১০ আগস্ট, ২০২২ ২২:১১

ইশো’র আর্টিস্টস ক্লাবের তৃতীয় এডিশন শুরু

অনলাইন ডেস্ক

ইশো’র আর্টিস্টস ক্লাবের তৃতীয় এডিশন শুরু

ফার্নিচার ও লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘ইশো’ তাদের আর্টিস্টস ক্লাবের তৃতীয় এডিশন শুরু করেছে। এই এডিশনে ফটোগ্রাফি, আর্কিটেকচার এবং ডিজিটাল আর্টের তিনজন শিল্পীর কাজ প্রদর্শন করা হবে ইশো আউটলেটে। তিনজন শিল্পী হলেন পুরস্কার বিজয়ী ট্রাভেল ও ডকুমেন্টরি ফটোগ্রাফার মুহাম্মদ আমদাদ হোসেন, প্রফেশনাল আর্কিটেক্ট গ্রাফিক ডিজাইনার ও ইলুস্ট্রেটর সুস্মিতা অধিকারী এবং গ্রাফিক আর্টিস্ট আপন জোয়ার্দার।

আর্টিস্টস ক্লাব ইশো’র একটি বিশেষ উদ্যোগ- যেখানে দেশের প্রতিভাবান শিল্পীদের চিত্রশিল্প, দৃষ্টিভঙ্গী এবং প্রতিভাগুলো প্রদর্শনীর মাধ্যমে তুলে ধরা হয়। ইশো’র প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক রায়ানা হোসেন বলেন, দক্ষ ও প্রতিভাবান শিল্পীদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গী থেকে সৃষ্ট কাজগুলোকে সকলের মাঝে তুলে ধরাই ইশো’র আর্টিস্টস ক্লাব প্ল্যাটফর্মটির মূল লক্ষ্য। স্থানীয় শিল্পীদের এই সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে আমরা একটি অনন্য ইকোসিস্টেম তৈরির চেষ্টা করছি, যেখানে আমাদের সমসাময়িক শিল্পগুলো আধুনিক বিশ্বে আরও প্রশংসিত হবে।

তিনি বলেন, নির্দিষ্ট কিছু চিত্রকর্ম ইশো’র আউটলেট ও ওয়েবসাইটে কিনতে পাওয়া যাবে। ইশো সম্পর্কে- আমরা যুগোপযোগী ও মানসম্মত ডিজাইনকে সর্বদা প্রাধান্য দেই। সম্পূর্ণ নতুন ধাঁচের ডিজাইন তৈরি থেকে শুরু করে সেটি তৈরিতে পর্দার আড়ালে আমাদের কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে, গ্রাহকদের ভিন্ন ধাঁচের, সর্বাধুনিক ও বৈচিত্র সমৃদ্ধ ফার্নিচার উপহার দিতে ইশো’র সকল কর্মীই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

রায়ানা হোসেন আরও বলেন, ইশো সাধারণ কিন্তু আধুনিক, সহজে ব্যবহারযোগ্য এবং পরিবেশ-বান্ধব ফার্নিচার বাজারে সহজলভ্য করে তুলছে, যা ফার্নিচার কেনার ক্ষেত্রে দেশীয় ক্রেতাদের দৃষ্টিভঙ্গী বদলাতেও সাহায্য করছে। সাধারণ কিন্তু আধুনিক ডিজাইনের মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব ফার্নিচার তৈরি করে কাঠের ব্যবহার কমিয়ে আনতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে ইশো। আধুনিক ফার্নিচারের চাহিদা ও বাজারের মজুদ পণ্যের মধ্যকার শূন্যস্থান পূরণ করাই ইশো’র মূল লক্ষ্য। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন www.isho.com।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর