শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৩, সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২

‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ গ্রন্থ পথ দেখাবে নতুন প্রজন্মকে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ গ্রন্থ পথ দেখাবে নতুন প্রজন্মকে

তরুণ প্রজন্ম মনে করে, শেখ হাসিনা শুধু একজন রাষ্ট্রনায়ক, প্রধানমন্ত্রী? তিনি দেশের উন্নয়ন করছেন, দৃশ্যত এটা সঠিক। কিন্তু তিনি এই জায়গায় আসতে কত যে প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করেছেন, কীভাবে এসেছেন, আমরা কি তা তরুণ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে পেরেছি? ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ বইটিতে এসব নিয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাস জানার ক্ষেত্রে বইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

সোমবার রাজধানীর শাহবাগস্থ জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) মো. মফিজুল হক সরকার রচিত, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন উৎসবে বক্তারা এসব কথা বলেন। গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে বাংলা জার্নাল। 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে নাটোর-৪ আসনের এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আব্দুল কুদ্দুস বলেন, শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সমস্ত গুণ ধারণ করছেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর মতো সহজ, সরল জীবনযাপন করেন। জনগণের প্রতি ভালোবাসা আছে। তার মধ্যে বঙ্গবন্ধুর মতো সততা, সাহসিকতা আছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যারা ক্ষমতা দখল করেছিল, তাদের জীবনযাপনের সাথে শেখ হাসিনার জীবনযাপনে আকাশ-পাতাল পার্থক্য।

নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের বেশির ভাগ ছিলেন গ্রামের কৃষক। মুক্তিযুদ্ধে শহরের ছেলেদের সংখ্যা কম ছিল। মুক্তিযোদ্ধারা জানত না মায়ের কাছে, পরিবারের কাছে ফিরতে পারবে কি না। তাদের একটাই সংকল্প, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যুদ্ধ করতে হবে, দেশ স্বাধীন করতে হবে।

তিনি বলেন, টুঙ্গিপাড়ার মতো অজপাড়াগাঁয়ে বেড়ে ওঠা বঙ্গবন্ধু বাঙালির মুক্তির জন্য তিনি নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। 'বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা' বইটি লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানান তিনি।

আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, এক রাতের মধ্যে শেখ হাসিনা মা-বাবাসহ প্রিয়জনদের হারিয়েছেন। এরপর সেই ঘাতকদের বুলেট তাকে ইউরোপেও তাড়া করেছে। তবুও তিনি থেমে থাকেননি। তিনি আজও বাংলাদেশের মানুষকে প্রতিদিন অনুপ্রাণিত করছেন, উজ্জীবিত করছেন।

তিনি বলেন, মেঘের ঘনঘটা দেখলে আমরা পালিয়ে বাঁচতে চাই, কিন্তু শেখ হাসিনা তা করেননি। এই ট্রমার মধ্যেও শেখ হাসিনা শোকে মুহ্যমান হয়ে যাননি। নিজের সন্তানের কথা চিন্তা না করে তিনি আমাদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেছেন।

আমিনুল ইসলাম আরও বলেন, আমরা শেখ হাসিনাকে যেভাবে চিনি আসলে তিনি কী এমন, না হলে কেমন। তরুণ প্রজন্ম মনে করে শেখ হাসিনা শুধু একজন রাষ্ট্রনায়ক, প্রধানমন্ত্রী। তিনি দেশের উন্নয়ন করছেন, দৃশ্যত এটা সঠিক। কিন্তু তিনি যে এই জায়গায় আসতে কত প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করেছেন, কীভাবে এসেছেন, আমরা কি তা তরুণ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে পেরেছি?

'বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা' বইটি লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সংগ্রামী জীবন তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে এ ধরনের বই আরও বের করতে হবে।

মেজর (অব.) এটিএম হামিদুল হোসেন তারেক বীর বিক্রম বলেন, বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ আর বাংলাদেশ মানে বঙ্গবন্ধু, এটা পৃথিবী স্বীকৃত। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা জানি, বঙ্গবন্ধু কী ছিলেন? বঙ্গবন্ধু ছিলেন জনগণের ভিতর প্রোথিত এক নাম।

তিনি বলেন, ইতিহাস আর বই পড়ে আমি মুক্তিযুদ্ধ করিনি। আর বই পড়ে আমি মুক্তিযুদ্ধের কথাও বলি না। যুদ্ধের মাঠে আমরা যা করেছি, আর যা দেখেছি সেটাই বলছি। যুদ্ধের সময়ে পাকিস্তান আর্মির ৮টা গুলি আমার শরীরে লেগেছে। এমন সময়ও ছিল মার খেতে খেতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলাম। তবুও পিছপা হইনি। আমার জীবনের প্রাপ্তি, বঙ্গবন্ধু আমাকে স্পর্শ করেছেন। একবার এক অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু আমার হাত ধরে বললেন, এই দেখো! আমার সোনার ছেলে, ১৯ বছর বয়সে মুক্তিযুদ্ধ করে বীর বিক্রম উপাধি পেয়েছে। এরাই তো আমার সোনার বাংলাদেশ গড়বে।

আক্ষেপ করে এই বীর বিক্রম বলেন, বঙ্গবন্ধু মারা যাওয়ার পরে আমরা মুক্তিযোদ্ধারা হয়ে গেলাম ব্যানার। সব সরকার বলে আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের। অথচ আমরা দেখি, কেউ কেউ মুক্তিযোদ্ধাদের সামনে স্বাধীনতা বিরোধীদের গাড়িতে পতাকা তুলে দিয়েছেন। তবে আওয়ামী লীগ সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবসময় আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান দিয়ে আসছেন। এজন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।

বঙ্গবন্ধু সেনা পরিষদের সভাপতি মেজর (অব.) আতমা হালিম বলেন, বঙ্গবন্ধু স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালক ড. এম এম মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ বইটি অনেক তথ্যবহুল। আমি আশা করি, বইটি তরুণ প্রজন্ম, পাঠক ও লেখকদের উপকারে আসবে।

তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হওয়ার যে স্বপ্ন, সেটা বইতে লেখক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আর পদ্মা সেতুসহ আমাদের যে সফলতা, সেটাও লেখক তথ্যবহুলভাবে তুলে এনেছেন।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শেখ নাজমুল আহসান বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর ল্যাবরেটরি স্কুলে যাওয়ার কথা ছিল। সেইদিন আমাদের দায়িত্ব ছিল স্কুলে বঙ্গবন্ধুকে ফুল দিয়ে বরণ করার। কিন্তু আমাদেরও দুর্ভাগ্য আর জাতিরও দুর্ভাগ্য সেইদিন এখানে আসার আগে বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। এরপর ১৯৮২ সালে শেখ হাসিনা দেশে আসলে আমরা বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে তাকে বরণ করলাম। এরপর তাকে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে আমন্ত্রণ জানানোর সুযোগও আমার হয়েছে। কাজেই আমি বলতে পারি, শেখ হাসিনা ব্যতিক্রম একজন রাষ্ট্রনায়ক। তিনি মানুষের দুঃখ-কষ্ট খুব ভালো করে উপলব্ধি করেন। আর সেই অনুযায়ী দেশের মানুষের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এ বিষয়গুলো ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা’ বইয়ে খুব সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। শেখ হাসিনাকে নিয়ে এটি খুবই একটি সুন্দর প্রয়াস।

তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশে তিনি বলেন, তরুণ প্রজন্মকে অবশ্যই পড়তে হবে। কারণ না পড়লে তরুণরা বিভিন্ন বিষয়ে বিভ্রান্ত হওয়ার সুযোগ থাকে।

যুব মহিলা লীগের সহ সভাপতি অ্যাডভোকেট কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি বলেন, একটি মানুষ যখন তার পরিবারের কাউকে হারান, তখন স্বাভাবিকভাবে সে মানসিকভাবে অস্থির হয়ে যান। কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনা যিনি ১ দিনে ১৮ জন আপনজনকে হারিয়েছেন। তবুও তিনি বুক ভরা দুঃখ-কষ্ট নিয়ে এদেশের মানুষের মুখে দুমুঠো ভাত তুলে দেওয়ার জন্য, শিক্ষা, অর্থনীতিসহ সার্বিক উন্নয়নের জন্য কাজ করেছেন। আর এখনও তা করেই যাচ্ছেন। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর তার জন্মদিন। এদিন উপলক্ষে আমরা তার দীর্ঘায়ুর জন্য দোয়া করি।

ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। কারণ উনার অভিজ্ঞ নেতৃত্ব আরও বেশি প্রয়োজন। উনি যে জাতিসংঘে বক্তব্য দিয়েছেন-বিশেষ করে ইউক্রেন ও রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে বলেছেন, এই দুটি দেশে যুদ্ধের কারণে এবং আমেরিকার নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে যে সুন্দর এবং সহজভাবে বলেছেন- এমন বক্তব্য আমি কখনও শুনি নাই।

তিনি বলেন, আমাদের দেশেও উন্নয়ন হচ্ছে। সেই বিষয়গুলো এই বইতে খুব সুন্দরভাবে উঠে এসেছে।

‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের রূপকার শেখ হাসিনা' বইয়ের লেখক বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) মো. মফিজুল হক সরকার বলেন, বঙ্গবন্ধু এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমরা ঋণী। তাদের রক্তের ঋণ পরিশোধ করতে হবে। আর এই ঋণ কিছুটা শোধ করতেই এই বই লেখার ক্ষুদ্র প্রয়াস।

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাতের ছোঁয়া আমার পিঠে আছে। আর বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে যে সকল গুণাবলী ছিল, সেই কারণে তখন সাড়ে ৭ কোটি মানুষ তাকে ভালোবাসতেন। তাই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণ করতে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে।

বাংলা জার্নালের প্রকাশক হাবিবুর রহমান রোমেলের সভাপতিত্বে এবং জাগরণ টিভির প্রধান সম্পাদক এফ এম শাহীনের সঞ্চালনায় গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন উৎসবে আরও উপস্থিত  ছিলেন বিবার্তা’র সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসি, অ্যাসাইনমেন্ট অ্যান্ড লিটারেরি এডিটর সামিনা বিপাশাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে
সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন
মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন

৩৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে
ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান
২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১
বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯

৩৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মুন্সিগঞ্জে ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ
মুন্সিগঞ্জে ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিবিতে ফের দুদকের অভিযান
বিসিবিতে ফের দুদকের অভিযান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাসারে ‘মাইজপাড়া’ খাল উদ্ধারে উপজেলা প্রশাসন
ডাসারে ‘মাইজপাড়া’ খাল উদ্ধারে উপজেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
কুলাউড়ায় দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবসে দিনাজপুরে র‌্যালি ও সেমিনার
বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবসে দিনাজপুরে র‌্যালি ও সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসাতে দেওয়া হবে না: বনশ্রী সমমনা পরিষদ
মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসাতে দেওয়া হবে না: বনশ্রী সমমনা পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চালককে অজ্ঞান করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে অজ্ঞান করে ইজিবাইক ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুট্টা ঘরে তুলতে ব্যস্ত তিস্তা চরের কৃষকরা
ভুট্টা ঘরে তুলতে ব্যস্ত তিস্তা চরের কৃষকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বাড়িতে আগুন
পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগর ভবনের সব ফটকে ইশরাক সমর্থকদের তালা, বিক্ষোভ কালও
নগর ভবনের সব ফটকে ইশরাক সমর্থকদের তালা, বিক্ষোভ কালও

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় কিন্ডার গার্টেন কল্যাণ এসোসিয়েশনের বৃত্তি প্রদান
বগুড়ায় কিন্ডার গার্টেন কল্যাণ এসোসিয়েশনের বৃত্তি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ যেন ঋণের ফাঁদে না পড়ে : অধ্যাপক আবু আহমেদ
বাংলাদেশ যেন ঋণের ফাঁদে না পড়ে : অধ্যাপক আবু আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে