শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০১৪

খুলনায় পতাকা তোলা হয় হানাদার বাহিনীর টহলের মধ্যে

শেখ আব্দুল কাইয়ুম
অনলাইন ভার্সন
খুলনায় পতাকা তোলা হয় হানাদার বাহিনীর টহলের মধ্যে

শহরের সড়কগুলোতে তাক করা মারণাস্ত্র হাতে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সতর্ক পাহারা। চারদিকে ভয়ার্ত পরিবেশ।

সবকিছু উপেক্ষা করে খুলনার অকুতোভয় দামাল ছেলেরা জীবনের মায়া তুচ্ছ করে স্বাধীন বাংলার পতাকা হাতে রাস্তায় বেরিয়ে পড়ে। বীরদর্পে শহরের শহীদ হাদিস পার্কে জড়ো হয়ে উত্তোলন করে স্বাধীন বাংলার পতাকা। দিনটি ছিল ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ। গাঢ় সবুজের মাঝে লাল সূর্যের বৃত্তের মাঝে সোনালি রঙের বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত নতুন এ পতাকা নিজ হাতে উত্তোলন করতে পেরে গর্বিত। আগেই কেন্দ্রীয় স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ডাকসুর তৎকালীন ভিপি আ স ম আবদুর রব ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনে ছাত্র-গণজমায়েতে প্রথম এ পতাকা উত্তোলন করেন। পরে তা বঙ্গবন্ধুর হাতে তুলে দেন। এর পর সিদ্ধান্ত হয় যে, ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবস প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ দিবস পালন করা হবে এবং সর্বত্র এই পতাকা উত্তোলন করা হবে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পূর্ববাংলার (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের) সর্বত্র স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলনের জোর প্রস্তুতি চলে। এরই অংশ হিসেবে ২৩ মার্চ খুলনায় স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ ও জয়বাংলা বাহিনী পাকিস্তান দিবসের পরিবর্তে বাংলাদেশ দিবস পালন করে পাকিস্তানের পতাকা পুড়িয়ে জয়বাংলার পতাকা উত্তোলন করা হয় শহরের শহীদ হাদিস পার্কে। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে দেশের অন্যান্য জেলার মতো খুলনায়ও গড়ে তোলা হয় স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ। ছাত্রলীগের মিলিট্যান্ট গ্রুপের নেতাদের সমন্বয়ে গঠন করা হয় জয়বাংলা বাহিনী। খুলনায় এ বাহিনীর প্রধান করা হয় আমাকে। প্রসঙ্গত, ১৫ ফেব্রুয়ারি এই বাহিনী বা সার্জেন্ট জহুর বাহিনী ঢাকায় গঠিত হয়েছিল কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের মিলিট্যান্ট গ্রুপ নিয়ে। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা চলাকালীন এ মামলার অন্যতম অভিযুক্ত সার্জেন্ট জহুরুল হককে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি। তারই স্মরণে 'ফেব্রুয়ারি ১৫ বাহিনী' গড়ে তোলা হয়, যা পরবর্তীতে জয়বাংলা বাহিনীতে রূপ লাভ করে। ওই সময় খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন প্রয়াত নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ছিলেন প্রয়াত সুশান্ত কুমার নন্দী, আমি ছিলাম যুগ্ম সম্পাদক। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ছিলেন সন্ত্রাসীদের বোমায় নিহত সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু।

অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতিমূলক প্রশিক্ষণের জন্য মার্চের শুরু থেকেই খুলনা শহর ছিল উত্তাল। জনতার মিছিলে-স্লোগানে সারা দেশের মতো খুলনাও ছিল মুখরিত। আওয়ামী লীগ, শ্রমিক লীগ, ছাত্রলীগ, ন্যাপ, ছাত্র ইউনিয়নসহ সব প্রগতিশীল স্বাধীনতাকামী মানুষ এক হয়ে রাজপথে নেমেছিল। নগরীর দৌলতপুর ও খালিশপুর থেকে ছাত্র শ্রমিক জনতা জঙ্গি মিছিল নিয়ে খুলনার বিক্ষোভ মিছিলে যোগ দেয়। ৩ মার্চ খুলনায় এক বিশাল মিছিলে হানাদার বাহিনী গুলি করে তিনজনকে হত্যা করে। আহত হয় অনেকে। প্রতিবাদে মিছিলকারীরা জঙ্গিরূপ নিয়ে শহরের কেডি ঘোষ রোডে অবস্থিত কয়েকটি বন্দুকের দোকান ভেঙে বন্দুক, রাইফেল, গুলি সংগ্রহ করে। এই সংগৃহীত অস্ত্র নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী, জয়বাংলা বাহিনী, ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের সঙ্গে যৌথভাবে খুলনা শহরের বিভিন্ন স্থানে ছাত্র-যুবকদের অস্ত্রের প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করে। মুক্তিকামী জনতা শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেওয়া পাকবাহিনীর ওপর চোরাগোপ্তা হামলার পরিকল্পনা নেয়। এতে শহরে উত্তেজনা বাড়তে থাকে এবং পাকবাহিনীর হামলার ভয়ে সাধারণ মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে। স্বাধীনতার দাবিতে খুলনার হাজার হাজার মানুষ মৃত্যুর ভয় উপেক্ষা করে ঘর থেকে বেরিয়ে আসে। এর ফলে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী ও জয়বাংলা বাহিনীসহ খুলনার স্বাধীনতা আন্দোলনের মানুষগুলো আরও উৎসাহিত হয়েছিল। মাসব্যাপী এসব কর্মসূচির পাশাপাশিই চলে ছাত্রলীগের নিউক্লিয়াস গ্রুপের তথা স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ ও জয়বাংলা বাহিনীর বাংলাদেশ দিবস পালনের প্রস্তুতি। জয়বাংলা বাহিনীর সদস্যরা খুলনা জিলা স্কুলের মাঠে ২৩ মার্চ পতাকা উত্তোলনের প্রস্তুতি হিসেবে প্রতিদিন সামরিক কায়দায় মার্চ-পাস্টের মহড়া শুরু করে। এ সময় জিলা স্কুলের স্কাউটস দলের ব্যান্ড পার্টির সরঞ্জাম সংগ্রহ করে দেয় ওই স্কুলের ছাত্র সামসুদ্দোহা টিপু। পতাকা উত্তোলনের আয়োজনকে সফল করতে পতাকাকে অভিবাদন জানানোর জন্য জয়বাংলা বাহিনীকে খুলনা জিলা স্কুলের মাঠে স্কাউটের ব্যান্ড পার্টি ডামি রাইফেল দ্বারা বিশেষ প্রশিক্ষণের দায়িত্ব পড়ে আমার ওপর। স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের শীর্ষ নেতারা কেন্দ্রে বসে লাল-সবুজের পতাকাটির রূপদান করেন। তৎকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকবাল হলের ১১৮ নম্বর কক্ষে তোফায়েল আহমেদ, কাজী আরেফ আহমেদ, মার্শাল মনি, আ স ম আবদুর রব, শাজাহান সিরাজ, স্বপন চৌধুরী, খসরু-মন্টুসহ আরও অনেকে উপস্থিত থেকে পতাকার রূপদানের চিন্তা করেন। গাঢ় সবুজের মাঝে লালবৃত্ত-লালবৃত্তের মাঝে সোনালি রঙের পূর্ববাংলার মানচিত্র এটি হবে স্বাধীনতার পতাকা। কিন্তু মানচিত্র অঙ্কন করার তেমন কোনো শিল্পী পাওয়া যায়নি। কুমিল্লার ছাত্রলীগ নেতা শিব নারায়ণ দাস ভালো শিল্পী ছিলেন। তাকে কুমিল্লা থেকে ঢাকায় এনে পতাকার নকশা তৈরির ব্যবস্থা করা হয়। এটিই ছিল জয়বাংলা বাহিনীর পতাকা যা পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতার পতাকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

নতুন এ পতাকার নমুনা ঢাকা থেকে সংগ্রহ করে দর্জিকে দিয়ে পাঁচশ পতাকা তৈরি করা হয়। কিন্তু সীমিত পরিমাণ পতাকা খুলনার মানুষের কাছে বিলি করতে গিয়ে কম পড়ে যায়। তখন খুলনা থেকে প্রকাশিত বহুল প্রচারিত 'সাপ্তাহিত দেশের ডাক' পত্রিকায় ছাপানোর জন্য এর সম্পাদক জাহাঙ্গীর সাহেবকে অনুরোধ করলে তিনি তার পত্রিকার অর্ধ পৃষ্ঠাজুড়ে তিন কালারে তা ছাপানোর ব্যবস্থা নেন। ফলে খুলনার সর্বস্তরের মানুষ স্বাধীন বাংলার পতাকা সম্পর্কে অবহিত হয়। ২৩ মার্চ সকাল ১০টা। সম্পূর্ণ সাদা পোশাকে সুসজ্জিত জয়বাংলা বাহিনীর সদস্যরা শহীদ হাদিস পার্কে সামরিক কায়দায় সারিবদ্ধভাবে পতাকা স্ট্যান্ডের সামনে সম্মান দেখাতে দাঁড়িয়ে। অনুষ্ঠান দেখতে উপস্থিত কয়েকশ মানুষ। আর তখন তাক করা মারণাস্ত্র হাতে পাকবাহিনীর চারদিকে টহল দিয়ে যাচ্ছিল। তা সত্ত্বেও আমাদের মনের মধ্যে বিন্দুমাত্র ভয় উঁকি দেয়নি। অনুলিখন : সামছুজ্জামান শাহীন, খুলনা

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে