শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:২৪, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিদেশে কম যাচ্ছেন নারী শ্রমিক

► সৌদিতে ভাটা, মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশসহ নতুন বাজারে আগ্রহ ► আগামীতে বিদেশ যাওয়ার হার আরও কমার আশঙ্কা
জিন্নাতুন নূর
বিদেশে কম যাচ্ছেন নারী শ্রমিক

বাংলাদেশ থেকে বিদেশে কাজ করতে যাওয়া নারী শ্রমিকের সংখ্যা দিনদিন কমছে। আগামীতে এ সংখ্যা আরও কমার আশঙ্কা করছেন রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকরা। তাঁরা বলছেন, বাংলাদেশের নারী শ্রমিকদের সবচেয়ে বড় বাজার সৌদি আরব। তবে তাঁদের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের কারণে সৌদিতে যাওয়ার ক্ষেত্রে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন বাংলাদেশি নারীরা। এ অবস্থায় দক্ষিণ আফ্রিকার দেশগুলো থেকে নারী শ্রমিক নিচ্ছে সৌদি আরব। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্যমতে, ইতোমধ্যে সৌদি আরবে বাংলাদেশি নারী শ্রমিকের যাওয়ার হার কমে গেছে। তবে মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর মধ্যে কাতার, লেবানন ও জর্ডানে নারী শ্রমিক যাওয়ার হার কিছুটা বেড়েছে। এ ছাড়া কিছু অপ্রচলিত দেশেও কাজের জন্য যাচ্ছেন বাংলাদেশি নারীরা। এর মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাজ্য ও হংকং অন্যতম।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০২৪ সালে এ পর্যন্ত দেশের বাইরে কাজের জন্য গেছেন মোট ৪৩ হাজার ৪০৫ জন নারী শ্রমিক। ২০২৩ সালে গিয়েছিলেন ৭৬ হাজার ১০৮ জন। এর আগে ২০২২ সালে তা ছিল ১ লাখ ৫ হাজার ৪৬৬ জন।

শ্রমবাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, নারী শ্রমিকের বড় একটি অংশই সৌদি আরবে কাজ করতে যান। তবে গত কয়েক বছরে সৌদি থেকে নির্যাতিত হয়ে অনেক নারী ফিরে এসেছেন। অনেক নারী নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন এবং খুনের শিকার হয়েছেন। এসব কারণে নারী কর্মীদের বিদেশ যাওয়ার হার গত দুই বছরে কমেছে।

জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর দেওয়া তথ্যে, এ বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সৌদি আরবে গেছেন ২৬ হাজার ৮৩৪ জন নারী শ্রমিক। এর আগে ২০২৩ সালে গেছেন ৫০ হাজার ২৫৪ জন। তার আগে ২০২২ সালে ৭০ হাজার ২৭৯ জন। এমনকি করোনা মহামারির বছর ২০২১ সালেও ৫৩ হাজার ৮২ জন সৌদিতে গিয়েছিলেন। তবে সৌদি আরবে নারী শ্রমিকের সংখ্যা কমে এলেও মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর মধ্যে কাতার, লেবানন, জর্ডানে গত বছরের তুলনায় নারী শ্রমিকের সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। এ বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কাতারে গেছেন ১ হাজার ৭১৬ জন নারী শ্রমিক। এর আগের বছর গেছেন ১ হাজার ৯৫ জন। লেবাননে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত গেছেন ৬৮৪ জন। এর আগের বছর গেছেন ৫৯৫ জন। জর্ডানে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নারী শ্রমিক গেছেন ১০ হাজার ৭০৯ এবং এর আগের বছর ৭ হাজার ৮৩৮ জন। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে ওমানেও নারী শ্রমিকের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে।

২০২৩ সালে ওমানে ৬ হাজার ৫৪৭ জন গেলেও চলতি বছরের এ পর্যন্ত দেশটিতে বাংলাদেশি নারী শ্রমিক গেছেন মাত্র ৫৬ জন। তবে মধ্যপ্রাচ্যের বাইরে অপ্রচলিত দেশগুলোর মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ায় চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৩১ জন নারী শ্রমিক গেছেন। গত বছর গিয়েছিলেন ২৬ জন। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় নয়, সিঙ্গাপুরে ৬৩, যুক্তরাজ্যে ১ হাজার ৩৬০, ইতালিতে তিন, জাপানে ৭৫, হংকংয়ে ১৬৮, সাইপ্রাসে ৬০, ব্রুনাইতে সাত ও মরিশাসে দুজন নারী শ্রমিক গেছেন। সৌদি আরব থেকে নিয়োগকর্তার নির্যাতনে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে গত ৬ এপ্রিল দেশে ফিরেছেন হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার রাবিয়া খাতুন (৩৮)। ২০২২ সালে রিক্রুটিং এজেন্সি দ্য ইফতি ওভারসিজের মাধ্যমে গৃহপরিচারিকার ভিসায় সৌদিতে গিয়ে প্রতিনিয়ত নিয়োগকর্তার নির্যাতনে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরিবারের সঙ্গেও রাবিয়ার যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এরপর দেশে ফিরে এলে ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সহায়তায় তাঁকে পরিবারের কাছে তুলে দেওয়া হয়। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সি (বায়রা)-এর নেতা আলী হায়দার চৌধুরী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘হংকংয়ের সঙ্গে আমাদের এমইউ স্বাক্ষর আছে। সংখ্যায় কম হলেও যে নারী শ্রমিকরা হংকং যাচ্ছেন তাঁরা শিক্ষিত এবং প্রশিক্ষিত। মালয়েশিয়ায় নারী শ্রমিকের জন্য কোনো এমইউ স্বাক্ষর না থাকলেও সেখানেও নারীরা যাচ্ছেন। গৃহকর্মী হিসেবে বাংলাদেশের নারী শ্রমিকদের জন্য একসময় বড় বাজার ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। এ ছাড়া সৌদি আরব সব সময় নারী শ্রমিকদের জন্য বড় বাজার। তবে সৌদিতে নারী শ্রমিকের সংখ্যা কমে যাওয়ার বেশ কিছু কারণ আছে। এর মধ্যে সৌদি আরব থেকে যে সময়ের মধ্যে গৃহকর্মী চায় আমরা সে সময়ে পাঠাতে পারছি না। আবার নারী শ্রমিকদের ভাষাগত দক্ষতা বেশি ভালো নয়। তাঁরা ভালো প্রশিক্ষণপ্রাপ্তও নন। বিগত বছরগুলোয় নারী শ্রমিকদের ওপর নানা রকম শারীরিক-মানসিক নির্যাতনসহ বিভিন্ন কারণে নারী শ্রমিকরাও সৌদি আরবে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিরুৎসাহ হচ্ছেন। আমরা আশঙ্কা করছি সৌদি আরবে আগামীতে বাংলাদেশ থেকে নারী শ্রমিকের যাওয়ার হার আরও কমে আসবে। কার্যাদেশ পাওয়ার পর রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর প্রশিক্ষণ দিয়ে সৌদি পাঠাতে তিন মাস পর্যন্ত লাগে যায়। কিন্তু এখন সৌদি আরব আরও কম সময়ে কর্মী পেতে আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ থেকে নারী শ্রমিক নিচ্ছে।’ জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর অতিরিক্ত মহাপরিচালক শাহ্ আবদুল তারিক বলেন, ‘বিদেশে বিশেষ করে সৌদি আরবে নারী কর্মী কম যাওয়ার পেছনে নারী নির্যাতনের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ কারণ। আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলেন। কিন্তু সৌদি যাওয়ার পর আমাদের নারী কর্মীরা কোন পরিস্থিতির শিকার হন তা-ও একটি বিষয়। আমরা চাই না তাঁরা কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতির শিকার হোন।’

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
বিএনপির কমিটি গঠন নিয়ে হামলা
বিএনপির কমিটি গঠন নিয়ে হামলা
ফুটপাতে নবজাতক
ফুটপাতে নবজাতক
ক্রিস্টাল মেথসহ তিনজন গ্রেপ্তার
ক্রিস্টাল মেথসহ তিনজন গ্রেপ্তার
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
মালয়েশিয়ায় ১০ ভুয়া বাংলাদেশি চিকিৎসক গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১০ ভুয়া বাংলাদেশি চিকিৎসক গ্রেপ্তার
শীতে কাবু জনজীবন
শীতে কাবু জনজীবন
দিয়াবাড়ীতে কুপিয়ে খুন
দিয়াবাড়ীতে কুপিয়ে খুন
বংশালে হাতুড়িপেটায় গৃহবধূকে হত্যা
বংশালে হাতুড়িপেটায় গৃহবধূকে হত্যা
হকার মমতাজের মানবেতর জীবনযাপন
হকার মমতাজের মানবেতর জীবনযাপন
বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকা স্থগিত
তৌহিদ-জয়শঙ্কর বসতে পারেন ফেব্রুয়ারিতে
তৌহিদ-জয়শঙ্কর বসতে পারেন ফেব্রুয়ারিতে
সর্বশেষ খবর
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা
অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল
এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি
নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত
তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

৫ ঘন্টা আগে | পরবাস

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

৬ ঘন্টা আগে | পরবাস

এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ
এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত
জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

৬ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে
শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি
বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩
খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি
জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়
ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের পথে হাঁটুন : রিজভী
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের পথে হাঁটুন : রিজভী

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দুনিয়ায় রাজত্ব করতে ৬৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা জাকারবার্গের
এআই দুনিয়ায় রাজত্ব করতে ৬৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা জাকারবার্গের

৯ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের
আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

১৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

১৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা
দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা
১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস
চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী
মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক
পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল
ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম

নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ
নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ

দেশগ্রাম

পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ
পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

দেশগ্রাম

রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ
রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

তৈরি করতে হবে বিনিয়োগের পরিবেশ
তৈরি করতে হবে বিনিয়োগের পরিবেশ

সম্পাদকীয়