শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৭, মঙ্গলবার, ১৬ জুন, ২০২০ আপডেট:

রহস্যজনক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় কে এই ববি হাজ্জাজ?

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
রহস্যজনক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় কে এই ববি হাজ্জাজ?

তার ফেসবুক স্ট্যাটাস বিশ্লেষণ করে বলা যায়, তিনি রাষ্ট্রবিরোধী তৎপরতায় জড়িত। ভারত বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু রাষ্ট্র। অথচ ববি হাজ্জাজ তার ফেসবুকে ভারতের সঙ্গে দেশের সম্পর্ক অবনতি হওয়ার মতো একাধিক উসকানিমূলক স্ট্যাটাস দিয়েছেন। দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। উসকে দিচ্ছেন দেশের মানুষকে। নাম তার ববি হাজ্জাজ। দেশকে অস্থিতিশীল করার রহস্যজনক মিশন বাস্তবায়নে মরিয়া হয়ে উঠেছেন স্বঘোষিত ধনকুবের মুসা বিন শমসেরের পুত্র ববি হাজ্জাজ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো এবং প্রতিবেশী দেশের প্রতি বিদ্বেষ ছড়ানোই এখন তার মূল কর্ম। জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে ববি হাজ্জাজের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগও পর্যবেক্ষক মহলের নজর এড়াচ্ছে না। দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রেরণাদায়ী ‘জয় বাংলা’ স্লোগানকেও বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। অশ্লীল মন্তব্যে বিব্রত করছেন প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীদের। অর্থমন্ত্রী ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী রয়েছেন এঁদের মধ্যে। বাদ নেই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদও। সদ্যঘোষিত বাজেটকে বিতর্কিত করার জন্যও নানারকম আপত্তিকর মন্তব্য করছেন ফেসবুকে। প্রয়াত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুতে দলমত নির্বিশেষে সবাই যখন শোকাহত, তাঁর প্রতি সবাই যখন শ্রদ্ধাবনত, তখন ববি হাজ্জাজ এই প্রয়াত নেতার বিরুদ্ধে রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা সিরাজাম মুনিরার ব্যঙ্গাত্মক স্ট্যাটাসের পক্ষ নিয়েছেন। প্রশ্ন উঠেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি এসব অপকর্ম করতে পারেন কিনা। তার ফেসবুক পেজ বন্ধ করাসহ তাঁর  বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ারও দাবি উঠেছে। ববি হাজ্জাজ এক সময়ে নিজেকে পরিচয় দিতেন এরশাদের বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে। যদিও জাতীয় পার্টির গঠনতন্ত্রে এ ধরনের কোনো পদই নেই। এরপর ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে হঠাৎ করে হয়ে উঠেন এরশাদের স্বঘোষিত মুখপাত্র। মুক্তিযুদ্ধে তার পিতা তথাকথিত প্রিন্স মুসা বিন শমসেরের ভূমিকা ছিল বিতর্কিত। নিজ জেলা ফরিদপুরের মানুষ তাকে রাজাকার নুলা মুসা হিসেবে জানে। দেশকে অস্থিতিশীল করতে এই বিতর্কিত ব্যক্তির পুুত্র অভিযান শুরু করে ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময় থেকে। সে সময় নির্বাচন বর্জন করে একযোগে বিএনপি-জামায়াত জোট মাঠে নামে। শুরু হয় নানা ধরনের সন্ত্রাসী তৎপরতা। জীবন যায় কয়েকশ নিরপরাধ মানুষের। তখন বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে কণ্ঠ মেলান ববি হাজ্জাজ। লন্ডনে গিয়ে একের পর এক বিবৃতি দিতে থাকেন সরকারের বিরুদ্ধে। লন্ডনে বসে গণমাধ্যমে অভিযোগ করেন, তাকে জোর করে দেশ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানেও ফেসবুকে নানা ধরনের উসকানিমূলক স্ট্যাটাস দিয়েই চলেছেন তিনি।

সংশ্লিষ্টরা জানান, বাবা মুসা বিন শমসেরের সঙ্গে এরশাদের ঘনিষ্ঠতার সূত্র ধরেই সাবেক রাষ্ট্রপতি জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হন ববি হাজ্জাজ, এটা ২০০৯ সালের ঘটনা। একাত্তরে ফরিদপুর শহরে পাকিস্তানি মেজর আকরাম কোরাইশীর সহযোগী মুসা ফরিদপুর থেকে পালিয়ে যান দেশ স্বাধীন হওয়ার পর। জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসনের প্রথম দিকে সৌদি আরবে জনশক্তি রপ্তানি করে বেশ ফুলে ফেঁপে উঠেন মুসা। এরশাদ সেনা শাসন জারি করলে ভয়ে দেশ ছাড়েন তিনি। বছর তিনেক পর লন্ডনে এরশাদের সঙ্গে সমঝোতা হয় মুসার। এরপর দেশে ফিরে এরশাদের ঘনিষ্ঠজনে পরিণত হন। এরশাদ পতনের পরও  মুসার সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা থেকেই যায়। সে সূত্র ধরেই মুসার পুত্র ববি হাজ্জাজ এরশাদের কাছের মানুষ হয়ে ওঠেন। এক সময় এরশাদের নিকটজন হিসেবে পরিচিত জাতীয় পার্টির একজন জ্যেষ্ঠ নেতা জানান, সুইস ব্যাংকে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের কিছু অর্থ জমা ছিল। ববি হাজ্জাজ এরশাদের কাছে গল্প ফাঁদেন, তার পিতা মুসা বিন শমসেরেরও সুইস ব্যাংকে টাকা রয়েছে। এরশাদ চাইলে ববি সে অর্থ উদ্ধার করে দিতে পারবেন। ববির এ গল্পে মজে যান এরশাদ। জাতীয় পার্টিতে বিশেষ উপদেষ্টার পদ না থাকলেও এরশাদ ববি হাজ্জাজকে বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে ঘোষণা দেন।  এ সময়ে এইচ এম এরশাদকে পটিয়ে ববি হাজ্জাজ জাতীয় পার্টির জন্য একটি গবেষণা সেল তৈরি করেন। নাম দেওয়া হয় ‘রিসার্চ অ্যান্ড স্ট্যাটেজিক উইং’। গুলশান-২ এর ১১৩ নম্বর সড়কে অফিস নেন। জাতীয় পার্টির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ওই অফিসের ১৫ জন কর্মীকে পরিচালনা বাবদ ববি হাজ্জাজ এরশাদের কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা নিতেন এবং কম্পিউটার ও অফিস সাজানো বাবদ এককালীন নিয়েছিলেন ৫০ লাখ টাকা। জাতীয় পার্টির একজন কেন্দ্রীয় নেতা জানান, পরবর্তীতে ওই গবেষণা সেলের কম্পিউটারগুলো অফিসে নিয়ে আমরা পরীক্ষা করে দেখেছি। কোনো কম্পিউটারেই গবেষণামূলক কিছু পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া ওই গবেষণা সেলে যেসব কর্মী নিয়োগ করেছিলেন তাদের দিয়ে আসলে কী করাতেন তা নিয়েও প্রশ্ন আছে।

২০১৪ সালের নির্বাচন ঘনিয়ে আসলে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিতে রাজি হয়নি। ওই সময়ে জাতীয় পার্টির একাংশ নির্বাচনে যেতে চাইলেও আরেক অংশ নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে অবস্থান নেয়। রাজনীতির এ টালমাটাল অবস্থায় ববি হাজ্জাজ নিজেকে এরশাদের মুখপাত্র দাবি করে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বিবৃতি দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে তিনি দেশ ছেড়ে সপরিবারে লন্ডন চলে যান এবং লন্ডনে বসে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চালাতে থাকেন। ২০১৩ সালের ১৯ ডিসেম্বর লন্ডনে বসে ববি হাজ্জাজ বাংলাদেশের এসএ টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘এরশাদ নির্বাচনে যেতে রাজি হননি বলে তাকে জোর করে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। একই সঙ্গে তিনি বলেন, আমিও স্বেচ্ছায় দেশ ছাড়িনি।’ ওই সময়ে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চাউর ছিল মূলত তারেক জিয়ার সঙ্গে এরশাদের সমঝোতা করে দেওয়ার জন্যই তিনি লন্ডনে গিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে এবং ওই সময় থেকে ববি হাজ্জাজের সঙ্গে জাতীয় পার্টি ও এরশাদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। সরকারি দলের এক নেতার সঙ্গে আত্মীয়তার সুবাদে সরকারের রোষানলে পড়েও সহজে দেশে ফেরেন ববি হাজ্জাজ। দেশে ফিরে তিনি একটি রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নেন। দলের নাম দেন ‘জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) এবং নিজেকে দলের চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন। পার্টির প্রধান স্লোগান নির্ধারণ করেন ‘জয় বাংলাদেশ’। ২০১৫ সালে ববি হাজ্জাজ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হওয়ার জন্য আবেদন করেন। জাপা তাকে মনোনয়ন না দিয়ে মনোনয়ন দেন বাহাউদ্দিন বাবুলকে। ববি হাজ্জাজ স্বতন্ত্র নির্বাচন করার জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে পরে প্রত্যাহার করে নেন এবং জাতীয় পার্টির সঙ্গে চূড়ান্তভাবে সম্পর্ক ছেদ করেন। ২০১৭ সালে ববি হাজ্জাজ নিজ দলের নিবন্ধনের জন্য নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেন। কিন্তু নিবন্ধনের শর্ত পূরণ না করায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) তাঁর আবেদন নামঞ্জুর করলে তিনি উচ্চ আদালতে যান। আদালত তার পক্ষে রায় দেওয়ায় ২০১৯ সালের ২৯ জুন ইসি এনডিএমকে নিবন্ধন দেয়। এর মধ্যে ২০১৯ সালের নির্বাচন চলে আসে। নির্বাচনে অংশ নিতে ববি হাজ্জাজ একটি রাজনৈতিক জোট গঠন করেন। ২০১৮ সালের ২৩ নভেম্বর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একাত্তরের পরাজিত শক্তি মুসলিম লীগের সঙ্গে নির্বাচনী ঐক্যের ঘোষণা দেন। এ সময় জামায়াত-শিবিরের সঙ্গেও তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ অনেকের নজর কাড়ে। ববি হাজ্জাজের ফেসবুক ঘেঁটে দেখা যায় বিভিন্ন সময়ে তিনি ঢালাও ও অশ্লীলভাবে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ ও মন্ত্রীদের সমালোচনা করেছেন, উসকানিমূলক কথা লিখেছেন।
সদ্য প্রয়াত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের বিরুদ্ধে শিক্ষিকা সিরাজাম মুনিরার ব্যঙ্গাত্মক বক্তব্যের পক্ষ নিয়ে তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন- ‘তার এই নেতিবাচক কথা লিখবার জন্য পুলিশ প্রশাসন আদালতের কাছে তাঁর রিমান্ড আবেদন জানিয়েছে- এটা আরও বেশি দুঃখজনক এবং সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর।’ দীর্ঘ লেখায় ববি হাজ্জাজ সংবিধানের অনুচ্ছেদ উল্লেখ করে সিরাজাম মুনিরার লেখার স্বাধীনতা চেয়েছেন। এ ছাড়া গত ১ এপ্রিল ববি হাজ্জাজ তার ফেসবুকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদের ছবি দিয়ে লিখেছেন ‘কেন অজ্ঞ লোকেরা আত্মবিশ্বাসের সাথে কথা বলতে পারে।’ ২৫ মার্চ তিনি নিজের ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন ‘ভোট চোর এখন তোমাদের সঠিক কিছু করার সময়।’ সংসদে বাজেট পেশের পর গত ১৩ জুন ববি হাজ্জাজ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামালকে ব্যঙ্গ করে লিখেছেন, ‘আমাদের মাননীয় অর্থমন্ত্রীর জীবনী সম্বন্ধে আমার তেমন ধারণা  নেই। আমি আসলেই জানি না উনি কি সৎ না অসৎ উপায়ে উনার ব্যবসা শুরু করেছিলেন।’ গত ১০ জুন জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর উদ্দেশ্যে তিনি লিখেছেন ‘এখন তো চাপ দিয়ে ভর্তা বানিয়ে ফেলবেন মনে হচ্ছে।’ একই লেখায় তিনি প্রতিমন্ত্রীকে বলেছেন, ‘১৭ কোটি জনগণ তো আপনার মতো রিহ্যাবের সভাপতি ছিল না।’ ববি হাজ্জাজ ১২ জুন বাজেট নিয়ে তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে সরকারি দলকে আক্রমণ করে লিখেছেন, ‘সরকারি দলের অনুসারী অনেক বড় বড় রাঘব বোয়াল আছেন যারা এতে লাভবান হতে পারেন।’ নিজের পিতার কালো টাকার বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত চলমান থাকলেও তিনি প্রস্তাবিত বাজেটে আবাসন খাত ও পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের প্রস্তাব প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘এটা যেন কাচের ঘরে বসে অন্যকে ঢিল মারার শামিল।’

ববি হাজ্জাজ পরোক্ষভাবে শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ করে ৯ জুন তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সরকারি দলের উচ্চ পর্যায়ের নেতাদের যোগসাজশ ছাড়া এই দেশে এত বড় আকারে দুর্নীতি সম্ভব নয়, আর এরা তো সরাসরি সংসদেই পা দিয়ে রেখেছে। নৌকার মাঝিরাই নৌকা ডুবাচ্ছে।’ এ ছাড়াও ওই স্ট্যাটাসে ববি হাজ্জাজ জাতীয় সংসদের সব সদস্যকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। ২৪ মার্চ ববি হাজ্জাজ ফেসবুকে খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের ছবি দিয়ে নছিহত করেছেন, করোনা নিয়ে ভুল তথ্য না ছড়ানোর জন্য। গত বছর ১ সেপ্টেম্বর ববি হাজ্জাজ ফেসবুকে সরকারের মন্ত্রীদের  কার্টুন ছবিসহ  লিখেছেন- ‘আমাদের গুণবতী সরকারের পুকুরচুরি।’ আরও লিখেছেন, ‘এলোমেলো করে দে মা লুটেপুটে খাই।’ এতে প্রশ্ন উঠেছে ফেসবুকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে এমন নির্লজ্জভাবে সরকারের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের সম্মানিত নাগরিকদের বিরুদ্ধে অপমানজনক স্ট্যাটাস দেওয়া কী করে সম্ভব?

এ প্রশ্নে ববি হাজ্জাজের কাছে স্পষ্ট কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। গতকাল তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, আমি দেশ বা সরকারবিরোধী কোনো স্ট্যাটাস দেইনি। রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই শিক্ষিকার বিষয়ে বলেছি, তার বিরুদ্ধে পুলিশি অ্যাকশন না করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষই ব্যবস্থা নিতে পারতেন। অর্থমন্ত্রীর সততা নিয়ে নিজের মন্তব্য বিষয়ে বলেন, ‘হ্যাঁ, এক জায়গায় লিখেছি।’ এ বিষয়ে এই সংক্ষিপ্ত জবাব দিয়ে প্রসঙ্গটি এড়ানোর চেষ্টা করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি
কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
জাতিসংঘ মহাসচিবের জলবায়ু পরিবর্তন যুব উপদেষ্টা পরিষদে বাংলাদেশের ফারজানা
জাতিসংঘ মহাসচিবের জলবায়ু পরিবর্তন যুব উপদেষ্টা পরিষদে বাংলাদেশের ফারজানা
মাদরাসা এমপিওভুক্তি নিয়ে সুখবর দিলেন সচিব
মাদরাসা এমপিওভুক্তি নিয়ে সুখবর দিলেন সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
জনসংযোগ কর্মকর্তাদের চিন্তা-পরিকল্পনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে: তথ্যসচিব
জনসংযোগ কর্মকর্তাদের চিন্তা-পরিকল্পনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে: তথ্যসচিব
বিএনএসিডব্লিউসি’র বিশেষজ্ঞ দলের চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়নিক ল্যাব পরিদর্শন
বিএনএসিডব্লিউসি’র বিশেষজ্ঞ দলের চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়নিক ল্যাব পরিদর্শন
বাংলাদেশ-চীনের সাংস্কৃতিক বন্ধন নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের সাংস্কৃতিক বন্ধন নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি
ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি
আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ
তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ

৩০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিশুসহ তিনজনকে চিকিৎসা সহায়তা ও এক পরিবারকে অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুসহ তিনজনকে চিকিৎসা সহায়তা ও এক পরিবারকে অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নন্দীগ্রামে সাড়ে তিন শত কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
নন্দীগ্রামে সাড়ে তিন শত কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি, হাজারো পরিবার পানিবন্দী
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি, হাজারো পরিবার পানিবন্দী

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্দি ১৫ হাজার পরিবার
লালমনিরহাটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্দি ১৫ হাজার পরিবার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালের বিপক্ষে প্রাথমিক দলে নেই শমিত শোম
নেপালের বিপক্ষে প্রাথমিক দলে নেই শমিত শোম

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে এসএসসি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনায় দেওয়া হলো গাছ ও বই
দিনাজপুরে এসএসসি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনায় দেওয়া হলো গাছ ও বই

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি
কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আবাসন নিশ্চিতে কাজ করছে ডিএনসিসি : প্রশাসক
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আবাসন নিশ্চিতে কাজ করছে ডিএনসিসি : প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে বেসামরিক গাড়িবহরে বিমান হামলায় নিহত ৮
মিয়ানমারে বেসামরিক গাড়িবহরে বিমান হামলায় নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুরিকাঘাতে মাদ্রাসাশিক্ষক খুন
ছুরিকাঘাতে মাদ্রাসাশিক্ষক খুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড় সীমান্তে ২৩ জনকে বিএসএফের পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্তে ২৩ জনকে বিএসএফের পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাঙামাটিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
রাঙামাটিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপজয়ী রোমেরো টটেনহ্যামের নতুন নেতা
বিশ্বকাপজয়ী রোমেরো টটেনহ্যামের নতুন নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনের গাছ কাটার অভিযোগে গ্রেফতার ২
বনের গাছ কাটার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে বাস উল্টে পুকুরে, আহত ১০
ঝিনাইদহে বাস উল্টে পুকুরে, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আটক ২২ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর
ভারতে আটক ২২ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা