শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৩, শনিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

পরিস্থিতি ঠেকাতে ফের বিধিনিষেধ

দুই সপ্তাহ বন্ধ স্কুল-কলেজ, অনলাইনে ক্লাস বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্ধেক জনবলে চলবে অফিস, রাখতে হবে টিকা সনদ, ১০০ জনের বেশি সমাগম নয়
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
পরিস্থিতি ঠেকাতে ফের বিধিনিষেধ

দেশে লাফিয়ে বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছে ১০ হাজারের বেশি। সংক্রমণের লাগাম টানতে পাঁচ দফা জরুরি নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। দুই সপ্তাহ বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে স্কুল-কলেজ। অনলাইনে ক্লাস চলবে বিশ্ববিদ্যালয়ে। অফিস-আদালত অর্ধেক জনবল দিয়ে চালানোর জন্য আসছে আরেক দফা নির্দেশনা।

গতকাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্মসচিব সাবিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে পাঁচটি জরুরি নির্দেশনা জারি করা হয়। এগুলো হলো- ২১ জানুয়ারি (শুক্রবার) থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনুরূপ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। রাষ্ট্রীয়/সামাজিক/রাজনৈতিক/ধর্মীয় অনুষ্ঠান ১০০ জনের বেশি নিয়ে করা যাবে না। এসব ক্ষেত্রে যারা যোগ দেবেন তাদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট/২৪ ঘণ্টার মধ্যে পিসিআর সার্টিফিকেট আনতে হবে। সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিল্পকারখানায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দায়িত্ব বহন করবেন। বাজার, মসজিদ, বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, রেলস্টেশনসহ সব ধরনের জনসমাবেশে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। প্রশাসন/আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিষয়টি মনিটর করবে।

খুলে দেওয়ার মাত্র চার মাস পর ফের তালা ঝুলল দেশের স্কুল-কলেজগুলোয়। সরকারের এমন নির্দেশনা পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও সশরীরে ক্লাস বন্ধ ঘোষণা করেছে।

এসব প্রতিষ্ঠানে এখন অনলাইনেই চলবে পাঠদান কার্যক্রম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ছাত্রাবাস খোলা রাখা হয়েছে। গতকাল বিকালে শিক্ষামন্ত্রী সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো কোচিং সেন্টারগুলোও বন্ধ থাকবে। মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়তে শুরু করায় ২০২০ সালের ১৭ মার্চ বন্ধ করা হয় সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে না আসায় গত বছরের ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্ধ থাকে সেগুলো। করোনা সংক্রমণ কমলে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি মেনে খুলে দেওয়া হয়। দীর্ঘ দেড় বছর পর খুলে দেওয়া হলেও প্রতিদিন ক্লাস নেওয়া সম্ভব হয়নি। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থী এবং পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন ক্লাস নেওয়া হয়। প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সপ্তাহে মাত্র এক দিন ক্লাসের আয়োজন করা হয়। আর প্রাক-প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের কোনো ক্লাসেরই ব্যবস্থা ছিল না। স্কুল, কলেজের পর ধাপে ধাপে খুলতে শুরু করে পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার মাত্র চার মাস পার হওয়ার পরই ফের ছন্দপতন ঘটল শিক্ষাসূচিতে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদফতরের পরিচালক (মাধ্যমিক) মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে অনলাইনে পাঠদান ও অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে। আগের মতো টেলিভিশনের ক্লাসও চালু করা হবে। এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা এলে মাউশি অধিদফতরের পক্ষ থেকে সারা দেশের স্কুল-কলেজের জন্য নির্দেশনা জারি করা হবে।’ স্কুল-কলেজ বন্ধের নির্দেশনা আসার পর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও সশরীরে ক্লাস বন্ধের নির্দেশনা জানিয়েছে শিক্ষার্থীদের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। তবে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসগুলো সকাল ৯টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে। বুয়েটসূত্র জানান, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) স্নাতক শ্রেণির ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের লেভেল-১, টার্ম-১-এর ক্লাস আজ (২২ জানুয়ারি) অনলাইনে শুরু হবে। একইভাবে সশরীরে পাঠদান বন্ধ রেখে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান থাকবে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। স্থগিত এসব পরীক্ষার সংশোধিত তারিখ ও সময় পরে জানানো হবে। গতকাল বিকালে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) এক সভায় যোগদানের আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের মাঠের চিত্রের ওপর ভিত্তি করেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্কুল-কলেজগুলোয় সশরীরের ক্লাস বন্ধ করা হয়েছে। এখন অনলাইনে পাঠদান ও অ্যাসাইনমেন্টের চেষ্টা করব। যখনই মনে হবে ক্লাসে ফেরা সম্ভব, তখনই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কোচিংগুলোও বন্ধ থাকবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মাঝেমধ্যে ছুটি ভালো লাগে। লম্বা ছুটি কারও ভালো লাগে না। শিক্ষার্থীদেরও ভালো লাগার কথা নয়। কিন্তু মহামারির কারণে শিক্ষার অনেক নিয়মে ছেদ পড়েছে।’ গতকাল স্বাস্থ্য অধিদফতরের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় অর্ধেক লোক নিয়ে অফিস-আদালতের কার্যক্রম চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এটা খুব শিগগির প্রজ্ঞাপন আকারে চলে আসবে। গণপরিবহনে যাতে ভোগান্তি না হয় সেজন্য অর্ধেক লোক দিয়ে অফিস করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সংক্রমণের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় হাসপাতালগুলোয় ৩৩ শতাংশ শয্যা এরই মধ্যে পূর্ণ হয়েছে। পরিস্থিতি আরও অবনতি হতে পারে। তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করে আগামী দুই সপ্তাহ স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে বিয়ে, ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি অংশ নিতে পারবে না। যারা অংশ নেবেন তাদের সবার টিকা সনদ থাকতে হবে। এগুলো কার্যকরের চেষ্টা চলছে। সংক্রমণ যাতে কমে সেজন্যই এ সিদ্ধান্ত। পরিবার, দেশ ও নিজের সুরক্ষার জন্য আমাদের নিয়মগুলো মানতে হবে। সরকার বিধিনিষেধ দেয় যাতে আমরা তা মেনে চলি।’ স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘স্টেডিয়ামে খেলা দেখতে গেলে টিকা সনদের পাশাপাশি করোনা টেস্টের সনদও লাগবে। এগুলো বইমেলায়ও দেখাতে হবে। সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতিতে বইমেলা পেছানো হয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মতোই আমরাও চলমান পরিস্থিতির বাইরে নই।’ দেশের ১২ কোটি মানুষকে কভিড টিকার আওতায় আনার যে লক্ষ্যমাত্রা সরকার নিয়েছে তার কাছাকাছি পৌঁছানোর কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। গতকাল অধিদফতর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ৯ কোটি ২৪ লাখ ২৬ হাজার ২৩৩ জন, যা লক্ষ্যমাত্রার ৭৭ দশমিক ৫৩ শতাংশ। আর দুই ডোজ পেয়েছেন ৫ কোটি ৮০ লাখ ৫ হাজার ২৫৯ জন, যা লক্ষ্যমাত্রার ৪৮ দশমিক ৬৫ শতাংশ। ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী ১ কোটি ২৮ লাখ ৯৭ হাজার ৯০৯ জন টিকা পেয়েছে। ১ কোটি ২৯ লাখ কিশোর-কিশোরীকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা অচিরেই পূরণ হবে বলে আশাবাদী স্বাস্থ্য অধিদফতর। এ ছাড়া ষাটোর্ধ্ব, সম্মুখসারির কর্মী ও স্বাস্থ্যঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীকে দেওয়া হচ্ছে কভিড টিকার তৃতীয় বা বুস্টার ডোজ। বর্তমানে দেশের মোট জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৩ লাখ ১৭ হাজারের বেশি। মহামারি মোকাবিলায় জনসংখ্যার ৭০ শতাংশকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। সে হিসেবে ১১ কোটি ৯২ লাখ ২১ হাজারের বেশি মানুষকে দেওয়া হবে করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সুপারিশ অনুযায়ীই দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ চলছে। এটা কমানো হয়নি। আমাদের টার্গেট ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া। ডব্লিউএইচওর নির্দেশনা ছিল সাড়ে ১২ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়া। সেটা আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭০ শতাংশ। আমাদের দেশের প্রায় ১ কোটি মানুষ দেশের বাইরে আছেন। তাদের কেউ কেউ আমাদের এখান থেকে টিকা নিয়ে যান, আবার বিদেশ থেকে কেউ কেউ টিকা নিয়ে আসেন। সে হিসেবে আমরা যে লক্ষ্যের কথা বলেছি তা ঠিক আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সেই সংখ্যা ধরে এখন পর্যন্ত আমরা ১৫ কোটি ১০ লাখ ডোজ টিকা দিয়েছি। প্রথম ডোজ দিয়েছি ৯ কোটি ২৪ লাখ, দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ৫ কোটি ৮০ লাখ। আমাদের হাতে আরও প্রায় ৯ কোটি ডোজ টিকা রয়েছে। সবাই (লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী) টিকা পাবেন এমন টিকা মজুদ রয়েছে।’


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া
মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে রেড অ্যালার্ট জারির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে রেড অ্যালার্ট জারির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
গণমাধ্যমের প্রতি আস্থা ফেরাতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী
গণমাধ্যমের প্রতি আস্থা ফেরাতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী
সবার সঙ্গে কথা বলেই মানবিক করিডরের সিদ্ধান্ত: প্রেস সচিব
সবার সঙ্গে কথা বলেই মানবিক করিডরের সিদ্ধান্ত: প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দফা দাবি হেফাজতে ইসলামের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দফা দাবি হেফাজতে ইসলামের
‘কৃষিতে ভর্তুকি দিতে প্রয়োজনে আইএমএফ থেকে বেরিয়ে আসবে সরকার’
‘কৃষিতে ভর্তুকি দিতে প্রয়োজনে আইএমএফ থেকে বেরিয়ে আসবে সরকার’
৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৫৯
৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৫৯
রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
মায়ের সামনেই কিশোর ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
মায়ের সামনেই কিশোর ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইনডিপেনডেন্স কাপে চ্যাম্পিয়ন জুলাই ফাইটার্স
গাইবান্ধায় ইনডিপেনডেন্স কাপে চ্যাম্পিয়ন জুলাই ফাইটার্স

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে চেইন ছিনতাই, আটক ১
গজারিয়ায় স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে চেইন ছিনতাই, আটক ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাতক্ষীরার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাতক্ষীরার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় আক্রমণ বাড়াতে রিজার্ভ সেনা প্রস্তুত করছে ইসরায়েল
গাজায় আক্রমণ বাড়াতে রিজার্ভ সেনা প্রস্তুত করছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া
মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু
চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী
শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা
বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু
চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক
ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল
পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের
সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি
নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি
৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা
জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ
সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম
আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’
‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন
পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব
সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা