শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ জুন, ২০১৫

চিকিৎসকদের হতে হবে অতিমানব

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
চিকিৎসকদের হতে হবে অতিমানব

সম্ভবত ১০ জানুয়ারির ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের পরে জনাকীর্ণ পরিবেশে (জাতীয় অধ্যাপক নূরুল ইসলাম সাহেবের নিষেধ থাকা সত্ত্বেও) পিজি হাসপাতালে প্রথম রক্ত সঞ্চালন কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জাতির জনকের বক্তব্য সুস্পষ্টভাবে ডাক্তারদের প্রতি ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের ধন্যবাদ দিয়ে প্রথমেই বললেন, 'আপনারা শিক্ষিত, বুদ্ধিজীবী, আপনারা দেশের মানুষ, আপনারা জানেন দেশের অবস্থা কি। স্বাধীনতা সংগ্রামে বিভিন্ন স্তরের লোক যেমন জীবন দিয়েছে, ডাক্তাররাও তেমনি দিয়েছে। এ পর্যন্ত যে নাম আমরা পেয়েছি, তাতে দেখা যায় ৫০ জন ডাক্তারকে শহীদ হতে হয়েছে। ৫০ জন ডাক্তার তৈরি করতে কি লাগে তা আপনারা জানেন। দুনিয়ার ইতিহাসে দেখা যায় এমনকি যুদ্ধক্ষেত্রেও ডাক্তারদের হত্যা করা হয় না। দুই পক্ষে যখন যুদ্ধ হয়, দুই দেশে যখন যুদ্ধ হয় এতে ডাক্তাররা যুদ্ধবন্দী হয়ে পড়লে তাদের হত্যা করা হয় না, এমনকি খারাপ ব্যবহারও করা হয় না। কিন্তু পাকিস্তানি নরপশুরা এতবড় পশু যে, তারা আমার ডাক্তারদের ধরে নিয়ে হত্যা করেছে। ৫০ জনের তালিকা পাওয়া গেছে। ডাক্তার ইসলামকে আমি বলেছি পিজি হাসপাতালের দেয়ালের কাছে পাথরে এই ডাক্তারদের নাম ও ইতিহাস লিখে রাখুন। যাতে প্রত্যেক ডাক্তার দেখে যে, স্বাধীনতা সংগ্রামে তাদের দান কতখানি। এর ফলে বোধ হয় দেশের জনগণের প্রতি তাদের দরদ বাড়বে।'

আসলে বর্তমানে হিসাব-নিকাশ করে দেখা যায় শতাধিক ডাক্তার এ দেশে শহীদ হয়েছেন স্বাধীনতা অর্জনের জন্য। আমি অবশ্যই আমার প্রশাসনের সহায়তায় শ্বেত পাথরে খোদাই করে তাদের নাম লিখেছি। লাইট এলার্ট করেছি। কিন্তু দুর্ভাগ্য এখনো ‘Light & sound’ করতে পারিনি। আমার দ্বিতীয় পরিকল্পনা আছে, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ বেতারের যে কক্ষে বসে ভাষণ দিয়েছিলেন এবং ৭ মার্চের ঐতিহাসিক মাস্টার পিস ভাষণটি যে রুম থেকে বেতারে সম্প্রচার করা হয়েছিল সেই রুমটা, বেতার ভবন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ন্যস্ত হলে তাকে ‘Light & sound’ এ রূপ দেব। যেখানে হঠাৎ করে Light জ্বলে উঠবে এবং বঙ্গবন্ধুর ভাষণের একটা লাইন উচ্চারিত হবে।

বুদ্ধিজীবী যারা তারা কিন্তু কখনো পরজীবী হন না। বরং পৃথিবীর সব বুদ্ধিজীবী শ্রেণির মানুষ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত শ্রমজীবী হিসেবেই বেঁচে থাকেন এবং দেশকে বাঁচান। পয়সা, সেবা, মানবতাবোধ একটি অপরটির পরিপূরক নয়। পয়সা দিয়ে মানবতাবোধ কেনা যায় না বা সৃষ্টি করা যায় না। সেবার মনোভাব না থাকলে যত পয়সা দেওয়া হয় না কেন প্রকৃত সেবা আপনি দিতে পারবেন না। বঙ্গবন্ধু সেখানেও বলেছিলেন 'কিন্তু পয়সা দিয়ে যে সব কিছু হয় না, সেটা আপনারা বুঝেন, পয়সার সঙ্গে সঙ্গে আরেকটা জিনিসের দরকার, সেটা হলো মানবতাবোধ। আমার মনে হচ্ছে, আপনারা বেয়াদবি মাফ করবেন, আমরা যেন মানবতাবোধ হারিয়ে ফেলেছি। পয়সা কোনো জায়গায় কম দেওয়া হচ্ছে না। ভিক্ষা করে হোক, বন্ধুরাষ্ট্রদের কাছ থেকে সাহায্য নিয়ে হোক, ব্যাংকের থেকে সাহায্য নিয়ে হোক, গ্র্যান্ট নিয়ে হোক, পয়সা এনে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু জাতীয় চরিত্র আমাদের নষ্ট হয়ে গেছে। আমি কুমিল্লার সভায় বলেছিলাম যে, শেখ মুজিবুর রহমানকে বেটে খাওয়া যাবে, বাংলাদেশ সোনার বাংলা করতে পারবেন না যদি সোনার মানুষ গড়তে না পারেন। আপনাদের কাছে বলতে গেলে বলতে হয়, আমি যেন আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছি। আমি যেদিকে চাই সেদিকে 'মানুষ' খুব কম দেখি। মানুষ এত নীচ হয় কী করে? মানুষ মানুষের কাছ থেকে অন্যায়ভাবে পয়সা নেয় কী করে? মানুষ গরিব-দুঃখীর কাছ থেকে কী করে লুট করে, আমি বুঝতে পারি না।'

জাতির পিতা শুধু এ-বলে ক্ষান্ত হননি, তিনি হাসপাতালের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকেও দৃষ্টি দিতে বলেন, এমনকি তিনি এটুকু বলতে ভুল করেননি, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর সামরিক শাসনে ডাণ্ডার ভয়ে আপনারা কী করে পরিষ্কার রাখতেন। দুর্গন্ধ ও অপরিচ্ছন্নতার জন্য সেপটিক হয়। রোগীর প্রচুর কষ্ট হয়, এটুকুও তিনি অনুভব করেছিলেন। ডাক্তারদের ঘনঘন ছুটি ভোগ, গ্রামে না যাওয়া- এ নিয়েও বঙ্গবন্ধু আমাদের যথেষ্ট উপদেশ দিতেন। তিনি এ কথাও বলতে ভুলেননি, 'সাদা কাপড়-চোপড় দেখলেই কেন তাড়াতাড়ি দরজা খুলে দেন? আর দুঃখী মানুষ এলেই কেন তাকে রাস্তার বাইর করে দেন, ভয় বলে চিৎকার করেন? এই মনোভাবের পরিবর্তন কবে আপনাদের হবে? আমি শুধু আপনাদের ডাক্তার সাহেবদের বলছি না। এটা যেন আমাদের জাতীয় চরিত্রের মধ্যে এসে গেছে। এ জাতীয় চরিত্রের প্রতি চরম আঘাতের প্রয়োজন আছে। একবার আমাকে কোনো খবরের কাগজের বা টেলিভিশন কোম্পানির একজন জিজ্ঞাসা করেছিল যে, আপনার কোয়ালিফিকেশন কী? আমি হাসতে হাসতে বলেছি, 'আমি লাভ মাই পিপল। What is your disqualification? I love them too much. বোধ হয় সেটা অনেকে দুর্বলতা মনে করে নিয়েছিল।' এখনো আমরা ডাক্তাররা গ্রামে যাই না। কিন্তু বেতন নেই। চাকরি করি। অনেকেই বলেন, গ্রামে থাকার মতো পরিবেশ নেই। একবার ভেবে দেখুন আপনি, আমি কোথায় জন্ম নিয়েছিলাম।

তিনি আরও বললেন, 'সততা ফিরে না এলে কোনো জাতি বড় হতে পারে না। আপনাদের প্রতি অভিশাপ পড়বে। ৩০ লাখ লোকের আত্মা আপনাদের অভিশাপ করবে। আপনারা দেখেছেন মুসলিম লীগের বড় বড় লিডাররা যারা বড় বড় বাড়ি করে আরামে ছিল একদিন, অভিশাপে বাড়ি থেকে বিতাড়িত হয়েছে, আমাদের এই দেশে আমরা যারা আছি তারা যদি চরিত্রের পরিবর্তন না করি, তাহলে এমন দিন আসবে, এমন ঝড় আসবে, যে ঝড়ে আপনারা ভেঙে চুরমার হয়ে যাবেন।' জাতির জনকের সেই দর্শন, যা এ দেশের মানুষকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছিল, যা এ জাতির প্রত্যাশার অতীত ছিল। তাই আমরা জনকের প্রত্যাশার মূল্য দিতে পারিনি। শুধু তাই নয়, সেই রক্ত সঞ্চালন কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি ডাক্তারদের মানবতা, মনুষ্যত্ব ও সততা সম্পর্কে যা বলেছিলেন, 'আপনাদের কাছে আমি সেই জন্য আবেদন করব যে, আপনাদের মানবতাবোধ থাকা দরকার, মনুষ্যত্ব থাকা দরকার, সততা থাকা দরকার, না হলে কোনো জাতি কোনোদিন বড় হতে পারে না। আপনারা শুধু নিজেকে অপমান করছেন না, আপনারা সাড়ে সাত কোটি মানুষকে অপমান করছেন। এবং আপনারা অপমান করছেন, যারা মারা গেছে সেই শহীদদের আত্মাকে।'

বঙ্গবন্ধু এ কথা বলতেও ভুল করেননি- "বেয়াদবি মাফ করবেন, মানুষ আমার কাছে অভিযোগ করে, হাসপাতালে ভর্তি হতে পারি না বাড়িতে গিয়ে পয়সা না দিলে, পয়সা দিয়ে যদি বাড়িতে গিয়ে ট্রিটমেন্ট করি সার্টিফিকেট নিয়ে এসে ভর্তি হতে পারি। একটু মেহেরবানি করুন। সাত-আট মাস চলে গেছে আমি প্রধানমন্ত্রী হয়েছি, আমি গ্রামে গ্রামে ঘুরেছি, নৌকায় ঘুরেছি, সাইকেলে ঘুরেছি, পায়ে হেঁটে বেড়িয়েছি, আমি বাংলাদেশের প্রত্যেকটি সমস্যার সঙ্গে জড়িত আছি, আমি সব খবর রাখি।"

বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর মতো বঙ্গবন্ধুও নার্সদের সম্মানের চোখে দেখতেন। তাদের মর্যাদার প্রতি তিনি ছিলেন সদা সচেতন। রাজনীতির এই দার্শনিক বেশিদিন সময় পাননি, যদি আর পনেরটি বছর তিনি বেঁচে থাকতেন তাহলে আজকে ২০২১ সালে যেই মধ্যম আয়ের দেশের স্বপ্ন আমরা দেখছি তা ১৯৮০ সালের মধ্যেই হয়ে যেত। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে এ দেশ এবং জাতিকে ৩৫ বছর পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। ২৫ বছর একটা জাতির ইতিহাসে এক বিরাট সময়। নার্স এবং ডাক্তারদের বিভিন্ন দেশের একই পেশার লোকদের সঙ্গে তুলনা করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- "আর একটা জিনিস আমি দেখেছি, দেখে আশ্চর্য হয়েছি। আমি নিজে রোগী হয়ে দেখেছি, ঘুরে দেখেছি। আমাদের নার্সিং যেন আমাদের সমাজের জন্য একটা অসম্মানজনক পেশা। আমি বুঝতে পারি না এ সমাজ কী করে বাঁচবে। একটা মেয়ে দেশের খাতিরে নার্সের কাজ করছে, তার সম্মান হবে না আর ভালো কাপড়চোপড় পরে যারা ঘুরে বেড়াবে তার সম্মান হবে অনেক উচ্চে! চেয়ারখানা তাকেই দেওয়া হবে। এ জন্য আজকে নার্সিং শিক্ষায় ও নার্সিং ট্রেনিং দানে আপনাদের যে কাজগুলো আছে একে একটু উচ্চ পর্যায়ে নিতে হবে। এরও একটা মান থাকতে হবে। আমি ডাক্তার সাহেবদের সঙ্গে পরামর্শ করেছিলাম যে, আপনারা আমাকে একটা প্ল্যান দেন যাতে গ্র্যাজুয়েট মেয়েরা এখানে আসতে পারে। কত বেতন দিলে তারা এখানে আসতে পারে। আই এ পাস মেয়েরা কীভাবে আসতে পারে। ম্যাট্রিক পাস মেয়েরা কীভাবে আসতে পারে। তাদের আসতে হবে সেবার মনোবৃত্তি নিয়ে এবং শিক্ষার কোর্স হবে, ট্রেনিং হবে, তারপর তাদের চাকরির একটা সিস্টেম থাকবে। আমরা ঠাট্টা করে বলি- একটা রোগী পায়খানা করে ফেলেছে। রোগী পায়খানা করে পড়ে আছে, যে পর্যন্ত সুইপার না আসবে আমরা বেডপ্যান সরিয়ে দেব না। ওটা সুইপারেরই কাজ। এই যে মেন্টালিটি-রোগী অসুস্থ, মরে যাচ্ছে, তার পাশে বেডপ্যান পড়ে রয়েছে, আমি কেন হাত দিয়ে সে বেডপ্যান সরিয়ে নিব না। সুইপারদের দরকার কেন? আমি লন্ডনে অনেক সময় দেখেছি, আমাকে চিকিৎসা করত যে নার্স, ঠিক সময় সে এসে বেডপ্যানটা নিয়ে চলে গেল। কেন আমাদের এখানে তা হবে না? কেন ডাক্তাররা নার্সদের সরিয়ে রাখছে দূরে। কেন আমাদের মানসিক পরিবর্তন হবে না, আমাকে বুঝিয়ে বলেন। সেবার মনোবৃত্তি না থাকলে কোনো কিছু হবে না। এটা যেন ওয়াটার-টাইট কম্পোর্টমেন্ট। ডাক্তার সাহেব যাবেন, হাত দেখবেন, বুক দেখবেন, প্রেসক্রিপশন করবেন, চলে আসবেন, নার্সরা যাবেন ইঞ্জেকশন দিবেন। রোগী পায়খানা করে পড়ে থাকবে, সুইপার যখন আসবে তখন পরিষ্কার হবে। যদি সে না থাকে? ওয়ার্ড বয় যখন আসবে! ওয়ার্ড বয় বা কী? সুইপার বা কী? ডাক্তার বা কী? নার্স বা কী? সবাই সেবক। সবাই বাংলার মানুষ। সবাইকে একসঙ্গে কাজ করত হবে এবং এসব ভেদাভেদ ভুলতে হবে। তা না হলে এ দেশের মঙ্গল আসতে পারে না। আপনাদের সবাইকে আমি জানি। আমাদের ডাক্তার যারা আছেন, তাদের অনেকেই তো বিদেশ ঘুরে এসেছেন। তারা নার্সের কাজ দেখে এসেছেন। দুনিয়ার বিভিন্ন দেশে কে কি কাজ করে তারা দেখেছেন। ইউকে কী করে? ইউএসএ, ইউএসএসআর কী করে? জামার্নি কী করে? ফ্রান্স বা অন্যান্য দেশ কী করে? সেসব দেশের ডাক্তাররা যে হাসপাতালে কাজ করে আপনারা দেখেছেন। আপনাদের পয়সা খরচ করে সেসব দেখিয়ে শিখিয়ে আনা হয়েছে। সেসব কেন এখানে চালু করেন না? এখানে আসলে আপনারা মনে করেন যে, আপনারা বড় ডাক্তার সাহেব হয়ে গেছেন ও নার্সরা কিছুই না। কিন্তু ওখানে ডাক্তার নার্সের সঙ্গে কথা বলতে গেলে সমীহ করে কথা বলে। ইজ্জতের সঙ্গে কথা বলে। ওখানে ঘরটি পরিষ্কার করে দিয়ে যায় যে সে সুইপার, তার সঙ্গেও সমীহ করে কথা বলে। এর মানে ওরা অমানুষ নয়। ওরা ওই দেশের সমান নাগরিক। সমান অধিকার আছে ওদের। যে কাজই করুক না কেন সে কাজের জন্য তার সম্মান আছে। সে সমাজের প্রয়োজনে কাজ করে। তার নিজের পেটের তাগিদে যেমন কাজ করে, সমাজের প্রয়োজনেও সেটা করে।"

১৯৭২-এর ৮ অক্টোবরের পরে আজ ৪৩ বছর পার হয়ে গেছে বঙ্গবন্ধু যা বলেছিলেন আজও যেন তাই দেখা যাচ্ছে। তিনি চেয়েছিলেন আমাদের পরিবর্তন হওয়া দরকার। মানবিক পরিবর্তন। তার আহ্বান ছিল মানবতাবোধ জাগিয়ে তুলতে হবে। মানুষকে মানুষ হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। মানবতাবোধ আপনাদের মধ্যে জাগিয়ে তুলতে হবে এবং মানুষকে মানুষ হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। তাহলেই আপনারা দেখতে পাবেন যে, আপনাদের দেশের চেহারা অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সশস্ত্র যুদ্ধের পরে, গৃহযুদ্ধ চলে, দুর্ভিক্ষ আসে। লাখ লাখ লোক গৃহযুদ্ধে এবং দুর্ভিক্ষে প্রাণ হারায়। বঙ্গবন্ধু তা হতে দেননি। তার ব্যক্তিগত ইমেজ, দূরদর্শিতা, বন্ধুরাষ্ট্রের কাছ থেকে সাহায্য- সবই আমরা পেয়েছিলাম তাঁর জন্যই।

চিকিৎসক হিসেবে আমার কাছে মনে হচ্ছে ৭ মার্চের ভাষণ ছিল স্বাধীনতার মন্ত্র, স্বাধীনতার ঘোষণা, সশস্ত্র সংগ্রামের ডাক। ৮ অক্টোবরের ভাষণ ছিল চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী সবার প্রতি মনুষ্যত্বের গুণাবলি নিয়ে মানবতাবোধ জাগ্রত করে, রোগাক্রান্ত মানুষের প্রতি দাঁড়ানোর উদাত্ত আহ্বান। ১০ জানুয়ারি ১৯৭২-এর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ভাষণে কবিগুরুকে চ্যালেঞ্জ করেই বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- 'কবিগুরু তোমার বাঙ্গালী সম্পর্কে উক্তি মিথ্যা হয়ে গেছে। জনকের বাঙ্গালী মানুষ হয়ে গেছে।' আসলে বঙ্গবন্ধুর এই চ্যালেঞ্জের আত্দবিশ্বাসের মূলে আমরাই কুঠারাঘাত করেছি। তার পরেও বলব, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবই সম্ভব হবে। আমাদের চিকিৎসকদের আরও বেশি মানবিক গুণাবলি অর্জন করতে হবে। চিকিৎসা যেহেতু একটি মৌলিক অধিকার ও সেবা, তাই চিকিৎসককে হতে হবে সেবক বা পূজারি। তাদের মনে রাখতে হবে রোগী হলো অতিথি বা দেবতা।

চিকিৎসক সমাজের একজন ক্ষুদ্রতম সদস্য হিসেবে আমি মনে করি, বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের অক্টোবরে যা বলেছিলেন, আজও আমরা একই জায়গায় রয়েছি। মাঝে ৪৩টি বছর পেরিয়ে গেছে। আমাদের মনে রাখতে হবে একজন মানব সন্তান জন্মের পরে যখন বড় হতে শুরু করে তখন আমরা আশীর্বাদ করি এই বলে- ভালো মানুষ হও, এটা থেকে বোঝা যায় মানুষের মনুষ্যত্বকে সংশোধন করা যায় আমৃত্যু এবং মানবিক গুণাবলির অর্জনের শেষ নেই। ডাক্তারদের তাই হওয়া উচিত, অতি মানব। লক্ষ্য করে থাকবেন আমরা কিন্তু কখনো একটা গরু বা ছাগলকে বলি না, হে গরু/ছাগল, তুমি ভালো গরু বা ভালো ছাগল হও।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর