শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০১৫

বেগম জিয়ার গেট খোলা থাকলে কী এমন ক্ষতি হতো

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
বেগম জিয়ার গেট খোলা থাকলে কী এমন ক্ষতি হতো

এ ক'দিনের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় বিরোধী নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর আকস্মিক অকাল মৃত্যু। স্বাধীনতার বছরখানেক আগে কোকোর জন্ম। নিশ্চয়ই মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের খুব কষ্ট করতে হয়েছে। রণাঙ্গনে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে সুন্দর সম্পর্ক গড়ে ওঠায় স্বাধীনতার পর অনেকবার তার বাড়ি গেছি, তিনিও আমার বাড়ি এসেছেন। আসলে মুক্তিযুদ্ধ ঝট করেই আমাকে বড় বানিয়ে দিয়েছিল। তাই তখন অনেকের সান্নিধ্য পেয়েছি, পেয়েছি বন্ধুত্ব। এখন মুক্তিযুদ্ধ নেই, মুখে বললেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাও তেমন নেই। চারদিকে নীতিহীন কেমন যেন এক থমথমে হতাশা ভাব। মানুষের প্রতি মানুষের সহানুভূতি, মমত্ব কেমন যেন শূন্যের কোঠায় চলে গেছে। গত শনিবার সারা দিন ছিলাম বাইরে বাইরে, বনে-বাদাড়ে। সভ্য জগতের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ ছিল না। তাই কোকোর মৃত্যু সংবাদ কয়েক ঘণ্টা পরে পেয়েছি। বহুদিন পর সখীপুরের কালিয়ায় একটা জনসভা ছিল। শীতের মৌসুমে বেশ লোক হয়েছিল। কিন্তু সভায় বক্তৃতা করতে পারিনি। কোকোর মৃত্যু আমাকে বড় বেশি নাড়া দিয়েছে। স্বাধীনতার পর কোকোকে অনেকবার কোলে পিঠে নিয়েছি। সেই ছেলে আমাকে পিছে ফেলে চলে গেল। কতবার কত জায়গায় কতভাবে বলার চেষ্টা করেছি, আসার একটা নিয়ম থাকলেও কার আগে কে যাবে তার কোনো নিয়ম নেই। আরাফাত রহমান কোকোর ক্ষেত্রেও তাই হলো। খুবই বেদনাহত ভারাক্রান্ত বুকে সভায় গিয়েছিলাম। দু'কথা না বললে লোকজন বিরক্ত হবে, ব্যথা পাবে তাই প্রথমেই বিএনপির নেতা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর আত্দার শান্তি কামনায় সবাইকে এক মিনিট নীরবতা পালনের আহ্বান জানিয়েছিলাম। সখীপুরের মানুষ আগাগোড়াই আমাকে ভালোবাসে। তাই একটি মানুষও ছিল না যে, দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেনি। আমি বিএনপি করি না, বিএনপি জোটেরও কেউ নই। তাই বিএনপির নেতার ছেলের মৃত্যুতে প্রকাশ্য জনসভায় শোক প্রকাশে দু'চারজন আবার অবাক বিস্মিতও হয়েছে। কিন্তু আমাদের মনে হয়েছে, দলাদলি হানাহানির বাইরেও মানবতা মনুষ্যত্ব বলে একটা কিছু থাকে। আমরা তারই প্রমাণ দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এটা আমরা কাউকে দেখাতে করিনি বরং আত্দিক তাগিদে করেছি। সভায় বলেছিলাম, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা পুত্রহারা শোকাতুর একজন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে না হোক একজন মা হিসেবে সমবেদনা জানাতে এখনই তার বাড়ি যান। সঙ্গে সঙ্গে এও বলেছিলাম, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার অনুরোধ রাখবেন কিনা জানি না। কিন্তু তার বাবা বেঁচে থাকলে তিনি অবশ্যই আমার অনুরোধ রক্ষা করতেন। সভা শেষে ফেরার পথে হঠাৎই শুনলাম, তিনি বিরোধী দলের নেত্রীর বাড়ি যাচ্ছেন। ঘরে ফিরে টিভিতে দেখলাম, গুলশানে বেগম খালেদা জিয়ার বাড়ির আশপাশে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা রক্ষীতে সয়লাব হয়ে গেছে। রাত সাড়ে ৮টায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পৌঁছলেন বিরোধী দলের নেত্রীর গেটে। অবাক কাণ্ড, গেট বন্ধ। এতদিন সরকার বন্ধ করেছিল বাইরে থেকে, এবার বিএনপি বন্ধ করেছে ভিতর থেকে। ‘Tit for tat’- ইটকা জবাব পাত্থরছে দে দিয়া। কী অবাক বিস্ময়ের ব্যাপার! পৃথিবীর আর কোনো দেশে এমন সভ্যতা-ভব্যতার অভাব হবে কিনা জানি না। কিন্তু লাখ লাখ মানুষের রক্তে অর্জিত দেশে আমাদের এসব মুখ বুজে সহ্য করতে হচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পুত্রহারা এক মাকে সান্ত্বনা দিতে গিয়েছিলেন, এ জন্য অবশ্যই তিনি জাতির কাছে এর মূল্য পাবেন। কিন্তু গেট বন্ধ রেখে যে অসৌজন্যতার পরিচয় প্রধান বিরোধী দল দিয়েছে তার মাশুলও তাদের গুনতে হবে। শান্ত স্বভাবের শিমুল বিশ্বাসকেও সেদিন উত্তেজিত দেখেছি? তিনি বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়াকে ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছিল। তাই তার অনুমতি নিতে পারেননি বলে গেট খোলা যায়নি। কোনো ভদ্রলোকের বাড়িতে কেউ গেলে অতিথিকে সম্মান করে বাড়িতে নিয়ে বসানো হয়। সে কাজটি তারা অনায়াসে করতে পারতেন। বেগম খালেদা জিয়া ঘুমিয়ে ছিলেন, ঘুমন্ত খালেদা জিয়াকেই এক ঝলক দেখিয়ে দিতে পারতেন, সেটাই যথার্থ যুক্তিযুক্ত হতো। আমরা হাসপাতালের I.C.U. তে কত মুমূর্ষু রোগীকে কাচের পর্দার আড়াল থেকে দেখে থাকি। একটা দেশের পোড়খাওয়া প্রধানমন্ত্রী, তিনি অবশ্যই বুঝতে পারতেন পুত্রহারা মায়ের কী অবস্থা। শুনেছি, পিতার কাঁধে পুত্রের লাশ হিমালয়ের চেয়েও ভারী। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়, বিধবা মায়ের কাছে সন্তানের শোক তার চেয়েও ভয়াবহ ভারী। সারা দুনিয়ার ভর বুকে চেপে বসলেও মা অত ব্যথা পান না, যতটা পুত্র শোকে কাতর মা পান। তাই ঘুমন্ত খালেদা জিয়াকে দেখিয়ে দিলে কারও কোনো ক্ষতি হতো না। আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও তো একজন মা, বেগম খালেদা জিয়ার মতোই একজন মহিলা।

তাহলে এখানেও কি রাজনীতি? আর যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে কিসের রাজনীতি? কার স্বার্থে এমন রাজনীতি? দুজন মহীয়সী নারী একত্রিত হলে, তারা যদি দেশের কল্যাণে এক হন তাহলে যারা তাদের এমন জঘন্যভাবে বিভক্ত রেখে ফায়দা লুটছে তারা সর্বস্বান্ত হয়ে যাবেন সে জন্য এত ষড়যন্ত্র? হতেও পারে। আমরা সাদা চোখে তো আর সব কিছু দেখতে পাই না। দুরবিনে যা দেখা যায় তা তো বিশেষজ্ঞরা দেখেন। সাধারণ মানুষ সেখানে লাচার। কালিয়ার সভাতেই বেগম খালেদা জিয়াকে বলেছিলাম, পুত্রের মৃত্যুর ব্যথা স্মরণ করে সাধারণ মানুষের ব্যথা, জাতীয় ব্যথা উপলব্ধি করে অবরোধ প্রত্যাহার করুন। সাধারণ মানুষ জ্বলে-পুড়ে খাক হয়ে যাচ্ছে। দিন এনে যারা দিন খায় তারা শেষ হয়ে যাচ্ছে। বহির বাণিজ্যে ধস নেমেছে। পণ্যমূল্যের চেয়ে পরিবহন মূল্য বেশি, কোথায় মানুষ দাঁড়াবে? দয়া করুন, দয়া করুন, আল্লাহর ওয়াস্তে দয়া করুন। কেউ শুনে না, সবাই ক্ষমতার নেশায় উন্মাদ। দেশটা যে শুধু দুই নেত্রীর নয়, কিংবা আওয়ামী লীগ-বিএনপির নয়, দেশটা যে ১৬ কোটি মানুষের কেন যেন নেতানেত্রীরা একবারও ভাবতে চান না। বিরোধী দলের নেত্রীর ছোট ছেলের আকস্মিক মৃত্যুর দিনেও গুলশানের কার্যালয় থেকে আন্দোলনের কথা না বলে বিএনপি থাকতে পারেনি, এটা কেমন কথা? অন্তত শনিবারের দিনটা তো আন্দোলন-সংগ্রামের কথা না বলেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা চোখের পানি ফেলতে পারতেন। তাতে আর কিছু না হোক ঝাপসা চোখ কিছুটা পরিষ্কার হতো, তাতে বিবেকও জাগ্রত হতে পারত। কারও বাড়ি কিংবা অফিসের সামনে ইট-পাথর-বালিভর্তি ট্রাক ফেলে অবরোধ করে রাখা যেমন যুক্তিযুক্ত নয়, ঠিক তেমনি কাউকে শোক জানাতে গেলে তাকে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়াও খুব একটা সম্মানের কাজ নয়। আবার এক নির্বোধ পুলিশ ওই একই দিনে বেগম জিয়ার নামে মামলা দিয়েছে। বুদ্ধিমান একদিন পরে দিতে পারত না?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বামী, প্রিয় দুলাভাই ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুতে সমবেদনা জানাতে আমরা স্বামী-স্ত্রী হেয়ার রোডে গিয়েছিলাম। সেদিনও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে আমরা ঢুকতে পারিনি, অনুমতি মেলেনি। অথচ যারা এক সময় আমার বোসকা বোসকি টানত তাদের যে ক'জন এখনো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে আছে তারা নির্বিবাদে আসা-যাওয়া করছিল। হেয়ার রোড থেকে গিয়েছিলাম সুধা সদনে। অনেকের ধারণা সুধা সদন তার মায়ের নামে। আসল সত্য তা নয়। দুলাভাই ড. ওয়াজেদ মিয়ারই আরেক নাম সুধা মিয়া। সুধা সদনের গেটও বন্ধ ছিল। চলে এসেছিলাম। ঘণ্টাখানেক পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভবন থেকে ফোন আসে, আপনি শোকবইয়ে স্বাক্ষর করতে সুধা সদনে গিয়েছিলেন। কেউ ছিল না তাই স্বাক্ষর করতে পারেননি। এখন থেকে যে কোনো সময় সুধা সদনের শোকবইয়ে আপনি স্বাক্ষর করতে পারেন। মন ভালো ছিল না, বিক্ষোভ ভরা মন নিয়ে আর যেতে ইচ্ছা করেনি। কিন্তু আমার সাদামাটা স্ত্রী বাধ্য করেছিল সুধা সদনে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করতে। মনে হয় সেদিন আমাদের সঙ্গেও অমন করা ভালো হয়নি।

'৭২ সালের কোনো একদিনের কথা। নতুন দেশ, নতুন স্বপ্ন। সবার মধ্যেই এক অনাবিল সৃষ্টির আনন্দ। ঠিক সেই সময় মজলুম জননেতা মওলানা আবদুুল হামিদ খান ভাসানী মতিঝিলের ন্যাপ অফিসে অনশন করেছিলেন। এখনকার মতো তখন নেতানেত্রীরা হৃদয়হীন ছিলেন না। জনগণের মধ্যেও ন্যায়-অন্যায়ের বাছ-বিচার ছিল। হুজুর মওলানা ভাসানী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাকে একই রকম স্নেহ এবং বিশ্বাস করতেন। পত্রিকায় খবর দেখেই ছুটে গিয়েছিলাম হুজুরের কাছে ন্যাপ অফিসে। তখন কাজী জাফর আহমেদ ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক। কেবল দেশ স্বাধীন হয়েছে, আমাকে নিয়ে চারদিকে এক দারুণ আগ্রহ। দোতলা বা তিন তলায় উঠতেই শত শত লোকের মধ্যে 'কাদের সিদ্দিকী, কাদের সিদ্দিকী' একটা সাড়া পড়েছিল। হুজুরের কান পর্যন্ত যেতে বেশি সময় লাগেনি। কাদরি এসেছে শুনে আশরাফ গিরানীকে দরজার মুখ থেকে আমাকে নিয়ে যেতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। ঘরে ঢুকেই হুমড়ি খেয়ে পড়েছিলাম। কান্নায় বুক ভেসে গিয়েছিল। সে কান্নার জন্য চোখে গ্লিসারিন মাখতে হয়নি, চোখের পানির জন্য বুকের ব্যথাই যথেষ্ট ছিল। সত্যিই নিজেকে ধরে রাখতে পারছিলাম না। তাকে বারবার অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেছিলাম। অনশনে তিনি মারা গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে। ওই অবস্থাতেও আমার মাথায় হাত বুলিয়ে সান্ত্বনা দিয়েছিলেন। ন্যাপ অফিস থেকে গিয়েছিলাম গণভবনে। নেতাকে বলেছিলাম, আপনি গেলেই হুজুরের অনশন ভাঙা সম্ভব। তিনি কিছুটা উত্তেজিত হয়ে বলছিলেন, 'আমি গিয়েছিলাম, আমাকে বসতে পর্যন্ত দেয়নি। কাজী জাফর আমার বসার চেয়ারটা পর্যন্ত সরিয়ে নিয়েছে।' আমি জানতাম না, আমার আগে বঙ্গবন্ধু গিয়েছিলেন। কাজী জাফর আহমেদ বঙ্গবন্ধুর সামনে থেকে চেয়ার সরিয়ে নিয়েছিলেন এ কথা নিয়ে অনেকবার আলোচনা হয়েছে। জাফর ভাই একজন প্রবীণ সংগ্রামী নেতা। এক সময় তাকে টুঙ্গির মুকুটহীন সম্রাট হিসেবে বিবেচনা করা হতো। তিনি চেয়ার নিয়েছিলেন কি নেননি আমি দেখিনি, বঙ্গবন্ধু উত্তেজিত হয়ে যা বলেছিলেন তাই আমি ব্যক্ত করেছি। জাফর ভাই এ নিয়ে আমাকে বুঝাতে চেয়েছেন। আমি নিজেও জানি, সেই আমলের রাজনীতিতে বিরোধিতা ছিল, কিন্তু কোনো বেয়াদবি ছিল না। বেগম খালেদা জিয়ার অফিসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ঢুকতে না দেওয়া রাজনৈতিক শিষ্টাচারের মধ্যে পড়ে না। যে যতই বলাবলি করুন, এক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীই জয়ী হয়েছেন। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে নিদারুণ পরাজয়ের পর মা হিসেবে, রাজনৈতিক নেতা হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এটাই প্রথম বিজয়। দেশের মানুষ আশা করেছিল, দুই মায়ের সাক্ষাতে দেশ যে জ্বলে-পুড়ে খাক হচ্ছে তা কিছুটা কমবে। কিন্তু তা না হয়ে তুষের আগুন আরও জ্বলে উঠেছে।

ভাষার মাস ফেব্রুয়ারি। ২ তারিখ থেকে এসএসসি পরীক্ষা। আমরা যখন মেট্রিক দিয়েছিলাম তখন পরীক্ষার সময় দেশময় একটা সাড়া পড়ে যেত। কিন্তু এখন এসএসসি, এইচএসসি পরীক্ষা কবে আসে কবে যায় অনেকেই খবর রাখে না। কিন্তু তবু এসএসসি, এইচএসসি ছাত্রজীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। সবাই চিন্তিত ছেলেমেয়েরা ঠিকভাবে পরীক্ষা দিতে পারবে কিনা, নাকি তখনো অবরোধ থাকবে। মাছের মায়ের যেমন পুত্র শোক নেই, আজকালকার নেতানেত্রীদেরও দেশের মানুষের প্রতি কোনো মায়া-মমতা নেই। বিরোধী দলের নেত্রী তার পুত্র শোকে মুহ্যমান। তার এই শোক থেকেও তো দেশের পুত্রহারা মায়েদের ব্যথা অনুভব করতে পারেন। দুজন বসে আমাদের এ জ্বলন্ত আগুন থেকে মুক্তি দিতে পারেন। দেশের আপামর জনসাধারণ চায়, দুই দল বা দুই নেত্রী আর দেরি না করে মুখোমুখি বসুন। দেশবাসীকে এই চরম দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা করুন। আমি আবারও আরাফাত রহমান কোকোর আকস্মিক অকাল মৃত্যুতে গভীর মর্মবেদনা ব্যক্ত করছি এবং পরম করুণাময় আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের কাছে তার আত্দার মাগফিরাত এবং বেগম খালেদা জিয়াসহ তার পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি কামনা করছি।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর