শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৬, বুধবার, ০২ মার্চ, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইউক্রেন-রাশিয়া সংকট: কত বড় চ্যালেঞ্জের মুখে চীন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউক্রেন-রাশিয়া সংকট: কত বড় চ্যালেঞ্জের মুখে চীন?

ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি রাশিয়া। স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার ভোরে এই হামলা শুরু হয়। আজ বুধবার হামলার সপ্তমদিন। রাশিয়া-ইউক্রেনের এই যুদ্ধকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের সবচেয়ে বড় সংঘাত বলে মনে করা হচ্ছে।

গত ছয় দিনে রুশ সেনারা ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরে অভিযান চালিয়েছে। এক যোগে বিভিন্ন দিক থেকে অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এরই মধ্যে রুশ বাহিনী ইউক্রেনের রাজধানী শহর কিয়েভেও অভিযান শুরু করেছে। তবে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী ও দেশটির বেসামরিক নাগরিকরা কোথাও কোথাও শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে।

এদিকে, রাশিয়া-ইংক্রেনের এই যুদ্ধে নানা দিক থেকে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে চীন। বিষয়টি পরিষ্কার করার আগে প্রথমেই কয়েকটি সম্পর্কের দিকে তাকানো যাক।

১. রাশিয়ার সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের এবং সেই সম্পর্ক রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক দিক থেকেও বেশ গভীর। ২. চীন ও রাশিয়া উভয়েই যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্র। ৩. যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে নেটোতে নিতে আগ্রহী। ৪. আর ইউক্রেনের সঙ্গে তো রাশিয়ার যুদ্ধই চলছে। ৫. এই ইউক্রেনের সঙ্গেও চীনের বাণিজ্যিক সম্পর্ক উল্লেখযোগ্য।

কি, বেশ জটিল আর গোলমেলে মনে হচ্ছে?

ঠিক এরকমই এক কঠিন ধাঁধায় পড়েছে চীন। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের বিষয়ে চীনের অবস্থান কী হবে সেটা বেইজিং-এর জন্য অনেক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই চ্যালেঞ্জ রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক, কূটনৈতিক এবং সর্বোপরি অর্থনৈতিক।

চীন সরকার ইউরোপে আরও একটি যুদ্ধ দেখতে চায় না। কিন্তু একই সাথে তারা রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক ও কৌশলগত সম্পর্ক আরও জোরালো করতে আগ্রহী।

মনে রাখতে হবে ইউক্রেনের এক নম্বর বাণিজ্যিক অংশীদার চীন। তাদের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের মতো অবকাঠামো প্রকল্পের রেলওয়ে এবং বন্দর নির্মাণে বেইজিং ও কিয়েভ একসাথে কাজ করছে।

এই দুটি দেশের সামরিক সম্পর্কও গভীর। যুদ্ধ জাহাজের গ্যাস টার্বাইন, বিমানের ইঞ্জিন, এমনকি চীনের প্রথম বিমানবাহী জাহাজ লিয়াওনিং কেনা হয়েছিল ইউক্রেনের কাছ থেকে।

এসব কারণে বেইজিং কিয়েভের সাথেও ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে আগ্রহী। কিন্তু এই চীনেরই ঘনিষ্ঠ রাশিয়া যখন ইউক্রেনে বিধ্বংসী সব হামলা চালাচ্ছে, তখন কিয়েভের সঙ্গে বেইজিংয়ের সম্পর্ক উষ্ণ রাখা তো অবশ্যই কঠিন এক চ্যালেঞ্জ।

চীনের অবস্থান কী

চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই সম্প্রতি জার্মানির মিউনিখে অনুষ্ঠিত নিরাপত্তা সম্মেলনে বলেছেন, চীন পৃথিবীর সব রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব এবং স্বাধীনতাকে জোরালোভাবে স্বীকৃতি দেয় ও সমর্থন করে এবং ইউক্রেনও সেসব দেশের একটি।

এই বক্তব্যের জের ধরে কুয়ালালামপুরে মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অব চায়নার অধ্যাপক ও সমর বিশেষজ্ঞ ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “ইউক্রেনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি চীনের সমর্থন সুদৃঢ়। চীন মনে করে একটি দেশের নিরাপত্তা অন্য কোনও দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে সুনিশ্চিত করা যায় না। কাজেই যেসব দেশের মধ্যে নিরাপত্তাজনিত সমস্যা রয়েছে সেগুলো আলাপ আলোচনার মাধ্যমে নিরসন করতে হবে।”

ইউক্রেনের সীমান্তে এক লাখেরও বেশি রুশ সৈন্য মোতায়েন শুরু হওয়ার সময় থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা চীনকে অনুরোধ করেছিলেন তারা যেন রাশিয়াকে ইউক্রেনের সামরিক অভিযান না চালানোর পরামর্শ দেন।

চীনা কর্মকর্তারা সেসময় এ ব্যাপারে ইতিবাচক কোনও সাড়া দেননি। কিন্তু যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পরিস্থিতি বদলে যায়। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং টেলিফোন করে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে বলেন আলাপ আলোচনার মাধ্যমে এই সংকট সমাধান করা সম্ভব বলে চীন মনে করে।

জবাবে প্রেসিডেন্ট পুতিন চীনা প্রেসিডেন্টকে বলেন, রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে প্রস্তুত। এর জের ধরেই রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধি দলের মধ্যে বেলারুস সীমান্তে শান্তি আলোচনা শুরু হয়।

সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, রাশিয়া ও ইউক্রেন এই দুটি দেশকেই চীন সমর্থন করে এবং এ কারণে তারা এই যুদ্ধের ব্যাপারে খুব সূক্ষ্ম ও জটিল কূটনৈতিক অবস্থান গ্রহণ করেছে।

“চীন শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের কথা মেনে নেয়নি। তারা মনে করে রাশিয়া তাদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত যেসব হুমকির কথা বলছে তার মধ্যে কিছুটা সত্যতা রয়েছে। একারণে রাশিয়ার প্রতি তাদের কিছুটা সহানুভূতিও রয়েছে,” বলেন তিনি।

তারা এও বলছে যে ইউক্রেন-রাশিয়ার এই সংকট যেখানে এসে দাঁড়িয়েছে তার জন্য যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা প্রতিরক্ষা জোট ন্যাটোই দায়ী। এজন্য তারা রাশিয়ার সামরিক অভিযানের নিন্দা জানায়নি এবং রাশিয়ার এই অভিযানকে তারা ‘সামরিক আগ্রাসন’ বলতেও রাজি হয়নি।

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং পাবলিক ইউনিভার্সিটি সিস্টেমের স্কুল অব সিকিউরিটি এন্ড গ্লোবাল স্টাডিজের অধ্যাপক সাঈদ ইফতেখার আহমেদ মনে করেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চীনকে আন্তর্জাতিক রাজনীতির চেয়ে অনেক বেশি অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে ছুঁড়ে দিয়েছে।

“রাশিয়ার উপর আরোপিত ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার কী ধরনের প্রভাব চীনের অর্থনীতির উপর পড়তে পারে তা নিয়ে চীন খুব চিন্তিত। এর কারণ হচ্ছে অনেক রুশ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চীনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নানাভাবে যুক্ত। এছাড়াও ইউক্রেনের অবকাঠামো উন্নয়ন খাতে চীনের বিপুল বিনিয়োগ রয়েছে। এই সমস্ত বিনিয়োগের ভবিষ্যৎ নিয়েও চীন উদ্বিগ্ন। ফলে যুদ্ধের কারণে চীনের অর্থনৈতিক ক্ষতি কী হবে সেটা তাদেরকে চিন্তিত করে তুলেছে,” বলেন তিনি।

তিনি বলেন, এ কারণে চীন রাশিয়ার যুদ্ধকে সমর্থন না দিয়ে কূটনৈতিক পন্থায় সমস্যা সমাধানের উপর জোর দিয়েছে এবং রাশিয়ার ব্যাপারে তারা অত্যন্ত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। যে কারণে চীন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আনা প্রস্তাবে ভোট দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে।

“আন্তর্জাতিক বিশ্বে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির অ্যাম্বিশন রাজনৈতিক নয়, অর্থনৈতিক। তারা চায় সারা বিশ্বের অর্থনীতিতে প্রাধান্য বিস্তার করতে। তারা চায় না তাদের সেই আকাঙ্ক্ষা ক্ষতিগ্রস্ত হোক,” বলেন সাঈদ ইফতেখার আহমেদ।

তাইওয়ানে সামরিক অভিযান?

অনেকেই আশঙ্কা করছেন যে ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের জের ধরে চীন এখন তাইওয়ান দখল করার ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠতে পারে। স্বশাসিত এই দ্বীপকে চীন তার নিজের দেশের অংশ বলেই মনে করে।

চীনা সামাজিক মাধ্যম ওইয়েবো, যা টুইটারের চীনা সংস্করণ, তাতে অনেক চীনা নাগরিক এও মন্তব্য করছেন যে ‘তাইওয়ানকে নিয়ে নেওয়ার জন্য এখনই শ্রেষ্ঠ সময়।’

এখন চীনা নাগরিকরা যদি রাশিয়ার সামরিক অভিযানকে যৌক্তিক মনে করে এবং এই বিষয়টিকে নিজের দেশের জন্যেও প্রয়োগ করতে চায়, তখন কি চীন সরকার তাইওয়ানের ব্যাপারে অনুপ্রাণিত হতে পারে?

সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যে সংকট এবং তাইওয়ানের সঙ্গে চীনের যে সমস্যা- এ দুটিকে বেইজিং এক করে দেখছে না।

“চীন মনে করে তাইওয়ান তাদের নিজস্ব ও অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। কিন্তু ইউক্রেন একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। অন্য একটি স্বাধীন দেশের ওপর আঘাত করার বিষয়টি চীন সমর্থন করে না। কিন্তু তাইওয়ানের বিষয়টা একেবারেই সেরকম নয়,” সৈয়দ মাহমুদ আলী।

বিশ্লেষকদের মতে, বেইজিং মনে করে শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে তাইওয়ান দখল করে নিলে তাদেরকেও হয়তো রাশিয়ার মতো ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়তে হতে পারে।

“চীনের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে-এ রকম কোনও ঝুঁকিই চীন নিতে চায় না। রাশিয়া হয়তো এসব হিসাব-নিকাশ করেই ইউক্রেনে যুদ্ধ করতে গেছে। কিন্তু গত কয়েক বছরে মস্কো এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা থেকে নিজেদের রক্ষা করার জন্য ‘দুর্গ অর্থনীতি’ গড়ে তুলেছে। কিন্তু চীন তার ঐতিহাসিক কারণ, জনসংখ্যা, মাথাপিছু আয় ইত্যাদি নানাবিধ কারণে এরকম কোনও পরীক্ষায় যেতে চায় না এবং তার ফলে তারা তাইওয়ান দখলের মতো অ্যাডভেঞ্চারে যাবে বলে মনে হয় না,” বলেন যুক্তরাষ্ট্রে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিশ্লেষক সাঈদ ইফতেখার আহমেদ।

চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা সম্ভব?

প্রেসিডেন্ট পুতিনের নির্দেশে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর রাশিয়াকে সারাবিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো দেশটির ওপর নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।

এই নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক সুইফট থেকে রাশিয়াকে বের করে দেওয়া থেকে শুরু করে বিমান চলাচলের জন্য আকাশ বন্ধ করে দেওয়া, এমনকি ফুটবল ও অলিম্পিকের মতো আন্তর্জাতিক খেলাধুলাতেও রাশিয়াকে নিষিদ্ধ করে দেওয়া।

এখন অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, তাইওয়ান দখল করে নিলে চীনের ওপর কি এরকম নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা সম্ভব?

চীনের ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা নতুন কিছু নয়। ১৯৮৯ সালে তিয়েনানমেন চত্বরে রক্তক্ষয়ের পর থেকে চীনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রসহ পাশ্চাত্য দেশগুলোর অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত ও সামরিক- বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের শাসনামলে এসব নিষেধাজ্ঞা আরও জোরালো এবং বিস্তৃত হয়েছে।

চীন বিশেষজ্ঞ সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলো যে এর পরেও চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে না একথা বলা যাবে না। অতীতেও করেছে। হয়তো ভবিষ্যতেও করবে। এজন্য চীনা কর্তৃপক্ষ কিছুটা হলেও প্রস্তুত। চীন জানে তারা যাতে প্রভাব বিস্তার করতে না পারে সেজন্য যুক্তরাষ্ট্র তাদের সমস্ত শক্তি আরোপ করার চেষ্টা করছে। এখন হয়তো সেই উদ্যোগ তারা আরো একটু বাড়িয়ে দেবে।”

চীনের কাছে অর্থনীতি সবসময়ই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পেয়ে আসছে এবং বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি দেশের সাথে তাদের অর্থনীতি যুক্ত। চীনের সবচেয়ে বড়ো বাণিজ্যিক অংশীদার ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন। এবং তার পরেই যুক্তরাষ্ট্র। বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের শরিক দেশগুলোর সঙ্গে এই সম্পর্ক সম্প্রতি আরও জোরালো হয়েছে।

এই প্রেক্ষিতে চীনের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ কতটা সহজ হবে?


সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলে এসব দেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। কারণ এসব দেশ প্রচুর চীনা পণ্য আমদানি করে এবং তারা নিজেরাও চীনে অনেক পণ্য রফতানি করে। নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলে চীনের ক্ষতি তো হবেই। এর পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের উপরেও তার নেতিবাচক প্রভাব পড়তে বাধ্য।”

রাশিয়ার যুদ্ধে চীনের সুবিধা?

অনেকে বিশ্লেষক মনে করেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধের ফলে চীনের কিছু সুবিধা হতে পারে।

কারণ এর ফলে চীনের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ মনোযোগ কিছুটা রাশিয়ার দিকে সরে গেছে।

ওয়াশিংটন ২০১৭ সাল থেকে বলে আসছে যে চীন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্র।

জর্জ ডব্লিউ বুশ, বারাক ওবামা, ডোনাল্ড ট্রাম্প সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়েছেন যাতে রাশিয়া ও চীন খুব বেশি ঘনিষ্ঠ হতে না পারে। বর্তমানে জো বাইডেনও একই চেষ্টা করছেন।

চীন বিশেষজ্ঞ সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “যদি সম্ভব হয় রাশিয়াকে চীনের বলয় থেকে সরিয়ে তার সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক তৈরির চেষ্টা করছে যুক্তরাষ্ট্র। সেরকম হলে চীনের উপর নজরদারি করা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে আরও সহজ হবে।”

যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তা ও নীতি নির্ধারকরা সতর্ক করে দিয়েছেন এই যুদ্ধের পর নেটোর মাধ্যমে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউরোপের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করতে হবে। তবে তাদের মূল দৃষ্টি যেন কখনও চীনের ওপর থেকে সরে না যায়।

সম্প্রতি তাইওয়ান প্রণালী দিয়ে একটি মার্কিন রণতরী অতিক্রম করে চলে যাওয়ার ঘটনা ওয়াশিংটনের এই অবস্থানকেই প্রমাণ করে যে চীনের প্রতি তাদের নজর এক বিন্দুও সরে যায়নি।

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক বিশ্লেষক সাঈদ ইফতেখার আহমেদও এই যুদ্ধে চীনের তেমন একটা লাভ দেখছেন না।

তিনি বলেন, “তাইওয়ান ও দক্ষিণ চীন সাগর ছাড়া গণ চীনের পররাষ্ট্রনীতিতে রাশিয়ার মতো আর কোনো অ্যম্বিশন নেই। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে চীনের ব্যাপারে মার্কিন নীতিতেও কোনও পরিবর্তন দেখা যায়নি।”

“লাভের বদলে বরং ক্ষতি হবে কি না তা নিয়েই বরং চীন উদ্বিগ্ন। রাশিয়ার ওপর বিপুল যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, চীনের বাণিজ্যের ওপর তার কী ধরনের প্রভাব পড়বে সেটাই তাদেরকে ভাবিয়ে তুলেছে,” বলেন সাঈদ ইফতেখার আহমেদ।

তবে সৈয়দ মাহমুদ আলী মনে করেন এই যুদ্ধের ফলে চীনের যে উপকার হতে পারে তা হচ্ছে- রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সুসম্পর্ক তৈরি হওয়ার যে সামান্য সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল সেসব চেষ্টা কয়েক বছরের জন্য একেবারেই বন্ধ হয়ে যাবে।

ফলে রাশিয়া একটা দীর্ঘ সময়ের জন্য চীনের দিকেই ঝুঁকে থাকবে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
মেক্সিকোতে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৪
মেক্সিকোতে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৪
মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সাবেক মহাসচিবের ইন্তেকাল
মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সাবেক মহাসচিবের ইন্তেকাল
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা
মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ
চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার
শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোরআন ও সুন্নাহ প্রতিষ্ঠায় যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে
কোরআন ও সুন্নাহ প্রতিষ্ঠায় যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৫০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে ৫০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৪
মেক্সিকোতে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সাবেক মহাসচিবের ইন্তেকাল
মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সাবেক মহাসচিবের ইন্তেকাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা