শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৭, মঙ্গলবার, ১৬ জুন, ২০২০ আপডেট:

রহস্যজনক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় কে এই ববি হাজ্জাজ?

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
রহস্যজনক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় কে এই ববি হাজ্জাজ?

তার ফেসবুক স্ট্যাটাস বিশ্লেষণ করে বলা যায়, তিনি রাষ্ট্রবিরোধী তৎপরতায় জড়িত। ভারত বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু রাষ্ট্র। অথচ ববি হাজ্জাজ তার ফেসবুকে ভারতের সঙ্গে দেশের সম্পর্ক অবনতি হওয়ার মতো একাধিক উসকানিমূলক স্ট্যাটাস দিয়েছেন। দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। উসকে দিচ্ছেন দেশের মানুষকে। নাম তার ববি হাজ্জাজ। দেশকে অস্থিতিশীল করার রহস্যজনক মিশন বাস্তবায়নে মরিয়া হয়ে উঠেছেন স্বঘোষিত ধনকুবের মুসা বিন শমসেরের পুত্র ববি হাজ্জাজ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো এবং প্রতিবেশী দেশের প্রতি বিদ্বেষ ছড়ানোই এখন তার মূল কর্ম। জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে ববি হাজ্জাজের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগও পর্যবেক্ষক মহলের নজর এড়াচ্ছে না। দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রেরণাদায়ী ‘জয় বাংলা’ স্লোগানকেও বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। অশ্লীল মন্তব্যে বিব্রত করছেন প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীদের। অর্থমন্ত্রী ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী রয়েছেন এঁদের মধ্যে। বাদ নেই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদও। সদ্যঘোষিত বাজেটকে বিতর্কিত করার জন্যও নানারকম আপত্তিকর মন্তব্য করছেন ফেসবুকে। প্রয়াত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুতে দলমত নির্বিশেষে সবাই যখন শোকাহত, তাঁর প্রতি সবাই যখন শ্রদ্ধাবনত, তখন ববি হাজ্জাজ এই প্রয়াত নেতার বিরুদ্ধে রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা সিরাজাম মুনিরার ব্যঙ্গাত্মক স্ট্যাটাসের পক্ষ নিয়েছেন। প্রশ্ন উঠেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি এসব অপকর্ম করতে পারেন কিনা। তার ফেসবুক পেজ বন্ধ করাসহ তাঁর  বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ারও দাবি উঠেছে। ববি হাজ্জাজ এক সময়ে নিজেকে পরিচয় দিতেন এরশাদের বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে। যদিও জাতীয় পার্টির গঠনতন্ত্রে এ ধরনের কোনো পদই নেই। এরপর ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে হঠাৎ করে হয়ে উঠেন এরশাদের স্বঘোষিত মুখপাত্র। মুক্তিযুদ্ধে তার পিতা তথাকথিত প্রিন্স মুসা বিন শমসেরের ভূমিকা ছিল বিতর্কিত। নিজ জেলা ফরিদপুরের মানুষ তাকে রাজাকার নুলা মুসা হিসেবে জানে। দেশকে অস্থিতিশীল করতে এই বিতর্কিত ব্যক্তির পুুত্র অভিযান শুরু করে ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময় থেকে। সে সময় নির্বাচন বর্জন করে একযোগে বিএনপি-জামায়াত জোট মাঠে নামে। শুরু হয় নানা ধরনের সন্ত্রাসী তৎপরতা। জীবন যায় কয়েকশ নিরপরাধ মানুষের। তখন বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে কণ্ঠ মেলান ববি হাজ্জাজ। লন্ডনে গিয়ে একের পর এক বিবৃতি দিতে থাকেন সরকারের বিরুদ্ধে। লন্ডনে বসে গণমাধ্যমে অভিযোগ করেন, তাকে জোর করে দেশ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানেও ফেসবুকে নানা ধরনের উসকানিমূলক স্ট্যাটাস দিয়েই চলেছেন তিনি।

সংশ্লিষ্টরা জানান, বাবা মুসা বিন শমসেরের সঙ্গে এরশাদের ঘনিষ্ঠতার সূত্র ধরেই সাবেক রাষ্ট্রপতি জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হন ববি হাজ্জাজ, এটা ২০০৯ সালের ঘটনা। একাত্তরে ফরিদপুর শহরে পাকিস্তানি মেজর আকরাম কোরাইশীর সহযোগী মুসা ফরিদপুর থেকে পালিয়ে যান দেশ স্বাধীন হওয়ার পর। জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসনের প্রথম দিকে সৌদি আরবে জনশক্তি রপ্তানি করে বেশ ফুলে ফেঁপে উঠেন মুসা। এরশাদ সেনা শাসন জারি করলে ভয়ে দেশ ছাড়েন তিনি। বছর তিনেক পর লন্ডনে এরশাদের সঙ্গে সমঝোতা হয় মুসার। এরপর দেশে ফিরে এরশাদের ঘনিষ্ঠজনে পরিণত হন। এরশাদ পতনের পরও  মুসার সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা থেকেই যায়। সে সূত্র ধরেই মুসার পুত্র ববি হাজ্জাজ এরশাদের কাছের মানুষ হয়ে ওঠেন। এক সময় এরশাদের নিকটজন হিসেবে পরিচিত জাতীয় পার্টির একজন জ্যেষ্ঠ নেতা জানান, সুইস ব্যাংকে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের কিছু অর্থ জমা ছিল। ববি হাজ্জাজ এরশাদের কাছে গল্প ফাঁদেন, তার পিতা মুসা বিন শমসেরেরও সুইস ব্যাংকে টাকা রয়েছে। এরশাদ চাইলে ববি সে অর্থ উদ্ধার করে দিতে পারবেন। ববির এ গল্পে মজে যান এরশাদ। জাতীয় পার্টিতে বিশেষ উপদেষ্টার পদ না থাকলেও এরশাদ ববি হাজ্জাজকে বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে ঘোষণা দেন।  এ সময়ে এইচ এম এরশাদকে পটিয়ে ববি হাজ্জাজ জাতীয় পার্টির জন্য একটি গবেষণা সেল তৈরি করেন। নাম দেওয়া হয় ‘রিসার্চ অ্যান্ড স্ট্যাটেজিক উইং’। গুলশান-২ এর ১১৩ নম্বর সড়কে অফিস নেন। জাতীয় পার্টির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ওই অফিসের ১৫ জন কর্মীকে পরিচালনা বাবদ ববি হাজ্জাজ এরশাদের কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা নিতেন এবং কম্পিউটার ও অফিস সাজানো বাবদ এককালীন নিয়েছিলেন ৫০ লাখ টাকা। জাতীয় পার্টির একজন কেন্দ্রীয় নেতা জানান, পরবর্তীতে ওই গবেষণা সেলের কম্পিউটারগুলো অফিসে নিয়ে আমরা পরীক্ষা করে দেখেছি। কোনো কম্পিউটারেই গবেষণামূলক কিছু পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া ওই গবেষণা সেলে যেসব কর্মী নিয়োগ করেছিলেন তাদের দিয়ে আসলে কী করাতেন তা নিয়েও প্রশ্ন আছে।

২০১৪ সালের নির্বাচন ঘনিয়ে আসলে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিতে রাজি হয়নি। ওই সময়ে জাতীয় পার্টির একাংশ নির্বাচনে যেতে চাইলেও আরেক অংশ নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে অবস্থান নেয়। রাজনীতির এ টালমাটাল অবস্থায় ববি হাজ্জাজ নিজেকে এরশাদের মুখপাত্র দাবি করে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বিবৃতি দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে তিনি দেশ ছেড়ে সপরিবারে লন্ডন চলে যান এবং লন্ডনে বসে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চালাতে থাকেন। ২০১৩ সালের ১৯ ডিসেম্বর লন্ডনে বসে ববি হাজ্জাজ বাংলাদেশের এসএ টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘এরশাদ নির্বাচনে যেতে রাজি হননি বলে তাকে জোর করে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। একই সঙ্গে তিনি বলেন, আমিও স্বেচ্ছায় দেশ ছাড়িনি।’ ওই সময়ে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চাউর ছিল মূলত তারেক জিয়ার সঙ্গে এরশাদের সমঝোতা করে দেওয়ার জন্যই তিনি লন্ডনে গিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে এবং ওই সময় থেকে ববি হাজ্জাজের সঙ্গে জাতীয় পার্টি ও এরশাদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। সরকারি দলের এক নেতার সঙ্গে আত্মীয়তার সুবাদে সরকারের রোষানলে পড়েও সহজে দেশে ফেরেন ববি হাজ্জাজ। দেশে ফিরে তিনি একটি রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নেন। দলের নাম দেন ‘জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) এবং নিজেকে দলের চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন। পার্টির প্রধান স্লোগান নির্ধারণ করেন ‘জয় বাংলাদেশ’। ২০১৫ সালে ববি হাজ্জাজ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হওয়ার জন্য আবেদন করেন। জাপা তাকে মনোনয়ন না দিয়ে মনোনয়ন দেন বাহাউদ্দিন বাবুলকে। ববি হাজ্জাজ স্বতন্ত্র নির্বাচন করার জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে পরে প্রত্যাহার করে নেন এবং জাতীয় পার্টির সঙ্গে চূড়ান্তভাবে সম্পর্ক ছেদ করেন। ২০১৭ সালে ববি হাজ্জাজ নিজ দলের নিবন্ধনের জন্য নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেন। কিন্তু নিবন্ধনের শর্ত পূরণ না করায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) তাঁর আবেদন নামঞ্জুর করলে তিনি উচ্চ আদালতে যান। আদালত তার পক্ষে রায় দেওয়ায় ২০১৯ সালের ২৯ জুন ইসি এনডিএমকে নিবন্ধন দেয়। এর মধ্যে ২০১৯ সালের নির্বাচন চলে আসে। নির্বাচনে অংশ নিতে ববি হাজ্জাজ একটি রাজনৈতিক জোট গঠন করেন। ২০১৮ সালের ২৩ নভেম্বর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একাত্তরের পরাজিত শক্তি মুসলিম লীগের সঙ্গে নির্বাচনী ঐক্যের ঘোষণা দেন। এ সময় জামায়াত-শিবিরের সঙ্গেও তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ অনেকের নজর কাড়ে। ববি হাজ্জাজের ফেসবুক ঘেঁটে দেখা যায় বিভিন্ন সময়ে তিনি ঢালাও ও অশ্লীলভাবে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ ও মন্ত্রীদের সমালোচনা করেছেন, উসকানিমূলক কথা লিখেছেন।
সদ্য প্রয়াত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের বিরুদ্ধে শিক্ষিকা সিরাজাম মুনিরার ব্যঙ্গাত্মক বক্তব্যের পক্ষ নিয়ে তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন- ‘তার এই নেতিবাচক কথা লিখবার জন্য পুলিশ প্রশাসন আদালতের কাছে তাঁর রিমান্ড আবেদন জানিয়েছে- এটা আরও বেশি দুঃখজনক এবং সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর।’ দীর্ঘ লেখায় ববি হাজ্জাজ সংবিধানের অনুচ্ছেদ উল্লেখ করে সিরাজাম মুনিরার লেখার স্বাধীনতা চেয়েছেন। এ ছাড়া গত ১ এপ্রিল ববি হাজ্জাজ তার ফেসবুকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদের ছবি দিয়ে লিখেছেন ‘কেন অজ্ঞ লোকেরা আত্মবিশ্বাসের সাথে কথা বলতে পারে।’ ২৫ মার্চ তিনি নিজের ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন ‘ভোট চোর এখন তোমাদের সঠিক কিছু করার সময়।’ সংসদে বাজেট পেশের পর গত ১৩ জুন ববি হাজ্জাজ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামালকে ব্যঙ্গ করে লিখেছেন, ‘আমাদের মাননীয় অর্থমন্ত্রীর জীবনী সম্বন্ধে আমার তেমন ধারণা  নেই। আমি আসলেই জানি না উনি কি সৎ না অসৎ উপায়ে উনার ব্যবসা শুরু করেছিলেন।’ গত ১০ জুন জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর উদ্দেশ্যে তিনি লিখেছেন ‘এখন তো চাপ দিয়ে ভর্তা বানিয়ে ফেলবেন মনে হচ্ছে।’ একই লেখায় তিনি প্রতিমন্ত্রীকে বলেছেন, ‘১৭ কোটি জনগণ তো আপনার মতো রিহ্যাবের সভাপতি ছিল না।’ ববি হাজ্জাজ ১২ জুন বাজেট নিয়ে তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে সরকারি দলকে আক্রমণ করে লিখেছেন, ‘সরকারি দলের অনুসারী অনেক বড় বড় রাঘব বোয়াল আছেন যারা এতে লাভবান হতে পারেন।’ নিজের পিতার কালো টাকার বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত চলমান থাকলেও তিনি প্রস্তাবিত বাজেটে আবাসন খাত ও পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের প্রস্তাব প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘এটা যেন কাচের ঘরে বসে অন্যকে ঢিল মারার শামিল।’

ববি হাজ্জাজ পরোক্ষভাবে শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ করে ৯ জুন তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সরকারি দলের উচ্চ পর্যায়ের নেতাদের যোগসাজশ ছাড়া এই দেশে এত বড় আকারে দুর্নীতি সম্ভব নয়, আর এরা তো সরাসরি সংসদেই পা দিয়ে রেখেছে। নৌকার মাঝিরাই নৌকা ডুবাচ্ছে।’ এ ছাড়াও ওই স্ট্যাটাসে ববি হাজ্জাজ জাতীয় সংসদের সব সদস্যকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। ২৪ মার্চ ববি হাজ্জাজ ফেসবুকে খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের ছবি দিয়ে নছিহত করেছেন, করোনা নিয়ে ভুল তথ্য না ছড়ানোর জন্য। গত বছর ১ সেপ্টেম্বর ববি হাজ্জাজ ফেসবুকে সরকারের মন্ত্রীদের  কার্টুন ছবিসহ  লিখেছেন- ‘আমাদের গুণবতী সরকারের পুকুরচুরি।’ আরও লিখেছেন, ‘এলোমেলো করে দে মা লুটেপুটে খাই।’ এতে প্রশ্ন উঠেছে ফেসবুকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে এমন নির্লজ্জভাবে সরকারের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের সম্মানিত নাগরিকদের বিরুদ্ধে অপমানজনক স্ট্যাটাস দেওয়া কী করে সম্ভব?

এ প্রশ্নে ববি হাজ্জাজের কাছে স্পষ্ট কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। গতকাল তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, আমি দেশ বা সরকারবিরোধী কোনো স্ট্যাটাস দেইনি। রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই শিক্ষিকার বিষয়ে বলেছি, তার বিরুদ্ধে পুলিশি অ্যাকশন না করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষই ব্যবস্থা নিতে পারতেন। অর্থমন্ত্রীর সততা নিয়ে নিজের মন্তব্য বিষয়ে বলেন, ‘হ্যাঁ, এক জায়গায় লিখেছি।’ এ বিষয়ে এই সংক্ষিপ্ত জবাব দিয়ে প্রসঙ্গটি এড়ানোর চেষ্টা করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা ট্রানজিশন : হুমায়ুন কবির
আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা ট্রানজিশন : হুমায়ুন কবির
শেখ হাসিনার মামলায় সরাসরি সম্প্রচারে দেখানো হলো ১৭ ভিডিও
শেখ হাসিনার মামলায় সরাসরি সম্প্রচারে দেখানো হলো ১৭ ভিডিও
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
সর্বশেষ খবর
সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু
সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অনিয়মের অভিযোগে মাদ্রাসার নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
অনিয়মের অভিযোগে মাদ্রাসার নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাদির বিরুদ্ধে নাতিকে জুসে বিষ মিশিয়ে হত্যার অভিযোগ
দাদির বিরুদ্ধে নাতিকে জুসে বিষ মিশিয়ে হত্যার অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রফির সঙ্গে একাই ছবি তুললেন সালমান, অনুপস্থিত সূর্যকুমার
ট্রফির সঙ্গে একাই ছবি তুললেন সালমান, অনুপস্থিত সূর্যকুমার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে ডায়াবেটিক সমিতি হাসপাতাল পরিদর্শন সমাজকল্যাণ সচিবের
নোয়াখালীতে ডায়াবেটিক সমিতি হাসপাতাল পরিদর্শন সমাজকল্যাণ সচিবের

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে কোস্টগার্ডের চিকিৎসা সেবা
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে কোস্টগার্ডের চিকিৎসা সেবা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ফাইনাল: কত টাকা পাবে ভারত ও পাকিস্তান?
এশিয়া কাপ ফাইনাল: কত টাকা পাবে ভারত ও পাকিস্তান?

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার আর্শদীপের বিরুদ্ধে আইসিসিতে পিসিবির অভিযোগ
এবার আর্শদীপের বিরুদ্ধে আইসিসিতে পিসিবির অভিযোগ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় ঝুললো দুদকের নোটিশ
আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় ঝুললো দুদকের নোটিশ

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় নিরাপদ কৃষিকাজ বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় নিরাপদ কৃষিকাজ বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৭ দিনে প্রবাসী আয় এলো ২৩৪ কোটি ২০ লাখ ডলার
২৭ দিনে প্রবাসী আয় এলো ২৩৪ কোটি ২০ লাখ ডলার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নকলের অভিযোগে বাউবির পীরগঞ্জ কেন্দ্র বাতিল
নকলের অভিযোগে বাউবির পীরগঞ্জ কেন্দ্র বাতিল

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে স্বৈরাচারী হাসিনার জন্মদিন পালনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪
গোপালগঞ্জে স্বৈরাচারী হাসিনার জন্মদিন পালনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৩ সালের ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
২০২৩ সালের ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিযোগ তদন্তে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে দুদকের অভিযান
অভিযোগ তদন্তে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে গাছের গুঁড়িতে আগুন লাগিয়ে সড়ক অবরোধ
খাগড়াছড়িতে গাছের গুঁড়িতে আগুন লাগিয়ে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে গণশুনানি
নাটোরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে গণশুনানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক ফার্মাসিস্ট দিবস উদযাপন
চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক ফার্মাসিস্ট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাক্রম যুগোপযোগী করার উদ্যোগ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাক্রম যুগোপযোগী করার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজা উপলক্ষে বরিশালে ট্রাফিক সপ্তাহ
দুর্গাপূজা উপলক্ষে বরিশালে ট্রাফিক সপ্তাহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনার খালিয়াজুরী হাওরে ট্রলারে ডাকাতি
নেত্রকোনার খালিয়াজুরী হাওরে ট্রলারে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়কে পড়েছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ
চট্টগ্রামে সড়কে পড়েছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩
স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা