শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০১৫

বেগম জিয়ার গেট খোলা থাকলে কী এমন ক্ষতি হতো

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
বেগম জিয়ার গেট খোলা থাকলে কী এমন ক্ষতি হতো

এ ক'দিনের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় বিরোধী নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর আকস্মিক অকাল মৃত্যু। স্বাধীনতার বছরখানেক আগে কোকোর জন্ম। নিশ্চয়ই মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের খুব কষ্ট করতে হয়েছে। রণাঙ্গনে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে সুন্দর সম্পর্ক গড়ে ওঠায় স্বাধীনতার পর অনেকবার তার বাড়ি গেছি, তিনিও আমার বাড়ি এসেছেন। আসলে মুক্তিযুদ্ধ ঝট করেই আমাকে বড় বানিয়ে দিয়েছিল। তাই তখন অনেকের সান্নিধ্য পেয়েছি, পেয়েছি বন্ধুত্ব। এখন মুক্তিযুদ্ধ নেই, মুখে বললেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাও তেমন নেই। চারদিকে নীতিহীন কেমন যেন এক থমথমে হতাশা ভাব। মানুষের প্রতি মানুষের সহানুভূতি, মমত্ব কেমন যেন শূন্যের কোঠায় চলে গেছে। গত শনিবার সারা দিন ছিলাম বাইরে বাইরে, বনে-বাদাড়ে। সভ্য জগতের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ ছিল না। তাই কোকোর মৃত্যু সংবাদ কয়েক ঘণ্টা পরে পেয়েছি। বহুদিন পর সখীপুরের কালিয়ায় একটা জনসভা ছিল। শীতের মৌসুমে বেশ লোক হয়েছিল। কিন্তু সভায় বক্তৃতা করতে পারিনি। কোকোর মৃত্যু আমাকে বড় বেশি নাড়া দিয়েছে। স্বাধীনতার পর কোকোকে অনেকবার কোলে পিঠে নিয়েছি। সেই ছেলে আমাকে পিছে ফেলে চলে গেল। কতবার কত জায়গায় কতভাবে বলার চেষ্টা করেছি, আসার একটা নিয়ম থাকলেও কার আগে কে যাবে তার কোনো নিয়ম নেই। আরাফাত রহমান কোকোর ক্ষেত্রেও তাই হলো। খুবই বেদনাহত ভারাক্রান্ত বুকে সভায় গিয়েছিলাম। দু'কথা না বললে লোকজন বিরক্ত হবে, ব্যথা পাবে তাই প্রথমেই বিএনপির নেতা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর আত্দার শান্তি কামনায় সবাইকে এক মিনিট নীরবতা পালনের আহ্বান জানিয়েছিলাম। সখীপুরের মানুষ আগাগোড়াই আমাকে ভালোবাসে। তাই একটি মানুষও ছিল না যে, দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেনি। আমি বিএনপি করি না, বিএনপি জোটেরও কেউ নই। তাই বিএনপির নেতার ছেলের মৃত্যুতে প্রকাশ্য জনসভায় শোক প্রকাশে দু'চারজন আবার অবাক বিস্মিতও হয়েছে। কিন্তু আমাদের মনে হয়েছে, দলাদলি হানাহানির বাইরেও মানবতা মনুষ্যত্ব বলে একটা কিছু থাকে। আমরা তারই প্রমাণ দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এটা আমরা কাউকে দেখাতে করিনি বরং আত্দিক তাগিদে করেছি। সভায় বলেছিলাম, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা পুত্রহারা শোকাতুর একজন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে না হোক একজন মা হিসেবে সমবেদনা জানাতে এখনই তার বাড়ি যান। সঙ্গে সঙ্গে এও বলেছিলাম, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার অনুরোধ রাখবেন কিনা জানি না। কিন্তু তার বাবা বেঁচে থাকলে তিনি অবশ্যই আমার অনুরোধ রক্ষা করতেন। সভা শেষে ফেরার পথে হঠাৎই শুনলাম, তিনি বিরোধী দলের নেত্রীর বাড়ি যাচ্ছেন। ঘরে ফিরে টিভিতে দেখলাম, গুলশানে বেগম খালেদা জিয়ার বাড়ির আশপাশে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা রক্ষীতে সয়লাব হয়ে গেছে। রাত সাড়ে ৮টায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পৌঁছলেন বিরোধী দলের নেত্রীর গেটে। অবাক কাণ্ড, গেট বন্ধ। এতদিন সরকার বন্ধ করেছিল বাইরে থেকে, এবার বিএনপি বন্ধ করেছে ভিতর থেকে। ‘Tit for tat’- ইটকা জবাব পাত্থরছে দে দিয়া। কী অবাক বিস্ময়ের ব্যাপার! পৃথিবীর আর কোনো দেশে এমন সভ্যতা-ভব্যতার অভাব হবে কিনা জানি না। কিন্তু লাখ লাখ মানুষের রক্তে অর্জিত দেশে আমাদের এসব মুখ বুজে সহ্য করতে হচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পুত্রহারা এক মাকে সান্ত্বনা দিতে গিয়েছিলেন, এ জন্য অবশ্যই তিনি জাতির কাছে এর মূল্য পাবেন। কিন্তু গেট বন্ধ রেখে যে অসৌজন্যতার পরিচয় প্রধান বিরোধী দল দিয়েছে তার মাশুলও তাদের গুনতে হবে। শান্ত স্বভাবের শিমুল বিশ্বাসকেও সেদিন উত্তেজিত দেখেছি? তিনি বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়াকে ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছিল। তাই তার অনুমতি নিতে পারেননি বলে গেট খোলা যায়নি। কোনো ভদ্রলোকের বাড়িতে কেউ গেলে অতিথিকে সম্মান করে বাড়িতে নিয়ে বসানো হয়। সে কাজটি তারা অনায়াসে করতে পারতেন। বেগম খালেদা জিয়া ঘুমিয়ে ছিলেন, ঘুমন্ত খালেদা জিয়াকেই এক ঝলক দেখিয়ে দিতে পারতেন, সেটাই যথার্থ যুক্তিযুক্ত হতো। আমরা হাসপাতালের I.C.U. তে কত মুমূর্ষু রোগীকে কাচের পর্দার আড়াল থেকে দেখে থাকি। একটা দেশের পোড়খাওয়া প্রধানমন্ত্রী, তিনি অবশ্যই বুঝতে পারতেন পুত্রহারা মায়ের কী অবস্থা। শুনেছি, পিতার কাঁধে পুত্রের লাশ হিমালয়ের চেয়েও ভারী। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়, বিধবা মায়ের কাছে সন্তানের শোক তার চেয়েও ভয়াবহ ভারী। সারা দুনিয়ার ভর বুকে চেপে বসলেও মা অত ব্যথা পান না, যতটা পুত্র শোকে কাতর মা পান। তাই ঘুমন্ত খালেদা জিয়াকে দেখিয়ে দিলে কারও কোনো ক্ষতি হতো না। আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও তো একজন মা, বেগম খালেদা জিয়ার মতোই একজন মহিলা।

তাহলে এখানেও কি রাজনীতি? আর যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে কিসের রাজনীতি? কার স্বার্থে এমন রাজনীতি? দুজন মহীয়সী নারী একত্রিত হলে, তারা যদি দেশের কল্যাণে এক হন তাহলে যারা তাদের এমন জঘন্যভাবে বিভক্ত রেখে ফায়দা লুটছে তারা সর্বস্বান্ত হয়ে যাবেন সে জন্য এত ষড়যন্ত্র? হতেও পারে। আমরা সাদা চোখে তো আর সব কিছু দেখতে পাই না। দুরবিনে যা দেখা যায় তা তো বিশেষজ্ঞরা দেখেন। সাধারণ মানুষ সেখানে লাচার। কালিয়ার সভাতেই বেগম খালেদা জিয়াকে বলেছিলাম, পুত্রের মৃত্যুর ব্যথা স্মরণ করে সাধারণ মানুষের ব্যথা, জাতীয় ব্যথা উপলব্ধি করে অবরোধ প্রত্যাহার করুন। সাধারণ মানুষ জ্বলে-পুড়ে খাক হয়ে যাচ্ছে। দিন এনে যারা দিন খায় তারা শেষ হয়ে যাচ্ছে। বহির বাণিজ্যে ধস নেমেছে। পণ্যমূল্যের চেয়ে পরিবহন মূল্য বেশি, কোথায় মানুষ দাঁড়াবে? দয়া করুন, দয়া করুন, আল্লাহর ওয়াস্তে দয়া করুন। কেউ শুনে না, সবাই ক্ষমতার নেশায় উন্মাদ। দেশটা যে শুধু দুই নেত্রীর নয়, কিংবা আওয়ামী লীগ-বিএনপির নয়, দেশটা যে ১৬ কোটি মানুষের কেন যেন নেতানেত্রীরা একবারও ভাবতে চান না। বিরোধী দলের নেত্রীর ছোট ছেলের আকস্মিক মৃত্যুর দিনেও গুলশানের কার্যালয় থেকে আন্দোলনের কথা না বলে বিএনপি থাকতে পারেনি, এটা কেমন কথা? অন্তত শনিবারের দিনটা তো আন্দোলন-সংগ্রামের কথা না বলেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা চোখের পানি ফেলতে পারতেন। তাতে আর কিছু না হোক ঝাপসা চোখ কিছুটা পরিষ্কার হতো, তাতে বিবেকও জাগ্রত হতে পারত। কারও বাড়ি কিংবা অফিসের সামনে ইট-পাথর-বালিভর্তি ট্রাক ফেলে অবরোধ করে রাখা যেমন যুক্তিযুক্ত নয়, ঠিক তেমনি কাউকে শোক জানাতে গেলে তাকে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়াও খুব একটা সম্মানের কাজ নয়। আবার এক নির্বোধ পুলিশ ওই একই দিনে বেগম জিয়ার নামে মামলা দিয়েছে। বুদ্ধিমান একদিন পরে দিতে পারত না?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বামী, প্রিয় দুলাভাই ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুতে সমবেদনা জানাতে আমরা স্বামী-স্ত্রী হেয়ার রোডে গিয়েছিলাম। সেদিনও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে আমরা ঢুকতে পারিনি, অনুমতি মেলেনি। অথচ যারা এক সময় আমার বোসকা বোসকি টানত তাদের যে ক'জন এখনো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে আছে তারা নির্বিবাদে আসা-যাওয়া করছিল। হেয়ার রোড থেকে গিয়েছিলাম সুধা সদনে। অনেকের ধারণা সুধা সদন তার মায়ের নামে। আসল সত্য তা নয়। দুলাভাই ড. ওয়াজেদ মিয়ারই আরেক নাম সুধা মিয়া। সুধা সদনের গেটও বন্ধ ছিল। চলে এসেছিলাম। ঘণ্টাখানেক পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভবন থেকে ফোন আসে, আপনি শোকবইয়ে স্বাক্ষর করতে সুধা সদনে গিয়েছিলেন। কেউ ছিল না তাই স্বাক্ষর করতে পারেননি। এখন থেকে যে কোনো সময় সুধা সদনের শোকবইয়ে আপনি স্বাক্ষর করতে পারেন। মন ভালো ছিল না, বিক্ষোভ ভরা মন নিয়ে আর যেতে ইচ্ছা করেনি। কিন্তু আমার সাদামাটা স্ত্রী বাধ্য করেছিল সুধা সদনে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করতে। মনে হয় সেদিন আমাদের সঙ্গেও অমন করা ভালো হয়নি।

'৭২ সালের কোনো একদিনের কথা। নতুন দেশ, নতুন স্বপ্ন। সবার মধ্যেই এক অনাবিল সৃষ্টির আনন্দ। ঠিক সেই সময় মজলুম জননেতা মওলানা আবদুুল হামিদ খান ভাসানী মতিঝিলের ন্যাপ অফিসে অনশন করেছিলেন। এখনকার মতো তখন নেতানেত্রীরা হৃদয়হীন ছিলেন না। জনগণের মধ্যেও ন্যায়-অন্যায়ের বাছ-বিচার ছিল। হুজুর মওলানা ভাসানী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাকে একই রকম স্নেহ এবং বিশ্বাস করতেন। পত্রিকায় খবর দেখেই ছুটে গিয়েছিলাম হুজুরের কাছে ন্যাপ অফিসে। তখন কাজী জাফর আহমেদ ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক। কেবল দেশ স্বাধীন হয়েছে, আমাকে নিয়ে চারদিকে এক দারুণ আগ্রহ। দোতলা বা তিন তলায় উঠতেই শত শত লোকের মধ্যে 'কাদের সিদ্দিকী, কাদের সিদ্দিকী' একটা সাড়া পড়েছিল। হুজুরের কান পর্যন্ত যেতে বেশি সময় লাগেনি। কাদরি এসেছে শুনে আশরাফ গিরানীকে দরজার মুখ থেকে আমাকে নিয়ে যেতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। ঘরে ঢুকেই হুমড়ি খেয়ে পড়েছিলাম। কান্নায় বুক ভেসে গিয়েছিল। সে কান্নার জন্য চোখে গ্লিসারিন মাখতে হয়নি, চোখের পানির জন্য বুকের ব্যথাই যথেষ্ট ছিল। সত্যিই নিজেকে ধরে রাখতে পারছিলাম না। তাকে বারবার অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেছিলাম। অনশনে তিনি মারা গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে। ওই অবস্থাতেও আমার মাথায় হাত বুলিয়ে সান্ত্বনা দিয়েছিলেন। ন্যাপ অফিস থেকে গিয়েছিলাম গণভবনে। নেতাকে বলেছিলাম, আপনি গেলেই হুজুরের অনশন ভাঙা সম্ভব। তিনি কিছুটা উত্তেজিত হয়ে বলছিলেন, 'আমি গিয়েছিলাম, আমাকে বসতে পর্যন্ত দেয়নি। কাজী জাফর আমার বসার চেয়ারটা পর্যন্ত সরিয়ে নিয়েছে।' আমি জানতাম না, আমার আগে বঙ্গবন্ধু গিয়েছিলেন। কাজী জাফর আহমেদ বঙ্গবন্ধুর সামনে থেকে চেয়ার সরিয়ে নিয়েছিলেন এ কথা নিয়ে অনেকবার আলোচনা হয়েছে। জাফর ভাই একজন প্রবীণ সংগ্রামী নেতা। এক সময় তাকে টুঙ্গির মুকুটহীন সম্রাট হিসেবে বিবেচনা করা হতো। তিনি চেয়ার নিয়েছিলেন কি নেননি আমি দেখিনি, বঙ্গবন্ধু উত্তেজিত হয়ে যা বলেছিলেন তাই আমি ব্যক্ত করেছি। জাফর ভাই এ নিয়ে আমাকে বুঝাতে চেয়েছেন। আমি নিজেও জানি, সেই আমলের রাজনীতিতে বিরোধিতা ছিল, কিন্তু কোনো বেয়াদবি ছিল না। বেগম খালেদা জিয়ার অফিসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ঢুকতে না দেওয়া রাজনৈতিক শিষ্টাচারের মধ্যে পড়ে না। যে যতই বলাবলি করুন, এক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীই জয়ী হয়েছেন। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে নিদারুণ পরাজয়ের পর মা হিসেবে, রাজনৈতিক নেতা হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এটাই প্রথম বিজয়। দেশের মানুষ আশা করেছিল, দুই মায়ের সাক্ষাতে দেশ যে জ্বলে-পুড়ে খাক হচ্ছে তা কিছুটা কমবে। কিন্তু তা না হয়ে তুষের আগুন আরও জ্বলে উঠেছে।

ভাষার মাস ফেব্রুয়ারি। ২ তারিখ থেকে এসএসসি পরীক্ষা। আমরা যখন মেট্রিক দিয়েছিলাম তখন পরীক্ষার সময় দেশময় একটা সাড়া পড়ে যেত। কিন্তু এখন এসএসসি, এইচএসসি পরীক্ষা কবে আসে কবে যায় অনেকেই খবর রাখে না। কিন্তু তবু এসএসসি, এইচএসসি ছাত্রজীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। সবাই চিন্তিত ছেলেমেয়েরা ঠিকভাবে পরীক্ষা দিতে পারবে কিনা, নাকি তখনো অবরোধ থাকবে। মাছের মায়ের যেমন পুত্র শোক নেই, আজকালকার নেতানেত্রীদেরও দেশের মানুষের প্রতি কোনো মায়া-মমতা নেই। বিরোধী দলের নেত্রী তার পুত্র শোকে মুহ্যমান। তার এই শোক থেকেও তো দেশের পুত্রহারা মায়েদের ব্যথা অনুভব করতে পারেন। দুজন বসে আমাদের এ জ্বলন্ত আগুন থেকে মুক্তি দিতে পারেন। দেশের আপামর জনসাধারণ চায়, দুই দল বা দুই নেত্রী আর দেরি না করে মুখোমুখি বসুন। দেশবাসীকে এই চরম দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা করুন। আমি আবারও আরাফাত রহমান কোকোর আকস্মিক অকাল মৃত্যুতে গভীর মর্মবেদনা ব্যক্ত করছি এবং পরম করুণাময় আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের কাছে তার আত্দার মাগফিরাত এবং বেগম খালেদা জিয়াসহ তার পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি কামনা করছি।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন