শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুন, ২০১৫

নদী ও পানি সমস্যা এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
নদী ও পানি সমস্যা এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক

বাংলাদেশ প্রতিদিনে ধারাবাহিক তিন কিস্তিতে একটা তথ্যবহুল ও মর্মস্পর্শী দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। শিরোনাম ছিল 'আমার একটি নদী ছিল'। শিরোনামটিই বলে দিচ্ছে, অতীতে কোনো এক নদী ছিল, এখন আর নেই। একটি নয়, একাধিক নদী। একদা ভরা নদী, এখন মরা খালে অথবা শুষ্ক বালুচরে পরিণত হয়েছে, এ রকম অনেকগুলি নদীর বিবরণ আছে। এর মধ্যে আছে কুষ্টিয়ার ৮টি নদী, করতোয়া, চলনবিল অঞ্চলের ১৬টি নদী, ছোট যমুনা, মহানন্দা, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, পিয়াইন নদী, পুনর্ভবা, কাজলা, ইছামতি, লালমনিরহাটের ১১টি নদী, তিতাস, ব্রহ্মপুত্র নদ, মানিকগঞ্জের মধ্য দিয়ে প্রবাহমান চারটি নদী (ধলেশ্বরী, পুরাতন ধলেশ্বরী, কালীগঙ্গা ও ইছামতি), বাগেরহাটের ২৩টি নদী। যোগ করলে সংখ্যাটি বিরাট। এসব নদীই তো বাংলাদেশের প্রাণ। নদীগুলো শুকিয়ে গেলে সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা চিরায়ত বাংলাদেশের চেহারাই পাল্টে যাবে। এর চেয়ে মর্মান্তিক দুঃসংবাদ আর কি হতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদকমণ্ডলীকে আমি অন্তর থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, এতগুলো নদীর বিস্তারিত বিবরণ ও তার মরণদশার কারণ অনুসন্ধানী রিপোর্ট তুলে ধরার জন্য। আমি নদী বিশেষজ্ঞ নই। তবে বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র আমি ঘুরেছি অনেক। দেশটি এবং দেশের ভৌগলিক অবস্থা আমার খুবই পরিচিত। তারপরও আমি এ রিপোর্ট পড়ে নতুন জ্ঞান লাভ করলাম। ভাবলাম, এতটা সর্বনাশা অবস্থায় আমরা চলে গেছি। এ বেদনা তো ধরে রাখা যায় না।

প্রতিটি প্রতিবেদন আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়েছি। পড়তে পড়তে আমার মনে পড়ে গেল কিছুদিন আগে খ্যাতনামা চিত্র পরিচালক সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ডের দ্বারা নির্মিত এক অসাধারণ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র 'অন্তর্ধান'। বহু আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালক হিসেবে বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিভাবান চলচ্চিত্র পরিচালক ডায়মন্ড নিম্নবর্ণের মানুষের জীবন কথা তুলে ধরেন সিনেমার পর্দায়। অন্তর্ধানও তেমনি পদ্মাপাড়ের গরিব মানুষের বেদনাসিক্ত কাহিনীকে ভিত্তি করে নির্মিত চলচ্চিত্র। প্রমত্ত পদ্মা যাকে প্রমথনাথ বিশী বলেছেন, 'প্রলয়ের সহদরা, কাল নাগিনী', সেই পদ্মাই আবার মাটিকে করে সবুজ, কত মানুষের জীবনে আনে সুখ ও সমৃদ্ধি। ফারাক্কার কারণে পদ্মা শুকিয়ে গেছে। পদ্মা পাড়ের শ্রমজীবী মানুষের জীবনে তা নিদারুণ বেদনাদায়ক প্রভাব ফেলেছে। সেটাই ফুটে উঠেছে এই চলচ্চিত্রে। সেখানে খেলার সাথী দুটি বালক-বালিকা- আকাশ ও নদীর মান-অভিমান খেলা নিয়ে যে ছোট অথচ সুন্দর কাহিনীর অবতারণা করা হয়েছে, তা যেন রূপক আকারে গঙ্গার পানি নিয়ে ভারত বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রতিচ্ছবি।

সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ড নির্মিত ছবিটির নামটাই অর্থবহ। 'অন্তর্ধান'। অর্থাৎ হারিয়ে গেছে। একদা যে নদী ছিল, এখন আর তা নেই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনও তাই বলেছে। এই প্রতিবেদনে বিভিন্ন নদী মরে যাওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। তার মধ্যে অপরিকল্পিত বাঁধ, ভেড়িবাঁধ নির্মাণ, অন্যান্য স্থাপনা, ড্রেজিংয়ের অভাব, এ ধরনের কাজ ছাড়াও প্রভাবশালীরা নদী ভরাট করে নদী দখল, চিংড়ি চাষ, বালু উত্তোলন ইত্যাদি ধ্বংসাত্দক কাজও দায়ী। আরও বড় একটি কারণ হলো, কয়েকটি নদীর উজানে ভারতে বাঁধ দিয়ে আগেই পানি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এটি এক ধরনের আন্তর্জাতিক অপরাধও বটে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের ২৬ মে'র সংখ্যায় একটি প্রতিবেদনের শিরোনাম হলো 'ফারাক্কা আর দখলদারের প্রভাবে কুষ্টিয়ার ৮ নদী'। একই সংখ্যায় আরেকটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'ফারাক্কা বাঁধের বিরূপ প্রভাব ও ১৯৮০-এর দশকে পদ্মার উৎসমুখে অপরিকল্পিত স্লুইসগেট নির্মাণের ফলে চলনবিলের বিভিন্ন নদ-নদী ও বিল-জলাশয়, খালগুলো পলি জমে ক্রমে ভরাট হয়ে গেছে।' বাংলাদেশ প্রতিদিনের ২ জুন সংখ্যায় এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'বাগেরহাটে মরে গেছে ২৩টি নদী'। সেখানে আরও বলা হয়েছে '... ফারাক্কা বাঁধের কারণে এসব নদীতে উজানের পানি না আসার ফলে দীর্ঘ সময় জোয়ারের পানি স্থির থাকায় অতিরিক্ত পলি জমেও ভরাট হয়ে গেছে নদী-খাল'।

ফারাক্কা বাঁধের অশুভ প্রভাবে কীভাবে প্রমত্ত পদ্মা শুকিয়ে পদ্মা পাড়ের মানুষের সর্বনাশ হয়েছে তার জীবন্ত ছবি পাওয়া যায় 'অন্তর্ধান' চলচ্চিত্রে। কলকাতায় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে 'অন্তর্ধান' প্রদর্শিত হলে ভারতীয় দর্শক ও সাংবাদিকরা কিন্তু এটিকে বিরূপ দৃষ্টিতে দেখেননি। বরং তারাও চিরায়ত নদীপ্রবাহ বন্ধের ক্ষতিকর দিক উপলব্ধি করতে পেরেছেন।  Statesman পত্রিকায় পরিচালক ডায়মন্ডকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, 'চীন যদি ব্রহ্মপুত্র নদে বড় বাঁধ দিয়ে পানি প্রবাহকে কমায়-বাড়ায় তাহলে ভারতের কি হবে?' একই কথা লিখেছে দিলি্ল থেকে প্রকাশিত 'প্রবাসের চিঠি' এর সম্পাদকীয়তে। 'ব্রহ্মপুত্রের উপর বিরাট বাঁধ বানাচ্ছে চীন। ফলে ভারতের ব্রহ্মপুত্রের মতো নদ শুকিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে ভারত সরকার। ...জল বণ্টনের এই তীব্র ও আন্তর্জাতিক সমস্যা এবার মানবিক আবেদন নিয়ে হাজির হলো সেলুলয়েড পর্দায়।' একই সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, 'ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন স্বয়ং ড. মেঘনাদ সাহা, কপিল ভট্টচার্য।' Times of India পত্রিকায় ডায়মন্ডের 'অন্তর্ধান' সম্পর্কে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তার হেডলাইন ছিল, ‘Bangla film on water woes scores a hit.’

পরিচালক ডায়মন্ড আরও বলেছেন, পদ্মার পানির সমস্যা শুধু বাংলাদেশের নয়, ভারতসহ সব দেশেরই সমস্যা। তিনি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে বলেছেন। বাংলাদেশ সফরকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বলেছেন, 'আমাদের নদীগুলো দুই দেশের বিরোধের কারণ নয়, বরং সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণ হওয়া উচিত।'

কিন্তু বাস্তবে ঘটনা হচ্ছে বিপরীত। এবারও তিস্তা চুক্তি হলো না। বরং এ বছর বাংলাদেশের পয়েন্টে তিস্তার প্রবাহ ছিল সর্বনিম্ন। ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশের সীমান্ত মুখে তিস্তা দিয়ে পানি আসত ৬৭১০ কিউসেক। গত ২২ মার্চে আমরা পেয়েছি মাত্র ২৩২ কিউসেক। ভারতের জলপাইগুড়িতে গজলডোবায় বাঁধ দিয়ে ভারত তিস্তার পানি অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ পানি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ২০১২, ২০১৩ ও ২০১৪ সালে পেয়েছি যথাক্রমে ৩৫০৬, ২৯৫০ এবং ৫৫০ কিউসেক। অর্থাৎ ক্রমাগত কম পানি পাচ্ছি। ফলে উত্তরবঙ্গের বিশাল অঞ্চলজুড়ে ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, ভূগর্ভস্থ পানি হ্রাস পাওয়ায় মরু প্রক্রিয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে, তিস্তার পানি দ্বারা পুষ্ট অন্য নদীও শুকিয়ে যাচ্ছে, বিশাল জনগোষ্ঠীর জীবনে সর্বনাশ নেমে আসছে।

ভারত কিন্তু একক সিদ্ধান্তে এ কাজ করতে পারে না। তা আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। ভাটির দেশের সঙ্গে সমঝোতায় না এসে এককভাবে ভারত নদী প্রবাহ অন্যত্র সরাতে পারে না। এটা জাতিসংঘের নদী কনভেনশন ১৯৯৭-এর ধারার পরিপন্থী। বিশেষ করে এ কনভেনশনের ৭.১ এবং ৭.২ ধারা উল্লেখ করা প্রয়োজন।

ধারা ৭.১ ‘Watercourse States, shall in utilizing an international watercourse in their territories take all appropriate measures, to prevent the causing of significant harm to other watercourse States.’
aviv 7.2 ‘Where significant harm nevertheless is caused to another watercourse State, the State whose use causes such harm shall, in the absence of agreement to such use, take all appropriate measures, having due regard for the provisions of articles 5 and 6, in consultation with the affected State, to eliminate or mitigate such harm and where appropriate, to discuss the question of compensation.’

জাতিসংঘের এই কনভেনশন সম্পর্কে আরও কিছু কথা বলা দরকার। নৌ চলাচল ব্যতীত আন্তর্জাতিক নদীসমূহের পানি ব্যবহার বিষয়ক এ কনভেনশনটি জাতিসংঘের সাধারণ সভায় পাস হয়েছিল ১৯৯৭ সালের ২১ মে। বাংলাদেশের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। ভারত ও পাকিস্তান বিরত থাকে। চীন, তুরস্ক ও বরুন্ডি বিপক্ষে ছিল। যাই হোক এটি আইনে পরিণত হতে হলে পরবর্তীতে ৩৬টি দেশের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল। ৩৫টি দেশের স্বাক্ষর পাওয়া গিয়েছিল বেশ আগেই। একটা মাত্র স্বাক্ষর বাকি ছিল। বাংলাদেশ কিন্তু পরে স্বাক্ষর করেনি। করলে আইনে পরিণত হত। কেন করেনি? এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সরকার এসেছে এবং গেছে। কিন্তু কেউই স্বাক্ষর করেনি। ভারত অসন্তুষ্ট হবে বলে কি স্বাক্ষর করেনি? এই যদি হয়ে থাকে, তাহলে কাকে দেশপ্রেমিক বলব?

যাই হোক, গত বছর ভিয়েতনাম স্বাক্ষর করাতে এটি এখন আন্তর্জাতিক আইনে পরিণত হয়েছে। তিস্তা বা অন্য কোনো নদীর পানিবণ্টনের বিষয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনার সময় এ আইনটি আমাদের জন্য সহায়ক হবে। অন্যদিকে ভারতকেও বুঝতে হবে একতরফা নদীর পানি প্রত্যাহার হবে আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। আমরা আশা করব, দুই দেশের মধ্যে মৈত্রী আরও সুদৃঢ় হবে। মৈত্রী স্থায়ী করার ক্ষেত্রে যেসব বাধা আছে, তা অপসারিত হবে। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান হলো নদীর পানি বণ্টন। সম মর্যাদাভিত্তিক দুই দেশের পারস্পরিক বন্ধুত্বের সম্পর্ককে গভীরতর করার প্রয়োজনে, আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার প্রয়োজনে এবং সর্বোপরি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তিস্তার পানি বণ্টন ন্যায়সঙ্গতভাবে হবে এটাই আশা করি। নরেন্দ্র মোদি যা বলছেন সেটাই যেন সত্য হয়, নদীগুলো হোক দুই দেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার বাহন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন