শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ জানুয়ারি, ২০১৫

সন্ত্রাস, সহিংসতা চাই না; সমস্যার সমাধান চাই

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
সন্ত্রাস, সহিংসতা চাই না; সমস্যার সমাধান চাই

মাঘের শুরুতে কনকনে শীতের মধ্যেও রাজনীতির উত্তাপ একটুও কমছে না। সহিংসতার আগুনে জ্বলছে যানবাহন, দগ্ধ হচ্ছে মানুষ। নারী-শিশুরাও বাদ যাচ্ছে না। বিএনপির টানা অবরোধ শান্তিপূর্ণ বলা হলেও বাস্তবে সহিংসতার আগুন ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে।

রাজধানীতে চলন্ত বাসে পেট্রলবোমা হামলায় দগ্ধ হয়েছেন ইডেন কলেজের দুই ছাত্রী। বরিশালে পুড়ে কয়লা ট্রাক হেলপার। নারায়ণগঞ্জে যাত্রীবাহী বাসের আগুনে মা-শিশু দগ্ধ হয়েছে। চট্টগ্রামে বরযাত্রী বাসে বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে। এর আগে রাজধানীতে পুলিশের গাড়িতে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এবার রাজশাহীতে র্যাবের গাড়িতে ককটেল হামলা হয়েছে। সহিংসতা থামার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। এর মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপির নেতা-কর্মীরাও আক্রান্ত হতে শুরু করেছেন। রাজধানীতে খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা রিয়াজ রহমানের গাড়িতে আগুন দেওয়া ও গুলিবিদ্ধ করার ঘটনা নিয়েও কথা উঠেছে। এখন জানা যাচ্ছে, দেশের বাইরে থেকে এই ঘটনার ভিডিও সরবরাহ করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতারও করা যায়নি। ফলে এ নিয়ে ধোয়াশা অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ভাড়াটে বোমাবাজ চক্র আর পেট্রলবোমা যেন হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক সহিংসতার প্রধান হাতিয়ার।

পুলিশের ধরপাকড় এড়াতে কেন্দ্রীয় নেতারা দূরে থাক, মাঠ পর্যায়ের দলীয় নেতা-কর্মীদের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে রাস্তায় এমনকি খণ্ড মিছিলও হচ্ছে না। যারা বোমাবাজি করছে তারা কারা সে প্রশ্ন বড় হয়ে উঠেছে। বিএনপি নেতারা শান্তিপূর্ণ অবরোধের কথা বলেছেন কিন্তু শান্তি যে থাকছে না সেটা দেখাই যাচ্ছে। তাহলে কি ভাড়াটে সন্ত্রাসীরাই বোমাবাজি চালাচ্ছে? নাকি অন্য কোনো নাটক? রাজনীতিতে নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যেও চোরাগোপ্তা, জ্বালাও-পোড়াও, বোমাবাজি চলছে। মানুষের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় কেউ কান দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করছে বলে মনে হয় না।

রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান রাজনৈতিকভাবে করার আহ্বানও উপেক্ষিত হচ্ছে। সহিংসতা দমনে শুরু হয়েছে যৌথবাহিনীর অভিযান। শুরুতেই চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে যা হয়েছে তাকে কেউ কেউ একাত্তরের সঙ্গে তুলনা করেছেন। দৈনিক পত্রিকার প্রথম পাতায় প্রকাশিত সচিত্র রিপোর্টে মানুষের গ্রাম ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটে চলার ছবির সঙ্গে আর কিসের তুলনা হতে পারে? দেশ কি একই ভয়াবহ অবস্থার মুখে এসে দাঁড়িয়েছে?

অন্য একটি পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, ১৮ জানুয়ারি দিবাগত মধ্যরাত থেকে দেশের ১৯টি জেলায় একযোগে র্যাব, পুলিশ, বিজিবির যৌথ অভিযান শুরু হয়েছে। বলা হয়েছে, চলতি সপ্তাহের মধ্যেই দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে যৌথবাহিনীর এই বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এ রকম অভিযান চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টা আগেও দেখা গেছে। এবার কি হয় সেটা দেখার জন্য অন্তত সপ্তাহখানেক অপেক্ষা করতেই হবে। এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে অর্থবহ সংলাপের মাধ্যমে চলমান সংকট নিরসন না হলে অসহযোগ আন্দোলন শুরু করার কথা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। অন্যদিকে সহিংসতা বন্ধ না হলে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আটক করা হবে সরকারের সিদ্ধান্তের কথাও প্রকাশিত হয়েছে। যদি তেমনটি হয় বিএনপি কি তাদের চেইন অব কমান্ড ধরে রাখতে পারবে?

আওয়ামী লীগ নেতারা অবশ্য আগে থেকে বলে আসছিলেন বিএনপি ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে অংশ না নিয়ে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। তাদের পক্ষে কোনো আন্দোলন করা সম্ভব নয়। তবে এখন তারা বিএনপির অবরোধ-হরতালের নিন্দা করে জঙ্গিবাদের বিরোধিতায় মাঠ গরম করছেন। যদিও এ ধরনের জঙ্গিপনা আমাদের রাজনীতিতে নতুন নয়। স্বাধীনতার পর বিশেষ করে এরশাদবিরোধী আন্দোলনে এবং পরবর্তীকালে প্রায় প্রতিটি নির্বাচিত সরকারের আমলে বিরোধী দল যে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়েছে সেগুলো ছিল এমনই 'জঙ্গি' কর্মকাণ্ড। বোমাবাজি, গাড়ি পোড়ানো এমনকি গান পাউডার দিয়ে গাড়ি পুড়িয়ে দগ্ধ করার মতো ঘটনাও সবাই দেখেছে। শেষ পর্যন্ত এসবের সমাপ্তি ঘটেছে সরকার পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে। যদিও এই পরিবর্তন পরিস্থিতির গুণগত পরিবর্তন ঘটায়নি। ফলে আবারও ফিরে এসেছে সেই জঙ্গিপনা। যে কোনো সময়ে, যে কোনো কারণেই হোক, আমরা সন্ত্রাসের বিপক্ষে। এর ফলে গণতন্ত্রের আন্দোলন বিজয়ী হয় না, বিধ্বস্ত হয়। তবে এবারের পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ। ক্ষমতাসীনরা মুখে যাই বলুন না কেন তাদের কাছ থেকেই সেটা বোঝা যায়। ইন্টারনেটে জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম ভাইবার ও ট্যাঙ্গো বন্ধের ঘটনাই তার প্রমাণ। যৌথবাহিনীর অভিযানেও সেটা দেখা গেছে।

সাধারণ মানুষের দৃষ্টিতে বড় দল দুটির ক্ষমতার লড়াই থেকেই এ অবস্থার সৃষ্টি। গত বছরের ৫ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচনে শেখ হাসিনার ক্ষমতা গ্রহণ থেকে যার শুরু। সে সময় সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কথা বলা হয়েছিল। আরও বলা হয়েছিল দশম নির্বাচন হয়ে যাক তারপর একাদশ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হবে। কিন্তু পরবর্তীতে ক্ষমতা হাতে পেয়ে সেটা ভুলে যাওয়া হয়েছে। এক বছর সময়ে সরকার নিজেদের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার দিকে নজর দিয়েছে। তারা উন্নয়ন দিয়ে রাজনৈতিক বিরোধ চাপা দিতে চেয়েছে। কিন্তু এক বছরের মাথায় দেখা গেল সব কিছু গ্রাস করে রাজনৈতিক বিরোধই সহিংসভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। বিরোধী দলের দোষ তুলে ধরার বদলে যদি সমঝোতার পথ ধরা হতো তাহলে কি পরিস্থিতি ভিন্ন কিছু হতো? এ নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন চিন্তার কথা কে না জানে? স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষের কথা বলে সংলাপকে যতই অস্বীকার করার চেষ্টা হোক না কেন সবাই জানে বিরোধের আসল কারণ কি? সেটা যে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব কেউ কি তা অস্বীকার করতে পারেন। এ অবস্থায় দুই দলের মধ্যে রাজনৈতিক বিরোধ মীমাংসার গ্রহণযোগ্য কোনো পথ খুঁজে বের করা মোটেই অসম্ভব নয়। তবে যদি রাজনীতির ঊর্ধ্বে অরাজনৈতিক কোনো বিষয় থেকে থাকে তবে ভিন্ন কথা।

ইতিহাসে রাজনৈতিক বিরোধ মীমাংসার ভূরি ভূরি উদাহরণ আছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের জটিল বিরোধের মীমাংসায় শেখ হাসিনা নিজের সাফল্যের কথা বলতে কি কখনো ভুল করেন? সেটা তো আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়েই এসেছিল। যদিও শেষ ফল ভালো হয়েছে বলা যাবে না। প্রতিবেশী দেশ ভারতেও মাওবাদী, ঝাড়খণ্ডের আদিবাসীদের সঙ্গে বিরোধ মীমাংসার কথাও বলা যায়। সর্বত্রই সংলাপ, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়েছে। রাজনীতিকে সমঝোতার খেলা বলা হয়। শত্রুর সঙ্গে সমঝোতা করে নিজের লক্ষ্যে এগিয়ে চলার মধ্যেই শ্রেষ্ঠত্ব। আমাদের স্বাধীনতার আন্দোলনেও এমন কৌশলের ফল কী হয়েছে তা কি নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে? গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করতে সংলাপ-সমঝোতার ঊর্ধ্বে আর কিছু আছে কি?

শেষ পর্যন্ত অবশ্য জনগণের মতামতই শেষ ভরসা। নির্বাচনে ভোটের মাধ্যমে জনমতের প্রতিফলন নিশ্চিত করা না গেলে অবশ্য সব কিছুই ভেস্তে যায়। তারপরও যে সব কিছু উল্টে যায় তেমন উদাহরণও আছে। '৭০-এর নির্বাচনে জনগণের রায় অস্বীকার করাতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নিতে হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন তাই বাঙালিদের শ্রেষ্ঠ অর্জন। সংবিধানে সব কিছুর মালিক বলা হলেও জনগণকে বঞ্চিত করার অপচেষ্টার শেষ নেই। সে জন্যই গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ব্যবস্থা গড়ে তোলা অসম্ভব হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের ৪৩ বছরে রাজনৈতিক পরিস্থিতির চরম অবনতির পেছনে এই কারণটির ভূমিকা কি অস্বীকার করা যায়? সে যাই হোক, উদ্ভূত পরিস্থিতির অবসানই এখন সবার কাম্য। চলমান সহিংসতা বন্ধ করার কার্যকর উদ্যোগ নিয়ে সর্বত্রই আলোচনা হচ্ছে। শুধু বিবদমান দুই পক্ষের সমঝোতার মধ্যেই যে স্থায়ী সমাধান পাওয়া যাবে না সেটাও সবার জানা। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার সে সমাধান এখন অকার্যকর হয়ে পড়েছে। ক্ষমতাসীনরা সংবিধান থেকেই এ ব্যবস্থা মুছে ফেলেছে। তাই যারা চলমান সন্ত্রাস-সহিংসতার অবসান চাইবেন তাদের অবশ্যই জাতীয় সংলাপের মধ্য দিয়েই সামগ্রিক বিষয় নিয়ে সমাধানের পথ খুঁজতে হবে। সব রাজনৈতিক দল, নাগরিক সংগঠন, সামাজিক আন্দোলন, শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিদের নিয়ে সৃষ্ট সংকট সমাধানের উদ্যোগ নিলে পরিস্থিতির চাপেই হরতাল-অবরোধ ছাড়তে হবে বিএনপিকে। ইতিমধ্যে তারাও সংলাপের প্রস্তাব জানিয়ে দিয়েছে। প্রতিপক্ষকে দমন-পীড়ন বা নিশ্চিহ্ন করার প্রচেষ্টা কখনো কোনো দেশে রাজনৈতিক বিরোধের সমাধান দিয়েছে বলে জানা নেই।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল :mrmanna.bd@gmail.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
সর্বশেষ খবর
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে পুশইনের সময় এক নারী আটক
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে পুশইনের সময় এক নারী আটক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে বন্ধ
খাগড়াছড়িতে ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে বন্ধ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানের ব্ল্যাকবক্স উদ্ধার, নিহত বেড়ে ৩০০
এয়ার ইন্ডিয়ার দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানের ব্ল্যাকবক্স উদ্ধার, নিহত বেড়ে ৩০০

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে অবৈধ সেতু ভেঙে ফেলল প্রশাসন
বরিশালে অবৈধ সেতু ভেঙে ফেলল প্রশাসন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক
ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার টাকা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশা করি শিগগিরই ভোটের তারিখ ঘোষণা করবে ইসি : নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আশা করি শিগগিরই ভোটের তারিখ ঘোষণা করবে ইসি : নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় একদিনে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় একদিনে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ পরিবহনকে জরিমানা
কুড়িগ্রামে ২ পরিবহনকে জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলা বন্দরে করোনাভাইরাস রোধে বিশেষ সতর্কতা
মোংলা বন্দরে করোনাভাইরাস রোধে বিশেষ সতর্কতা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা: রিমান্ডে ৪ আসামি
রাজধানীতে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা: রিমান্ডে ৪ আসামি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নকল পিস্তল দেখিয়ে দোকানে হামলা, আটক দুই কিশোর
নকল পিস্তল দেখিয়ে দোকানে হামলা, আটক দুই কিশোর

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
শরীয়তপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিরতি মানুষের ভিড়ে আবারও প্রাণ ফিরছে চট্টগ্রাম নগরে
ফিরতি মানুষের ভিড়ে আবারও প্রাণ ফিরছে চট্টগ্রাম নগরে

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'নগর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে'
'নগর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে'

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলা বন্দরে করোনায় বিশেষ সতর্কতা
মোংলা বন্দরে করোনায় বিশেষ সতর্কতা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলাম : এটিএম আজহারুল
ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলাম : এটিএম আজহারুল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানালো জামায়াত
ইরানে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানালো জামায়াত

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রথমবার বিগ ব্যাশে বাবর আজম
প্রথমবার বিগ ব্যাশে বাবর আজম

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমের বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় চাঁদনীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
প্রেমের বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় চাঁদনীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নড়াইলে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ
ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীতে দাদি ও সৎ মাকে গলা কেটে হত্যা
পটুয়াখালীতে দাদি ও সৎ মাকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় গরমে অস্থির জনজীবন
চুয়াডাঙ্গায় গরমে অস্থির জনজীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর
আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল
বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?
উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট
ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা