শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০১৪

মাগো, আমার ময়না পাখির খাঁচাটা কেন আনলে না?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
মাগো, আমার ময়না পাখির খাঁচাটা কেন আনলে না?

আজ দ্বিতীয় রমজান। গত বছর যারা পবিত্র রমজান পেয়েছিলেন তাদের কতজন এবার রমজান পেলেন না। আবার যারা এবার রমজানে আছেন তারা হয়তো আল্লাহর মহা বরকতে আগামী রমজান পাবেন না। আল্লাহ আমাদের এই রমজানে সব পাপ-তাপ থেকে পবিত্র করুন, মুক্ত করুন- আমিন।

সেদিন পত্রিকা খুলেই দেখি বেগুনের কেজি ৮০ টাকা। অন্য কিছু না হয়ে বেগুন হওয়ায় ছেলেবেলার কথা মনে পড়ল। তখন আমার বয়স ১৪-১৫, '৬১-'৬২ সালের কথা। আমাদের শহরের বাড়িতে বেশ ফাঁকা জায়গা ছিল। প্রতি বছর বইল্যা হাট থেকে বাবা বেগুন, মরিচ, টমেটো, ঢেঁড়সের চারা আনতেন। কেন জানি বুনলেই ছেয়ে যেত। সেবার পাড়া-প্রতিবেশীদের দিয়ে নিজেরা খেয়ে শেষ হচ্ছিল না। তাই ২৫-৩০ কেজি বেগুন দিয়ে বাবা আমাদের দুই ভাইকে বাজারে পাঠিয়েছিলেন। বাজারে গিয়ে দেখি বেগুনের সের দুই পয়সা। দুই পয়সা হলেও আমাদের বেগুন ৫০-৬০ পয়সা হওয়া উচিত। অনেক চেষ্টা করলাম এক সেরও বেচতে পারলাম না। আমাদের বেগুন বেচে সংসার চালানোর প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু বাবার হুকুম ফেলার পথ ছিল না। ঘণ্টা দুই চেষ্টা করে এক দোকানির কাছে ২৫-৩০ কেজি বেগুন দুই আনা মানে ৮ পয়সায় বেচে লতিফ ভাই আর আমি চার আনা দিয়ে রিকশায় চেপে বাড়ি ফিরেছিলাম। তখন এমন বুদ্ধিমান ছিলাম বেগুন নিয়ে যাওয়ার পথে হেঁটে গেছি। দুই ভাই ছালার দুই দিক ধরে, কিছু পথ পিঠে এবং মাথায় করে নিয়েছি। বেগুন নিয়ে যাওয়ার সময় রিকশায় গেলে ভালো হতো। যাওয়ার পথে না গিয়ে ফেরার পথে রিকশায় চড়েছি। আজকাল জিনিসপত্রের দাম শুনলে খুবই অবাক লাগে। কষ্ট-ভালো দুটোই লাগে। আমাদের গ্রামের বাড়ির পাশে আউলিয়াবাদ হাটে যে কাঁঠাল এক পয়সায় বিক্রি হতো সেটা নাকি এখন ঢাকায় ৩০০-৪০০ টাকা। ৮০ তোলায় সেরের সময় ১০৫ তোলার সেরে দুই পয়সা সের দুধ দেখেছি। এখন সেই দুধের দিকে তাকানো যায় না। সাদা দুধে অনেকে সরিষার ফুল দেখে।

আমাদের প্রাণের প্রাণ মা কুশিমণির বাঁ পায়ে ১৭ জুন বেশ বড়সড় একটা অপারেশন হয়েছে। কীভাবে যে পা উঁচু করে এতদিন বিছানায় পড়ে আছে, কোনো ঝুট-ঝামেলা করছে না। মাঝে-মধ্যে যা একটু আধটু বিরক্ত হওয়া ছাড়া তেমন কোনো ভয়ের কারণ এখনো হয়নি। যে মেয়ে সারা বাড়ি মাথায় তুলে রাখত, সে আজ দুই সপ্তাহ পা লটকে বিছানায় পড়ে আছে। ক্ষণে ক্ষণে ওর কাছে গিয়ে বসি। মাথায় হাত বুলাই। পায়ের কাছে বসলে কোলে পা তুলে দেয়। মা'র যেমন পা টিপতাম, মা মনে করে ওরও টিপি, বড় ভালো লাগে। মায়ের স্পর্শই অনুভব করি। ও যেদিন আবার ছোটাছুটি করতে শুরু করবে সেদিন হবে আমাদের জন্য মহাআনন্দের দিন।

লিখতে চেয়েছিলাম ভারতের নতুন বিজেপি সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের প্রথম বাংলাদেশ সফর নিয়ে। ২৫ জুন তিন দিনের জন্য তার বাংলাদেশ সফর ছিল পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে যেমন বাংলাদেশে প্রথম, তেমনি বিদেশ সফরও প্রথম। তাই একটা তাৎপর্য অবশ্যই ছিল। সুষমা স্বরাজকে বহু বছর আগে থেকেই চিনি। '৭৭-এ জনতা পার্টির সরকার, তারপরে ভারতীয় জনতা পার্টি- এসবের জন্মকালে ভারতেই ছিলাম। জনতা পার্টির প্রাণপুরুষ সর্বোদয় নেতা শ্রী জয় প্রকাশ নারায়ণ আমায় ভীষণ ভালোবাসতেন, আদরযত্ন করতেন। তিনি সমাজবাদী নেতা রাম মনোহর লহিয়ার অনুরক্ত-ভক্ত ছিলেন। শ্রী জয় প্রকাশ নারায়ণের কারণেই জর্জ ফার্নান্ডেজ, শ্রী চন্দ শেখর, বিজু পট্টনায়েক, মধু লিমাই, সুরেন্দ্র মোহন, রাজ নারায়ণ- এরকম অসংখ্য নেতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা হয়েছিল। সুষমা স্বরাজ ছিলেন জর্জ ফার্নান্ডেজের খুবই ঘনিষ্ঠ নেত্রী। '৯০-এ আমি যখন দেশে ফিরি তখনই তিনি বেশ আলোচনায় ছিলেন। এখন তো সর্বভারতীয় নেতা, কেন্দ্রশাসিত দিলি্লর মুখ্যমন্ত্রিত্বসহ অনেক দায়িত্বপূর্ণ পদ অলঙ্কৃত করেছেন। এখন ভারতের কত সুবিধা। আগে এক দল ভারতপন্থি হলে আরেক দল থাকত বিরোধী। কিন্তু এখন কার আগে কে কত বেশি ভারতপ্রিয় হবে তা নিয়ে প্রতিযোগিতা। এ প্রতিযোগিতায় মনে হয় এখন আওয়ামী লীগের চেয়ে বিএনপি কিছুটা এগিয়ে। সব সময়ই বলা হয় ভারত কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দলের সঙ্গে সম্পর্ক চায় না। মহান ভারত বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে একটা অর্থবহ দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক চায়। মুখে বললেও বাস্তবে অনেকদিন তা হয়নি। আশা করা যায় এখন হয়তো সেদিকেই যাবে। ২৬ জুন নারায়ণগঞ্জে উপনির্বাচন হয়েছে। নাসিম ওসমানের আকস্মিক মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হওয়ায় সেখানে উপনির্বাচন হলো। নাসিমের ছোট ভাই ব্যবসায়ী সেলিম লাঙ্গল মার্কা আওয়ামী লীগ হিসেবে জয়ী হয়েছে। অনেকে অনেক অভিযোগ করেছে। মারামারি কাটাকাটি ছাড়া নির্বাচন হওয়ায় আর কিছু না হোক জীবনহানি হয়নি। তাই ভোটারদের অভিনন্দন জানিয়েছি। বেশ কয়েক দিন নির্বাচনী প্রচারে নারায়ণগঞ্জ এবং বন্দরে ঘোরাফেরা করেছি, নানা ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। এতদিন আমারও মনে হতো নারায়ণগঞ্জের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী কৈলাশ থেকে দেবীমাতা হিসেবে নারায়ণগঞ্জে অবতীর্ণ হয়েছেন। কিন্তু উপনির্বাচনে ঘোরাফেরা করে এখন আর তেমন মনে হচ্ছে না। কতজনের কাছে কত কথা শুনেছি লিখব বলে মনঃস্থিরও করেছি। একজন শামীম ওসমান, আরেকজন সেলিনা হায়াৎ আইভী। একজন খারাপ, আরেকজন ভালো। অথচ উভয়ই আওয়ামী লীগ। একজনকে বিএনপি বিরোধিতা করে, আরেকজনকে সমর্থন করে। এতদিন মোজেজা বুঝিনি। নারায়ণগঞ্জে মেয়র নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমুরকে কোরবানি দিয়ে সেলিনা হায়াৎ আইভীকে জয়ী করা হয়েছিল। কথা ছিল সে বিএনপি হবে, হয়নি। এবার বিএনপিরা যে ক'জন ভোট দিয়েছে, অর্ধেক এস এম আকরাম, অর্ধেক সেলিম ওসমানকে দিয়েছে। দুই প্রার্থীই আড়ালে আওয়ামী লীগ। নারায়ণগঞ্জের বহু আলোচিত সাত খুনের রাস্তাঘাটে কত কথা শুনেছি। যে মরেছে সেও শামীম ওসমানের লোক, যারা আসামি হয়েছে তারাও শামীম ওসমানের। আলোচিত নূর হোসেন যেসব জায়গা থেকে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা চাঁদা তুলে একে ওকে দিত সে জায়গাগুলো দেখলাম আর শুনলাম। ওসব ক্ষেত্রে যে মেয়রের কোনো হাত নেই তেমন মনে হলো না। বরং লোকজনের কথায় হাত থাকার ইঙ্গিতই বেশি মনে হলো। লড়াইটা জনগণের নয়, লড়াইটা জোহা পরিবার আর চুনকা পরিবারের। এক দল প্রতিক্রিয়াশীল হলেও ঢাকঢোলে প্রগতিবাদী। আরেক দলের অতীত প্রগতির আলোয় ঝলমলে হলেও প্রতিক্রিয়াশীল। এ দ্বন্দ্বের যা দেখেছি শুনেছি বুঝেছি পাঠকদের সামনে তুলে ধরার প্রবল ইচ্ছা আছে। কিন্তু এ যাত্রায় লেখা হলো না। সেদিন ময়নার কান্নায় সব এলোমেলো করে দিল। আমরা যে অতীত মনে রাখি না তার কত প্রমাণ দেব। হাজী শরীয়ত উল্যাহ, তিতুমীর, মাস্টার দা সূর্যসেন, প্রীতিলতাকে আমরা কতটা মনে রেখেছি? শেরে-ই-বাংলা একে ফজলুল হক, হুজুর মওলানা ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর অবদান কতটাইবা স্মরণ করি? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব জিয়াউর রহমান? এক দল আরেক দলের নেতার প্রতি কি বিদ্বেষই-না দেখাই। অথচ বঙ্গবন্ধু না হলে যে আমি হতাম না, জিয়াউর রহমান হতেন না। আজকাল যত বড় বড় নেতা, পাতি নেতা, ব্যবসায়ী, সম্পদশালী কেউ হতো না- সেসব কেউ মনে রাখে না। সমালোচনা গালাগাল ছাড়া কত সহজে কত বড় বড় মানুষদের ভুলে যাই। ইদানীং প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার কল্যাণে কত রাত দিন হয়, জ্বলজ্বলে করোজ্জ্বল দিন অন্ধকারে তলিয়ে যায়, যার হিসাব রাখা ভার। এমনই আমাদের ময়না। আমার এক ভাগনী শেলি মুক্তিযুদ্ধে হানাদারদের ঘরে আগুন দেওয়া নিয়ে লেখা 'মাগো, আমার ময়না পাখির খাঁচাটা কেন আনলে না?' বড় দরদ দিয়ে গাইতো। '৭২ সালে আমাদের সাংস্কৃতিক দলের সঙ্গে সে কলকাতার গড়ের মাঠে, বনশ্রী সিনেমা হলে, রবীন্দ্র সদনে 'মাগো, আমার ময়না পাখির খাঁচাটা কেন আনলে না? যখন ঘরে জ্বললো আগুন কেন মনে করলে না...' গেয়ে কলকাতা মাতিয়েছিল। আমাদের এ ময়না সেই ময়না নয়। এ ময়না ১৪-১৫ বছরের এক হতভাগিনী। একেবারে হতদরিদ্র ঘরের সন্তান। বিথী আক্তার ইভার নামে এক দুশ্চরিত্রা বাটপাড়ের খপ্পরে পড়ে। নাটক থিয়েটারে অভিনয় করার সুযোগ করে দেবে বলে তার জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ খুইয়েছে। মধুপুরের গভীর জঙ্গলে চার দিন আটকে রেখে মো. শাহজাহান আলী, এসএম নূরুজ্জামান গেদা, হারুনর রশিদ, মনিরুজ্জামান মনির- এই চার নরপশু তার ওপর পাশবিক নির্যাতন করে তাদের বাড়ির কাছে রেললাইনের ওপর ফেলে যায়। রেল চলে গেলেই তাতে কাটা পড়ে সব ঝুট-ঝামেলা চুকেবুকে যেত। কিন্তু মানুষের চোখে পড়ায় সে বেঁচে যায়। গ্রামের হতদরিদ্র অসহায় অশিক্ষিত আধা উন্মাদ মা খবর পেয়ে মেয়েকে নিয়ে যায় তার বাবার বাড়ি চিনামুড়া। স্বামী আরও উদ্ভট। শিশু মেয়ে নির্যাতিত হয়েছে তাকে ছায়া দেবে- তা না দিয়ে লোকজন কী বলবে সেই ধান্ধায় মেয়ের মুখ দেখবে না। স্ত্রীকে গালাগাল, মারধর করে। যায় চার-পাঁচ দিন। একেবারে মরণাপন্ন হলে পেটের ব্যথার কথা বলে টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। গরিবের কি কঠিন লজ্জা! অবিরাম রক্তক্ষরণ সেখানে পেটের ব্যথার চিকিৎসা করলে হয়? তিন-চার দিন পর মানবাধিকার ও সমাজকল্যাণের যুব ভলান্টিয়াররা কীভাবে কীভাবে রোগী এবং মাকে বলে-কয়ে আসল তথ্য বের করে। রোগীর অবস্থা আরও খারাপ হলে ঢাকা মেডিকেলের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠানো হয়। সেখানে প্রায় দুই-তিন মাস চিকিৎসা হয়। মেয়েটি প্রায় এক মাস মুখে খাবার তুলেনি। ঢাকার ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে আমি বেশ কয়েকবার সাথী আক্তার ময়নাকে দেখতে গেছি। আমার দৃষ্টিতে এ যুগের বিধান রায় প্রফেসর বদরুদ্দোজা চৌধুরী, বিকল্প ধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নান, তখনকার মহিলাবিষয়ক মন্ত্রী বর্তমান স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ কতজন দেখতে গেছে, কতজন তাকে কত ফুলচন্দন দিয়ে মাথায় তুলে রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। দুই-তিন মাস পত্রিকার প্রথম পাতার খবর, চ্যানেলের শিরোনাম। আজ দেড় বছর কেউ তার খবর নেয়নি। আমি একা একা কতটা কি করতে পারি? দুই মাস আগে ঠাকুরগাঁওয়ে আবু হানিফের পরিবারকে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের পক্ষ থেকে চার লাখ টাকার একটা স্থায়ী জামানত দিতে গিয়েছিলাম। আগের দিন হঠাৎই ময়না এসেছিল। ওর আকুল করা কান্না আমায় এলোমেলো করে দিয়েছিল। মনে হয়েছিল নিহত হানিফের স্ত্রী, তার দুই বছরের অবুঝ সন্তানকে চার লাখের জায়গায় তিন লাখ দিয়ে এক লাখ ময়নাকে দিলে কেমন হয়! তাই ময়নার জন্য এক লাখ টাকা রেখে দিয়েছি। আজ দেই, কাল দেই করে দেওয়া হয়নি। সেই ময়না পরশু এসেছিল। ওর কান্না সহ্য করতে পারিনি। তার কান্না কেন যেন আমার মায়ের কান্না, আমার সন্তানের কান্নার মতো মনে হয়েছে। কী হয়েছে? কাঁদিস কেন? অনেকক্ষণ জবাব দিতে পারেনি। পরে যা বলল, তাতে সভ্য জগতের অসভ্যতায় হৃদয় ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। যেখানে পাকিস্তান হানাদার দানবেরও অধম চার পশুর জন্য কোর্টে কোনো উকিল দাঁড়ানো উচিত ছিল না, সেখানে সম্পদশালী আসামিদের উকিল ছোট্ট মেয়েটির ওপর একবার চার পশু পাশবিক নির্যাতন করে ক্ষতবিক্ষত তো করেছেই, আবার প্রকাশ্য কোর্টে নতুন ধর্ষকরা শত শত মানুষের মাঝে বাক্যবাণে ধর্ষণের চেয়েও বেশি জেরবার করেছে। বলিহারি যাই দেশের বিচার ব্যবস্থার। যে ঘটনা সারা দুনিয়া জানে সেই ঘটনা সাক্ষী প্রমাণের জন্য কোর্টে এমন পরিবেশের সৃষ্টি করা হয়েছে যে মেয়েটির মরে যাওয়াই ভালো। সরকারি পক্ষের উকিল মিন্টু তার মুহুরি পয়সা চায়। যদিও মানবাধিকার কর্মী অ্যাডভোকেট আতাউর রহমান আজাদ, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের জেলা সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম ভিকটিমের পক্ষে শক্তভাবে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু আসামি পক্ষের প্রধান উকিল আরফান মোল্লার কথা ভেবে অবাক হই। আসলে টাকার কি এতই দরকার! তার আত্দীয়স্বজনও তো ময়নার মতো নির্যাতিত হতে পারত! ভবিষ্যতেও তো হতে পারে! দুর্ভাগ্য আর কাকে বলে! আমার ছোট চাচা ওয়াদুদ সিদ্দিকীর একমাত্র ছেলে রাসেল সিদ্দিকী, সে আবার আরফান মোল্লার জুনিয়র ময়নার মামলার বিপক্ষ উকিল। রাসেলকে খুবই স্নেহ করি, যত্ন করি। তাকে ডেকে বলেছি, শুনেছি তোর মেয়ের বয়স আড়াই বছরের মতো। আল্লাহ না করুন তার যদি ময়নার ভাগ্যবরণ করতে হয় সেদিনও কি তুই আইনের ফাঁকফোকর খুঁজবি?

নির্যাতনকারীরা সবাই ধনী এবং রাজনৈতিক দলের সদস্য- কেউ আওয়ামী লীগ, কেউ বিএনপি। কুকাজে দলমতের পার্থক্য নেই- দারুণ মিল। ৩ জুলাই আবার সাক্ষীর তারিখ। ওরকম বিশ্রীভাবে ভরা কোর্টে একটি ১৪-১৫ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ মামলায় উকিলদের নাহোক জেরা ধর্ষণেরই নামান্তর। যে ঘটনা লাখ লাখ, কোটি কোটি মানুষ মাসের পর মাস পত্র-পত্রিকায় ও টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে জেনেছে।

বিশেষ করে বর্তমান মাননীয় স্পিকার মহিলা মন্ত্রী থাকতে ঢাকা মেডিকেলের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে তাকে সব রকম সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। মানবাধিকার সংস্থাগুলো তার পাশে দাঁড়াতে চেয়েছিল- এরকম অবস্থায় আমরা আশা করব সরকার ভালোভাবে এই অসহায় মেয়ের পাশে দাঁড়াবে। রাজনৈতিক পরিচয় অথবা টাকার জোরে ধর্ষকরা যদি পার পেয়ে যায় তাহলে সামাজিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে- এ ব্যাপারে আমি সবার সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
নানির সঙ্গে গোসলে নেমে নদীতে ডুবে গেল নাতি
নানির সঙ্গে গোসলে নেমে নদীতে ডুবে গেল নাতি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় এনজিও কর্মী স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
উখিয়ায় এনজিও কর্মী স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক
ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পুরানের পথ ধরবে আরও অনেকেই : স্যামি
পুরানের পথ ধরবে আরও অনেকেই : স্যামি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় নৌকাডুবিতে নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা সম্পন্ন
কানাডায় নৌকাডুবিতে নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা সম্পন্ন

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দিল্লি, রেড অ্যালার্ট জারি
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দিল্লি, রেড অ্যালার্ট জারি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!
কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইমরানের সংগীতায়োজনে প্রথমবার একসঙ্গে হাবিব-ন্যান্সি
ইমরানের সংগীতায়োজনে প্রথমবার একসঙ্গে হাবিব-ন্যান্সি

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় সাইকেলারোহী নিহত
চট্টগ্রামে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় সাইকেলারোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আখাউড়ায় গৃহবধূর আত্মহত্যা
আখাউড়ায় গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের লামায় এক নারী করোনা আক্রান্ত
বান্দরবানের লামায় এক নারী করোনা আক্রান্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুকুরের পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু
পুকুরের পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার উন্নতি
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাথরঘাটায় সাপের কামড়ে ওঝার মৃত্যু
পাথরঘাটায় সাপের কামড়ে ওঝার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে শিশুসহ সাতজনকে হত্যাকারীর ফাঁসি কার্যকর
ইরানে শিশুসহ সাতজনকে হত্যাকারীর ফাঁসি কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৯ জুয়াড়ি আটক
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৯ জুয়াড়ি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল
গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ণবাদী আচরণের শিকার রাজা
বর্ণবাদী আচরণের শিকার রাজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপের আগে শক্তি আরও বাড়ালো ম্যান সিটি
ক্লাব বিশ্বকাপের আগে শক্তি আরও বাড়ালো ম্যান সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০ কোটি ডলারের মানহানি মামলায় হারলেন বলডোনি
৪০ কোটি ডলারের মানহানি মামলায় হারলেন বলডোনি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১২০ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত
গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আড়াইহাজারে পানিতে ডুবে দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
আড়াইহাজারে পানিতে ডুবে দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল রিয়াল মাদ্রিদ
ক্লাব বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল রিয়াল মাদ্রিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল
আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব
ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ
ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এএফসি বাছাইপর্বে কোন সমীকরণে বাংলাদেশ?
এএফসি বাছাইপর্বে কোন সমীকরণে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার
মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা