শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৬, বুধবার, ০২ মার্চ, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইউক্রেন-রাশিয়া সংকট: কত বড় চ্যালেঞ্জের মুখে চীন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউক্রেন-রাশিয়া সংকট: কত বড় চ্যালেঞ্জের মুখে চীন?

ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি রাশিয়া। স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার ভোরে এই হামলা শুরু হয়। আজ বুধবার হামলার সপ্তমদিন। রাশিয়া-ইউক্রেনের এই যুদ্ধকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের সবচেয়ে বড় সংঘাত বলে মনে করা হচ্ছে।

গত ছয় দিনে রুশ সেনারা ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরে অভিযান চালিয়েছে। এক যোগে বিভিন্ন দিক থেকে অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এরই মধ্যে রুশ বাহিনী ইউক্রেনের রাজধানী শহর কিয়েভেও অভিযান শুরু করেছে। তবে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী ও দেশটির বেসামরিক নাগরিকরা কোথাও কোথাও শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে।

এদিকে, রাশিয়া-ইংক্রেনের এই যুদ্ধে নানা দিক থেকে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে চীন। বিষয়টি পরিষ্কার করার আগে প্রথমেই কয়েকটি সম্পর্কের দিকে তাকানো যাক।

১. রাশিয়ার সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের এবং সেই সম্পর্ক রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক দিক থেকেও বেশ গভীর। ২. চীন ও রাশিয়া উভয়েই যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্র। ৩. যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে নেটোতে নিতে আগ্রহী। ৪. আর ইউক্রেনের সঙ্গে তো রাশিয়ার যুদ্ধই চলছে। ৫. এই ইউক্রেনের সঙ্গেও চীনের বাণিজ্যিক সম্পর্ক উল্লেখযোগ্য।

কি, বেশ জটিল আর গোলমেলে মনে হচ্ছে?

ঠিক এরকমই এক কঠিন ধাঁধায় পড়েছে চীন। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের বিষয়ে চীনের অবস্থান কী হবে সেটা বেইজিং-এর জন্য অনেক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই চ্যালেঞ্জ রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক, কূটনৈতিক এবং সর্বোপরি অর্থনৈতিক।

চীন সরকার ইউরোপে আরও একটি যুদ্ধ দেখতে চায় না। কিন্তু একই সাথে তারা রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক ও কৌশলগত সম্পর্ক আরও জোরালো করতে আগ্রহী।

মনে রাখতে হবে ইউক্রেনের এক নম্বর বাণিজ্যিক অংশীদার চীন। তাদের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের মতো অবকাঠামো প্রকল্পের রেলওয়ে এবং বন্দর নির্মাণে বেইজিং ও কিয়েভ একসাথে কাজ করছে।

এই দুটি দেশের সামরিক সম্পর্কও গভীর। যুদ্ধ জাহাজের গ্যাস টার্বাইন, বিমানের ইঞ্জিন, এমনকি চীনের প্রথম বিমানবাহী জাহাজ লিয়াওনিং কেনা হয়েছিল ইউক্রেনের কাছ থেকে।

এসব কারণে বেইজিং কিয়েভের সাথেও ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে আগ্রহী। কিন্তু এই চীনেরই ঘনিষ্ঠ রাশিয়া যখন ইউক্রেনে বিধ্বংসী সব হামলা চালাচ্ছে, তখন কিয়েভের সঙ্গে বেইজিংয়ের সম্পর্ক উষ্ণ রাখা তো অবশ্যই কঠিন এক চ্যালেঞ্জ।

চীনের অবস্থান কী

চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই সম্প্রতি জার্মানির মিউনিখে অনুষ্ঠিত নিরাপত্তা সম্মেলনে বলেছেন, চীন পৃথিবীর সব রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব এবং স্বাধীনতাকে জোরালোভাবে স্বীকৃতি দেয় ও সমর্থন করে এবং ইউক্রেনও সেসব দেশের একটি।

এই বক্তব্যের জের ধরে কুয়ালালামপুরে মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অব চায়নার অধ্যাপক ও সমর বিশেষজ্ঞ ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “ইউক্রেনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি চীনের সমর্থন সুদৃঢ়। চীন মনে করে একটি দেশের নিরাপত্তা অন্য কোনও দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে সুনিশ্চিত করা যায় না। কাজেই যেসব দেশের মধ্যে নিরাপত্তাজনিত সমস্যা রয়েছে সেগুলো আলাপ আলোচনার মাধ্যমে নিরসন করতে হবে।”

ইউক্রেনের সীমান্তে এক লাখেরও বেশি রুশ সৈন্য মোতায়েন শুরু হওয়ার সময় থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা চীনকে অনুরোধ করেছিলেন তারা যেন রাশিয়াকে ইউক্রেনের সামরিক অভিযান না চালানোর পরামর্শ দেন।

চীনা কর্মকর্তারা সেসময় এ ব্যাপারে ইতিবাচক কোনও সাড়া দেননি। কিন্তু যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পরিস্থিতি বদলে যায়। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং টেলিফোন করে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে বলেন আলাপ আলোচনার মাধ্যমে এই সংকট সমাধান করা সম্ভব বলে চীন মনে করে।

জবাবে প্রেসিডেন্ট পুতিন চীনা প্রেসিডেন্টকে বলেন, রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে প্রস্তুত। এর জের ধরেই রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধি দলের মধ্যে বেলারুস সীমান্তে শান্তি আলোচনা শুরু হয়।

সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, রাশিয়া ও ইউক্রেন এই দুটি দেশকেই চীন সমর্থন করে এবং এ কারণে তারা এই যুদ্ধের ব্যাপারে খুব সূক্ষ্ম ও জটিল কূটনৈতিক অবস্থান গ্রহণ করেছে।

“চীন শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের কথা মেনে নেয়নি। তারা মনে করে রাশিয়া তাদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত যেসব হুমকির কথা বলছে তার মধ্যে কিছুটা সত্যতা রয়েছে। একারণে রাশিয়ার প্রতি তাদের কিছুটা সহানুভূতিও রয়েছে,” বলেন তিনি।

তারা এও বলছে যে ইউক্রেন-রাশিয়ার এই সংকট যেখানে এসে দাঁড়িয়েছে তার জন্য যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা প্রতিরক্ষা জোট ন্যাটোই দায়ী। এজন্য তারা রাশিয়ার সামরিক অভিযানের নিন্দা জানায়নি এবং রাশিয়ার এই অভিযানকে তারা ‘সামরিক আগ্রাসন’ বলতেও রাজি হয়নি।

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং পাবলিক ইউনিভার্সিটি সিস্টেমের স্কুল অব সিকিউরিটি এন্ড গ্লোবাল স্টাডিজের অধ্যাপক সাঈদ ইফতেখার আহমেদ মনে করেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চীনকে আন্তর্জাতিক রাজনীতির চেয়ে অনেক বেশি অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে ছুঁড়ে দিয়েছে।

“রাশিয়ার উপর আরোপিত ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার কী ধরনের প্রভাব চীনের অর্থনীতির উপর পড়তে পারে তা নিয়ে চীন খুব চিন্তিত। এর কারণ হচ্ছে অনেক রুশ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চীনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নানাভাবে যুক্ত। এছাড়াও ইউক্রেনের অবকাঠামো উন্নয়ন খাতে চীনের বিপুল বিনিয়োগ রয়েছে। এই সমস্ত বিনিয়োগের ভবিষ্যৎ নিয়েও চীন উদ্বিগ্ন। ফলে যুদ্ধের কারণে চীনের অর্থনৈতিক ক্ষতি কী হবে সেটা তাদেরকে চিন্তিত করে তুলেছে,” বলেন তিনি।

তিনি বলেন, এ কারণে চীন রাশিয়ার যুদ্ধকে সমর্থন না দিয়ে কূটনৈতিক পন্থায় সমস্যা সমাধানের উপর জোর দিয়েছে এবং রাশিয়ার ব্যাপারে তারা অত্যন্ত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। যে কারণে চীন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আনা প্রস্তাবে ভোট দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে।

“আন্তর্জাতিক বিশ্বে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির অ্যাম্বিশন রাজনৈতিক নয়, অর্থনৈতিক। তারা চায় সারা বিশ্বের অর্থনীতিতে প্রাধান্য বিস্তার করতে। তারা চায় না তাদের সেই আকাঙ্ক্ষা ক্ষতিগ্রস্ত হোক,” বলেন সাঈদ ইফতেখার আহমেদ।

তাইওয়ানে সামরিক অভিযান?

অনেকেই আশঙ্কা করছেন যে ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের জের ধরে চীন এখন তাইওয়ান দখল করার ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠতে পারে। স্বশাসিত এই দ্বীপকে চীন তার নিজের দেশের অংশ বলেই মনে করে।

চীনা সামাজিক মাধ্যম ওইয়েবো, যা টুইটারের চীনা সংস্করণ, তাতে অনেক চীনা নাগরিক এও মন্তব্য করছেন যে ‘তাইওয়ানকে নিয়ে নেওয়ার জন্য এখনই শ্রেষ্ঠ সময়।’

এখন চীনা নাগরিকরা যদি রাশিয়ার সামরিক অভিযানকে যৌক্তিক মনে করে এবং এই বিষয়টিকে নিজের দেশের জন্যেও প্রয়োগ করতে চায়, তখন কি চীন সরকার তাইওয়ানের ব্যাপারে অনুপ্রাণিত হতে পারে?

সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যে সংকট এবং তাইওয়ানের সঙ্গে চীনের যে সমস্যা- এ দুটিকে বেইজিং এক করে দেখছে না।

“চীন মনে করে তাইওয়ান তাদের নিজস্ব ও অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। কিন্তু ইউক্রেন একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। অন্য একটি স্বাধীন দেশের ওপর আঘাত করার বিষয়টি চীন সমর্থন করে না। কিন্তু তাইওয়ানের বিষয়টা একেবারেই সেরকম নয়,” সৈয়দ মাহমুদ আলী।

বিশ্লেষকদের মতে, বেইজিং মনে করে শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে তাইওয়ান দখল করে নিলে তাদেরকেও হয়তো রাশিয়ার মতো ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়তে হতে পারে।

“চীনের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে-এ রকম কোনও ঝুঁকিই চীন নিতে চায় না। রাশিয়া হয়তো এসব হিসাব-নিকাশ করেই ইউক্রেনে যুদ্ধ করতে গেছে। কিন্তু গত কয়েক বছরে মস্কো এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা থেকে নিজেদের রক্ষা করার জন্য ‘দুর্গ অর্থনীতি’ গড়ে তুলেছে। কিন্তু চীন তার ঐতিহাসিক কারণ, জনসংখ্যা, মাথাপিছু আয় ইত্যাদি নানাবিধ কারণে এরকম কোনও পরীক্ষায় যেতে চায় না এবং তার ফলে তারা তাইওয়ান দখলের মতো অ্যাডভেঞ্চারে যাবে বলে মনে হয় না,” বলেন যুক্তরাষ্ট্রে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিশ্লেষক সাঈদ ইফতেখার আহমেদ।

চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা সম্ভব?

প্রেসিডেন্ট পুতিনের নির্দেশে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর রাশিয়াকে সারাবিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো দেশটির ওপর নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।

এই নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক সুইফট থেকে রাশিয়াকে বের করে দেওয়া থেকে শুরু করে বিমান চলাচলের জন্য আকাশ বন্ধ করে দেওয়া, এমনকি ফুটবল ও অলিম্পিকের মতো আন্তর্জাতিক খেলাধুলাতেও রাশিয়াকে নিষিদ্ধ করে দেওয়া।

এখন অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, তাইওয়ান দখল করে নিলে চীনের ওপর কি এরকম নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা সম্ভব?

চীনের ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা নতুন কিছু নয়। ১৯৮৯ সালে তিয়েনানমেন চত্বরে রক্তক্ষয়ের পর থেকে চীনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রসহ পাশ্চাত্য দেশগুলোর অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত ও সামরিক- বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের শাসনামলে এসব নিষেধাজ্ঞা আরও জোরালো এবং বিস্তৃত হয়েছে।

চীন বিশেষজ্ঞ সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলো যে এর পরেও চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে না একথা বলা যাবে না। অতীতেও করেছে। হয়তো ভবিষ্যতেও করবে। এজন্য চীনা কর্তৃপক্ষ কিছুটা হলেও প্রস্তুত। চীন জানে তারা যাতে প্রভাব বিস্তার করতে না পারে সেজন্য যুক্তরাষ্ট্র তাদের সমস্ত শক্তি আরোপ করার চেষ্টা করছে। এখন হয়তো সেই উদ্যোগ তারা আরো একটু বাড়িয়ে দেবে।”

চীনের কাছে অর্থনীতি সবসময়ই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পেয়ে আসছে এবং বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি দেশের সাথে তাদের অর্থনীতি যুক্ত। চীনের সবচেয়ে বড়ো বাণিজ্যিক অংশীদার ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন। এবং তার পরেই যুক্তরাষ্ট্র। বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের শরিক দেশগুলোর সঙ্গে এই সম্পর্ক সম্প্রতি আরও জোরালো হয়েছে।

এই প্রেক্ষিতে চীনের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ কতটা সহজ হবে?


সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলে এসব দেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। কারণ এসব দেশ প্রচুর চীনা পণ্য আমদানি করে এবং তারা নিজেরাও চীনে অনেক পণ্য রফতানি করে। নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলে চীনের ক্ষতি তো হবেই। এর পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের উপরেও তার নেতিবাচক প্রভাব পড়তে বাধ্য।”

রাশিয়ার যুদ্ধে চীনের সুবিধা?

অনেকে বিশ্লেষক মনে করেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধের ফলে চীনের কিছু সুবিধা হতে পারে।

কারণ এর ফলে চীনের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ মনোযোগ কিছুটা রাশিয়ার দিকে সরে গেছে।

ওয়াশিংটন ২০১৭ সাল থেকে বলে আসছে যে চীন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্র।

জর্জ ডব্লিউ বুশ, বারাক ওবামা, ডোনাল্ড ট্রাম্প সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়েছেন যাতে রাশিয়া ও চীন খুব বেশি ঘনিষ্ঠ হতে না পারে। বর্তমানে জো বাইডেনও একই চেষ্টা করছেন।

চীন বিশেষজ্ঞ সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “যদি সম্ভব হয় রাশিয়াকে চীনের বলয় থেকে সরিয়ে তার সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক তৈরির চেষ্টা করছে যুক্তরাষ্ট্র। সেরকম হলে চীনের উপর নজরদারি করা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে আরও সহজ হবে।”

যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তা ও নীতি নির্ধারকরা সতর্ক করে দিয়েছেন এই যুদ্ধের পর নেটোর মাধ্যমে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউরোপের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করতে হবে। তবে তাদের মূল দৃষ্টি যেন কখনও চীনের ওপর থেকে সরে না যায়।

সম্প্রতি তাইওয়ান প্রণালী দিয়ে একটি মার্কিন রণতরী অতিক্রম করে চলে যাওয়ার ঘটনা ওয়াশিংটনের এই অবস্থানকেই প্রমাণ করে যে চীনের প্রতি তাদের নজর এক বিন্দুও সরে যায়নি।

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক বিশ্লেষক সাঈদ ইফতেখার আহমেদও এই যুদ্ধে চীনের তেমন একটা লাভ দেখছেন না।

তিনি বলেন, “তাইওয়ান ও দক্ষিণ চীন সাগর ছাড়া গণ চীনের পররাষ্ট্রনীতিতে রাশিয়ার মতো আর কোনো অ্যম্বিশন নেই। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে চীনের ব্যাপারে মার্কিন নীতিতেও কোনও পরিবর্তন দেখা যায়নি।”

“লাভের বদলে বরং ক্ষতি হবে কি না তা নিয়েই বরং চীন উদ্বিগ্ন। রাশিয়ার ওপর বিপুল যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, চীনের বাণিজ্যের ওপর তার কী ধরনের প্রভাব পড়বে সেটাই তাদেরকে ভাবিয়ে তুলেছে,” বলেন সাঈদ ইফতেখার আহমেদ।

তবে সৈয়দ মাহমুদ আলী মনে করেন এই যুদ্ধের ফলে চীনের যে উপকার হতে পারে তা হচ্ছে- রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সুসম্পর্ক তৈরি হওয়ার যে সামান্য সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল সেসব চেষ্টা কয়েক বছরের জন্য একেবারেই বন্ধ হয়ে যাবে।

ফলে রাশিয়া একটা দীর্ঘ সময়ের জন্য চীনের দিকেই ঝুঁকে থাকবে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
বিহারে রাহুল গান্ধীর কর্মসূচিতে বাধা দেয়ার অভিযোগ
বিহারে রাহুল গান্ধীর কর্মসূচিতে বাধা দেয়ার অভিযোগ
রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় অগ্রগতি হলে তুরস্ক যেতে পারেন ট্রাম্প
রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় অগ্রগতি হলে তুরস্ক যেতে পারেন ট্রাম্প
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
কোণঠাসা মোদি যেকোনো অকস্মাৎ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
কোণঠাসা মোদি যেকোনো অকস্মাৎ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
সর্বশেষ খবর
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান
বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত
রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

১৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে  অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে মাদকাসক্ত হয়ে মারা গেছে ৮০ হাজার ৩৯১ জন
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে মাদকাসক্ত হয়ে মারা গেছে ৮০ হাজার ৩৯১ জন

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

গরু চোরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী
গরু চোরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলমাকান্দায় বালুর ট্রাকসহ ৭ চালক আটক, অর্থদণ্ড
কলমাকান্দায় বালুর ট্রাকসহ ৭ চালক আটক, অর্থদণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর
২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার
নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি
পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা
টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে অলস ঘরে পুলিশের অভিযান
কালীগঞ্জে অলস ঘরে পুলিশের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘খাগড়াছড়িতে তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‌‘খাগড়াছড়িতে তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি পৌঁছালেন ৪৪ হাজার ৭১৮ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছালেন ৪৪ হাজার ৭১৮ হজযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অগ্রগতি ও প্রতিভা বিকাশে অংশীজন সন্নিবদ্ধ কর্মশালা
অগ্রগতি ও প্রতিভা বিকাশে অংশীজন সন্নিবদ্ধ কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা