শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

কার স্বার্থে বিদেশিদের কাজ দিচ্ছে এনসিটিবি?

► শতকোটি টাকা গচ্চা দিয়ে মুদ্রণশিল্প ধ্বংসের নেপথ্যে কারা ► সক্ষমতা থাকার পরও বই ছাপার কাজ কম পাচ্ছেন দেশীয় মুদ্রণশিল্প মালিকরা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কার স্বার্থে বিদেশিদের কাজ দিচ্ছে এনসিটিবি?

কার স্বার্থে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ বিদেশিদের হাতে তুলে দিচ্ছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড- এনসিটিবি। দেশীয় মুদ্রণশিল্প ও কাগজশিল্প স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকার পরও কার স্বার্থে বিদেশি প্রতিষ্ঠানে বই ছাপার কাজে শত কোটি টাকা গচ্চা দেওয়া হচ্ছে। সক্ষমতা থাকার পরও কার স্বার্থে দেশি প্রতিষ্ঠানে কাজ কম দিয়ে মুদ্রণশিল্প ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। এর নেপথ্যে কারা? এমন প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে সংশ্লিষ্ট সব মহলে।

সংশ্লিষ্টদের মতে, বছরের প্রথম দিনে সাড়ে চার কোটি শিক্ষার্থীর হাতে বিনা মূল্যে প্রায় ৩৫ কোটি বই তুলে দেওয়া সারা বিশ্বের বিস্ময় এবং শিক্ষা খাতে আওয়ামী লীগ সরকারের বড় সাফল্য। সরকারের এই সাফল্যের অংশীদার দেশি প্রতিষ্ঠানগুলো। অথচ শতভাগ সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও বিনা মূল্যের বই মুদ্রণে তাদের সুযোগ কমছে। প্রাথমিক স্তরের ২০২০ শিক্ষাবর্ষের বই মুদ্রণের জন্য শত কোটি টাকা গচ্চা দিয়েও বিদেশি প্রতিষ্ঠানের কাজের সুযোগ রাখছে এনসিটিবি। এতে দেশের টাকা চলে যাবে বিদেশে। ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশি শিল্প। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ মুদ্রণ শিল্প সমিতির সভাপতি শহীদ সেরনিয়াবাত গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এনসিটিবির কতিপয় কর্মকর্তা নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থে বিদেশে কাজ দিচ্ছেন। তারা বিদেশ ভ্রমণের উদ্দেশ্যে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করে দেশীয় স্বয়ংসম্পূর্ণ মুদ্রণশিল্প ও কাগজশিল্প ধ্বংসের পাঁয়তারা করছেন। এর ফলে সরকার যেমন রাজস্ব হারাবে, কর্মহীন হয়ে পড়বে মানুষ। অপচয় হবে সরকারি অর্থ। তিনি বলেন, প্রাথমিকের বইয়ে এখন আর বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন নেই। তাই আন্তর্জাতিক দরপত্রের বাধ্যবাধকতাও নেই। আমরা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর কাছে এ ব্যাপারে আবেদন করেছি। আশা করছি, সরকার চলতি বছর অর্থাৎ ২০২০ শিক্ষাবর্ষ থেকেই আমাদের দাবি মেনে নেবে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এত দিন প্রাথমিকের বিনা মূল্যের বই মুদ্রণের মোট ব্যয়ের ৯ শতাংশ অর্থ দিত বিশ্বব্যাংক। আর সেই অর্থ পাওয়ার শর্ত হিসেবে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হতো। এতে কাজ পাওয়া বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর পেছনে দরপত্রের দরের চেয়েও ৩১ শতাংশ বেশি টাকা খরচ করতে হতো। তবে এত দিন বলা হয়েছিল, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বন্ধ হওয়ার পর কাজ করা হবে সম্পূর্ণ স্থানীয় দরপত্রে। অথচ ২০১৯ শিক্ষাবর্ষের বই অর্থাৎ ২০১৮ সাল থেকে প্রাথমিকের বই মুদ্রণে বন্ধ হয়েছে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন। কিন্তু এখনো বন্ধ হয়নি আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান।

এ প্রসঙ্গে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন অতিসম্প্রতি গণমাধ্যমকে বলেন, দেশি কাগজ ও মুদ্রণশিল্প যদি স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়, তাহলে বিদেশি প্রতিষ্ঠান থেকে বই ছাপানোর প্রয়োজন আমি দেখি না। তবে যেহেতু এত দিন আন্তর্জাতিক দরপত্রের কাজ হয়েছে, তাই সব কিছু আপগ্রেড হতে কিছুটা সময় লাগবে। প্রয়োজনে আমি এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলব।

জানা যায়, বাংলাদেশের বিভিন্ন কাগজের মিল বর্তমানে মানসম্পন্ন কাগজ উৎপাদন করছে। এমনকি ওইসব কাগজ বিদেশেও রপ্তানি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে মুদ্রণ প্রতিষ্ঠানগুলোতে দুই শতাধিক ওয়েব মেশিন (উন্নতমানের চাররঙা বই ছাপার ডিজিটাল মেশিন) আছে। ওইসব যন্ত্রের মাধ্যমে মাত্র তিন মাসেই ৩৫ কোটি বই ছাপানো সম্ভব। ফলে সার্বিকভাবে কাগজ ও মুদ্রণশিল্পে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পরও আন্তর্জাতিক দরপত্রে বই ছাপা নিয়ে সন্দিহান সংশ্লিষ্টরা।

গত বছর অর্থাৎ ২০১৯ শিক্ষাবর্ষের ১০ কোটিরও বেশি বই মুদ্রণে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৩৭৫ কোটি টাকা। সেখান থেকে প্রায় ৮০ কোটি টাকার বইয়ের কাজ করেছে বিদেশি প্রতিষ্ঠান। গত বছর দেশি মুদ্রণ প্রতিষ্ঠানগুলো গড় দর দিয়েছিল প্রতি ফর্মা দুই টাকা ৮৯ পয়সা। সেখান থেকে তাদের ৭ শতাংশ ভ্যাট পরিশোধ করতে হয়েছে। অর্থাৎ তাদের দর পড়েছে দুই টাকা ৬৮ পয়সা। আর বিদেশি মুদ্রাকররা গড় দর দিয়েছিল দুই টাকা ৬২ পয়সা। এই দরের সঙ্গে এনসিটিবিকে এলসি খরচ, ব্যাংক কমিশন, বেনাপোলে বই ছাড় করানোর ট্যাক্স, লেভি, ভ্যাট ও ইন্স্যুরেন্স বাবদ ব্যয় করতে হয়েছে আরও ৩১ শতাংশ অর্থ। ফলে সব মিলিয়ে তাদের ফর্মাপ্রতি দর পড়েছে তিন টাকা ৪৩ পয়সা।

যদিও আন্তর্জাতিক দরপত্রের নিয়ম অনুযায়ী ১৫ শতাংশ কম দরে দেশি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়ার কথা। তবে সেখান থেকে তাদের মোট মূল্যের ওপর ৭ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়। ফলে দেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর ৮ শতাংশ কম দরে কাজ পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। অন্যদিকে বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া হচ্ছে মোট কাজের মূল্যের ওপর অতিরিক্ত ৩১ শতাংশ প্রণোদনা। সে হিসাবে দেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রণোদনার সঙ্গে তুলনা করলে বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে ২৩ শতাংশ অতিরিক্ত প্রণোদনা পাচ্ছে। ফলে আগামী দিনে প্রাথমিকের পাঠ্যবই মুদ্রণে দেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর সর্বনিম্ন দরদাতা হওয়ার সুযোগ নেই। এতে প্রাথমিকের বই মুদ্রণে সরকারকে শত কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয় করতে হবে। এ ছাড়া বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করার আগেই এলসির মাধ্যমে টাকা পেয়ে যায়। কিন্তু দেশি প্রতিষ্ঠানগুলোকে টাকা দেওয়া হয় কাজ শেষ করারও কয়েক মাস পর।

জানা গেছে, বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে সুযোগ করে দেওয়ার পেছনে রয়েছে এনসিটিবির কর্মকর্তাদের একটি অংশ। কারণ বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করলেও তাদের স্থানীয় এজেন্ট প্রয়োজন হয়। ওই এজেন্টদের সঙ্গে এনসিটিবির কয়েকজন কর্মকর্তার কমিশন বাণিজ্য রয়েছে। এ ছাড়া যে দেশে মুদ্রণ কাজ হয় সেই দেশে এনসিটিবির নিজস্ব অর্থায়নে একাধিকবার ভ্রমণ করার সুযোগ থাকে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের। বিদেশে থাকাকালে তারা বড় অঙ্কের ভ্রমণভাতাও পান। ফলে মানের অজুহাত দেখিয়ে এনসিটিবির কর্মকর্তাদের একটি অংশ সব সময়ই আন্তর্জাতিক দরপত্রের পক্ষে থাকে। জানা যায়, এত দিন যেসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান প্রাথমিকের বই মুদ্রণের কাজ করেছে তাদের কেউই ঢাকা বা এর আশেপাশে বইয়ের দরপত্রে অংশ নেয়নি। এর প্রধান কারণ হলো, এতে যথাসময়ে বই সরবরাহ করতে হবে। আর মানের দিকটাও ঠিক রাখতে হবে। আগে একাধিকবার বিদেশি প্রতিষ্ঠান শিপমেন্টসহ ট্রান্সপোর্ট জটিলতার কারণে সময়মতো বই সরবরাহ করতে পারেনি।

একাধিক মুদ্রাকর জানান, বাংলাদেশে জনগুরুত্বপূর্ণ যেসব শিল্প যেমন ওষুধ, খাদ্য ইত্যাদিতে আন্তর্জাতিক দরপত্র হয়, সেখানে দেশি প্রতিষ্ঠানকে ২৫ শতাংশ কম দরে কাজ পাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। অথচ মুদ্রণশিল্পে মাত্র ১৫ শতাংশ কম দরে কাজ পাওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে। এখন যদি আন্তর্জাতিক দরপত্রেই কাজ করতে হয়, তাহলে বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া ৩১ শতাংশ অতিরিক্ত অর্থও দরপত্রের মূল্যের সঙ্গে যোগ করতে হবে। অর্থাৎ সবাইকে সমান সুযোগ দিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

এই মাত্র | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন