেশ সাজানো গোছানো রূপচর্চার ক্লিনিকের ভেতরে।"

"শেষ পর্যন্ত খরচের কথা চিন্তা করেই আমি সস্তা জায়গাটিতে গেলাম।"

এলসা তার এই চিকিৎসার জন্য ৬৫০ পাউন্ড খরচ করেছিলেন। যুক্তরাজ্যে ফ্যাট ফ্রিজিং-এর জন্য নানা বাজেটের সুযোগ আছে - যা নির্ভর করে দেহের কয়টি জায়গায় আপনি এটা করাবেন এবং এ জন্য কতগুলো 'সেশন' লাগবে।

একটি পুরো কোর্স আপনি ৪০০ পাউন্ডেও করাতে পারেন, আবার শুধু মাত্র একটি চিকিৎসার জন্য ৮০০ পাউন্ড খরচ হবে এমন জায়গাও আছে।

এলসা বলছেন, যিনি তাকে প্রথম দিন ফ্যাট ফ্রিজিং ট্রিটমেন্ট দিয়েছিলেন, তার সাথে সেদিনই তার প্রথম দেখা হয় - এর আগে চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে তার সাথে কোন প্রাথমিক আলোচনা হয়নি।

শরীরের প্রতি অংশের জন্য একেকটি সেশন চলেছিল প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে। এ সময় তার দেহের নির্দিষ্ট জায়গাগুলোতে সাকশন ক্ল্যাম্প বা শোষক যন্ত্র বসানো হয় - যার সাথে সংযুক্ত ছিল আরেকটি যন্ত্র।

"আমার মনে হয়েছিল যেন একটি ভ্যাকুয়াম ক্লিনার আমাকে শুষে নিচ্ছে।" "আমার মনে আছে, আমার পেটটা এটা জমে যাওয়া মাখনের টুকরার মত দেখাচ্ছিল। স্পর্শ করলে বোঝা যাচ্ছিল, জায়গাটা ভীষণ ঠান্ডা আর পাথরের মত শক্ত হয়ে গেছে ।"

"আমার শরীরে চারকোণা কালো দাগ পড়ে গেল। সবচেয়ে খারাপ দাগটা ছিল পিঠে। বেশ কয়েকদিন ধরে ওটার রঙ ছিল গাঢ় বেগুনি, কিন্তু এতে কোন ব্যথাবেদনা ছিল না।"

এলসা বলছেন, তিনি যেমন ভেবেছিলেন, চিকিৎসা সেভাবেই হলো। কিন্তু তিনি তেমন কোন পরিবর্তন দেখতে পেলেন না।

"আমি প্রকৃতপক্ষেই তেমন কোন ফল পেলাম না। শেষ পর্যন্ত আমার মনে হলো আমি অকারণে ৬৫০ পাউণ্ড খরচ করেছি।"

এলসার সন্দেহ, তিনি সস্তায় চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন বলেই হয়তো কোন ফল পাননি। "আমি এখন ভাবি যদি আমি দামি ডিপার্টমেন্ট স্টোরের ক্লিনিকটাতে যেতাম তাহলে হয়তো চিকিৎসার ফল ভিন্ন হতো।"

তাহলে এলসার অবস্থা এখন কী?

"আমার এখন লজ্জা বোধ হয় যে আমি 'ব্রা তুললে পিঠের মেদ দেখা যায় কিনা' সেটা দিয়েই নিজের মূল্য নির্ধারণ করেছি," বলেন তিনি। "আমি যে এখনও আমার রূপের এই দিকটার ওপর এত গুরুত্ব দিচ্ছি, এটা ভাবতে খারাপ লাগে।"

"আমি বুদ্ধিমতী, আমি জানি যে আমার দেহ কোন ইস্যু নয়- এবং আপনি যদি সার্বিকভাবে আপনার স্বাস্থ্যের প্রতি মনোযোগ দিতে চান তাহলে ওপরে ওপরে মেদ কমানোর চিকিৎসা করানোটা সঠিক পথ নয়।"

ফ্যাট ফ্রিজিং কী?

এটি হচ্ছে মানবদেহের ভেতরে কোন কিছু না ঢুকিয়ে মেদ অপসারণের একটি প্রক্রিয়া। এই কৌশলকে বলে ক্রায়োলিপোলাইসিস।

বলা হয়, এর মাধ্যমে দেহের যেসব মেদ কোষ সহজে দূর করা যায় না, সেগুলোকে খুব নিম্ন তাপমাত্রায় ঠাণ্ডা করে তাকে ধ্বংস করে ফেলা যায়।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ক্লিনিকে এ প্রক্রিয়ার সুবিধা আছে। দাবি করা হয় যে দেহের যেসব জায়গায় মেদ জমে ফুলে যায় - যেমন চিবুকের নিচে, উরুর আশপাশে, তলপেটে, পিঠে বা বাহুর উর্ধ্বাংশে - এই চিকিৎসার মাধ্যমে তাকে সংকুচিত করে ফেলা যায়।

তবে যারা অতিরিক্ত মোটা এবং ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য এটা উপযোগী নয়।

এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে আছে ক্ষত সৃষ্টি হওয়া, জ্বালা-পোড়া, বা অনুভূতি অসাড় হয়ে যাওয়া। একটি বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে প্যারাডক্সিক্যাল অ্যাডিপোজ হাইপারপ্লাসিয়া বা পিএএইচ - যাতে মেদ কোষগুলোর আকার কমে না গিয়ে বরং তা উল্টো বড় হয়ে যায়।

সুপারমডেল লিন্ডা ইভানজেলিস্টা বলছেন, তার ক্ষেত্রে এটাই হয়েছে। পিএএইচের কেন হয় তার কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে বলা হয়, পুরুষদের ক্ষেত্রেই এটা বেশি হতে দেখা যায়।

'এ চিকিৎসায় সত্যি কাজ হয়'

লন্ডনে ফটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করেন জোয়ান মুহাম্মদ। তিনি চার বছর আগে ফ্যাট ফ্রিজিং করিয়েছিলেন। তারও আগে তিনি নিজে ১৫.৯ কেজি ওজন কমিয়েছিলেন।

"আমি লক্ষ্য করলাম, আমার একটা ছোট ভুঁড়ি হয়ে গেছে। ওখানে মেদ জমে গেছে এবং আমি যতই ডন-বৈঠক করি না কেন - কিছুতেই ওটা কমছিল না," বিবিসিকে বলছিলেন জোয়ান।

"আমাকে কেমন দেখাচ্ছে, এবং আমি নিজেকে যেমন দেখতে চাই - এসব ভেবেই আমি ওই সিদ্ধান্ত নেই।"

তিনি জোর দিয়ে বলছেন যে তিনি কোন 'আদর্শ নারীদেহ' অর্জন করতে চাইছিলেন না, বরং নিজের প্রতি ভালোবাসা থেকেই তিনি এই ফ্যাট ফ্রিজিং করিয়েছিলেন।

"ব্যাপারটা হচ্ছে এই রকম যে আমি যখন ঘুম থেকে উঠি এবং আয়নায় নিজেকে দেখি, তখন যাতে আমার ভালো লাগে, নিজের প্রতি নিজে চোখ টিপতে পারি।"

জোয়ান মুহাম্মদ তখন ফ্যাট ফ্রিজিং বিষয়ে জানার জন্য একটু গবেষণা করে নিলেন। তিনি তিনটি সেশন চিকিৎসা নিলেন। লন্ডনের একটি ক্লিনিকে বিশেষ মূল্যহ্রাসের 'অফার' পাওয়ায় এতে তার খরচ হলো ৪৫০ পাউণ্ডের মত।

প্রক্রিয়াটি করেছিলেন এমন একজন যিনি তখন প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন, তবে সেশন চলার সময় তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন।

"প্রতিটি পর্যায়েই তারা ছিল অত্যন্ত সতর্ক। তারা এটা নিশ্চিত করেছিল যে প্রক্রিয়াটির আগে যেন একজন ডাক্তার আমার সাক্ষাৎকার নেন।"

"তারা ছিল অত্যন্ত যত্নবান, এবং আমাকে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ব্যাপারে সাবধান করা হয়েছিল। তারা এটাও বলেছিল যে তাদের ব্যবহৃত যন্ত্রের কারণে কোন সমস্যা হলে বা আমার পিএএইচ হলে আমার লাইপোসাকশনের খরচ তারাই দেবে," বলেন জোয়ান।

"আমি সন্তানের মা এবং আমি অনুভব করলাম আমার ছোট ভুঁড়িটা চলে গেছে। চিকিৎসার ফলে আসলেই মেদ কোষগুলো অপসারিত হয়ে গিয়েছিল। আমার পেটটা তখন খুব সুন্দর দেখাচ্ছিল। কিন্তু তখনই শুরু হলো লকডাউন।"

জোয়ানের বয়স ৫০-এর কোঠায়, এবং ওই একই ক্লিনিকে তিনি আরও কিছু সৌন্দর্যবর্ধক চিকিৎসা করিয়েছেন। তবে তিনি মনে করেন, এগুলোকে 'চটজলদি সমাধান' হিসেবে দেখা ঠিক হবে না।

"এসব চিকিৎসায় কাজ হয়, কিন্তু আপনাকে অন্য কাজগুলো সঠিকভাবে করতে হবে - যেমন ব্যায়াম, প্রচুর পানি খাওয়া এবং স্বাস্থ্যসম্মত জীবন যাপন।"

'নিজের শরীর নিয়ে যা করতে মন চায়, তা করতে পারা উচিত'

ঘানার আক্রায় থাকেন রেইনার জুয়াতি - তিনি হচ্ছেন একজন খনি প্রকৌশলী। তিনি চাপ অনুভব করছিলেন যে তিনি যেমন দেখতে, তাতে একটা পরিবর্তন আনা দরকার।

তিনি ফ্যাট ফ্রিজিং করানোর কথা ভাবছিলেন, কিন্তু এখন পিএএইচ এবং লিন্ডা ইভানজেলিস্টার মামলার কথা জানার পর তার মনে হচ্ছে যে এটা হয়তো তার জন্য সর্বোত্তম বিকল্প হবে না ।

বেড়ে ওঠার সময় রেইনার দেখছিলেন যে তার ওজন ওঠানামা করছে। স্কুলে প্রথমে তাকে 'বেশি শুকনো' বলে উত্যক্ত করা হতো, পরে তাকে আবার মোটা বলেও উত্যক্ত করা হয়েছে।

এক বছর ধরে ডায়েটিং এবং অনিয়মিত ব্যায়াম করার পর রেইনার অপেক্ষাকৃত সহজ সমাধানের কথা ভাবতে শুরু করলেন।

"আমি আফ্রিকান পরিবার থেকে আসা, এবং সেখানে কিছু পরিবারের সদস্য থাকে যারা খোলাখুলিভাবেই আপনাকে 'মোটা' বলে তা নিয়ে মজা করবে, আপনাকে নিয়ে হাসবে," বলছিলেন ২৯-বছর বয়স্ক রেইনার।

"ঘানায় টোয়াই ভাষায় একটা কথা আছে 'ওবোলো' - যা একটা অশিষ্ট শব্দ এবং এটা কারো ওজন বেড়ে গেলে বা মোটা হয়ে গেলে তাকে নিয়ে বিদ্রুপ করতে ব্যবহার করা হয়।"

"আমি আমার শরীরকে ইতিবাচকভাবেই দেখি, কিন্তু আমি এটাও মনে করি যে সবারই নিজের শরীর নিয়ে যা মন চায় তা করতে পারা উচিত।"

"কারণ এক পর্যায়ে মানুষ কী বলছে, তা তার মনের ওপর প্রভাব ফেলতে শুরু করে, এবং তখন আপনি এ থেকে বেরিয়ে আসার একটা সহজ পথ খুঁজতে থাকবেন।"

রেইনার চাইছিলেন, তার দেহে পরিবর্তন আনার জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা না করে কীভাবে ওজন কমানো যায়।

ঘানায় এ ধরনের অপারেশন সচরাচর হতে দেখা যায়না, তবে রেইনার বলছেন, এখন এটা একটা স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে ওঠার পথে একটা পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে।

"এখন এটা আর অতটা নিষিদ্ধ ব্যাপার নয়। কারণ আগে কেউ অপারেশন নিয়ে কথা বলতে চাইতো না, কিন্তু দেখা যেতো যে আপনার পরিচিত কেউ একজন হয়তো বিদেশে গেল - আর ফিরে আসার পর দেখা গেল তাকে দেখতে একেবারে অন্যরকম লাগছে।"

রেইনার ফ্যাট ফ্রিজিং থেকে পিছিয়ে এসেছেন। কিন্তু তিনি মনে করেন যে এর ঝুঁকি এবং জটিলতা নিয়ে সচেতনতা তৈরি হলেও বেশিরভাগ লোককেই এ থেকে নিবৃত্ত রাখা যাবে না।

বিশেষজ্ঞরা কী বলেন?

যুক্তরাজ্যের একজন প্লাস্টিক সার্জন এবং ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন অব এস্থেটিক প্লাস্টিক সার্জনস-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্ক প্যাসিফিকো এ ব্যাপারে কথা বলেছেন।

এই সব প্রক্রিয়া - যেগুলো শুনতে অবিশ্বাস্য রকম আকর্ষণীয় মনে হয় - এবং যা করাচ্ছেন এমন লোকেরা, যারা চিকিৎসাবিজ্ঞানে প্রশিক্ষিত নন, তার বিরুদ্ধে সতর্ক হতে বলছেন তিনি।

"এটা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ যে কেউ যদি কোন চিকিৎসা দেন - তাহলে তাকে রোগীর কাছে সততা দেখাতে হবে, কারণ এটি একটি মেডিক্যাল প্রক্রিয়া।"

প্যাসিফিকো বলছেন, যারা ফ্যাট ফ্রিজিং করানোর কথা চিন্তা করছেন তাদের মনে রাখতে হবে যে এটা ব্যথা-বিহীন নয়, এবং এর ফলে কী হবে তা সবসময় আগে থেকে জানা সম্ভব নয়।

ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন অব এস্থেটিক প্লাস্টিক সার্জনস বলছে, ফ্যাট ফ্রিজিংয়ের পরে জটিলতা দেখা দিয়েছে এমন ২১ জন রোগীকে তাদের সদস্য ডাক্তাররা দেখেছেন। একটি জরিপে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

"পিএএইচ সচরাচর হতে দেখা যায় না, কিন্তু সাধারণত এটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। পিএএইচের চিকিৎসার জন্য রোগীদের লাইপোসাকশন করাতে হয়, বা অস্ত্রোপচার করাতে হয়। তা ছাড়া আমাদের ডাক্তাররা এমন রোগীর চিকিৎসা করেছেন, যারা ফ্যাট-ফ্রিজিংয়ের ফলে ডেড স্কিন নেক্রোসিসে আক্রান্ত হয়েছেন।"

এই সংস্থাটি এসব চিকিৎসার প্রচারণার ক্ষেত্রে আরও উন্নত নীতিমালা তৈরির আহ্বান জানিয়েছে।

"আমরা নন-সার্জিক্যাল প্রক্রিয়াকে যেভাবে বিপণন করা হচ্ছে তা দেখে উদ্বিগ্ন। একে এমনভাবে দেখানো হচ্ছে যে এগুলো সার্জিক্যাল চিকিৎসার চাইতে অনেক সহজ কিন্তু এতে একই রকম বা আরও ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে বলে কোথাও কোথাও দাবি করা হচ্ছে," বলছেন মেরি ও'ব্রায়েন।

একজন প্লাস্টিক সার্জন এবং ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন অব এস্থেটিক প্লাস্টিক সার্জনসের এই প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, "যখন আমরা নন-সার্জিক্যাল চিকিৎসার কথা বলি - তার অর্থ এই নয় যে এগুলো ঝুঁকিমুক্ত। আমার মনে হয়, এটা একটা খুবই প্রচলিত ভুল ধারণা।"

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম