শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৩, সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২

‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ গ্রন্থ পথ দেখাবে নতুন প্রজন্মকে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ গ্রন্থ পথ দেখাবে নতুন প্রজন্মকে

তরুণ প্রজন্ম মনে করে, শেখ হাসিনা শুধু একজন রাষ্ট্রনায়ক, প্রধানমন্ত্রী? তিনি দেশের উন্নয়ন করছেন, দৃশ্যত এটা সঠিক। কিন্তু তিনি এই জায়গায় আসতে কত যে প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করেছেন, কীভাবে এসেছেন, আমরা কি তা তরুণ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে পেরেছি? ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ বইটিতে এসব নিয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাস জানার ক্ষেত্রে বইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

সোমবার রাজধানীর শাহবাগস্থ জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) মো. মফিজুল হক সরকার রচিত, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন উৎসবে বক্তারা এসব কথা বলেন। গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে বাংলা জার্নাল। 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে নাটোর-৪ আসনের এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আব্দুল কুদ্দুস বলেন, শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সমস্ত গুণ ধারণ করছেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর মতো সহজ, সরল জীবনযাপন করেন। জনগণের প্রতি ভালোবাসা আছে। তার মধ্যে বঙ্গবন্ধুর মতো সততা, সাহসিকতা আছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যারা ক্ষমতা দখল করেছিল, তাদের জীবনযাপনের সাথে শেখ হাসিনার জীবনযাপনে আকাশ-পাতাল পার্থক্য।

নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের বেশির ভাগ ছিলেন গ্রামের কৃষক। মুক্তিযুদ্ধে শহরের ছেলেদের সংখ্যা কম ছিল। মুক্তিযোদ্ধারা জানত না মায়ের কাছে, পরিবারের কাছে ফিরতে পারবে কি না। তাদের একটাই সংকল্প, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যুদ্ধ করতে হবে, দেশ স্বাধীন করতে হবে।

তিনি বলেন, টুঙ্গিপাড়ার মতো অজপাড়াগাঁয়ে বেড়ে ওঠা বঙ্গবন্ধু বাঙালির মুক্তির জন্য তিনি নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। 'বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা' বইটি লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানান তিনি।

আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, এক রাতের মধ্যে শেখ হাসিনা মা-বাবাসহ প্রিয়জনদের হারিয়েছেন। এরপর সেই ঘাতকদের বুলেট তাকে ইউরোপেও তাড়া করেছে। তবুও তিনি থেমে থাকেননি। তিনি আজও বাংলাদেশের মানুষকে প্রতিদিন অনুপ্রাণিত করছেন, উজ্জীবিত করছেন।

তিনি বলেন, মেঘের ঘনঘটা দেখলে আমরা পালিয়ে বাঁচতে চাই, কিন্তু শেখ হাসিনা তা করেননি। এই ট্রমার মধ্যেও শেখ হাসিনা শোকে মুহ্যমান হয়ে যাননি। নিজের সন্তানের কথা চিন্তা না করে তিনি আমাদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেছেন।

আমিনুল ইসলাম আরও বলেন, আমরা শেখ হাসিনাকে যেভাবে চিনি আসলে তিনি কী এমন, না হলে কেমন। তরুণ প্রজন্ম মনে করে শেখ হাসিনা শুধু একজন রাষ্ট্রনায়ক, প্রধানমন্ত্রী। তিনি দেশের উন্নয়ন করছেন, দৃশ্যত এটা সঠিক। কিন্তু তিনি যে এই জায়গায় আসতে কত প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করেছেন, কীভাবে এসেছেন, আমরা কি তা তরুণ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে পেরেছি?

'বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা' বইটি লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সংগ্রামী জীবন তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে এ ধরনের বই আরও বের করতে হবে।

মেজর (অব.) এটিএম হামিদুল হোসেন তারেক বীর বিক্রম বলেন, বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ আর বাংলাদেশ মানে বঙ্গবন্ধু, এটা পৃথিবী স্বীকৃত। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা জানি, বঙ্গবন্ধু কী ছিলেন? বঙ্গবন্ধু ছিলেন জনগণের ভিতর প্রোথিত এক নাম।

তিনি বলেন, ইতিহাস আর বই পড়ে আমি মুক্তিযুদ্ধ করিনি। আর বই পড়ে আমি মুক্তিযুদ্ধের কথাও বলি না। যুদ্ধের মাঠে আমরা যা করেছি, আর যা দেখেছি সেটাই বলছি। যুদ্ধের সময়ে পাকিস্তান আর্মির ৮টা গুলি আমার শরীরে লেগেছে। এমন সময়ও ছিল মার খেতে খেতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলাম। তবুও পিছপা হইনি। আমার জীবনের প্রাপ্তি, বঙ্গবন্ধু আমাকে স্পর্শ করেছেন। একবার এক অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু আমার হাত ধরে বললেন, এই দেখো! আমার সোনার ছেলে, ১৯ বছর বয়সে মুক্তিযুদ্ধ করে বীর বিক্রম উপাধি পেয়েছে। এরাই তো আমার সোনার বাংলাদেশ গড়বে।

আক্ষেপ করে এই বীর বিক্রম বলেন, বঙ্গবন্ধু মারা যাওয়ার পরে আমরা মুক্তিযোদ্ধারা হয়ে গেলাম ব্যানার। সব সরকার বলে আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের। অথচ আমরা দেখি, কেউ কেউ মুক্তিযোদ্ধাদের সামনে স্বাধীনতা বিরোধীদের গাড়িতে পতাকা তুলে দিয়েছেন। তবে আওয়ামী লীগ সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবসময় আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান দিয়ে আসছেন। এজন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।

বঙ্গবন্ধু সেনা পরিষদের সভাপতি মেজর (অব.) আতমা হালিম বলেন, বঙ্গবন্ধু স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালক ড. এম এম মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ বইটি অনেক তথ্যবহুল। আমি আশা করি, বইটি তরুণ প্রজন্ম, পাঠক ও লেখকদের উপকারে আসবে।

তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হওয়ার যে স্বপ্ন, সেটা বইতে লেখক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আর পদ্মা সেতুসহ আমাদের যে সফলতা, সেটাও লেখক তথ্যবহুলভাবে তুলে এনেছেন।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শেখ নাজমুল আহসান বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর ল্যাবরেটরি স্কুলে যাওয়ার কথা ছিল। সেইদিন আমাদের দায়িত্ব ছিল স্কুলে বঙ্গবন্ধুকে ফুল দিয়ে বরণ করার। কিন্তু আমাদেরও দুর্ভাগ্য আর জাতিরও দুর্ভাগ্য সেইদিন এখানে আসার আগে বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। এরপর ১৯৮২ সালে শেখ হাসিনা দেশে আসলে আমরা বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে তাকে বরণ করলাম। এরপর তাকে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে আমন্ত্রণ জানানোর সুযোগও আমার হয়েছে। কাজেই আমি বলতে পারি, শেখ হাসিনা ব্যতিক্রম একজন রাষ্ট্রনায়ক। তিনি মানুষের দুঃখ-কষ্ট খুব ভালো করে উপলব্ধি করেন। আর সেই অনুযায়ী দেশের মানুষের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এ বিষয়গুলো ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ বইয়ে খুব সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। শেখ হাসিনাকে নিয়ে এটি খুবই একটি সুন্দর প্রয়াস।

তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশে তিনি বলেন, তরুণ প্রজন্মকে অবশ্যই পড়তে হবে। কারণ না পড়লে তরুণরা বিভিন্ন বিষয়ে বিভ্রান্ত হওয়ার সুযোগ থাকে।

যুব মহিলা লীগের সহ সভাপতি অ্যাডভোকেট কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি বলেন, একটি মানুষ যখন তার পরিবারের কাউকে হারান, তখন স্বাভাবিকভাবে সে মানসিকভাবে অস্থির হয়ে যান। কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনা যিনি ১ দিনে ১৮ জন আপনজনকে হারিয়েছেন। তবুও তিনি বুক ভরা দুঃখ-কষ্ট নিয়ে এদেশের মানুষের মুখে দুমুঠো ভাত তুলে দেওয়ার জন্য, শিক্ষা, অর্থনীতিসহ সার্বিক উন্নয়নের জন্য কাজ করেছেন। আর এখনও তা করেই যাচ্ছেন। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর তার জন্মদিন। এদিন উপলক্ষে আমরা তার দীর্ঘায়ুর জন্য দোয়া করি।

ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। কারণ উনার অভিজ্ঞ নেতৃত্ব আরও বেশি প্রয়োজন। উনি যে জাতিসংঘে বক্তব্য দিয়েছেন-বিশেষ করে ইউক্রেন ও রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে বলেছেন, এই দুটি দেশে যুদ্ধের কারণে এবং আমেরিকার নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে যে সুন্দর এবং সহজভাবে বলেছেন- এমন বক্তব্য আমি কখনও শুনি নাই।

তিনি বলেন, আমাদের দেশেও উন্নয়ন হচ্ছে। সেই বিষয়গুলো এই বইতে খুব সুন্দরভাবে উঠে এসেছে।

‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা' বইয়ের লেখক বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) মো. মফিজুল হক সরকার বলেন, বঙ্গবন্ধু এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমরা ঋণী। তাদের রক্তের ঋণ পরিশোধ করতে হবে। আর এই ঋণ কিছুটা শোধ করতেই এই বই লেখার ক্ষুদ্র প্রয়াস।

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাতের ছোঁয়া আমার পিঠে আছে। আর বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে যে সকল গুণাবলী ছিল, সেই কারণে তখন সাড়ে ৭ কোটি মানুষ তাকে ভালোবাসতেন। তাই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণ করতে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে।

বাংলা জার্নালের প্রকাশক হাবিবুর রহমান রোমেলের সভাপতিত্বে এবং জাগরণ টিভির প্রধান সম্পাদক এফ এম শাহীনের সঞ্চালনায় গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন উৎসবে আরও উপস্থিত  ছিলেন বিবার্তা’র সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসি, অ্যাসাইনমেন্ট অ্যান্ড লিটারেরি এডিটর সামিনা বিপাশাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
সর্বশেষ খবর
বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল
শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা
সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ
বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়
টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন
এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯
মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান
পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন
৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’
হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫
ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'
নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক
দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি
সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত
ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া
বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী
ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে
ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১
খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ
চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার
বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার
মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা