শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:২১, বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

নারীদের কাছে জনপ্রিয় চিকিৎসা ‘ফ্যাট ফ্রিজিং’ নিয়ে বিতর্ক কেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নারীদের কাছে জনপ্রিয় চিকিৎসা ‘ফ্যাট ফ্রিজিং’ নিয়ে বিতর্ক কেন?

ফ্যাট ফ্রিজিং হচ্ছে শরীরের মেদ কমানোর একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি এবং এরই মধ্যে সারা বিশ্বের ক্লিনিক ও স্পা-গুলোতে আনুমানিক ৮০ লক্ষেরও বেশি গ্রহীতাকে এই চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। কিন্তু এটি সম্প্রতি সংবাদ মাধ্যমে খবর হয়ে উঠেছে অন্যরকম কিছু কারণে।

উনিশশো' নব্বই-এর দশকের সুপার মডেলদের একজন হলেন কানাডিয়ান লিন্ডা ইভানজেলিস্টা। তিনি সম্প্রতি পাঁচ কোটি ডলারের একটি ক্ষতিপূরণ মামলা করেছেন এই চিকিৎসার বিরুদ্ধে। তিনি দাবি করছেন, এই ফ্যাট ফ্রিজিং চিকিৎসা তার দেহসৌষ্ঠবের মারাত্মক বিকৃতি ঘটিয়েছে।

লিন্ডা বলছেন, তার দেহে প্যারাডক্সিক্যাল অ্যাডিপোজ হাইপারপ্লাসিয়া (পিএএইচ) নামে এক বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। এতে ওই চিকিৎসার ফলে 'যা ঘটবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল তার বিপরীতটি ঘটেছে' - তার দেহে মেদ কোষ বেড়ে গেছে, যে ঝুঁকির ব্যাপারে তাকে ওই চিকিৎসার আগে সচেতন করা হয়নি বলে তিনি দাবি করছেন।

যে কোম্পানিটি লিণ্ডা ব্যবহার করেছিলেন, এ ব্যাপারে তাদের মন্তব্য চেয়ে বিবিসি অনুরোধ করেছিল, তবে এখনও কোম্পানিটি কোন জবাব দেয়নি।

কোম্পানিটি এখন তাদের ওয়েবসাইটে বলছে, "কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে এ চিকিৎসার ফল ভিন্ন হতে পারে" এবং "বিরল কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও দেখা দিতে পারে।" লিন্ডা ইভানজেলিস্টার পরামর্শকরা বলছেন, তিনি এই চিকিৎসা নেবার পর এসব কথা যোগ করা হয়েছে।

সুতরাং প্রশ্ন হচ্ছে, এই ফ্যাট ফ্রিজিং চিকিৎসা কীভাবে হয় এবং এর ঝুঁকিগুলোই বা কী? এখানে তিন জন তাদের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন।  

যুক্তরাজ্যের এলসা বার্ন-মারডকের কাছে কসমেটিক সৌন্দর্য বর্ধনের প্রক্রিয়া নতুন কিছুই নয়।

টিনএজে পা দেবার পর থেকেই তিনি তার 'বডি-ইমেজ' নিয়ে দুর্ভাবনায় থাকতেন অর্থাৎ তাকে দেখতে কেমন লাগছে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা করতেন। একুশ বছর বয়সে তিনি লাইপোসাকশন করান - যা দেহের অতিরিক্ত মেদ অপসারণের একটি প্রক্রিয়া। তিনি তার স্তনের আকার সুন্দর করতে ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্টও লাগিয়েছেন।

কিন্তু এসব প্রক্রিয়ার কথা তিনি তার বন্ধু ও পরিবারের কাছে তখন গোপন রেখেছিলেন।

"আমি ব্যাপকভাবে লাইপোসাকশন করিয়েছিলাম, কিন্তু আমার তখন খাদ্য গ্রহণ নিয়ে মানসিক সমস্যা ছিল, ডিসমর্ফিক ডিসঅর্ডারও ছিল" - যার অর্থ শারীরিক ত্রুটি নিয়ে দুশ্চিন্তা করার মানসিক সমস্যা।

"আমাকে হয়তো তখন লাইপোসাকশন দেয়া উচিত হয়নি, কারণ আমি সে সময় খুবই ছোট ছিলাম," বিবিসিকে বলছিলেন এলসা।

সেটা গত বছরের কথা । ক্যারিবিয়ানে যাবার একটা পরিকল্পনা ছিল এলসার। তার আগেই তার মধ্যে নিজের শরীর নিয়ে সেইসব পুরোনো ভয়গুলো আবার ফিরে এলো।

তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন, ফ্যাট ফ্রিজিং চিকিৎসা করাবেন। তিন মাসে তিনটি সেশন করলেন তিনি। তিন দফায় তার পিঠে, পেটে, বাহুতে এবং উরুর ভেতর দিকে ফ্যাট ফ্রিজিং করা হলো।

এলসা আগে থেকেই বিস্তর পড়াশোনা করে এ চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন সবচেয়ে সস্তা বিকল্পটি নেবার।

"দুটি জায়গা ছিল - এর একটি হলো এক হেয়ারড্রেসারের দোকানের নিচের তলায় একটি কক্ষে, যেখানে একজন মহিলা এটি চালান। অন্যটি হচ্ছে একটা ডিপার্টমেন্ট স্টোরের ভেতরে, বেশ সাজানো গোছানো রূপচর্চার ক্লিনিকের ভেতরে।"

"শেষ পর্যন্ত খরচের কথা চিন্তা করেই আমি সস্তা জায়গাটিতে গেলাম।"

এলসা তার এই চিকিৎসার জন্য ৬৫০ পাউন্ড খরচ করেছিলেন। যুক্তরাজ্যে ফ্যাট ফ্রিজিং-এর জন্য নানা বাজেটের সুযোগ আছে - যা নির্ভর করে দেহের কয়টি জায়গায় আপনি এটা করাবেন এবং এ জন্য কতগুলো 'সেশন' লাগবে।

একটি পুরো কোর্স আপনি ৪০০ পাউন্ডেও করাতে পারেন, আবার শুধু মাত্র একটি চিকিৎসার জন্য ৮০০ পাউন্ড খরচ হবে এমন জায়গাও আছে।

এলসা বলছেন, যিনি তাকে প্রথম দিন ফ্যাট ফ্রিজিং ট্রিটমেন্ট দিয়েছিলেন, তার সাথে সেদিনই তার প্রথম দেখা হয় - এর আগে চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে তার সাথে কোন প্রাথমিক আলোচনা হয়নি।

শরীরের প্রতি অংশের জন্য একেকটি সেশন চলেছিল প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে। এ সময় তার দেহের নির্দিষ্ট জায়গাগুলোতে সাকশন ক্ল্যাম্প বা শোষক যন্ত্র বসানো হয় - যার সাথে সংযুক্ত ছিল আরেকটি যন্ত্র।

"আমার মনে হয়েছিল যেন একটি ভ্যাকুয়াম ক্লিনার আমাকে শুষে নিচ্ছে।" "আমার মনে আছে, আমার পেটটা এটা জমে যাওয়া মাখনের টুকরার মত দেখাচ্ছিল। স্পর্শ করলে বোঝা যাচ্ছিল, জায়গাটা ভীষণ ঠান্ডা আর পাথরের মত শক্ত হয়ে গেছে ।"

"আমার শরীরে চারকোণা কালো দাগ পড়ে গেল। সবচেয়ে খারাপ দাগটা ছিল পিঠে। বেশ কয়েকদিন ধরে ওটার রঙ ছিল গাঢ় বেগুনি, কিন্তু এতে কোন ব্যথাবেদনা ছিল না।"

এলসা বলছেন, তিনি যেমন ভেবেছিলেন, চিকিৎসা সেভাবেই হলো। কিন্তু তিনি তেমন কোন পরিবর্তন দেখতে পেলেন না।

"আমি প্রকৃতপক্ষেই তেমন কোন ফল পেলাম না। শেষ পর্যন্ত আমার মনে হলো আমি অকারণে ৬৫০ পাউণ্ড খরচ করেছি।"

এলসার সন্দেহ, তিনি সস্তায় চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন বলেই হয়তো কোন ফল পাননি। "আমি এখন ভাবি যদি আমি দামি ডিপার্টমেন্ট স্টোরের ক্লিনিকটাতে যেতাম তাহলে হয়তো চিকিৎসার ফল ভিন্ন হতো।"

তাহলে এলসার অবস্থা এখন কী?

"আমার এখন লজ্জা বোধ হয় যে আমি 'ব্রা তুললে পিঠের মেদ দেখা যায় কিনা' সেটা দিয়েই নিজের মূল্য নির্ধারণ করেছি," বলেন তিনি। "আমি যে এখনও আমার রূপের এই দিকটার ওপর এত গুরুত্ব দিচ্ছি, এটা ভাবতে খারাপ লাগে।"

"আমি বুদ্ধিমতী, আমি জানি যে আমার দেহ কোন ইস্যু নয়- এবং আপনি যদি সার্বিকভাবে আপনার স্বাস্থ্যের প্রতি মনোযোগ দিতে চান তাহলে ওপরে ওপরে মেদ কমানোর চিকিৎসা করানোটা সঠিক পথ নয়।"

ফ্যাট ফ্রিজিং কী?

এটি হচ্ছে মানবদেহের ভেতরে কোন কিছু না ঢুকিয়ে মেদ অপসারণের একটি প্রক্রিয়া। এই কৌশলকে বলে ক্রায়োলিপোলাইসিস।

বলা হয়, এর মাধ্যমে দেহের যেসব মেদ কোষ সহজে দূর করা যায় না, সেগুলোকে খুব নিম্ন তাপমাত্রায় ঠাণ্ডা করে তাকে ধ্বংস করে ফেলা যায়।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ক্লিনিকে এ প্রক্রিয়ার সুবিধা আছে। দাবি করা হয় যে দেহের যেসব জায়গায় মেদ জমে ফুলে যায় - যেমন চিবুকের নিচে, উরুর আশপাশে, তলপেটে, পিঠে বা বাহুর উর্ধ্বাংশে - এই চিকিৎসার মাধ্যমে তাকে সংকুচিত করে ফেলা যায়।

তবে যারা অতিরিক্ত মোটা এবং ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য এটা উপযোগী নয়।

এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে আছে ক্ষত সৃষ্টি হওয়া, জ্বালা-পোড়া, বা অনুভূতি অসাড় হয়ে যাওয়া। একটি বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে প্যারাডক্সিক্যাল অ্যাডিপোজ হাইপারপ্লাসিয়া বা পিএএইচ - যাতে মেদ কোষগুলোর আকার কমে না গিয়ে বরং তা উল্টো বড় হয়ে যায়।

সুপারমডেল লিন্ডা ইভানজেলিস্টা বলছেন, তার ক্ষেত্রে এটাই হয়েছে। পিএএইচের কেন হয় তার কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে বলা হয়, পুরুষদের ক্ষেত্রেই এটা বেশি হতে দেখা যায়।

'এ চিকিৎসায় সত্যি কাজ হয়'

লন্ডনে ফটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করেন জোয়ান মুহাম্মদ। তিনি চার বছর আগে ফ্যাট ফ্রিজিং করিয়েছিলেন। তারও আগে তিনি নিজে ১৫.৯ কেজি ওজন কমিয়েছিলেন।

"আমি লক্ষ্য করলাম, আমার একটা ছোট ভুঁড়ি হয়ে গেছে। ওখানে মেদ জমে গেছে এবং আমি যতই ডন-বৈঠক করি না কেন - কিছুতেই ওটা কমছিল না," বিবিসিকে বলছিলেন জোয়ান।

"আমাকে কেমন দেখাচ্ছে, এবং আমি নিজেকে যেমন দেখতে চাই - এসব ভেবেই আমি ওই সিদ্ধান্ত নেই।"

তিনি জোর দিয়ে বলছেন যে তিনি কোন 'আদর্শ নারীদেহ' অর্জন করতে চাইছিলেন না, বরং নিজের প্রতি ভালোবাসা থেকেই তিনি এই ফ্যাট ফ্রিজিং করিয়েছিলেন।

"ব্যাপারটা হচ্ছে এই রকম যে আমি যখন ঘুম থেকে উঠি এবং আয়নায় নিজেকে দেখি, তখন যাতে আমার ভালো লাগে, নিজের প্রতি নিজে চোখ টিপতে পারি।"

জোয়ান মুহাম্মদ তখন ফ্যাট ফ্রিজিং বিষয়ে জানার জন্য একটু গবেষণা করে নিলেন। তিনি তিনটি সেশন চিকিৎসা নিলেন। লন্ডনের একটি ক্লিনিকে বিশেষ মূল্যহ্রাসের 'অফার' পাওয়ায় এতে তার খরচ হলো ৪৫০ পাউণ্ডের মত।

প্রক্রিয়াটি করেছিলেন এমন একজন যিনি তখন প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন, তবে সেশন চলার সময় তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন।

"প্রতিটি পর্যায়েই তারা ছিল অত্যন্ত সতর্ক। তারা এটা নিশ্চিত করেছিল যে প্রক্রিয়াটির আগে যেন একজন ডাক্তার আমার সাক্ষাৎকার নেন।"

"তারা ছিল অত্যন্ত যত্নবান, এবং আমাকে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ব্যাপারে সাবধান করা হয়েছিল। তারা এটাও বলেছিল যে তাদের ব্যবহৃত যন্ত্রের কারণে কোন সমস্যা হলে বা আমার পিএএইচ হলে আমার লাইপোসাকশনের খরচ তারাই দেবে," বলেন জোয়ান।

"আমি সন্তানের মা এবং আমি অনুভব করলাম আমার ছোট ভুঁড়িটা চলে গেছে। চিকিৎসার ফলে আসলেই মেদ কোষগুলো অপসারিত হয়ে গিয়েছিল। আমার পেটটা তখন খুব সুন্দর দেখাচ্ছিল। কিন্তু তখনই শুরু হলো লকডাউন।"

জোয়ানের বয়স ৫০-এর কোঠায়, এবং ওই একই ক্লিনিকে তিনি আরও কিছু সৌন্দর্যবর্ধক চিকিৎসা করিয়েছেন। তবে তিনি মনে করেন, এগুলোকে 'চটজলদি সমাধান' হিসেবে দেখা ঠিক হবে না।

"এসব চিকিৎসায় কাজ হয়, কিন্তু আপনাকে অন্য কাজগুলো সঠিকভাবে করতে হবে - যেমন ব্যায়াম, প্রচুর পানি খাওয়া এবং স্বাস্থ্যসম্মত জীবন যাপন।"

'নিজের শরীর নিয়ে যা করতে মন চায়, তা করতে পারা উচিত'

ঘানার আক্রায় থাকেন রেইনার জুয়াতি - তিনি হচ্ছেন একজন খনি প্রকৌশলী। তিনি চাপ অনুভব করছিলেন যে তিনি যেমন দেখতে, তাতে একটা পরিবর্তন আনা দরকার।

তিনি ফ্যাট ফ্রিজিং করানোর কথা ভাবছিলেন, কিন্তু এখন পিএএইচ এবং লিন্ডা ইভানজেলিস্টার মামলার কথা জানার পর তার মনে হচ্ছে যে এটা হয়তো তার জন্য সর্বোত্তম বিকল্প হবে না ।

বেড়ে ওঠার সময় রেইনার দেখছিলেন যে তার ওজন ওঠানামা করছে। স্কুলে প্রথমে তাকে 'বেশি শুকনো' বলে উত্যক্ত করা হতো, পরে তাকে আবার মোটা বলেও উত্যক্ত করা হয়েছে।

এক বছর ধরে ডায়েটিং এবং অনিয়মিত ব্যায়াম করার পর রেইনার অপেক্ষাকৃত সহজ সমাধানের কথা ভাবতে শুরু করলেন।

"আমি আফ্রিকান পরিবার থেকে আসা, এবং সেখানে কিছু পরিবারের সদস্য থাকে যারা খোলাখুলিভাবেই আপনাকে 'মোটা' বলে তা নিয়ে মজা করবে, আপনাকে নিয়ে হাসবে," বলছিলেন ২৯-বছর বয়স্ক রেইনার।

"ঘানায় টোয়াই ভাষায় একটা কথা আছে 'ওবোলো' - যা একটা অশিষ্ট শব্দ এবং এটা কারো ওজন বেড়ে গেলে বা মোটা হয়ে গেলে তাকে নিয়ে বিদ্রুপ করতে ব্যবহার করা হয়।"

"আমি আমার শরীরকে ইতিবাচকভাবেই দেখি, কিন্তু আমি এটাও মনে করি যে সবারই নিজের শরীর নিয়ে যা মন চায় তা করতে পারা উচিত।"

"কারণ এক পর্যায়ে মানুষ কী বলছে, তা তার মনের ওপর প্রভাব ফেলতে শুরু করে, এবং তখন আপনি এ থেকে বেরিয়ে আসার একটা সহজ পথ খুঁজতে থাকবেন।"

রেইনার চাইছিলেন, তার দেহে পরিবর্তন আনার জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা না করে কীভাবে ওজন কমানো যায়।

ঘানায় এ ধরনের অপারেশন সচরাচর হতে দেখা যায়না, তবে রেইনার বলছেন, এখন এটা একটা স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে ওঠার পথে একটা পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে।

"এখন এটা আর অতটা নিষিদ্ধ ব্যাপার নয়। কারণ আগে কেউ অপারেশন নিয়ে কথা বলতে চাইতো না, কিন্তু দেখা যেতো যে আপনার পরিচিত কেউ একজন হয়তো বিদেশে গেল - আর ফিরে আসার পর দেখা গেল তাকে দেখতে একেবারে অন্যরকম লাগছে।"

রেইনার ফ্যাট ফ্রিজিং থেকে পিছিয়ে এসেছেন। কিন্তু তিনি মনে করেন যে এর ঝুঁকি এবং জটিলতা নিয়ে সচেতনতা তৈরি হলেও বেশিরভাগ লোককেই এ থেকে নিবৃত্ত রাখা যাবে না।

বিশেষজ্ঞরা কী বলেন?

যুক্তরাজ্যের একজন প্লাস্টিক সার্জন এবং ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন অব এস্থেটিক প্লাস্টিক সার্জনস-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্ক প্যাসিফিকো এ ব্যাপারে কথা বলেছেন।

এই সব প্রক্রিয়া - যেগুলো শুনতে অবিশ্বাস্য রকম আকর্ষণীয় মনে হয় - এবং যা করাচ্ছেন এমন লোকেরা, যারা চিকিৎসাবিজ্ঞানে প্রশিক্ষিত নন, তার বিরুদ্ধে সতর্ক হতে বলছেন তিনি।

"এটা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ যে কেউ যদি কোন চিকিৎসা দেন - তাহলে তাকে রোগীর কাছে সততা দেখাতে হবে, কারণ এটি একটি মেডিক্যাল প্রক্রিয়া।"

প্যাসিফিকো বলছেন, যারা ফ্যাট ফ্রিজিং করানোর কথা চিন্তা করছেন তাদের মনে রাখতে হবে যে এটা ব্যথা-বিহীন নয়, এবং এর ফলে কী হবে তা সবসময় আগে থেকে জানা সম্ভব নয়।

ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন অব এস্থেটিক প্লাস্টিক সার্জনস বলছে, ফ্যাট ফ্রিজিংয়ের পরে জটিলতা দেখা দিয়েছে এমন ২১ জন রোগীকে তাদের সদস্য ডাক্তাররা দেখেছেন। একটি জরিপে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

"পিএএইচ সচরাচর হতে দেখা যায় না, কিন্তু সাধারণত এটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। পিএএইচের চিকিৎসার জন্য রোগীদের লাইপোসাকশন করাতে হয়, বা অস্ত্রোপচার করাতে হয়। তা ছাড়া আমাদের ডাক্তাররা এমন রোগীর চিকিৎসা করেছেন, যারা ফ্যাট-ফ্রিজিংয়ের ফলে ডেড স্কিন নেক্রোসিসে আক্রান্ত হয়েছেন।"

এই সংস্থাটি এসব চিকিৎসার প্রচারণার ক্ষেত্রে আরও উন্নত নীতিমালা তৈরির আহ্বান জানিয়েছে।

"আমরা নন-সার্জিক্যাল প্রক্রিয়াকে যেভাবে বিপণন করা হচ্ছে তা দেখে উদ্বিগ্ন। একে এমনভাবে দেখানো হচ্ছে যে এগুলো সার্জিক্যাল চিকিৎসার চাইতে অনেক সহজ কিন্তু এতে একই রকম বা আরও ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে বলে কোথাও কোথাও দাবি করা হচ্ছে," বলছেন মেরি ও'ব্রায়েন।

একজন প্লাস্টিক সার্জন এবং ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন অব এস্থেটিক প্লাস্টিক সার্জনসের এই প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, "যখন আমরা নন-সার্জিক্যাল চিকিৎসার কথা বলি - তার অর্থ এই নয় যে এগুলো ঝুঁকিমুক্ত। আমার মনে হয়, এটা একটা খুবই প্রচলিত ভুল ধারণা।"

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা