শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০১৪

জাসদ কি কাফফারা দিচ্ছে?

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
জাসদ কি কাফফারা দিচ্ছে?

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষক আবু সালেহ সেকেন্দার ফোন করেছিলেন। বললেন, জাসদ নিয়ে অনেক কথাবার্তা লেখালেখি হচ্ছে। আপনি কিছু বলছেন না যে? আপনি তো জাসদের জন্ম থেকে ছিলেন। অনেক কিছু জানেন যা আমাদেরও জানার প্রয়োজন হতে পারে। লিখুন না।

আবু সালেহ সেকেন্দার হয়তো জানেন না জাসদ নিয়ে এ পত্রিকায় ৯ জুলাই আমি একটি লেখা লিখেছিলাম। মাত্র ২২ বছর বয়সে আমি জাসদ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলাম। তখনো আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ চাকসুর সাধারণ সম্পাদক। স্বাধীনতার পরে এই একটি মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে ছাত্রলীগ জিতেছিল। তখনো ছাত্রলীগ ভাঙেনি। কেন্দ্রসহ সারা দেশে মুজিববাদ ও বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের লড়াই শুরু হয়েছে। স্পষ্টত সমাজ বিপ্লবের বক্তব্য দিয়ে ওই নির্বাচনে আমি অংশ নিয়েছিলাম এবং জয়লাভের পরে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়ে পত্রিকায় বিবৃতি দিয়েছিলাম। '৭২-এ পল্টনে ছাত্রলীগের সম্মেলনে সে কারণে আমাকে বিশেষ বক্তা রাখা হয়েছিল রাতের অধিবেশনে। কিন্তু ছাত্রলীগের এক নেতা, মুক্তিযুদ্ধে মুজিব বাহিনীর ইনস্ট্রাকচার, পরবর্তীতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক, সভাপতি, '৭৩-এ হাইজ্যাক হয়ে যাওয়া ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ী সহ-সভাপতি আ ফ ম মাহবুবুল হক রাত ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত একনাগাড়ে ৪ ঘণ্টা বক্তৃতা করেন। যখন তার বক্তৃতা শেষ হয় তখন আমি আর বক্তৃতা করিনি। কিন্তু একটি আবেশ আমাকে জড়িয়ে রেখেছিল। রাত ২টা পর্যন্ত এই যে ছাত্রকর্মীদের বক্তৃতা শোনা, এখন তো কল্পনাই করতে পারি না।

তখন আমি বলতে পছন্দ করতাম, জাসদ আমার প্রথম প্রেম। এটি একটি ভালোবাসার ও নিবেদনের কথা। ভালোবাসা কেবল যে নারী-পুরুষেই হয় এমন তো নয়। ভালোবাসা একটি আদর্শের প্রতি, দলের প্রতি, দেশের প্রতিও হতে পারে এবং কোনো কোনো সময় তা মানব-মানবীর প্রেমের চেয়েও বড় হতে পারে। উদারহণ দেওয়া যাবে কিন্তু তাতে লেখার কলেবর বাড়বে। আমি এ কথাগুলো বললাম এ কারণে যে, তারুণ্যের ওই সময় জাসদকে যে ভালোবাসতাম তা মনে পড়লে কষ্ট পাই। কী অদ্ভুত সম্ভাবনা ছিল আমাদের মধ্যে। '৭৩-এর ডাকসু নির্বাচনে, যে নির্বাচনে ব্যালট বাক্স ছিনতাই করে নিয়ে গিয়েছিল মুজিববাদী ছাত্রলীগ। আমাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারী ছাত্ররা সমর্থন জানিয়েছিল। আমাদের প্যানেল মাহবুব-জহুর পরিষদকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারা পত্রিকায় বিবৃতি দিয়েছিল। আমরা স্বপ্ন দেখেছিলাম এক স্বপ্নের বাংলার। সোনার বাংলার। গড়ে কত বয়স হবে জাসদ নেতা-কর্মীদের? জাসদ সভাপতি মেজর জলিল বোধহয় ৩০ পার হয়েছিলেন, সাধারণ সম্পাদক আ স ম রব ৩০ ছুঁতে পারেননি। অথচ প্রচণ্ড তেজে, অমিত সাহসে যখন তারা রুখে দাঁড়াল আওয়ামী লীগের রিলিফ চুরি, লুটপাট আর দুঃশাসনের বিরুদ্ধে তখন মানুষ তাদেরই প্রধান বিরোধী দল হিসেবে গ্রহণ করে নিল। আওয়ামী লীগ আর জাসদ রাজনীতির মাঠে, এ দুটোই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দল। দুটোই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি। আজ গণজাগরণ মঞ্চ যে আকাঙ্ক্ষার কথা বলেছে সেটা গড়ে উঠেছিল তখন। অথচ ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, রাজনীতির পুরো দৃশ্যে পাঠটাই বদলে গেছে, কেন?

বোম্বের এক হিন্দি ছবির নায়ক-নায়িকার দেখা হয়েছে দীর্ঘদিন পরে। দুজনেই দুজনকে চাইত। তবুও দীর্ঘদিন পর দেখা। কার দোষে? নায়িকা জিজ্ঞাসা করল, সব দোষ কি আমারই ছিল! নায়কের জবাব- কিছু দোষ তোমার ছিল, কিছু ছিল আমার। আর কিছু ছিল আমাদের দুজনের সম্মিলিত।

পাঠকবৃন্দ, আমি কোনো সিনেমার কাহিনী বানাচ্ছি না। বাস্তব সিনেমা থেকে অনেক আলাদা। আর রাজনীতি তো আরও নিষ্ঠুর। যে সিরাজুল আলম খান ছিলেন কারও কারও মতে বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে আস্থাভাজন মানুষ, তিনি বক্তব্য দিয়েছিলেন শ্রেণী সংগ্রামকে ত্বরান্বিত করে সামাজিক বিপ্লবের মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কর। শ্রেণী সংগ্রাম কি, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আর বিরোধিতাকারী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ কি একই শ্রেণীভুক্ত? তাদের মধ্যে সংগ্রামটাই তো চূড়ান্ত। অতএব জাসদের মধ্য থেকে বক্তব্যে এসেছিল আওয়ামী সরকারকে উৎখাত কর। এখানে কোনো পেইন নেই, ভালোবাসা নেই। বঙ্গবন্ধুর ব্যাপারটাও দেখুন, সবাইকে ভালোবাসেন তিনি, সবাইকে বকেনও কিন্তু গেলেন রেসকোর্সে মুজিববাদীদের সম্মেলনে। সিরাজুল আলম খানের সম্মেলনে নয়। নিজের ভাগিনা শেখ মণির সম্মেলনস্থলে। যদি তিনি তখনই কোথাও না যেতেন তাহলে তখনো ছাত্রলীগ ভাঙত না।

এ কথাগুলো বলছি আমার গত লেখার কথা স্মরণ করে। জাসদ নেতা মঈনুদ্দিন খান বাদল বলেছিলেন, পিতার সমালোচনা করে যদি কোনো ভুল করে থাকি তবে সেই ভুলের কাফফারা দিচ্ছি এখন। একই কথা তিনি অতঃপর চট্টগ্রামের এক সংবাদ সম্মেলনে বললেন। কি লজ্জা। পিতার সমালোচনা করা পাপ নাকি? ছেলে কি পিতার সব কথা শোনে। পিতার কথার অবাধ্য হয়ে যে নিজের পছন্দমতো বিয়ে করে তা কি পাপ? আর কি কাফফারা দিচ্ছেন তারা? ভুল যদি করে থাকেন তবে সেটা হলো স্বাধীনতার পরপরই শ্রেণী সংগ্রামের বক্তৃতা দেওয়া, সদ্য প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী সরকার উৎখাতের আহ্বান জানানো। আর সে জন্য গণআন্দোলনের ছেদ ঘটিয়ে সশস্ত্র সংগ্রামে অবতীর্ণ হওয়া, গণবাহিনী গড়ে তোলা। কিন্তু তারপরেও জাসদ তো সেই আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিত্রতা করেছে। জাসদ সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক আ স ম আবদুর রব আওয়ামী সরকারের সময় মন্ত্রী হয়েছেন আর বর্তমান সভাপতি হাসানুল হক ইনু আরও দীর্ঘ সময় মন্ত্রী থাকার জন্য প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে বেগম খালেদা জিয়াকে তুলাধোনা করতে ছাড়ছেন না। বলি হারি যাই এদের অমিত যোগ্যতা দেখে। আর শেখ হাসিনা পারেনও বটে। কখনো রব কখন ইনু। কী অদ্ভুত কম্বিনেশন।

১৯৭৪-র ১৭ মার্চের পর থেকে '৭৫-র ৭ নভেম্বর পর্যন্ত জাসদের রাজনীতি ছিল অ্যাডভেঞ্চারে ভরা। গণবাহিনী, সমরসেন হাইজ্যাকের চেষ্টা, ৭ নভেম্বর এবং তার পরবর্তী অভ্যুত্থানের চেষ্টা- সবই ছিল উগ্র হঠকারিতায় ভরপুর। ফলে তছনছ হয়ে যায় জাসদ, আবারও গণআয়তনে ফিরে আসার সুযোগ পায় দলটি। কিন্তু তীব্র মতবাদিক সংগ্রামে আরও বিদীর্ণ হয় তারা। যাও ভুল হয়েছিল তা বুঝে, ধরতে পেরে সুধরে নেওয়ার দরকার ছিল। কিন্তু তখনকার প্রতিষ্ঠিত নেতৃত্ব কোনো ভুল স্বীকার করতে রাজি হননি। ফলে শক্তি সঞ্চয় করার বদলে দলটি ভেঙে চৌচির হয়ে গেল।

আমার খানিকটা দায় আছে। খানিকটা নয়, হয়তো অনেকটাই। জাসদ ছিল মূলত ছাত্র তরুণদের ওপর নির্ভর এবং সেই ছাত্র সংগঠনের সব গুরুদায়িত্বই আমি পালন করেছি। ততখানি দায় তো আমার আছেই। সেই বোধ থেকেই তৎকালীন পরিস্থিতির মূল্যায়ন করে আমাদের করণীয় সম্পর্কে একটি লেখা লিখেছিলাম। 'শুধুমাত্র সদস্যদের জন্য' এ শিরোনামে ওই লেখাটি একটি পুস্তিকা আকারে প্রকাশিত হয়েছিল। পুস্তিকাটি এখন আমার কাছে নেই। এ সুযোগে আমি পাঠকদের অনুরোধ করছি, যদি কারও কাছে বইটি থাকে মেহেরবাণী করে আমাকে জানালে বাধিত হব। আগ্রহীদের আমি বই পড়ে দেখতে অনুরোধ করব। আমার কোনো দায় থাকলে আমি তা মাথা পেতে নেব। কিন্তু তখনকার কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কোনো কারণ ছাড়া বইটি নিষিদ্ধ করলেন কেন? তাও জানা দরকার। দোষ নিশ্চয়ই একা কারও নয়। কিন্তু ইতিহাস যার দায়িত্ব যতখানি নির্দিষ্ট করেছে ততখানি তো তাকে নিতে হবে।

মঈনুদ্দিন খান বাদল যে কাফফারা দেওয়ার কথা বললেন, সে কোনো ভুলের? আমি যা বললাম (যা বিস্তারিত বলতে পারলাম না) তার জন্য? ভুল বা অন্যায় তখনকার সরকার করেনি? বঙ্গবন্ধু করেননি? '৭৩-এর ডাকসু নির্বাচনে ব্যালট বাক্স হাইজ্যাকের জন্য আওয়ামী লীগের কোনো অনুশোচনা আছে? জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১০-১২ আসন ছিনিয়ে নেওয়া হলো, সেটি কি গণতন্ত্র হত্যার সূচনা নয়? যে খন্দকার মোশতাককে এখন বঙ্গবন্ধুর খুনি বলা হচ্ছে (তাতে সন্দেহ করছি না) সেই পরাজিত খন্দকার মোশতাককে বিজয়ী করার জন্য দাউদকান্দি থেকে তার ব্যালট বাক্স ঢাকায় আনা হয়নি? শতমুখী প্রচারণার পরেও বাকশালের গঠন একটি সঠিক পদক্ষেপ ছিল বলে কি প্রমাণ করা গেছে? বঙ্গবন্ধু কাকে বেশি পছন্দ করতেন, খন্দকার মোশতাক নাকি তাজউদ্দীন আহমদ? সে প্রশ্নের কি জবাব ইতিহাসের কাছে আছে? এ প্রশ্ন কি করা যাবে? মঈনুদ্দিন খান বাদল কোন ভুলের কথা বলছেন যে, ভুলের কাফফারা তিনি দিচ্ছেন এখন? কি কাফফারা দিচ্ছেন? তারা যে জোটের অংশীদার তাদের দলের কয়েকজন ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচনের এমপি, একজন দাপুটে মন্ত্রী, এটা কি কাফফারা দেওয়া।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে