শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

আমেরিকা, আইসিস আর আলকায়দা

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকা, আইসিস আর আলকায়দা

১.
আমেরিকা বলেছে আইসিসের চেয়েও ভয়ংকর  সন্ত্রাসী আছে পৃথিবীতে, ওদের নাম খোরাসান। ওসামা বিন লাদেনের ৩৩ বছর বয়সী ঘনিষ্ঠ সহযোদ্ধা মুহসিন আল ফাদলি খোরাসানের নেতৃত্ব দিচ্ছে। এই মুহসিন আমেরিকার টুইন টাওয়ার আক্রমণের নীল নকশা আগে থেকেই জানতো। সিরিয়ায় যাওয়ার আগে মুহসিন ছিল ইরানে। ইরানের ছোটখাটো আল-কায়দা দলটিকে চালাতো। মুহসিনকে জ্যান্ত ধরতে পারলে সাত মিলিয়ন ডলারের পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। ইরান থেকে তার দলের লোকেরা পাকিস্তানে আর সিরিয়ায় পালিয়ে গেছে। সিরিয়ায় আল-কায়দার নুসরা ফ্রন্ট থেকে বেরিয়ে আসা দলটিই খোরাসান।  
এই খোরাসানগুলোর টার্গেট শুরু থেকেই ইওরোপ আর আমেরিকা। আইসিসের চেয়েও বর্বর যে কেউ থাকতে পারে পৃথিবীতে, তা আমার দুঃস্বপ্নের মধ্যেও ছিল না। খোরাসানদের নিশ্চয়ই পারমাণবিক বোমা নেই, নৌবাহিনী নেই, বিমান বাহিনী নেই, আধুনিক সব অস্ত্রশস্ত্র নেই, তবে কী কারণে তারা আইসিসের চেয়েও ভয়ংকর? সম্ভবত এই জন্যই ভয়ংকর যে আইসিস মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাস করেই স্বস্তিতে থাকবে কিন্তু খোরাসান নকশা আঁকছে কী করে ইওরোপ আর আমেরিকার মাটিতে সন্ত্রাস করা যায়।
ইওরোপ আর আমেরিকা এখনও পৃথিবীতে একটুখানি জায়গা- যেখানে বর্বরগুলোর সন্ত্রাস থেকে বাঁচার জন্য আশ্রয় নেওয়া যায়। এই নিরাপদ ভূমিটুকুকেও যদি সন্ত্রাসীরা ধ্বংস করে ফেলে, তবে সততা আর সাহস যাদের সম্বল, যারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সমাজটাকে সভ্য বানাবার চেষ্টা করছি, বিপদে আপদে তাদের আর কোনও জায়গা থাকবে না যাওয়ার। নিরাপত্তার সম্ভবত ছুট্টি হয়ে যাচ্ছে।
২.
না, একেবারে আশার কোনও আলো নেই চারদিকে, এমন বলবো না। কিছু আরব দেশকে সঙ্গে নিয়ে আমেরিকা এখন আইসিস আর আল-কায়দার সন্ত্রাস বন্ধ  করার  দল বানিয়েছে। এর মধ্যেই সিরিয়ার আলকায়দার ঘাঁটিগুলোয় বোমা  ফেলতে শুরু করেছে।  এই দুই ভয়ংকর সন্ত্রাসী দলকে অকেজো করতে না পারলে এরা  আমাদের পৃথিবীকে নিশ্চিতই একটা  হত্যা আর হিংসার পৃথিবী বানিয়ে ফেলবে।
অনেকের মতো আমিও ইরাকে আর আফগানিস্তানে আমেরিকার বোমা ফেলা  সমর্থন করিনি।  ইরাকের এই ছিন্নভিন্ন অবস্থার জন্য আমি আমেরিকাকে দায়ী করি। আমেরিকার বিদেশ নীতিতে প্রচুর ভুল। এই নীতির শিকার অনেক দেশ, অনেক মানুষ। আমেরিকার বিদেশ নীতির প্রতিবাদ সবসময়ই আমি করি।  কিন্তু আইসিস আর আল-কায়দার বিরুদ্ধে আমেরিকার আক্রমণকে  আমি একশ ভাগ সমর্থন জানাচ্ছি।  
অনেকে বলে আমেরিকা ইরাকের যে সর্বনাশ করেছে,   মধ্যপ্রাচ্য সমস্যায় তাদের একেবারেই নাক  গলানো উচিত নয়,  আরব  দেশগুলোই করবে যা করার, আরব দেশের সমস্যা আরব দেশই সমাধান করবে, আইসিস আর আল-কায়দার বিরুদ্ধে যুদ্ধ আরব দেশই করবে।  শুনতে চমৎকার। কিন্তু আইসিস আর আল-কায়দা শুধু আরব দেশের সমস্যা নয়, ওরা সারা পৃথিবীর সমস্যা। ওরা সারা পৃথিবীকে নিজেদের সাম্রাজ্য বানাতে চায়, সারা পৃথিবীর প্রতিপক্ষদের নিশ্চিহ্ন করতে চায়। ওদের দুষ্ট দূষিত আইডিওলজি দ্বারা মুসলিম যুব-সমাজের মগজধোলাই হচ্ছে প্রতিদিন। ওরা সারা পৃথিবীর জন্য খুব বড় এক হুমকি। আরব দেশকে দায়িত্ব দেওয়া হলে তারা কিছুই করবে না এই সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে। আরব দেশের মৌলবাদীরাই আইসিস আর আল-কায়দাকে টাকা-পয়সা আর  সঙ্গী-সমর্থন দিয়ে  বাঁচিয়ে রাখছে। অনেকে এও বলে, আমেরিকা ইরাকে আর আফগানিস্তানে বোমা ফেলেছিল বলে ব্যাকল্যাশ হয়েছে, সারা পৃথিবীতেই  মুসলমানরা দলে দলে মৌলবাদী হয়েছে আর জঙ্গি হয়েছে, সুতরাং আইসিসকে খতম করার জন্য ফের যদি বোমা ফেলে আমেরিকা, তবে ফের  পৃথিবী জুড়ে আইসিসপন্থীদের সংখ্যা বাড়বে।
আমি এই যুক্তি মানি না। যদি আইসিস  গলা কাটতেই থাকে মানুষের, যেভাবে কাটছে; ইউটিউবের মাধ্যমে যদি মুণ্ডু কাটার কীর্তিকলাপ দেখাতেই থাকে, যেভাবে দেখাচ্ছে; সারা পৃথিবী থেকে মানুষ যদি যোগ দিতে থাকে আইসিসে,  যেভাবে দিচ্ছে, তাহলেই যথেষ্ট। তাহলেই আইসিসপন্থীদের জন্ম রোধ করার শক্তি কারও থাকবে না। দিকে দিকে তো আইসিসপন্থী গজাচ্ছিলই, আমেরিকার মাথায় আইসিস ধ্বংসের চিন্তা আসার অনেক আগে থেকেই। যতদিন ধর্ম আছে, ততদিন কিছু মানুষ একে ব্যবহার করবেই নিজেদের ব্যবসায়িক এবং  রাজনৈতিক স্বার্থে।  আমেরিকা নাক গলাক বা না গলাক। বোমা ফেলুক বা  না ফেলুক।
৩.
আল-কায়দার নুসরা ফ্রন্টের বাংলা-শাখা  থেকে একজন আমাকে টুইট করেছিল কিছুদিন আগে, যেহেতু আমি লিখেছিলাম আইসিসদের মেরে ফেলা হলে আমি আপত্তি করবো না। কয়েকটি কাটা মুণ্ডুর ছবি পাঠিয়ে আমাকে বলেছিল, ‘অপেক্ষা করো যদ্দিন না তোমার মুণ্ডু কাটা হচ্ছে’। ওই টুইট দেখে আমি সত্যিই ভয় পেয়ে গেছিলাম। ওরা না করতে পারে, হেন জিনিস দুনিয়ায় নেই। আমি তখনও জানি না যে এই নুসরা ফ্রন্ট বড় ভয়ংকর, এদেরই আন্তর্জাতিক শাখাটির নাম খোরাসান, যে শাখাটিকে আমেরিকা মনে করছে আইসিসের চেয়ে বীভৎস।
মুণ্ডু কাটার ছবি অনেকের পক্ষে দেখা সম্ভব নয়। আমি কিন্তু দেখেছি বেশ কিছু। দেখেছি কী করে ওরা মানুষের গলায় ছুরি বসাচ্ছে। দেখেছি কী করে সারি বেঁধে মানুষকে হাঁটু গেড়ে বসিয়েছে,  আর মাথায় গুলি করেছে। গলায় হাত বুলোতে বুলোতে আমি প্রায়ই বলি, তার চেয়ে মাথায় গুলি করো,  ঢের ভালো। জবাই হওয়াটা কিছুতেই চাই না। আমি অনুভব করি যাদের জবাই করা হয়েছে তাদের কী রকম লেগেছিল যখন জবাই হচ্ছিল।
৪.
আইসিস আর আল-কায়দার মধ্যে পার্থক্য হলো, আইসিসের মতো আল-কায়দা মুণ্ডু কাটার ভিডিও ইউটিউব বা টুইটারের মাধ্যমে সারা বিশ্বকে দেখায়  না। যে আমেরিকা গণতন্ত্র আর মানবাধিকারের কথা বলে বেড়াচ্ছে, সেই আমেরিকা কী করে সৌদি আরবকে বন্ধু বলে মানতে পারে, যে সৌদি আরবে গণতন্ত্র আর মানবাধিকারের চিহ্ন বলতে কিছু নেই? আর,  সৌদি আরবই যদি আইসিসকে ফাণ্ড দিচ্ছে, তবে আইসিস নিধনে আমেরিকাকে সৌদি আরব কেন সহযোগিতা করছে?  জানি অনেক হিসেব মিলবে না। রাজনীতির হিসেব অনেক সময় আমাদের মতো নিরীহ সুবুদ্ধির মানুষ মেলাতে পারে না। আমাদের মতো নিরীহ সুবুদ্ধির মানুষ আপাতত যেটা চাইছি সেটা হলো সন্ত্রাসমুক্ত পৃথিবী।  আমেরিকা সন্ত্রাসের রাজা!  তা মানি, ভুল কাজ অনেক করে আমেরিকা, মাঝে মাঝে কিন্তু সঠিক কাজও করে। সন্ত্রাস করে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধও করে। আমেরিকা এ পর্যন্ত পৃথিবীর কোনও বড় সন্ত্রাসী গোষ্ঠিকে নির্বংশ  করতে পারেনি, ঠিক। কিন্তু চেষ্টা তো করেছে।  তাদের এই আইসিস আল-কায়দা নিধনের চেষ্টায় আমি তাই অভিনন্দন জানাই।      লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে