শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

ছিটমহল, বাজেট বরাদ্দ ও কতিপয় ইস্যু

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
ছিটমহল, বাজেট বরাদ্দ ও কতিপয় ইস্যু

ভারতীয় সংসদে সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন বিল পাস হলো, নরেন্দ্র মোদির সফরের সময় দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী এ-সংক্রান্ত দলিলাদির হস্তান্তর প্রক্রিয়াও সম্পন্ন হলো। সবই দারুণ ইতিবাচক; কিন্তু ছিটমহল বিনিময়ের ক্ষেত্রে ভারতের দিক থেকে পুনর্বাসনের জন্য ৩ হাজার কোটি রুপি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে; আর আমাদের এবারের বাজেটে ছিটমহলের উন্নয়নে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে মাত্র ২০০ কোটি টাকা! অথচ বাংলাদেশের প্রাপ্ত ১১১টি ছিটমহলে মোট জমির পরিমাণ ১৭ হাজার ১৫৮ একর আর ভারতের প্রাপ্ত ছিটমহলের সংখ্যা ৫১টি, জমির পরিমাণ ৭ হাজার ১১০ একর। প্রিয় পাঠক, আপনারাই বিবেচনা করুন, ১৭ হাজার একর জায়গাজুড়ে পুনর্বাসন ও উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ সরকার বরাদ্দ দিয়েছে ২০০ কোটি টাকা আর ভারতের ক্ষেত্রে তাদের সরকার ৭ হাজার একর ভূমির উন্নয়ন ও পুনর্বাসনে বরাদ্দ দিয়েছে ৩ হাজার কোটি রুপি। আর কে না জানে উন্নয়ন তো ভূমি বা জমির হয় না, হয় মানুষের। তাহলে দেখে নেওয়া যাক, মানুষের হিসাবটি কেমন? বাংলাদেশের প্রাপ্ত ১১১টি ছিটমহলে সবশেষ শুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা ৩৭ হাজার ৩৬৯; অন্যদিকে ভারতের প্রাপ্ত ৫১টি ছিটমহলের জনসংখ্যা ১৪ হাজার ২১৫; অর্থাৎ জমি ও মানুষ দুই হিসাবেই আমাদের অংশ বৃহত্তর। জমি প্রাপ্তি ভারতের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি আর মানুষের হিসাবে তা প্রায় তিনগুণ। অথচ বাজেট বরাদ্দ ভারতের চেয়ে ২৫ গুণ কম; জমি-মানুষের অনুপাতে হিসাব করলে তা প্রায় ৫০ গুণ কম। অথচ ছিটমহলবাসীর মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়াই এখন আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ। দরকার দ্রুততম সময়ে ছিটমহলবাসীর নিজ পরিচয়ে পাসপোর্ট তৈরি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ তাদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা। সেখানে এতদিন জমি কেনাবেচা হয়েছে সাদা কাগজে। একে আইনের আওতায় আনতে হবে। এটা দ্রুত করতে হবে, না হলে সেখানে সংঘর্ষ-হাঙ্গামা শুরু হয়ে যাবে। বিগত ৬৮ বছর ধরে ছিটমহলের তিনটি প্রজন্ম নাগরিক অধিকার পায়নি। তাদের সামাজিক নিরাপত্তাও নেই। বিপর্যস্ত স্বাস্থ্যসেবা। আছে বাণিজ্য বৈষম্যও। যদিও ছিটমহলের মানুষ মূলত কৃষি কাজ করেই জীবিকা নির্বাহ করেন। তবে সেখানে এখন কী ধরনের কর্মসংস্থান করা যেতে পারে, সে বিষয়টি নিয়ে এখনই সরকার ও অংশীজনদের উদ্যোগ নেওয়া দরকার।

কেউ-ই অস্বীকার করছে না, সম্প্রতি ভারতীয় লোকসভায় ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন বিল পাস হওয়ার বিষয়টি রীতিমতো ঐতিহাসিক। এ কেবল চুক্তি বাস্তবায়ন নয়, ৬৮ বছর ধরে হাজারো মানুষের যে পরিচয়ের সংকট চলছিল- এ তার রাজনৈতিক সমাধান। ঠিকানাহীনদের কাঙ্ক্ষিত ঠিকানা। এই সাফল্য একই সঙ্গে আত্দোপলব্ধি ও গর্বেরও বটে। বঙ্গবন্ধু ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে শুধু চুক্তি করেননি, ৪১ বছর আগে তিনি বাংলাদেশের সংসদে এই সীমান্ত চুক্তি পাসও করিয়েছিলেন। ছিটমহলের ৫৫ হাজার মানুষ ৬৮ বছর ধরে অমানবিক জীবনযাপন করেছেন। বিল পাস হওয়ার পর ছিটমহলগুলো ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা প্রত্যাশা। তবে যা কিছু করার মর্যাদা রক্ষা করেই করতে হবে। হৃদয়ে বাংলাদেশকে লালন করতে হবে। ভারতের পার্লামেন্টে যেভাবে সর্বসম্মতিক্রমে সীমান্ত বিল পাস হয়েছে, তা বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য দৃষ্টান্ত হতে পারে। কীভাবে প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করতে হয় এবং জাতীয় বিষয়ে একমত হতে হয় তা ভারতের এ ঘটনা থেকে শিখতে পারেন বাংলাদেশের রাজনীতিকরা। রাজনীতিতে দুই বিপরীত মেরুতে অবস্থান করলেও নরেন্দ্র মোদি ও সোনিয়া গান্ধী যেভাবে একসঙ্গে জাতীয় স্বার্থে কাজ করলেন, আমরা আশা রাখতে চাই, বাংলাদেশের রাজনীতিকরা সেভাবে এগিয়ে আসবেন। ঐকমত্যের ভিত্তিতে মর্যাদা ধরে রেখে বিদ্যমান সংকটগুলোর সমাধানই হোক বাংলাদেশের লক্ষ্য। বাংলাদেশের হয়ে যারা এ বিল পাসের জন্য কাজ করেছেন বিশেষ করে সরকার, সরকারপ্রধান ও গণমাধ্যম এক্ষেত্রে ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। ভারত তাদের সংবিধান সংশোধন করে দীর্ঘমেয়াদি এই সমস্যার সমাধানে উদ্যোগী হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মানবিক সমস্যার সমাধান হয়েছে। ছিটমহলের মানুষ ভৌগোলিক বাসিন্দা হয়েও নাগরিক সেবা পাননি আইনি সীমাবদ্ধতার কারণে। এত দিন এটা ভারতবিরোধী কার্ড হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে ভারত তার ঐতিহাসিক দায় মিটিয়েছে।

ভাবা যায়, কংগ্রেস সরকারের প্রটোকল মোদি সরকার বাস্তবায়ন করেছে। এটা এক বিরল ঘটনা। এটি দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক দূরদর্শিতার বহিঃপ্রকাশ। সীমান্ত চুক্তি আগে আসামকে বাদ দিয়ে করার চিন্তাভাবনা করা হয়েছিল। এবার সবাইকে নিয়েই চুক্তি করা হয়েছে। আমাদের বিরোধী দল বিএনপিও ভারত সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানায়নি। এটাও ঠিক নয়। আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের সংস্কৃতিই হচ্ছে স্বীকার না করার প্রবণতা। এ কারণেই জাতি হিসেবে আমরা এগিয়ে যেতে পারছি না। দুই দেশের মধ্যে জমি বা ছিটমহল বিনিময়ের ক্ষেত্রে সার্বভৌমত্ব বিনিময়ের প্রয়োজন হয়েছে। এ কারণেই উভয় দেশের সংবিধানে পরিবর্তন করতে হয়েছে। ভারত তাদের সংবিধানের ১০০তম সংশোধনীর মাধ্যমে এর সমাধান করল। জমি প্রদানের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ও মনস্তাত্তি্বক বাধা কাজ করেছে। সংসদে কেউ গান গেয়ে, কেউ স্মৃতিচারণ করে নিজেদের মনোভাব প্রকাশ করেছেন। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের মধ্যে পারস্পরিক খোঁচা লাগার সবচেয়ে বড় বিষয় সীমান্ত চুক্তির সমাধান হলো। এটি একটি সমন্বিত চুক্তি। কারণ এর মাধ্যমে একসঙ্গে ছিটমহল, অপদখলীয় জমি, অচিহ্নিত সীমারেখাসহ সীমান্তের সব সমস্যার সমাধান সম্ভব। কোনো পক্ষের জন্য ক্ষতিপূরণের বিধান নেই এবং কোনো ধরনের আস্থার সংকটও তৈরি হয়নি। দুই দেশের নেতৃত্বেরই বড় কূটনৈতিক সাফল্য। দুই দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য সীমান্ত চুক্তি যেমন জরুরি বিষয়, তেমনি আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিশ্চিতেও এর ভূমিকা হবে অবিস্মরণীয়। এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক রাজনীতিতেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। এটা বাংলাদেশের জন্য বড় অর্জন। এ চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও বেড়ে গেছে। এতে ভারতও দায়মুক্তি হয়েছে। বিদ্যুৎসহ নানা খাতে সহযোগিতা চলছে- এগুলোর দিকেও মনোযোগ দিতে হবে।

৪১ বছর পরে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের সময়, ১৯৭৪ সালের মুজিব-ইন্দিরা চুক্তির বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে- এ প্রজন্মের একজন হিসেবে এটা দেখার অভিজ্ঞতা নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর! এর মধ্য দিয়ে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের জল ও স্থল দুই ধরনের সীমান্তই চিহ্নিত হয়ে গেল। আমাদের দেখার দৃষ্টিভঙ্গিও পাল্টাতে হবে। ভারতের রাজনীতিতে যেভাবে সর্বদলীয় উদ্যোগে সীমান্ত চুক্তি পাস হয়েছে, সেটি একটি অনুকরণীয় বিষয়। এক্ষেত্রে ভারতের নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশিত হয়েছে। নরেন্দ্র মোদি একজন বাস্তববাদী নেতা। তার এ নেতৃত্বেই দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা সীমান্ত সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়েছে। তাই মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বের সুযোগে প্রতিবেশী বাংলাদেশ-ভারতের সমস্যা সমাধানের সুযোগ গ্রহণ করতে হবে। ভারতের কূটনীতি বিশ্বের অন্যতম সেরা কূটনীতি। এখনই সময় বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সব দাবির কথা উত্থাপন করার। আঞ্চলিক জোট বিমসটেক গঠনের সময় বাংলাদেশকে বাদ দিয়ে করা হচ্ছিল; কিন্তু প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হতে অনড় থাকে বাংলাদেশ। সে কারণে বাংলাদেশকে নিয়েই তা গঠিত হয়। এখন বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রবন্দরে চীনের সহায়তা নিয়ে ভারত উদ্বিগ্ন। এ উদ্বিগ্নতা দূর করতে আলোচনা করতে হবে। তাহলে আমাদের একটি গভীর সমুদ্রবন্দরও থাকবে। সীমান্ত চুক্তি পাসের পর যে সুযোগটা এসেছে আমাদের উচিত তাকে কাজে লাগানো। বর্ডার কিলিং, অন-অ্যারাইভাল ভিসা, তিস্তা চুক্তিসহ অন্য বিষয়গুলোকে এখন আলোচনার মাধ্যমে এগিয়ে নিতে হবে। ফোকাস যদি অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে যায় তাহলে অনেক কিছুই সম্ভব হবে।

আরও এগিয়ে যাওয়ার জন্য যা দরকার তাহলো দুই দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বের সদিচ্ছা ও প্রজ্ঞার। দরকার ধর্মভিত্তিক কূটনীতিকে বাদ দিয়ে সামনে এগোনো। অতীতে এই ধর্মভিত্তিক কূটনীতি আমাদের পিছিয়েছে। আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক চুক্তির ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থ কীভাবে বুঝে নিতে হয়। বাংলাদেশ এক্ষেত্রে লাভবান হয়েছে। আমাদের জাতীয় সক্ষমতা আরও বাড়াতে হবে। তৈরি করতে হবে ভারতনীতি। যেমন- ভারত বাংলাদেশ বিষয়ে নীতি তৈরি করেছে। এ নিয়ে বিস্তর গবেষণা করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে 'ভারত স্টাডিজ' নামে স্বতন্ত্র বিষয় যুক্ত করতে হবে যে রকমটি ভারতে আছে 'বাংলাদেশ স্টাডিজ'। আসলে বিগ ব্রাদার বলে কিছু নেই, থাকা উচিত নয়। আমরা সবাই সামর্থ্যবান। বাংলাদেশকে এখন ভারত, চীন ও জাপান সবাই সহযোগিতা দেয়। মনে রাখা দরকার কেবল রাজনৈতিক সম্পর্ক টিকে থাকে না, দরকার শক্তিশালী অর্থনৈতিক সম্পর্ক। জয়-পরাজয়ের বিষয় নয়, স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ হিসেবে আরও সম্প্রীতির বন্ধনের মাধ্যমে আমাদের ন্যায্য দাবিগুলো অন্য রাষ্ট্রের থেকে আদায় করতে হবে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর