শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৩, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয় যেসব কারণে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয় যেসব কারণে

শুক্রবার দুপুরে মিয়ানমারে ৭ দশমিক ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। প্রধান এই ভূমিকম্পের দেশটিতে আরও ১৪টি আফটারশক আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পের পরপরই ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কায় ছয়টি অঞ্চলে জরুরি অবস্থা জারি করেছে দেশটির সরকার। ভূমিকম্প এতটাই শক্তিশালী ছিল যে, শত শত মাইল দূরে থাইল্যান্ডেও তা জোরালোভাবে অনুভূত হয়েছে এবং দেশটির রাজধানী ব্যাংককে ভবন ধসে পড়েছে।

গত ৭ জানুয়ারি ৭ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে হাজারো ঘরবাড়ি ভেঙে গুঁড়িয়ে যায় তিব্বতে, শতাধিক মানুষের মৃত্যুও হয়।

তবে ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় একই মাত্রার ভূমিকম্পে কোনও প্রাণহানি হয়নি, অবকাঠামোগতও তেমন কোনও ক্ষতি হয়নি।

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানির মাত্রা কেন বাড়ে সেই প্রশ্ন তৈরি হতেই পারে।

বিশেষজ্ঞরা বেশ কয়েকটি মানদণ্ড বের করেছেন যেগুলোর কারণে ভূমিকম্পের ফলে ক্ষতি কম বা বেশি হয়।

কম্পনের মাত্রা ও স্থায়ীত্বকাল
ভূমিকম্প মাপার প্রথাগত পদ্ধতি হলো রিখটার স্কেল। তবে এখন মোমেন্ট ম্যাগনিটিউড স্কেল বা এমডব্লিউ নামে আরেকটি পদ্ধতিতেও ভূমিকম্প মাপা হচ্ছে। রিখটারে স্কেলকে মনে করা হচ্ছে সেকেলে এবং এটার কাজ অতটা নির্ভুলও নয়।

তবে যে পদ্ধতিতেই মাপা হোক না কেন, কম্পনের মাত্রা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভূমিকম্পের মাত্রা বোঝাতে যে সংখ্যাটি দেওয়া হয়, তা দিয়ে ফল্ট লাইন কতটুকু সরেছে এবং যে গতি এই সরানোর পেছনে কাজ করেছে সেটি নির্দেশ করে।

প্রসঙ্গত, পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ট আলাদা আলাদা বিট বা প্লেট টেকটোনিক দিয়ে তৈরি হয়েছে, যা নিচের নরম পদার্থের ওপরে ভাসছে। যেসব স্থানে একটি প্লেট এসে আরেকটি প্লেটের কাছাকাছি মিশেছে বা ধাক্কা দিচ্ছে বা ফাটলের তৈরি হয়েছে, সেটাকে বলা হয় ফল্ট লাইন।

মাটির নিচে ২ দশমিক ৫ বা তার কম কম্পন হলে সাধারণত তা অনুভূত হয় না, তবে এটা যন্ত্রে ধরা পড়ে। ৫ মাত্রার বেশি কম্পন মানুষ বুঝতে পারে এবং এতে সামান্য ক্ষয়ক্ষতিও হতে পারে।

৭ মাত্রার ওপরের ভূমিকম্পকে বড় কম্পন হিসেবে ধরা হয়। আর ৮ মাত্রার বেশি ভূমিকম্পকে বিবেচনা করা হয় বড় দুর্বিপাক হিসেবে এবং এটির ভয়াবহ ক্ষতি করতে পারে।

আবার কতক্ষণ ধরে কম্পন হচ্ছে সেটিও গুরুত্বপূর্ণ। যত বেশি সময় ধরে কম্পন চলবে, ক্ষয়ক্ষতির মাত্রাও তার সঙ্গে বাড়তে পারে।

ভূমিকম্প ও অগ্ন্যুৎপাত সংক্রান্ত বিষয় পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা প্যাসিফিক নর্থওয়েস্ট সিসমিক নেটওয়ার্ক বলছে, কম মাত্রার ভূমিকম্প কেবল কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী হয়। আর মাঝারি থেকে বড় ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে কয়েক মিনিট ধরেও কম্পন চলতে পারে। যেমনটা হয়েছিল ২০০৪ সালে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রায় ভূমিকম্পের সময়।

২০০৪ সালে ২৬ ডিসেম্বর সুমাত্রা ও আন্দামানের কাছে ভারত মহাসাগরে ৯ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। এর ফলে সৃষ্ট একের পর এক প্রবল জলোচ্ছ্বাসে ১৪টি দেশে প্রাণ হারান প্রায় দুই লাখ ৩০ হাজার মানুষ। সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যান ইন্দোনেশিয়ায়।

গভীরতা
শুধু কম্পনের মাত্রা নয়, মাটির নিচে কোথায় কম্পনটা হলো সেই জায়গাটাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

২০২৩ সালের ৮ সেপ্টেম্বর মরোক্কোর পশ্চিমাঞ্চলে ৬ দশমিক ৮ মাত্রার যে ভূমিকম্প হয়, সেটার কেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্টের ১৮ কিলোমিটার নিচে। এভারেস্ট চূঁড়া যত উঁচু তার চেয়েও বেশি ছিল এই দূরত্ব। কিন্তু ভূতাত্ত্বিক মানদণ্ডে এটা খুব বেশি গভীর নয়।

দুই হাজারেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি হয় সেখানে।

ইউনিভার্সিটি অব পোর্টসমাউথের ভূতত্ত্ববিদ ড. কারমেন সোলানা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “এই ভূমিকম্পটার কেন্দ্র তুলনামূলক অগভীর ছিল। এর মানে হচ্ছে ভূমিকম্পের শক্তি ও কাঁপন প্রশমিত করার মতো মাটি কম ছিল ওপরে।”

প্রায় কাছাকাছি সময়ে ২০২৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ইন্দোনেশিয়ার নর্থ মালাকু প্রদেশে ছয় দশমিক দুই মাত্রার যে ভূমিকম্প হয়, এর কেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্ঠের ১৬৮ কিলোমিটার গভীরে। সেখানে কোনও প্রাণহানি ঘটেনি।

ভূমিকম্পের সময়

মরোক্কোয় ভূমিকম্প হয়েছিল রাত ১১টা ১১ মিনিটে। ঘুমন্ত বাসিন্দাদের নিয়ে অনেক ভবন ধ্বংস হয়ে যায়।

তবে ভূতাত্ত্বিকরা একটা কথা বলেন যে, ভূমিকম্প নয়, মানুষের প্রাণহানির জন্য দায়ী ভবনগুলো। যেহেতু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভবন ধসেই মানুষের মৃত্যু হয়।

তবে রাতের তুলনায় দিনের বেলার ভূমিকম্পে ক্ষতি কম হয় বলেও মনে করা হয়।

ভবনের অবস্থা
ভূমিকম্প সহনশীল ঘরবাড়ি তৈরি করা সম্ভব। সেক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মাত্রার কম্পন সহ্য করতে পারে এমন ভবন নির্মাণ করতে হয়। জাপানি স্থপতিরাই এটা সম্ভব করে দেখিয়েছেন।

ইউনিভার্সিটি অব টোকিয়োর সহযোগী অধ্যাপক ও স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার জুন সাতো বলছিলেন, “কোনও অবকাঠামো যদি ভূমিকম্পের কারণে সৃষ্টি শক্তির পুরোটা শোষণ করতে পারে তখন সেটা ধসে পড়ে না।”

বিষয়টা এমন, ভবন বা অবকাঠামোকে এমন একটা ভিতের ওপর দাঁড় করানো হয় যেটা ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট শক বা কম্পন সহ্য করতে পারে। ভিতটা বা ভিতের ওই অংশটা ৩০ থেকে ৫০ সেন্টিমিটার পুরু রাবারের ব্লক দিয়ে তৈরি করা হয়।

তবে এরকম ভিত তৈরিতে বেশ ভালোরকম খরচ হয়, ফলে ভবনের নির্মাণব্যয় অনেকটাই বেড়ে যায়।

মরোক্কোর যেখানে ভূমিকম্পের আঘাতে ক্ষতি সবচেয়ে বেশি হয়েছিল, সেখানে বেশিরভাগ ঘর ছিল পুড়িয়ে বা রোদে শুনানো ইটের তৈরি।

২০২৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি তুরস্কে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প হয় এবং বলা হচ্ছিলো, নীতিমালা মেনে নির্মিত না হওয়ার কারণেই তখন অসংখ্য ভবন ধসে পড়েছিল।

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের জরুরি পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডেভিড আলেক্সান্ডার বলছেন, “ভূমিকম্পটা শক্তিশালী ছিল, তবে সঠিকভাবে নির্মিত ভবন ধসিয়ে ফেলার মতো অত বিধ্বংসী ক্ষমতার ছিল না। বরং অনেক এলাকাতেই কম্পন সর্বোচ্চ মাতার চেয়ে কম ছিল। ফলে আমরা বলতেই পারি, ধসে পড়া হাজার হাজার ভবনের কোনওটিই সঠিক নীতিমালা মেনে নির্মিত হয়নি।”

জনসংখ্যার ঘনত্ব
২০২১ সালের জুলাইয়ে আলাস্কা উপত্যকায় ৮ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল এবং এটা খুবই সম্ভব যে ওই ঘটনার স্মৃতি অনেকেরই মনে নেই। অথচ যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পগুলোর মধ্যে এটাকে রাখা হয়েছে ৭ নম্বরে।

ওই ভূমিকম্পে কেউ মারা যায়নি, কোনও ক্ষয়ক্ষতিও হয়নি। এর কারণ ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল জনবসতি থেকে অনেক দূরে।

সেই তুলনায় ২০১০ সালের জানুয়ারিতে হাইতিতে ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে আড়াই লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু ও অন্তত তিন লাখ মানুষ আহত হন। আশ্রয় হারান ১৫ লাখের বেশি মানুষ। দেশটির রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্সে প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ছিল ২৭ হাজার জনের ওপরে এবং ভূমিকম্পের মূল ধাক্কাটাই লেগেছিল ওই শহরে।

মাটির ধরন
ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের ওপরের মাটির প্রকৃতি কী বা মাটি কতটা শক্ত তার ওপরও ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা নির্ভর করে।

ইউনাইটেড স্টেটস জিয়োলজিক্যাল সার্ভে বা ইউএসজিএসের মতে, ভূপৃষ্টে বা এর কাছাকাছি স্তরে কাঁদামাটি থাকলে শক্তিশালী কম্পন সহ্য করতে পারে না সেটি। এক্ষেত্রে কম্পন শুরু করে মাটির ওপরের স্তুরটি তরল পদার্থের মতো টালমাটাল আচরণ শুরু করে এবং ধ্বংসযজ্ঞের মাত্রা অনেক বেড়ে যায়।

১৯৬৪ সালে জাপানের নিগাতয় ভূমিকম্পে ঠিক এমনটাই ঘটেছিল।

এদিকে ২০২৩ সালে তুরস্কের যেখানে ভূমিকম্পে ৫০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয় তার মাত্র ৮০ কিলোমিটার দূরে এরজিন শহরে কোনও আঁচড়ও পড়েনি। সেখানে কোনও প্রাণহানি বা ভবনধস হয়নি। অথচ আশপাশের প্রায় সব শহর ধুলিসাৎ হয়ে যায়।

ভূতত্ত্ববিদরা বলছেন, শক্ত ও পাথুড়ে ভূপৃষ্টের কারণেই এরজিন ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পায়।

জরুরি উদ্ধার তৎপরতা

উদ্ধার তৎপরতা যত দ্রুত শুরু হয়, ততই বেশি সংখ্যক মানুষকে বাঁচানো সম্ভব হয়। পূর্বপ্রস্তুতি এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে।

জাপানের স্কুলগুলোয় বছরে দুইবার অনুশীলন করানো হয় যে, ভূমিকম্প হলে কী করতে হবে। বাড়িতে থাকলে, বাইরে বা গাড়িতে থাকা অবস্থায় ভূমিকম্প হলে কী করতে হবে তা শেখানো হয়।

তাইওয়ান জরুরি উদ্ধার তৎপরতার প্রস্তুতি পরখ করতে দেশজুড়ে অনুশীলনের উদ্যোগ নেয়।

তবে যেসব দেশ ভূমিকম্পপ্রবণ নয়, সেসব দেশে এরকম উদ্যোগ চোখে পড়ার ঘটনা বিরল।

দুর্যোগে কোন দেশ কত দ্রুত সাহায্য পাচ্ছে সেটাই বিবেচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। তুরস্কে ভূমিকম্পের ১০ দিন পরও ভবনের ধ্বংসস্তূপ থেকে জীবিত মানুষ উদ্ধার করা হয়। আহত বা আটকে পড়া মানুষদের এতো বেশিদিন বেঁচে থাকার সম্ভাবনা যথেষ্ট কম।

রাস্তাঘাট কত দ্রুত যান চলাচলের উপযোগী করা যায় এবং উদ্ধারের সরঞ্জাম কত দ্রুত জোগাড় করা সম্ভব তাও ক্ষয়ক্ষতির মাত্রায় প্রভাব ফেলে।

সেকেন্ডারি ইফেক্ট
ভবন ধসে পড়াই ভূমিকম্পের পর প্রাণহানির একমাত্র কারণ নয়।

ভূমিকম্পের পর উপকূলীয় এলাকায় সুনামির শঙ্কা থাকে এবং সেটটায়ও অগণিত প্রাণহানি হতে পারে।

২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরে ৯ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পের পর শক্তিশালী সুনামি সৃষ্টি হয়, যার আঘাতে প্রায় দুই লাখ ৩০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। সেই ঢেউ এতই শক্তিশালী ছিল যে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চল ছাপিয়ে আফ্রিকার উপকূলেও প্রাণহানি ঘটে।

পাহাড়ি এলাকায় ভূমিকম্পের পর ভূমিধস ঘটার শঙ্কা রয়েছে যার ফলে বাড়িধর যেমন ধ্বংস হয়, সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে উদ্ধারকাজও বাধাগ্রস্ত হয়।

২০১৫ সালে নেপালে ভূমিকম্পে প্রায় ৯ হাজারের মতো মানুষের মৃত্যু হয়। ভূতাত্ত্বিকরা জানান, সেখানে তখন তিন হাজারেরও বেশি ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছিল।

১৯০৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোয় ২০ থেকে ২৫ সেকেন্ড স্থায়ী ভূমিকম্পে শহরের বেশিরভাগ পানির ও গ্যাসের পাইপলাইন ভেঙে গিয়েছিল। লিক হওয়া গ্যাসের কারণে বিভিন্ন স্থানে আগুন লেগে যায় এবং পানির অভাব আগুন নেভানো কঠিন হয়ে গিয়েছিল। সব মিলিয়ে প্রায় তিন হাজার মানুষের মৃত্যু হয় সেখানে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫
আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান
যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০
যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
স্কুল শ্রেণিকক্ষে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া
স্কুল শ্রেণিকক্ষে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া
৮০ হাজার মিয়ানমার শরণার্থীকে কাজের সুযোগ দিচ্ছে থাইল্যান্ড
৮০ হাজার মিয়ানমার শরণার্থীকে কাজের সুযোগ দিচ্ছে থাইল্যান্ড
আলাস্কায় এফ-৩৫ দুর্ঘটনা: ৫০ মিনিট আকাশে ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে কথা বলেন পাইলট
আলাস্কায় এফ-৩৫ দুর্ঘটনা: ৫০ মিনিট আকাশে ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে কথা বলেন পাইলট
ওমানে ‘গোল্ডেন ভিসার’ আওতায় বড় ধরনের সুবিধা পাবেন যারা
ওমানে ‘গোল্ডেন ভিসার’ আওতায় বড় ধরনের সুবিধা পাবেন যারা
গ্রিনল্যান্ডে গোপন তৎপরতা চালাচ্ছে মার্কিন নাগরিকরা, দাবি রিপোর্টে
গ্রিনল্যান্ডে গোপন তৎপরতা চালাচ্ছে মার্কিন নাগরিকরা, দাবি রিপোর্টে
যে কারণে সিন্ধুর পানিপ্রবাহ বন্ধ করাকে ‘যুদ্ধ ঘোষণার সমান’ বলছে পাকিস্তান
যে কারণে সিন্ধুর পানিপ্রবাহ বন্ধ করাকে ‘যুদ্ধ ঘোষণার সমান’ বলছে পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
কেফায়েত শাকিলসহ সাংবাদিকদের ওপর হামলায় ইউডিজেএফবির নিন্দা
কেফায়েত শাকিলসহ সাংবাদিকদের ওপর হামলায় ইউডিজেএফবির নিন্দা

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক
তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫
আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার
ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স
ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১
পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস
৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩
বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি
ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায়  চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায় চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি
হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা
নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০
যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা
হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে
গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর
টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া
লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা
মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত
৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আফ্রিদিকে বাঁচাতে ফাঁসানো হলো বসুন্ধরা এমডিকে
আফ্রিদিকে বাঁচাতে ফাঁসানো হলো বসুন্ধরা এমডিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর
নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর

দেশগ্রাম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন
মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন

পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

১০৭০ বস্তা সার জব্দ
১০৭০ বস্তা সার জব্দ

দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ

পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী
পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

খেলার মাঠ দখলের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
খেলার মাঠ দখলের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ছেঁড়া নোট নিয়ে দ্বন্দ্বে দোকানির মৃত্যু
ছেঁড়া নোট নিয়ে দ্বন্দ্বে দোকানির মৃত্যু

দেশগ্রাম

অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার
অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার

টেকনোলজি

জম্মু-কাশ্মীরে বৈষ্ণদেবীর যাত্রাপথে ভূমিধস, নিহত ৩১
জম্মু-কাশ্মীরে বৈষ্ণদেবীর যাত্রাপথে ভূমিধস, নিহত ৩১

পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ বিতরণ
পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ বিতরণ

দেশগ্রাম

স্কুলে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া
স্কুলে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানান কর্মসূচি
নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানান কর্মসূচি

দেশগ্রাম