শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

ছিটমহল, বাজেট বরাদ্দ ও কতিপয় ইস্যু

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
ছিটমহল, বাজেট বরাদ্দ ও কতিপয় ইস্যু

ভারতীয় সংসদে সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন বিল পাস হলো, নরেন্দ্র মোদির সফরের সময় দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী এ-সংক্রান্ত দলিলাদির হস্তান্তর প্রক্রিয়াও সম্পন্ন হলো। সবই দারুণ ইতিবাচক; কিন্তু ছিটমহল বিনিময়ের ক্ষেত্রে ভারতের দিক থেকে পুনর্বাসনের জন্য ৩ হাজার কোটি রুপি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে; আর আমাদের এবারের বাজেটে ছিটমহলের উন্নয়নে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে মাত্র ২০০ কোটি টাকা! অথচ বাংলাদেশের প্রাপ্ত ১১১টি ছিটমহলে মোট জমির পরিমাণ ১৭ হাজার ১৫৮ একর আর ভারতের প্রাপ্ত ছিটমহলের সংখ্যা ৫১টি, জমির পরিমাণ ৭ হাজার ১১০ একর। প্রিয় পাঠক, আপনারাই বিবেচনা করুন, ১৭ হাজার একর জায়গাজুড়ে পুনর্বাসন ও উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ সরকার বরাদ্দ দিয়েছে ২০০ কোটি টাকা আর ভারতের ক্ষেত্রে তাদের সরকার ৭ হাজার একর ভূমির উন্নয়ন ও পুনর্বাসনে বরাদ্দ দিয়েছে ৩ হাজার কোটি রুপি। আর কে না জানে উন্নয়ন তো ভূমি বা জমির হয় না, হয় মানুষের। তাহলে দেখে নেওয়া যাক, মানুষের হিসাবটি কেমন? বাংলাদেশের প্রাপ্ত ১১১টি ছিটমহলে সবশেষ শুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা ৩৭ হাজার ৩৬৯; অন্যদিকে ভারতের প্রাপ্ত ৫১টি ছিটমহলের জনসংখ্যা ১৪ হাজার ২১৫; অর্থাৎ জমি ও মানুষ দুই হিসাবেই আমাদের অংশ বৃহত্তর। জমি প্রাপ্তি ভারতের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি আর মানুষের হিসাবে তা প্রায় তিনগুণ। অথচ বাজেট বরাদ্দ ভারতের চেয়ে ২৫ গুণ কম; জমি-মানুষের অনুপাতে হিসাব করলে তা প্রায় ৫০ গুণ কম। অথচ ছিটমহলবাসীর মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়াই এখন আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ। দরকার দ্রুততম সময়ে ছিটমহলবাসীর নিজ পরিচয়ে পাসপোর্ট তৈরি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ তাদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা। সেখানে এতদিন জমি কেনাবেচা হয়েছে সাদা কাগজে। একে আইনের আওতায় আনতে হবে। এটা দ্রুত করতে হবে, না হলে সেখানে সংঘর্ষ-হাঙ্গামা শুরু হয়ে যাবে। বিগত ৬৮ বছর ধরে ছিটমহলের তিনটি প্রজন্ম নাগরিক অধিকার পায়নি। তাদের সামাজিক নিরাপত্তাও নেই। বিপর্যস্ত স্বাস্থ্যসেবা। আছে বাণিজ্য বৈষম্যও। যদিও ছিটমহলের মানুষ মূলত কৃষি কাজ করেই জীবিকা নির্বাহ করেন। তবে সেখানে এখন কী ধরনের কর্মসংস্থান করা যেতে পারে, সে বিষয়টি নিয়ে এখনই সরকার ও অংশীজনদের উদ্যোগ নেওয়া দরকার।

কেউ-ই অস্বীকার করছে না, সম্প্রতি ভারতীয় লোকসভায় ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন বিল পাস হওয়ার বিষয়টি রীতিমতো ঐতিহাসিক। এ কেবল চুক্তি বাস্তবায়ন নয়, ৬৮ বছর ধরে হাজারো মানুষের যে পরিচয়ের সংকট চলছিল- এ তার রাজনৈতিক সমাধান। ঠিকানাহীনদের কাঙ্ক্ষিত ঠিকানা। এই সাফল্য একই সঙ্গে আত্দোপলব্ধি ও গর্বেরও বটে। বঙ্গবন্ধু ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে শুধু চুক্তি করেননি, ৪১ বছর আগে তিনি বাংলাদেশের সংসদে এই সীমান্ত চুক্তি পাসও করিয়েছিলেন। ছিটমহলের ৫৫ হাজার মানুষ ৬৮ বছর ধরে অমানবিক জীবনযাপন করেছেন। বিল পাস হওয়ার পর ছিটমহলগুলো ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা প্রত্যাশা। তবে যা কিছু করার মর্যাদা রক্ষা করেই করতে হবে। হৃদয়ে বাংলাদেশকে লালন করতে হবে। ভারতের পার্লামেন্টে যেভাবে সর্বসম্মতিক্রমে সীমান্ত বিল পাস হয়েছে, তা বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য দৃষ্টান্ত হতে পারে। কীভাবে প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করতে হয় এবং জাতীয় বিষয়ে একমত হতে হয় তা ভারতের এ ঘটনা থেকে শিখতে পারেন বাংলাদেশের রাজনীতিকরা। রাজনীতিতে দুই বিপরীত মেরুতে অবস্থান করলেও নরেন্দ্র মোদি ও সোনিয়া গান্ধী যেভাবে একসঙ্গে জাতীয় স্বার্থে কাজ করলেন, আমরা আশা রাখতে চাই, বাংলাদেশের রাজনীতিকরা সেভাবে এগিয়ে আসবেন। ঐকমত্যের ভিত্তিতে মর্যাদা ধরে রেখে বিদ্যমান সংকটগুলোর সমাধানই হোক বাংলাদেশের লক্ষ্য। বাংলাদেশের হয়ে যারা এ বিল পাসের জন্য কাজ করেছেন বিশেষ করে সরকার, সরকারপ্রধান ও গণমাধ্যম এক্ষেত্রে ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। ভারত তাদের সংবিধান সংশোধন করে দীর্ঘমেয়াদি এই সমস্যার সমাধানে উদ্যোগী হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মানবিক সমস্যার সমাধান হয়েছে। ছিটমহলের মানুষ ভৌগোলিক বাসিন্দা হয়েও নাগরিক সেবা পাননি আইনি সীমাবদ্ধতার কারণে। এত দিন এটা ভারতবিরোধী কার্ড হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে ভারত তার ঐতিহাসিক দায় মিটিয়েছে।

ভাবা যায়, কংগ্রেস সরকারের প্রটোকল মোদি সরকার বাস্তবায়ন করেছে। এটা এক বিরল ঘটনা। এটি দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক দূরদর্শিতার বহিঃপ্রকাশ। সীমান্ত চুক্তি আগে আসামকে বাদ দিয়ে করার চিন্তাভাবনা করা হয়েছিল। এবার সবাইকে নিয়েই চুক্তি করা হয়েছে। আমাদের বিরোধী দল বিএনপিও ভারত সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানায়নি। এটাও ঠিক নয়। আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের সংস্কৃতিই হচ্ছে স্বীকার না করার প্রবণতা। এ কারণেই জাতি হিসেবে আমরা এগিয়ে যেতে পারছি না। দুই দেশের মধ্যে জমি বা ছিটমহল বিনিময়ের ক্ষেত্রে সার্বভৌমত্ব বিনিময়ের প্রয়োজন হয়েছে। এ কারণেই উভয় দেশের সংবিধানে পরিবর্তন করতে হয়েছে। ভারত তাদের সংবিধানের ১০০তম সংশোধনীর মাধ্যমে এর সমাধান করল। জমি প্রদানের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ও মনস্তাত্তি্বক বাধা কাজ করেছে। সংসদে কেউ গান গেয়ে, কেউ স্মৃতিচারণ করে নিজেদের মনোভাব প্রকাশ করেছেন। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের মধ্যে পারস্পরিক খোঁচা লাগার সবচেয়ে বড় বিষয় সীমান্ত চুক্তির সমাধান হলো। এটি একটি সমন্বিত চুক্তি। কারণ এর মাধ্যমে একসঙ্গে ছিটমহল, অপদখলীয় জমি, অচিহ্নিত সীমারেখাসহ সীমান্তের সব সমস্যার সমাধান সম্ভব। কোনো পক্ষের জন্য ক্ষতিপূরণের বিধান নেই এবং কোনো ধরনের আস্থার সংকটও তৈরি হয়নি। দুই দেশের নেতৃত্বেরই বড় কূটনৈতিক সাফল্য। দুই দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য সীমান্ত চুক্তি যেমন জরুরি বিষয়, তেমনি আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিশ্চিতেও এর ভূমিকা হবে অবিস্মরণীয়। এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক রাজনীতিতেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। এটা বাংলাদেশের জন্য বড় অর্জন। এ চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও বেড়ে গেছে। এতে ভারতও দায়মুক্তি হয়েছে। বিদ্যুৎসহ নানা খাতে সহযোগিতা চলছে- এগুলোর দিকেও মনোযোগ দিতে হবে।

৪১ বছর পরে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের সময়, ১৯৭৪ সালের মুজিব-ইন্দিরা চুক্তির বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে- এ প্রজন্মের একজন হিসেবে এটা দেখার অভিজ্ঞতা নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর! এর মধ্য দিয়ে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের জল ও স্থল দুই ধরনের সীমান্তই চিহ্নিত হয়ে গেল। আমাদের দেখার দৃষ্টিভঙ্গিও পাল্টাতে হবে। ভারতের রাজনীতিতে যেভাবে সর্বদলীয় উদ্যোগে সীমান্ত চুক্তি পাস হয়েছে, সেটি একটি অনুকরণীয় বিষয়। এক্ষেত্রে ভারতের নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশিত হয়েছে। নরেন্দ্র মোদি একজন বাস্তববাদী নেতা। তার এ নেতৃত্বেই দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা সীমান্ত সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়েছে। তাই মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বের সুযোগে প্রতিবেশী বাংলাদেশ-ভারতের সমস্যা সমাধানের সুযোগ গ্রহণ করতে হবে। ভারতের কূটনীতি বিশ্বের অন্যতম সেরা কূটনীতি। এখনই সময় বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সব দাবির কথা উত্থাপন করার। আঞ্চলিক জোট বিমসটেক গঠনের সময় বাংলাদেশকে বাদ দিয়ে করা হচ্ছিল; কিন্তু প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হতে অনড় থাকে বাংলাদেশ। সে কারণে বাংলাদেশকে নিয়েই তা গঠিত হয়। এখন বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রবন্দরে চীনের সহায়তা নিয়ে ভারত উদ্বিগ্ন। এ উদ্বিগ্নতা দূর করতে আলোচনা করতে হবে। তাহলে আমাদের একটি গভীর সমুদ্রবন্দরও থাকবে। সীমান্ত চুক্তি পাসের পর যে সুযোগটা এসেছে আমাদের উচিত তাকে কাজে লাগানো। বর্ডার কিলিং, অন-অ্যারাইভাল ভিসা, তিস্তা চুক্তিসহ অন্য বিষয়গুলোকে এখন আলোচনার মাধ্যমে এগিয়ে নিতে হবে। ফোকাস যদি অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে যায় তাহলে অনেক কিছুই সম্ভব হবে।

আরও এগিয়ে যাওয়ার জন্য যা দরকার তাহলো দুই দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বের সদিচ্ছা ও প্রজ্ঞার। দরকার ধর্মভিত্তিক কূটনীতিকে বাদ দিয়ে সামনে এগোনো। অতীতে এই ধর্মভিত্তিক কূটনীতি আমাদের পিছিয়েছে। আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক চুক্তির ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থ কীভাবে বুঝে নিতে হয়। বাংলাদেশ এক্ষেত্রে লাভবান হয়েছে। আমাদের জাতীয় সক্ষমতা আরও বাড়াতে হবে। তৈরি করতে হবে ভারতনীতি। যেমন- ভারত বাংলাদেশ বিষয়ে নীতি তৈরি করেছে। এ নিয়ে বিস্তর গবেষণা করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে 'ভারত স্টাডিজ' নামে স্বতন্ত্র বিষয় যুক্ত করতে হবে যে রকমটি ভারতে আছে 'বাংলাদেশ স্টাডিজ'। আসলে বিগ ব্রাদার বলে কিছু নেই, থাকা উচিত নয়। আমরা সবাই সামর্থ্যবান। বাংলাদেশকে এখন ভারত, চীন ও জাপান সবাই সহযোগিতা দেয়। মনে রাখা দরকার কেবল রাজনৈতিক সম্পর্ক টিকে থাকে না, দরকার শক্তিশালী অর্থনৈতিক সম্পর্ক। জয়-পরাজয়ের বিষয় নয়, স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ হিসেবে আরও সম্প্রীতির বন্ধনের মাধ্যমে আমাদের ন্যায্য দাবিগুলো অন্য রাষ্ট্রের থেকে আদায় করতে হবে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে