শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুন, ২০১৫

আইন তার নিজস্ব গতিতে চলুক

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
আইন তার নিজস্ব গতিতে চলুক

জাতি মর্মাহত চিত্তে, বেদনাবিধুর হৃদয়ে অনুভূতির ক্যানভাসজুড়ে হতাশা, নিরাপত্তাহীনতা, অবক্ষয়, দারিদ্র্য ও দুর্নীতির অসহ্য যন্ত্রণার ছাপ নিয়ে অবাক বিস্ময়ে অবলোকন করছে আজকের রাজনীতিতে প্রবহমান দুটি ধারার কথা, বলা হচ্ছে সত্য কিন্তু চিন্তাচেতনা মননশীলতায় পৃথিবীর মধ্যে অনন্যসাধারণ বিচিত্র এই বাংলাদেশ, যেখানে রাজনীতিবিদদের কাছে রাজনীতির একমাত্র প্রতিপাদ্য বিষয় ক্ষমতা। দুর্নীতি, মূল্যবোধের অবক্ষয়, অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা- এর সব দায়দায়িত্ব মূলত শাসকগোষ্ঠীর ঘাড়েই বর্তায়। কিন্তু বাংলাদেশে এর একটি সিংহভাগ দায়িত্ব সমুদ্রের উচ্ছ্বসিত জলোচ্ছ্বাসের মতো আছড়ে পড়ছে বিরোধী দলের ওপরও। তারা আঙ্গুল উঁচিয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে, দারিদ্র্যকবলিত মানুষের পক্ষে, মূল্যবোধের অবক্ষয়ের বিপরীতে মাথা তুলে অকুতোভয়ে দাঁড়ানো তো দূরে থাক, টুঁ শব্দটি পর্যন্ত করছেন না। বরং ২০-দলীয় জোট ও তার শীর্ষনেত্রী দুর্নীতির প্রশ্নে মুখে কুলুপ এঁটে বসে থাকেন। তার প্রধান কারণ, সেই নৈতিক শক্তি তাদের নেই এই কারণে যে, যারা এই দুর্নীতির সঙ্গে দৃশ্যমান জড়িত- এর একটা আনুপাতিক অংশের পৃষ্ঠপোষকতা তারাও ভোগ করেন। দুর্নীতির প্রশ্নে বিরোধী দলের এই নির্লজ্জ নীরবতা শুধু আমাকে কেন, দেশবাসীকে, বিশেষ করে পাশ্চাত্যের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহ- যারা একসময় তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল ও সংবেদনশীল ছিলেন তারাও সহানুভূতি প্রদর্শন তো দূরে থাক, আস্তে আস্তে সন্তর্পণে মুখ ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছেন। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরকালে ২০-দলীয় জোট নেত্রী ভারতের সঙ্গে বিদ্যমান সমস্যা সমাধানের প্রশ্নে একটি শব্দ উচ্চারণ না করেও পুরোটা সময়ই সরকারের তীব্র সমালোচনা করে নির্বোধের মতো দুঃস্বপ্ন দেখেছিলেন নরেন্দ্র মোদির সহানুভূতি ও সমর্থন আদায়ের। মোদির সমর্থন আদায়ের দুঃস্বপ্নটি কল্পনার আবর্তে আনা আমি কেন, তার দলেরও অনেকে রাজনৈতিক নির্বুদ্ধিতার নামান্তর মনে করেন; দেশবাসী তো বটেই। তার সাম্প্রতিক ইউটার্নে জোট এমনকি দলের অভ্যন্তরেও তিনি প্রশ্নবিদ্ধ। ভারতীয় সাংবাদিকের কাছে তার প্রদেয় বক্তব্য ভারতের বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করা তো দূরে থাক, তিনি যে ক্ষমতার জন্য নৈতিকতার কোনো ধার ধারেন না- এটি আজ প্রতিষ্ঠিত সত্য।

সম্প্রতি নোয়াখালী আইনজীবী সমিতির সঙ্গে মতবিনিময়কালে খালেদা জিয়া লজ্জা-শরমের মাথা খেয়ে বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র তো নাই-ই, বরং সুকৌশলে শেখ হাসিনা রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করছেন। তার ওই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় চ্যানেল আইয়ের তৃতীয় মাত্রায় বেগম জিয়াকে বলেছিলাম, বিবেকের আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের চেহারাটি অবলোকন করুন। এই নিবন্ধেও আমি বলতে চাই, তার বিবেক, মূল্যবোধ সম্পূর্ণ নিঃশেষিত না হলে তিনি নিজেই লজ্জিত হবেন। ২০০১-এর নির্বাচনে কোন আন্তর্জাতিক শক্তি সুপরিকল্পিত কূটকৌশলে তাকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করেছিল অবধারিতভাবে সেই প্রশ্নটি এসে যায়। ২০০৬-এর নির্বাচনটি করতে পারলে আজকের আওয়ামী লীগের স্বেচ্ছাচারিতা ও অগণতান্ত্রিক মানসিকতার চেয়েও বেগম জিয়া যে আরও উদগ্রভাবে নিজেকে তুলে ধরতেন তাতে মানুষের কোনোই সন্দেহ নেই। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ নেত্রী তো বটেই, তার পারিষদবর্গও নিশ্চিত ধরে নিয়েছেন যে, ২০৪১ সাল পর্যন্ত তারা পাকাপোক্তভাবে ক্ষমতায় থাকবেন। কেউ তাদের টলাতে পারবে না। এই বিষয়ে টকশো তৃতীয় মাত্রা'য় আমি বলেছিলাম, যে খুঁটির জোরে তারা এতখানি দম্ভোক্তি করছেন সেই আশীর্বাদটি অক্ষুণ্ন থাকলে ৪১ কেন, পুরো শতাব্দীতেই অলৌকিক কোনো ঘটনা না ঘটলে তাদের ক্ষমতা থেকে অপসারিত করা প্রায় দুঃসাধ্য।

মানুষের ভোটাধিকার চাওয়ার প্রাক্কালে দেশের রাজতন্ত্র, পরিবারতন্ত্র ঠেকানোর দাবির প্রেক্ষাপটে বিএনপির কাছে আমার সুস্পষ্ট দাবি- আপনারা সংগঠন ও জোটের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের মানসিকতা ও মননশীলতা তৈরি করুন। গণতান্ত্রিকতার স্বার্থে আপনাদের আন্দোলন, এটির যথার্থতা প্রমাণের জন্য অবশ্যই বেগম খালেদা জিয়ার কাছ থেকে এই অঙ্গীকার ব্যক্ত করা প্রয়োজন যে, তিনি ও তার পরিবার রাজনীতি থেকে সত্যিকার অর্থে অবসর নেবেন। অনিবার্যভাবে এখানে উল্লেখ্য, সত্যিকার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে শেখ হাসিনাকেও এরূপ ঘোষণা দিতে হবে। এখানে পাঠকের অবশ্যই মনে আছে, ২০০৮-এর নির্বাচনের পর শেখ হাসিনা রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন- এরকম একটি ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু জাতির পোড়া কপাল, দলের নেতৃত্ব তো বটেই, জোট, সাংবাদিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ পরিবারতন্ত্রের কবল থেকে মুক্তি চাইলেও প্রকাশ্যে এটি উচ্চারণ করতে কেউই সাহস পাচ্ছেন না।

দুটি জোটের অভ্যন্তরেই অনেক দলের সমাহার কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও এটিই বাস্তব- উভয় জোটেই মস্কো-পিকিং, বাম-ডান, প্রগতিশীল-প্রতিক্রিয়াশীল মিলেমিশে একাকার হয়ে আছে শুধু স্বীয় স্বার্থ চরিতার্থ করার অভিলাষে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে কী রাজ্য, কী কেন্দ্রীয় সব নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রায়ই জোট গঠিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশের মতো দলীয় নীতি-আদর্শ ও কর্মসূচি বিবর্জিত হয়ে নয়। ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দেশে জোটের ভিতরে তাদের নিজস্ব আঙ্গিকে আলোচনার তোলপাড় হয়।

এমনকি যুক্তরাজ্যে আমরা দেখেছি, দলের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বাঙালি এমপি রুশনারা আলী ছায়া মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা প্রদান করেছেন। আর বাংলাদেশের জোটবদ্ধ দলগুলো দুই নেত্রীর শুধু বন্দনা অর্চনাই নয়, তাদের লালিত বিশ্বাসকেও নিঃসংকোচে বর্জন করে। বিএনপি থেকে অভিযোগ ওঠে আওয়ামী লীগ ভারতপন্থি দল। কিন্তু খালেদা জিয়া ক্ষমতার প্রলোভনে আকস্মিক ভারতের কাছে আত্দসমর্পণ করে ইউটার্ন নিলেন। ২০-দলীয় জোটের কট্টর ভারত-বিদ্বেষীরাও তখন টুঁ শব্দটি করেননি। ঘুণেধরা এ রাজনীতি শুধু ক্ষমতার পালাবদলের নাগরদোলা বলেই জনগণ রাজনীতি ও রাজনীতিকদের থেকে সঙ্গত কারণেই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তারা শুধু নির্বিকারই নয়, রীতিমতো বীতশ্রদ্ধ। এখানে প্রসঙ্গক্রমে আমি বলতে চাই, এই দুই জোটের বাইরে থাকা সাংগঠনিক শক্তি-বিবর্জিত কিছু প্রথিতযশা ব্যক্তিত্ব আছেন। তারা প্রায়ই বলেন, পেশিশক্তি ও অর্থের কাছে রাজনীতি বন্দী হয়ে আছে। তবুও তারা সাহস করে বলেন না- রাজনীতিই আজ পুঁজিবিহীন এবং সবচেয়ে ঝুঁকিবিমুক্ত লাভজনক ব্যবসা। এই কথাটি আমি সবসময়ই বলে আসছি। এই তৃতীয় পক্ষের রাজনীতিকরা বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানগরিমায় ভরপুর কিন্তু তাদের সাহসের প্রশ্নে তারা হতদরিদ্র। যার ফলশ্রুতিতে দেশে সফল গণতান্ত্রিক আন্দোলন গড়ে ওঠার কোনো সম্ভাবনাই সৃষ্টি হচ্ছে না। এটাও জাতি হিসেবে আমাদের জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক।

মানুষ সবকিছুতেই আজ নির্বিকার। তার কারণ, শেখ হাসিনাকে সরিয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় বসাতে তারা নারাজ। যখন শুনি, উভয়েই বলেন- ক্ষমতার জন্য নয়, জনগণের জন্য রাজনীতি করি, তখন মানুষ একে কেবল সত্যের অপলাপই মনে করে না, মনে করে রাজনৈতিক কৌতুক করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত আমি ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেত্রীকে উদ্দেশ করে বলতে চাই, আপনি বলেছেন- ফরমালিন দিয়ে ওদের (বিএনপি) বাঁচিয়ে রেখেছি। আমি বলি ওরা নিষ্প্রভ। বিরোধী জোটের পক্ষে সাংগঠনিকভাবে একটা ফলপ্রসূ আন্দোলন গড়ে তোলা অসম্ভব। তাই প্রতিটি কথনে, ভাষণে বা বিবৃতিতে বিরোধী জোটের প্রতি ক্ষমতাসীনদের আস্ফালন আজ নিরর্থক ও অপ্রয়োজনীয়। বরং ক্ষমতাসীন জোট এবং শীর্ষনেত্রীর সর্বশক্তি নিয়োজিত হওয়া উচিত দুর্নীতি ও মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধে। এর জন্য কোনো মহাবিপ্লবের বিরাট আয়োজনের প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন সদিচ্ছা, প্রত্যয় ও প্রতীতির। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে সব মননশীলতায় লালন করি বিধায় এই প্রত্যয় ও প্রতীতি শেখ হাসিনার কাছ থেকে দাবি করতে পারি। কোনো মানুষই ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। ভুল স্বীকার ও তা সংশোধনের চেষ্টা করা লজ্জার কিছু নয়। দুর্নীতির মূল ও শীর্ষ হোতা কারা সেটা তার অজ্ঞাত নয়। শুধু জাতি ব্যথিত এই কারণে যে, তাদের শাস্তি তো হয়ই না, বরং তাদের দোর্দণ্ড প্রতাপে দেশের আইনের শাসন আজ বিধ্বস্ত। প্রশাসনের শৃঙ্খলা আজ চূর্ণ-বিচূর্ণ। এক বছরেও নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের আসামি নূর হোসেনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়নি। এর দায়ভার সরকার এড়াবে কীভাবে? প্রাসঙ্গিকভাবেই বলতে হয় এই সিয়াম সাধনার মাসে বাজারের ফল-মূল, শাকসবজি, মাছ-মাংস এমনকি শিশুখাদ্যে ক্ষতিকারক রাসায়নিক ব্যবহার এবং নকল ওষুধে বাজার সয়লাব। মানব পাচার থেকে শুরু করে হাসপাতালসহ প্রশাসনের সব ক্ষেত্রে দালালদের অপ্রতিরোধ্য দৌরাত্দ্য এতটাই বল্গাহীন যে, মানুষ আজ দিশাহারা। এমনকি আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার একটা বিরাট অংশ রক্ষক হয়ে ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ। নিরীহ জনগোষ্ঠীর একটা বিরাট অংশ সদাসন্ত্রস্ত- তার ছেলেটিকে যেকোনো সময়ে গ্রেফতার করে মুক্তিপণ না দিলে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী বানিয়ে তার ভবিষ্যৎকে চিরতরে বিকলাঙ্গ করে দেওয়া হবে। আমি নিষ্কণ্টক ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ক্ষমতাসীন জোটকে বলতে চাই, দুর্নীতি ও মূল্যবোধের অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে জরুরি ব্যবস্থা না নিলে অবস্থা যে ক্রমাগতই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। সম্প্রতি সন্ত্রাস ও বিরোধী জোটের বিক্ষোভ দমনে পুলিশের জন্য বিশাল অস্ত্রভাণ্ডার গড়া হয়েছে। অথচ মানব পাচারকারী, দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসকারীরা, শীর্ষ দুর্নীতিবাজরা এই শক্তিধর পুলিশের আওতার বাইরে কেন? খাদ্যদ্রব্যে রাসায়নিক মিশ্রণ শনাক্ত করার জন্য পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি আমদানি ও প্রশাসনের সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে অনতিবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হোক। এই পদক্ষেপ গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে এসব অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে জনগণ সক্রিয়ভাবে এগিয়ে আসবে- এ ব্যাপারে আমি নিঃসংশয়চিত্ত।

মানুষকে উদ্বেলিত করার সুবর্ণ সুযোগটি ক্ষমতাসীনরা অবশ্যই কাজে লাগাবে বলে আমি প্রত্যাশা করি। সরকারের শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে শুরু করে সবার বোধগম্য হওয়া উচিত- দুর্নীতি, অবিচার, আইনের সঠিক প্রয়োগের অভাবে দেশ ও জাতি দীপ্তিহীন আগুনের নির্দয় দহনে আজ তিলে তিলে দগ্ধ হচ্ছে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে