শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩২, সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

ধর্ষক রাম রহিমের সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ধর্ষক রাম রহিমের সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য!

বাবা গুরমিত রাম রহিম সিং। ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ভারতের এ আধ্যাত্মিক গুরুকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। সোমবার এ সাজা ঘোষণা করা হয়। 

আসুন এই স্বঘোষিত ধর্মগুরু, সিনেমা অভিনেতা, গায়ক, লেখক, সিনেমা পরিচালক, সমাজ সংস্কারক এর অজানা কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

পরিবার:

রাম রহিমের জন্ম হয়েছে ১৯৬৭ সালের ১৫ আগস্ট, রাজস্থানের শ্রীগঙ্গানগরে। নাসিব কৌর  এবং মাঘার সিং এর একমাত্র সন্তান ছিলেন তিনি।

তার স্ত্রীর নাম হারজিত কৌর। তাদের দুজনের তিন মেয়ে এবং এক ছেলে। তার সন্তানদের প্রত্যেকের নামের শেষে ‘ইনসান’ শব্দটি আছে।

তিনি অনেক খেলায় পারদর্শী:

তার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে তিনি ভলিবল, কাবাডি, লন টেনিস, ক্রিকেট, ফুটবল, বিলিয়ার্ডস, টেবিল টেনিস, স্নুকার, শুটিং বল, বাস্কেট বল, ওয়াটার পোলো এবং অন্যান্য খেলায় পারদর্শী।

তাকে নিয়ে বিতর্ক...
২০০২ সালে এক সাধ্বী বেনামে লেখা একটি চিঠিতে ভারতের সেসময়ের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির কাছে তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেন।

ওই সাধবী চিঠিতে বলেন, লোকে আমাদেরকে ধর্মপ্রাণ বলে জানলেও আশ্রমে আমরা মূলত বেশ্যার জীবন যাপন করি। আমার পরিবার আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে আমাকে ঈশ্বরের সেবায় উৎসর্গ করে। আমার মতো আরো কয়েকশ মেয়ে আছে গুরমিতের ডেরায় যারা প্রতিদিন ১৬ থেকে ১৮ ঘন্টা করে সেবামূলক কাজ করে। আমাদেরকে শোষণ করা হচ্ছে সেখানে।

আমি সাধ্বী হওয়ার দুই  বছর পর একদিন রাত দশটায় গুরমিত আমাকে তার ঘর ‘গুফা’-তে ডেকে নেন। তার সবচেয়ে কাছের শিষ্যা গুরজত আমাকে বলেন স্বয়ং ঈশ্বরই নাকি আজ আমায় ডেকে পাঠিয়েছেন। ঘরে ঢুকে আমি দেখতে পাই গুরমিত একটি রিমোট কন্ট্রোল হাতে নিয়ে বিছানায় বসে ব্লু ফিল্ম দেখছেন। তার বিছানার বালিশের নিচে একটি রিভলভার পিস্তল রাখা। এসব দেখে আমার মাথা ঘুরছিল।

এরপর তিনি আমাকে তার পাশে বসিয়ে আমাকে পানি পান করান। এবং আমার সঙ্গে যৌনতায় লিপ্ত হতে চান। তিনি আমাকে ভালোবাসার কথা বলেন। তিনি বলেন যেদিন আমি সাধ্বী হতে রাজি হয়েছি সেদিনই আমি আমার সম্পদ, দেহ এবং আত্মা তার জন্য উৎসর্গ করেছি। আর তিনি তা গ্রহণ করেছেন। আর এ কারণেই আমি এখন তার। কিন্তু আমি রাজি না হতে চাইলে তিনি বলেন, “এতে কোনো সন্দেহ নেই আমি নিজেই ইশ্বর। ” সুতরাং আমাকে তার ইচ্ছাপূরণ করতে হবে। এরপর আমি যখন বলি ঈশ্বর নিজেও কি এই ধরনের কাজে সায় দেবেন!

এরপর তিনি বলেন,

১. শ্রী কৃষ্ণও ইশ্বর ছিলেন। যার ছিল ৩৬০ জন গোপী। যাদের সঙ্গে তিনি প্রেমলীলা করতেন। এরপর লোকে তাকে ঈশ্বর মানতেন। আমি যা চাইছি তা নতুন কিছু নয়।

২. আমি চাইলে তোমাকে গুলি করে মেরে ফেলতে পারি। কারণ তোমার পরিবার আমার ভক্ত দাস। তুমি খুব ভালো করেই জানো যে তোমার পরিবার আমার বিরুদ্ধে কথা বলবে না।

৩. সরকারের ওপরও আমার প্রভাব আছে। পাঞ্জাব এবং হরিয়ানার মূখ্যমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা আমাবে পা ছুয়ে সালাম করে। রাজনীতিবিদরা আমার সহায়তা চায় এবং আমার কাছ থেকে টাকা নিয়ে যায়। আর টাকা দিয়ে আমি রাজনীতিবিদ, পুলিশ এবং বিচারকদেরকেও কিনে ফেলতে পারব।

এরপর তিনি আমাকে ধর্ষণ করেন। এভাবে টানা তিন মাস আমাকে ধর্ষণ করা হয়। প্রতি ২৫ থেকে ৩০ দিন পরপর আমাকে ধর্ষণ করা হত। ডেরায় আরো ৩৫-৪০ জন নারী আছেন উচ্চ শিক্ষিতা। কিন্তু তারাও পরিবারের কারণে তার নির্যাতন মেনে নিয়েছেন। আমরা সাদা কাপড় পরে থাকি, ওড়নায় আমাদের মাথা ঢাকা থাকে। আর কোনো পুরুষের দিকে তাকানোও নিষেধ এবং অন্য কোনো পুরুষের কাছ থেকে ৫-১০ ফুট দূরত্ব বজায় রাখতে হয় আমাদের।

লোকে আমাদের দেখে সতী-সাধ্বী ভাবলেও আমরা আসলে  বেশ্যা এবং যৌন দাসীর মতো বাঁচি।

এ বিষয়ে আদালত তাকে সমন করলে গুরমিত রাম রহিম পাঁচকুলা আদালতকে বলেন যে যৌন সঙ্গমের মতো কাজ করার জন্য তার মানসিক এবং শারীরিক সক্ষমতা নেই। এরপর তিনি নিজের সম্পর্কে একটি বিবৃতি প্রচার করেন। যেখানে তিনি নিজেকে যৌন সঙ্গমের মতো কাজের জন্য অক্ষম বলে বর্ণনা করেন।

গণ খোজাকরণ:

তার বিরুদ্ধে ৪০০ পুরুষকে খোজা করে প্রজনন শক্তি নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এদেরকে নিজের দাস বানানোর জন্যই তিনি এই কাজ করেন। ২০১২ সালে তার এমন এক শিষ্য পাঞ্জাবের উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হন। এই বিষয়ে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা চলছে। মামলাকারী ওই ব্যক্তি ১৪ বছর ধরে রাম রহিমের শিষ্য ছিল।

গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এও তার নাম আছে
গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ তার ১৬টি কীর্তির উল্লেখ আছে। যেমন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফিঙ্গার পেইন্টিং, সবচেয়ে বড় ভেজিটেবল মোজাইক, সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষকে হাত ধোয়ানো, সবচেয়ে বড় মানব ড্রপলেট প্রভৃতি।

তিনি একজন ভিভিআইপি:

ভারতে মাত্র ৩৬ জন মানুষ ভিভিআইপি মর্যাদা এবং জেড স্তরের নিরাপত্তা পান। রাম রহিমও তাদের একজন। কারণ হরিয়ানা, রাজস্থান এবং পাঞ্জাবের রাজনীতিবিদদের ওপর তার বিশাল প্র্রভাব রয়েছে।

সামাজিক গণমাধ্যমে তার বেশ জনপ্রিয়তা আছে:

টুইটারে তার একাগ্র ফলোয়ার ২ লাখ। আর সাধারণ ফলোয়ার আছে ৩৭ লাখ ৪০ হাজার। শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর (২২ লাখ ৬০ হাজার) এবং যোগগুরু রামদেবের (৯ লাখ ৩৮ হাজার) চেয়েও তার জনপ্রিয়তা বেশি টুইটারে। ফেসবুকে তার ফলোয়ার ৬ লাখ ৮৩ হাজার ১৯২ জন আর তার পেজে লাইক দিয়েছে ৬ লাখ ৭৩ হাজার ২৭৮ জন।

তার আশ্রমে একটি উন্নত মানের গাড়ি মেরামত কারখানা আছে:

তার আশ্রমে একটি উচ্চ ক্ষমতা-সম্পন্ন গাড়ি মেরামত কারখানা আছে। এমনকি দুর্ঘটনার পরও কোনো আগের মতোই নতুন করে ফেলা যায়। তার একটি দুটি নয় কয়েক ডজন বিলাসবহুল গাড়ি আছে। এই ধরনের গাড়ি ভারতে খুব কমই দেখা যায়।

সূত্র: ওয়ান ইন্ডিয়া

বিডিপ্রতিদিন/ ২৮ আগস্ট, ২০১৭/ ইমরান জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা
ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
প্রথমবার মশা শনাক্ত হলো যেদেশে
প্রথমবার মশা শনাক্ত হলো যেদেশে
মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক
মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
সর্বশেষ খবর
সাবেক-কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
সাবেক-কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা