শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, মঙ্গলবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

সম্পদের শেষ নেই প্রার্থীদের

মাহমুদ আজহার ও গোলাম রাব্বানী
অনলাইন ভার্সন
সম্পদের শেষ নেই প্রার্থীদের

যেন সম্পদের শেষ নেই আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র প্রার্থীদের। দলীয় কিংবা নির্দলীয় সব প্রার্থীরই রয়েছে সম্পদের পাহাড়। অনেকেই নিজের তুলনায় স্ত্রীর নামে বেশি সম্পদ দেখিয়েছেন। কেউ কেউ নিজেকে ব্যবসায়ী বা চাকরিজীবী দাবি করলেও বার্ষিক আয়ের উেস পেশাগত কোনো আয় দেখাননি। সব প্রার্থীরই কম-বেশি ব্যাংক ঋণ রয়েছে। নিজেকে অক্ষরজ্ঞানসম্পন্নও দাবি করেন কেউ কেউ। নির্বাচন কমিশনের বাধ্যবাধকতা থাকায় দায়সারাগোছের হলফনামা দিয়েছেন অধিকাংশ প্রার্থীই। প্রার্থীদের সম্পদের পরিমাণ হলফনামার চেয়েও বাস্তবে কয়েকগুণ বেশি বলে স্থানীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে। গতকাল ইসির ওয়েবসাইটে পাওয়া বেশ কয়েকজন প্রার্থীর  হলফনামা বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানা গেছে।  নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, হলফনামায় দেওয়া তথ্য মিথ্যা প্রমাণিত হলে নির্বাচিত হওয়ার পরও কোনো প্রার্থীকে অবৈধ ঘোষণা করা হতে পারে। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের মাঠ কর্মকর্তারা হলফনামার তথ্য বিশ্লেষণে কাজ করে যাচ্ছেন। এ ছাড়া প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরাও একে অপরের হলফনামার তথ্য নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বেশ কয়েকজন প্রার্থী জানিয়েছেন, শিগগিরই তারা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর হলফনামার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন।  কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ হোসেন ফাকু। নির্বাচন কমিশনে দেওয়া  হলফনামায় তার পেশা হিসেবে ব্যবসা উল্লেখ করা হয়েছে। বার্ষিক আয় প্রায় তিন লাখ টাকা। স্ত্রীর আয় দেড় লাখ টাকা। নিজেকে বিএ পাস বলে দাবি করেছেন। স্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের নামে একটি দোতলা বাড়ি ও স্ত্রীর নামে একটি টিনশেড বাড়ির কথা উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ১৪ লাখ ৩৩ হাজার টাকা রয়েছে। ব্যাংকে জমা ৩ লাখ টাকা। স্ত্রীর নামে ১০ ভরি সোনা থাকার কথাও উল্লেখ করেন।

ওই পৌরসভায় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আবদুর রহমান মিয়া তার বার্ষিক আয় আড়াই লাখ টাকা উল্লেখ করেছেন। হলফনামায় তিনি কোনো পেশা উল্লেখ করেননি। নিজের নামে কোনো বাড়ি নেই, ছেলের বাড়িতে বাস করেন। তবে একশ চার শতক জমি আছে স্ত্রীর নামে। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে তিনি দেখিয়েছেন নগদ ১৩ লাখ টাকা।

খাগড়াছড়ি সদরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শানে আলম। তিনি নিজেকে এসএসসি পাস বলে দাবি করেছেন। পেশায় ঠিকাদার। বার্ষিক আয় ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে তিনটি দোকান ও একটি হাউজিং প্লটের কথা উল্লেখ করেছেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে হলফনামায় তুলে ধরা হয়েছে— নগদ টাকা ৫০ হাজার, স্ত্রীর নামে ১ লাখ, ব্যাংকে জমা ৩ লাখ, স্ত্রী ও তার নামে সোনা ১৫ ভরি। ২০ লাখ টাকার সিসি লোন রয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।

ওই পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী আবদুল মালেক। শিক্ষাগত যোগ্যতায় এলএলএম পাস উল্লেখ করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা বিচারাধীন। বার্ষিক আয় ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। নির্ভরশীলদের আয় তার চেয়েও বেশি। ৩ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ৭৫ হাজার টাকা, ব্যাংকে জমা সাড়ে চার লাখ টাকা, স্ত্রীর নামে ব্যাংকে জমা ৪ লাখ ৭০ হাজার টাকা, নিজের ও স্ত্রীর নামে ৫০ ভরি সোনা রয়েছে। স্বামী-স্ত্রীর নামে দুটি বাড়ির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

আরেক প্রার্থী কিরণ মারমা। শিক্ষাগত যোগ্যতা নিজেকে স্বাক্ষরজ্ঞান হিসেবে উল্লেখ করেন। পেশায় ব্যবসায়ী। বার্ষিক আয় ৭ লাখ ঢাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ১ লাখ টাকা, ব্যাংকে জমা ৬ লাখ, প্রাইজবন্ড দেড় লাখ, অন্যান্য খাতে বিনিয়োগ সাড়ে ৮ লাখ টাকা, স্ত্রীর নামে ১৫ ভরি সোনার কথা উল্লেখ করেছেন।

খুলনার চালনায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী সনতকুমার বিশ্বাস। শিক্ষাগত যোগ্যতায় নিজেকে এসএসসি পাস বলে দাবি করেছেন। পেশায় ব্যবসায়ী। বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন দেড় লাখ টাকা। স্ত্রী ও নিজের নামে নগদ ৬০ হাজার টাকা, ব্যাংকে জমা ২৫ হাজার টাকা, স্ত্রী ও তার মোট ৮ ভরি সোনা রয়েছে। নিজের নামে একটি নির্মাণাধীন বাড়ির কথা উল্লেখ করেন। ব্যাংক ঋণ দেখিয়েছেন ৪ লাখ টাকা।  

বিএনপির প্রার্থী শেখ আবদুল মান্নান। হলফনামায় নিজেকে বিকম পাস ও পেশায় ব্যবসায়ী দেখিয়েছেন। বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন প্রায় ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ নিজের নামে ৫০ হাজার, স্ত্রীর নামে এক লাখ ও নিজের নামে ১০ ভরি সোনার কথা উল্লেখ করেছেন। কৃষি জমি উল্লেখ করেছেন প্রায় ৮ একর।

আরেক মেয়র প্রার্থী অচিন্ত্য কুমার মণ্ডল। শিক্ষাগত যোগ্যতায় নিজেকে পিএইচডি ডিগ্রিধারী ও একটি বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দাবি করলেও বার্ষিক আয়ের উত্স বিবরণীতে কোনো টাকার অঙ্ক উল্লেখ করেননি। তবে অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ১৩ লাখ টাকা নিজের নামে, স্ত্রীর নামে ৪ লাখ ও ২৫ ভরি সোনা কথা উল্লেখ করা হয়েছে। নিজের ও স্ত্রীর নামে সাড়ে ৯ একর কৃষি জমি উল্লেখ করা হয়েছে।

খুলনার পাইকগাছায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিম জাহাঙ্গীর। নিজেকে এসএসসি পাস বলে দাবি করেছেন। পেশায় কৃষি ও মত্স্য খামারি। বার্ষিক আয় ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ টাকা ৫০ হাজার, স্ত্রীর নামে ১০ ভরি সোনা, নিজের নামে ১৫ লাখ টাকার কৃষি জমি, দোতলা বাড়ি, ১০ লাখ টাকা মূল্যের মত্স্য খামারের কথা উল্লেখ করেছেন। মায়ের নামে ১০ লাখ টাকা মূল্যের কৃষি ও ১৫ লাখ টাকার অকৃষি জমি উল্লেখ করেছেন। ব্যাংক ঋণ ১৫ লাখ টাকা উল্লেখ করেছেন।

বিএনপির প্রার্থী জিএম আবদুস সাত্তার। বার্ষিক আয় ১ লাখ ৮৮ টাকা। নির্ভরশীল আয় ১ লাখ ৬৬ হাজার টাকা। স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের নামে এক লাখ ও স্ত্রীর নামে এক লাখ টাকা, ব্যাংকে জমা ৬৮ হাজার টাকা, স্ত্রীর ১০ ভরি সোনা, কৃষি জমি ৫০ বিঘা, নিজের নামে দুটি বাড়ির কথা উল্লেখ করেছেন।

স্বতন্ত্র প্রার্থী (জামায়াত) আবদুল মজিদ গাজী। নিজেকে এলএলবি পাস বলে দাবি করেছেন। পেশায় আইনজীবী। বার্ষিক আয় ৩ লাখ টাকা। স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ টাকা ১০ হাজার, ব্যাংকে জমা ২০ হাজার, স্ত্রী ও অন্যের নামে ৩ ভরি সোনা, নিজের নামে একটি বাড়ি ও আড়াই একর জমি থাকার কথা উল্লেখ করেছেন।

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল্লাহ আল মামুন। নিজেকে বিএ পাস বলে উল্লেখ করেন। পেশায় ব্যবসায়ী। বার্ষিক আয় ২ লাখ টাকা, স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ নিজের নামে ৮০ হাজার, স্ত্রীর নামে ৫০ হাজার টাকা, স্ত্রীর নামে ২০ ভরি সোনা, অন্যান্য খাতে ৬ লাখ টাকা রয়েছে বলে দাবি করেছেন।

বিএনপির প্রার্থী মশিউর রহমান। নিজেকে এইচএসসি পাস বলে দাবি করেছেন। পেশায় ব্যবসা ও কৃষি। বার্ষিক আয় ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা, স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের কাছে কোনো নগদ টাকা নেই বলে দাবি করেছেন। তবে স্ত্রীর নামে ২০ ভরি সোনার কথা উল্লেখ করেছেন। স্থাবর সম্পদের মধ্যে ৫০ লাখ টাকা মূল্যের ২৫ বিঘা জমির কথা উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া অকৃষি জমি ৫ বিঘা ও যৌথ মালিকানায় দেখিয়েছেন ৬০ বিঘা জমি।

ঠাকুরগাঁও সদরে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী তাহমিনা আখতার মোল্লা। শিক্ষাগত যোগ্যতায় তিনি এমএসসি পাস বলে দাবি করেছেন। পেশায় ব্যবসায়ী ও শিক্ষকতার কথা উল্লেখ করেন। বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ৩৭ লাখ টাকা। নিজেকে শিক্ষক হিসেবে উল্লেখ করলেও পেশা থেকে কোনো আয় দেখাননি। নিজের নামে কোনো নগদ টাকা নেই। এক ভরি সোনার একটি চেইন ও একটি সোনার আংটির কথা উল্লেখ করেন। স্থাবর সম্পদের মধ্যে ৩ একর কৃষি জমি ও নিজের নামে একটি প্রতিবন্ধী স্কুলের কথা উল্লেখ করেছেন।  বিএনপির প্রার্থী মির্জা ফয়সাল আমিন। শিক্ষাগত যোগ্যতায় নিজেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী হিসেবে উল্লেখ করেন। পেশা ব্যবসা ও কৃষি হিসেবে উল্লেখ করেন। বার্ষিক আয় সাড়ে ৪ লাখ টাকার বেশি। স্ত্রীর আয় ৩ লাখ ৩৭ হাজার টাকা।

ঢাকার ধামরাইয়ে আওয়ামী লীগ প্রার্থী গোলাম কবির। স্নাতক পাস করেন তিনি। পেশায় নিজেকে ব্যবসায়ী হিসেবে উল্লেখ করেন। বার্ষিক আয় ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা। স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ৫ লাখ ৬৫ হাজার, ব্যাংকে জমা ১০ হাজার, মোটরগাড়ি দুটি, অন্যান্য খাতে দুই লাখ ৩৮ হাজার টাকা দেখান তিনি। যদিও স্ত্রীর নামে মাত্র ২২ তোলা স্বর্ণালঙ্কারের কথা উল্লেখ করেন হলফনামায়। স্থাবর সম্পদে নিজের নামে কিছুই নেই বলে উল্লেখ করলেও যৌথ মালিকানায় একটি দুই তলার বাড়ি রয়েছে বলে জানান তিনি।

বিএনপির প্রার্থী দেওয়ান নাজিম উদ্দিন নিজেকে বিএ পাস বলে হলফনামায় উল্লেখ করেন। বার্ষিক আয় প্রায় সাড়ে ৬ লাখ টাকা, ব্যাংকে জমা ৮ লাখ টাকা, স্ত্রীর নামে ৩ ভরি ও অন্যদের নামে ১০ ভরি সোনার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। স্থাবর সম্পদে দেড় বিঘার ওপরে অকৃষি জমি, তিনটি সেমি পাকা কারখানা, একটি সেমি পাকা মার্কেট, নিজের নামে একতলার বাড়ি ও নির্ভরশীলদের নামে ৬০ শতাংশ জমির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

অপর প্রার্থী মো. আবদুস সাত্তারের বার্ষিক আয় ৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। ব্যাংকে জমা ১০ লাখ টাকা, নিজের ও স্ত্রীর নামে ৫০ ভরি স্বর্ণালঙ্কারের কথা উল্লেখ করেন হলফনামায়। ৪০ লাখ টাকা ব্যাংক ঋণের কথাও জানান তিনি।

সাভার পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী মো. বদিউজ্জামান। তিনি বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ৪ লাখ টাকা। স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ নগদ প্রায় ১৩ লাখ টাকা, ১২ লাখ টাকা মূল্যের একটি মোটরগাড়ি, নিজের নামে ৪০ ভরি সোনা, ৩৮ লাখ টাকার কৃষি জমি ও ৩৪ লাখ টাকার অকৃষি জমির কথাও উল্লেখ করেন। ৭৫ লাখ টাকার ব্যাংক ঋণের কথাও হলফনামায় বলেন তিনি।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়