শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৩, রবিবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০১৬

কামদুনি গণধর্ষণ রায়

মেয়ে হিসেবে মনে হচ্ছে, জীবন ধন্য

খুশি বুদ্ধিজীবী থেকে রাজনৈতিক মহল
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মেয়ে হিসেবে মনে হচ্ছে, জীবন ধন্য

দু’জনে একে অন্যকে জড়িয়ে অঝোরে কেঁদে যাচ্ছেন। বলছেন, ‘‘দিদি দেখলেন তো, সব ঘটনা সাজানো নয়। ছোটও নয়। মেয়েরা নিরাপদ নয়। তাদের দিকে একটু নজর দিন।’’

যার উদ্দেশে এই আর্জি, তার সঙ্গে দেখা হয়েছিল গ্রামের পথে, বছর আড়াই আগে। কামদুনির কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করেছে এক দল লোক। এই ঘটনার দশ দিন পরে ওই গ্রামে গিয়েছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিহত ছাত্রীর সারা শরীরে নৃশংসতার চিহ্ন দেখে শোকে ভেঙে পড়েছিলেন তার বন্ধু মৌসুমী কয়াল ও টুম্পা কয়াল। মুখ্যমন্ত্রী কামদুনিতে গেলে বন্ধুর খুনের বিচার চাইতে মমতার কনভয়ের সঙ্গে প্রায় দু’কিলোমিটার ছুটেছিলেন তারা। বিনিময়ে জুটেছিল ‘মাওবাদী’ তকমা। শনিবার কামদুনি-কাণ্ডে রায় ঘোষণার পরে কান্নায় বুজে আসা গলায় সেই মৌসুমী-টুম্পাই

বলছিলেন, ‘‘দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি যেন হয়, সে কথা বলতেই ওই দিন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ছুটে গিয়েছিলাম।’’ তাদের কথায়, ‘‘আমরা রাজনীতি বুঝি না। রাজনীতি করতেও যাইনি। ভেবেছিলাম, মুখ্যমন্ত্রী তো নারী। তাই যন্ত্রণাটা বুঝবেন।’’ কিন্তু সে দিন টুম্পাদের কথা কানে তোলেননি মমতা। ‘‘শনিবার এত দিন পরে তার (মুখ্যমন্ত্রী) হয়তো অনুশোচনা হচ্ছে’’— বলছেন কামদুনির দুই মেয়ে।

ওই ঘটনার পরে মমতার উপরে অভিমান ঝরে পড়েছিল মৌসুমীদের। পরবর্তীকালে সেই অভিমান সম্বল করেই কামদুনি থেকে রাষ্ট্রপতি ভবন পাড়ি দিয়েছেন তারা। মিছিল করেছেন কলকাতার রাজপথে। দিনের পর দিন মামলার শুনানি শেষ না হওয়া পর্যন্ত ঠায় দাঁড়িয়ে থেকেছেন আদালতের বাইরে। এ দিন ছয় অভিযুক্তের সাজা ঘোষণার পরে মৌসুমী আর টুম্পা বলছেন, ‘‘সে দিন দিদি যা-ই বলুন না কেন, মনে মনে হয়তো তিনিও চেয়েছিলেন, এমন নৃশংস অপরাধের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক। তাই  সরকারি আইনজীবীর কাছ থেকে সহযোগিতা মিলেছে। সরকারকে ধন্যবাদ, দিদিকেও।’’

এই ক’দিন কার্যত চোখে ঘুম ছিল না তাদের। এক দিকে রায় নিয়ে দুশ্চিন্তা, অন্য দিকে দিনভর তাদের নিয়ে সংবাদমাধ্যমের কাড়াকাড়ি। এ দিনও ভোরের আলো ফোটার আগেই কলকাতায় চলে এসেছিলেন দু’জনে। সঙ্গে কামদুনি স্কুলের প্রাক্তন মাস্টারমশাই, প্রদীপ মুখোপাধ্যায়। দুপুরে টেলিভিশন চ্যানেলে বসে কথা বলার ফাঁকেই রায় ঘোষণা করলেন বিচারক। শুনেই হাউহাউ করে কেঁদে ফেললেন মৌসুমী আর টুম্পা।

এ কান্না আনন্দের। লড়াই জয়ের। আবার বন্ধু হারানো কষ্টেরও। ‘‘এই আড়াই বছরে কত যে শ্লেষ-অপবাদ সইতে হয়েছে! আমরা নাকি টাকা নিয়ে এ সব করছি! টিভিতে মুখ দেখাচ্ছি। এমনকি, কচুকাটা করবে হুমকি-ফোনও এসেছে বাড়িতে,’’— বলছিলেন দু’জনেই। বলছিলেন এত কিছুর পরেও দাঁতে দাঁত চেপে জোট বেঁধে প্রতিবাদ চালিয়ে যাওয়ার কথা। বলছিলেন, ‘‘সরকারের দেওয়া চাকরি নিয়ে আন্দোলন ছেড়ে চলে যাইনি।’’ তার পর থেকে এ দিনের শাস্তিদান পর্যন্ত বাকিটা ইতিহাস। টুম্পাদের কথায়, ‘‘আজ আর দুঃখ নেই। মেয়ে হিসেবে মনে হচ্ছে, আজ জীবন ধন্য।’’

কথার ফাঁকেই মৌসুমীর মোবাইলে ফোন এল। হেসে বললেন, ‘‘বাবা, জিতে গিয়েছি। তোমরা খুশি তো?’’ সেই ফোন ছেড়ে ফের শুরু হল কথা। বললেন, ‘‘আমার বাবা স্বপন মণ্ডল তৃণমূলের সমর্থক। প্রতিবাদ আন্দোলনের একেবারে গোড়ায় এ সবের মধ্যে ঢুকতে বারণ করেছিলেন।’’ এতে অবশ্য দমে যাওয়ার পাত্রী নন মৌসুমী। পাল্টা প্রশ্ন করেছিলেন বাবাকে, ‘‘আমার সঙ্গে এমন হলে কী করতে?’’ এর পরে আর বাধা দেননি স্বপনবাবু। এ দিন সেই বাবা-ই টেলিফোনে উচ্ছ্বসিত গলায় বললেন, ‘‘যদি দেশের ভাল কাজে মেয়ের জান যায়, তাতেও দুঃখ নেই। আমার, মেয়েরও একই কথা।’’

পরিবারকে এ ভাবে পাশে না পেলে এত দিন মাটি আঁকড়ে আন্দোলন করা সম্ভব হত না— বলছিলেন দুই প্রতিবাদী। আবেগে কখনও হেসে, কখনও কেঁদে বলছিলেন, এর পরেও অন্যায় দেখলে প্রতিবাদ করবেনই। কারণ, সেই অভ্যাস ওঁদের মজ্জাগত। শুধু কামদুনি নয়, তার বাইরেও।

টুম্পা-মৌসুমীর আশঙ্কা, সাজাপ্রাপ্তদের সাঙ্গপাঙ্গরা প্রতিবাদের শোধ তুলতে তাদের উপরে হামলা করতে পারে। তাই মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে দু’জনের অনুরোধ, ‘‘আমাদের গ্রামের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করুন দিদি। নিজেরা ভয় পাই না। কিন্তু আমাদের সংসার রয়েছে, বাচ্চাকাচ্চা রয়েছে। তাই আপনার উপরেই আমাদের ভরসা।’’

এদিকে, এই রায়কে স্বাগত জনিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বুদ্ধিজীবী ও রাজনৈতিক মহল। 

সূর্যকান্ত মিশ্র (রাজ্য সম্পাদক, সিপিএম): দেরিতে হলেও বিচার মিলেছে৷ যদিও দুজন বেকসুর খালাস পেয়ে যাওয়ায় এই রায় অসম্পূর্ন৷ কামদুনি ও রাজ্যের সর্বত্র লড়াই চলবে৷

অধীর রঞ্জন চৌধুরী (প্রদেশ সভাপতি, কংগ্রেস): কামদুনির বাসিন্দাদের লড়াই সফল হয়েছে৷ তবে প্রশাসনের ব্যর্থতায় দুজন বেকসুর খালাস পেয়ে গিয়েছে৷ এটাই আতঙ্কের বিষয়৷

মুকুল রায় (তৃণমূল নেতা): এই রায় প্রশাসনের একটা বড় সাফল্য।

কৌশিক সেন (নাট্যকর্মী): এই রায়ে কামদুনির লড়াই স্বীকৃতি পেয়েছে৷ দুজন যেহেতু বেকসুর খালাস পেয়ে গিয়েছে তাই কামদুনি ভীত হতে পারে৷ প্রশাসনকে তাদের নিরাপত্তা আরও বাড়াতে হবে।

মীরাতুন নাহার(সমাজকর্মী): এই রায়ে শান্তি পেয়েছি।


প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ৭ জুন পরীক্ষা দিয়ে কামদুনির বাড়িতে ফিরছিলেন রাজারহাট ডিরোজিও কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রীটি। সিআইডি-র তদন্তকারীদের অভিযোগ, বাস থেকে নেমে হেঁটে বাড়ি ফেরার পথে তাকে রাস্তা থেকে জোর করে পাঁচিল ঘেরা একটি ঘরে নিয়ে যায় ন’জন দুষ্কৃতি। নির্মম অত্যাচার চালিয়ে ছাত্রীটিকে গণধর্ষণ করা হয়। মেয়েটি রাতেও বাড়ি না-ফেরায় পরিবারের লোকজন এলাকার বাসিন্দাদের নিয়ে তাকে খুঁজতে বেরিয়ে পড়েন। বাড়ি থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে, আট বিঘে ভেড়ি অঞ্চলে একটি পাঁচিলের পাশে ওই ছাত্রীর রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন তারা।

অবশেষে কামদুনি গণধর্ষণের ঘটনায় ছয় দোষীর মধ্যে তিনজনকে ফাঁসি ও বাকি তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছেন নগর দায়রা আদালত। গতকাল শনিবার কলকাতা নগর দায়রা আদালতের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক সঞ্চিতা সরকার এই সাজা শোনান। স্বাভাবিকভাবেই এই সাজা ঘোষনার পর খুশি গোটা কামদুনি।

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা ও কলকাতা২৪

 

বিডি-প্রতিদিন/ ৩১ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্করাম-বাভুমার ব্যাটিং দৃঢ়তায় শিরোপার অনেক কাছে প্রোটিয়ারা
মার্করাম-বাভুমার ব্যাটিং দৃঢ়তায় শিরোপার অনেক কাছে প্রোটিয়ারা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেভানদোভস্কির সঙ্গে দ্বন্দ্বে পোল্যান্ড কোচের পদত্যাগ
লেভানদোভস্কির সঙ্গে দ্বন্দ্বে পোল্যান্ড কোচের পদত্যাগ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় ৩ কোটি ৪৩ লাখ
যমুনা সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় ৩ কোটি ৪৩ লাখ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?
কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডনে ডরচেস্টার হোটেলের সামনে দেখা গেল সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমকে
লন্ডনে ডরচেস্টার হোটেলের সামনে দেখা গেল সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমকে

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যথেষ্ট হয়েছে, এবার থামুন : জাতিসংঘ মহাসচিব
যথেষ্ট হয়েছে, এবার থামুন : জাতিসংঘ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৮ রানের ইনিংসে মিচেল স্টার্কের একাধিক বিশ্ব রেকর্ড
৫৮ রানের ইনিংসে মিচেল স্টার্কের একাধিক বিশ্ব রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় চাচিকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ
অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় চাচিকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে বাস-ট্রাকের সংঘর্ষে দুইজন নিহত
পদ্মা সেতুতে বাস-ট্রাকের সংঘর্ষে দুইজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ বিশ্ব রক্তদাতা দিবস
আজ বিশ্ব রক্তদাতা দিবস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান
ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির
৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা