শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪২, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৯

বাংলাদেশি ব্যবসায়ী অপহরণ; কলকাতায় আটক ৩

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশি ব্যবসায়ী অপহরণ; কলকাতায় আটক ৩

কলকাতায় বাংলাদেশি নাগরিকের অপহরণের ঘটনায় তিন অভিযুক্তকে আটক করেছে কলকাতার এন্টালি থানার পুলিশ। এর মধ্যে একজন বাংলাদেশি, বাকী দুইজন ভারতীয়। এরমধ্যে আছেন প্রধান অভিযুক্ত সেলিম রেজা ওরফে সেলিম। পুলিশের দাবি বাড়ি নির্মাণের সরঞ্জাম সরবরাহকারী ছদ্মবেশে সেখানে বসবাস করছিল সেলিম। চতুর্থ অভিযুক্ত ব্যক্তির খোঁজে চলছে জোর তল্লাশি।

গত ১০ নভেম্বর কলকাতার এন্টালি থানায় অপহরণের অভিযোগ এনে একটি অভিযোগ জানান, বাংলাদেশের ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার কাপড় ব্যবসায়ী বশির মিঞা (৩৯)। তার অভিযোগ কলকাতার শপিং মলে আলাপচারিতা কালে তার সাথে কয়েকজনের পরিচয় হয়। এরপর তাকে উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হাবড়া-গুমা এলাকায় একটি পরিত্যক্ত জায়গায় নিয়ে গিয়ে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। সেই মতো ছয় লাখ রুপি নগদ অর্থ দেয় বশির। এছাড়াও তার কাছে থাকা প্রায় ৪৪ লাখ বিদেশি মুদ্রাও ছিনিয়ে নেওয়া হয়। বশিরকে মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ। অপহরণকারীদের থেকে ছাড়া পেয়েই তিনি কলকাতায় এসে এন্টালি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপরই অভিযুক্তদের ধরতে অভিযান শুরু করে এন্টালি থানার বিশেষ দল। খতিয়ে দেখা হয় ওই শপিং মলের সিসিটিভি ফুটেজ।

এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, অপহরণের ঘটনায় প্রথমেই দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার পাটুলি থেকে গ্রেফতার করা হয় সেলিমকে। তাকে জিজ্ঞাসা করেই সালাউদ্দিন মন্ডল এবং নাসিমা বিবি আরও দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়। সালাউদ্দিন এবং নাসিমা উভয়েই বশিরকে ওই অজ্ঞাত স্থানে আটকে রেখেছিলেন। এই ঘটনায় মাস্টার মাইন্ড সেলিম দীর্ঘদিন ধরেই মানবপাচারের সাথে যুক্ত। বাংলাদেশের সাতক্ষীরা থেকে পশ্চিমবঙ্গের গেদে পর্যন্ত  চলছে তার এই অবৈধ কার্যকলাপ। সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের এপারে নিয়ে এসে পশ্চিমবঙ্গের বাসন্তী, গোসাবা, ক্যানিং এবং হাবড়া এলাকায় গোপন জায়গায় তাদের আটকে রাখা হয়। এরপর এই মানুষগুলোর ভুয়া ভারতীয় নথি দিয়ে পাসপোর্ট তৈরি করে ইউরোপ এবং ভারতের অন্য রাজ্যে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সেলিম নিজেও অবৈধ ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে আসে। দীর্ঘ ছয় বছরের বেশি সময় ধরে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বাসন্তী এলাকায় বসবাস করছে। তার টার্গেট অবৈধভাবে পশ্চিমবঙ্গে আসা বাংলাদেশিরা। কলকাতার নিউমার্কেট ও শিয়ালদহ সংলগ্ন এলাকায় হোটেলগুলিতে অবস্থান করা বাংলাদেশিদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ফাঁদে ফেলাই লক্ষ্য ছিল সেলিমের। এরপর তাদের আস্থা যোগাড় করেই তাদের বাসন্তীতে নিয়ে যাওয়া হত। এরপর ফাঁদে ফেলা ব্যক্তির সাথে নিজেও অপহরণের নাটক করতেন এবং নিজের লোকদের দিয়ে বিশাল অর্থের মুক্তিপণ দাবি করাতেন সেলিম। অপহরণকারীদের হাত থেকে মুক্তির জন্য ফাঁদে পড়া ব্যক্তিরাও সেই অর্থ দিতে বাধ্য হতেন। সেইসাথে ওই ব্যক্তির ভুয়া নথি তৈরি করে তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হতো। ফলে সেইসব ব্যক্তিরাও নিজেদের দুর্বলতার কারনে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করার সাহস দেখাতেন না।

বশির মিঞার ক্ষেত্রেও ঠিক একই ঘটনা বলে জানা যায়। ব্যবসার কাজে ৭ নভেম্বর কলকাতায় আসা বশিরের সাথে আলাপ হয় ওই সেলিমের। গত ৮ নভেম্বর ট্রেনে করে হাবড়া এলাকায় এক পরিচিতের বাড়িতে বশিরকে দাওয়াত খেতে নিয়ে যায় সেলিম। হাবড়া রেল স্টেশনে পৌঁছানোর পরই উভয়কেই ঘিরে ধরে নিজেদেরকে সিবিআই কর্মকর্তা বলে পরিচয় দেওয়া কয়েকজন ব্যক্তি। বশির ও সেলিম-দুইজনেই অস্ত্র ব্যবসায়ী এই অভিযোগে তাদের দুইজনকেই আটক করে সিবিআই বলে পরিচয় দেওয়া ওই ব্যক্তিরা। এরপর সেলিমকে একজন কুখ্যাত অপরাধী আখ্যা দিয়ে বশিরের কাছ থেকে তাকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। এর পরেই বশির বুঝতে পারেন যে তাকে অপহরণ করা হয়েছে এবং এই ষড়যন্ত্রের পিছনে বশিরের হাত রয়েছে।

হাবড়ার একটি অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়ার পর বশিরের মুক্তিপণ হিসাবে ৪০ লাখ রুপি দাবি করা হয় আর না দিলে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। বশিরের কাছে থাকা প্রায় ৫০ হাজার মূল্যের বিদেশি মুদ্রাও ছিনিয়ে নেওয়া হয়। অবশেষে দুই পক্ষের আলোচনার পর ১০ নভেম্বর বাংলাদেশ থেকে মুক্তিপণ বাবদ প্রায় ৬ লাখ ভারতীয় রুপি দেওয়ার পর তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।

পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, মুক্তি পাওয়ার পরই বশিরকে তুলে দেওয়া হয় এক দালালের হাতে। এসময় বশিরের হাতে একটি ভুয়া ভারতীয় ভোটার পরিচয়পত্র তুলে দেওয়া হয়। তাতে বশিরের ছবি থাকলেও নাম ছিল আলাদা। একজন ভারতীয় অবৈধ অনুপ্রবেশকারী হিসাবেই সীমান্ত পার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়াই উদ্দেশ্য ছিল মনে করা হচ্ছে।

যদিও মুক্তি পেয়েই দেশে ফিরে যাওয়ার পরিবর্তে কলকাতায় এসে গত ১০ নভেম্বর এন্টালি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন বশির।

অভিযোগের ভিত্তিতে সেলিমের মোবাইল ফোনের লোকেশন দেখা যায় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার গোসাবাতে। কিন্তু পরবর্তীতে তার ফোনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে এন্টালি থানার আইসি দেবাশিস দত্ত জানতে পারেন, পাটুলিতে অবস্থান করছে সেলিম। আদতে বাংলাদেশি সেলিম ভুয়া নথি সংগ্রহ করে ভারতীয় সেজে দিব্যি অবস্থান করছিল পশ্চিমবঙ্গে। তাকে জেরা করে সেলিমের মানবপাচারের সাথে যুক্ত থাকার বিষয়টিও জানতে পারে তদন্তকারী কর্মকর্তারা। 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা
লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩
চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন
ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য
হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ
৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩

৪১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ
নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী
স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'
'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা
নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য
যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২
ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ৭৪ লক্ষাধিক টাকার মাদক ও ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৭৪ লক্ষাধিক টাকার মাদক ও ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ
আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা
হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ
চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম