শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০১৫

লাঠি মণির কুদরতে- মেলা মিলে ফুটপাতে!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
লাঠি মণির কুদরতে- মেলা মিলে ফুটপাতে!

আমার বালক পুত্রটি যখন তার মাকে প্রশ্নটি করল তখন আমি দন্ত মাজন করছিলাম। ছেলেটি আমার সবে পঞ্চম শ্রেণি থেকে ষষ্ঠ শ্রেণিতে উঠেছে। বাংলাদেশের এই বয়সী সাধারণ ছেলেমেয়েদের তুলনায় তার রাজনৈতিক সচেতনতা একটু বেশি। সময়-অসময়ে তার বাহারি প্রশ্নের ধরন দেখে বুঝতে পারি- দেশ-বিদেশের রাজনীতি নিয়ে সে যথেষ্ট চিন্তাভাবনা করে। তার নানা প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে আমি মাঝে-মধ্যে বিরক্ত ও বিব্রত হই। আর এ কারণেই সে ইদানীং আমাকে প্রশ্ন না করে তার মাকে করে। অন্যদিকে তার মা যে উত্তর দেয় তাতে আমার মনোবেদনা আরও বেড়ে যায়। কারণ সে সরাসরি জবাব না দিয়ে আকার-ইঙ্গিতে এমনভাবে বলে যে, তাতে অনেক কিছুই আমার গায়ে চলে আসে।

আমার সংসারে সাম্প্রতিককালে একটি ফোবিয়া শুরু হয়েছে, সব কিছুর সঙ্গে মণি শব্দ যোগ করে কথা বলা। ছেলেমেয়েদের নামের সঙ্গে মণি যোগ করার পাশাপাশি আমরা প্রায়ই টাকা মণি, মন্ত্রী মণি, ছ্যাচামণি, বিলাই মণি, হরতাল মণি, বুয়ামণি ইত্যাদি শব্দমালা ব্যবহার করি। ছেলে রিশাদ মণির প্রশ্ন শুনে আমার স্ত্রী মণি বললেন, লাঠি মণির কুদরতে-মেলা মিলে ফুটপাতে। ছেলের প্রশ্ন না শুনলেও স্ত্রীর উত্তর শুনে আমার কান খাড়া হয়ে গেল। গভীর মনোযোগ দিয়ে ভাবতে লাগলাম- আমাকে কিছু বলল না তো? রিশাদ আমার কাছে এলে জিজ্ঞাসা করলাম, বাবা! তোমার আম্মু ও কথা বললেন কেন? সে বলল, আমি তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম বিএনপি এতদিন ধরে একটি সমাবেশ করার অনুমতি চাইল অথচ পুলিশ দিল না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ মহাসমাবেশের অনুমতি চাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পেয়ে গেল! আমি পাল্টা প্রশ্ন করে জানতে চাইলাম, তোমার আম্মুর কথায় কি বুঝলে? বালক উত্তর করল, যাদের হাতে ক্ষমতা, তাদের ইচ্ছামতোই সব কিছু হয়।

আমি অনেক্ষণ ধরে নিজেকে নিজে বকা দিলাম এই বলে যে, একটি চিরায়ত সত্য ঘটনা নিয়ে আমি কেন নিজেকে ব্যস্ত রাখলাম। সৃষ্টির আদিকাল থেকেই চলে আসছে জোর যার মুল্লুক তার। জোর করেই মানুষ অন্যের রাজ্য, ধনসম্পত্তি; সুন্দরী স্ত্রী, কন্যা বা বোনকে হরণ করেছে। পিরিতের ডালা সাজিয়ে কেউ কোনো দিন তার লোভ, উচ্চাকাঙ্ক্ষা বা প্রতিহিংসা চরিতার্থ করেনি। মহাপুরুষদের কেউ কেউ অবশ্য সংঘাত-সংঘর্ষের পরিবর্তে প্রেম-ভালোবাসা ইত্যাদির মাধ্যমে জয়লাভের কথা বলেছেন। কিন্তু সেই সুন্দর কথাগুলো কেবল পাঠ্যপুস্তক এবং কবিতার বর্ণনাকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করেছে- বাস্তব জীবন বা চলমান ইতিহাসকে নয়।

যেদিন থেকে রাজনীতি শুরু হয়েছিল সেদিন থেকেই মিথ্যাচার, অনাচার, দম্ভ, অহংকার প্রভৃতি মন্দ জিনিস নিজেদের অলঙ্কার বানিয়ে রাজপুরুষরা বা রাজমহিলারা নিজেদের জাহির করার চেষ্টা করে আসছে। ব্যতিক্রম অবশ্য আছে। কিন্তু তার সংখ্যা একেবারেই কম, আর তাই ব্যতিক্রমকে কখনো উদাহরণ হিসেবে উপস্থাপন করা হয় না। মানুষ সৃষ্টির শুরু থেকেই তলোয়ারকে বেছে নিয়েছে নিজেদের অর্জনের প্রধান মাধ্যম হিসেবে। প্রতিপক্ষের লাশ, মাথার খুলি কিংবা রক্তই হয়েছে বিজয়ীর বিজয় উৎসবের প্রধান অলঙ্কার এবং উপকরণ। কাজেই মানব জাতির ধারাবাহিক দাঙ্গা-হাঙ্গামার ইতিহাসের তুলনায় বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষিত যে বেশি একটা মন্দ নয় তা আমার বালক মণি না বুঝলেও আমি বুঝি বেশ ভালোভাবে।

দেশের বর্তমান রাজনীতির প্রধান উপসর্গ হয়ে পড়েছে হত্যা, গুম, অগ্নিসংযোগ, মিথ্যাচার, বড়াই, অন্যের জানমাল নিয়ে ছিনিমিনি খেলা এবং অহংকার করতে করতে নিজেকে দেবতার পর্যায়ে উন্নীত করা এবং প্রতিপক্ষকে জানোয়ারের পর্যায়ে নামিয়ে আনা। আর এসব মন-মানসিকতার জন্য আমাদের নেতা-নেত্রীদের মধ্যে কেউ কেউ শয়তানকেও ছাড়িয়ে গেছে। অনেকে আবার সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করছে ফেরাউনকে পেছনে ফেলে দেওয়ার জন্য। কারণ ফেরাউন ছিলেন আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ। তিনি সর্বশক্তি নিয়োগ করেছিলেন কূটকৌশল ও বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে পরাজিত করার জন্য। তিনি একটি দিনের জন্যও হত্যা, সন্ত্রাস বা গুম-খুনের রাজনীতি করেননি। তার প্রতিপক্ষ হজরত মুসা (আ.) এবং ১০ লাখ বিদ্রোহী বনি ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে তিনি তলোয়ার উঁচু করে ফয়সালা করতে চাননি। তিনি হজরত মুসা (আ.)-এর সঙ্গে বার বার সংলাপে বসেছেন। তর্ক-বিতর্ক করেছেন। নিজের স্বার্থ রক্ষায় নানা কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়েছেন, হম্বিতম্বি করেছেন কিন্তু ধৈর্য হারাননি। তিনি হজরত মুসা (আ.) এবং তার ভাই হজরত হারুন (আ.) উভয়ের প্রতি সব সময় সম্মান রেখে কথা বলেছেন এবং দেখা-সাক্ষাতের সময় যথেষ্ট পরিমাণে সৌজন্যতা দেখিয়েছেন।

আল্লাহর হুকুমে হজরত মুসা (আ.) মিসর দেশে বসবাসরত ১০ লাখ অবহেলিত বনি ইসরায়েলির মুক্তি দাবি করে বসলেন। এসব বনি ইসরায়েলিরা শত শত বছর ধরে ক্রীতদাস হিসেবে মিসরীয় ভূমিপুত্র কিবতিদের সেবা করে আসছিলেন। সমাজ, সংসার, রাষ্ট্রের নিত্যদিনকার ছোটখাটো কাজ থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ সব কাজের ভারই ছিল এসব দাস-দাসীর ওপর। সেই ১০ লাখ দাস-দাসীকে মুক্তি দিয়ে দেশত্যাগ করার অনুমতি দিলে পুরো মিসর দেশের দৈনন্দিন কর্মযজ্ঞে মারাত্দক ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে। দেশের নাগরিকরা বিদ্রোহ করে বসবে, এমনকি রাজপ্রাসাদ ও রাজদরবারের কর্মকাণ্ডও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ পিয়ন-আর্দালি, ঝাড়ুদার, মুচি, নাপিত, মেথর, শ্রমিক, পাঁচক, গৃহকর্মী প্রভৃতি কাজ বনি ইসরায়েলিরাই করত। মুসা (আ.) যখন তাঁর ভাই হারুন (আ.)কে নিয়ে ফেরাউনের দরবারে উপস্থিত হয়ে তার দাবিনামা পেশ করলেন তখন রাজা জিজ্ঞাসা করলেন, এটা কী করে সম্ভব?

এখানে একটা কথা উল্লেখ না করলেই নয়, ফেরাউন কিন্তু আমাদের মতো সাধারণ পরিবারের সাধারণ মানুষ ছিলেন না। তার পরিবার এক হাজার বছর ধরে মিসর সাম্রাজ্য শাসন করে আসছিল। সাম্রাজ্যের আয়তন ছিল বর্তমানের বাংলাদেশের আয়তনের প্রায় একশটি দেশের সমান। অন্যদিকে ক্ষমতা বিত্তবৈভব, প্রভাব-প্রতিপত্তি এবং মান-মর্যাদায় মিসর ছিল দুনিয়ার একমাত্র সুপার পাওয়ার রাষ্ট্র। এমনি এক রাষ্ট্রপ্রধানের সামনে দাঁড়িয়ে দিনের পর দিন দেশের অবহেলিত, দরিদ্র ক্রীতদাসদের মুক্তির ব্যাপারে একজন মানুষ তার ভাইকে সঙ্গে নিয়ে কথা বলছেন, হুমকি দিচ্ছেন, আল্লাহর গজবের ভয় দেখাচ্ছেন, তারপরও সম্রাট ধৈর্যর্সহকারে সব কিছু শুনছেন এবং লোকটির সঙ্গে পাশাপাশি বসে সংলাপ করছেন, ভাবা যায়? ২০১৪ সালের প্রেক্ষাপট কল্পনা করলে আমি খেই হারিয়ে ফেলি। পবিত্র কোরআনে যেভাবে ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে তা পড়লে আমার মন-মস্তিষ্ক যেন এলোমেলো হয়ে পড়ে।

আগেকার দিনে মহান রাজপুরুষরা মিথ্যা কথা বলতেন না। প্রজাদের ধোঁকা দিতেন না। তারা মনে করতেন, ধোঁকা দেওয়া হলো শয়তানের কাজ। তারা জনগণকে বোকা বানানোর চেষ্টা করতেন না। অন্তর দিয়ে অধীনস্থদের ভালোবাসতেন। তারা সর্বত্র ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতেন। ন্যায়বিচার করতে গিয়ে অনেক রাজপুরুষ নিজ সন্তান, পিতা-মাতা, স্ত্রী কিংবা ভাইকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলিয়েছেন কেবল একজন নিঃস্ব, রিক্ত মজলুম ফরিয়াদীর বিচার প্রার্থনার কারণে। এসব কারণে জনগণও ন্যায়পরায়ণ রাজা-বাদশাহদের নিজেদের জীবন-ধন-সম্পত্তি এবং আত্দীয়-পরিজনের চেয়ে বেশি ভালো বাসতেন। রাজার কথায় দেশের শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তেন, হাসিমুখে নিজের জীবন বিসর্জন দিতেন নতুবা শত্রুর প্রাণ সংহার করে ঘরে ফিরতেন। ইতিহাসের স্বর্ণালি সেই দিন, অনুক্ষণ আর উদাহরণ এখন আর অবশিষ্ট নেই। এখন বোঝা যাচ্ছে না, কে আসলে সত্য বলছে? চলমান হরতাল-অবরোধে দেখছি প্রতারণা এবং মিথ্যা নাটকের নতুন নতুন উপাখ্যান মঞ্চস্থ হচ্ছে। পুরানা পল্টন মোড়, শাহবাগের মোড় কিংবা আরও দুই-একটি ট্রাফিক পয়েন্টে সরকারের পুলিশের সিপাহি পদমর্যাদার লোকজন অকারণে বাস গাড়ি দাঁড় করিয়ে বিরাট যানজট লাগিয়ে লোকজনকে বিশ্বাস করতে বাধ্য করে যে, রাস্তায় বিনা বাধায় যানবাহন চলছে। এই দৃশ্য দেখে আরও দুই-চারজন লোক যেইনা সাহস করে তাদের গাড়ি বের করল ওমনি ভাঙচুর কিংবা পেট্রলবোমার শিকার হয়ে সর্বস্ব হারাল।

মিডিয়ার মালিকরা বৈঠক করে বিবৃতি দিচ্ছেন, তারা স্বাধীন মতো কাজ করতে পারছেন না। এর অর্থ মিডিয়াগুলোতে আমরা সঠিক সংবাদ পাচ্ছি না। সারা দেশের সহিংসতার বাস্তব চিত্র এবং এসব নিয়ে গণমানুষের ক্ষোভ-বিক্ষোভের বাস্তব চিত্র গণমাধ্যমে ফুটে উঠছে না। ফলে সাধারণ মানুষ হয় বিভ্রান্ত হচ্ছে নতুবা প্রতারিত হচ্ছে। এর দায়-দায়িত্ব কে নেবে? সুরক্ষিত অট্টালিকার বাসিন্দারা কি অনুভব করতে পারবে সেই হতভাগ্য বাসযাত্রীর মর্মবেদনা, যিনি টেলিভিশনের খবরে দেখলেন যে, সরকার র্যাব, বিজিবি এবং পুলিশের পাহারায় নিরাপদে সড়ক-মহাসড়ক দিয়ে যানবাহন প্রায় স্বাভাবিকভাবে চলাচল করাচ্ছে। সরকারের কথায় হতভাগ্য যুবক ছেলেটি তার শিশুকন্যা এবং স্ত্রীকে নিয়ে রংপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলেন। মাঝপথে বগুড়া এসে দুর্বৃত্তদের পেট্রলবোমার আঘাতে নিজে পুড়ল এবং শিশুকন্যা ও স্ত্রীকেও পোড়াল।

দেশবাসী বুঝতে চেষ্টা করছে, কে বেশি মিথ্যা বলছে? খালেদাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়নি, তার অফিসের সামনে বালু, ইট এবং খোয়াভর্তি যে ১৩টি ট্রাক রাখা হয়েছে তা খালেদা জিয়াই ফোন করে এনেছেন তার বাড়ি মেরামত করার জন্য। তার অফিসের গেটে তালা লাগানো হয়নি, দেশে পুরোদমে গণতন্ত্র চলছে, যে যার মতো বলতে এবং ইচ্ছামতো চলতে পারছে। খালেদা ইচ্ছা করেই অফিসে থাকছেন ইত্যাদি কথাবার্তা যারা বলছেন তারা কি সত্য বলছেন নাকি তাদের প্রতিপক্ষের অভিযোগগুলোই সত্য?

সার্বিক বিবেচনায়, দেশবাসী এখন কাউকে বিশ্বাস করছে না। কাউকে শ্রদ্ধার আসনে বসাতে পারছে না। দুঃসহ অপমান এবং একরাশ বেদনা নিয়ে কেবল দিন-রাত মিথ্যাচার শুনছে এবং ক্ষোভে ফুঁসছে। দেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা কোনদিকে মোড় নেবে তা কেউ বলতে পারছে না, কারণ বর্তমানের রাজনীতি কোনো ব্যাকরণ মেনে পরিচালিত হচ্ছে না। নিজেদের ইচ্ছামতো অদ্ভুত সব তথ্য-উপাত্ত সূত্র এবং ব্যাখ্যা দাঁড় করাচ্ছে এবং নিরীহ দেশবাসীর ওপর চাপ প্রয়োগ করছে তাদের মতাদর্শ মেনে নেওয়ার জন্য। ফলে ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাস হয়ে উঠেছে প্রচণ্ড বিভীষিকাময় এক অধ্যায়, যার প্রতিটি মুহূর্তের দায় শোধ করতে হচ্ছে মানুষের রক্ত, কিংবা গলিত মাংসপিণ্ড অথবা অস্থি-মজ্জার খণ্ডিত অংশ দ্ধারা।

দেশের এই ক্রান্তিলগ্নেও বাঙালির রসবোধের কোনো কমতি নেই। এক মন্ত্রীমণি বললেন, সেইদিন আমি লুঙ্গিমণি পইরা, কুটুমণি ধইরা বাইর হমু! পারলে সামনে আইস। আরেক নেতামণি বলল- আর পায়ে নয়, এবার বুক ফুটা কইরা দিমু গুলিমণি দিয়া। এসব কথাবার্তার মাঝে আবার শুরু হয়েছে আত্দঘাতী সন্দেহ, অবিশ্বাস এবং প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের গৃহদাহ। সরকার মনে করছে, তাদের মধ্যে ঘাপটি মেরে আছে বিএনপির লোক। অন্যদিকে বিএনপিও মনে করছে সরকারি এজেন্টরা দলের কার্যক্রমকে মারাত্দকভাবে ব্যাহত করছে। ফলে পুরো রাজনৈতিক অঙ্গন হয়ে উঠেছে ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধের ময়দান। কে যে কখন কাকে মারে কিংবা পেছনের দরজা দিয়ে আঘাত হানে তা কেবল একমাত্র আল্লাহপাকই বলতে পারেন।

এখন প্রশ্ন করা হতে পারে, বর্তমান অবস্থা কি অনাদিকাল চলবে? কিংবা বর্তমান হানাহানিতে কে বেশি লাভবান হবে? আওয়ামী লীগ নাকি বিএনপি? আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধি বলছে, বর্তমান হানাহানিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের গণতন্ত্র, সাধারণ মানুষ এবং দেশের সার্বিক অর্থনীতি। আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি- উভয় দলই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। একথা সবাই বলছে, আওয়ামী লীগ ৫ জানুয়ারির ক্ষত নিয়ে বেশি দূর এগুতে পারবে না। মুখ থুবড়ে পড়বে, হয়তো নিজেদের ভারে নয়তো বিএনপি-জামায়াতের কারণে। অন্যদিকে আমার ভয় হচ্ছে, হঠাৎ করে যদি আওয়ামী লীগের পতন হয় সেক্ষেত্রে বিএনপির উত্থানের সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। তাহলে কী হবে? কী আর হবে, ধৈর্যমণি সহকারে সময়মণির ওপর নির্ভর করে ভাগ্যমণির ওপর সব কিছু ছেড়ে দিতে হবে।

লেখক : কলামিস্ট।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর