শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৭, রবিবার, ২৮ জুন, ২০২০ আপডেট:

এমপি দুর্জয়ের মাদক সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ এই তিনজনের হাতে

সাঈদুর রহমান রিমন
অনলাইন ভার্সন
এমপি দুর্জয়ের মাদক সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ এই তিনজনের হাতে

মানিকগঞ্জের এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় সিন্ডিকেট আরিচা ঘাটকে মাদক পাচারের নিরাপদ ট্রানজিট রুটে পরিণত করেছে। প্রতি মাসেই এ সিন্ডিকেট শত কোটি টাকার মাদক পাচার করে এর কমিশন বাবদ হাতিয়ে নিচ্ছে ১০ থেকে ১২ কোটি টাকা। এর মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার থেকে আনা মরণনেশা ইয়াবার চালানগুলো পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে ফরিদপুর, রাজবাড়ী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও কুষ্টিয়া জেলার ৯টি পয়েন্টে। অন্যদিকে একই সিন্ডিকেট কুষ্টিয়া ও রাজশাহীর সীমান্ত পেরিয়ে আসা ভারতীয় ফেনসিডিল ও গাঁজার চালান এনে পৌঁছে দিচ্ছে রাজধানীর গাবতলী এলাকায়। অস্ত্রধারী যুবকদের পাহারায় মাদকের এসব চালান আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে সিন্ডিকেটের নিজস্ব স্পিডবোট। মাদকের এ ট্রানজিট রুটের সুবিধা নিশ্চিত করতেই এমপি দুর্জয় আরিচা ঘাটে অবৈধ স্পিডবোট চালুর ব্যবস্থা করেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। নিজের ঘনিষ্ঠ লোকজনের মালিকানাধীন স্পিডবোটগুলোই এ সিন্ডিকেটের আওতায় মাদক পাচারে তৎপর থাকছে।

আরিচা ঘাট এলাকায় স্পিডবোটের মাধ্যমে মাদক পাচারের বিষয়টি দেখভাল করে থাকে দুর্জয় এমপির বিশ্বস্ত সহযোগী শিবালয় থানা ছাত্রলীগ সভাপতির নেতৃত্বে ২০-২২ জন নেতা-কর্মী। অন্যদিকে জনির প্রধান সহচর অনির তত্ত্বাবধানে থাকে মাদকের মূল গুদামখানা। শিবালয় থানার অদূরেই মোহামেডান ইয়ুথ ক্লাবের পরিত্যক্ত ভবনটি ছাত্রলীগের মাধ্যমে জবরদখল করে মাদকের গুদাম বানানো হয়েছে। এ ভবনটি ঘিরে অন্তত ১০ জনের অস্ত্রধারী গ্রুপ রাত-দিন পাহারা দেয়। সিন্ডিকেটের লোক ছাড়া সাধারণ কারও ওই গুদামের আশপাশে যাওয়াও  নিষিদ্ধ। সরেজমিনে অনুসন্ধানকালে জানা যায়, প্রতিদিনই এ ট্রানজিট রুট ও স্পিডবোট ব্যবহার করে কমবেশি মাদক আনা-নেওয়ার ঘটনা ঘটে। তবে সপ্তাহের নির্দিষ্ট কয়েকটি দিনে ৮-১০ লাখ পিস ইয়াবার চালানও পাঠানো হয়, তেমনি বিপরীত দিক থেকে ফেনসিডিলও আসে হাজার হাজার বোতল। গাঁজার চালান আসে বস্তায় বস্তায়। স্পিডবোট পরিচালনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সূত্রটি জানায়, বেড়া কাজীরহাট ঘাটে ইয়াবার বড় চালানটি যায় ছোবহান সিন্ডিকেটের নামে। সাঁথিয়া থানা এলাকার শীর্ষ মাদক সিন্ডিকেট ছোবহানের সহযোগীরা পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন পয়েন্টে হাজার হাজার ইয়াবা সরবরাহ করে থাকে। একইভাবে রাজবাড়ীর চর এলাকায় প্রিন্স গ্রুপের কাছে এবং দৌলতদিয়া ঘাটে তমছের আলী গ্রুপের কাছে ইয়াবার চালান পৌঁছানো হয়। এদের মধ্যে রাজবাড়ীর মাদকসম্রাট নাজমুল হাসান প্রিন্স গ্রুপ আরিচার ট্রানজিট পয়েন্টের স্পিডবোটের মাধ্যমে সপ্তাহে ১০-১২ লাখ পিস ইয়াবার সরবরাহ নিয়ে থাকে। অন্যদিকে কাজীরহাট ঘাট হয়ে ছোবহান সিন্ডিকেটের কাছে এক দিন পর পর আড়াই লাখ থেকে তিন লাখ পিস ইয়াবার চালান পৌঁছানো হয় বলে সূত্রটি দাবি করেছে। স্পিডবোটে হরদম ইয়াবার বড় বড় চালান সরবরাহের ব্যাপারে পুলিশের কোনো নজরদারি চোখে পড়েনি। এ বিষয়ে নৌপুলিশের আরিচা ঘাট ফাঁড়ির এক কর্মকর্তা হাতজোড় করে অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের হ্যাঁ-না কোনো বক্তব্য মিডিয়ায় প্রকাশ করবেন না প্লিজ।’ একই ফাঁড়ির আরেক কর্মকর্তা অব দ্য রেকর্ডে বলেন, ‘এমপি সাহেব (দুর্জয়) পরিচালিত স্পিডবোটগুলোর ব্যাপারেও রিভার পুলিশের নজরদারি চলছিল। সন্দেহভাজন বোট মাঝনদীতে থামিয়েও তল্লাশি শুরু হয়। কিন্তু জেলার এক পুলিশ কর্মকর্তার ধমকে স্পিডবোটের দিকে তাকানোটাও বন্ধ হয়ে গেছে।’

ট্রানজিট রুট সচল রাখাসহ মাদক পাচার ও বাজারজাতের পুরো বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করেন এমপি দুর্জয়ের বহুল আলোচিত তিন খলিফা। তারা হচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ও জেলা পরিষদের সদস্য আবুল বাশার, মানিকগঞ্জ পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আবদুর রাজ্জাক রাজা এবং দুর্জয়ের চাচাতো ভাই ও জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান জনি। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের ঘোষিত তালিকাতেও শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীদের শেল্টারদাতা হিসেবে বাশার ও রাজার নাম-ঠিকানা উল্লেখ রয়েছে। শীর্ষ পর্যায়ের এক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে মানিকগঞ্জ জেলার ১৪২ জনের বিরুদ্ধে মাদকের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ করা হয়েছে। গোয়েন্দা প্রতিবেদনসহ তিন মন্ত্রণালয়ের জরিপ রিপোর্ট ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দাখিল করা হয়েছে বলে জানা গেছে। মাদক-বাণিজ্য পরিচালনাসহ সন্ত্রাসী লালন-পালনে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানকারী হিসেবে জেলার ১৪ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির যে তালিকা রয়েছে, এর মধ্যে ২ নম্বর তালিকায় আছে আবদুর রাজ্জাক রাজা এবং ৩ নম্বর তালিকায় রয়েছে আবুল বাশারের নাম। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রতিবেদনে চিহ্নিত অপরাধীদের নিয়ে দুর্জয়ের কিসের ঘনিষ্ঠতা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা।
মাদকের তিন গডফাদার মাহবুবুর রহমান জনি, আবুল বাশার এবং আবদুর রাজ্জাক রাজা ছাড়াও মানিকগঞ্জে এমপি দুর্জয়ের পৃষ্ঠপোষকতা এবং রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে জড়িত অনেক নেতা-কর্মীই মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছেন। এ ক্ষেত্রে এমপির সরাসরি প্রশ্রয় থাকে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। তেওতা ইউনিয়নের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করিম শেখ, স্ত্রী-সন্তানসহ ৬০০ পিস ইয়াবা নিয়ে গ্রেফতার হন। পরে দুর্জয় সরাসরি শিবালয় থানার ওসিকে ফোন করে ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন। শিবালয় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কুদ্দুসের ছেলে মিম ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সেলিম রেজাও মাদকের ডিলার হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছেন। অথচ তাদের সার্বক্ষণিক সঙ্গী করেই চলাফেরা করেন এমপি দুর্জয়। আওয়ামী লীগ নেতাদের অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, ‘এমপি দুর্জয় যখন নির্বাচনী এলাকায় যান তখন মানিকগঞ্জ শহর থেকেই চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও তাদের সাঙ্গপাঙ্গরা মোটরসাইকেল বহর নিয়ে হাজির হন। তাদের উগ্রতা আর বেপরোয়া বিচরণে সাধারণ মানুষের মধ্যে রীতিমতো আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে, যে কারণে এমপি সাহেবের উপস্থিতির কোনো মিটিং-মিছিলে আমরা কাক্সিক্ষত লোকসমাগম ঘটাতে ব্যর্থ হই।’

শিবালয় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক আলী আহসান মিঠু, তিনি শিবালয় উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান। শুরু থেকেই তিনি ছিলেন এমপি দুর্জয়ের ঘোর বিরোধী। তবে মাত্র দুই মাস আগে মিঠুর সঙ্গে এমপির রুদ্ধদ্বার বৈঠকে সমঝোতা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আরিচা ঘাটের স্পিডবোট বাণিজ্য, মাদক-বাণিজ্য ও বালু-বাণিজ্যের একটি অংশ তাকে দেওয়ার বিনিময়ে এ সমঝোতা হয়। এর পর থেকেই আরিচা ঘাটে দুর্জয় এমপির ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে যাবতীয় অপরাধ-অপকর্ম সবকিছুর নিয়ন্ত্রকের দায়িত্ব পালন করে চলেছেন মিঠু।

মাদকে সয়লাব মানিকগঞ্জ : জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক থাকায় নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের কাছে মানিকগঞ্জবাসীর আলাদা চাওয়া-পাওয়া ছিল। আশা ছিল খেলাধুলা আর সৃজনশীলতা বিকাশে মানিকগঞ্জের কিশোর-তরুণরা এগিয়ে যাবে, দেশবাসীর দৃষ্টি কাড়বে। দুর্জয় এমপি নির্বাচিত হওয়ায় সেই আশা রীতিমতো জেলাবাসীর প্রাণের দাবি হয়ে দাঁড়ায়। সবারই দৃঢ় বিশ্বাস ছিল, ক্রিকেটার দুর্জয়ের তত্ত্বাবধানে গ্রামে গ্রামে ক্লাব কালচার ফিরে আসবে, কিশোর-তরুণরা আড্ডাবাজি, নেশা-জুয়া ছেড়ে খেলাধুলা ও শরীরচর্চা নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন। মানিকগঞ্জ থেকেও জাতীয় পর্যায়ের খেলোয়াড় গড়ে উঠবে, সুযোগ পাবে জাতীয় দলেও। নিদেনপক্ষে মানিকগঞ্জে একটা ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণ হবে। কিন্তু সেসব প্রত্যাশায় চুনকালি মেখে এমপি দুর্জয়ের তিন প্রধান খলিফার নেতৃত্বে মানিকগঞ্জ সয়লাব হয়েছে মাদকে। অভাবী জনপদটির গ্রামে গ্রামে এখন মরণনেশা ইয়াবার ছড়াছড়ি। সর্বত্রই চলছে নেশাবাজির ভয়াল আড্ডা। এসবের দৌরাত্ম্যে হারিয়ে গেছে সব সৃজনশীল কর্মকান্ড। তারুণ্যের ইতিবাচক কোনো তৎপরতাই আর দেখতে পান না জেলাবাসী। এমনকি শিবালয়ে যমুনা তীরে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের ব্যাপারটিও নানারকম জটিলতা বাধিয়ে দীর্ঘায়িত করা হচ্ছে।

এমপি দুর্জয় তার নির্বাচনী এলাকার সর্বত্রই বানিয়ে ফেলেছেন ব্যক্তিগত ব্যবসা-বাণিজ্যের উর্বর ভূমি। সেখানকার তারুণ্যকে আটকে ফেলা হয়েছে নেশার ফাঁদে। দেখতে দেখতে মাত্র দুই-তিন বছরেই মানিকগঞ্জ হয়ে উঠেছে নেশার সাম্রাজ্য। স্কুলপড়ুয়াদের হাতেও উঠে এসেছে ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজা। নিভৃত গ্রামাঞ্চলেও এখন কয়েক ডজন ইয়াবাসেবীকে নেশার আড্ডায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। মাদক, নেশা, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ঘিরে পারিবারিক পর্যায়েও ঝগড়াঝাঁটি, দাঙ্গা-হাঙ্গামা লেগেই থাকছে। দুর্জয়ের আশীর্বাদপুষ্টতায় বিশাল ক্ষমতার বলে বলীয়ান আবুল বাশারের তত্ত্বাবধানে মানিকগঞ্জ সরকারি দেবেন্দ্র কলেজ ছাত্রলীগের নেতা নাদিম হোসেন, তানভির ফয়সাল, সদর উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আসাদুজ্জামান ও পৌর ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অলিদ আহমেদ, ছাত্রলীগ কর্মী সৌরভ, শাকিল, যুবলীগের পরিচয় দেওয়া বিকাশ, লিটন এলাকায় পাইকারি হারে ইয়াবা ব্যবসা করে চলেছেন। মাদকের টাকা কালেকশনের দায়িত্ব পালন করেন বাশারের বিশ্বস্ত সহযোগী এম এ আকাশ আর মনিরুল ইসলাম মনি। মাদক ডিলার হিসেবে পরিচিত এসব নেতা জেলার সর্বত্র ইয়াবার বাজার গড়ে তুলেছেন বলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে তথ্য রয়েছে। এদের মধ্যে বিকাশ ও লিটনকে পুলিশ আটক করলেও বাকিরা আছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।

গড়ে উঠেছে কিশোর গ্যাং : এমপি দুর্জয়ের আরেক ঘনিষ্ঠ সহযোগী জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আবদুর রাজ্জাক রাজার তত্ত্বাবধানে মাদকের পাশাপাশি জেলাজুড়ে গড়ে উঠেছে কিশোর-তরুণদের সমন্বিত অপরাধী গ্যাং। বিভিন্ন স্কুল ও মহল্লা পর্যায়ে গড়ে তোলা এসব অপরাধী গ্যাং খুবই ভয়ঙ্কর হিসেবে চিহ্নিত। অল্প বয়সেই মাদকের নেশায় জড়িয়ে অনেক কিশোর লেখাপড়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এ ধরনের গ্রুপে জড়িয়ে পড়ছে। কিশোর-তরুণদের সমন্বিত অপরাধী গ্রুপগুলো নানা রকম বখাটেপনা করেই ক্ষান্ত থাকে না, নেতাদের নির্দেশনা মোতাবেক নানা রাজনৈতিক আক্রোশ মেটানোরও হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয় তারা। বিশেষ করে ঘিওর, দৌলতপুর ও শিবালয় উপজেলায় এমপি দুর্জয়বিরোধী নেতা-কর্মীদের ন্যক্কারজনকভাবে নাজেহাল করতেও এ অপরাধী গ্যাং ব্যবহারের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। অবাধ্য নেতা-কর্মীদের বাড়িঘরে ঝামেলা বাধিয়ে, তাদের স্বজন পরিজন ছাত্রীদের ঘিরে নানা বখাটেপনা চালিয়ে শায়েস্তা (!) করার জঘন্য পথ বেছে নেওয়া হয়।

রাজা ও বাশার যা বললেন : ফোনে যোগাযোগ করা হলে এমপি দুর্জয়ের ঘনিষ্ঠজন জেলা পরিষদের সদস্য এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আবুল বাশার বলেন, একটি তালিকায় মাদক কারবারিদের প্রশ্রয় দানকারী হিসেবে তার নাম এসেছিল এ কথা সত্য, তবে অভিযোগটি পুরোপুরি মিথ্যা। কোনো মাদক কারবারিকে চেনেন না বলেও দাবি করেন তিনি। জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও মানিকগঞ্জ পৌরসভার প্যানেল মেয়র আবদুর রাজ্জাক রাজা বলেন, তিনি কখনই কোনো সন্ত্রাসী, কিশোর গ্যাং কিংবা মাদক কারবারিকে প্রশ্রয় দেননি।

দলীয় নেতাদের ক্ষোভ : জেলা আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, জেলায় যাদের বিরুদ্ধে মাদক-বাণিজ্যসহ সন্ত্রাসী লালন-পালন সংক্রান্ত গুরুতর অভিযোগ রয়েছে, তাদের সঙ্গেই এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের মাখামাখি। দুর্জয়ের রাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত বিষয়াদি পর্যন্ত তারাই দেখভাল করে থাকেন। শিবালয় উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা বলেন, অরাজনৈতিক ব্যক্তিকে এমপি বানিয়ে দেওয়া হয়েছে। জাতীয় পর্যায়ের দায়িত্বশীল পদটিতেও তিনি অদক্ষ, অপরিপক্ব। নিজেদের পিঠ বাঁচাতে দলে অনুপ্রবেশ করা বিএনপি-জামায়াতিদের বিশেষ বিশেষ পদে আসীন করা আর চিহ্নিত অপরাধীদের সরাসরি শেল্টার দেওয়াটাই এমপি ও তার পরিবারের সদস্যদের নিত্য-নৈমিত্তিক কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংশ্লিষ্ট নেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দুর্জয়ের ভাই জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান জনি গোটা জেলাকে মাদকের আখড়ায় পরিণত করেছেন। যুবসমাজ আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। তাদের দাপটে আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতা-কর্মীরা আজ কোণঠাসা। আরিচা ঘাটসংলগ্ন অন্বয়পুর গ্রামের বাসিন্দা রহমান খাঁ নামের এক দিনমজুর বলেন, ‘এই এলাকায় গাঁজা, বাবা (ইয়াবা), ফেনসিডিলের বড় বড় কারবারিরা সবাই এমপি সাহেবের পছন্দের নেতা। তারাই আমাগো এলাকাডারে শেষ কইরা ফালাইল।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু
নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
সিএজি কার্যালয়ের ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন
সিএজি কার্যালয়ের ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন
পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
প্রজ্ঞাপনের পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে বৈঠকে ইসি
প্রজ্ঞাপনের পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে বৈঠকে ইসি
সর্বশেষ খবর
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

এই মাত্র | বাণিজ্য

লর্ডস ফাইনালের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শক্তিশালী দল ঘোষণা
লর্ডস ফাইনালের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শক্তিশালী দল ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু
নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় প্রকাশ্যে নারীর টাকা ছিনতাই
গাইবান্ধায় প্রকাশ্যে নারীর টাকা ছিনতাই

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা