শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০১৫

লাঠি মণির কুদরতে- মেলা মিলে ফুটপাতে!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
লাঠি মণির কুদরতে- মেলা মিলে ফুটপাতে!

আমার বালক পুত্রটি যখন তার মাকে প্রশ্নটি করল তখন আমি দন্ত মাজন করছিলাম। ছেলেটি আমার সবে পঞ্চম শ্রেণি থেকে ষষ্ঠ শ্রেণিতে উঠেছে। বাংলাদেশের এই বয়সী সাধারণ ছেলেমেয়েদের তুলনায় তার রাজনৈতিক সচেতনতা একটু বেশি। সময়-অসময়ে তার বাহারি প্রশ্নের ধরন দেখে বুঝতে পারি- দেশ-বিদেশের রাজনীতি নিয়ে সে যথেষ্ট চিন্তাভাবনা করে। তার নানা প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে আমি মাঝে-মধ্যে বিরক্ত ও বিব্রত হই। আর এ কারণেই সে ইদানীং আমাকে প্রশ্ন না করে তার মাকে করে। অন্যদিকে তার মা যে উত্তর দেয় তাতে আমার মনোবেদনা আরও বেড়ে যায়। কারণ সে সরাসরি জবাব না দিয়ে আকার-ইঙ্গিতে এমনভাবে বলে যে, তাতে অনেক কিছুই আমার গায়ে চলে আসে।

আমার সংসারে সাম্প্রতিককালে একটি ফোবিয়া শুরু হয়েছে, সব কিছুর সঙ্গে মণি শব্দ যোগ করে কথা বলা। ছেলেমেয়েদের নামের সঙ্গে মণি যোগ করার পাশাপাশি আমরা প্রায়ই টাকা মণি, মন্ত্রী মণি, ছ্যাচামণি, বিলাই মণি, হরতাল মণি, বুয়ামণি ইত্যাদি শব্দমালা ব্যবহার করি। ছেলে রিশাদ মণির প্রশ্ন শুনে আমার স্ত্রী মণি বললেন, লাঠি মণির কুদরতে-মেলা মিলে ফুটপাতে। ছেলের প্রশ্ন না শুনলেও স্ত্রীর উত্তর শুনে আমার কান খাড়া হয়ে গেল। গভীর মনোযোগ দিয়ে ভাবতে লাগলাম- আমাকে কিছু বলল না তো? রিশাদ আমার কাছে এলে জিজ্ঞাসা করলাম, বাবা! তোমার আম্মু ও কথা বললেন কেন? সে বলল, আমি তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম বিএনপি এতদিন ধরে একটি সমাবেশ করার অনুমতি চাইল অথচ পুলিশ দিল না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ মহাসমাবেশের অনুমতি চাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পেয়ে গেল! আমি পাল্টা প্রশ্ন করে জানতে চাইলাম, তোমার আম্মুর কথায় কি বুঝলে? বালক উত্তর করল, যাদের হাতে ক্ষমতা, তাদের ইচ্ছামতোই সব কিছু হয়।

আমি অনেক্ষণ ধরে নিজেকে নিজে বকা দিলাম এই বলে যে, একটি চিরায়ত সত্য ঘটনা নিয়ে আমি কেন নিজেকে ব্যস্ত রাখলাম। সৃষ্টির আদিকাল থেকেই চলে আসছে জোর যার মুল্লুক তার। জোর করেই মানুষ অন্যের রাজ্য, ধনসম্পত্তি; সুন্দরী স্ত্রী, কন্যা বা বোনকে হরণ করেছে। পিরিতের ডালা সাজিয়ে কেউ কোনো দিন তার লোভ, উচ্চাকাঙ্ক্ষা বা প্রতিহিংসা চরিতার্থ করেনি। মহাপুরুষদের কেউ কেউ অবশ্য সংঘাত-সংঘর্ষের পরিবর্তে প্রেম-ভালোবাসা ইত্যাদির মাধ্যমে জয়লাভের কথা বলেছেন। কিন্তু সেই সুন্দর কথাগুলো কেবল পাঠ্যপুস্তক এবং কবিতার বর্ণনাকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করেছে- বাস্তব জীবন বা চলমান ইতিহাসকে নয়।

যেদিন থেকে রাজনীতি শুরু হয়েছিল সেদিন থেকেই মিথ্যাচার, অনাচার, দম্ভ, অহংকার প্রভৃতি মন্দ জিনিস নিজেদের অলঙ্কার বানিয়ে রাজপুরুষরা বা রাজমহিলারা নিজেদের জাহির করার চেষ্টা করে আসছে। ব্যতিক্রম অবশ্য আছে। কিন্তু তার সংখ্যা একেবারেই কম, আর তাই ব্যতিক্রমকে কখনো উদাহরণ হিসেবে উপস্থাপন করা হয় না। মানুষ সৃষ্টির শুরু থেকেই তলোয়ারকে বেছে নিয়েছে নিজেদের অর্জনের প্রধান মাধ্যম হিসেবে। প্রতিপক্ষের লাশ, মাথার খুলি কিংবা রক্তই হয়েছে বিজয়ীর বিজয় উৎসবের প্রধান অলঙ্কার এবং উপকরণ। কাজেই মানব জাতির ধারাবাহিক দাঙ্গা-হাঙ্গামার ইতিহাসের তুলনায় বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষিত যে বেশি একটা মন্দ নয় তা আমার বালক মণি না বুঝলেও আমি বুঝি বেশ ভালোভাবে।

দেশের বর্তমান রাজনীতির প্রধান উপসর্গ হয়ে পড়েছে হত্যা, গুম, অগ্নিসংযোগ, মিথ্যাচার, বড়াই, অন্যের জানমাল নিয়ে ছিনিমিনি খেলা এবং অহংকার করতে করতে নিজেকে দেবতার পর্যায়ে উন্নীত করা এবং প্রতিপক্ষকে জানোয়ারের পর্যায়ে নামিয়ে আনা। আর এসব মন-মানসিকতার জন্য আমাদের নেতা-নেত্রীদের মধ্যে কেউ কেউ শয়তানকেও ছাড়িয়ে গেছে। অনেকে আবার সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করছে ফেরাউনকে পেছনে ফেলে দেওয়ার জন্য। কারণ ফেরাউন ছিলেন আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ। তিনি সর্বশক্তি নিয়োগ করেছিলেন কূটকৌশল ও বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে পরাজিত করার জন্য। তিনি একটি দিনের জন্যও হত্যা, সন্ত্রাস বা গুম-খুনের রাজনীতি করেননি। তার প্রতিপক্ষ হজরত মুসা (আ.) এবং ১০ লাখ বিদ্রোহী বনি ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে তিনি তলোয়ার উঁচু করে ফয়সালা করতে চাননি। তিনি হজরত মুসা (আ.)-এর সঙ্গে বার বার সংলাপে বসেছেন। তর্ক-বিতর্ক করেছেন। নিজের স্বার্থ রক্ষায় নানা কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়েছেন, হম্বিতম্বি করেছেন কিন্তু ধৈর্য হারাননি। তিনি হজরত মুসা (আ.) এবং তার ভাই হজরত হারুন (আ.) উভয়ের প্রতি সব সময় সম্মান রেখে কথা বলেছেন এবং দেখা-সাক্ষাতের সময় যথেষ্ট পরিমাণে সৌজন্যতা দেখিয়েছেন।

আল্লাহর হুকুমে হজরত মুসা (আ.) মিসর দেশে বসবাসরত ১০ লাখ অবহেলিত বনি ইসরায়েলির মুক্তি দাবি করে বসলেন। এসব বনি ইসরায়েলিরা শত শত বছর ধরে ক্রীতদাস হিসেবে মিসরীয় ভূমিপুত্র কিবতিদের সেবা করে আসছিলেন। সমাজ, সংসার, রাষ্ট্রের নিত্যদিনকার ছোটখাটো কাজ থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ সব কাজের ভারই ছিল এসব দাস-দাসীর ওপর। সেই ১০ লাখ দাস-দাসীকে মুক্তি দিয়ে দেশত্যাগ করার অনুমতি দিলে পুরো মিসর দেশের দৈনন্দিন কর্মযজ্ঞে মারাত্দক ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে। দেশের নাগরিকরা বিদ্রোহ করে বসবে, এমনকি রাজপ্রাসাদ ও রাজদরবারের কর্মকাণ্ডও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ পিয়ন-আর্দালি, ঝাড়ুদার, মুচি, নাপিত, মেথর, শ্রমিক, পাঁচক, গৃহকর্মী প্রভৃতি কাজ বনি ইসরায়েলিরাই করত। মুসা (আ.) যখন তাঁর ভাই হারুন (আ.)কে নিয়ে ফেরাউনের দরবারে উপস্থিত হয়ে তার দাবিনামা পেশ করলেন তখন রাজা জিজ্ঞাসা করলেন, এটা কী করে সম্ভব?

এখানে একটা কথা উল্লেখ না করলেই নয়, ফেরাউন কিন্তু আমাদের মতো সাধারণ পরিবারের সাধারণ মানুষ ছিলেন না। তার পরিবার এক হাজার বছর ধরে মিসর সাম্রাজ্য শাসন করে আসছিল। সাম্রাজ্যের আয়তন ছিল বর্তমানের বাংলাদেশের আয়তনের প্রায় একশটি দেশের সমান। অন্যদিকে ক্ষমতা বিত্তবৈভব, প্রভাব-প্রতিপত্তি এবং মান-মর্যাদায় মিসর ছিল দুনিয়ার একমাত্র সুপার পাওয়ার রাষ্ট্র। এমনি এক রাষ্ট্রপ্রধানের সামনে দাঁড়িয়ে দিনের পর দিন দেশের অবহেলিত, দরিদ্র ক্রীতদাসদের মুক্তির ব্যাপারে একজন মানুষ তার ভাইকে সঙ্গে নিয়ে কথা বলছেন, হুমকি দিচ্ছেন, আল্লাহর গজবের ভয় দেখাচ্ছেন, তারপরও সম্রাট ধৈর্যর্সহকারে সব কিছু শুনছেন এবং লোকটির সঙ্গে পাশাপাশি বসে সংলাপ করছেন, ভাবা যায়? ২০১৪ সালের প্রেক্ষাপট কল্পনা করলে আমি খেই হারিয়ে ফেলি। পবিত্র কোরআনে যেভাবে ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে তা পড়লে আমার মন-মস্তিষ্ক যেন এলোমেলো হয়ে পড়ে।

আগেকার দিনে মহান রাজপুরুষরা মিথ্যা কথা বলতেন না। প্রজাদের ধোঁকা দিতেন না। তারা মনে করতেন, ধোঁকা দেওয়া হলো শয়তানের কাজ। তারা জনগণকে বোকা বানানোর চেষ্টা করতেন না। অন্তর দিয়ে অধীনস্থদের ভালোবাসতেন। তারা সর্বত্র ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতেন। ন্যায়বিচার করতে গিয়ে অনেক রাজপুরুষ নিজ সন্তান, পিতা-মাতা, স্ত্রী কিংবা ভাইকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলিয়েছেন কেবল একজন নিঃস্ব, রিক্ত মজলুম ফরিয়াদীর বিচার প্রার্থনার কারণে। এসব কারণে জনগণও ন্যায়পরায়ণ রাজা-বাদশাহদের নিজেদের জীবন-ধন-সম্পত্তি এবং আত্দীয়-পরিজনের চেয়ে বেশি ভালো বাসতেন। রাজার কথায় দেশের শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তেন, হাসিমুখে নিজের জীবন বিসর্জন দিতেন নতুবা শত্রুর প্রাণ সংহার করে ঘরে ফিরতেন। ইতিহাসের স্বর্ণালি সেই দিন, অনুক্ষণ আর উদাহরণ এখন আর অবশিষ্ট নেই। এখন বোঝা যাচ্ছে না, কে আসলে সত্য বলছে? চলমান হরতাল-অবরোধে দেখছি প্রতারণা এবং মিথ্যা নাটকের নতুন নতুন উপাখ্যান মঞ্চস্থ হচ্ছে। পুরানা পল্টন মোড়, শাহবাগের মোড় কিংবা আরও দুই-একটি ট্রাফিক পয়েন্টে সরকারের পুলিশের সিপাহি পদমর্যাদার লোকজন অকারণে বাস গাড়ি দাঁড় করিয়ে বিরাট যানজট লাগিয়ে লোকজনকে বিশ্বাস করতে বাধ্য করে যে, রাস্তায় বিনা বাধায় যানবাহন চলছে। এই দৃশ্য দেখে আরও দুই-চারজন লোক যেইনা সাহস করে তাদের গাড়ি বের করল ওমনি ভাঙচুর কিংবা পেট্রলবোমার শিকার হয়ে সর্বস্ব হারাল।

মিডিয়ার মালিকরা বৈঠক করে বিবৃতি দিচ্ছেন, তারা স্বাধীন মতো কাজ করতে পারছেন না। এর অর্থ মিডিয়াগুলোতে আমরা সঠিক সংবাদ পাচ্ছি না। সারা দেশের সহিংসতার বাস্তব চিত্র এবং এসব নিয়ে গণমানুষের ক্ষোভ-বিক্ষোভের বাস্তব চিত্র গণমাধ্যমে ফুটে উঠছে না। ফলে সাধারণ মানুষ হয় বিভ্রান্ত হচ্ছে নতুবা প্রতারিত হচ্ছে। এর দায়-দায়িত্ব কে নেবে? সুরক্ষিত অট্টালিকার বাসিন্দারা কি অনুভব করতে পারবে সেই হতভাগ্য বাসযাত্রীর মর্মবেদনা, যিনি টেলিভিশনের খবরে দেখলেন যে, সরকার র্যাব, বিজিবি এবং পুলিশের পাহারায় নিরাপদে সড়ক-মহাসড়ক দিয়ে যানবাহন প্রায় স্বাভাবিকভাবে চলাচল করাচ্ছে। সরকারের কথায় হতভাগ্য যুবক ছেলেটি তার শিশুকন্যা এবং স্ত্রীকে নিয়ে রংপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলেন। মাঝপথে বগুড়া এসে দুর্বৃত্তদের পেট্রলবোমার আঘাতে নিজে পুড়ল এবং শিশুকন্যা ও স্ত্রীকেও পোড়াল।

দেশবাসী বুঝতে চেষ্টা করছে, কে বেশি মিথ্যা বলছে? খালেদাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়নি, তার অফিসের সামনে বালু, ইট এবং খোয়াভর্তি যে ১৩টি ট্রাক রাখা হয়েছে তা খালেদা জিয়াই ফোন করে এনেছেন তার বাড়ি মেরামত করার জন্য। তার অফিসের গেটে তালা লাগানো হয়নি, দেশে পুরোদমে গণতন্ত্র চলছে, যে যার মতো বলতে এবং ইচ্ছামতো চলতে পারছে। খালেদা ইচ্ছা করেই অফিসে থাকছেন ইত্যাদি কথাবার্তা যারা বলছেন তারা কি সত্য বলছেন নাকি তাদের প্রতিপক্ষের অভিযোগগুলোই সত্য?

সার্বিক বিবেচনায়, দেশবাসী এখন কাউকে বিশ্বাস করছে না। কাউকে শ্রদ্ধার আসনে বসাতে পারছে না। দুঃসহ অপমান এবং একরাশ বেদনা নিয়ে কেবল দিন-রাত মিথ্যাচার শুনছে এবং ক্ষোভে ফুঁসছে। দেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা কোনদিকে মোড় নেবে তা কেউ বলতে পারছে না, কারণ বর্তমানের রাজনীতি কোনো ব্যাকরণ মেনে পরিচালিত হচ্ছে না। নিজেদের ইচ্ছামতো অদ্ভুত সব তথ্য-উপাত্ত সূত্র এবং ব্যাখ্যা দাঁড় করাচ্ছে এবং নিরীহ দেশবাসীর ওপর চাপ প্রয়োগ করছে তাদের মতাদর্শ মেনে নেওয়ার জন্য। ফলে ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাস হয়ে উঠেছে প্রচণ্ড বিভীষিকাময় এক অধ্যায়, যার প্রতিটি মুহূর্তের দায় শোধ করতে হচ্ছে মানুষের রক্ত, কিংবা গলিত মাংসপিণ্ড অথবা অস্থি-মজ্জার খণ্ডিত অংশ দ্ধারা।

দেশের এই ক্রান্তিলগ্নেও বাঙালির রসবোধের কোনো কমতি নেই। এক মন্ত্রীমণি বললেন, সেইদিন আমি লুঙ্গিমণি পইরা, কুটুমণি ধইরা বাইর হমু! পারলে সামনে আইস। আরেক নেতামণি বলল- আর পায়ে নয়, এবার বুক ফুটা কইরা দিমু গুলিমণি দিয়া। এসব কথাবার্তার মাঝে আবার শুরু হয়েছে আত্দঘাতী সন্দেহ, অবিশ্বাস এবং প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের গৃহদাহ। সরকার মনে করছে, তাদের মধ্যে ঘাপটি মেরে আছে বিএনপির লোক। অন্যদিকে বিএনপিও মনে করছে সরকারি এজেন্টরা দলের কার্যক্রমকে মারাত্দকভাবে ব্যাহত করছে। ফলে পুরো রাজনৈতিক অঙ্গন হয়ে উঠেছে ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধের ময়দান। কে যে কখন কাকে মারে কিংবা পেছনের দরজা দিয়ে আঘাত হানে তা কেবল একমাত্র আল্লাহপাকই বলতে পারেন।

এখন প্রশ্ন করা হতে পারে, বর্তমান অবস্থা কি অনাদিকাল চলবে? কিংবা বর্তমান হানাহানিতে কে বেশি লাভবান হবে? আওয়ামী লীগ নাকি বিএনপি? আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধি বলছে, বর্তমান হানাহানিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের গণতন্ত্র, সাধারণ মানুষ এবং দেশের সার্বিক অর্থনীতি। আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি- উভয় দলই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। একথা সবাই বলছে, আওয়ামী লীগ ৫ জানুয়ারির ক্ষত নিয়ে বেশি দূর এগুতে পারবে না। মুখ থুবড়ে পড়বে, হয়তো নিজেদের ভারে নয়তো বিএনপি-জামায়াতের কারণে। অন্যদিকে আমার ভয় হচ্ছে, হঠাৎ করে যদি আওয়ামী লীগের পতন হয় সেক্ষেত্রে বিএনপির উত্থানের সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। তাহলে কী হবে? কী আর হবে, ধৈর্যমণি সহকারে সময়মণির ওপর নির্ভর করে ভাগ্যমণির ওপর সব কিছু ছেড়ে দিতে হবে।

লেখক : কলামিস্ট।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন