শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুন, ২০১৫

নদী ও পানি সমস্যা এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
নদী ও পানি সমস্যা এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক

বাংলাদেশ প্রতিদিনে ধারাবাহিক তিন কিস্তিতে একটা তথ্যবহুল ও মর্মস্পর্শী দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। শিরোনাম ছিল 'আমার একটি নদী ছিল'। শিরোনামটিই বলে দিচ্ছে, অতীতে কোনো এক নদী ছিল, এখন আর নেই। একটি নয়, একাধিক নদী। একদা ভরা নদী, এখন মরা খালে অথবা শুষ্ক বালুচরে পরিণত হয়েছে, এ রকম অনেকগুলি নদীর বিবরণ আছে। এর মধ্যে আছে কুষ্টিয়ার ৮টি নদী, করতোয়া, চলনবিল অঞ্চলের ১৬টি নদী, ছোট যমুনা, মহানন্দা, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, পিয়াইন নদী, পুনর্ভবা, কাজলা, ইছামতি, লালমনিরহাটের ১১টি নদী, তিতাস, ব্রহ্মপুত্র নদ, মানিকগঞ্জের মধ্য দিয়ে প্রবাহমান চারটি নদী (ধলেশ্বরী, পুরাতন ধলেশ্বরী, কালীগঙ্গা ও ইছামতি), বাগেরহাটের ২৩টি নদী। যোগ করলে সংখ্যাটি বিরাট। এসব নদীই তো বাংলাদেশের প্রাণ। নদীগুলো শুকিয়ে গেলে সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা চিরায়ত বাংলাদেশের চেহারাই পাল্টে যাবে। এর চেয়ে মর্মান্তিক দুঃসংবাদ আর কি হতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদকমণ্ডলীকে আমি অন্তর থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, এতগুলো নদীর বিস্তারিত বিবরণ ও তার মরণদশার কারণ অনুসন্ধানী রিপোর্ট তুলে ধরার জন্য। আমি নদী বিশেষজ্ঞ নই। তবে বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র আমি ঘুরেছি অনেক। দেশটি এবং দেশের ভৌগলিক অবস্থা আমার খুবই পরিচিত। তারপরও আমি এ রিপোর্ট পড়ে নতুন জ্ঞান লাভ করলাম। ভাবলাম, এতটা সর্বনাশা অবস্থায় আমরা চলে গেছি। এ বেদনা তো ধরে রাখা যায় না।

প্রতিটি প্রতিবেদন আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়েছি। পড়তে পড়তে আমার মনে পড়ে গেল কিছুদিন আগে খ্যাতনামা চিত্র পরিচালক সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ডের দ্বারা নির্মিত এক অসাধারণ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র 'অন্তর্ধান'। বহু আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালক হিসেবে বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিভাবান চলচ্চিত্র পরিচালক ডায়মন্ড নিম্নবর্ণের মানুষের জীবন কথা তুলে ধরেন সিনেমার পর্দায়। অন্তর্ধানও তেমনি পদ্মাপাড়ের গরিব মানুষের বেদনাসিক্ত কাহিনীকে ভিত্তি করে নির্মিত চলচ্চিত্র। প্রমত্ত পদ্মা যাকে প্রমথনাথ বিশী বলেছেন, 'প্রলয়ের সহদরা, কাল নাগিনী', সেই পদ্মাই আবার মাটিকে করে সবুজ, কত মানুষের জীবনে আনে সুখ ও সমৃদ্ধি। ফারাক্কার কারণে পদ্মা শুকিয়ে গেছে। পদ্মা পাড়ের শ্রমজীবী মানুষের জীবনে তা নিদারুণ বেদনাদায়ক প্রভাব ফেলেছে। সেটাই ফুটে উঠেছে এই চলচ্চিত্রে। সেখানে খেলার সাথী দুটি বালক-বালিকা- আকাশ ও নদীর মান-অভিমান খেলা নিয়ে যে ছোট অথচ সুন্দর কাহিনীর অবতারণা করা হয়েছে, তা যেন রূপক আকারে গঙ্গার পানি নিয়ে ভারত বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রতিচ্ছবি।

সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ড নির্মিত ছবিটির নামটাই অর্থবহ। 'অন্তর্ধান'। অর্থাৎ হারিয়ে গেছে। একদা যে নদী ছিল, এখন আর তা নেই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনও তাই বলেছে। এই প্রতিবেদনে বিভিন্ন নদী মরে যাওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। তার মধ্যে অপরিকল্পিত বাঁধ, ভেড়িবাঁধ নির্মাণ, অন্যান্য স্থাপনা, ড্রেজিংয়ের অভাব, এ ধরনের কাজ ছাড়াও প্রভাবশালীরা নদী ভরাট করে নদী দখল, চিংড়ি চাষ, বালু উত্তোলন ইত্যাদি ধ্বংসাত্দক কাজও দায়ী। আরও বড় একটি কারণ হলো, কয়েকটি নদীর উজানে ভারতে বাঁধ দিয়ে আগেই পানি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এটি এক ধরনের আন্তর্জাতিক অপরাধও বটে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের ২৬ মে'র সংখ্যায় একটি প্রতিবেদনের শিরোনাম হলো 'ফারাক্কা আর দখলদারের প্রভাবে কুষ্টিয়ার ৮ নদী'। একই সংখ্যায় আরেকটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'ফারাক্কা বাঁধের বিরূপ প্রভাব ও ১৯৮০-এর দশকে পদ্মার উৎসমুখে অপরিকল্পিত স্লুইসগেট নির্মাণের ফলে চলনবিলের বিভিন্ন নদ-নদী ও বিল-জলাশয়, খালগুলো পলি জমে ক্রমে ভরাট হয়ে গেছে।' বাংলাদেশ প্রতিদিনের ২ জুন সংখ্যায় এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'বাগেরহাটে মরে গেছে ২৩টি নদী'। সেখানে আরও বলা হয়েছে '... ফারাক্কা বাঁধের কারণে এসব নদীতে উজানের পানি না আসার ফলে দীর্ঘ সময় জোয়ারের পানি স্থির থাকায় অতিরিক্ত পলি জমেও ভরাট হয়ে গেছে নদী-খাল'।

ফারাক্কা বাঁধের অশুভ প্রভাবে কীভাবে প্রমত্ত পদ্মা শুকিয়ে পদ্মা পাড়ের মানুষের সর্বনাশ হয়েছে তার জীবন্ত ছবি পাওয়া যায় 'অন্তর্ধান' চলচ্চিত্রে। কলকাতায় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে 'অন্তর্ধান' প্রদর্শিত হলে ভারতীয় দর্শক ও সাংবাদিকরা কিন্তু এটিকে বিরূপ দৃষ্টিতে দেখেননি। বরং তারাও চিরায়ত নদীপ্রবাহ বন্ধের ক্ষতিকর দিক উপলব্ধি করতে পেরেছেন।  Statesman পত্রিকায় পরিচালক ডায়মন্ডকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, 'চীন যদি ব্রহ্মপুত্র নদে বড় বাঁধ দিয়ে পানি প্রবাহকে কমায়-বাড়ায় তাহলে ভারতের কি হবে?' একই কথা লিখেছে দিলি্ল থেকে প্রকাশিত 'প্রবাসের চিঠি' এর সম্পাদকীয়তে। 'ব্রহ্মপুত্রের উপর বিরাট বাঁধ বানাচ্ছে চীন। ফলে ভারতের ব্রহ্মপুত্রের মতো নদ শুকিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে ভারত সরকার। ...জল বণ্টনের এই তীব্র ও আন্তর্জাতিক সমস্যা এবার মানবিক আবেদন নিয়ে হাজির হলো সেলুলয়েড পর্দায়।' একই সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, 'ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন স্বয়ং ড. মেঘনাদ সাহা, কপিল ভট্টচার্য।' Times of India পত্রিকায় ডায়মন্ডের 'অন্তর্ধান' সম্পর্কে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তার হেডলাইন ছিল, ‘Bangla film on water woes scores a hit.’

পরিচালক ডায়মন্ড আরও বলেছেন, পদ্মার পানির সমস্যা শুধু বাংলাদেশের নয়, ভারতসহ সব দেশেরই সমস্যা। তিনি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে বলেছেন। বাংলাদেশ সফরকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বলেছেন, 'আমাদের নদীগুলো দুই দেশের বিরোধের কারণ নয়, বরং সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণ হওয়া উচিত।'

কিন্তু বাস্তবে ঘটনা হচ্ছে বিপরীত। এবারও তিস্তা চুক্তি হলো না। বরং এ বছর বাংলাদেশের পয়েন্টে তিস্তার প্রবাহ ছিল সর্বনিম্ন। ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশের সীমান্ত মুখে তিস্তা দিয়ে পানি আসত ৬৭১০ কিউসেক। গত ২২ মার্চে আমরা পেয়েছি মাত্র ২৩২ কিউসেক। ভারতের জলপাইগুড়িতে গজলডোবায় বাঁধ দিয়ে ভারত তিস্তার পানি অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ পানি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ২০১২, ২০১৩ ও ২০১৪ সালে পেয়েছি যথাক্রমে ৩৫০৬, ২৯৫০ এবং ৫৫০ কিউসেক। অর্থাৎ ক্রমাগত কম পানি পাচ্ছি। ফলে উত্তরবঙ্গের বিশাল অঞ্চলজুড়ে ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, ভূগর্ভস্থ পানি হ্রাস পাওয়ায় মরু প্রক্রিয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে, তিস্তার পানি দ্বারা পুষ্ট অন্য নদীও শুকিয়ে যাচ্ছে, বিশাল জনগোষ্ঠীর জীবনে সর্বনাশ নেমে আসছে।

ভারত কিন্তু একক সিদ্ধান্তে এ কাজ করতে পারে না। তা আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। ভাটির দেশের সঙ্গে সমঝোতায় না এসে এককভাবে ভারত নদী প্রবাহ অন্যত্র সরাতে পারে না। এটা জাতিসংঘের নদী কনভেনশন ১৯৯৭-এর ধারার পরিপন্থী। বিশেষ করে এ কনভেনশনের ৭.১ এবং ৭.২ ধারা উল্লেখ করা প্রয়োজন।

ধারা ৭.১ ‘Watercourse States, shall in utilizing an international watercourse in their territories take all appropriate measures, to prevent the causing of significant harm to other watercourse States.’
aviv 7.2 ‘Where significant harm nevertheless is caused to another watercourse State, the State whose use causes such harm shall, in the absence of agreement to such use, take all appropriate measures, having due regard for the provisions of articles 5 and 6, in consultation with the affected State, to eliminate or mitigate such harm and where appropriate, to discuss the question of compensation.’

জাতিসংঘের এই কনভেনশন সম্পর্কে আরও কিছু কথা বলা দরকার। নৌ চলাচল ব্যতীত আন্তর্জাতিক নদীসমূহের পানি ব্যবহার বিষয়ক এ কনভেনশনটি জাতিসংঘের সাধারণ সভায় পাস হয়েছিল ১৯৯৭ সালের ২১ মে। বাংলাদেশের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। ভারত ও পাকিস্তান বিরত থাকে। চীন, তুরস্ক ও বরুন্ডি বিপক্ষে ছিল। যাই হোক এটি আইনে পরিণত হতে হলে পরবর্তীতে ৩৬টি দেশের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল। ৩৫টি দেশের স্বাক্ষর পাওয়া গিয়েছিল বেশ আগেই। একটা মাত্র স্বাক্ষর বাকি ছিল। বাংলাদেশ কিন্তু পরে স্বাক্ষর করেনি। করলে আইনে পরিণত হত। কেন করেনি? এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সরকার এসেছে এবং গেছে। কিন্তু কেউই স্বাক্ষর করেনি। ভারত অসন্তুষ্ট হবে বলে কি স্বাক্ষর করেনি? এই যদি হয়ে থাকে, তাহলে কাকে দেশপ্রেমিক বলব?

যাই হোক, গত বছর ভিয়েতনাম স্বাক্ষর করাতে এটি এখন আন্তর্জাতিক আইনে পরিণত হয়েছে। তিস্তা বা অন্য কোনো নদীর পানিবণ্টনের বিষয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনার সময় এ আইনটি আমাদের জন্য সহায়ক হবে। অন্যদিকে ভারতকেও বুঝতে হবে একতরফা নদীর পানি প্রত্যাহার হবে আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। আমরা আশা করব, দুই দেশের মধ্যে মৈত্রী আরও সুদৃঢ় হবে। মৈত্রী স্থায়ী করার ক্ষেত্রে যেসব বাধা আছে, তা অপসারিত হবে। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান হলো নদীর পানি বণ্টন। সম মর্যাদাভিত্তিক দুই দেশের পারস্পরিক বন্ধুত্বের সম্পর্ককে গভীরতর করার প্রয়োজনে, আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার প্রয়োজনে এবং সর্বোপরি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তিস্তার পানি বণ্টন ন্যায়সঙ্গতভাবে হবে এটাই আশা করি। নরেন্দ্র মোদি যা বলছেন সেটাই যেন সত্য হয়, নদীগুলো হোক দুই দেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার বাহন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে