শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০১৫

আন্দোলন কৌশলে চাই ইতিবাচক পরিবর্তন

মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আন্দোলন কৌশলে চাই ইতিবাচক পরিবর্তন

খালি কলসের বেশি আওয়াজ হওয়ার মতো দুর্বল শাসকের হুমকি-ধমকি বেশি শোনা যায়। সময় এখন বিএনপির পক্ষে। সাধারণ জনগণ দাঁড়িয়ে গেছে, থমকে আছে। তারা লক্ষ্য করছে কোন পক্ষ এখন সামনে এগোয়। যে কোনো সময় জনগণ সিদ্ধান্ত নিয়ে নিতে পারে। এখন যে পক্ষ ভয় পাবে, পরাজয় তার নিশ্চিত। ভয়ের উল্টো দিকেই বিজয়। কাজেই ভয়কে যে তোয়াক্কা না করে ঝুঁকি নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে সক্ষম হবে, আমার বিশ্বাস বিজয় তাদের অবধারিত। বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারের বাড়াবাড়িটাই জনমনে অসন্তোষের অন্যতম কারণ। যদিও সহিংসতা আন্দোলনের ক্ষতি করছে, কিন্তু তা সরকারকেও যে চাপের মধ্যে ফেলছে- সেকথাও অনস্বীকার্য। সহিংসতা আমরা কেউই চাই না এবং পছন্দও করি না। কারণ চূড়ান্ত বিজয় সহিংসতায় আসে না। যা কেবল মাত্র সংলাপের মাধ্যমেই সম্ভব। সংলাপ ছাড়া বর্তমান সমস্যার সমাধান সম্ভব নয় এবং সরকারকে সংলাপে বসতে বাধ্য করতে হলে সহিংসতা বাড়ানো ছাড়া ২০ দলের অন্য কোনো বিকল্প এই মুহূর্তে নাই, যদি না তারা আন্দোলনের কৌশল পরিবর্তন করে। তাই আমি মনে করি চলমান আন্দোলনই সংলাপের পরিবেশ সৃষ্টি করে দেবে। বিএনপি চেয়ারপারসনের এই মুহূর্তে হারানোরও কিছু নেই। তিনি তো তার আন্দোলনে ১০০ ভাগ সফল। সরকার এখন প্রচণ্ড চাপে আছে। আন্দোলন ইতিমধ্যেই সরকারের সহ্যের সীমা অতিক্রম করে গেছে বলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ১০ জানুয়ারির জনসভায় বক্তৃতায় বলেছেন। কথাটা তিনি প্রায়ই বলছেন। এখন সরকারের পদক্ষেপের অপেক্ষামাত্র। এখন আর কয়েকটা দিন আন্দোলনে সহিংসতা চললে সরকার নিজেও সহিংসতার পথ বেছে নিতে বাধ্য হবে, অর্থাৎ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার মাহেন্দ্রক্ষণ এসে যাবে। ষোলকলা পূর্ণ হবে; আন্দোলনের নতুন পথ ও মাত্রা যোগ হবে। সব কিছুই করা হবে সংলাপ পরিহার করার জন্য। কিন্তু বর্তমান সমস্যার উভয়পক্ষের জন্য সম্মানজনক সমাধানের পথ হলো একমাত্র সংলাপ। বিএনপির আন্দোলনকে ‘পুরনো চালে সন্ত্রাসী’ বলার সরকারের কৌশল ও কার্যকলাপকে অসার প্রমাণ করতে ঢাকায় অবিলম্বে জনসভা ও গণগ্রেফতারবরণ কর্মসূচি অনেক বেশি ফলদায়ক হবে বলেই অনেকে মনে করেন। প্রতিটি গ্রাম ও ঢাকার প্রতিটি মহল্লা থেকে অন্তত ১০ জন করে নেতা-কর্মী একযোগে এলাকার থানায় গিয়ে স্বেচ্ছায় কারাবরণ করার কর্মসূচি দিলে জনমনে বিশাল প্রভাব ফেলবে বলে অনেকে বিশ্বাস করে। জনগণের ওপর আস্থা রাখলে জনগণই জয় এনে দেবে। সহিংসতার চেয়ে অহিংসা অনেক বেশি শক্তিশালী। সন্ত্রাসী কার্যকলাপের প্রতি বর্তমানে বিশ্বময় যে ধিক্কার চলছে তার পরিপ্রেক্ষিতে অহিংসার শুভফল প্রমাণ করার সুযোগ এসেছে আমাদের সামনে। আমাদের মনে রাখা ঠিক হবে যে জনগণ সন্ত্রাস পছন্দ করে না, ভয় হয়তো করে। জনগণ সন্ত্রাস দমনে সরকারকেই সহায়তা করে। তাই বিকল্প রাজনৈতিক ব্যবস্থা অনিচ্ছাসত্ত্বেও সাময়িককালের জন্য হলেও জনগণ মেনে নেয় এবং তারা আবার গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রামও করে। জনগণ শক্ত, ন্যায় ও সুশাসন পছন্দ করে বলেই আমার বিশ্বাস। সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে। ২ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে। সরকারকে অবশ্যই এর আগেই বর্তমান আন্দোলন দমনে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। নইলে সরকার বড় ঝুঁকিতে পড়বে বলে আমার ধারণা। কাজেই ২ ফেব্রুয়ারির আগ পর্যন্ত আন্দোলনের মাঠ কোনোভাবেই ছাড়া যাবে না। তাই আমি এই মুহূর্তে আন্দোলনের কৌশল পরিবর্তনের পক্ষে এবং স্বেচ্ছায় কারাবরণে প্রস্তুত। ইতিবাচক কৌশল নেওয়ার জন্য বিএনপির প্রতি জানাই বিনীত আবেদন। লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ
এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২
রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?
আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল
লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?
উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার
হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন
মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১
যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ
এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন
তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে
নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল
ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব
আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ
দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের
খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’
‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া
ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

এনসিপির বরিশাল জেলা সমন্বয় কমিটির পরিচিতি সভা
এনসিপির বরিশাল জেলা সমন্বয় কমিটির পরিচিতি সভা

নগর জীবন

স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক

সাহিত্য

রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে

সাহিত্য

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন