শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৯, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকার

‘স্থিতিশীলতায় বাধা হবে এমন শক্তিকে প্রশ্রয় নয়’

Not defined
অনলাইন ভার্সন
‘স্থিতিশীলতায় বাধা হবে এমন শক্তিকে প্রশ্রয় নয়’

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার ছিলেন। তিনি ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রসচিবও। বর্তমানে ভারতের জি২০ বিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক। তাঁর নয়াদিল্লির দপ্তরে সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন আমাদের বিশেষ প্রতিনিধি।

প্রশ্ন : বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : আমরা সন্তুষ্টির সঙ্গে বলতে পারি, এই সম্পর্কটি আজ সবচেয়ে জোরালো। এই সম্পর্ক দুই দেশের জন্যই একটি শক্তি। বিশ্বের যেকোনো জায়গায় এখন দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সহযোগিতার প্রতীক বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক। লাতিন আমেরিকার দেশগুলো যদি দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সহযোগিতার আদর্শ দেখতে চায়, তাহলে তারা আমাদের দেখতে পারে। তারা দেখতে পারে, আমরা একে অন্যকে কীভাবে সহযোগিতা করছি। কীভাবে সম্ভাবনাগুলো পুরোপুরি বাস্তবায়ন করছি। এটি এমন এক সম্পর্ক, যা সবার নিবিড়ভাবে অধ্যয়ন করা উচিত। আর এটা আমরা গত ১০ বছরে অর্জন করেছি।
 
প্রশ্ন : তাহলে গত ১০ বছরে কোন বিষয়গুলো বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে ‘প্রতীকে’ রূপান্তর করেছে?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : গত ৫০ বছরে আমরা অনেক দূর এগিয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি হয়েছে গত ১০ বছরে। এখন আমরা বলি, আমাদের সম্পর্কের ‘সোনালি অধ্যায়’ চলছে। ১৯৭১ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত আমাদের দুই দেশের মধ্যে যে সম্পর্ক ছিল, তা ফিরিয়ে আনতে প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশেষ প্রচেষ্টা চালানো আছে।

পঁচাত্তরপূর্ববর্তী সম্পর্কের চেয়ে আজ আমাদের সম্পর্কের পার্থক্য হলো, আমাদের প্রতিটি খাতেই বহুমুখী অংশীদারি আছে। এতে দুই দেশ, দুই দেশের জনগণ লাভবান হয়েছে। দুই দেশের মধ্যে সংযোগ বাড়ছে। ভারত থেকে বাংলাদেশে উচ্চগতির ডিজেল সঞ্চালন লাইন যাচ্ছে। বিদ্যুৎ যাচ্ছে। একে অন্যকে ট্রানজিট, ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা দিচ্ছে। সবচেয়ে বড় বিষয়টি হলো, দুই দেশের মনোভাবে অনেক পরিবর্তন এসেছে।

প্রশ্ন : অভিন্ন নদ-নদীর পানিবণ্টনের বিষয়গুলোর সমাধান তো দ্রুত হচ্ছে না।

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : কুশিয়ারা নদীর পানি নিয়ে এবার সমঝোতা হয়েছে। এটি একটি অগ্রগতি। যৌথ বিবৃতিতে আরো নদ-নদী নিয়ে কাজ করার কথা বলা হয়েছে। আমি মনে করি, পানির ক্ষেত্রে সহযোগিতা শুধু বণ্টন নয়, তথ্য আদান-প্রদান, দূষণ ও নাব্যতার দৃষ্টি থেকেও দেখা উচিত। এখানে আরও কিছু বিষয় আছে। অভিন্ন ৫৪টি নদ-নদী নিয়েই আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

প্রশ্ন : ভবিষ্যতের বাংলাদেশের সরকারগুলোর কাছে ভারতের প্রত্যাশা কী থাকবে?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : নিকটবর্তী প্রতিবেশীর যেকোনো অস্থিতিশীলতা ভারতের ওপর প্রভাব ফেলবে। আবার ভারতে অস্থিরতা হলে আপনাদের ওপর প্রভাব ফেলবে। তাই আমি মনে করি, আমাদের দুই দেশের উগ্রবাদ, সন্ত্রাসবাদ, স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ানো শক্তিগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করা দরকার। আমি স্বাভাবিক রাজনৈতিক শক্তিগুলোর কথা বলছি না, ধ্বংসাত্মক অপশক্তিগুলোর কথা বলছি।

যেমন- শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরপরই বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সন্ত্রাসের বিরূদ্ধে তাঁর কোনো ধরনের ছাড় না দেওয়ার নীতি আছে। আমরা তাঁর সরকারের সময় স্থল সীমান্ত চুক্তি, সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি করতে পেরেছি। বাংলাদেশের জন্য ভারত বড় উন্নয়ন সহযোগিতা দিয়েছে।

শান্তি, স্থিতিশীলতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের আবার এমন পরিস্থিতি আসতে দেওয়া উচিত নয়, যাতে আমরা বিবাদ, উগ্রবাদ ও বিভক্তিতে জড়াই। কোনো পর্যায় থেকেই এটি সমর্থন করা উচিত নয়।

 প্রশ্ন : বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমারে সংঘাত চলছে। রাখাইন রাজ্যে আগে থেকেই সমস্যা ছিল। আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য এটি কতটা ঝুঁকি সৃষ্টি করছে?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে আমরাও উদ্বিগ্ন। গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারতের কিছু বাধ্যবাধকতা আছে। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সীমান্ত আছে। দুই দেশের সঙ্গেই আমাদের ভালো সম্পর্ক। আমাদের অংশীদারদের নিয়ে যা যা করা সম্ভব, আমরা করব।

প্রশ্ন : বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি পক্ষ বিভিন্ন সময় ভারতের নিরপেক্ষ ভূমিকা প্রত্যাশা করে—এ বিষয়ে কী বলবেন?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : ভারতের পররাষ্ট্রনীতির মূল বিষয় হলো, অন্য রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি শ্রদ্ধা এবং অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা। ভারত এটিই অনুশীলন করে আসছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার অবস্থান থেকে বলছি, অন্য দেশের রাজনৈতিক ইস্যুতে জড়ানোর পরিকল্পনা ভারতের থাকবে না। একজন নাগরিক হিসেবেও আমি মনে করি না, ভারত এমনটি করতে চায় বা করেছে।

প্রশ্ন : আপনি ভারতের জি২০ বিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক। জি২০-এর সভাপতি হিসেবে ভারতের লক্ষ্য কী?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : ভারত প্রথমবারের মতো জি২০-এর সভাপতির দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে। জি২০ বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলোর জোট। উন্নত ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলো এর সদস্য। আমার দৃষ্টিতে, জি২০-এর সভাপতি হওয়া ভারতের জন্য একটি অনন্য সুযোগ। এটি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতকে তার ব্যাবহারিক এজেন্ডা উপস্থাপন করার সুযোগ করে দেবে।

প্রশ্ন : ভারত এমন সময় জি২০-এর সভাপতির দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে, যখন ইউক্রেন-রাশিয়াসহ নানা সংকটে বিশ্বে অস্থিরতা চলছে। এই পরিস্থিতিতে জি২০-এর সভাপতি হিসেবে ভূমিকা রাখতে ভারত কতটা প্রস্তুত?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : অন্য অনেক দেশের মতো ভারতও সংকট সমাধানের তাগিদ দিচ্ছে। সংঘাতের অবসান হওয়া উচিত। কূটনীতি ও সংলাপের ভিত্তিতে শান্তিপূর্ণ সমাধান হওয়া উচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত
উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্টকে শক্তিশালী করতে ১০ বছরের স্ট্রাটেজিক প্ল্যান প্রণয়ন করা হবে’
‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্টকে শক্তিশালী করতে ১০ বছরের স্ট্রাটেজিক প্ল্যান প্রণয়ন করা হবে’
আধুনিক নিরাপদ খাদ্যব্যবস্থা গড়তে দরকার দক্ষ মানবসম্পদ: খাদ্য উপদেষ্টা
আধুনিক নিরাপদ খাদ্যব্যবস্থা গড়তে দরকার দক্ষ মানবসম্পদ: খাদ্য উপদেষ্টা
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
সর্বশেষ খবর
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্ব পেল নৌবাহিনীর 'ড্রাই ডক'
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্ব পেল নৌবাহিনীর 'ড্রাই ডক'

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৯২
ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৯২

৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ক্লাস মনিটরিং সফটওয়্যার চালু করছে জবি
দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ক্লাস মনিটরিং সফটওয়্যার চালু করছে জবি

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশের দাম ৭ হাজার ৭০০ টাকা
এক ইলিশের দাম ৭ হাজার ৭০০ টাকা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত
উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে জাহাজ মাস্টারের মৃত্যু
ফরিদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে জাহাজ মাস্টারের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে
রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতার উপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পঞ্চগড়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতার উপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ
ভোলায় বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কাঁচাবাজারে আগুন, পুড়ে গেছে ১৬ দোকান
গাজীপুরে কাঁচাবাজারে আগুন, পুড়ে গেছে ১৬ দোকান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রশান্ত কুমার গ্রেপ্তার
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রশান্ত কুমার গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য
মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি
অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় রেলের উচ্ছেদ অভিযান ফের পেছাল একমাস
নেত্রকোনায় রেলের উচ্ছেদ অভিযান ফের পেছাল একমাস

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার আফগান নাগরিক

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকূপায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
শৈলকূপায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু
রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রে যুক্ত হলো ননি ফলের চারা
পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রে যুক্ত হলো ননি ফলের চারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে ড্রেজার মেশিনসহ গ্রেফতার ৬
গাইবান্ধায় অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে ড্রেজার মেশিনসহ গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড দশমবার কনক্যাকাফ গোল্ড কাপ জিতল মেক্সিকো
রেকর্ড দশমবার কনক্যাকাফ গোল্ড কাপ জিতল মেক্সিকো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত
ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক