শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বিক্রি হয়ে যাচ্ছে নদী

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বিক্রি হয়ে যাচ্ছে নদী

জনসংখ্যা ও শিল্পায়ন বৃদ্ধিতে কমছে আবাদি জমি। বাড়ছে জমির চাহিদা ও দাম। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নদনদী, খাল দখল। ভরাট করে খোদ নদী প্লট করে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। দোকান তুলে আদায় করা হচ্ছে ভাড়া। কেউ নদী ভরাট করে তুলছেন অট্টালিকা। কোথাও বাঁধ দিয়ে নদীর প্রবাহ বন্ধ করে মাছ চাষ করছেন প্রভাবশালীরা। এ ছাড়া প্রতিনিয়ত নদী দখল করে উঠছে নতুন নতুন স্থাপনা। ফলে দেশের ধমনি হিসেবে পরিচিত নদীগুলোর মৃত্যু ঠেকানোই যাচ্ছে না। এরই মধ্যে দেশের মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে ৫ শতাধিক নদনদী। এতে আগ্রাসি হচ্ছে বন্যা পরিস্থিতি। সেচ সংকটে ঝুঁকির মুখে কৃষি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে ‘নদী বাঁচলে দেশ বাঁচবে’- এই বক্তব্য সামনে রেখে নদী উদ্ধারে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ায় ২০১৯ সালে জোরেশোরে শুরু হয় নদী উদ্ধার অভিযান। পরবর্তীতে অজ্ঞাত কারণে অভিযানের গতি কমে যায়। বর্তমানে একদিকে চলছে ঢিমেতালে উদ্ধার অভিযান, অন্যদিকে চলছে পুনর্দখল। উদ্ধার-পুনর্দখলের খেলায় গত চার বছরে শুধু রাজধানী ঘিরে থাকা তুরাগ, বুড়িগঙ্গা, বালু ও শীতলক্ষ্যা নদী চারটি উদ্ধার সম্পন্ন করতে পারেননি সংশ্লিষ্টরা।

রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা জরিপ করে স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে দেশে ১ হাজার ২৭৪টি নদীর হদিস পেয়েছি। নদীগুলোর নামসহ তালিকাও প্রকাশ করেছি। নদী রক্ষা কমিশন গত মাসে ৯০৭টি নদীর খসড়া হিসাব প্রকাশ করেছে। অর্থাৎ ৩৬৭টি নদীর খোঁজই মেলেনি। যেসব নদীর তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, সেগুলোর বড় অংশই এখন মৃত। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না দিলে নদী দখল থামবে না। তিনি বলেন, নদী রক্ষা কমিশন ২০১৮ সালে ৫৭ হাজার নদী দখলদারের তালিকা করার পর নদী উদ্ধারে কিছু পদক্ষেপ দেখেছি। কিছুদিন পরই তা থেমে যায়। আমরা বিভিন্ন অঞ্চল পরিদর্শন করে দেখেছি, তালিকা প্রকাশের পর নদী দখলের হার আরও বেড়েছে। ফলে দখলদারদের তালিকাটিও এখন আংশিক।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদনে ফুটে উঠেছে নদী দখলের নগ্ন চিত্র। সিরাজগঞ্জের গাড়াদহ নদীর দুই পাশ দখল করে দোকান ঘর নির্মাণ করে ভাড়া আদায় করছেন প্রভাবশালীরা। ফলে সংকুচিত হয়ে গেছে নদী। সলঙ্গা বাজারের থাই গ্লাসের দোকানদার আতাউর রহমান জানান, তিনি নদী দখল করেননি। ঘরটি তিনি আবদুস সালাম নামে এক ব্যক্তি থেকে মাসিক সাড়ে ৮ হাজার টাকায় ভাড়া নিয়েছেন। আবদুল মমিন জানান, অন্যদের নদী দখল করতে দেখে তিনিও দুটি দোকান নির্মাণ করে মাইকের ব্যবসা করছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড উচ্ছেদ করলে চলে যাবেন। একই বাজারের জিন্নাহ জানান, আওয়ামী লীগ নেতা ফণিভুষণ পোদ্দার থেকে তিনি মাসিক ২ হাজার টাকায় দোকানটি ভাড়া নিয়েছেন। অন্যদিকে বিহঙ্গ ট্রেডার্সের মালিক রিপল জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছ থেকে তার শ্বশুর জায়াগা কিনে নিয়েছেন। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান বলেন, গাড়াদহ নদী সম্পর্কে আমার তেমন ধারণা নেই। দখল করছে কি না তাও জানা নেই। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।

বরিশালের গৌরনদীর পালরদী নদীর দুই তীর দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে অসংখ্য স্থাপনা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ফলে সরু হয়ে গেছে নদী। টরকীর চর এলাকায় পালরদী নদীর তীর ও নদীর মধ্যে বিস্তীর্ণ এলাকা দখল করে পৌর যুবদলের সভাপতি জাকির হোসেন শরীফ নির্মাণ করেছেন শরীফ স’মিল, ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সহসভাপতি শাহ আলম গড়ে তুলেছেন খান স’মিল, আওয়ামী লীগ নেতা রাজ্জাক হাওলাদার নির্মাণ করেছেন বিসমিল্লাহ অয়েল মিল। প্রভাবশালী ব্যবসায়ী খালেক মুন্সি নির্মাণ করেছেন ডাল মিল। ইব্রাহিম চৌকিদার, জামাল মিয়া (প্রয়াত), বিএনপি নেতা দুলু রায়, আলমগীর মেম্বার (প্রয়াত), ফজলু মেম্বার, রকমান ফকিরসহ অর্ধশতাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তি গড়ে তুলেছেন শতাধিক অবৈধ স্থাপনা। গৌরনদী বন্দরসংলগ্ন নদীর অবৈধ দখলকারী রুহুল আমীন বলেন, তিনি নদী ভরাট করেননি, নদীতে জেগে ওঠা চরে দোকান নির্মাণ করেছেন। পৌর যুবদলের সভাপতি ও পৌর কাউন্সিলর জাকির শরীফ বলেন, তিনি নদীর তীর দখল করেননি। তিনি ও তার ব্যবসায়িক অংশীদার মোবারেক হোসেন ক্রয়সূত্রে স’মিলের মালিক। ডাল মিলের মালিক খালেক মুন্সির ছেলে ফরহাদ হোসেন মুন্সি বলেন, তারা ক্রয়সূত্রে ডাল মিলের মালিক। মিলের পাশে ডাল রোদে শুকানোর জন্য শুধু একটি পাকা ফ্লোর নির্মাণ করেছেন। ফ্লোরের ১০-১৫ হাত জায়গা নদীর ভিতরে হতে পারে। গৌরনদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাঈদ মাহবুব খান জানান, নদীর তীরে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের কয়েকটি মামলা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিচারাধীন রয়েছে। জেলা প্রশাসনের আদেশ পেলেই অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে।

বরগুনার খাকদন নদীর দুই পাড় দখল করে বসতবাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। নদীটির দক্ষিণ পাড়ে প্রেস ক্লাব সড়কের উত্তর প্রান্তে থাকা ডিসি-এসপির লঞ্চঘাট দখল করে বাড়ি করেছেন তাদেরই কর্মচারীরা। কেউ কেউ সেই বাড়ি বিক্রিও করে গেছেন। অবৈধভাবে দখল করা খাকদন নদী থেকে দখলদারদের উচ্ছেদের পরিবর্তে দখলকারীদের লাখ লাখ টাকার বিনিময়ে ইজারা দিয়েছে সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস। বর্তমানে পূর্বদিকে বুড়ীশ্বরের মোহনা পর্যন্ত দখল ও ভরাটের কারণে নদীর কোনো অস্তিত্ব নেই। অন্যদিকে বিষখালী নদী দখল করে পাথরঘাটা আর বামনা উপজেলা অংশে করা হয়েছে ইটভাটা।

নারায়ণগঞ্জের প্রাণ শীতলক্ষ্যা নদীতে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ১৭ জুন পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে ২ হাজার ৪৭৫টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এরপর ম্যাজিস্ট্রেট না থাকায় প্রায় দেড় বছর উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ থাকার সুযোগে ফের দখল হয়ে যায় নদীতীর। চলতি বছরের মার্চে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের পর আবারও ৭ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। তবে নারায়ণগঞ্জের বন্দর এলাকায় গড়ে ওঠা বেশ কিছু ডকইয়ার্ড ও বসতবাড়ির কারণে ওয়াকওয়ে ও সীমানা নির্ধারণী পিলার স্থাপন করা যাচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

বগুড়ায় করতোয়া ও মুন্সীগঞ্জে নদীর তীরে স্থাপনা

বগুড়ার বুক চিরে প্রবাহিত করতোয়া নদীর দুই পাড় অবৈধভাবে দখল করে গড়ে উঠেছে ছোট-বড় ভবন ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। দোকান থেকে আদায় হচ্ছে ভাড়া। কোথাও কোথাও আবার নদীর মধ্যেই সীমানাপ্রাচীর দিয়ে দখল করে ভবন তৈরি করছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। বর্তমানে নদীর তীরবর্তী ২৮টিরও বেশি স্পট দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ চললেও দেখার কেউ নেই বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। দূষণ, দখল, ভরাট ও বাঁধ দিয়ে মাছ চাষের কারণে নদীটি এখন মৃতপ্রায়। বগুড়া জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে করতোয়া নদীর দুই পাড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অনেকবার অভিযান চালানো হয়েছে। ইতোমধ্যে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবৈধ দখলদারদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তালিকা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মুন্সীগঞ্জ জেলার মধ্য দিয়ে পদ্মা সেতু, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চলে যাওয়ায় জমির দাম বেড়েছে বহুগুণ। এ সুযোগে শুরু হয়েছে জেলার পদ্মা, মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীর পাড় দখলের মহোৎসব। জেলা শহরের সন্নিকটে মুক্তারপুর পুরান ফেরিঘাট এলাকায় এবং এর পূর্ব ও পশ্চিম দিকে প্রায় দেড় কিলোমিটার নদীর পাড় দখল করে নানা স্থাপনা গড়ে উঠেছে। ধলেশ্বরী পাড়ে নদী ভরাট করে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন শিল্প-কারখানা। শহরের নয়াগাঁও থেকে পঞ্চসার ইউনিয়নের ফিরিঙ্গি বাজার পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটারের মধ্যে নদীর জমিতে শতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চোখে পড়েছে। জেলা শহরের উত্তর ইসলামপুর এলাকায় কালীদাস সাগর নামে পরিচিত নদীর পাড়ে প্রথমে অল্প অল্প করে আবর্জনা ফেলে পরে বালু দিয়ে ভরাট করেছে প্রভাবশালী মহল। গজারিয়া এলাকায় মেঘনা পাড় দখল করে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন রিসোর্ট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া ভয়াবহ দখলের কবলে সাভারের বংশী নদী, তুরাগ, ধলেশ্বরীসহ বিভিন্ন খাল, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদী।

এদিকে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতি এসব নদনদী, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড় ও অন্যান্য জলাশয়ের ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশের কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতি টিকিয়ে রাখতে নদনদী দখল রোধের পাশাপাশি নিয়মিত খননের মাধ্যমে নাব্য ধরে রাখতে হবে। নদী কমিশনের চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নদী দখলদাররা অনেক প্রভাবশালী। নদী রক্ষার দায়িত্বে থাকা সরকারি সংস্থাগুলোর অনেকে কমিশনের পরামর্শ শুনছে না। আবার নদী দখলমুক্ত করতে গিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা উল্টো বিপদে পড়ছেন। ক্যারিয়ারের ভয়ে প্রশাসন ঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না। অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠানও নদী দখল করেছে। এদের একসঙ্গে উৎখাতের শক্তি কমিশনের নেই। তাই ধারাবাহিকভাবে করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
সর্বশেষ খবর
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত
ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে
দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার
চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম