শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৫

নিজেকেই দায়ী করতে পারেন খালেদা

কুলদীপ নায়ার
অনলাইন ভার্সন
নিজেকেই দায়ী করতে পারেন খালেদা

বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অবরোধের ডাক দেওয়ার পর কিছুদিন হলো ঢাকা পরিণত হয়েছে সহিংসতার কেন্দ্রবিন্দুতে। তার প্রতিবাদ ছিল গত বছর ৫ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচন ঘিরে, যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিলেন।

বেগম জিয়া তার নিজের প্রতিই অভিযোগ আনতে পারেন কারণ সেই নির্বাচন তিনি বয়কট করেছিলেন। তিনি ধারণা করেছিলেন, এটি হবে প্রহসনের নির্বাচন এবং এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা হবে বৃথা। কিন্তু সেই যুক্তি হালে পানি পায়নি। কারণ তিনি অংশগ্রহণ না করলেও নির্বাচন হয়েছে অবাধ ও সুষ্ঠু। এরশাদের জাতীয় পার্টি কয়েকটি আসনে জয়লাভ করায় রাখছে প্রধান বিরোধী দলের ভূমিকা।

শেখ হাসিনা যে রাজনীতিতে পটু তা নতুন নয়। কিন্তু শেখ হাসিনার শক্তিশালী রূপকল্পকে বেগম জিয়া বৈধতা দিয়ে দিলেন নির্বাচন বয়কট করে।

বেগম জিয়ার অভিযোগ, তাকে তার দলীয় কার্যালয়ে সারা রাত অবস্থান করতে বাধ্য করা হয়েছে। পুলিশ অবশ্য স্বীকার করেছে, খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা জোরদার এবং তাকে নিজ বাসায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য তারা সেখানে অবস্থান নেন। স্পষ্টতই, তার নির্বাচন বয়কটের প্রথম বার্ষিকীতে তিনি চেয়েছিলেন এমন কোনো জায়গায় যেতে, যেখান থেকে বিক্ষোভের ডাক দিতে পারেন।

বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে, যারা যুদ্ধ করেছেন পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে। এরপর উচিত ছিল দেশটির শান্তিপূর্ণ অবস্থায় ফেরা। কিন্তু স্বাধীনতা লাভ করা অন্যান্য দেশে আধিপত্য বিস্তারে মুক্তিযোদ্ধারা একে অপরের বিরুদ্ধে হানাহানিতে লিপ্ত হয়েছেন। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়।

এটি একটি বেদনাদায়ক বিষয় যে, যখন বাংলাদেশের জন্ম হয়, সেই সময় থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে অনেকে মুক্তিযোদ্ধা ও গণতন্ত্রের রক্ষক হয়েছেন। কিন্তু একটা লম্বা সময়ের পর তারা অনেক মনোযোগী হয়ে চলেছেন ক্ষমতা দখল ও নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখার জন্য। কিন্তু এর মাধ্যমে এটি বের হয়ে এসেছে যে, বাংলাদেশিরা ভালোবাসেন কর্কশ ও যুক্তিহীনভাবে নিজেদের শাসন করতে।

সুতরাং, সেনাবাহিনী তাদের আঙুল আর জ্বালাতে চায় না। দুই বেগম, শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া লড়াই করে চলেছেন এবং তাদের কোনোই অনুশোচনা নেই দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে নিজেদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে। যা-ই হোক, তাদের শেষ না হওয়া লড়াই এখন এমন যে, মানুষ আর তাদের ডাকা 'হরতাল' বা নিজেদের রুটিরুজিতে অসুবিধা মানতে চায় না। বাংলাদেশ গত দুই দশকে প্রবৃদ্ধি ছয় শতাংশে ধরে রেখেছে।

এখন, শান্তিপূর্ণ শাসনব্যবস্থার জন্য সমাধান কী? নয়াদিলি্ল, যে কিনা মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে সহযোগিতা করেছিল, একটা ভূমিকা রাখতে পারে। খালেদা জিয়া পণ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে ভবিষ্যতেও জোট বাঁধবেন, যে দলটি মৌলবাদী এবং যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় বিরোধী ভূমিকা নিয়েছিল পাকিস্তানি আর্মির সঙ্গে। ইসলামাবাদ এখনো ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।

ইসলামের নামে আবেদন সত্ত্বেও বাংলাদেশ প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। যদিও ভারতীয় মুসলিম লীগ, যারা পাকিস্তান থেকে উদ্ভূত, যাদের জন্ম পূর্ব বাংলায়, পরে যা পূর্ব পাকিস্তান হয়েছিল, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে তারাও চুপ থাকেনি। মানুষ আজ যথেষ্ট ধর্মানুরাগী ও উদার মনোভাবাপন্ন হয়ে উঠছে। প্রায় এক মিলিয়ন হিন্দু সেখানে বসবাস এবং ধর্মকর্ম পালন করে কোনো রকম হস্তক্ষেপ ছাড়া।

পাকিস্তান যদিও সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে, তবে এতে কোনো অগ্রগতি নেই। কারণ বাংলাদেশিদের স্বাধীন চলাফেরা দমনে তাদের সেনাবাহিনী চালিয়েছে হত্যা ও নৃশংসতা।

এ বিষয়টি গ্যারি জি বাসের লেখা 'দি ব্লাড টেলিগ্রাম-ইন্ডিয়া'স সেক্রেট ওয়ার ইন ইস্ট পাকিস্তান' বইয়ে নিশ্চিত করা হয়েছে। কিন্তু প্রকাশিত এ বইয়ে বাংলাদেশের বিষয়ে কিছু মিসরিপোর্টিং লক্ষ করা যায়। মার্কিন দূতাবাসের বহু কর্মকর্তা এটিকে অনুমোদন করেননি।

প্রকৃত অর্থে বাংলাদেশ এখনো স্বাধীন হয়নি। কারণ এটি মোটা দাগেই বিদেশি সাহায্যের ওপর নির্ভরশীল। আমেরিকার সাহচর্য প্রধান ভূমিকা রাখছে বৈদেশিক অর্থ ঢাকাকে সরবরাহ করে, বাংলাদেশি টাকায় যা বিশাল।

যদ্দূর সম্ভব বাংলাদেশের নেতারা দেখেন না যে বিদেশি শক্তির ওপর তাদের নির্ভর করতে হবে, যা প্রকৃতই মূল্যায়িত হবে সঠিকভাবে। বিদেশিদের প্রভাব থেকে নিজেদের মুক্ত করতে প্রচণ্ড বিবাদে লিপ্ত রাজনৈতিক দলগুলোর মূর্ত কোনো পরিকল্পনা নেই। বস্তুত বিদেশি শক্তিদের সহযোগিতা অভ্যন্তরীণ সমস্যা কিছুটা মেটাতে পারে। তবে এটি দীর্ঘ সময়ের সমাধান নয়।

বাংলাদেশের ট্র্যাজেডি হচ্ছে, উভয় বেগমের কারণে তৈরি তাদের ব্যক্তিগত শত্রুতাকে, তাদের প্রতি সমর্থনকে বহিঃশক্তি সহযোগিতা দিয়ে আসছে। দীর্ঘ সময় ধরে তারা শাসন করে আসছেন রাজনৈতিক চিত্র, ফলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ খুব অল্পই। কিন্তু কীভাবে এর পরিবর্তন আনা যায়? দুর্ভাগ্যজনকভাবে, তাদের কোনো বিকল্প নেই। এবং এর আগে বহু পদক্ষেপই আলোর মুখ দেখেনি।

মৌলবাদ কোনো সমাধান নয়, কারণ এটি রাজনীতির সঙ্গে ধর্মকে মিলিয়ে ফেলতে চায়। এটি পৃথকভাবে প্রাচীন ভাবনার চর্চা করে থাকে। গণতন্ত্রের সঙ্গে এটি যায় না। বলা যায়, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মনোযোগ শুধু কীভাবে খপ করে ক্ষমতাকে কব্জায় আনা যায় সেই দিকে।

বিএনপিকে তার ভাগ্য পরিবর্তনের সুযোগ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে একটি পরিষ্কার নির্বাচনের ঘোষণা প্রত্যাশা করা খুব সম্ভব অতিরিক্তই হবে। কিন্তু এ পরিস্থিতিতে এটি ধারণা করা যায় যে, একটি পথ খোলা আছে তা হচ্ছে, দেশ (জনগণ) পরিষ্কার দুই ভাগে বিভক্ত হবে এবং রাজনৈতিক শত্রুতায় জড়িয়ে পড়বে। দারিদ্র্যকে সমূলে উৎপাটন করার যে প্রতিজ্ঞা দুই দলই করেছে, তা সম্ভব হবে না, যে পর্যন্ত না দেশ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। আর এটি ঘটবে না, রাজনীতির ময়দানে যতক্ষণ না পরিষ্কার একটি শুরু আরম্ভ করা হয়।

 

লেখক : ভারতীয় কলামিস্ট ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষক।

ইংরেজি থেকে অনুবাদ : মুজাহিদুল হক

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ
এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২
রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?
আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল
লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?
উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার
হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন
মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১
যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ
এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন
তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে
নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল
ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব
আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ
দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের
খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’
‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া
ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

এনসিপির বরিশাল জেলা সমন্বয় কমিটির পরিচিতি সভা
এনসিপির বরিশাল জেলা সমন্বয় কমিটির পরিচিতি সভা

নগর জীবন

স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক

সাহিত্য

রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে

সাহিত্য

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন