শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৬, বুধবার, ০২ মার্চ, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইউক্রেন-রাশিয়া সংকট: কত বড় চ্যালেঞ্জের মুখে চীন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউক্রেন-রাশিয়া সংকট: কত বড় চ্যালেঞ্জের মুখে চীন?

ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি রাশিয়া। স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার ভোরে এই হামলা শুরু হয়। আজ বুধবার হামলার সপ্তমদিন। রাশিয়া-ইউক্রেনের এই যুদ্ধকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের সবচেয়ে বড় সংঘাত বলে মনে করা হচ্ছে।

গত ছয় দিনে রুশ সেনারা ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরে অভিযান চালিয়েছে। এক যোগে বিভিন্ন দিক থেকে অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এরই মধ্যে রুশ বাহিনী ইউক্রেনের রাজধানী শহর কিয়েভেও অভিযান শুরু করেছে। তবে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী ও দেশটির বেসামরিক নাগরিকরা কোথাও কোথাও শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে।

এদিকে, রাশিয়া-ইংক্রেনের এই যুদ্ধে নানা দিক থেকে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে চীন। বিষয়টি পরিষ্কার করার আগে প্রথমেই কয়েকটি সম্পর্কের দিকে তাকানো যাক।

১. রাশিয়ার সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের এবং সেই সম্পর্ক রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক দিক থেকেও বেশ গভীর। ২. চীন ও রাশিয়া উভয়েই যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্র। ৩. যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে নেটোতে নিতে আগ্রহী। ৪. আর ইউক্রেনের সঙ্গে তো রাশিয়ার যুদ্ধই চলছে। ৫. এই ইউক্রেনের সঙ্গেও চীনের বাণিজ্যিক সম্পর্ক উল্লেখযোগ্য।

কি, বেশ জটিল আর গোলমেলে মনে হচ্ছে?

ঠিক এরকমই এক কঠিন ধাঁধায় পড়েছে চীন। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের বিষয়ে চীনের অবস্থান কী হবে সেটা বেইজিং-এর জন্য অনেক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই চ্যালেঞ্জ রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক, কূটনৈতিক এবং সর্বোপরি অর্থনৈতিক।

চীন সরকার ইউরোপে আরও একটি যুদ্ধ দেখতে চায় না। কিন্তু একই সাথে তারা রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক ও কৌশলগত সম্পর্ক আরও জোরালো করতে আগ্রহী।

মনে রাখতে হবে ইউক্রেনের এক নম্বর বাণিজ্যিক অংশীদার চীন। তাদের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের মতো অবকাঠামো প্রকল্পের রেলওয়ে এবং বন্দর নির্মাণে বেইজিং ও কিয়েভ একসাথে কাজ করছে।

এই দুটি দেশের সামরিক সম্পর্কও গভীর। যুদ্ধ জাহাজের গ্যাস টার্বাইন, বিমানের ইঞ্জিন, এমনকি চীনের প্রথম বিমানবাহী জাহাজ লিয়াওনিং কেনা হয়েছিল ইউক্রেনের কাছ থেকে।

এসব কারণে বেইজিং কিয়েভের সাথেও ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে আগ্রহী। কিন্তু এই চীনেরই ঘনিষ্ঠ রাশিয়া যখন ইউক্রেনে বিধ্বংসী সব হামলা চালাচ্ছে, তখন কিয়েভের সঙ্গে বেইজিংয়ের সম্পর্ক উষ্ণ রাখা তো অবশ্যই কঠিন এক চ্যালেঞ্জ।

চীনের অবস্থান কী

চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই সম্প্রতি জার্মানির মিউনিখে অনুষ্ঠিত নিরাপত্তা সম্মেলনে বলেছেন, চীন পৃথিবীর সব রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব এবং স্বাধীনতাকে জোরালোভাবে স্বীকৃতি দেয় ও সমর্থন করে এবং ইউক্রেনও সেসব দেশের একটি।

এই বক্তব্যের জের ধরে কুয়ালালামপুরে মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অব চায়নার অধ্যাপক ও সমর বিশেষজ্ঞ ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “ইউক্রেনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি চীনের সমর্থন সুদৃঢ়। চীন মনে করে একটি দেশের নিরাপত্তা অন্য কোনও দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে সুনিশ্চিত করা যায় না। কাজেই যেসব দেশের মধ্যে নিরাপত্তাজনিত সমস্যা রয়েছে সেগুলো আলাপ আলোচনার মাধ্যমে নিরসন করতে হবে।”

ইউক্রেনের সীমান্তে এক লাখেরও বেশি রুশ সৈন্য মোতায়েন শুরু হওয়ার সময় থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা চীনকে অনুরোধ করেছিলেন তারা যেন রাশিয়াকে ইউক্রেনের সামরিক অভিযান না চালানোর পরামর্শ দেন।

চীনা কর্মকর্তারা সেসময় এ ব্যাপারে ইতিবাচক কোনও সাড়া দেননি। কিন্তু যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পরিস্থিতি বদলে যায়। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং টেলিফোন করে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে বলেন আলাপ আলোচনার মাধ্যমে এই সংকট সমাধান করা সম্ভব বলে চীন মনে করে।

জবাবে প্রেসিডেন্ট পুতিন চীনা প্রেসিডেন্টকে বলেন, রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে প্রস্তুত। এর জের ধরেই রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধি দলের মধ্যে বেলারুস সীমান্তে শান্তি আলোচনা শুরু হয়।

সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, রাশিয়া ও ইউক্রেন এই দুটি দেশকেই চীন সমর্থন করে এবং এ কারণে তারা এই যুদ্ধের ব্যাপারে খুব সূক্ষ্ম ও জটিল কূটনৈতিক অবস্থান গ্রহণ করেছে।

“চীন শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের কথা মেনে নেয়নি। তারা মনে করে রাশিয়া তাদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত যেসব হুমকির কথা বলছে তার মধ্যে কিছুটা সত্যতা রয়েছে। একারণে রাশিয়ার প্রতি তাদের কিছুটা সহানুভূতিও রয়েছে,” বলেন তিনি।

তারা এও বলছে যে ইউক্রেন-রাশিয়ার এই সংকট যেখানে এসে দাঁড়িয়েছে তার জন্য যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা প্রতিরক্ষা জোট ন্যাটোই দায়ী। এজন্য তারা রাশিয়ার সামরিক অভিযানের নিন্দা জানায়নি এবং রাশিয়ার এই অভিযানকে তারা ‘সামরিক আগ্রাসন’ বলতেও রাজি হয়নি।

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং পাবলিক ইউনিভার্সিটি সিস্টেমের স্কুল অব সিকিউরিটি এন্ড গ্লোবাল স্টাডিজের অধ্যাপক সাঈদ ইফতেখার আহমেদ মনে করেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চীনকে আন্তর্জাতিক রাজনীতির চেয়ে অনেক বেশি অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে ছুঁড়ে দিয়েছে।

“রাশিয়ার উপর আরোপিত ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার কী ধরনের প্রভাব চীনের অর্থনীতির উপর পড়তে পারে তা নিয়ে চীন খুব চিন্তিত। এর কারণ হচ্ছে অনেক রুশ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চীনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নানাভাবে যুক্ত। এছাড়াও ইউক্রেনের অবকাঠামো উন্নয়ন খাতে চীনের বিপুল বিনিয়োগ রয়েছে। এই সমস্ত বিনিয়োগের ভবিষ্যৎ নিয়েও চীন উদ্বিগ্ন। ফলে যুদ্ধের কারণে চীনের অর্থনৈতিক ক্ষতি কী হবে সেটা তাদেরকে চিন্তিত করে তুলেছে,” বলেন তিনি।

তিনি বলেন, এ কারণে চীন রাশিয়ার যুদ্ধকে সমর্থন না দিয়ে কূটনৈতিক পন্থায় সমস্যা সমাধানের উপর জোর দিয়েছে এবং রাশিয়ার ব্যাপারে তারা অত্যন্ত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। যে কারণে চীন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আনা প্রস্তাবে ভোট দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে।

“আন্তর্জাতিক বিশ্বে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির অ্যাম্বিশন রাজনৈতিক নয়, অর্থনৈতিক। তারা চায় সারা বিশ্বের অর্থনীতিতে প্রাধান্য বিস্তার করতে। তারা চায় না তাদের সেই আকাঙ্ক্ষা ক্ষতিগ্রস্ত হোক,” বলেন সাঈদ ইফতেখার আহমেদ।

তাইওয়ানে সামরিক অভিযান?

অনেকেই আশঙ্কা করছেন যে ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের জের ধরে চীন এখন তাইওয়ান দখল করার ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠতে পারে। স্বশাসিত এই দ্বীপকে চীন তার নিজের দেশের অংশ বলেই মনে করে।

চীনা সামাজিক মাধ্যম ওইয়েবো, যা টুইটারের চীনা সংস্করণ, তাতে অনেক চীনা নাগরিক এও মন্তব্য করছেন যে ‘তাইওয়ানকে নিয়ে নেওয়ার জন্য এখনই শ্রেষ্ঠ সময়।’

এখন চীনা নাগরিকরা যদি রাশিয়ার সামরিক অভিযানকে যৌক্তিক মনে করে এবং এই বিষয়টিকে নিজের দেশের জন্যেও প্রয়োগ করতে চায়, তখন কি চীন সরকার তাইওয়ানের ব্যাপারে অনুপ্রাণিত হতে পারে?

সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যে সংকট এবং তাইওয়ানের সঙ্গে চীনের যে সমস্যা- এ দুটিকে বেইজিং এক করে দেখছে না।

“চীন মনে করে তাইওয়ান তাদের নিজস্ব ও অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। কিন্তু ইউক্রেন একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। অন্য একটি স্বাধীন দেশের ওপর আঘাত করার বিষয়টি চীন সমর্থন করে না। কিন্তু তাইওয়ানের বিষয়টা একেবারেই সেরকম নয়,” সৈয়দ মাহমুদ আলী।

বিশ্লেষকদের মতে, বেইজিং মনে করে শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে তাইওয়ান দখল করে নিলে তাদেরকেও হয়তো রাশিয়ার মতো ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়তে হতে পারে।

“চীনের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে-এ রকম কোনও ঝুঁকিই চীন নিতে চায় না। রাশিয়া হয়তো এসব হিসাব-নিকাশ করেই ইউক্রেনে যুদ্ধ করতে গেছে। কিন্তু গত কয়েক বছরে মস্কো এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা থেকে নিজেদের রক্ষা করার জন্য ‘দুর্গ অর্থনীতি’ গড়ে তুলেছে। কিন্তু চীন তার ঐতিহাসিক কারণ, জনসংখ্যা, মাথাপিছু আয় ইত্যাদি নানাবিধ কারণে এরকম কোনও পরীক্ষায় যেতে চায় না এবং তার ফলে তারা তাইওয়ান দখলের মতো অ্যাডভেঞ্চারে যাবে বলে মনে হয় না,” বলেন যুক্তরাষ্ট্রে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিশ্লেষক সাঈদ ইফতেখার আহমেদ।

চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা সম্ভব?

প্রেসিডেন্ট পুতিনের নির্দেশে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর রাশিয়াকে সারাবিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো দেশটির ওপর নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।

এই নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক সুইফট থেকে রাশিয়াকে বের করে দেওয়া থেকে শুরু করে বিমান চলাচলের জন্য আকাশ বন্ধ করে দেওয়া, এমনকি ফুটবল ও অলিম্পিকের মতো আন্তর্জাতিক খেলাধুলাতেও রাশিয়াকে নিষিদ্ধ করে দেওয়া।

এখন অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, তাইওয়ান দখল করে নিলে চীনের ওপর কি এরকম নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা সম্ভব?

চীনের ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা নতুন কিছু নয়। ১৯৮৯ সালে তিয়েনানমেন চত্বরে রক্তক্ষয়ের পর থেকে চীনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রসহ পাশ্চাত্য দেশগুলোর অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত ও সামরিক- বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের শাসনামলে এসব নিষেধাজ্ঞা আরও জোরালো এবং বিস্তৃত হয়েছে।

চীন বিশেষজ্ঞ সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলো যে এর পরেও চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে না একথা বলা যাবে না। অতীতেও করেছে। হয়তো ভবিষ্যতেও করবে। এজন্য চীনা কর্তৃপক্ষ কিছুটা হলেও প্রস্তুত। চীন জানে তারা যাতে প্রভাব বিস্তার করতে না পারে সেজন্য যুক্তরাষ্ট্র তাদের সমস্ত শক্তি আরোপ করার চেষ্টা করছে। এখন হয়তো সেই উদ্যোগ তারা আরো একটু বাড়িয়ে দেবে।”

চীনের কাছে অর্থনীতি সবসময়ই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পেয়ে আসছে এবং বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি দেশের সাথে তাদের অর্থনীতি যুক্ত। চীনের সবচেয়ে বড়ো বাণিজ্যিক অংশীদার ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন। এবং তার পরেই যুক্তরাষ্ট্র। বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের শরিক দেশগুলোর সঙ্গে এই সম্পর্ক সম্প্রতি আরও জোরালো হয়েছে।

এই প্রেক্ষিতে চীনের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ কতটা সহজ হবে?


সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলে এসব দেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। কারণ এসব দেশ প্রচুর চীনা পণ্য আমদানি করে এবং তারা নিজেরাও চীনে অনেক পণ্য রফতানি করে। নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলে চীনের ক্ষতি তো হবেই। এর পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের উপরেও তার নেতিবাচক প্রভাব পড়তে বাধ্য।”

রাশিয়ার যুদ্ধে চীনের সুবিধা?

অনেকে বিশ্লেষক মনে করেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধের ফলে চীনের কিছু সুবিধা হতে পারে।

কারণ এর ফলে চীনের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ মনোযোগ কিছুটা রাশিয়ার দিকে সরে গেছে।

ওয়াশিংটন ২০১৭ সাল থেকে বলে আসছে যে চীন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্র।

জর্জ ডব্লিউ বুশ, বারাক ওবামা, ডোনাল্ড ট্রাম্প সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়েছেন যাতে রাশিয়া ও চীন খুব বেশি ঘনিষ্ঠ হতে না পারে। বর্তমানে জো বাইডেনও একই চেষ্টা করছেন।

চীন বিশেষজ্ঞ সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “যদি সম্ভব হয় রাশিয়াকে চীনের বলয় থেকে সরিয়ে তার সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক তৈরির চেষ্টা করছে যুক্তরাষ্ট্র। সেরকম হলে চীনের উপর নজরদারি করা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে আরও সহজ হবে।”

যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তা ও নীতি নির্ধারকরা সতর্ক করে দিয়েছেন এই যুদ্ধের পর নেটোর মাধ্যমে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউরোপের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করতে হবে। তবে তাদের মূল দৃষ্টি যেন কখনও চীনের ওপর থেকে সরে না যায়।

সম্প্রতি তাইওয়ান প্রণালী দিয়ে একটি মার্কিন রণতরী অতিক্রম করে চলে যাওয়ার ঘটনা ওয়াশিংটনের এই অবস্থানকেই প্রমাণ করে যে চীনের প্রতি তাদের নজর এক বিন্দুও সরে যায়নি।

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক বিশ্লেষক সাঈদ ইফতেখার আহমেদও এই যুদ্ধে চীনের তেমন একটা লাভ দেখছেন না।

তিনি বলেন, “তাইওয়ান ও দক্ষিণ চীন সাগর ছাড়া গণ চীনের পররাষ্ট্রনীতিতে রাশিয়ার মতো আর কোনো অ্যম্বিশন নেই। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে চীনের ব্যাপারে মার্কিন নীতিতেও কোনও পরিবর্তন দেখা যায়নি।”

“লাভের বদলে বরং ক্ষতি হবে কি না তা নিয়েই বরং চীন উদ্বিগ্ন। রাশিয়ার ওপর বিপুল যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, চীনের বাণিজ্যের ওপর তার কী ধরনের প্রভাব পড়বে সেটাই তাদেরকে ভাবিয়ে তুলেছে,” বলেন সাঈদ ইফতেখার আহমেদ।

তবে সৈয়দ মাহমুদ আলী মনে করেন এই যুদ্ধের ফলে চীনের যে উপকার হতে পারে তা হচ্ছে- রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সুসম্পর্ক তৈরি হওয়ার যে সামান্য সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল সেসব চেষ্টা কয়েক বছরের জন্য একেবারেই বন্ধ হয়ে যাবে।

ফলে রাশিয়া একটা দীর্ঘ সময়ের জন্য চীনের দিকেই ঝুঁকে থাকবে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
অবিলম্বে ইরান ছাড়ার নির্দেশ, বিপাকে লাখো আফগান অভিবাসী
অবিলম্বে ইরান ছাড়ার নির্দেশ, বিপাকে লাখো আফগান অভিবাসী
গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
সকালের নাশতায় করা এই ভুলগুলোর জন্যই কি ওজন বেড়ে যাচ্ছে?
সকালের নাশতায় করা এই ভুলগুলোর জন্যই কি ওজন বেড়ে যাচ্ছে?

১১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নান্দাইলে বজ্রাঘাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
নান্দাইলে বজ্রাঘাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
বজ্রপাতে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন
উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ
বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ১৫০ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা
কিশোরগঞ্জে ১৫০ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উইম্বলডনের শেষ ষোলোয় সিনার ও আন্দ্রিভা
উইম্বলডনের শেষ ষোলোয় সিনার ও আন্দ্রিভা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত পুশইনের মাধ্যমে দেশে সন্ত্রাসীদের অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে: জাগপা
ভারত পুশইনের মাধ্যমে দেশে সন্ত্রাসীদের অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে: জাগপা

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন
রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফেনীতে অসহায় নারীকে সেলাই মেশিন উপহার
ফেনীতে অসহায় নারীকে সেলাই মেশিন উপহার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, ৭ আসামি কারাগারে একজনের জবানবন্দি
কুমিল্লায় তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, ৭ আসামি কারাগারে একজনের জবানবন্দি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলকে জেতালেও বিপাকে এমবাপ্পে, ম্যাচ শেষে ডোপ টেস্টে জটিলতা
দলকে জেতালেও বিপাকে এমবাপ্পে, ম্যাচ শেষে ডোপ টেস্টে জটিলতা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস খাদে
ভাঙ্গায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস খাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬০ মিলিয়ন ইউরোতে আর্সেনালের ডেরায় জুবিমেন্ডি
৬০ মিলিয়ন ইউরোতে আর্সেনালের ডেরায় জুবিমেন্ডি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় কলেজছাত্র নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় কলেজছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছিনিয়ে নেওয়া আসামিসহ গ্রেফতার ৫
লালমনিরহাটে ছিনিয়ে নেওয়া আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছদ্মবেশে নৌকায় ইয়াবার কারবার, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪
ছদ্মবেশে নৌকায় ইয়াবার কারবার, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুলের যত্নে প্রতিদিন
চুলের যত্নে প্রতিদিন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দখল ও চাঁদাবাজি বন্ধের লক্ষ্যে জেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
নোয়াখালীতে দখল ও চাঁদাবাজি বন্ধের লক্ষ্যে জেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবিলম্বে ইরান ছাড়ার নির্দেশ, বিপাকে লাখো আফগান অভিবাসী
অবিলম্বে ইরান ছাড়ার নির্দেশ, বিপাকে লাখো আফগান অভিবাসী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো
আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়