মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়ে টুইটারে লিখেছেন, ‘‘ইরান যদি যুদ্ধ চায়, তা হলে সেটাই হবে ওদের শেষ দিন।’’
বিষয়টি নিয়ে সঙ্গে সঙ্গেই কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ইরান। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভেদ জারিফ সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘‘অর্থনৈতিক সন্ত্রাসবাদ আর গণহত্যার হুমকি দিয়ে ইরানকে টলানো যাবে না।’’ সেই সঙ্গেই তার সংযোজন, ‘‘কোনও ইরানিকে কখনও ভয় দেখাবেন না। বরং সম্মান করুন, সেটাই কাজে দেবে।’’
এদিকে সৌদি আরবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইরানের সঙ্গে তারা যুদ্ধ চায় না। তবে ইরান হামলা করলে নিজেদের রক্ষা করতে সর্বশক্তি দিয়ে লড়বে তারা।তেহরানের সঙ্গে রিয়াদের সম্পর্কও ভাল নয়। এই দুই তেল উৎপাদক দেশ একে অপরের সমালোচনায় সরব বরাবর।
উপসাগরীয় এলাকার বর্তমান পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে সৌদি বাদশা ৩০ মে একটি বৈঠক ডেকেছেন। উপসরাগরীয় দেশগুলির নেতা এবং আরব লিগভুক্ত দেশগুলির প্রধানদের উপস্থিত থাকার কথা সেখানে। ইরান-আমেরিকা দ্বন্দ্বের ফলে বিশ্ব জুড়ে তেল সরবরাহের যে সঙ্কট শুরু হয়েছে, তা নিয়ে গত কালই আলোচনা করেছে তেল উৎপাদক দেশগুলি।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন