শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

মোদি সরকারের তিন মাস

জগ্‌লুল আহ্‌মেদ চৌধূরী
অনলাইন ভার্সন
মোদি সরকারের তিন মাস

ভারতে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে নতুন সরকার তিন মাস সময় পার করেছে আশা-নিরাশা, সাফল্য-ব্যর্থতা এবং উচ্ছ্বাস-স্বপ্নের মৃত্যুর সম্ভাবনা সৃষ্টি করে। কেউ কেউ বলছেন, এ সরকার এক নতুন ধারার স্বপ্নানুভূতি সৃষ্টি করেছেন, যাতে করে সাধারণ মানুষ নিজেদের সত্যিকার অর্থেই শাসক ভাবতে শুরু করেছেন। কেউ কেউ মনে করছেন যে, সীমাহীন সম্ভাবনার সঞ্চারণ ঘটিয়ে চলার পথে হোঁচট খাচ্ছে সরকার। আবার বিরোধী দল মন্তব্য করেছে যে, এ সরকার হলো 'স্বপ্নের ফেরিওয়ালা'। তিন মাস সময় একটি সরকারের কার্যক্রম বিবেচনার জন্য যথেষ্ট নয়। এ সময়সীমা কোনো নির্ধারক হওয়ার কথা নয় পাঁচ বছরের মেয়াদ পরিক্রমার দীর্ঘ প্রক্রিয়ায়। তা সত্ত্বেও এটাও সত্য, তিন মাস সময় গতিপথ এবং সক্ষমতার একটি ভিত্তি রচনা করতে পারে, যা আগামীর জন্য সুস্পষ্ট সংকেত দেবে। নরেন্দ্র মোদির সরকার অভ্যন্তরীণ এবং পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে নিশ্চয়ই একটা অবয়ব তৈরি করেছে এ সময়ে। চলার পথে তেমন কোনো বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়নি নরেন্দ্র মোদি এবং তার সহযোগীদের। তবে যে প্রত্যাশা এবং উন্নয়নের একটি চিত্র তিনি উপহার দেবেন বলে নির্বাচনের আগে ধারণার সৃষ্টি করেছিলেন সেটা যে রূঢ় বাস্তবতার সঙ্গে অনেকাংশেই সামঞ্জস্যহীন তা যেন বেশি করে সূর্যালোকের মতোই ধীরে ধীরে স্পষ্ট হয়ে উঠছে। তথাপি, ১০ বছর পর পরিবর্তনের হাওয়ায় ভেসে আসা এবং গত কয়েক বছরের ব্যর্থতার স্তূপে দণ্ডায়মান নতুন সরকারের 'হানিমুন পিরিয়ড' এখনো অনেকটুকু সম্ভাবনায় পরিপূর্ণ।

২৬ মে শপথ নিয়েছিলেন ভারতের সাধারণ পরিবারের নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদি বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে। নিজেকে 'চা বিক্রেতার' পুত্রের পরিচয় দিয়ে গণমানুষের সরকারপ্রধান হিসেবে তিন মাস পার করলেন ২৬ আগস্ট। মাঝখানে অর্থাৎ কিছু দিন আগে ১৫ আগস্ট দেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে পুরনো দিল্লির ১৭ শতাব্দীর মোগলদের নির্মিত 'লালকেল্লা' থেকে জাতিকে দেওয়া ভাষণে একদিকে যেমন স্বকীয়তা সৃষ্টি করলেন, অন্যদিকে এটাও প্রতিভাত হয়েছে যে, প্রতিশ্রুতি সীমাবদ্ধতার চাদরে অনেকটাই ঢাকা। তবুও নরেন্দ্র মোদি সরকার প্রত্যাশার পথ ধরেই হাঁটার প্রয়াস পাচ্ছে এবং প্রতিশ্রুতির কারণে সৃষ্ট প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে প্রতিদিনই সংগ্রাম করতে হচ্ছে।

'লালকেল্লার' ভাষণে কোনো প্রধানমন্ত্রী প্রথমবারের মতো নিরাপত্তার কারণে বর্তমান সময়ে ব্যবহৃত বুলেট প্রুফ কাচ ভাষণের সময় ব্যবহার করেননি। নিমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে এবারই বড় সংখ্যক সাধারণ মানুষ সেখানে প্রবেশাধিকার পেয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা শুধু সরকার সমর্থকদের নিয়ে সেই অনুষ্ঠানের শোভাবর্ধন করার চেষ্টা করেননি। নতুন ধারা সৃষ্টি করার প্রয়াস পেয়েছেন বক্তৃতার মাধ্যমে। দেশের চিরন্তন শত্রু বলে পরিচিত প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের প্রতি কটু মন্তব্য করেননি- যা এ দিনের প্রধানমন্ত্রীরা সাধারণত জনগণের বাহবা পাওয়ার জন্য করে থাকেন। দীর্ঘদিনের বৈরী চীনের ব্যাপারেও তেমন কিছু বলেননি। সার্ককে শক্তিশালী করার কথা বলেছেন। পাকিস্তানকে বলেছেন, আমরা একসঙ্গেই স্বাধীনতা পেয়েছি ১৯৪৭ সালে। আসুন একত্রে গণমানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য কাজ করি। ভারতের জনগণকে বলেছেন, এখনো বড় সংখ্যক মানুষের নুন আনতে পান্তা ফুরোয়, নূ্যনতম 'টয়লেট' সুবিধা থেকে বিশাল জনগোষ্ঠী বঞ্চিত, এসব লজ্জা রাখি কোথায়?

সমাদৃত হয়েছে সত্যিকারের নেতৃত্বসুলভ বক্তব্য। গুজরাটের ১৩ বছরের সফল মুখ্যমন্ত্রী উন্নয়নের স্বাদ সাধারণ মানুষের দ্বারে এবার জাতীয়ভাবে পৌঁছে দেবেন এ আশা সম্প্রসারিত হয়েছে সবক্ষেত্রে। কিন্তু সেই সম্ভাবনা যে ক্ষয়িষ্ণু হয়ে উঠতে পারে, সে লক্ষণও ভিন্ন নামে অনুভূত হচ্ছে। বিরোধীরা বলছে, 'স্বপ্নের ফেরিওয়ালা কথার ফুলঝুরি দিয়ে কতদিন চলতে পারবেন?'

মোদি সরকারের ইতি ও নেতিবাচক উভয় দিকেই স্বাক্ষর রেখেছে প্রথম তিন মাসে যদিও বলা কঠিন কোনোদিকে পাল্লা ভারী। এটা অনেকটাই সত্য, নতুন সরকার সাবেক কংগ্রেসের নেতৃত্বে ইউপিএ সরকারের গত দুই-তিন বছরের দুর্নীতি, শাসনের ব্যর্থতা এবং রাজনৈতিক হতাশার পটভূমিকার উৎসাহের সংকেত দেখাতে বেশ কিছুটা সক্ষম হয়েছেন। মূলত সেই ব্যর্থতার কারণে কেন্দ্রের রাজনীতিতে প্রায় অপরিচিত এবং বিশাল দেশের সরকারে অনভিজ্ঞ একটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জনগণ গত নির্বাচনে বড় ম্যান্ডেট দিয়েছে। গুজরাটে তার বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িকতার গুরুতর অভিযোগ থাকলেও রাজ্যে উন্নয়ন ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্যই প্রধানত এ বিশাল গণরায় দেওয়া হয়। এটা অস্বীকার করা যাবে না যে, বহুলাংশেই মোদি এককভাবে এ জয় রচনা করেছেন। সে কারণে প্রত্যাশা যেমন সৃষ্টি হয়েছে সেই প্রত্যাশা পূরণে দক্ষিণ এশিয়ার গণতন্ত্রে জনগণ বেশি দিন অপেক্ষা করতে রাজি নয়। সে কারণে নতুন সরকার বিচরণ করছে অস্থিরতার মাঝে। কেননা, কোনো ক্ষেত্রেই সুষ্ঠু তেমন কিছু এখনো প্রদর্শন করা সম্ভব হয়নি, যদিও সময়টি মাত্র তিন মাস। অনেক সরকার এরই মাঝে আশার সঞ্চারণ ঘটাতে সক্ষম হয়, যা মোদির পক্ষে সেভাবে সম্ভব হয়নি। অবশ্য নতুন সরকারের ওপর আস্থা রয়েছে বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে যদিও সেটা কমছে বৈ বাড়ছে না।

ভালো দিকগুলোর মধ্যে আছে নতুন সরকার ক্ষমতা নিয়েই বিদেশ থেকে বিশাল অঙ্কের ভারতীয় কালো টাকা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে। সরকারের মন্ত্রী, এমপি, বড় কর্মকর্তাদের মধ্যে ভয় ঢুকেছে যে দুর্নীতি কিংবা অনিয়ম করলে এর শাস্তির সম্ভাবনা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। মোদি ব্যক্তিগতভাবে এসবের ঊর্ধ্বে থাকার মানুষ বলেই মনে করা হয়ে থাকে এবং সেটা সরকারের জন্য সুবিধাজনক। সরকারের কর্মকাণ্ডে শিথিলতা কমেছে, গতি বৃদ্ধি পেয়েছে। কোনো মন্ত্রী এবং কর্মকর্তাই নিয়মের ঊর্ধ্বে নন, এমনি একটি প্রয়োজনীয় শৃঙ্খলাবোধ প্রশাসনে পরিলক্ষিত হচ্ছে। যারা বেশ সকালে অফিসে হাজির হতে অভ্যস্ত নন, তারা এখন তড়িঘড়ি করে হলেও সময়মতো হাজিরা দিচ্ছেন। মোদি আরও একটি ব্যাপারে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করছেন যে, কোনো মন্ত্রী বা অন্য কেউ তার বিশেষভাবে ঘনিষ্ঠ নন, যদিও রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারেন। এটা আমাদের মতো দেশগুলোতে বেশ প্রয়োজনীয়। সাবেক সরকারের সময়ে এ প্রবণতা যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছিল।

অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সরকার বিদেশি নিয়োগ উৎসাহ করতে বেশ কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে এবং নেবেই। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের ধারায় পরিকল্পনা কমিশন দীর্ঘদিন থেকেই ভারতে বিরাজ করে আসছে। সেটা পরিবর্তন হচ্ছে এবং সরকার মনে করছে এসব প্রতিষ্ঠান সময়োপযোগী করা বাঞ্ছনীয়। অর্থমন্ত্রী অরুন জেটলি মনে করছেন তার ভাষায়, স্থবির অর্থনীতি আবার চাঙ্গা হওয়ার সংকেত স্পষ্ট হয়ে উঠছে।

উল্লেখ্য, সাবেক সরকারের সময়ের শুরুতে প্রবৃদ্ধি ভালো হলেও শেষ কয়েক বছরে সেটা বেশ কমে যায়। কংগ্রেস সরকারে অব্যবস্থাপনা এবং সীমাহীন দুর্নীতি যে হ্রাস পাবে সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রেও নতুন দিল্লি বিভিন্ন দেশ থেকে প্রচুর সামরিক সরঞ্জাম ক্রয়ের বিষয়টি বর্তমান সরকার বজায় রেখেছে। অরুন জেটলি যিনি প্রতিরক্ষার দায়িত্বেও আছেন, বলছেন এই ক্ষেত্রে কোনো শৈথিল্য হবে না।

এসব ইতিবাচক সংকেতের পাশাপাশি অন্য চিত্রও আছে। মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরপরই নৃপেন মিশ্রকে তার মুখ্য সচিব করার জন্য অর্ডিন্যান্স জারি করে পরে সেটা আইনে রূপান্তরিত করেন। আইনে মিশ্রের নিয়োগ জটিলতা ছিল। এটা হয়তো প্রধানমন্ত্রী এভাবে ত্বরিত গতিতে না করলেও পারতেন। তার মন্ত্রিসভায় ১৩ জন বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্য আছেন, যারা ফৌজদারি মামলার সঙ্গে সম্পৃক্ত। হয়তো তাদের সাজা হয়নি- কিন্তু অভিযোগ আছে, অতি সম্প্রতি সুপ্রিমকোর্ট বলেছেন, তাদের মন্ত্রিসভায় রাখা ঠিক হবে না।

সুপ্রিমকোর্ট এসব মন্ত্রীকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য কোনো সময় বেঁধে দেননি। তবে আশা করছে যে, প্রধানমন্ত্রীই দেশ ও জনগণের স্বার্থে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন শীঘ্রই। এটা মোদি সরকারের 'ইমেজের' প্রতি চপেটাঘাত। কয়েক দিন আগে বিহার ও কর্ণাটকসহ কয়েকটি রাজ্যের উপ-নির্বাচনে মোদির দল ভালো করেনি। পক্ষান্তরে ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলো এমনকি কংগ্রেস তুলনামূলকভাবে ভালো করেছে। এতে মনে হচ্ছে 'মোদি ঝড়' তিন-চার মাস আগের তীব্রতা হারাচ্ছে। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক শাহনেওয়াজ হোসেন স্বয়ং বলেছেন যে, এটা শুভ সংকেত নয়। তিনি বিহারের মানুষ। সেখানে লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বেশ ভালো করলেও রাজ্য বিধান সভার উপ-নির্বাচনে সেই সফলতা দেখাতে ব্যর্থ।

সাম্প্রদায়িকতার ক্ষেত্রে মোদি এই প্রশ্নে তাদের 'ইমেজ' বিঘি্নত, সেই অমিত শাহদেরই প্রাধান্য দিচ্ছেন এবং তিনিই হলেন দলের নতুন প্রধান। লোকসভার ভোটে বিশাল রাজ্য উত্তর প্রদেশে বিজেপির বড় জয়ের নায়ক হলেন অমিত শাহ। কিন্তু দল ক্ষমতায় আসার পর উত্তর প্রদেশের শাহারনপুরসহ অনেক স্থানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংঘটিত হয়েছে। যদিও উত্তর প্রদেশের রাজ্য সরকার হলো ধর্মনিরপেক্ষ সমাজবাদী দল। অভিযোগ উঠেছে যে কেন্দ্রীয় সরকার এ বিষয়ে নির্লিপ্ততা প্রদর্শন করেছে। মোদি ও তার ঘনিষ্ঠরা দলের প্রবীণ নেতা এল কে আদভানি ও ডা. মুরলি মনোহর যোশিদের কোণঠাসা করে রেখেছেন এবং ধারণার সৃষ্টি হচ্ছে যে, মোদি নিজে সংগঠন ও সরকারে একচ্ছত্র কণ্ঠস্বর হতে চাচ্ছেন।

পররাষ্ট্র ক্ষেত্রে মোদি ব্রাজিলে BRICS সম্মেলনে নতুন ব্যাংক গঠন করার ব্যাপারে ভূমিকা নিতে সমাদৃত হয়েছেন। তবে এই উদ্যোগ নিয়ে বিভ্রান্তিও বিদ্যমান। প্রধানমন্ত্রী পাকিস্তানের সঙ্গে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ে সভা স্থগিত করেছেন এই বলে যে, পাকিস্তানের হাইকমিশনার নতুন দিল্লিতে কাশ্মীরের 'হুরিয়াত' নেতাদের সঙ্গে দেখা করেছেন। এতে এমনি একটি ধারণার সৃষ্টি হয়েছে যে, পাকিস্তানের সরকারের বর্তমান রাজনৈতিক সমস্যার তিনি সুযোগ নিচ্ছেন। বিরোধী কংগ্রেস দল পর্যন্ত বলেছে যে, এটা নতুন সরকার সস্তা বাহ্বা নেওয়ার জন্য করেছেন। অথচ মোদিই সব সার্ক দেশের নেতৃবৃন্দকে তার শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। ফিলিস্তিনি ইস্যুতে ভারতের দীর্ঘদিনের লালিত নীতিও এবার যেন ধাক্কা খেয়েছে। শুরুতে অনীহা দেখানোর পর পরবর্তীতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ বলেছেন যে, তারা ফিলিস্তিনিদের পক্ষেই আছেন। ইসরায়েলের সঙ্গে ভারতের প্রতিরক্ষা ও অন্যান্য ক্ষেত্রে সহযোগিতা থাকলেও আগের সরকারগুলো বৃহত্তরভাবে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বক্তব্য দিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী মোদি এরই মাঝে ভুটান ও নেপাল সফর করেছেন। সুষমা স্বরাজকে বাংলাদেশে পাঠিয়েছিলেন। ঢাকা নতুন দিল্লি সম্পর্কের স্বার্থে বাংলাদেশের দৃষ্টিকোণ থেকে কয়েকটি অমীমাংসিত সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে নতুন সরকার প্রতিশ্রুতি দিলেও সেটা কতদূর বাস্তবায়িত হবে, তা নিয়ে সংশয় আছে। চীনের সঙ্গে ঢাকার ক্রমবর্ধমান বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা ভারত এখন কীভাবে দেখছে সেটা নিয়েও ভারতের পত্রপত্রিকায় মন্তব্য দেখা যাচ্ছে। চীনের সঙ্গে সম্প্রতি লাদাখ অঞ্চলে কিছুটা উত্তেজনা প্রত্যক্ষ করা যায় যখন চীনা সৈন্যরা ভারতের অভ্যন্তরে বেশ ঢুকে পড়েছিল বলে সংবাদে প্রকাশ পায়।

অভ্যন্তরীণভাবে মোদি সরকার স্বীয় রাজনৈতিক দর্শনকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে অনেক কিছু পাল্টে দিচ্ছে। হিন্দু মহাসভা কিংবা এমনি আদর্শের ব্যক্তিদের প্রাধান্য দিতে গিয়ে অনেক কংগ্রেসি, বামপন্থি ও অন্যদের খাটো করার প্রয়াস পাচ্ছে। এটা আকাঙ্ক্ষিত নয়।

গত লোকসভা নির্বাচনের আগে নির্বাচন প্রত্যক্ষ করার জন্য আমি আগ্রাসহ ভারতের বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছিলাম। আগ্রায় 'তাজমহলের' কাছে একটি বড় স্লোগান ছিল- 'খতম কর ভ্রষ্টাচার- কায়েম কর মোদি সরকার।' একজন বৃদ্ধ সেদিকে তাকিয়ে বলেছিল- 'মোদি জরুর জিতেগা-মগর আচ্ছা দিন আয়েগা কিয়া?' মোদির সেই প্রতিশ্রুতি 'আচ্ছা দিন' অর্থাৎ সুন্দর সময়ের অপেক্ষায় ভারতবাসী। তবে বাস্তবে সত্যিকারের জনকল্যাণ দেখাতে না পারলে তারা অধৈর্য হয়ে উঠবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ের বিশ্লেষক।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর