শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৪, শুক্রবার, ১৯ জুন, ২০২০

পিতা-পুত্রের যত মিথ্যাচার!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পিতা-পুত্রের যত মিথ্যাচার!

একটি বহুল প্রচলিত প্রবাদ আছে ‘বাপ কা ব্যাটা’ মানে ‘যেমন বাপ তেমন পোলা’। প্রবাদটির বাস্তবিক প্রয়োগে খাপে খাপে মিলে যায় স্বঘোষিত ধনকুবের বিতর্কিত ব্যবসায়ী মুসা বিন শমসের এবং তার ছেলে ববি হাজ্জাজের বেলায়। মিথ্যাচার করে ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের তুলনায় জুড়ি মেলা ভার এই দুজনের। 

প্রথমেই আসা যাক বাবা মুসা বিন শমসেরের প্রসঙ্গে। আদম ব্যবসা ও অস্ত্র বিক্রির দালালির টাকায় বেশ ফুলে ফেঁপে ওঠা মুসা নিজেকে রীতিমত ‘ধনকুবের’ হিসেবে পরিচয় দেন। নিজেকে স্বঘোষিত ‘বিলিয়নিয়ার’ও মনে করেন তিনি। অথচ নিজের সম্পদের সঠিক কোনো বিবরণ দিতে পারেন না মুসা। ‘হিসাব নেই’ উল্লেখ করে নিজের ‘অগাধ সম্পত্তি’ আছে এমনটাই মানুষকে বিশ্বাস করাতে কৌশল ব্যবহার করেন তিনি। 

মুসা বিন শমসের আন্তর্জাতিকভাবে প্রথম আলোচনায় আসেন ১৯৯৭ সালে। সে বছর যুক্তরাজ্যের সংসদ নির্বাচনে লেবার পার্টির প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী টনি ব্লেয়ারের পক্ষে ৫০ লাখ পাউন্ড খরচের প্রস্তাব দেন তিনি। কিন্তু ব্রিটিশ আইন অনুযায়ী, এভাবে অর্থ নিয়ে নির্বাচনে ব্যয় করতে পারেন না কোনো প্রার্থী। বিভিন্ন সময় মুসার সংস্পর্শে এসেছিলেন এমন একাধিক সূত্র জানায়, এই আইনটি জেনেই অর্থ খরচের প্রস্তাব করেছিলেন মুসা। উদ্দেশ্য ছিল টাকা খরচ না করেই রাতারাতি আলোচনায় আসা।

আলোচনায় থাকার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমে নিজেকে নিয়ে চটকদার সংবাদ প্রকাশ করিয়েছেন মুসা ওরফে ‘রাজাকার নুলা মুসা’। এমনই একটি প্রকাশিত সংবাদ কাল হয়ে দাঁড়ায় মুসা ও তার পরিবারের জন্য। ২০১৪ সালে ‘বিজনেস এশিয়া’ নামক একটি সাময়িকীতে প্রকাশিত খবরের সূত্র ধরে মুসার সম্পদের খোঁজে তদন্তে নামে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন- দুদক। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদক কার্যালয়ে ডাকা হয় তাকে। সেখানেও নারী দেহরক্ষী বেষ্টনীর মধ্যে গিয়ে আবারো আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দেন মুসা।

আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু আর সবার মনোযোগ আকর্ষণে মরিয়া মুসা দুদকের জিজ্ঞাসাবাদেও দেন চটকদার তথ্য। ইউরোপের সুইস ব্যাংকে স্থগিত (ফ্রিজ) অবস্থায় নগদ ১২ বিলিয়ন ডলার (৯৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা) এবং ব্যাংকের ভল্টে ৯০ মিলিয়ন ডলারের (প্রায় ৭০০ কোটি টাকা) আছে বলে দাবি করে বসেন তিনি। এই কাহিনী আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে ‘টাকা ফেরত পেলে’ বাংলাদেশে পদ্মা সেতু বানিয়ে দেওয়ার ‘স্বপ্ন’ দেখান মুসা বিন শমসের। আর বাকি অর্থের পুরোটাই বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার গল্পও শোনান তিনি।

তবে এই ফাঁকা স্টান্টবাজি কোনো উপকারে আসেনি মুসার। এত অর্থ সম্পদের স্বপক্ষে ন্যূনতম ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ভল্টের নম্বরটুকুও বলতে পারেননি তিনি। মিথ্যা তথ্য প্রদানের অভিযোগে তাই মামলা হয়েছে তার বিরুদ্ধে। ঢাকার অদূরে সাভার এবং গাজীপুরে এক হাজার ২০০ বিঘা জমি থাকার কথাও দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে জানান একাত্তরে বিতর্কিত ভূমিকা রাখা মুসা বিন শমসের। অথচ দুদকের তদন্তে এর কোনো কিছুরই সত্যতা পাওয়া যায়নি।

তৎকালীন দুদকের সাবেক কমিশনার (তদন্ত) সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর গণমাধ্যমকে দেওয়া বক্তব্য ছিল অনেকটা এরকম- সুইস ব্যাংকে তার যে অর্থ জব্দ সেগুলো কোথায় পেলেন, এদেশ থেকে পাচার হয়েছে কি না সেই সন্দেহ থেকেই অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত হয়েছিল। তবে আমরা কিছুই পাইনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সুইস ব্যাংকগুলোতে যোগাযোগ করেছি। তারা মুসার নামে কোন অ্যাকাউন্ট থাকার অস্তিত্ব অস্বীকার করেছে। বাংলাদেশেও যে জমিগুলোর কথা তিনি বলছেন, সেগুলোরও কোনো দালিলিক প্রমাণ নেই।

নিজেকে বিশাল ধনী পরিচয় দেওয়া মুসা প্রতারণা করেছেন গাড়ি কেনা নিয়েও। একটি বিলাসবহুল গাড়ি শুল্ক ফাঁকি দিয়ে কিনে দীর্ঘদিন ব্যবহার করেন তিনি। পরে গাড়িটি উদ্ধার করে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর। মামলা হয় এই অভিযোগেও। নিজেকে ধনী ব্যবসায়ী পরিচয় দেওয়া মুসার এমন কর ফাঁকি দেওয়ার বিষয়টিও সন্দেহে ফেলেন অনেককে।

এরপরেই আসে মুসা পুত্র ববি হাজ্জাজের কীর্তিকলাপ। ববির প্রথম শিকার হন সাবেক রাষ্ট্রপতি এবং জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ। এরশাদের কিছু অর্থ সুইস ব্যাংকে আটকে আছে জানতে পেরেই ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে থাকেন ববি। এরশাদকে টোপ দেন, সেই টাকা উদ্ধার করতে সাহায্য করবেন বাবা মুসা। সেই টাকা বেঁচে থাকতে এরশাদ দেখে যেতে না পারলেও জাতীয় পার্টিতে নিজের একটি জায়গা করে নিয়েছিলেন ববি হাজ্জাজ।

দলটির গঠনতন্ত্রে না থাকলেও এরশাদের ‘বিশেষ উপদেষ্টা’ হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। নিজের আখের গোছাতে এরশাদের টাকায় গড়ে তোলেন গবেষণা সেল। দলটির এক সিনিয়র নেতা বলেন, কীসের গবেষণা সেল? ওখানে কিছু কম্পিউটার রেখে সুন্দরী মেয়েদের আনাগোনা হতো শুধু। আর সুইস ব্যাংকের টাকা? সেই লোভ দেখিয়েই তো নেতার (এরশাদ) ঘনিষ্ঠ হয়েছিলেন। তিনি (ববি) একটা ফ্রড। আবার শিক্ষকতার মতো মহান পেশার ভং ধরেছেন। 

এরশাদের সুযোগ করে দেওয়া পথ ধরে এখন রাজনীতি করছেন ববি হাজ্জাজ। একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের সাথে জড়িত থাকা বাবার আদম ব্যবসা, গালগপ্পো আর চাপাবাজি, কর ফাঁকি দেওয়া পরিবার এবং সরলতার সুযোগ নিয়ে বিনিময়ে মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে নিজের স্বার্থ হাসিল করা ব্যক্তিটি এখন রাজনীতির নামে প্রপাগান্ডা ছড়ানো নিয়ে ব্যস্ত।

সূত্র : বাংলানিউজ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
সর্বশেষ খবর
ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত
ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া
বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী
ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে
ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১
খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কবরস্থানে ককটেল বিস্ফোরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কবরস্থানে ককটেল বিস্ফোরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকের টাকা লোপাটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: ড. আনিসুজ্জামান
ব্যাংকের টাকা লোপাটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: ড. আনিসুজ্জামান

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুই চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাসপাতাল, দুর্ভোগে রোগীরা
দুই চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাসপাতাল, দুর্ভোগে রোগীরা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিসিআইয়ের নির্বাচকের দায়িত্বে ওঝা-আরপি সিং
বিসিসিআইয়ের নির্বাচকের দায়িত্বে ওঝা-আরপি সিং

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭ কলেজের সমন্বয়ে প্রস্তাবিত ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’র খসড়া অধ্যাদেশ প্রকাশ
৭ কলেজের সমন্বয়ে প্রস্তাবিত ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’র খসড়া অধ্যাদেশ প্রকাশ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপের প্রাইজমানি কত?
এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপের প্রাইজমানি কত?

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালে পিস্তলসহ যুবক আটক
বরিশালে পিস্তলসহ যুবক আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যা মামলার ২ আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার ২ আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফারহান-ফখরের জুটিতে ভালো সূচনা পাকিস্তানের
ফারহান-ফখরের জুটিতে ভালো সূচনা পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার নারী দলের কোচিংয়ে টিটু
এবার নারী দলের কোচিংয়ে টিটু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪৫ কোটি টাকার ফেরিঘাট অকেজো, বিকল্প ব্যবহারের পরিকল্পনা
১৪৫ কোটি টাকার ফেরিঘাট অকেজো, বিকল্প ব্যবহারের পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিদ্যানন্দের ‘১০ টাকায় পূজার বাজার’
চট্টগ্রামে বিদ্যানন্দের ‘১০ টাকায় পূজার বাজার’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফাইনালেও হাত মেলালেন না ভারত-পাকিস্তানের দুই অধিনায়ক
ফাইনালেও হাত মেলালেন না ভারত-পাকিস্তানের দুই অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে রাসায়নিক গুদামে আগুনের ঘটনায় মালিকদের বিরুদ্ধে মামলা
টঙ্গীতে রাসায়নিক গুদামে আগুনের ঘটনায় মালিকদের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির কুমিল্লা গড়তে চাই: ইয়াছিন
হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির কুমিল্লা গড়তে চাই: ইয়াছিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা