শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৫

দৈনন্দিন জীবন

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
দৈনন্দিন জীবন

১. দিল্লিতে বিধানসভা নির্বাচনের হৈ চৈ চলছে। কংগ্রেস মনে হচ্ছে ভারতের রাজনীতি থেকে এখন অনেকটাই আউট। এত শীঘ্র এত বড় দলের এই হাল হয়েছে, কল্পনা করা মুশকিল। প্রতিযোগিতা চলছে ভারতীয় জনতা পার্টি আর আম আদমি পার্টির মধ্যে। কিরণ বেদি আর অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে। কিরণ বেদি অবসরপ্রাপ্ত পুরস্কারপ্রাপ্ত পুলিশ। দুর্নীতিবিরোধী আন্না হাজারের সঙ্গে বসে আন্দোলন করেছিলেন দুর্নীতির বিরুদ্ধে। টিভির বিতর্কে ন্যায়নীতি নিয়ে প্রায়ই বলতে আসেন। একসময় মোদি আর বিজিপির বিরুদ্ধে বলেছেন। তাঁর বিজেপিতে প্রবেশ বেশ চমকে দিয়েছে অনেককে। বিজিপির অঢেল ক্ষমতা এখন। টাকা পয়সা, কর্পোরেট, মিডিয়া সবই বিজেপির হাতের মুঠোয় এখন। শেষ পর্যন্ত কিরণ বেদিও কি ক্ষমতার লোভ করলেন? অরবিন্দ কেজরিওয়ালও ছিলেন নীতি আদর্শের লোক। মূলত কংগ্রেসের দুর্নীতির বিরুদ্ধেই তিনি পথে নেমেছিলেন। গতবার জিতেওছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীনই সরকারবিরোধী ধরনা দিয়েছেন। একসময় আবেগের আতিশয্যে দলবলসহ ছেড়েই দিয়েছিলেন দিল্লির মসনদ। গোপন খায়েস ছিল প্রধানমন্ত্রী হওয়ার। সেই থেকে অরবিন্দ কেজরিওয়াল তাঁর জনপ্রিয়তা হারান। একসময় প্রচণ্ড জনপ্রিয় ছিলেন তিনি দিল্লিতে। এখন তাঁর আর আগের সেই জনপ্রিয়তা নেই। অনেকে বড় বড় নেতা আম আদমি পার্টি ছেড়ে চলেও গেছে। কে জিতবেন? কিরণ বেদি নাকি অরবিন্দ কেজরিওয়াল? আমার মনে হয় কিরণ বেদিই জিতবেন। কারণ কেজরিওয়ালের ওপর থেকে মানুষের আস্থা আসলেই কমে গেছে। আর দিল্লির জন্য কাজ করতে হলে একই দলের সরকার থাকলে সুবিধে হয়, এ কথা মানুষ জানে। কেজরিওয়াল লোক ভালো হতে পারে, তবে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর তিনি আপিসে সময় না কাটিয়ে রাস্তায় সরকারের বিরুদ্ধে ধরনা দিয়ে কাটাবেন বলেই অনেকে আশংকা করছে।

২. ওবামা আসছেন দিল্লিতে রিপাবলিক দিবস পালন করতে। সেদিন দিল্লির আকাশে কোনও উড়োজাহাজ উড়বে না। কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এদিকে যুক্তরাজ্য বলেছে, ভারত সাবধান, আইসিস ভারতে আসছে। আইসিসের আলামত ইতিমধ্যে ভারতে পাওয়া গেছে। সিরিয়া থেকে কিছু ভারতীয় মুসলমান মানুষ মারার ট্রেনিং নিয়ে ফিরে এসেছে ভারতে। ওরা নিশ্চয়ই বসে বসে আঙুল চুষবে না। আইসিসের মনে হচ্ছে শুধু ইরাক আর সিরিয়ায় বসে থাকার কোনও ইচ্ছে নেই। বিশ্ব জয় করার জন্যও বেরিয়ে পড়বে। জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়ার পর আইসিস সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন দেশে পাঠিয়ে দিয়ে সন্ত্রাস সৃষ্টি করা হবে। আমার ইদানীং আশংকা হচ্ছে যে, আমাকে এরা জবাই করবে কোনও একদিন। আমি তাদের পুরোনো শত্রু। টুইটারে আল কায়দা আর আইসিস দু'দলই আমাকে লিখেছে জবাই হওয়ার জন্য আমি যেন তৈরি থাকি। টুইটার ফেসবুকই এদের যোগাযোগের মাধ্যম। এরা তীরের আগায় হুমকি বেঁধে বাড়ি বাড়ি ছোড়ে না।

ভারতে থাকাটা আমার জন্য নিরাপদ নয় জানি। কিন্তু কোনও নিরাপদ দেশে, ইওরোপ বা আমেরিকায় আমার পক্ষে বাস করাও সম্ভব নয়। সোজা কথা, খরচ পোষাতে পারবো না। কিন্তু ভারতে যদিও আমার নিরাপত্তা রক্ষী প্রচুর, তবুও ভয় হয়। এখানকার নিরাপত্তা রক্ষী তো পাশ্চাত্যের নিরাপত্তা রক্ষীদের মতো নিরাপত্তা দেওয়ায় দক্ষ নয়। মাঝে মাঝে মনে হয়, যদি মারেই আমাকে, যেন মাথায় গুলি করে মারে। ছুরি দিয়ে গলা কাটবে, ভাবতেই গা শিউরে ওঠে। না, ছুরি আমার একেবারেই পছন্দ নয়। দু'জন জাপানি লোককে দুপাশে বসিয়ে ছুরি হাতে নিয়ে আইসিসের খুনিরা সেদিন দু'শ মিলিয়ন ডলার চেয়েছে জাপান সরকারের কাছে। জাপান সরকার জানিয়ে দিয়েছে সন্ত্রাসের জন্য তারা কোনও টাকা দেবে না। অতএব, সন্ত্রাসীরা জাপানি লোক দুটোকে জবাই করবে। জবাই করবে আর ধর্মের নামে চিৎকার করবে।

যে মুসলমানরা ইসলামকে শান্তির ধর্ম বলে প্রচার করে, তারা ক'জন আইসিসের হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ করে, আমার খুব জানার ইচ্ছে।

৩. আমার বেড়ালটার জন্য দেশের বাইরে কোথাও যেতে গেলে আমার সাতবার ভাবতে হয়। যাওয়ার ইচ্ছেগুলোকে বিদেয় করে দিই। না গেলেই নয় এমন কিছুতেই শুধু যাই। নারীবাদ, মানববাদ ইত্যাদি বিষয়ে বলার জন্য যেতে হয়। তখন আমার বেড়ালটাকে দেখাশোনার ভার কাজের লোক, চেনা লোক, পরিচিত লোক, বন্ধু লোক এদের হাতে দিয়ে যেতে হয়। ভারতে খুব কম লোককে পেয়েছি যারা বেড়াল ভালোবাসে, বা বেড়ালের যত্ন করতে জানে বা একশভাগ ঘরের বেড়ালের জীবনযাপন বোঝে। বাড়িতে কাউকে রেখেই ঠিক শান্তি পাইনি। বাড়ি ফিরে দেখেছি বেড়াল ভুগছে। যারা দেখাশোনার দায়িত্বে ছিল তারা ওকে রাস্তার বেড়ালের সঙ্গে যেমন ব্যবহার করে, তেমন করেছে। আমার বেড়ালের যে টয়লেট অপরিষ্কার থাকা পছন্দ নয়, তার খাবার পানি বদলে বদলে দিতে হয় দিনে দু'বার, পছন্দের মাছ হাজির থাকতে হয় চাওয়ার আগেই, ড্রাইফুড তাজা তাজা দিতে হয়, শীতকালে হিটারের পাশে তার কম্বল চাই, গরমকালে নরম বিছানা আর ঠাণ্ডা হাওয়া চাই, নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া পেলে বারান্দায় তার সূর্যস্নান করা চাই, সকাল বিকেল ফুটবল, হাই জাম্প, এসব খেলা চাই, তা কে বুঝবে! এ বেড়াল তো যেন তেন বেড়াল নয়। এ বেড়ালের টুইটার একাউন্ট আছে। রীতিমত জনপ্রিয় বেড়াল। এ বেড়াল নিয়ে বই লেখা হয়েছে, পত্রপত্রিকায় বিস্তর লেখালেখি হয়েছে, চলচ্চিত্র নির্মাণ হয়েছে। আমাকে বিদেশ বিভুঁইয়ে যেতে হলে আমার বেড়াল রাখতে গিয়ে বাড়িজুড়ে উৎসবের তাণ্ডব চালায় লোকেরা। এ দেশে যারাই আমার কাছাকাছি এসেছে, ঠকাতে বেশির ভাগই খুব ওস্তাদ। আসলে শুরু থেকেই আমার দরজা ছিল সবার জন্য খোলা। যে কেউ আসতো, যে কেউ চাকরি পেতে চাইতো বা বন্ধুত্ব পাতাতে চাইতো, আমার 'না' ছিল না কারো জন্য। অতিথিপরায়ণতা আমার রক্তে। সুতরাং মুগ্ধ হয় সকলেই, জোঁকের মতো সেঁটেও থাকতে চায়। সারাজীবন এ-ই করেছি, ভুল মানুষের সঙ্গে ওঠাবসা করেছি। সঠিক মানুষের সঙ্গে কেন আমার দেখা হয় না, জানি না। বেড়ালটা অনেকটা আমার মানুষ বোঝার লিটমাস। আজও আমি সৎ মানুষের খোঁজে। এ খোঁজা জীবনভর চলবে বলে মনে হয়।

৪. নিউইয়র্কে অসুস্থ ভাই পড়ে আছে। বোনটা তার দেখাশোনা করছে। বোনটা অমানুষিক পরিশ্রম করে। কুড়ি বছর বিদেশে বাস করার পর বলে, দেশেই ভালো ছিল। মানুষ সোনার হরিণের আশায় দেশ ছাড়ে। আমার বোনটা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে, আমার বোন হওয়ার অপরাধে ওর দেশে কোথাও কোনও চাকরি জুটছিল না বলে, দেশে ওকে হুমকি দিচ্ছিল ধর্মের রক্ষকরা। কুড়ি বছর চলে যাওয়ার পর ভুল শোধরানো যায় না। মেয়ে বড় হয়ে গেছে। মেয়ের টানে রয়ে যেতে হয়। আমার বোনই শুধু নয়, হাজারো অভিবাসীর প্রায় একই গল্প। বোনটাকে কোনও সান্ত্বনা আমি দিতে পারি না। জীবন আমাদের ফুরিয়ে যাচ্ছে। কেবল কষ্টে, কেবল সংগ্রামে, কেবল হতাশায়। দুটো তিনটে জীবন হলে স্বস্তি পেতাম। কিন্তু একটাই জীবন। এই একটা জীবনই কাটাতে হচ্ছে জীবনের কোনও রূপ রস গন্ধ আস্বাদন করা ছাড়াই। কে বলে স্বর্গ নরক এই জগতেই! মিথ্যে কথা। এই জগতের বেশির ভাগ অসৎ, ধর্ষক, ঠগবাজ, দুর্নীতিবাজ, খুনি স্বর্গসুখে আছে। যারা সৎ, কর্মঠ, উদার- তাদের বেশির ভাগই ভোগে নরকের যন্ত্রণায়, অভাবে, আর নিরাপত্তাহীনতায়।

বোনের সঙ্গে ইচ্ছে হয় প্রতিদিন কথা বলি। কিন্তু বোন বলে, তার সময় নেই কথা বলার। মন খারাপ হয়ে যায়। আত্মীয়স্বজনহীন জীবন আমি যাপন করছি আজ কুড়ি বছরেরও বেশি। বোনটা তো আমার মায়ের মতো উদার। ও কেন আমার সঙ্গে কথা বলার সময় পায় না! অভিমান হয়। আবার ভাবি, সময় পাবেই বা কী করে! দু'দণ্ড সময় ওর নিজের জন্যই নেই। একটি পুরুষতান্ত্রিক পরিবার তো বাংলাদেশ থেকে মানুষ বহন করে নিয়ে যায় বিদেশে, যে পরিবারে গাধার খাঁটুনি খাটতে হয় মেয়েদের। দেশে থাকলে অন্তত সাহায্য করার কাউকে জুটতো। ওখানে কেউ নেই। স্বামী কাজ করবে, ঘরে ফিরে টিভি দেখবে। স্ত্রী বাইরে কাজ করবে, ঘরে ফিরে ঘরদোর পয়-পরিষ্কার করবে, কাটাবাছা করবে, রান্না করবে, লন্ড্রি করবে, বাজার করবে, বাচ্চা লালন পালন করবে, বাচ্চা কুকুর বেড়াল রাখতে চায়, সুতরাং কুকুর বেড়ালের লালন পালনের ভারও স্ত্রীর ওপর। আমার বোনটা স্ত্রীর দায়িত্ব অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করছে।

আরও একটি দায়িত্ব পালন করছে, সেটি হলো স্বামীর চিৎকার চেঁচামেচি দুর্ব্যাবহার সওয়া। হাজারো মেয়ের তো একই গল্প। মাঝে মাঝে ভালো লাগে ভাবতে যে, আমার গল্প ওরকম নয়। আমার গল্পে দুঃখ আছে, কিন্তু দুঃখটা অন্যরকম। পুরুষতন্ত্রের অত্যাচার আমাকে বাইরে সইতে হয়, ঘরে নয়। ঘরটা পুরুষতন্ত্র থেকে মুক্ত। ঘরে কোনও পুরুষ নেই। আছি আমি আর আমার বেড়াল। আমার বেড়ালটা কিন্তু মেয়ে বেড়াল।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে