শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪০, রবিবার, ০৯ জুলাই, ২০২৩

পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপক সহিংসতা, নিহত ৩১

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপক সহিংসতা, নিহত ৩১

ব্যাপক সহিংসতার মধ্য দিয়েই শনিবার পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচন শেষ হলো। সহিংসতা, বোমা, গুলি, মৃত্যুর পরিসংখানে আগের সব নির্বাচনকেই কার্যত ছাপিয়ে গেল এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচন।

শেষবার ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোট সহিংসতায় মৃত্যু হয়েছিল ২৩ জনের। আর চলতি পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোটের দিন ঘোষণা থেকে শুরু করে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত গত এক মাসে মৃত্যু হয়েছে ৩১ জনের। এর মধ্যে ভোটের দিনই প্রাণ গেছে ১৩ জনের। আহতের সংখ্যাও একাধিক। যদিও কোনো কোনো মহলের দাবি নিহতের সংখ্যা ৩৫।

নিহতদের মধ্যে যেমন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মী, সমর্থকরা রয়েছে। তেমনি এক পঞ্চায়েত প্রার্থী এবং ভোটের লাইনে দাঁড়ানো এক ভোটারের প্রাণও গেছে। এদিন সকাল ৭ টায় শুরু হয় ভোট গ্রহণ পর্ব, শেষ হয় বিকেল ৫ টা পর্যন্ত। কিন্তু তার অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন জেলায় শুরু হয়ে যায় সহিংসতা। আসতে থেকে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা। এর পাশাপাশি বুথ জ্যাম, ছাপ্পা ভোট, ভোটারকে ভয় দেখানো, নির্দল প্রার্থী ও তার সঙ্গীদের লক্ষ্য করে বন্দুক উঁচিয়ে ধাওয়া করা, ব্যালট বক্স ছিনিয়ে নেওয়া, ব্যালট বক্সে অগ্নি সংযোগ করা সহ রাস্তা অবরোধ সহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে।

সবচেয়ে বেশি সহিংসতা ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে রাজ্যটির মুর্শিদাবাদ জেলায়। এই জেলায় সর্বাধিক পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে।

এছাড়া কোচবিহার ও পূর্ব বর্ধমান জেলায় ২ জন করে এবং মালদা, নদীয়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর দিনাজপুর জেলায় একজন করে মৃত্যু হয়।

বিভিন্ন এলাকার সহিংসতার খবর

নদীয়ার শান্তিপুর ব্লকের গয়েশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ভোলাডাঙ্গা ৮ এবং ৯ নম্বর বুথে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের সঙ্গে তৃণমূলের সংঘর্ষ। একাধিক কর্মীর মাথায় কোপ। রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি প্রায় বিশ জন।

হুগলী জেলার আরামবাগের আরাণ্ডি-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের সাতমাসা ২৭৩ বুথের নির্দল প্রার্থী জাহানারা বেগমের এজেন্ট কায়মুদ্দিন মল্লিককে গুলি করার অভিযোগ শাসকদের বিরুদ্ধে। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

পশ্চিম মেদিনীপুরে কোলাঘাট থানার বড়গাছিয়া ননীবালা বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী না থাকায় তালা মেরে ভোট বন্ধ করাসহ একাধিক অভিযোগ সামনে এসেছে।

ভোটের দিন সকালেই মুর্শিদাবাদ জেলার সামসেরগঞ্জের শুলিতলা এলাকায় ১৬ নম্বর বুথে সানাউল শেখ নামে এক তৃণমূল কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। তার চিকিৎসা চলছে অনুপনগর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে।

উত্তর ২৪ পরগণা জেলার মোহনপুর পঞ্চায়েতের ১৪ নম্বর সংসদের স্বতন্ত্র প্রার্থী অভিজিৎ দাসকে আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে ভয় দেখানোর অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এসময় কোনরকমে প্রাণ বাঁচিয়ে ফেরেন নির্দল প্রার্থী তার সঙ্গীরা।

এই জেলারই বারাসাতের কদম্বগাছি পঞ্চায়েতের পীরগাছা এলাকায় আবদুল্লা আলী নামে এক স্বতন্ত্র দলের সমর্থকের উপরে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। রাতেই তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় বারাসাত জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় আপাতত মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন তিনি। এই ঘটনার প্রতিবাদে সকালে টায়ার জ্বালিয়ে টাকি রোড অবরোধ করে সমর্থকেরা।  অশোকনগর সোলেমানপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৭৩ নম্বর বুথের ভোটকেন্দ্রে মুড়ি মুড়কির মতো বোমাবাজি হয়। বুথের গ্রিল ভেঙে ভোটের ব্যালট বাক্স লুট করে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তিনটে ব্যালট বাক্সই পানিতে ফেলে দেওয়া হয়। 

এই জেলার হাবড়া-২ নম্বর ব্লকের রাজিবপুর বিড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের রাজিবপুর এ.ভি হাই স্কুলের ৯২ নম্বর বুথের মধ্যে তৃণমূল এবং বিজেপির এজেন্টদের মধ্যে বচসা বাধে। আর সেই বচসা থামাতে গেলে তৃণমূল প্রার্থীর গালে কামড় দিয়ে বসলো বিজেপির পোলিং এজেন্ট। এমন ভাবে কামড়ানো হয়, যে কানের নিচে থেকে বেশ খানিকটা মাংস উঠে যায়।  তৃণমূল প্রার্থীর কানে সাতটি সেলাই দিতে হয়।  এই জেলার বাগদা গ্রাম পঞ্চায়েতের নওদা গ্রামের ৭৭ নম্বর বুথে তৃণমূলের সঙ্গে স্বতন্ত্র ও সিপিআইএমের সংঘর্ষ বাধে। অভিযোগ বাংলাদেশ থেকে দুষ্কৃতী এনে হামলা চালিয়েছে তৃণমূল৷ তৃণমূলের লোকেরা ব্যালট লুট করে অবাধে ছাপ্পা দেয়। তার প্রতিবাদ করায় দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে৷ আহত হয়েছে অন্তত ১৫ জন। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ভাঙ্গড়ে বল ভেবে খেলতে গিয়ে বোমা বিস্ফোরণ ঘটে মারাত্মকভাবে জখম হয় দুই শিশু। তাদের বয়স যথাক্রমে ৭ ও ৮ বছর। ঘটনার পর প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে, পরে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়।

হুগলি জেলার খানাকুলে ভোট দিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ এক নারী সহ তিন ভোটার। এদিন দুপুরের পর খানাকুলের নতিবপুরে বিহারীলাল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ভোটের লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন তারা। এই সময় মুখে কালো কাপড় বেঁধে দুর্বৃত্তরা এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে বলে অভিযোগ। তাতেই আহত হয় তিন ভোটার।

কোচবিহার জেলার মাথাভাঙ্গায় ব্যালট বাক্স নিয়ে এক যুবকের দৌড়ে পালানোর ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। অল্প বয়সেই এক যুবক যেভাবে ব্যালট বাক্সে বুকে জড়িয়ে নিয়ে গ্রামের রাস্তা ধরে দৌড়াতে দেখা গেছে, তা যে কোন আন্তর্জাতিক মানের দৌড় প্রতিযোগিতাকেও হার মানাবে।

পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতায় একটি বুথে নিজের চোখের সামনে ভোট সহিংসতা দেখে ডিউটি থেকে অব্যাহতি চান এক পোলিং অফিসার। পুলিশের পা ধরে ওই পোলিং অফিসারকে আকুতি মিনতি করতে দেখা যায় যে তিনি ভোট করাতে পারবেন না।

জলপাইগুড়ি জেলার সদর ব্লকে করোলা ভ্যালি চা বাগানে ১৭/৩২ বুথে তৃণমূলের আশ্রিত দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সাহসী পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় সিপিএমের নারী সদস্যের। নিজেদের গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যার হুমকি দেয়। বেগতিক পরিস্থিতি দেখে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।

সহিংসতার মাত্রা এমন জায়গায় পৌঁছয়, যে এক প্রিসাইডিং অফিসারকে কেঁদে ফেলতে দেখা যায়। ঘটনাটি বীরভূম জেলার ময়ূরেশ্বরের ২ নম্বর ব্লকের ১০ নম্বর বুথের। এদিন ভোট শুরু হওয়ার কয়েক ঘন্টা পরেই একটি রাজনৈতিক দলের তরফে প্রায় অর্ধ শতাধিক কর্মী সমর্থক ঢুকে পড়েন। এরপরই দেদার ছাপ্পার অভিযোগ ওঠে। নিরাপত্তার জন্য আগে থেকে লাগানো ছিল সিসিটিভি। পরে সিসিটিভিতে ছাপ্পা ভোটের ভিডিও দেখে রীতিমতো কাঁদতে শুরু করে দেন নারী প্রিসাইডিং অফিসার।

বিজেপির প্রতিবাদ 

রাজ্যজুড়ে সহিংসতার ঘটনার প্রতিবাদে এদিন দুপুরে কলকাতায় রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সামনে বিক্ষোভ জানালো বিজেপি। কমিশনের অফিসের ভিতরে ঢুকে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। 

অন্যদিকে সহিংসতার ঘটনার প্রতিবাদে 'কালীঘাট চলো' (মুখ্যমন্ত্রী বাসভবন) ডাক দিয়েছেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা ও বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। তার বার্তা হাতে দলীয় পতাকা থাকুক বা না থাকুক, গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে লড়াই চলবে। এদিন নন্দীগ্রামের একটি বুথে পঞ্চায়েত ভোট দেওয়ার পর সংবাদ সম্মেলন থেকে শুভেন্দু বলেন "এখন দুটি পথ খোলা রয়েছে। কালীঘাট চলো, সেখানকার ইঁটগুলো খুলে ফেলি। হয়তো দশ-বারোটা মানুষ মরবে, তাতেও আমি রাজি আছি। কিন্তু রাজ্যের বাকি ১০ কোটি লোক বেঁচে যাবে। আর দ্বিতীয়ত অবিলম্বে রাজ্যে ৩৫৫ কিংবা ৩৫৬ ধারা জারি করা।" তার অভিমত "আমি মমতার হাত থেকে বাংলাকে পরিত্রাণ দেওয়ার জন্যই মন্ত্রীত্ব ছেড়ে এখানে এসেছি। পতাকা ধরেই হোক কিংবা পতাকা ছেড়ে হোক গণতন্ত্র বাঁচাতে আমাকে যা করতে হয় করব।" 

কংগ্রেসের প্রতিবাদ 

একই অভিযোগ নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখায়
দক্ষিণ কলকাতার কংগ্রেস কর্মীরা। তাদের দাবি নির্বাচন কমিশনারকে অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে।

রাজ্যপালের উদ্বেগ 

এদিকে রাজ্য জুড়ে একের পর এক ভোট সহিংসতার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শনিবার ভোটের দিন উত্তর ২৪ পরগনা, নদীয়া সহ বিভিন্ন সন্ত্রাস কবলিত এলাকা ঘুরে দেখেন রাজ্যপাল। সাধারণ মানুষের অভাব অভিযোগ শুনে রাজ্যপালও খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন। পরে ভোট সহিংসতা নিয়ে রাজ্যপাল বলেন "আমি আশা করি গোটা রাজ্যে যেন শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়। কিন্তু বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ অভিযোগ জানিয়েছে প্রিসাইডিং অফিসার সহায়তা করছে না, দুর্বৃত্তরা ভোট দিতে বাধা দিচ্ছে, চারিদিকের চারিদিকে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। সাধারণ মানুষের মনে মৃত্যু ভয় ঢুকেছে।" রাজ্যপাল আরো জানান "ব্যালটের মাধ্যমে নির্বাচন হওয়া উচিত বুলেটের মাধ্যমে নয়। আমি ভোটারদের অনুরোধ করব, তারা যেন বেরিয়ে এসে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করে। আপনার একটা ভোট এই সমস্ত সমস্যার সমাধান করতে পারে।"

রাজ্য নির্বাচন কমিশনের প্রতিক্রিয়া 

আর ভোট শান্তিতে করার দায়িত্ব যার কাঁধে, সেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা পুরো দায় নিজের ঘাড় থেকে ঝেড়ে ফেললেন। সংবাদ সম্মেলন থেকে তিনি বলেন 'ফিল্ড থেকে আমাদের কাছে এখনো পর্যন্ত যা রিপোর্ট এসেছে তাতে ১২০০ থেকে ১৩০০ অভিযোগ এসেছে, এর মধ্যে ৬০০ অভিযোগের সমাধান করতে পেরেছি। তাতে দেখা যাচ্ছে তিন-চারটি জেলা থেকে বেশি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে।'

এসময় তিনি আরো বলেন 'যেসব জেলায় সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটছে সেখানকার স্থানীয় প্রশাসনের দায়িত্ব এই সন্ত্রাস আটকানোর। আমরা দায়িত্ব হল ব্যবস্থাপনা করার। আমরা সব ধরনের ব্যবস্থাপনা করেছি। তারপরেও কেউ কোন গ্যারান্টি দিতে পারবেনা যে কোথায় কে কাকে গুলি করে দেবে বা মেরে দেবে। আমরা সব ব্যবস্থাপনা রেখেছি যাতে সবাই ভোট দিতে পারে।'

বিএসএফের আইজির ক্ষোভ 

এদিকে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নিয়ে এসে তাদের পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা না দেওয়ার অভিযোগ তুলে কমিশনকে দায়ী করেছে বিএসএফ। রাজ্যের নির্বাচন কমিশনারকে বিএসএফ আইজি বুদাকোটির অভিযোগ, 'বহু জায়গায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জন্য 'লজিস্টিক' নেই। অনেক ক্ষেত্রে বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। চূড়ান্ত অব্যবস্থার জন্য দায়ী কমিশনই।

যদিও ক্ষমতাসীন শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য মুখপাত্র কুনাল ঘোষের দাবি ভোট শান্তিতেই হয়েছে। এদিন দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি বলেন ' উৎসবের মেজাজে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট হচ্ছে। তৃণমূল কংগ্রেসকে লক্ষ্য করে বিজেপি, সিপিআইএম এবং কংগ্রেস হামলা চালাচ্ছে। এখনও পর্যন্ত যে ২৭ জনের মৃত্যুর খবর বলা হচ্ছে, তার মধ্যে ১৭ জনই তৃণমূলের। বিরোধীরা আতঙ্কের বিপণন করতে বেরিয়েছে।'

উল্লেখ্য, এদিন গোটা রাজ্যে এক দফাতেই এই পঞ্চায়েত ভোট নেওয়া হয়। রাজ্যটির ২২ জেলার মধ্যে দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলায় দ্বিস্তরীয় ভোট (গ্রাম সভা, পঞ্চায়েত সমিতি) এবং বাকি জেলাগুলিতে ত্রিস্তরীয় (গ্রাম সভা, পঞ্চায়েত সমিতি, জেলা পরিষদ) ভোট নেওয়া হয়। 

এই নির্বাচনে গোটা রাজ্যে ভোট নেওয়া হয় মোট ৭৩,৮৮৭ আসনে। এরমধ্যে রয়েছে ৩৩১৭ টি গ্রাম সভার ৬৩,২২৯ আসন; ৩৪১ টি পঞ্চায়েত সমিতির ৯৭৩০ আসন; এবং ২২ জেলা পরিষদের ৯২৮ আসন।

প্রায় ২ লাখের বেশি প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারিত হয় এই ভোটে। ভোট গ্রহণের জন্য ৬১,৬৩৬ টি ভোট গ্রহণ কেন্দ্র খোলা হয়। মোট ভোটারের সংখ্যা ছিল ৫,৬৭,২১,২৩৪। 

এই নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বিজেপি, বামফ্রন্ট-কংগ্রেসের জোট প্রার্থীরা। কিছু আসনে কড়া চ্যালেঞ্জ দিতে পারে ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট (আইএসএফ)-এর প্রার্থীরাও। 

ভোট নেওয়া হয় ব্যালট পেপারে। এদিন সকাল থেকে ভোটের কেন্দ্রগুলিতে লম্বা লাইনও দেখা যায়।কিন্তু সবকিছুকে ছাপিয়ে সংবাদের শিরোনামে আসে সহিংসতা। আগামী ১১ জুলাই ভোট গণনা। ফলে আগামী দিনগুলিতেও যে ভোট কেন্দ্রিক সহিংসতা ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটবে না তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় গ্রাম আদালতে চার মাসে ৬ হাজার মামলা, নিষ্পত্তি ৬৫ শতাংশ
কুমিল্লায় গ্রাম আদালতে চার মাসে ৬ হাজার মামলা, নিষ্পত্তি ৬৫ শতাংশ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় স্কুল দাবায় সাউথ পয়েন্ট স্কুলের দ্বৈত সাফল্য
জাতীয় স্কুল দাবায় সাউথ পয়েন্ট স্কুলের দ্বৈত সাফল্য

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন
এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন ১২৩০ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত
এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন ১২৩০ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে মাইন বিস্ফোরণ: রোহিঙ্গা যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে মাইন বিস্ফোরণ: রোহিঙ্গা যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন নাটোর জেলা প্রশাসক
বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন নাটোর জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ছয় ঘণ্টা পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ছয় ঘণ্টা পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা
‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে পাচারকালে সার-আলুসহ ১৩ জন গ্রেফতার
মিয়ানমারে পাচারকালে সার-আলুসহ ১৩ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার
জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব
কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’
‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত
পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে গেলেন ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
চীন সফরে গেলেন ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম
শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম

নগর জীবন

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন