শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০১৪

গোটা দেশ তখন উত্তাল

কর্নেল অব. জাফর ইমাম বীরবিক্রম
অনলাইন ভার্সন
গোটা দেশ তখন উত্তাল

একাত্তরের স্বাধীনতার এই মাসটি বাঙালি জাতির স্বকীয় ঐতিহ্য, নিজস্ব সত্তা তথা আবেগময় একটি গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। ঘটনাবহুল এ মাসেই বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনসহ দীর্ঘ মুক্তির সংগ্রাম থেকে জাতি পদার্পণ করেছিল মুক্তিযুদ্ধের আরেকটি অধ্যায়ে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ যেমন একদিকে ছিল দীর্ঘ সংগ্রামের সমাপনী, অন্যদিকে ছিল স্বাধীনতার ঘোষণা; পৃথিবীর ইতিহাসে নতুন জাতি সৃষ্টির প্রয়াসে একটি স্বপ্ন; এবং পুরো জাতির জন্য চূড়ান্ত বিজয় না হওয়া পর্যন্ত একটি সার্বিক দিকনির্দেশনা, দৃঢ় অঙ্গীকার ও শপথ। আমি তখন তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন সিনিয়র ক্যাপ্টেন পদমর্যাদার অফিসার হলেও আমরা বৈষম্যের শিকার ছিলাম। সব সময় বাঁকা চোখে দেখা হতো আমাদের। এই মার্চ মাসের ঘটনাপ্রবাহ, বিশেষ করে ৭ মার্চের ভাষণের পরপরই লক্ষ করলাম আমাদের সঙ্গে তাদের বিমাতাসুলভ ব্যবহার। আমাদের প্রতি তাদের বিশ্বাসের ঘাটতি চরমে পৌঁছেছিল। নজরদারি বৃদ্ধি করা হয় এ মাসে। অধিকাংশ অফিসার ও সৈনিক (যারা পরবর্তী সময়ে সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন) বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ ভূমিকা সর্বোপরি ৭ মার্চের ভাষণে এত অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন যে, অনেকে তাদের আবেগ-অনুভূতি প্রকাশ না করে চাপিয়ে রাখতে পারেননি। সবাই একটি মুহূর্তের জন্য অপেক্ষায় ছিল কখন আসবে আমাদের দেশের স্বাধীনতার জন্য দেশের জনগণকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়ার সে সুযোগ। এ মাসে আমরা লক্ষ করেছি, তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান এ অঞ্চলে বাড়তি সৈনিক ও গোলাবারুদ আসা অব্যাহত রেখেছে। ৭ মার্চের ভাষণের পর এ মাত্রা আরও বৃদ্ধি পায়। লক্ষ করেছিলাম, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তারা আলোচনার নামে তাদের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সময়ক্ষেপণ করছিল। রাজনৈতিক দূরদর্শিতাসম্পন্ন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুও তাদের এ কৌশল বুঝতে পেরেছিলেন বলেই আলোচনার পাশাপাশি তিনি স্বাধীনতার চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনে প্রস্তুত করে গড়ে তুলছিলেন পুরো জাতিকে। এ মাসেই আমার কমান্ডিং অফিসার আমার সম্পর্কে একটি গোপনীয় নোট পাঠিয়েছিল সংশ্লিষ্টদের কাছে এই বলে যে, 'এই অফিসারটি প্রাদেশিক ইজমে মটিভেটেড। একে ঠিকমতো গাইড না করলে যে কোনো সময় চলার পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে যেতে পারে।' এ ধরনের উক্তি আরও অনেক বাঙালি অফিসার সম্পর্কে করা হয়েছিল।

আরেকটি লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, এ মাসেই বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতার প্রশ্নে সেদিন দলমত নির্বিশেষে মুক্তিকামী মানুষের এক বৃহত্তম ঐক্য সৃষ্টি হয়েছিল। সবাই যেন বঙ্গবন্ধুর শেষ বাঁশির আওয়াজ শোনার অপেক্ষায় ছিল। গোটা দেশ তখন উত্তাল। এ অঞ্চলের বিভিন্ন সেনানিবাসে পাকিস্তানি সেনাদের চলছিল যুদ্ধের চূড়ান্ত প্রস্তুতি। বাঙালি অফিসারদের ইতোমধ্যে নিরস্ত্রীকরণ করা হয়েছে। ২৫ মার্চ সে কালরাত। তারা ঝাঁপিয়ে পড়ল ঢাকার পিলখানা এবং রাজারবাগের ইপিআর ও পুলিশের ওপর। শুরু করল হত্যাযজ্ঞ। পাশাপাশি তারা বেরিয়ে পড়ল বাংলার বিভিন্ন জনপদে। হাটবাজার, বাড়িঘরে আগুন লাগাতে শুরু করল। দাউ দাউ করে জ্বলতে লাগল বাংলার জনপদ। এক বিভীষিকাময় চিত্র প্রত্যক্ষ করল বিশ্ববাসী। বিশ্ববাসী সেদিন শুনতে পেয়েছিল মানবতার আর্তনাদ। এ হাহাকার মুক্তিকামী মানুষের চেতনাকে করেছিল আরও শানিত। ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণে উদ্বুদ্ধ সর্বস্তরের জনগণ যার যা কিছু ছিল তা নিয়ে ব্যারিকেড সৃষ্টি করল বাংলার প্রতিটি জনপদে। একটি অত্যাধুনিক অস্ত্রে সুসজ্জিত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে তাদের নেতার মন্ত্রে দীক্ষিত জনগোষ্ঠী ঝাঁপিয়ে পড়েছিল এই ব্যারিকেড যুদ্ধে। এ শুধু অতুলনীয় সাহসিকতার নিদর্শনই নয়, একটি যুদ্ধ শুরুর প্রারম্ভে এ ধরনের ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। এই তুমুল ব্যারিকেড যুদ্ধ স্থায়ী হয়েছিল মাত্র কয়েক দিন। এই ছাত্র-জনতা-শ্রমিকরাই সশস্ত্র গেরিলা ও সম্মুখযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল। আমি গর্বিত তৎকালীন সেনাবাহিনী, ইপিআর ও পুলিশের অফিসার এবং সৈনিকদের সঙ্গে সশস্ত্র যুদ্ধে শামিল হয়ে নেতৃত্ব দিতে পেরেছিলাম বলে। স্বাধীন বাংলা সরকারের অধীনে সৃষ্টি হয়েছিল ১১টি সেক্টর। পর্যায়ক্রমে গঠিত হলো 'এস', 'জেড' ও 'কে' ফোর্স এবং স্বীকৃত বাহিনী। এ পর্যায়ে তৎকালীন ভারত আমাদের আশ্রয়, অস্ত্র গোলাবারুদ সরবরাহ, কিংবা আমাদের মুক্তিবাহিনীকে সামরিক প্রশিক্ষণ যদি না দিত, তাহলে এত কম সময়ে আমরা সংগঠিত হতে পারতাম না। এ ছাড়া ভারত প্রায় এক কোটি শরণার্থীকে আশ্রয়, খাদ্য-বস্ত্র-স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করেছে। বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে তার মহান ও হিমালয়সম নেতৃত্বের দিকে তাকিয়ে, সর্বোপরি দেশবাসীর স্বপ্নসাধ পূরণে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশের স্বাধীনতার সপক্ষে, পাকিস্তানের গণহত্যার বিরুদ্ধে বিশ্বের ২৬টি দেশ সফর করে আমাদের দাবি তুলে ধরেছেন। এমনকি আমাদের দাবির সপক্ষে তিনি জাতিসংঘে ভাষণ দিয়েছেন, সৃষ্টি করেছেন বিশ্ব জনমত। ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমরা ভারতীয় সেনাবাহিনীর সক্রিয়, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অংশগ্রহণ, সর্বাত্দক সহযোগিতা পেয়েছিলাম। আর এর মাধ্যমে পাকিস্তানি বাহিনীকে প্রায় দুর্বল ও পর্যুদস্ত করে চূড়ান্ত আঘাত হানার লক্ষ্যে জেনারেল অরোরার নেতৃত্বে মিত্রবাহিনী গঠন করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। ৯ মাসের যুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর চার হাজার অফিসার ও সৈনিক হতাহত হন। প্রশ্ন জাগে, আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি কিন্তু ভারত কী পেয়েছে। কারণ তাদের এ আত্দাহুতি ছাড়া এত কম সময়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব ছিল না। ঘটনাবহুল এই মার্চ মাস শুধু ৭ মার্চের ভাষণ নয়। এ ঐতিহাসিক ভাষণের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা এসেছিল। এরই ধারাবাহিকতায় জিয়াউর রহমানও বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন। জিয়াউর রহমান 'জয় বাংলা' বলে এ ঘোষণাপত্র পাঠ শেষ করেছিলেন। জিয়াউর রহমানের এ ঘোষণাকে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা থেকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখি না। জিয়াউর রহমানের এ ঘোষণায় যুদ্ধকামী জনগণ, বিশেষ করে বাঙালি সৈনিক ও অফিসাররা বাড়তি একটা অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। আমি মনে করি, এ বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক কাদা-ছোড়াছুড়ির ঊধের্্ব থাকাই সমীচীন।

অনুলিখন : শফিকুল ইসলাম সোহাগ

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে