নির্বাচনে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। তবে সেই অভিযোগ থেকে মুক্ত তিনি। তারপরই মুখ খুলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট৷
ট্রাম্প বলেছেন, ‘‘এটা অত্যন্ত লজ্জার যে দেশের প্রসিডেন্টকে এই ধরণের ভায়াবহ অবস্থার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। আমেরিকার ভাবমূর্তি এতে উজ্জ্বল হয়নি।’’
২০১৬ সালের ৪৫তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে ঘিরে বিতর্ক দানা বাঁধে। অভিযোগ ওঠে রাশিয়া মার্কিন নির্বাচনতে প্রভাবিত করেছিল। অভিযোগ যাচাই করতে ২০১৭ সালের মে মাসে আইনজীবী রবার্ট মুলারকে নিয়োগ করা হয়। সম্প্রতি অ্যাটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বারের কাছে মুলারের তদন্ত রিপোর্ট জমা পড়ে। সেই রিপোর্ট থেকে মূল অংশ গতকাল রবিবার মার্কিন পার্লামেন্টে পেশ করা হয়।
মুলারের সেই রিপোর্ট বলা হয়েছে, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাশিয়ার সঙ্গে মিলে চক্রান্তের কোনো প্রমাণ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে পাওয়া যায়নি। ফলে অভিযোগ ভিত্তিহীন। মুক্তি পেলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
বিশ্বের বৃহৎ গণতন্ত্রের দেশেই নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ। গোটা দুনিয়ায় যা চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। পরে বিশেষ তদন্তকারীতে তদন্তে বাঁধা দেওয়ারও অভিযোগ ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে। তবে তার প্রতিফলন রিপোর্টে নেই। রিপাবলিকানরা এই তদন্ত রিপোর্টকে স্বাগত জানিয়েছেন।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ তাফসীর