শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৫

দৈনন্দিন জীবন

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
দৈনন্দিন জীবন

১. দিল্লিতে বিধানসভা নির্বাচনের হৈ চৈ চলছে। কংগ্রেস মনে হচ্ছে ভারতের রাজনীতি থেকে এখন অনেকটাই আউট। এত শীঘ্র এত বড় দলের এই হাল হয়েছে, কল্পনা করা মুশকিল। প্রতিযোগিতা চলছে ভারতীয় জনতা পার্টি আর আম আদমি পার্টির মধ্যে। কিরণ বেদি আর অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে। কিরণ বেদি অবসরপ্রাপ্ত পুরস্কারপ্রাপ্ত পুলিশ। দুর্নীতিবিরোধী আন্না হাজারের সঙ্গে বসে আন্দোলন করেছিলেন দুর্নীতির বিরুদ্ধে। টিভির বিতর্কে ন্যায়নীতি নিয়ে প্রায়ই বলতে আসেন। একসময় মোদি আর বিজিপির বিরুদ্ধে বলেছেন। তাঁর বিজেপিতে প্রবেশ বেশ চমকে দিয়েছে অনেককে। বিজিপির অঢেল ক্ষমতা এখন। টাকা পয়সা, কর্পোরেট, মিডিয়া সবই বিজেপির হাতের মুঠোয় এখন। শেষ পর্যন্ত কিরণ বেদিও কি ক্ষমতার লোভ করলেন? অরবিন্দ কেজরিওয়ালও ছিলেন নীতি আদর্শের লোক। মূলত কংগ্রেসের দুর্নীতির বিরুদ্ধেই তিনি পথে নেমেছিলেন। গতবার জিতেওছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীনই সরকারবিরোধী ধরনা দিয়েছেন। একসময় আবেগের আতিশয্যে দলবলসহ ছেড়েই দিয়েছিলেন দিল্লির মসনদ। গোপন খায়েস ছিল প্রধানমন্ত্রী হওয়ার। সেই থেকে অরবিন্দ কেজরিওয়াল তাঁর জনপ্রিয়তা হারান। একসময় প্রচণ্ড জনপ্রিয় ছিলেন তিনি দিল্লিতে। এখন তাঁর আর আগের সেই জনপ্রিয়তা নেই। অনেকে বড় বড় নেতা আম আদমি পার্টি ছেড়ে চলেও গেছে। কে জিতবেন? কিরণ বেদি নাকি অরবিন্দ কেজরিওয়াল? আমার মনে হয় কিরণ বেদিই জিতবেন। কারণ কেজরিওয়ালের ওপর থেকে মানুষের আস্থা আসলেই কমে গেছে। আর দিল্লির জন্য কাজ করতে হলে একই দলের সরকার থাকলে সুবিধে হয়, এ কথা মানুষ জানে। কেজরিওয়াল লোক ভালো হতে পারে, তবে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর তিনি আপিসে সময় না কাটিয়ে রাস্তায় সরকারের বিরুদ্ধে ধরনা দিয়ে কাটাবেন বলেই অনেকে আশংকা করছে।

২. ওবামা আসছেন দিল্লিতে রিপাবলিক দিবস পালন করতে। সেদিন দিল্লির আকাশে কোনও উড়োজাহাজ উড়বে না। কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এদিকে যুক্তরাজ্য বলেছে, ভারত সাবধান, আইসিস ভারতে আসছে। আইসিসের আলামত ইতিমধ্যে ভারতে পাওয়া গেছে। সিরিয়া থেকে কিছু ভারতীয় মুসলমান মানুষ মারার ট্রেনিং নিয়ে ফিরে এসেছে ভারতে। ওরা নিশ্চয়ই বসে বসে আঙুল চুষবে না। আইসিসের মনে হচ্ছে শুধু ইরাক আর সিরিয়ায় বসে থাকার কোনও ইচ্ছে নেই। বিশ্ব জয় করার জন্যও বেরিয়ে পড়বে। জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়ার পর আইসিস সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন দেশে পাঠিয়ে দিয়ে সন্ত্রাস সৃষ্টি করা হবে। আমার ইদানীং আশংকা হচ্ছে যে, আমাকে এরা জবাই করবে কোনও একদিন। আমি তাদের পুরোনো শত্রু। টুইটারে আল কায়দা আর আইসিস দু'দলই আমাকে লিখেছে জবাই হওয়ার জন্য আমি যেন তৈরি থাকি। টুইটার ফেসবুকই এদের যোগাযোগের মাধ্যম। এরা তীরের আগায় হুমকি বেঁধে বাড়ি বাড়ি ছোড়ে না।

ভারতে থাকাটা আমার জন্য নিরাপদ নয় জানি। কিন্তু কোনও নিরাপদ দেশে, ইওরোপ বা আমেরিকায় আমার পক্ষে বাস করাও সম্ভব নয়। সোজা কথা, খরচ পোষাতে পারবো না। কিন্তু ভারতে যদিও আমার নিরাপত্তা রক্ষী প্রচুর, তবুও ভয় হয়। এখানকার নিরাপত্তা রক্ষী তো পাশ্চাত্যের নিরাপত্তা রক্ষীদের মতো নিরাপত্তা দেওয়ায় দক্ষ নয়। মাঝে মাঝে মনে হয়, যদি মারেই আমাকে, যেন মাথায় গুলি করে মারে। ছুরি দিয়ে গলা কাটবে, ভাবতেই গা শিউরে ওঠে। না, ছুরি আমার একেবারেই পছন্দ নয়। দু'জন জাপানি লোককে দুপাশে বসিয়ে ছুরি হাতে নিয়ে আইসিসের খুনিরা সেদিন দু'শ মিলিয়ন ডলার চেয়েছে জাপান সরকারের কাছে। জাপান সরকার জানিয়ে দিয়েছে সন্ত্রাসের জন্য তারা কোনও টাকা দেবে না। অতএব, সন্ত্রাসীরা জাপানি লোক দুটোকে জবাই করবে। জবাই করবে আর ধর্মের নামে চিৎকার করবে।

যে মুসলমানরা ইসলামকে শান্তির ধর্ম বলে প্রচার করে, তারা ক'জন আইসিসের হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ করে, আমার খুব জানার ইচ্ছে।

৩. আমার বেড়ালটার জন্য দেশের বাইরে কোথাও যেতে গেলে আমার সাতবার ভাবতে হয়। যাওয়ার ইচ্ছেগুলোকে বিদেয় করে দিই। না গেলেই নয় এমন কিছুতেই শুধু যাই। নারীবাদ, মানববাদ ইত্যাদি বিষয়ে বলার জন্য যেতে হয়। তখন আমার বেড়ালটাকে দেখাশোনার ভার কাজের লোক, চেনা লোক, পরিচিত লোক, বন্ধু লোক এদের হাতে দিয়ে যেতে হয়। ভারতে খুব কম লোককে পেয়েছি যারা বেড়াল ভালোবাসে, বা বেড়ালের যত্ন করতে জানে বা একশভাগ ঘরের বেড়ালের জীবনযাপন বোঝে। বাড়িতে কাউকে রেখেই ঠিক শান্তি পাইনি। বাড়ি ফিরে দেখেছি বেড়াল ভুগছে। যারা দেখাশোনার দায়িত্বে ছিল তারা ওকে রাস্তার বেড়ালের সঙ্গে যেমন ব্যবহার করে, তেমন করেছে। আমার বেড়ালের যে টয়লেট অপরিষ্কার থাকা পছন্দ নয়, তার খাবার পানি বদলে বদলে দিতে হয় দিনে দু'বার, পছন্দের মাছ হাজির থাকতে হয় চাওয়ার আগেই, ড্রাইফুড তাজা তাজা দিতে হয়, শীতকালে হিটারের পাশে তার কম্বল চাই, গরমকালে নরম বিছানা আর ঠাণ্ডা হাওয়া চাই, নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া পেলে বারান্দায় তার সূর্যস্নান করা চাই, সকাল বিকেল ফুটবল, হাই জাম্প, এসব খেলা চাই, তা কে বুঝবে! এ বেড়াল তো যেন তেন বেড়াল নয়। এ বেড়ালের টুইটার একাউন্ট আছে। রীতিমত জনপ্রিয় বেড়াল। এ বেড়াল নিয়ে বই লেখা হয়েছে, পত্রপত্রিকায় বিস্তর লেখালেখি হয়েছে, চলচ্চিত্র নির্মাণ হয়েছে। আমাকে বিদেশ বিভুঁইয়ে যেতে হলে আমার বেড়াল রাখতে গিয়ে বাড়িজুড়ে উৎসবের তাণ্ডব চালায় লোকেরা। এ দেশে যারাই আমার কাছাকাছি এসেছে, ঠকাতে বেশির ভাগই খুব ওস্তাদ। আসলে শুরু থেকেই আমার দরজা ছিল সবার জন্য খোলা। যে কেউ আসতো, যে কেউ চাকরি পেতে চাইতো বা বন্ধুত্ব পাতাতে চাইতো, আমার 'না' ছিল না কারো জন্য। অতিথিপরায়ণতা আমার রক্তে। সুতরাং মুগ্ধ হয় সকলেই, জোঁকের মতো সেঁটেও থাকতে চায়। সারাজীবন এ-ই করেছি, ভুল মানুষের সঙ্গে ওঠাবসা করেছি। সঠিক মানুষের সঙ্গে কেন আমার দেখা হয় না, জানি না। বেড়ালটা অনেকটা আমার মানুষ বোঝার লিটমাস। আজও আমি সৎ মানুষের খোঁজে। এ খোঁজা জীবনভর চলবে বলে মনে হয়।

৪. নিউইয়র্কে অসুস্থ ভাই পড়ে আছে। বোনটা তার দেখাশোনা করছে। বোনটা অমানুষিক পরিশ্রম করে। কুড়ি বছর বিদেশে বাস করার পর বলে, দেশেই ভালো ছিল। মানুষ সোনার হরিণের আশায় দেশ ছাড়ে। আমার বোনটা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে, আমার বোন হওয়ার অপরাধে ওর দেশে কোথাও কোনও চাকরি জুটছিল না বলে, দেশে ওকে হুমকি দিচ্ছিল ধর্মের রক্ষকরা। কুড়ি বছর চলে যাওয়ার পর ভুল শোধরানো যায় না। মেয়ে বড় হয়ে গেছে। মেয়ের টানে রয়ে যেতে হয়। আমার বোনই শুধু নয়, হাজারো অভিবাসীর প্রায় একই গল্প। বোনটাকে কোনও সান্ত্বনা আমি দিতে পারি না। জীবন আমাদের ফুরিয়ে যাচ্ছে। কেবল কষ্টে, কেবল সংগ্রামে, কেবল হতাশায়। দুটো তিনটে জীবন হলে স্বস্তি পেতাম। কিন্তু একটাই জীবন। এই একটা জীবনই কাটাতে হচ্ছে জীবনের কোনও রূপ রস গন্ধ আস্বাদন করা ছাড়াই। কে বলে স্বর্গ নরক এই জগতেই! মিথ্যে কথা। এই জগতের বেশির ভাগ অসৎ, ধর্ষক, ঠগবাজ, দুর্নীতিবাজ, খুনি স্বর্গসুখে আছে। যারা সৎ, কর্মঠ, উদার- তাদের বেশির ভাগই ভোগে নরকের যন্ত্রণায়, অভাবে, আর নিরাপত্তাহীনতায়।

বোনের সঙ্গে ইচ্ছে হয় প্রতিদিন কথা বলি। কিন্তু বোন বলে, তার সময় নেই কথা বলার। মন খারাপ হয়ে যায়। আত্মীয়স্বজনহীন জীবন আমি যাপন করছি আজ কুড়ি বছরেরও বেশি। বোনটা তো আমার মায়ের মতো উদার। ও কেন আমার সঙ্গে কথা বলার সময় পায় না! অভিমান হয়। আবার ভাবি, সময় পাবেই বা কী করে! দু'দণ্ড সময় ওর নিজের জন্যই নেই। একটি পুরুষতান্ত্রিক পরিবার তো বাংলাদেশ থেকে মানুষ বহন করে নিয়ে যায় বিদেশে, যে পরিবারে গাধার খাঁটুনি খাটতে হয় মেয়েদের। দেশে থাকলে অন্তত সাহায্য করার কাউকে জুটতো। ওখানে কেউ নেই। স্বামী কাজ করবে, ঘরে ফিরে টিভি দেখবে। স্ত্রী বাইরে কাজ করবে, ঘরে ফিরে ঘরদোর পয়-পরিষ্কার করবে, কাটাবাছা করবে, রান্না করবে, লন্ড্রি করবে, বাজার করবে, বাচ্চা লালন পালন করবে, বাচ্চা কুকুর বেড়াল রাখতে চায়, সুতরাং কুকুর বেড়ালের লালন পালনের ভারও স্ত্রীর ওপর। আমার বোনটা স্ত্রীর দায়িত্ব অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করছে।

আরও একটি দায়িত্ব পালন করছে, সেটি হলো স্বামীর চিৎকার চেঁচামেচি দুর্ব্যাবহার সওয়া। হাজারো মেয়ের তো একই গল্প। মাঝে মাঝে ভালো লাগে ভাবতে যে, আমার গল্প ওরকম নয়। আমার গল্পে দুঃখ আছে, কিন্তু দুঃখটা অন্যরকম। পুরুষতন্ত্রের অত্যাচার আমাকে বাইরে সইতে হয়, ঘরে নয়। ঘরটা পুরুষতন্ত্র থেকে মুক্ত। ঘরে কোনও পুরুষ নেই। আছি আমি আর আমার বেড়াল। আমার বেড়ালটা কিন্তু মেয়ে বেড়াল।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন