শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৫

দেশের বিরুদ্ধে এ কোন রাজনীতি

মোহাম্মদ এ আরাফাত
অনলাইন ভার্সন
দেশের বিরুদ্ধে এ কোন রাজনীতি

এবারই প্রথম নয়, বিএনপি-জামায়াত প্রত্যেকে আলাদা এবং যৌথভাবেও কিছু নেতিবাচক ভূমিকা পালন করছে। যা প্রথমত আমাদের জাতীয় স্বার্থের জন্য ক্ষতিকর, দ্বিতীয়ত আন্তর্জাতিকভাবে দেশের ভাবমূর্তিকে হেয় করে এবং তৃতীয়ত প্রতারণামূলক।

আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, ওয়াশিংটন ডিসি, লন্ডনসহ বিভিন্ন শহর এবং অন্যান্য দেশে বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশবিরোধী নেতিবাচক প্রপাগান্ডা চালানো, বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থবিরোধী কাজের জন্য লবিস্ট ভাড়া এবং পাবলিক রিলেশন এজেন্সি নিয়োগ করেছিল। এখনো তাদের সেসব কার্যক্রমের অনেক কিছুই অব্যাহত। প্রামাণ্য নথিতে রয়েছে কীভাবে যু্দ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়ার পর ক্যাসিডি এবং অন্যান্য লবিস্ট সংস্থাকে বিএনপি-জামায়াতের পক্ষে মীর কাসেম আলী ভাড়া করেছিলেন।

এই লবিস্ট সংস্থাগুলো বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক চিত্র প্রদর্শনে ভূমিকা রাখছে এখনো। তারা আমাদের সাধারণ মানুষের স্বার্থবিরোধী প্রচার থেকে শুরু করে তৈরি পোশাক বিদেশে প্রবেশাধিকারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি এবং বড় বড় প্রকল্পের জন্য বহুজাতিক সংস্থাগুলোর ঋণদানে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে আসছে।

এখানে আমি আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য উল্লেখ করতে চাই। যখন আওয়ামী লীগ ১৯৯৬-২০০১ ক্ষমতায় ছিল, আমাদের সরকারও ওয়াশিংটন ডিসিতে লবিস্ট নিয়োগ করেছিল। কিন্তু আপনারা জানেন, তা কেন? তারা লবিস্ট ভাড়া করেছিল বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ জোন অথরিটি (বেপজা) এবং বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন (বিজিএমইএ)-এর জন্য, যেন বাংলাদেশের পণ্য শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পায় এবং শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষা হয়। বাস্তবতা এই, বিএনপি-জামায়াতের প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী এবং সাবেক মুখ্য সচিব ড. সামাদের বিরুদ্ধে আমাদের দেশের স্বার্থে লবিস্ট সংস্থা নিয়োগের কারণে মামলা করেছিল। হাস্যকর বিষয় হলো, বিএনপি-জামায়াতও লবিস্ট সংস্থা ভাড়া করে কিন্তু সেটা দেশের পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য নয়, জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে, দেশের স্বার্থ ধ্বংসের লক্ষ্যে।

আমি তাদের নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের একটি উদাহরণ দিচ্ছি। বিএনপি চেয়ারপারসন (এবং তৎকালীন বিরোধী দলের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া) ২০১৩ সালের ৩০ জানুয়ারি, ওয়াশিংটন ডিসিতে তার নিজের নামে ওয়াশিংটন টাইমস নামের একটি পত্রিকায় নিবন্ধ প্রকাশ করেন। এই নিবন্ধটিতে, বিএনপি চেয়ারপারসন প্রকাশ্যে এবং স্পষ্টভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করতে আহ্বান জানিয়েছিলেন এই বলে যে, কেন যুক্তরাষ্ট্র 'নিষ্ক্রিয় দাঁড়িয়ে' আছে। এই নিবন্ধে বেগম জিয়া, পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে বিশ্বব্যাংক তাদের তহবিল প্রত্যাহার করে নেওয়ায় তার সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন (এই প্রকল্প আমাদের জিডিপির প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং আমাদের দরিদ্র মানুষের বহুল আকাঙ্ক্ষার একটি প্রকল্প), যুদ্ধাপরাধীদের ও তাদের সমর্থকদের প্রকাশ্য সমর্থন জানিয়েছেন, সমর্থন জানিয়েছেন বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা প্রত্যাহার করে নিতে। শুধু তাই নয়, তিনি একই সঙ্গে পরামর্শ ও জোর দিয়ে বাংলাদেশ সরকার, এই খাতে নেতৃস্থানীয় যারা তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করার জন্য বলেছেন।

এমনকি এ ক্ষেত্রে বিএনপি মিথ্যা বলেছিল যে, বেগম জিয়া নিবন্ধটি লিখেননি কিন্তু বাস্তবতা হলো ওয়াশিংটন টাইমস গণমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে নিশ্চিত করেছে এটা অবশ্যই বিএনপি চেয়ারপারসনেরই লেখা। আমি বলতে চাই, এটা সম্ভবত পৃথিবীতে একমাত্র ঘটনা যে, একটি দেশের রাজনৈতিক দলের নেতা প্রকাশ্যে সেই দেশের জিএসপি সুবিধা বাতিল এবং নিজ দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা বলতে পারেন। এটা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করার বিষয় যে, কোনো ব্যক্তি বা দলের (বিশেষ করে সেই দল যারা দুর্নীতিবাজ নেতা ও যু্দ্ধাপরাধীদের রক্ষা করে) স্বার্থ আমাদের দেশ, জাতি এবং অবশ্যই দেশের দরিদ্র মানুষের চেয়ে বড় নয়। কারা জিএসপি ব্যবহারের সুবিধা পেত? তৈরি পোশাক খাত আমাদের সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানকারী, যারা রপ্তানি আয় এবং প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধমে দরিদ্র জনগণকে সহায়তা করে। কীভাবে একটি রাজনৈতিক দল প্রকাশ্যে আমাদের জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করতে পারে? ভাবলে অবাক হতে হয়!

সবচেয়ে হাস্যকর বিষয়, বিএনপি-জামায়াত পুনরায় আওয়ামী লীগকে ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে দোষারোপ করছে। অথচ সত্য এটাই যে, আওয়ামী লীগ ভারতসহ সব দেশের সঙ্গে তার আন্তর্জাতিক সুসম্পর্ক বজায় রাখে বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থে। অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াত দেশের মানুষের স্বার্থবিরোধী কাজে তাদের সব প্রচারণা এবং পরামর্শকদের ব্যবহার করে।

যেখানে আওয়ামী লীগ আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে জাতির গর্ব এবং সম্মানের সঙ্গে মাথা উঁচু করে চলাকে বিশ্বাস করে, সেখানে বিএনপি-জামায়াত ঠিক তার উল্টা। আওয়ামী লীগ নয়, বরং আবারও বিএনপি-জামায়াত ভারতসহ অন্যান্য দেশকে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করতে বলেছে। জানুয়ারির ৭ তারিখে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ইন্ডিয়া টাইমসে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ভারতকে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করতে বলেছেন। কি লজ্জা! অথচ এই দল এবং দলের নেতারা জাতীয় সার্বভৌমত্ব সমুন্নত রাখার দাবি করে! একই সময়ে, বিএনপি আন্তর্জাতিক বিশ্বে খুবই দায়িত্বজ্ঞানহীন ভূমিকা রেখেছে, যা পুরো দেশকে অপদস্থ করেছে। আমরা সবাই জানি, ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি দীর্ঘদিন থেকে বাংলাদেশের বন্ধু। যখন তিনি বাংলাদেশ সফরে এলেন তখন জামায়াত ৪ মার্চ-২০১৩ যু্দ্ধাপরাধের বিচারের বিরুদ্ধে হরতাল ডাকল। বিএনপি স্পষ্ট ওই যুদ্ধাপরাধীদের হরতালে সমর্থন দিল, যা বোঝা যায় হঠাৎ ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সঙ্গে খালেদা জিয়ার নির্ধারিত বৈঠকটি বাতিল করার জন্য যেখানে হরতাল ডেকেছে তাদেরই জোটের শরিক দল। এতে প্রতীয়মান হয়, বিএনপি জামায়াত দ্বারা পরিচালিত। একই ঘটনা তারা ঘটিয়েছে মে-২০১৩ যখন মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি ওয়েন্ডি শেরম্যান বাংলাদেশ সফরে আসেন। তার সফরের সময় বিএনপি হরতাল ডাকল এবং কার্যত ওয়েন্ডি শেরম্যান বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে তার বৈঠকটি বাতিল করার মাধ্যমে তাদের একটি স্পষ্ট বার্তা দিল।

এই দুই ঘটনা থেকে আমরা কী উপসংহারে পেঁৗছতে পারি? বিএনপি-জামায়াত তখন হরতাল ডাকে যখন বিদেশি কেউ বাংলাদেশ সফরে আসেন। যখন বাংলাদেশ সম্পর্কে একটি ইতিবাচক চিত্র তুলে ধরা প্রয়োজন, তারা হরতাল ডাকে এবং আমাদের অতিথিদের তোপের মুখে ফেলে জাতিকে বিব্রতকর পরিস্থিতির মাঝে ফেলে। যাই হোক, যে কোনো নেতিবাচক কর্মকাণ্ড যেমন বাংলাদেশ বিষয়ে মিথ্যা নিবন্ধ প্রকাশ, বাংলাদেশবিরোধী লবিস্ট নিয়োগ- এসব কাজে তারা সব সময়ই অতি উৎসাহী।

আমরা মনে করি বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ আমাদের জাতির জন্য মর্যাদাহানিকর এবং বাংলাদেশের জন্য ক্ষতিকর, সম্ভবত সময় এসেছে আমাদের বিষয়টি নিয়ে ভাবার যে, 'জাতীয়তাবাদী' নামে থাকলেই তাদের দেশপ্রেমিক বা জাতীয়তাবাদ করে না। বিএনপি আমাদের দেশের মানুষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, স্বার্থবিরোধী কাজ করছে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, আমাদের দেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছোট করছে।

অতি সম্প্রতি তিনটি ঘটনা ঘটেছে। আমি নিশ্চিত যে, আপনারা সবাই দেখেছেন বিএনপির এক কর্মী যুক্তরাষ্ট্রে এফবিআই কর্মকর্তাকে ঘুষ দিতে চেয়েছে। এটা প্রকাশ্যে এসেছে এবং ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস বিবৃতি প্রদান করেছে এবং তদন্ত শেষে বিচারকার্য শুরু হয়েছে। অভিযুক্ত তার অপরাধের স্বীকারোক্তিও দিয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপি দুটি কাজ করতে চেয়েছে : ১. আওয়ামী লীগের একজন রাজনৈতিক নেতার ওপর মনগড়া তথ্যের সন্ধান করেছে এবং ২. যে বিষয়টি আমাদের ভুললে চলবে না, এটা স্পষ্টভাবে ডিওজে বিবৃতিতে উল্লেখ আছে যে, রিজভী আহমেদ সিজার যার বাবা যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির জাসাস নেতা সে, এটি ছাড়াও 'ভিন্ন একজন রাজনীতিকের বিরুদ্ধে থাকা অপরাধের অভিযোগগুলো খারিজ করাতে চেয়েছিল', তিনি আর কেউ নন, সেই রাজনীতিক তারেক রহমান।

একই ঘটনা বিএনপি আবারও ঘটায় যখন মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের ভুয়া সইয়ে জাল বিবৃতি প্রকাশ করে। আমরা দেখেছি যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যানরা এই প্রতারণাপূর্ণ কাজের নিন্দা জানিয়েছেন। দুঃখজনকভাবে এ খবরটি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শিরোনাম হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বিএনপির বিশেষ দূত সাদী এই জালিয়াতিতে জড়িত এবং যার ফলে আমরা আন্তর্জাতিকভাবে 'স্বাক্ষর জালিয়াত' হিসেবে পরিচিত হচ্ছি। একইভাবে তারা দাবি করেছিল বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ তাদের ফোন করেছিল কিন্তু পরে অমিত শাহর পক্ষ থেকে সংবাদ মাধ্যমে জানানো হয় যে, দাবিটি মিথ্যা। আসলে বিএনপি অব্যাহতভাবে আমাদের দেশের মর্যাদাহানি হয় এমনভাবে মিথ্যাচার করেই চলেছে। এটা আমাদের সার্বভৌমত্বের জন্য চূড়ান্ত অসম্মানজনক।

বিএনপির এই একই সংস্কৃতি আমরা দেখেছি যখন তারা দেশে এবং বিদেশে আমাদের আন্তর্জাতিক মহলের বন্ধুদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নিয়ে আসতে চায়। তারা প্রতিনিয়ত হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মিটিং আয়োজন করে যেখানে তারা চেষ্টা করে বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক প্রপাগান্ডা ছড়াতে। আমার কোনো সমস্যা নেই যদি বিএনপি কূটনীতিকদের সঙ্গে বসে, যদি তারা কূটনীতিকদের সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্ক রাখে এবং আমাদের দেশের স্বার্থ সমুন্নত রাখার চেষ্টা করে, কিন্তু বাস্তবতা হলো বিএনপি করে ঠিক তার উল্টাটি। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে আমরা কি দেখি কংগ্রেস এখন বিজেপি এবং ভারতকে কটাক্ষ করছে শুধু তারা ক্ষমতায় নেই সে জন্য? আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে তাদের সংশ্লিষ্টতা, ঐকমত্যের ওপর ভিত্তি করে তারা তাদের জাতীয় স্বার্থ সমুন্নত রাখার চেষ্টা করে, যেখানে বিএনপি সম্পূর্ণ বিপরীত। এতে দেখা যায়, আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতি বিএনপি সম্মান দেখায় না এবং তা ওদের হাতে নিরাপদও নয়।

বিএনপি এবং জামায়াত অব্যাহতভাবে বাংলাদেশ সম্পর্কে মিথ্যাচার করে চলেছে। উদাহরণ দিয়ে বলা যায়, তারা হেফাজতের র্যালিতে 'আলেমদের গণহত্যা'র দাবি করে যেখানে হেফাজত নিজেও আগের দাবি থেকে সরে এসেছে এবং স্বাধীন তদন্তে বের হয়েছে যে, রাতের অভিযানের সময় একজনও মারা যায়নি। এরপরও তারেক এবং তাদের অন্যরা দাবি করে আসছে হাজার হাজার মানুষ মরেছে।

আরেকটি বিষয়, বিএনপি লন্ডনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর গাড়িতে ডিম ছুড়ে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিকভাবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে চেয়েছে। এর নাম কী গণতন্ত্র? এই কী দেশপ্রেম? আমরা কি এমনই এক বাংলাদেশের চিত্র আন্তর্জাতিকভাবে চাই? পক্ষান্তরে, যখন প্রধানমন্ত্রী কানাডায় তার হোটেলের বাইরে বিক্ষোভকারীদের দেখলেন, তিনি তাদের তার সঙ্গে কফি খেতে দাওয়াত করলেন এবং তাদের বিক্ষোভের কারণ জানতে চাইলেন। এই হলো আওয়ামী লীগ আর বিএনপি-জামায়াতের পার্থক্য, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বেগম জিয়ার পার্থক্য।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, সুচিন্তা ফাউন্ডেশন।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে