শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুন, ২০১৫

নদী ও পানি সমস্যা এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
নদী ও পানি সমস্যা এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক

বাংলাদেশ প্রতিদিনে ধারাবাহিক তিন কিস্তিতে একটা তথ্যবহুল ও মর্মস্পর্শী দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। শিরোনাম ছিল 'আমার একটি নদী ছিল'। শিরোনামটিই বলে দিচ্ছে, অতীতে কোনো এক নদী ছিল, এখন আর নেই। একটি নয়, একাধিক নদী। একদা ভরা নদী, এখন মরা খালে অথবা শুষ্ক বালুচরে পরিণত হয়েছে, এ রকম অনেকগুলি নদীর বিবরণ আছে। এর মধ্যে আছে কুষ্টিয়ার ৮টি নদী, করতোয়া, চলনবিল অঞ্চলের ১৬টি নদী, ছোট যমুনা, মহানন্দা, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, পিয়াইন নদী, পুনর্ভবা, কাজলা, ইছামতি, লালমনিরহাটের ১১টি নদী, তিতাস, ব্রহ্মপুত্র নদ, মানিকগঞ্জের মধ্য দিয়ে প্রবাহমান চারটি নদী (ধলেশ্বরী, পুরাতন ধলেশ্বরী, কালীগঙ্গা ও ইছামতি), বাগেরহাটের ২৩টি নদী। যোগ করলে সংখ্যাটি বিরাট। এসব নদীই তো বাংলাদেশের প্রাণ। নদীগুলো শুকিয়ে গেলে সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা চিরায়ত বাংলাদেশের চেহারাই পাল্টে যাবে। এর চেয়ে মর্মান্তিক দুঃসংবাদ আর কি হতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদকমণ্ডলীকে আমি অন্তর থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, এতগুলো নদীর বিস্তারিত বিবরণ ও তার মরণদশার কারণ অনুসন্ধানী রিপোর্ট তুলে ধরার জন্য। আমি নদী বিশেষজ্ঞ নই। তবে বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র আমি ঘুরেছি অনেক। দেশটি এবং দেশের ভৌগলিক অবস্থা আমার খুবই পরিচিত। তারপরও আমি এ রিপোর্ট পড়ে নতুন জ্ঞান লাভ করলাম। ভাবলাম, এতটা সর্বনাশা অবস্থায় আমরা চলে গেছি। এ বেদনা তো ধরে রাখা যায় না।

প্রতিটি প্রতিবেদন আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়েছি। পড়তে পড়তে আমার মনে পড়ে গেল কিছুদিন আগে খ্যাতনামা চিত্র পরিচালক সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ডের দ্বারা নির্মিত এক অসাধারণ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র 'অন্তর্ধান'। বহু আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালক হিসেবে বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিভাবান চলচ্চিত্র পরিচালক ডায়মন্ড নিম্নবর্ণের মানুষের জীবন কথা তুলে ধরেন সিনেমার পর্দায়। অন্তর্ধানও তেমনি পদ্মাপাড়ের গরিব মানুষের বেদনাসিক্ত কাহিনীকে ভিত্তি করে নির্মিত চলচ্চিত্র। প্রমত্ত পদ্মা যাকে প্রমথনাথ বিশী বলেছেন, 'প্রলয়ের সহদরা, কাল নাগিনী', সেই পদ্মাই আবার মাটিকে করে সবুজ, কত মানুষের জীবনে আনে সুখ ও সমৃদ্ধি। ফারাক্কার কারণে পদ্মা শুকিয়ে গেছে। পদ্মা পাড়ের শ্রমজীবী মানুষের জীবনে তা নিদারুণ বেদনাদায়ক প্রভাব ফেলেছে। সেটাই ফুটে উঠেছে এই চলচ্চিত্রে। সেখানে খেলার সাথী দুটি বালক-বালিকা- আকাশ ও নদীর মান-অভিমান খেলা নিয়ে যে ছোট অথচ সুন্দর কাহিনীর অবতারণা করা হয়েছে, তা যেন রূপক আকারে গঙ্গার পানি নিয়ে ভারত বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রতিচ্ছবি।

সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ড নির্মিত ছবিটির নামটাই অর্থবহ। 'অন্তর্ধান'। অর্থাৎ হারিয়ে গেছে। একদা যে নদী ছিল, এখন আর তা নেই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনও তাই বলেছে। এই প্রতিবেদনে বিভিন্ন নদী মরে যাওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। তার মধ্যে অপরিকল্পিত বাঁধ, ভেড়িবাঁধ নির্মাণ, অন্যান্য স্থাপনা, ড্রেজিংয়ের অভাব, এ ধরনের কাজ ছাড়াও প্রভাবশালীরা নদী ভরাট করে নদী দখল, চিংড়ি চাষ, বালু উত্তোলন ইত্যাদি ধ্বংসাত্দক কাজও দায়ী। আরও বড় একটি কারণ হলো, কয়েকটি নদীর উজানে ভারতে বাঁধ দিয়ে আগেই পানি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এটি এক ধরনের আন্তর্জাতিক অপরাধও বটে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের ২৬ মে'র সংখ্যায় একটি প্রতিবেদনের শিরোনাম হলো 'ফারাক্কা আর দখলদারের প্রভাবে কুষ্টিয়ার ৮ নদী'। একই সংখ্যায় আরেকটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'ফারাক্কা বাঁধের বিরূপ প্রভাব ও ১৯৮০-এর দশকে পদ্মার উৎসমুখে অপরিকল্পিত স্লুইসগেট নির্মাণের ফলে চলনবিলের বিভিন্ন নদ-নদী ও বিল-জলাশয়, খালগুলো পলি জমে ক্রমে ভরাট হয়ে গেছে।' বাংলাদেশ প্রতিদিনের ২ জুন সংখ্যায় এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'বাগেরহাটে মরে গেছে ২৩টি নদী'। সেখানে আরও বলা হয়েছে '... ফারাক্কা বাঁধের কারণে এসব নদীতে উজানের পানি না আসার ফলে দীর্ঘ সময় জোয়ারের পানি স্থির থাকায় অতিরিক্ত পলি জমেও ভরাট হয়ে গেছে নদী-খাল'।

ফারাক্কা বাঁধের অশুভ প্রভাবে কীভাবে প্রমত্ত পদ্মা শুকিয়ে পদ্মা পাড়ের মানুষের সর্বনাশ হয়েছে তার জীবন্ত ছবি পাওয়া যায় 'অন্তর্ধান' চলচ্চিত্রে। কলকাতায় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে 'অন্তর্ধান' প্রদর্শিত হলে ভারতীয় দর্শক ও সাংবাদিকরা কিন্তু এটিকে বিরূপ দৃষ্টিতে দেখেননি। বরং তারাও চিরায়ত নদীপ্রবাহ বন্ধের ক্ষতিকর দিক উপলব্ধি করতে পেরেছেন।  Statesman পত্রিকায় পরিচালক ডায়মন্ডকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, 'চীন যদি ব্রহ্মপুত্র নদে বড় বাঁধ দিয়ে পানি প্রবাহকে কমায়-বাড়ায় তাহলে ভারতের কি হবে?' একই কথা লিখেছে দিলি্ল থেকে প্রকাশিত 'প্রবাসের চিঠি' এর সম্পাদকীয়তে। 'ব্রহ্মপুত্রের উপর বিরাট বাঁধ বানাচ্ছে চীন। ফলে ভারতের ব্রহ্মপুত্রের মতো নদ শুকিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে ভারত সরকার। ...জল বণ্টনের এই তীব্র ও আন্তর্জাতিক সমস্যা এবার মানবিক আবেদন নিয়ে হাজির হলো সেলুলয়েড পর্দায়।' একই সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, 'ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন স্বয়ং ড. মেঘনাদ সাহা, কপিল ভট্টচার্য।' Times of India পত্রিকায় ডায়মন্ডের 'অন্তর্ধান' সম্পর্কে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তার হেডলাইন ছিল, ‘Bangla film on water woes scores a hit.’

পরিচালক ডায়মন্ড আরও বলেছেন, পদ্মার পানির সমস্যা শুধু বাংলাদেশের নয়, ভারতসহ সব দেশেরই সমস্যা। তিনি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে বলেছেন। বাংলাদেশ সফরকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বলেছেন, 'আমাদের নদীগুলো দুই দেশের বিরোধের কারণ নয়, বরং সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণ হওয়া উচিত।'

কিন্তু বাস্তবে ঘটনা হচ্ছে বিপরীত। এবারও তিস্তা চুক্তি হলো না। বরং এ বছর বাংলাদেশের পয়েন্টে তিস্তার প্রবাহ ছিল সর্বনিম্ন। ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশের সীমান্ত মুখে তিস্তা দিয়ে পানি আসত ৬৭১০ কিউসেক। গত ২২ মার্চে আমরা পেয়েছি মাত্র ২৩২ কিউসেক। ভারতের জলপাইগুড়িতে গজলডোবায় বাঁধ দিয়ে ভারত তিস্তার পানি অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ পানি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ২০১২, ২০১৩ ও ২০১৪ সালে পেয়েছি যথাক্রমে ৩৫০৬, ২৯৫০ এবং ৫৫০ কিউসেক। অর্থাৎ ক্রমাগত কম পানি পাচ্ছি। ফলে উত্তরবঙ্গের বিশাল অঞ্চলজুড়ে ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, ভূগর্ভস্থ পানি হ্রাস পাওয়ায় মরু প্রক্রিয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে, তিস্তার পানি দ্বারা পুষ্ট অন্য নদীও শুকিয়ে যাচ্ছে, বিশাল জনগোষ্ঠীর জীবনে সর্বনাশ নেমে আসছে।

ভারত কিন্তু একক সিদ্ধান্তে এ কাজ করতে পারে না। তা আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। ভাটির দেশের সঙ্গে সমঝোতায় না এসে এককভাবে ভারত নদী প্রবাহ অন্যত্র সরাতে পারে না। এটা জাতিসংঘের নদী কনভেনশন ১৯৯৭-এর ধারার পরিপন্থী। বিশেষ করে এ কনভেনশনের ৭.১ এবং ৭.২ ধারা উল্লেখ করা প্রয়োজন।

ধারা ৭.১ ‘Watercourse States, shall in utilizing an international watercourse in their territories take all appropriate measures, to prevent the causing of significant harm to other watercourse States.’
aviv 7.2 ‘Where significant harm nevertheless is caused to another watercourse State, the State whose use causes such harm shall, in the absence of agreement to such use, take all appropriate measures, having due regard for the provisions of articles 5 and 6, in consultation with the affected State, to eliminate or mitigate such harm and where appropriate, to discuss the question of compensation.’

জাতিসংঘের এই কনভেনশন সম্পর্কে আরও কিছু কথা বলা দরকার। নৌ চলাচল ব্যতীত আন্তর্জাতিক নদীসমূহের পানি ব্যবহার বিষয়ক এ কনভেনশনটি জাতিসংঘের সাধারণ সভায় পাস হয়েছিল ১৯৯৭ সালের ২১ মে। বাংলাদেশের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। ভারত ও পাকিস্তান বিরত থাকে। চীন, তুরস্ক ও বরুন্ডি বিপক্ষে ছিল। যাই হোক এটি আইনে পরিণত হতে হলে পরবর্তীতে ৩৬টি দেশের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল। ৩৫টি দেশের স্বাক্ষর পাওয়া গিয়েছিল বেশ আগেই। একটা মাত্র স্বাক্ষর বাকি ছিল। বাংলাদেশ কিন্তু পরে স্বাক্ষর করেনি। করলে আইনে পরিণত হত। কেন করেনি? এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সরকার এসেছে এবং গেছে। কিন্তু কেউই স্বাক্ষর করেনি। ভারত অসন্তুষ্ট হবে বলে কি স্বাক্ষর করেনি? এই যদি হয়ে থাকে, তাহলে কাকে দেশপ্রেমিক বলব?

যাই হোক, গত বছর ভিয়েতনাম স্বাক্ষর করাতে এটি এখন আন্তর্জাতিক আইনে পরিণত হয়েছে। তিস্তা বা অন্য কোনো নদীর পানিবণ্টনের বিষয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনার সময় এ আইনটি আমাদের জন্য সহায়ক হবে। অন্যদিকে ভারতকেও বুঝতে হবে একতরফা নদীর পানি প্রত্যাহার হবে আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। আমরা আশা করব, দুই দেশের মধ্যে মৈত্রী আরও সুদৃঢ় হবে। মৈত্রী স্থায়ী করার ক্ষেত্রে যেসব বাধা আছে, তা অপসারিত হবে। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান হলো নদীর পানি বণ্টন। সম মর্যাদাভিত্তিক দুই দেশের পারস্পরিক বন্ধুত্বের সম্পর্ককে গভীরতর করার প্রয়োজনে, আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার প্রয়োজনে এবং সর্বোপরি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তিস্তার পানি বণ্টন ন্যায়সঙ্গতভাবে হবে এটাই আশা করি। নরেন্দ্র মোদি যা বলছেন সেটাই যেন সত্য হয়, নদীগুলো হোক দুই দেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার বাহন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর