শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৪, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

ভয়ংকর মাদক ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছড়িয়ে পড়ছে

এই ড্রাগ অতি দ্রুত সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমকে নষ্ট করে দেয়। খুবই বিষাক্ত।
সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন
ভয়ংকর মাদক ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছড়িয়ে পড়ছে

রাজধানীর মোহাম্মদপুর বিজলী মহল্লার এ-ব্লকের বাসিন্দা মাহবুবা আক্তার। ২৭ জানুয়ারি তার বাড়ির পঞ্চম তলার একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নেওয়ার জন্য আসেন সেলিম আহমেদ নামের একজন। ফ্ল্যাট দেখে মোটামুটি পছন্দ হয় তার। পরদিন তিনি তার স্ত্রী ও মা পরিচয়ে দুই মহিলাকে নিয়ে পুনরায় ওই বাড়িতে আসেন। তারা মাহবুবা আক্তারের ড্রয়িংরুমে বসে কথা বলছিলেন। একসময় মাহবুবা দুই মহিলাকে নিয়ে তার শোয়ার ঘরে যান। একে একে ওই মহিলার হাতে তুলে দেন তার নিজের পরিধেয় হাতের চুড়ি, কানের দুল, আংটিসহ প্রায় সাত ভরি স্বর্ণালংকার। কিছুক্ষণ পর তারা ওই বাসা থেকে বিদায় নেন। তাদের গেট পর্যন্ত এগিয়েও দেন মাহবুবা আক্তার। তবে কিছু সময় পর শোয়ার ঘরের আলমারি খোলা দেখে তিনি নিজেই হতকিত হন। একে একে ফিরে আসতে থাকে আগের ঘটে যাওয়া সব দৃশ্য। রীতিমতো  মর্তে ফেরেন তিনি। তবে ততক্ষণে সব শেষ!

গত বছর জুন মাসে এ ধরনেরই প্রতারণার শিকার হন দনিয়া সরাই রোডের হালিমের এপি-৭৪৭ নম্বর বাড়ির বাসিন্দা ডলি ইসলাম। ওই দিন রাত ১১টার দিকে কদমতলী থানায় সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করেন তার ছেলে নাফরুল হাসান। ওই ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ডলি ইসলাম বলেন, ‘আমি একটি দাওয়াত শেষে ধোলাইপাড় দিয়ে হেঁটে বাসায় ফিরছিলাম। ৩ নম্বর গলির মাথার মিষ্টির দোকানের সামনে পৌঁছলে একজন নারী আমার কাছে একটি রসিদ দেখিয়ে বলেন, তারা এতিমখানার জন্য সাহায্য ওঠাচ্ছেন। আমার কাছেও কিছু সাহায্য চান তিনি। অনুনয় করে আমার হাতে রসিদ বইটি তুলে দেন ওই নারী। একপর্যায়ে আমি কোনো প্রশ্নবাক্য ছাড়াই আমার গলায় থাকা স্বর্ণের চেইন, কানের দুল, একটি মোবাইল ফোন ও সঙ্গে নগদ ৪ হাজার টাকা থাকা ভ্যানেটি ব্যাগ তার হাতে তুলে দিই। বাসায় যাওয়ার বেশ কিছুক্ষণ পর আগের প্রতিটি ঘটনা আমার চোখের সামনে ফিরে আসতে থাকে। টানা চার দিন আমি রীতিমতো ট্রমার মধ্যে ছিলাম।’ পরে কথা হয় জিডির বাদী নাফরুলের সঙ্গে। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, থানায় যাওয়ার পর ডিউটি অফিসার রীতিমতো বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ‘আপনারাও এ ধরনের ঘটনার শিকার! কিছুক্ষণ আগেও তিনটা জিডি হয়েছে একই ধরনের ঘটনায়।’ ওই ঘটনাগুলোর সময় কদমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) দায়িত্বে ছিলেন জামাল উদ্দীন মীর। বর্তমানে তিনি মুগদা থানায় কর্মরত। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘ভাই, মোহাম্মদপুর থানা এলাকায়ও এ ধরনের কিছু ঘটনা ঘটেছে। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছি প্রতারকদের শনাক্ত করতে।’ কোনো অপরিচিত লোকের কাছ থেকে কোনো কিছু নেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন তিনি।

ওপরের বিষয়গুলো নিয়ে কথা হয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে। তাদের ধারণা, এসব প্রতারণায় ব্যবহৃত হয়েছে ‘ডেভিলস ব্রেথ’ বা ‘শয়তানের শ্বাস’ নামক ড্রাগ স্কোপোলামিন (scopolamine), যেগুলো সাধারণত সত্য উদ্্ঘাটনের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা ব্যবহার করে থাকেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, শয়তানের নিঃশ্বাস নামক ওষুধের উৎপত্তি হয় কলম্বিয়ায়। ১৮৮০ সালে সর্বপ্রথম জার্মান বিজ্ঞানী আলবার্ট লাদেনবার্গ ‘সত্যের সিরাম’ অর্থাৎ সত্যের সন্ধানে এর ব্যবহার নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। ১৯২২ সালে এটি কারাবন্দিদের ওপর প্রয়োগ করা হয় ‘ড. রবার্ট হাউস’ নামক একজনের সন্ধানে তথ্য বের করার ক্ষেত্রে। বর্তমানে এ মাদকটি মূলত প্রতারক চক্রের সদস্যরা প্রতারণার কাজে ব্যবহার করে থাকে। লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে, বিশেষ করে কলম্বিয়া, ভেনিজুয়েলা, আর্জেন্টিনা, পেরু, চিলি প্রভৃতি দেশে এটি মাদক হিসেবে ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। অপরাধীরা বিভিন্ন বয়সীদের যৌন মিলনে বাধ্য করতে এ মাদকটি ব্যবহার করে থাকে। পর্নোগ্রাফিক ভিডিও তৈরি করতে বা নগ্ন ছবি তোলার জন্যও এটি ব্যবহার করা হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধপ্রযুক্তি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আ ব ম ফারুক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এই ড্রাগটি তো অনেক দিন ধরেই বাংলাদেশে আছে। ক্লিনিকোলজিক্যাল কাজে এটি ব্যবহার করা হতো। এগুলো আগে সবার হাতের নাগালে ছিল না। তবে এখন সমাজের বখে যাওয়া কিছু লোক এই ড্রাগটিকে মাদক হিসেবে ব্যবহার করছে, যা খুবই ভয়ংকর সংকেত। এই ড্রাগ অতি দ্রুততম সময়ের মধ্যে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমকে নষ্ট করে দেয়। এই ড্রাগটি খুবই বিষাক্ত। একে মোটিফায়েড করে নেশার জিনিসে রূপান্তর করছে কেউ কেউ।’

জানা গেছে, গত বছর ২১ নভেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো ‘ক’ শ্রেণির মাদক ডাইমেথক্সিব্রোমো অ্যাম্ফেটামিন (ডিওবি) খুলনা থেকে জব্দ করে ডিএনসি। গ্রেফতার করা হয় আসিফ আহমেদ, অর্ণব কুমার শর্মা ও একটি কুরিয়ার সার্ভিসের কর্মী মামুনুর রশীদকে। ডার্ক ওয়েবসাইটে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে পোল্যান্ড থেকে ২০০ ব্লট ডিওবি অর্ডার করেন খুলনার যুবক আসিফ আহমেদ শুভ। অর্ডারের পর ইন্টারন্যাশনাল কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাদকের চালানটি সরাসরি তার বাসায় পৌঁছায়। ওই ঘটনায় ঢাকার নিউমার্কেট থানায় মামলা হয়। পরে এলিট ফোর্স র‌্যাব ডিওবির সন্ধান পায়। আইস ও এলএসডির পর দেশে ডিওবির বিস্তার রীতিমতো ভাবাচ্ছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের। তারা বলছেন, এলএসডির মতো ল্যাবরেটরিতে তৈরি এই মাদকও আসছে ইউরোপ থেকে।

রাসায়নিক বিশেষজ্ঞরা জানান, ডিওবি সেবনের পর সেবনকারীকে যে কোনো দিকে প্রভাবিত করা যায়। ডিওবির মতোই কিন্তু এর চেয়েও আরও ভয়ংকর ড্রাগ হলো স্কোপোলামিন বা শয়তানের শ্বাস। এর ফলে সেবনকারী নির্দেশিত কাজ করতে উদ্যোমী হন। এ জন্য নির্দিষ্ট মাত্রায় সেবন করতে হয়। বেশি পরিমাণে সেবন মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

যেভাবে কাজ করে : এই ড্রাগ ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের মানসিক অবস্থা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সর্বস্ব হাতিয়ে নেয় প্রতারকরা। মানুষ অনেকটা হিপনোটাইজের মতো হয়ে যায়। তখন মানুষ নিজের বশে কিংবা সজ্ঞানে থাকে না। অন্যের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। আগে পাশ্চাত্যের দেশসমূহে এর ব্যবহার বেশি পরিলক্ষিত হলেও আজকাল পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই এর ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশেও এর ব্যবহার ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। নানাভাবে ও নানা কৌশলে এটি প্রয়োগ করা হয়। খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে, কাগজে মিশিয়ে পড়তে দিয়ে, পানির সঙ্গে মিশিয়ে।

স্কোপোলামিন তরল ও শুকনো দুই ফরম্যাটেই পাওয়া যায়। এই ড্রাগটি ৬ থেকে ১২ ইঞ্চি দূরত্ব থেকে শ্বাসের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে, যার প্রতিক্রিয়া থাকে ২০ থেকে ৬০ মিনিট। খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ালে এর প্রতিক্রিয়া থাকে দু-তিন দিন। ড্রাগটি দেখতে হুবহু কোকেন পাউডারের মতো সাদা। এর ক্ষতির মাত্রা কোকেন থেকে বহুগুণ বেশি। স্কোপোলামিন শব্দ, তাপ, চাপ, ব্যথা ও নিউরনের মাধ্যমে মস্তিষ্কে প্রবেশ করে। রক্তে মিশে যায় এবং নিউরোট্রান্সমিটারে প্রবেশ করে। এটি নিউরোট্রান্সমিটারকে ব্লক করে দেয়। ফলে  স্নায়ুর উদ্দীপনা ও অনুভূতি পরিবহনের হার হ্রাস পায়। এটির প্রভাবে জলজ্যান্ত মানুষ রোবটের মতো আচরণ করে। নেশা কেটে যাওয়ার পর অনেক সময় আক্রান্ত ব্যক্তির কোনো কিছুই আর মনে পড়ে না।

স্কোপোলামিন গ্রহণের পর অনেকের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে, চোখের মণি বড় হয়ে যায়, এক ধরনের ঘুম ঘুম ভাব তৈরি হয় ও প্রচন্ড ঘুম পায়। চোখের মণি বড় হয়ে যাওয়া ও চোখের পেশির দুর্বলতার কারণে চোখ বন্ধ করতে না পারার অবস্থাকে  টুইলাইট স্লিপ (twilight sleep) বলে। অনেকের সমুদ্রে জাহাজে ভ্রমণ করার সময় জাহাজের দুলুনিতে মাথা ঘোরে এবং বমিভাব হয়। এ অবস্থাকে সি-সিকনেস বলে। সি-সিকনেস দূর করার জন্য স্কোপোলামিন ব্যবহার করা হয়।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ ধরনের কিছু অভিযোগ আমরা পেয়েছি। তবে সেগুলো সুনির্দিষ্টভাবে আসেনি। আমাদের ধারণা, এগুলোর ক্ষেত্রে ডিওবি প্রয়োগ করা হয়েছে। তবে বিষয়টি আমরা গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখছি।’

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের (ডিএনসি) ঢাকা মেট্রো উত্তরের উপপরিচালক রাশেদুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আসলে আমাদের কাছে কিছু তথ্য এসেছে স্কোপালোমিনের বিষয়ে। আমরা স্কোপালোমিনের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। তবে ইতোমধ্যে র‌্যাব ডিওবি নামের মাদক উদ্ধার করেছে। এগুলো শরীরে পুশ করতে হয় কিংবা খাবারের মাধ্যমে প্রবেশ করাতে হয়।’ অচেনা ব্যক্তির সঙ্গে হ্যান্ডশেক না করা এবং কারও ঠিকানা বা প্রেসক্রিপশন না দেখে দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালের সেরা হয়ে যা বললেন তিলক
ফাইনালের সেরা হয়ে যা বললেন তিলক

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মূল্যায়ন পরীক্ষা সংক্রান্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে ইসলামী ব্যাংকের বক্তব্য
মূল্যায়ন পরীক্ষা সংক্রান্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে ইসলামী ব্যাংকের বক্তব্য

২৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্কুলের যোগ্যতাই নেই তবু ২০ বিশ্ববিদ্যালয়
স্কুলের যোগ্যতাই নেই তবু ২০ বিশ্ববিদ্যালয়

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী নেতৃত্বের দর্শন, ঐক্য ও ধারাবাহিকতা
ইসলামী নেতৃত্বের দর্শন, ঐক্য ও ধারাবাহিকতা

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাদিসের ভাষায় আল্লাহর অপ্রিয় সাত ব্যক্তি
হাদিসের ভাষায় আল্লাহর অপ্রিয় সাত ব্যক্তি

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের
রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কায় ক্যাবল কার দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৮
শ্রীলঙ্কায় ক্যাবল কার দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে চার্চে হামলায় নিহত ৪, আহত ৮
মিশিগানে চার্চে হামলায় নিহত ৪, আহত ৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রবাসীদের ভোটার বানাতে নেতাকর্মীদের কাজ করতে বললেন তারেক রহমান
প্রবাসীদের ভোটার বানাতে নেতাকর্মীদের কাজ করতে বললেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল
শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা
সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ
বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়
টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন
এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯
মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা
ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ