শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৯, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকার

‘স্থিতিশীলতায় বাধা হবে এমন শক্তিকে প্রশ্রয় নয়’

Not defined
অনলাইন ভার্সন
‘স্থিতিশীলতায় বাধা হবে এমন শক্তিকে প্রশ্রয় নয়’

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার ছিলেন। তিনি ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রসচিবও। বর্তমানে ভারতের জি২০ বিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক। তাঁর নয়াদিল্লির দপ্তরে সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন আমাদের বিশেষ প্রতিনিধি।

প্রশ্ন : বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : আমরা সন্তুষ্টির সঙ্গে বলতে পারি, এই সম্পর্কটি আজ সবচেয়ে জোরালো। এই সম্পর্ক দুই দেশের জন্যই একটি শক্তি। বিশ্বের যেকোনো জায়গায় এখন দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সহযোগিতার প্রতীক বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক। লাতিন আমেরিকার দেশগুলো যদি দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সহযোগিতার আদর্শ দেখতে চায়, তাহলে তারা আমাদের দেখতে পারে। তারা দেখতে পারে, আমরা একে অন্যকে কীভাবে সহযোগিতা করছি। কীভাবে সম্ভাবনাগুলো পুরোপুরি বাস্তবায়ন করছি। এটি এমন এক সম্পর্ক, যা সবার নিবিড়ভাবে অধ্যয়ন করা উচিত। আর এটা আমরা গত ১০ বছরে অর্জন করেছি।
 
প্রশ্ন : তাহলে গত ১০ বছরে কোন বিষয়গুলো বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে ‘প্রতীকে’ রূপান্তর করেছে?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : গত ৫০ বছরে আমরা অনেক দূর এগিয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি হয়েছে গত ১০ বছরে। এখন আমরা বলি, আমাদের সম্পর্কের ‘সোনালি অধ্যায়’ চলছে। ১৯৭১ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত আমাদের দুই দেশের মধ্যে যে সম্পর্ক ছিল, তা ফিরিয়ে আনতে প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশেষ প্রচেষ্টা চালানো আছে।

পঁচাত্তরপূর্ববর্তী সম্পর্কের চেয়ে আজ আমাদের সম্পর্কের পার্থক্য হলো, আমাদের প্রতিটি খাতেই বহুমুখী অংশীদারি আছে। এতে দুই দেশ, দুই দেশের জনগণ লাভবান হয়েছে। দুই দেশের মধ্যে সংযোগ বাড়ছে। ভারত থেকে বাংলাদেশে উচ্চগতির ডিজেল সঞ্চালন লাইন যাচ্ছে। বিদ্যুৎ যাচ্ছে। একে অন্যকে ট্রানজিট, ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা দিচ্ছে। সবচেয়ে বড় বিষয়টি হলো, দুই দেশের মনোভাবে অনেক পরিবর্তন এসেছে।

প্রশ্ন : অভিন্ন নদ-নদীর পানিবণ্টনের বিষয়গুলোর সমাধান তো দ্রুত হচ্ছে না।

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : কুশিয়ারা নদীর পানি নিয়ে এবার সমঝোতা হয়েছে। এটি একটি অগ্রগতি। যৌথ বিবৃতিতে আরো নদ-নদী নিয়ে কাজ করার কথা বলা হয়েছে। আমি মনে করি, পানির ক্ষেত্রে সহযোগিতা শুধু বণ্টন নয়, তথ্য আদান-প্রদান, দূষণ ও নাব্যতার দৃষ্টি থেকেও দেখা উচিত। এখানে আরও কিছু বিষয় আছে। অভিন্ন ৫৪টি নদ-নদী নিয়েই আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

প্রশ্ন : ভবিষ্যতের বাংলাদেশের সরকারগুলোর কাছে ভারতের প্রত্যাশা কী থাকবে?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : নিকটবর্তী প্রতিবেশীর যেকোনো অস্থিতিশীলতা ভারতের ওপর প্রভাব ফেলবে। আবার ভারতে অস্থিরতা হলে আপনাদের ওপর প্রভাব ফেলবে। তাই আমি মনে করি, আমাদের দুই দেশের উগ্রবাদ, সন্ত্রাসবাদ, স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ানো শক্তিগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করা দরকার। আমি স্বাভাবিক রাজনৈতিক শক্তিগুলোর কথা বলছি না, ধ্বংসাত্মক অপশক্তিগুলোর কথা বলছি।

যেমন- শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরপরই বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সন্ত্রাসের বিরূদ্ধে তাঁর কোনো ধরনের ছাড় না দেওয়ার নীতি আছে। আমরা তাঁর সরকারের সময় স্থল সীমান্ত চুক্তি, সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি করতে পেরেছি। বাংলাদেশের জন্য ভারত বড় উন্নয়ন সহযোগিতা দিয়েছে।

শান্তি, স্থিতিশীলতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের আবার এমন পরিস্থিতি আসতে দেওয়া উচিত নয়, যাতে আমরা বিবাদ, উগ্রবাদ ও বিভক্তিতে জড়াই। কোনো পর্যায় থেকেই এটি সমর্থন করা উচিত নয়।

 প্রশ্ন : বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমারে সংঘাত চলছে। রাখাইন রাজ্যে আগে থেকেই সমস্যা ছিল। আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য এটি কতটা ঝুঁকি সৃষ্টি করছে?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে আমরাও উদ্বিগ্ন। গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারতের কিছু বাধ্যবাধকতা আছে। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সীমান্ত আছে। দুই দেশের সঙ্গেই আমাদের ভালো সম্পর্ক। আমাদের অংশীদারদের নিয়ে যা যা করা সম্ভব, আমরা করব।

প্রশ্ন : বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি পক্ষ বিভিন্ন সময় ভারতের নিরপেক্ষ ভূমিকা প্রত্যাশা করে—এ বিষয়ে কী বলবেন?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : ভারতের পররাষ্ট্রনীতির মূল বিষয় হলো, অন্য রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি শ্রদ্ধা এবং অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা। ভারত এটিই অনুশীলন করে আসছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার অবস্থান থেকে বলছি, অন্য দেশের রাজনৈতিক ইস্যুতে জড়ানোর পরিকল্পনা ভারতের থাকবে না। একজন নাগরিক হিসেবেও আমি মনে করি না, ভারত এমনটি করতে চায় বা করেছে।

প্রশ্ন : আপনি ভারতের জি২০ বিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক। জি২০-এর সভাপতি হিসেবে ভারতের লক্ষ্য কী?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : ভারত প্রথমবারের মতো জি২০-এর সভাপতির দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে। জি২০ বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলোর জোট। উন্নত ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলো এর সদস্য। আমার দৃষ্টিতে, জি২০-এর সভাপতি হওয়া ভারতের জন্য একটি অনন্য সুযোগ। এটি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতকে তার ব্যাবহারিক এজেন্ডা উপস্থাপন করার সুযোগ করে দেবে।

প্রশ্ন : ভারত এমন সময় জি২০-এর সভাপতির দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে, যখন ইউক্রেন-রাশিয়াসহ নানা সংকটে বিশ্বে অস্থিরতা চলছে। এই পরিস্থিতিতে জি২০-এর সভাপতি হিসেবে ভূমিকা রাখতে ভারত কতটা প্রস্তুত?

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা : অন্য অনেক দেশের মতো ভারতও সংকট সমাধানের তাগিদ দিচ্ছে। সংঘাতের অবসান হওয়া উচিত। কূটনীতি ও সংলাপের ভিত্তিতে শান্তিপূর্ণ সমাধান হওয়া উচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’
‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান
ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিপুল পরিমাণ গলদা রেণু উদ্ধার
বরিশালে বিপুল পরিমাণ গলদা রেণু উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা
টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে খুলনায় উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে খুলনায় উৎসবের আমেজ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’
‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাস্তায় ৫০০ টাকার ‘নোটবৃষ্টি’!
রাস্তায় ৫০০ টাকার ‘নোটবৃষ্টি’!

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ’ সড়কের ফলক উন্মোচন করলো ডিএসসিসি
‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ’ সড়কের ফলক উন্মোচন করলো ডিএসসিসি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা
অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ
গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শান্তি আলোচনার কয়েক ঘণ্টা পরই ইউক্রেনের বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার
শান্তি আলোচনার কয়েক ঘণ্টা পরই ইউক্রেনের বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩
খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কীভাবে এতটা ফিট থাকেন আনুশকা? জানুন সেই রহস্য
কীভাবে এতটা ফিট থাকেন আনুশকা? জানুন সেই রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার
ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: মঈন খান
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত
জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও
ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়
হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে