শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৫, রবিবার, ১৪ জুন, ২০২০

একইদিনে পরপর দু’জনের মৃত্যু খুবই কষ্টকর : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
একইদিনে পরপর দু’জনের মৃত্যু খুবই কষ্টকর : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে আবেগ আপ্লুত কন্ঠে বলেছেন, একইদিনে পরপর দু'জনের মৃত্যু খুবই কষ্টকর। করোনা এমন একটা অস্বাভাবিক পরিবেশ সৃষ্টি করেছে যে আমাদের দলের কেউ মারা গেলে তার পরিবারের কাছে ছুটে যাবো একটু সান্ত্বনা দেবো, সেই সুযোগ পাচ্ছি না। যখন একটা কাজ করে দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি, দেশের দারিদ্র্যসীমা আমরা কমিয়ে এনেছি, মাত্র ১০ বছরের মধ্যে আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছিলাম, ঠিক তখন এমন একটা অদৃশ্য শক্তি করোনাভাইরাস, সারা বিশ্বটাকে স্থবির করে দিল। সারা বিশ্বে যেন কেমন একটা অস্বাভাবিক পরিবেশ সৃষ্টি করল।

করোনাভাইরাস আক্রান্ত উন্নত-অনুন্নত দেশের সবাই ভয়ে আছেন। এই আতঙ্কটা এমন পর্যায়ে চলে যাচ্ছে যেটা দুঃখজনক।

আজ রবিবার সংসদে আসার সময় আমাকে অনেক জায়গা থেকে সংসদে না আসতে নিষেধ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি অন্ততপক্ষে দেশের মানুষ যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে। পাশাপাশি করোনার ভয়ে মানুষগুলোকে তো না খেয়ে মারতে পারি না। তাদের বেঁচে থাকার ব্যবস্থা নিতে হবে। তাদের জীবনযাত্রা যেন চলে সেই ব্যবস্থা করতে হবে।

একাদশ জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় দিনে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম এবং ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুতে আনা শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

রাজনৈতিক ও পারিবারিকভাবে ঘনিষ্ঠ আওয়ামী লীগ পরিবারের দু’জন বিশ্বস্ত সহযোদ্ধাকে হারিয়ে সংসদে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে বেলা প্রায় সাড়ে ১১টায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়। স্পিকার  দিনের কার্যসূচি স্থগিত করে সম্পূরক কার্যসূচিতে সংসদে শোক প্রস্তাব আনেন।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আবদুল্লাহ টেকনোক্র্যাট কোটায় মন্ত্রী হওয়ায় শোক প্রস্তাব আনার সুযোগ নেই। তাই শোক প্রস্তাবে তাকেও স্মরণ করা হয়। স্পিকার দুই নেতার কর্মময় জীবনী তুলে ধরেন। পরে তার ওপর আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

সংসদে তার মৃত্যুতেও শোক প্রকাশ করা হয়। আলোচনায় অংশ নেন বিরোধী দলীয় উপনেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের, বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ বেগম মতিয়া চৌধুরী, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ, আওয়ামী লীগের এমপি মৃণাল কান্তি দাস (মুন্সীগঞ্জ -৩), ডা. হাবিবে মিল্লাত (সিরাজগঞ্জ-২), ও বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টির আসনের মুস্তফা লুৎফুল­াহ (সাতক্ষীরা-২)। পরে মরহুম দুই নেতার আত্মার মাগফেরাত কামনা করে সংসদে দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া।

এর আগে তাদের স্মরণ করে নিজ নিজ আসনে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

আওয়ামী লীগের নিবেদিত প্রাণ দুই নেতার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে কান্নাজড়িত কণ্ঠে শেখ হাসিনা বলেন, একইদিনে পরপর দু’জনের মৃত্যু খুবই কষ্টকর। খুব দুঃখজনক। এরপর কন্ঠরুদ্ধ হয়ে আসায় কয়েক সেকেন্ড চুপ থাকেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীকে কাঁদতে দেখা যায়। নিরবতা নেমে আসে অধিবেশনে। এসময় টিভির পর্দায় দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে তার মুখের মাস্কের ওপর গ্লাবস পড়া হাত দিয়ে মুখ ঢেকে কাশি দিতে দেখা যায়।

এরপর কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, আসলে আমার খুব কষ্ট হচ্ছে বলতে। দু’জনকে হারানো খুবই দুঃখজনক। রাজনীতিতে পাশে থেকে যারা সাহস ও সমর্থন দিয়েছেন, তারা একে একে আমাদের ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। নাসিম ভাইয়ের পর শেখ আব্দুল্লাহ ভাইও চলে গেলেন।

বর্তমান করোনা যুদ্ধের সময় একইদিনে দুই সহযোদ্ধাকে হারানো খুবই কষ্টদায়ক। এসময় দুই নেতার অবদানের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমি দেশে ফেরার পর পদে পদে আমাকে বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। এসময় যে দু’জনকে আমি সব সময় পাশে পেয়েছি একই দিনে তাদের হারালাম।

তিনি আরও বলেন, আমাদের আওয়ামী লীগের একজন কর্মীও যেখানে মারা গেলে, আমরা সবাই ছুটে গেছি, জানাজা পড়া, শ্রদ্ধা জানানো, পরিবারের সাথে দেখা করা, কিন্তু এখন এমন একটা অস্বাভাবিক পরিবেশ যে আমরা এবার কিছুই করতে পারলাম না। কাউকে দেখা বা তার পরিবারকে সান্ত্বনা দেয়া বা তাদের সঙ্গে একটু কথা বলার সুযোগটাও কেন যেন পেলাম না, সেটাই সব থেকে কষ্ট।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রামে মোহাম্মদ নাসিমের অবদানের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাকে ১৪ দলের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। কারণ তিনি সকলকে নিয়ে চলতে পারতেন। শরীক দলের সদস্যরাও তাকে ভালো জানতেন। তিনি সফলতার সঙ্গে সেই দায়িত্ব পালন করেছেন। তার মৃত্যুতে বিরাট ক্ষতি হয়েছে নিঃসন্দেহে।

এসময় শেখ হাসিনা আরি বলেন, একটা আতঙ্ক, ভয়, ভীতি, মৃত্যু আতঙ্ক যেন সারা বিশ্বকে পেয়ে বসেছে। এটাই একটা অদ্ভুত ব্যাপার, আমি জানি না, এ ধরনের পরিবেশ আগে কেউ আর কখনো দেখেনি। এসময় তিনি পরিবার সদস্যদের ধৈর্য্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি দুই নেতার আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মোহাম্মদ নাসিম ওয়ান ইলেভেনের সময় কারাগারে থাকা অবস্থায় স্ট্রোক করেছিলেন। ওই সময় কারাবন্দি সালমান এফ রহমানের জন্য একটি অ্যাম্বুলেন্স সব সময় জেলগেটে তার পরিবারের পক্ষ থেকে রাখা থাকতো। ওই অ্যাম্বুলেন্সে করে মোহাম্মদ নাসিমকে হাসপাতালে নেওয়া সম্ভব হয় বলে তিনি সেই যাত্রায় বেঁচে যান। তবে ওই সময় তার শরীরের একপাশ প্যারালাইজড হয়ে যায়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা চেয়েছিলাম, বাংলাদেশে একটা গণতান্ত্রিক পরিবেশ থাকুক এবং তা আছেও। অর্থনৈতিক উন্নতির দিকে যাচ্ছিলাম। জাতির পিতার নেতৃত্বে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হবে। দেশের মানুষ একটা সুন্দর জীবন পাবে, অর্থনৈতিক উন্নতি হবে, সেই আদর্শ বাস্তবায়ন করতে গিয়ে বার বার আঘাত পেতে হচ্ছে, এ কথা বলেই চুপ হয়ে যান প্রধানমন্ত্রী।

সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেন, মানুষ মরণশীল। একবার জন্মগ্রহণ করেছি, মৃত্যু অবধারিত, সবার জন্য এটা প্রযোজ্য, এটা হবেই। যখন একটা কাজ করে দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি এবং আমাদের আশা ছিল আমরা মুজিববর্ষ উদযাপন করব, দেশের দারিদ্র্যসীমা আমরা কমিয়ে এনেছি, কোথায় ৪০ ভাগ ছিল, সেটাকে ২০ ভাগে নামিয়ে আনতে পেরেছি, মাত্র ১০ বছরের মধ্যে কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি, আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছিলাম, ঠিক তখন এমন একটা অদৃশ্য শক্তি করোনাভাইরাস, যা কেউ চোখেও দেখতে পারে না, বুঝতেও পারে না, সারা বিশ্বটাকে স্থবির করে দিল। সারা বিশ্বে যেন কেমন একটা অস্বাভাবিক পরিবেশ সৃষ্টি করল।

এসময় তিনি বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতির বিস্তার রোধ করার বিষয় তুলে ধরেন। তিনি বলেন, যে এলাকাটায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে আমরা সঙ্গে সঙ্গে সেখানে লকডাউন করছি। পাশাপাশি মানুষের জীবনযাপন যেন স্বাভাবিক থাকে সেই ব্যবস্থা নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি অন্ততপক্ষে দেশের মানুষ যেন স্বাস্থবিধি মেনে চলে। পাশাপাশি করোনার ভয়ে মানুষগুলোকে তো না খেয়ে মারতে পারি না। তাদের বেঁচে থাকার ব্যবস্থা নিতে হবে। তাদের জীবনযাত্রা যেন চলে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসবে বলে আশা করছি।

সংসদের বাজেট ও অষ্টম অধিবেশনের মুলতবি বৈঠক সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সংসদের বৈঠক মুলতবি করা হয়। করোনাকারীন জরুরি পরিস্থিতিতে চলমান অধিবেশনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বৈঠকে অংশ নেন মন্ত্রী-এমপিরা ও সংসদের কর্মকর্তারা।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা ট্রানজিশন : হুমায়ুন কবির
আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা ট্রানজিশন : হুমায়ুন কবির
শেখ হাসিনার মামলায় সরাসরি সম্প্রচারে দেখানো হলো ১৭ ভিডিও
শেখ হাসিনার মামলায় সরাসরি সম্প্রচারে দেখানো হলো ১৭ ভিডিও
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
সর্বশেষ খবর
সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু
সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অনিয়মের অভিযোগে মাদ্রাসার নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
অনিয়মের অভিযোগে মাদ্রাসার নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাদির বিরুদ্ধে নাতিকে জুসে বিষ মিশিয়ে হত্যার অভিযোগ
দাদির বিরুদ্ধে নাতিকে জুসে বিষ মিশিয়ে হত্যার অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রফির সঙ্গে একাই ছবি তুললেন সালমান, অনুপস্থিত সূর্যকুমার
ট্রফির সঙ্গে একাই ছবি তুললেন সালমান, অনুপস্থিত সূর্যকুমার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে ডায়াবেটিক সমিতি হাসপাতাল পরিদর্শন সমাজকল্যাণ সচিবের
নোয়াখালীতে ডায়াবেটিক সমিতি হাসপাতাল পরিদর্শন সমাজকল্যাণ সচিবের

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে কোস্টগার্ডের চিকিৎসা সেবা
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে কোস্টগার্ডের চিকিৎসা সেবা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ফাইনাল: কত টাকা পাবে ভারত ও পাকিস্তান?
এশিয়া কাপ ফাইনাল: কত টাকা পাবে ভারত ও পাকিস্তান?

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার আর্শদীপের বিরুদ্ধে আইসিসিতে পিসিবির অভিযোগ
এবার আর্শদীপের বিরুদ্ধে আইসিসিতে পিসিবির অভিযোগ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় ঝুললো দুদকের নোটিশ
আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় ঝুললো দুদকের নোটিশ

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় নিরাপদ কৃষিকাজ বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় নিরাপদ কৃষিকাজ বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৭ দিনে প্রবাসী আয় এলো ২৩৪ কোটি ২০ লাখ ডলার
২৭ দিনে প্রবাসী আয় এলো ২৩৪ কোটি ২০ লাখ ডলার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নকলের অভিযোগে বাউবির পীরগঞ্জ কেন্দ্র বাতিল
নকলের অভিযোগে বাউবির পীরগঞ্জ কেন্দ্র বাতিল

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে স্বৈরাচারী হাসিনার জন্মদিন পালনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪
গোপালগঞ্জে স্বৈরাচারী হাসিনার জন্মদিন পালনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৩ সালের ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
২০২৩ সালের ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিযোগ তদন্তে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে দুদকের অভিযান
অভিযোগ তদন্তে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে গাছের গুঁড়িতে আগুন লাগিয়ে সড়ক অবরোধ
খাগড়াছড়িতে গাছের গুঁড়িতে আগুন লাগিয়ে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে গণশুনানি
নাটোরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে গণশুনানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক ফার্মাসিস্ট দিবস উদযাপন
চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক ফার্মাসিস্ট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাক্রম যুগোপযোগী করার উদ্যোগ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাক্রম যুগোপযোগী করার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজা উপলক্ষে বরিশালে ট্রাফিক সপ্তাহ
দুর্গাপূজা উপলক্ষে বরিশালে ট্রাফিক সপ্তাহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনার খালিয়াজুরী হাওরে ট্রলারে ডাকাতি
নেত্রকোনার খালিয়াজুরী হাওরে ট্রলারে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়কে পড়েছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ
চট্টগ্রামে সড়কে পড়েছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩
স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা