শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৭, রবিবার, ২৮ জুন, ২০২০ আপডেট:

এমপি দুর্জয়ের মাদক সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ এই তিনজনের হাতে

সাঈদুর রহমান রিমন
অনলাইন ভার্সন
এমপি দুর্জয়ের মাদক সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ এই তিনজনের হাতে

মানিকগঞ্জের এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় সিন্ডিকেট আরিচা ঘাটকে মাদক পাচারের নিরাপদ ট্রানজিট রুটে পরিণত করেছে। প্রতি মাসেই এ সিন্ডিকেট শত কোটি টাকার মাদক পাচার করে এর কমিশন বাবদ হাতিয়ে নিচ্ছে ১০ থেকে ১২ কোটি টাকা। এর মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার থেকে আনা মরণনেশা ইয়াবার চালানগুলো পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে ফরিদপুর, রাজবাড়ী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও কুষ্টিয়া জেলার ৯টি পয়েন্টে। অন্যদিকে একই সিন্ডিকেট কুষ্টিয়া ও রাজশাহীর সীমান্ত পেরিয়ে আসা ভারতীয় ফেনসিডিল ও গাঁজার চালান এনে পৌঁছে দিচ্ছে রাজধানীর গাবতলী এলাকায়। অস্ত্রধারী যুবকদের পাহারায় মাদকের এসব চালান আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে সিন্ডিকেটের নিজস্ব স্পিডবোট। মাদকের এ ট্রানজিট রুটের সুবিধা নিশ্চিত করতেই এমপি দুর্জয় আরিচা ঘাটে অবৈধ স্পিডবোট চালুর ব্যবস্থা করেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। নিজের ঘনিষ্ঠ লোকজনের মালিকানাধীন স্পিডবোটগুলোই এ সিন্ডিকেটের আওতায় মাদক পাচারে তৎপর থাকছে।

আরিচা ঘাট এলাকায় স্পিডবোটের মাধ্যমে মাদক পাচারের বিষয়টি দেখভাল করে থাকে দুর্জয় এমপির বিশ্বস্ত সহযোগী শিবালয় থানা ছাত্রলীগ সভাপতির নেতৃত্বে ২০-২২ জন নেতা-কর্মী। অন্যদিকে জনির প্রধান সহচর অনির তত্ত্বাবধানে থাকে মাদকের মূল গুদামখানা। শিবালয় থানার অদূরেই মোহামেডান ইয়ুথ ক্লাবের পরিত্যক্ত ভবনটি ছাত্রলীগের মাধ্যমে জবরদখল করে মাদকের গুদাম বানানো হয়েছে। এ ভবনটি ঘিরে অন্তত ১০ জনের অস্ত্রধারী গ্রুপ রাত-দিন পাহারা দেয়। সিন্ডিকেটের লোক ছাড়া সাধারণ কারও ওই গুদামের আশপাশে যাওয়াও  নিষিদ্ধ। সরেজমিনে অনুসন্ধানকালে জানা যায়, প্রতিদিনই এ ট্রানজিট রুট ও স্পিডবোট ব্যবহার করে কমবেশি মাদক আনা-নেওয়ার ঘটনা ঘটে। তবে সপ্তাহের নির্দিষ্ট কয়েকটি দিনে ৮-১০ লাখ পিস ইয়াবার চালানও পাঠানো হয়, তেমনি বিপরীত দিক থেকে ফেনসিডিলও আসে হাজার হাজার বোতল। গাঁজার চালান আসে বস্তায় বস্তায়। স্পিডবোট পরিচালনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সূত্রটি জানায়, বেড়া কাজীরহাট ঘাটে ইয়াবার বড় চালানটি যায় ছোবহান সিন্ডিকেটের নামে। সাঁথিয়া থানা এলাকার শীর্ষ মাদক সিন্ডিকেট ছোবহানের সহযোগীরা পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন পয়েন্টে হাজার হাজার ইয়াবা সরবরাহ করে থাকে। একইভাবে রাজবাড়ীর চর এলাকায় প্রিন্স গ্রুপের কাছে এবং দৌলতদিয়া ঘাটে তমছের আলী গ্রুপের কাছে ইয়াবার চালান পৌঁছানো হয়। এদের মধ্যে রাজবাড়ীর মাদকসম্রাট নাজমুল হাসান প্রিন্স গ্রুপ আরিচার ট্রানজিট পয়েন্টের স্পিডবোটের মাধ্যমে সপ্তাহে ১০-১২ লাখ পিস ইয়াবার সরবরাহ নিয়ে থাকে। অন্যদিকে কাজীরহাট ঘাট হয়ে ছোবহান সিন্ডিকেটের কাছে এক দিন পর পর আড়াই লাখ থেকে তিন লাখ পিস ইয়াবার চালান পৌঁছানো হয় বলে সূত্রটি দাবি করেছে। স্পিডবোটে হরদম ইয়াবার বড় বড় চালান সরবরাহের ব্যাপারে পুলিশের কোনো নজরদারি চোখে পড়েনি। এ বিষয়ে নৌপুলিশের আরিচা ঘাট ফাঁড়ির এক কর্মকর্তা হাতজোড় করে অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের হ্যাঁ-না কোনো বক্তব্য মিডিয়ায় প্রকাশ করবেন না প্লিজ।’ একই ফাঁড়ির আরেক কর্মকর্তা অব দ্য রেকর্ডে বলেন, ‘এমপি সাহেব (দুর্জয়) পরিচালিত স্পিডবোটগুলোর ব্যাপারেও রিভার পুলিশের নজরদারি চলছিল। সন্দেহভাজন বোট মাঝনদীতে থামিয়েও তল্লাশি শুরু হয়। কিন্তু জেলার এক পুলিশ কর্মকর্তার ধমকে স্পিডবোটের দিকে তাকানোটাও বন্ধ হয়ে গেছে।’

ট্রানজিট রুট সচল রাখাসহ মাদক পাচার ও বাজারজাতের পুরো বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করেন এমপি দুর্জয়ের বহুল আলোচিত তিন খলিফা। তারা হচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ও জেলা পরিষদের সদস্য আবুল বাশার, মানিকগঞ্জ পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আবদুর রাজ্জাক রাজা এবং দুর্জয়ের চাচাতো ভাই ও জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান জনি। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের ঘোষিত তালিকাতেও শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীদের শেল্টারদাতা হিসেবে বাশার ও রাজার নাম-ঠিকানা উল্লেখ রয়েছে। শীর্ষ পর্যায়ের এক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে মানিকগঞ্জ জেলার ১৪২ জনের বিরুদ্ধে মাদকের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ করা হয়েছে। গোয়েন্দা প্রতিবেদনসহ তিন মন্ত্রণালয়ের জরিপ রিপোর্ট ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দাখিল করা হয়েছে বলে জানা গেছে। মাদক-বাণিজ্য পরিচালনাসহ সন্ত্রাসী লালন-পালনে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানকারী হিসেবে জেলার ১৪ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির যে তালিকা রয়েছে, এর মধ্যে ২ নম্বর তালিকায় আছে আবদুর রাজ্জাক রাজা এবং ৩ নম্বর তালিকায় রয়েছে আবুল বাশারের নাম। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রতিবেদনে চিহ্নিত অপরাধীদের নিয়ে দুর্জয়ের কিসের ঘনিষ্ঠতা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা।
মাদকের তিন গডফাদার মাহবুবুর রহমান জনি, আবুল বাশার এবং আবদুর রাজ্জাক রাজা ছাড়াও মানিকগঞ্জে এমপি দুর্জয়ের পৃষ্ঠপোষকতা এবং রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে জড়িত অনেক নেতা-কর্মীই মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছেন। এ ক্ষেত্রে এমপির সরাসরি প্রশ্রয় থাকে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। তেওতা ইউনিয়নের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করিম শেখ, স্ত্রী-সন্তানসহ ৬০০ পিস ইয়াবা নিয়ে গ্রেফতার হন। পরে দুর্জয় সরাসরি শিবালয় থানার ওসিকে ফোন করে ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন। শিবালয় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কুদ্দুসের ছেলে মিম ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সেলিম রেজাও মাদকের ডিলার হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছেন। অথচ তাদের সার্বক্ষণিক সঙ্গী করেই চলাফেরা করেন এমপি দুর্জয়। আওয়ামী লীগ নেতাদের অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, ‘এমপি দুর্জয় যখন নির্বাচনী এলাকায় যান তখন মানিকগঞ্জ শহর থেকেই চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও তাদের সাঙ্গপাঙ্গরা মোটরসাইকেল বহর নিয়ে হাজির হন। তাদের উগ্রতা আর বেপরোয়া বিচরণে সাধারণ মানুষের মধ্যে রীতিমতো আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে, যে কারণে এমপি সাহেবের উপস্থিতির কোনো মিটিং-মিছিলে আমরা কাক্সিক্ষত লোকসমাগম ঘটাতে ব্যর্থ হই।’

শিবালয় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক আলী আহসান মিঠু, তিনি শিবালয় উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান। শুরু থেকেই তিনি ছিলেন এমপি দুর্জয়ের ঘোর বিরোধী। তবে মাত্র দুই মাস আগে মিঠুর সঙ্গে এমপির রুদ্ধদ্বার বৈঠকে সমঝোতা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আরিচা ঘাটের স্পিডবোট বাণিজ্য, মাদক-বাণিজ্য ও বালু-বাণিজ্যের একটি অংশ তাকে দেওয়ার বিনিময়ে এ সমঝোতা হয়। এর পর থেকেই আরিচা ঘাটে দুর্জয় এমপির ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে যাবতীয় অপরাধ-অপকর্ম সবকিছুর নিয়ন্ত্রকের দায়িত্ব পালন করে চলেছেন মিঠু।

মাদকে সয়লাব মানিকগঞ্জ : জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক থাকায় নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের কাছে মানিকগঞ্জবাসীর আলাদা চাওয়া-পাওয়া ছিল। আশা ছিল খেলাধুলা আর সৃজনশীলতা বিকাশে মানিকগঞ্জের কিশোর-তরুণরা এগিয়ে যাবে, দেশবাসীর দৃষ্টি কাড়বে। দুর্জয় এমপি নির্বাচিত হওয়ায় সেই আশা রীতিমতো জেলাবাসীর প্রাণের দাবি হয়ে দাঁড়ায়। সবারই দৃঢ় বিশ্বাস ছিল, ক্রিকেটার দুর্জয়ের তত্ত্বাবধানে গ্রামে গ্রামে ক্লাব কালচার ফিরে আসবে, কিশোর-তরুণরা আড্ডাবাজি, নেশা-জুয়া ছেড়ে খেলাধুলা ও শরীরচর্চা নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন। মানিকগঞ্জ থেকেও জাতীয় পর্যায়ের খেলোয়াড় গড়ে উঠবে, সুযোগ পাবে জাতীয় দলেও। নিদেনপক্ষে মানিকগঞ্জে একটা ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণ হবে। কিন্তু সেসব প্রত্যাশায় চুনকালি মেখে এমপি দুর্জয়ের তিন প্রধান খলিফার নেতৃত্বে মানিকগঞ্জ সয়লাব হয়েছে মাদকে। অভাবী জনপদটির গ্রামে গ্রামে এখন মরণনেশা ইয়াবার ছড়াছড়ি। সর্বত্রই চলছে নেশাবাজির ভয়াল আড্ডা। এসবের দৌরাত্ম্যে হারিয়ে গেছে সব সৃজনশীল কর্মকান্ড। তারুণ্যের ইতিবাচক কোনো তৎপরতাই আর দেখতে পান না জেলাবাসী। এমনকি শিবালয়ে যমুনা তীরে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের ব্যাপারটিও নানারকম জটিলতা বাধিয়ে দীর্ঘায়িত করা হচ্ছে।

এমপি দুর্জয় তার নির্বাচনী এলাকার সর্বত্রই বানিয়ে ফেলেছেন ব্যক্তিগত ব্যবসা-বাণিজ্যের উর্বর ভূমি। সেখানকার তারুণ্যকে আটকে ফেলা হয়েছে নেশার ফাঁদে। দেখতে দেখতে মাত্র দুই-তিন বছরেই মানিকগঞ্জ হয়ে উঠেছে নেশার সাম্রাজ্য। স্কুলপড়ুয়াদের হাতেও উঠে এসেছে ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজা। নিভৃত গ্রামাঞ্চলেও এখন কয়েক ডজন ইয়াবাসেবীকে নেশার আড্ডায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। মাদক, নেশা, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ঘিরে পারিবারিক পর্যায়েও ঝগড়াঝাঁটি, দাঙ্গা-হাঙ্গামা লেগেই থাকছে। দুর্জয়ের আশীর্বাদপুষ্টতায় বিশাল ক্ষমতার বলে বলীয়ান আবুল বাশারের তত্ত্বাবধানে মানিকগঞ্জ সরকারি দেবেন্দ্র কলেজ ছাত্রলীগের নেতা নাদিম হোসেন, তানভির ফয়সাল, সদর উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আসাদুজ্জামান ও পৌর ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অলিদ আহমেদ, ছাত্রলীগ কর্মী সৌরভ, শাকিল, যুবলীগের পরিচয় দেওয়া বিকাশ, লিটন এলাকায় পাইকারি হারে ইয়াবা ব্যবসা করে চলেছেন। মাদকের টাকা কালেকশনের দায়িত্ব পালন করেন বাশারের বিশ্বস্ত সহযোগী এম এ আকাশ আর মনিরুল ইসলাম মনি। মাদক ডিলার হিসেবে পরিচিত এসব নেতা জেলার সর্বত্র ইয়াবার বাজার গড়ে তুলেছেন বলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে তথ্য রয়েছে। এদের মধ্যে বিকাশ ও লিটনকে পুলিশ আটক করলেও বাকিরা আছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।

গড়ে উঠেছে কিশোর গ্যাং : এমপি দুর্জয়ের আরেক ঘনিষ্ঠ সহযোগী জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আবদুর রাজ্জাক রাজার তত্ত্বাবধানে মাদকের পাশাপাশি জেলাজুড়ে গড়ে উঠেছে কিশোর-তরুণদের সমন্বিত অপরাধী গ্যাং। বিভিন্ন স্কুল ও মহল্লা পর্যায়ে গড়ে তোলা এসব অপরাধী গ্যাং খুবই ভয়ঙ্কর হিসেবে চিহ্নিত। অল্প বয়সেই মাদকের নেশায় জড়িয়ে অনেক কিশোর লেখাপড়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এ ধরনের গ্রুপে জড়িয়ে পড়ছে। কিশোর-তরুণদের সমন্বিত অপরাধী গ্রুপগুলো নানা রকম বখাটেপনা করেই ক্ষান্ত থাকে না, নেতাদের নির্দেশনা মোতাবেক নানা রাজনৈতিক আক্রোশ মেটানোরও হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয় তারা। বিশেষ করে ঘিওর, দৌলতপুর ও শিবালয় উপজেলায় এমপি দুর্জয়বিরোধী নেতা-কর্মীদের ন্যক্কারজনকভাবে নাজেহাল করতেও এ অপরাধী গ্যাং ব্যবহারের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। অবাধ্য নেতা-কর্মীদের বাড়িঘরে ঝামেলা বাধিয়ে, তাদের স্বজন পরিজন ছাত্রীদের ঘিরে নানা বখাটেপনা চালিয়ে শায়েস্তা (!) করার জঘন্য পথ বেছে নেওয়া হয়।

রাজা ও বাশার যা বললেন : ফোনে যোগাযোগ করা হলে এমপি দুর্জয়ের ঘনিষ্ঠজন জেলা পরিষদের সদস্য এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আবুল বাশার বলেন, একটি তালিকায় মাদক কারবারিদের প্রশ্রয় দানকারী হিসেবে তার নাম এসেছিল এ কথা সত্য, তবে অভিযোগটি পুরোপুরি মিথ্যা। কোনো মাদক কারবারিকে চেনেন না বলেও দাবি করেন তিনি। জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও মানিকগঞ্জ পৌরসভার প্যানেল মেয়র আবদুর রাজ্জাক রাজা বলেন, তিনি কখনই কোনো সন্ত্রাসী, কিশোর গ্যাং কিংবা মাদক কারবারিকে প্রশ্রয় দেননি।

দলীয় নেতাদের ক্ষোভ : জেলা আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, জেলায় যাদের বিরুদ্ধে মাদক-বাণিজ্যসহ সন্ত্রাসী লালন-পালন সংক্রান্ত গুরুতর অভিযোগ রয়েছে, তাদের সঙ্গেই এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের মাখামাখি। দুর্জয়ের রাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত বিষয়াদি পর্যন্ত তারাই দেখভাল করে থাকেন। শিবালয় উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা বলেন, অরাজনৈতিক ব্যক্তিকে এমপি বানিয়ে দেওয়া হয়েছে। জাতীয় পর্যায়ের দায়িত্বশীল পদটিতেও তিনি অদক্ষ, অপরিপক্ব। নিজেদের পিঠ বাঁচাতে দলে অনুপ্রবেশ করা বিএনপি-জামায়াতিদের বিশেষ বিশেষ পদে আসীন করা আর চিহ্নিত অপরাধীদের সরাসরি শেল্টার দেওয়াটাই এমপি ও তার পরিবারের সদস্যদের নিত্য-নৈমিত্তিক কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংশ্লিষ্ট নেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দুর্জয়ের ভাই জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান জনি গোটা জেলাকে মাদকের আখড়ায় পরিণত করেছেন। যুবসমাজ আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। তাদের দাপটে আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতা-কর্মীরা আজ কোণঠাসা। আরিচা ঘাটসংলগ্ন অন্বয়পুর গ্রামের বাসিন্দা রহমান খাঁ নামের এক দিনমজুর বলেন, ‘এই এলাকায় গাঁজা, বাবা (ইয়াবা), ফেনসিডিলের বড় বড় কারবারিরা সবাই এমপি সাহেবের পছন্দের নেতা। তারাই আমাগো এলাকাডারে শেষ কইরা ফালাইল।’

এই বিভাগের আরও খবর
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১ মিনিট আগে | শোবিজ

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে
এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির
আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫
রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর করুন ব্ল্যাক হেডস
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ