শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০১৫

রাঙামাটিতে মেডিকেল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পাহাড়ে শিক্ষিত বাঙালির পুনর্বাসন প্রকল্প

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
রাঙামাটিতে মেডিকেল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পাহাড়ে শিক্ষিত বাঙালির পুনর্বাসন প্রকল্প

এটা সবার জানা, ষাট-সত্তরের দশকে পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসীরা তাদের অধিকার আদায়ে যে আন্দোলন শুরু করেছিলেন তার অন্যতম হাতিয়ার ছিল শিক্ষা। আদিবাসী অধিকারের অবিসংবাদিত নেতা এম এন লারমা জন্মেছিলেন পশ্চাৎপদ ও ঘুণেধরা জুম্ম সমাজের সাধারণ একটি পরিবারে; কিন্তু এই পরিবারটি রক্ষণশীল, পরনির্ভরশীল ও সামন্ত নেতৃত্বের বিরোধিতা করে পার্বত্য চট্টগ্রামের জুম্ম জনগণের অধিকার রক্ষায় সাহসী ভূমিকা রাখেন; অধিকার আদায়ের সংগ্রাম ও জুম্ম যুবশক্তিকে সুশিক্ষায় উদ্বুদ্ধ ও প্রচারের আন্দোলন শুরু হয় তাদের নেতৃত্বেই; তিনি সে সময় জুম্ম ছাত্র-যুবসমাজের কাছে 'গ্রামে চল' স্লোগান তুলে ধরেন। শতাব্দী প্রাচীন শাসনে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা নিদ্রামগ্ন সমাজে ব্যাপক শিক্ষার প্রসার না ঘটলে জুম্ম জনগণকে অধিকারসচেতন করা সম্ভব নয় বলে তিনি ঐতিহাসিক দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। গ্রামে গ্রামে গিয়ে স্কুল প্রতিষ্ঠা করে সাধারণের মাঝে শিক্ষার প্রসার ঘটানোর আহ্বান জানান তিনি। তার সেই যুগান্তকারী আহ্বানে সাড়া দিয়ে শিক্ষিত যুবসমাজের অনেকেই গ্রামের স্কুলে শিক্ষকতা পেশায় নিজেদের আ ত্মনিয়োগ করেন। তারা একাধারে শিক্ষকতা ও রাজনৈতিক সংগঠনের কাজ চালিয়ে যেতে থাকেন। আদিবাসী অধিকার আন্দোলনকে 'মাস্টার আন্দোলন' নামে চিহ্নিত করা হতো। এন লারমা নিজে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন; তার ভাই জনসংহতি সমিতির বর্তমান সভাপতি সন্তু লারমাও ছিলেন প্রধান শিক্ষক। এ ছাড়া অন্যান্য নেতা যেমন- রামকিশোর চাকমা, ভবতোষ দেওয়ান, প্রীতিকুমার চাকমা, গৌতম চাকমা, সুধাসিন্ধু খীসা, রূপায়ণ দেওয়ান, মঙ্গলকুমার চাকমা, জ্যোতিপ্রভা লারমা- এরাও শিক্ষকতা ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সমান্তরালে চালিয়ে গেছেন।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, একসময়কার শিক্ষা আন্দোলন যারা করেছেন তারা কিংবা তাদের উত্তরসূরিরা কেন এখন মেডিকেল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরোধিতা করছেন। তাদের এই অবস্থানকে বুঝতে হবে পাহাড়ের বিশেষ রাজনৈতিক বাস্তবতার নিরিখে। কেননা চাপিয়ে দেওয়া সেটেলমেন্ট প্রক্রিয়ায় গেল ২৪-২৫ বছর ধরে জ্যামিতিক হারে পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালিদের বসতি স্থাপনের প্রকল্প চলছে; প্রধানত শিক্ষাবঞ্চিত প্রান্তিক বাঙালিদেরই পাহাড়ে পুনর্বাসন করা হতো; আর রাঙামাটিতে মেডিকেল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের মাধ্যমে এখন শিক্ষিত বাঙালিদের পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে।

তাদের বিরোধিতার আরও কারণ হলো, সরকার পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সঙ্গে কোনোরূপ আলোচনা ও পরামর্শ ব্যতিরেকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেল কলেজ স্থাপনেরও উদ্যোগ নেয়। তারা বলতে চেয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ স্থাপন নিঃসন্দেহে জনমুখী উদ্যোগ কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, জুম্ম অধ্যুষিত একটি বিশেষ শাসিত অঞ্চলে এই বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে পার্বত্যাঞ্চলের স্বতন্ত্র বিশেষ প্রেক্ষাপট কতটুকু বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে? পার্বত্য চট্টগ্রামের বিশেষ শাসনব্যবস্থা, স্বাতন্ত্র্যতা, জাতিবৈচিত্র্যতা, পশ্চাৎপদতা, ভূমি সমস্যা ইত্যাদি প্রেক্ষাপটের কথা বিবেচনা করে বিশ্ববিদ্যালয়-মেডিকেল কলেজ পরিচালনা বোর্ড গঠন, ছাত্রছাত্রী ভর্তি, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ- এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আইনে বা নীতিমালায় কতটুকু আমলে নেওয়া হয়েছে? বিশ্ববিদ্যালয়-মেডিকেল কলেজ স্থাপন করার মতো পার্বত্যবাসীর রাজনৈতিক-সামাজিক-শিক্ষাগত অবস্থা অনুকূল কিনা তাও বিবেচ্য বিষয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম সম্পর্কে কোনো আইন প্রণয়নের বেলায় আঞ্চলিক পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট পার্বত্য জেলা পরিষদের সঙ্গে আলোচনা ও পরামর্শক্রমে প্রণয়নের যে সংবিধিবদ্ধ বাধ্যবাধকতা রয়েছে সরকার উক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ স্থাপনের ক্ষেত্রে উক্ত বিধানের কোনো তোয়াক্কাই করেনি; দেশে বিদ্যমান অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রেও একই ধরনের আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। এই আইনের ৫ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, যে কোনো জাতি, ধর্ম, গোত্র এবং শ্রেণির পুরুষ ও নারীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় উন্মুক্ত থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে আদিবাসী ও স্থানীয় ছাত্রছাত্রীদের জন্য আসন সংরক্ষণের কোনো বিধান বিশ্ববিদ্যালয় আইনে উল্লেখ করা হয়নি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্বাতন্ত্র্যমণ্ডিত বিশেষ অঞ্চলের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন স্থানীয় ছাত্রছাত্রীদের জন্য সংরক্ষিত থাকে। প্রস্তাবিত রাঙামটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে নির্বাহী পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে স্থানীয় অধিবাসীদের জন্য সংরক্ষণের কোনো বিধান উল্লেখ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাহী সংস্থা 'রিজেন্ট বোর্ড' গঠনেও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ ও তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রতিনিধিত্ব তথা জুম্ম ও স্থায়ী অধিবাসীদের থেকে সদস্য নিয়োগের সুনির্দিষ্ট কোনো বিধান রাখা হয়নি।

এ ছাড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেল কলেজের মতো সর্বোচ্চ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থীর জোগান দেওয়ার মতো পার্বত্যবাসীর অর্থনৈতিক-সামাজিক-শিক্ষাগত ভিত্তি এখনো গড়ে ওঠেনি। এখানে ৯০ ভাগের অধিক আসনে অন্য জেলার বাঙালি ছাত্রছাত্রীরাই ভর্তি হয়ে থাকবে। তার উদাহরণ কাপ্তাই সুইডেন পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট। পার্বত্য চট্টগ্রামে শিক্ষা প্রসারে এটি স্থাপিত হলেও বর্তমানে ৯০ ভাগের অধিক ছাত্রছাত্রী বাইরের জেলার। এ ছাড়া শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে একই অবস্থা সৃষ্টি হবে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়-মেডিকেল কলেজ হয়ে দাঁড়াবে বহিরাগতদের অনুপ্রবেশ কেন্দ্র এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তিতে স্বীকৃত পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি অধ্যুষিত অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য ও মর্যাদাকে মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন করবে। পার্বত্য চট্টগ্রামে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বহিরাগতদের ক্রমাগত অভিবাসন ও ভূমি বেদখল হওয়ার কারণে জুম্মদের জীবন-জীবিকা, পেশা ও ভূমি সংকট অত্যন্ত প্রকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেল কলেজ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে পার্বত্য অঞ্চলের অধিবাসীদের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বিরাজমান সমস্যাদি আরও জটিলতর হবে। এটা জুম্ম ও স্থানীয় অধিবাসীদের নিজস্ব জায়গা-জমি ও বসতবাটি থেকে উচ্ছেদকরণ ত্বরান্বিত করবে, যা সংবিধান ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিধানাবলির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তিতে চাকরি ও উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সমপর্যায়ে না পেঁৗছা পর্যন্ত পাহাড়িদের জন্য সরকারি চাকরি ও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোঠা ব্যবস্থা বহাল রাখা, উপরোক্ত লক্ষ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাহাড়ি ছাত্রছাত্রীদের জন্য অধিকসংখ্যক বৃত্তি প্রদান করা, বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ ও গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় বৃত্তি প্রদান করার বিধান রয়েছে। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রসার ও উন্নয়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি-উত্তরকালেও উল্লেখযোগ্য কোনো উন্নতি সাধিত হয়নি। তিন পার্বত্য জেলায় তিনটি সরকারি কলেজ রয়েছে এবং এসব কলেজে মাত্র কতিপয় বিষয়ে অনার্স পড়ার সুয়োগ রয়েছে। শিক্ষক সংখ্যা অত্যন্ত কম। সরকারি কলেজসমূহে শিক্ষার উপকরণসহ শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের আবাসনের সমস্যা প্রকটভাবে বিদ্যমান। এ ছাড়া তিন পার্বত্য জেলার বেসরকারি কলেজসহ পার্বত্য অঞ্চলের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাক্ষেত্রে নানাবিধ সমস্যাও রয়েছে। তাই এই মুহূর্তে বিদ্যমান বাস্তবতায় আদিবাসীদের অধিকার ও অস্তিত্বকে বিপন্ন করে এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে অনিশ্চিত রেখে সরকারের এই উদ্যোগ অত্র এলাকার জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য ও বাস্তবসম্মত হবে না বলেই পাহাড়িরা মনে করছেন। বরং দরকার তিন পার্বত্য জেলায় বিদ্যমান তিনটি সরকারি কলেজে অধিকসংখ্যক বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু করা, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজে আদিবাসী জুম্ম ছাত্রছাত্রীদের জন্য অধিকতর কোঠা বরাদ্দ করা, পার্বত্য চট্টগ্রামে প্যারা-মেডিকেল ইনস্টিটিউট স্থাপন, পার্বত্যাঞ্চলের শিক্ষা উন্নয়নে অধিকতর অর্থ বরাদ্দ করা ইত্যাদি।

জানা তথ্য বলে, ১৯৪৭ সালেও পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসী ও বাঙালি জনসংখ্যার অনুপাত ছিল ৯৩ ঃ ০৭; আর এখন এসে আদিবাসী ঃ বাঙালি অনুপাত দাঁড়িয়েছে ৫৫ ঃ ৪৫। এভাবে চললে আগামী ১০ বছরে আদিবাসীরা পাহাড়ে সংখ্যালঘু হয়ে যাবে আর ২০ বছর পরে হয়তো হয়ে যাবে সংখ্যাশূন্য। পার্বত্য চট্টগ্রামে পুনর্বাসিত বাঙালিদের প্রধানত সেনানিবাস ও শহরাঞ্চলের কাছাকাছি এলাকায় বসতির ব্যবস্থা করা হয়; এর ফলে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলার বিভিন্ন পৌরসভার মেয়র নির্বাচনে বাঙালিরাই নির্বাচিত হয়। এই ডেমোগ্র্যাফিক রাজনীতির কারণে আদিবাসীরা তাদের ভিতর থেকে নিজেদের মেয়র/নেতা নির্বাচনে ব্যর্থ হচ্ছে; বলা হয় যাদের জন্য উন্নয়ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় তাদের অংশগ্রহণ থাকতে হবে কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে তা হচ্ছে না। খুব নীরবে আদিবাসীদের কোণঠাসা করার সব আয়োজন সেখানে চলছে। এটা বন্ধ হওয়া দরকার।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ,

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ই-মেইল [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর
বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার
ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে যুক্তরাজ্য ও ইইউ
রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে যুক্তরাজ্য ও ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের খসড়া সংশোধনের সিদ্ধান্ত
রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের খসড়া সংশোধনের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের প্রচারে গিয়ে পরিচয়, বিয়ে করলেন দুই ব্রিটিশ এমপি
ভোটের প্রচারে গিয়ে পরিচয়, বিয়ে করলেন দুই ব্রিটিশ এমপি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে সময় দরকার: ফাওজুল কবির
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে সময় দরকার: ফাওজুল কবির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি পর্যালোচনায় ১৪ সদস্যের ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি পর্যালোচনায় ১৪ সদস্যের ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় গাঁজাসহ যুবক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় গাঁজাসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার ১
ফরিদপুরে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নানা অনিয়মের অভিযোগ, দুদকের অভিযান
নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নানা অনিয়মের অভিযোগ, দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার
আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে মৎস্য ভবনের সামনে অবরোধ করেছেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে মৎস্য ভবনের সামনে অবরোধ করেছেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনা-মোংলা মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
খুলনা-মোংলা মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেন থেকে ছোড়া ড্রোন প্রতিহতের দাবি ইসরায়েলের
ইয়েমেন থেকে ছোড়া ড্রোন প্রতিহতের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার
তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পছন্দের নারী’র কাছে যেতে মৃত্যুর নাটক, অতঃপর…
‘পছন্দের নারী’র কাছে যেতে মৃত্যুর নাটক, অতঃপর…

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স
ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট
বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক
লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক

নগর জীবন

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আঁকাবাঁকা বাসের জটলা
আঁকাবাঁকা বাসের জটলা

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন
অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন

মাঠে ময়দানে

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

সম্পাদকীয়

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম