শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৫

সংলাপ ডাকলে আপনি হারবেন না

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
সংলাপ ডাকলে আপনি হারবেন না

এক সপ্তাহ একদিন পার হলো বেগম জিয়ার ডাকা অবরোধের। ১২ জানুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি বলেছেন, অবরোধের কারণে এক পোশাক খাতেই প্রতিদিন লোকশানের পরিমাণ সাড়ে চারশ' কোটি টাকা। একই দিন 'অবরোধে অর্থনীতি শেষ' এই শিরোনামে প্রথম পৃষ্ঠায় বাংলাদেশ প্রতিদিন লিখেছে, 'দেশে চলমান হরতাল-অবরোধের কারণে অর্থনীতির সব খাতে প্রতিদিন অন্তত ১৬০০-২০০০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। এ হিসাবে গত সাত দিনের রাজনৈতিক সংঘাতে আর্থিক খাতেই ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১৪ হাজার কোটি। ব্যবসা-বাণিজ্যের আর্থিক খাতগুলোর বাইরেও শিক্ষাসহ সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার নানা পর্যায়ে ক্ষতির পরিমাণ বেশুমার। সব মিলিয়ে নতুন বছরের শুরুতেই চরম ঝুঁকিতে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। গত বছর জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে সৃষ্ট রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সংঘাতে বিশাল আর্থিক ক্ষতি কাটিয়ে না উঠতেই নতুন বছরের শুরুতে অবরোধে বড় ঝুঁকির সূত্রপাত ঘটেছে। নিঃসন্দেহে বলা যায়, এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামী ১০ দিনের মধ্যে বিপর্যয় নেমে আসবে দেশের অর্থনীতিতে।

১২ তারিখ সন্ধ্যায় টকশো ফ্রন্টলাইনে প্রশ্নকর্তা দর্শকদের সবাই দেশের বর্তমান অবস্থায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। জানতে চেয়েছেন কি হতে যাচ্ছে। হরতাল-অবরোধের কি অবসান হচ্ছে? প্রশ্নের জবাবে এ কথাও নিঃসন্দেহে বলা যায়, এ অবস্থার সহসা পরিবর্তন হবে বলে মনে হচ্ছে না। আওয়ামী লীগ এতদিন ধরে বিএনপির আন্দোলন করার যোগ্যতা নিয়ে বিদ্রূপ করত। বলত, আন্দোলন 'কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কি কি তাহা বিএনপি জানে না। আওয়ামী লীগের কাছে শিখতে হইবে।' কিন্তু এখন আর সে রকম বলে না। গাজীপুরের জনসভার ঘোষণা থেকে বিএনপির ব্যাপারে আওয়ামী লীগকে সিরিয়াসই দেখা যাচ্ছে। ঢাকায়ও তাদের জনসভা করার অনুমতি না দেওয়া, বেগম জিয়াকে ঘর থেকে বেরুতে না দেওয়া, তাকে একপ্রকার অফিসবন্দী করে রাখার কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ দেখায়নি সরকার। ফলে ধরে নেওয়া যেতে পারে বিএনপির জনসমর্থন আছে। তারা ডাকলে মানুষ তাদের সভায় আসে এটা সরকার জানে। এ জন্যই এ বাধা সর্বক্ষেত্রে।

সরকার হয়তো মনে করেছিল, গতবারের মতোই বেগম জিয়াকে আটকে রাখতে পারলে আর নেতাকর্মীদের দাবড়ালে গত বছরের মতোই আন্দোলন মরে যাবে। কিন্তু এবার তা হলো না। অবরোধ সফলভাবে পালিত হলো যা এখনো হচ্ছে এবং বিএনপি এমনকি ইজতেমাকে পর্যন্ত পাশ কাটিয়ে তাদের কর্মসূচি অব্যাহত রাখল। আওয়ামী লীগ নেতাদের ধারণা ছিল ইজতেমার কারণে খালেদা জিয়া আন্দোলন ধরে রাখতে পারবেন না। কিন্তু তাদের ধারণা মিথ্যা প্রমাণিত হলো। আট দিন পার হয়ে অবরোধ নবম দিনে পা দিল। আওয়ামী লীগ এ পরিস্থিতিকে কাজে লাগানোর জন্য তাদের সর্বাত্দক চেষ্টা চালাতে শুরু করল। তাদের নেতা-মন্ত্রীরা এমনভাবে কথা বলতে লাগলেন যেন খালেদা জিয়া একজন নাস্তিক আর আওয়ামী লীগ ইসলাম রক্ষা করার দল। কিন্তু এতেও কোনো কাজ হলো না। জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করে ধার্মিক সাজার চেষ্টা করলে মানুষ তাকে ময়ূরপুচ্ছধারী দাঁড়কাকই মনে করে। আওয়ামী লীগ তার ধর্মনিরপেক্ষতার পবিত্র পোশাকে ময়লা লাগিয়ে ফেলল।

এ কথাও এখন নিশ্চিতই বলা যায়, বিএনপি দ্বিতীয় দফা ইজতেমাতেও ছাড় দেবে না। আমি শুনেছি, দলটির নেতাদের কেউ কেউ ছাড় দেওয়ার পক্ষে ছিল। কিন্তু তৃণমূলের কর্মীরা মনে করেন, আন্দোলনে ঢিল দিলে সরকারের নির্যাতন এমন মাত্রায় বেড়ে যাবে যে তারা রক্ষা পাবেন না। অতএব কর্মসূচি অব্যাহত রাখতে হবে। শুধু তাই নয়, ১২ তারিখে বাংলাদেশ প্রতিদিন লিখেছে, ১২ জানুয়ারি থেকে অবরোধ কর্মসূচি আরও কঠোর করার পরিকল্পনা ছিল বিএনপি জোটের। এদিকে অবরোধের পাশাপাশি সারা দেশে এবার শুরু হয়েছে হরতাল। এর মধ্যে সরকার দাবি না মানলে হরতালের পর আসবে টানা অসহযোগ।

পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে বিজিএমইএ প্রয়োজনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করবে বলে ভাবছে। তারা সংকট নিরসনে সংলাপের আহ্বান জানিয়েছেন।

পরিস্থিতি সত্যি ভয়াবহ এবং তা দিনকে দিন মীমাংসার বাইরে চলে যাচ্ছে। ইজতেমাকেও ছাড় না দেওয়াতে বোঝা যায় বিএনপি এবার শেষ দেখতে চায়। যুক্তিতর্কের মধ্যে যাচ্ছি না। বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় থাকা দরকার। সরকার তুড়ি মেরে আর বিএনপিকে উড়িয়ে দিতে পারছে না। যদি পারত তাহলে ১০ দিন ধরে এই পরিস্থিতি চলতে পারত না। ১০ দিন পরে তা আরও গুরুতর রূপ নেওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিত না। কিন্তু পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝছে বলে মনে হয় না। যে কোনো একটি সংকটের সময় সরকার যেমন সবদিক বিশেষ করে দেশের স্বার্থের দিক বেশি বিবেচনায় রাখতে হয় সে রকম না করে একতরফাভাবে বিএনপির ওপর দায় চাপিয়ে কঠোরতার নীতি অবলম্বন করার চেষ্টা করছেন। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা তোফায়েল আহমেদ বলছেন এদের নকশাল বাড়ির মতো দমন করা হবে। আর প্রধানমন্ত্রী ১২ জানুয়ারির জনসভায় বলেছেন আর সহ্য করা হবে না। এদের ঠেকাতে যা করার তাই করব।

কি অদ্ভুত না! বিএনপি কি নকশাল নাকি? তাদের নকশালি কায়দায় দমন করার মানে যে কত কঠিন তা নিশ্চয়ই কারও বুঝতে অসুবিধা হয় না। গত কয়েক দিন ধরেই দেখছি আওয়ামী লীগের নেতারা বিএনপিকে একটি জঙ্গিবাদী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা করছেন। খোদ প্রধানমন্ত্রী তার জনসভার ভাষণে বলেছেন খালেদা জিয়া জঙ্গিদের রানী।

মানুষ অবশ্য এ ধরনের কথাবার্তা শুনতে চায় না। মানুষের প্রাণ ওষ্ঠাগত। তাই প্রধানমন্ত্রীর কাছে এমন কিছু শুনতে চেয়েছিল যাতে তারা শান্তি পায়। দেশে যখন যা কিছুই ঘটে মানুষ তার জন্য সরকারের দিকেই চেয়ে থাকে। সে সরকার বৈধ কি অবৈধ নির্বাচিত কি অনির্বাচিত তাও ভেবে দেখে না। আমি নিজেও অন্তত এ মুহূর্তের পরিস্থিতিতে এ প্রশ্ন তুলতে চাইছি না। যে জনসভায় দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী এমন কড়া বক্তৃতা করলেন সেই জনসভাও কতটা গণতান্ত্রিক রীতিনীতিসম্পন্ন সেটা প্রশ্ন করা যায়। খুবই অবাক ব্যাপার প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভা অনুষ্ঠিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জনসভার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এখন কি বিএনপিকে জনসভা করার অনুমতি দেওয়া হবে। পত্রিকায় যেভাবে খবর বেরিয়েছে তাতে মনে হচ্ছে জনসভা করার অনুমতি দিলে বিএনপি তাদের অবরোধ প্রত্যাহারও করতে পারে। যদি তা সত্যি হয় তবে আশা করব সরকার সেই পথে অগ্রসর হবে। অবশ্য জনসভার জন্য সেটাকে কোনো শর্ত হিসেবে আমি উল্লেখ করতে রাজি নই। বিএনপিকে অথবা যে কোনো দলকে জনসভা করতে না দেওয়ার তো কোনো কারণ নেই। যদি সত্যি সত্যি সরকার বিএনপিকে জনসভা করতে না দেয় সেটা একটি ইতিহাস হয়ে থাকবে। সেখানে লেখা থাকবে একটি জনসভার কারণে একটি দেশ অচল।

আবার আমি সরকারকে বলতে চাই জেদ ছেড়ে দিন। দেশের যে কোনো সংকট মোচনে ব্যর্থতার দায় শেষ পর্যন্ত সরকারের কাছেই আসে। সবাই চাইছে সরকার এ ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করুক। এ পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী যদি উদ্যোগ নেন, তবে তার পরাজয় হবে না। বরং মানুষ তাকে সাধুবাদ জানাবে। বিগত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে এবং পরের এই এক বছরে সরকার যত বিতর্কিত হয়েছে তার নিরসনের একটি বিরাট সুযোগ তৈরি হবে। একটি জাতীয় সংলাপ যদি শুরু হয় তবে রাজনীতির বর্তমান পথও পাল্টে যাবে। নতুন করে যাত্রা শুরু করা যাবে এবং তা সবাই মিলে।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২
গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ
শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন
মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার
কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার
জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন