শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুন, ২০১৫

আইন তার নিজস্ব গতিতে চলুক

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
আইন তার নিজস্ব গতিতে চলুক

জাতি মর্মাহত চিত্তে, বেদনাবিধুর হৃদয়ে অনুভূতির ক্যানভাসজুড়ে হতাশা, নিরাপত্তাহীনতা, অবক্ষয়, দারিদ্র্য ও দুর্নীতির অসহ্য যন্ত্রণার ছাপ নিয়ে অবাক বিস্ময়ে অবলোকন করছে আজকের রাজনীতিতে প্রবহমান দুটি ধারার কথা, বলা হচ্ছে সত্য কিন্তু চিন্তাচেতনা মননশীলতায় পৃথিবীর মধ্যে অনন্যসাধারণ বিচিত্র এই বাংলাদেশ, যেখানে রাজনীতিবিদদের কাছে রাজনীতির একমাত্র প্রতিপাদ্য বিষয় ক্ষমতা। দুর্নীতি, মূল্যবোধের অবক্ষয়, অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা- এর সব দায়দায়িত্ব মূলত শাসকগোষ্ঠীর ঘাড়েই বর্তায়। কিন্তু বাংলাদেশে এর একটি সিংহভাগ দায়িত্ব সমুদ্রের উচ্ছ্বসিত জলোচ্ছ্বাসের মতো আছড়ে পড়ছে বিরোধী দলের ওপরও। তারা আঙ্গুল উঁচিয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে, দারিদ্র্যকবলিত মানুষের পক্ষে, মূল্যবোধের অবক্ষয়ের বিপরীতে মাথা তুলে অকুতোভয়ে দাঁড়ানো তো দূরে থাক, টুঁ শব্দটি পর্যন্ত করছেন না। বরং ২০-দলীয় জোট ও তার শীর্ষনেত্রী দুর্নীতির প্রশ্নে মুখে কুলুপ এঁটে বসে থাকেন। তার প্রধান কারণ, সেই নৈতিক শক্তি তাদের নেই এই কারণে যে, যারা এই দুর্নীতির সঙ্গে দৃশ্যমান জড়িত- এর একটা আনুপাতিক অংশের পৃষ্ঠপোষকতা তারাও ভোগ করেন। দুর্নীতির প্রশ্নে বিরোধী দলের এই নির্লজ্জ নীরবতা শুধু আমাকে কেন, দেশবাসীকে, বিশেষ করে পাশ্চাত্যের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহ- যারা একসময় তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল ও সংবেদনশীল ছিলেন তারাও সহানুভূতি প্রদর্শন তো দূরে থাক, আস্তে আস্তে সন্তর্পণে মুখ ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছেন। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরকালে ২০-দলীয় জোট নেত্রী ভারতের সঙ্গে বিদ্যমান সমস্যা সমাধানের প্রশ্নে একটি শব্দ উচ্চারণ না করেও পুরোটা সময়ই সরকারের তীব্র সমালোচনা করে নির্বোধের মতো দুঃস্বপ্ন দেখেছিলেন নরেন্দ্র মোদির সহানুভূতি ও সমর্থন আদায়ের। মোদির সমর্থন আদায়ের দুঃস্বপ্নটি কল্পনার আবর্তে আনা আমি কেন, তার দলেরও অনেকে রাজনৈতিক নির্বুদ্ধিতার নামান্তর মনে করেন; দেশবাসী তো বটেই। তার সাম্প্রতিক ইউটার্নে জোট এমনকি দলের অভ্যন্তরেও তিনি প্রশ্নবিদ্ধ। ভারতীয় সাংবাদিকের কাছে তার প্রদেয় বক্তব্য ভারতের বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করা তো দূরে থাক, তিনি যে ক্ষমতার জন্য নৈতিকতার কোনো ধার ধারেন না- এটি আজ প্রতিষ্ঠিত সত্য।

সম্প্রতি নোয়াখালী আইনজীবী সমিতির সঙ্গে মতবিনিময়কালে খালেদা জিয়া লজ্জা-শরমের মাথা খেয়ে বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র তো নাই-ই, বরং সুকৌশলে শেখ হাসিনা রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করছেন। তার ওই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় চ্যানেল আইয়ের তৃতীয় মাত্রায় বেগম জিয়াকে বলেছিলাম, বিবেকের আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের চেহারাটি অবলোকন করুন। এই নিবন্ধেও আমি বলতে চাই, তার বিবেক, মূল্যবোধ সম্পূর্ণ নিঃশেষিত না হলে তিনি নিজেই লজ্জিত হবেন। ২০০১-এর নির্বাচনে কোন আন্তর্জাতিক শক্তি সুপরিকল্পিত কূটকৌশলে তাকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করেছিল অবধারিতভাবে সেই প্রশ্নটি এসে যায়। ২০০৬-এর নির্বাচনটি করতে পারলে আজকের আওয়ামী লীগের স্বেচ্ছাচারিতা ও অগণতান্ত্রিক মানসিকতার চেয়েও বেগম জিয়া যে আরও উদগ্রভাবে নিজেকে তুলে ধরতেন তাতে মানুষের কোনোই সন্দেহ নেই। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ নেত্রী তো বটেই, তার পারিষদবর্গও নিশ্চিত ধরে নিয়েছেন যে, ২০৪১ সাল পর্যন্ত তারা পাকাপোক্তভাবে ক্ষমতায় থাকবেন। কেউ তাদের টলাতে পারবে না। এই বিষয়ে টকশো তৃতীয় মাত্রা'য় আমি বলেছিলাম, যে খুঁটির জোরে তারা এতখানি দম্ভোক্তি করছেন সেই আশীর্বাদটি অক্ষুণ্ন থাকলে ৪১ কেন, পুরো শতাব্দীতেই অলৌকিক কোনো ঘটনা না ঘটলে তাদের ক্ষমতা থেকে অপসারিত করা প্রায় দুঃসাধ্য।

মানুষের ভোটাধিকার চাওয়ার প্রাক্কালে দেশের রাজতন্ত্র, পরিবারতন্ত্র ঠেকানোর দাবির প্রেক্ষাপটে বিএনপির কাছে আমার সুস্পষ্ট দাবি- আপনারা সংগঠন ও জোটের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের মানসিকতা ও মননশীলতা তৈরি করুন। গণতান্ত্রিকতার স্বার্থে আপনাদের আন্দোলন, এটির যথার্থতা প্রমাণের জন্য অবশ্যই বেগম খালেদা জিয়ার কাছ থেকে এই অঙ্গীকার ব্যক্ত করা প্রয়োজন যে, তিনি ও তার পরিবার রাজনীতি থেকে সত্যিকার অর্থে অবসর নেবেন। অনিবার্যভাবে এখানে উল্লেখ্য, সত্যিকার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে শেখ হাসিনাকেও এরূপ ঘোষণা দিতে হবে। এখানে পাঠকের অবশ্যই মনে আছে, ২০০৮-এর নির্বাচনের পর শেখ হাসিনা রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন- এরকম একটি ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু জাতির পোড়া কপাল, দলের নেতৃত্ব তো বটেই, জোট, সাংবাদিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ পরিবারতন্ত্রের কবল থেকে মুক্তি চাইলেও প্রকাশ্যে এটি উচ্চারণ করতে কেউই সাহস পাচ্ছেন না।

দুটি জোটের অভ্যন্তরেই অনেক দলের সমাহার কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও এটিই বাস্তব- উভয় জোটেই মস্কো-পিকিং, বাম-ডান, প্রগতিশীল-প্রতিক্রিয়াশীল মিলেমিশে একাকার হয়ে আছে শুধু স্বীয় স্বার্থ চরিতার্থ করার অভিলাষে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে কী রাজ্য, কী কেন্দ্রীয় সব নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রায়ই জোট গঠিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশের মতো দলীয় নীতি-আদর্শ ও কর্মসূচি বিবর্জিত হয়ে নয়। ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দেশে জোটের ভিতরে তাদের নিজস্ব আঙ্গিকে আলোচনার তোলপাড় হয়।

এমনকি যুক্তরাজ্যে আমরা দেখেছি, দলের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বাঙালি এমপি রুশনারা আলী ছায়া মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা প্রদান করেছেন। আর বাংলাদেশের জোটবদ্ধ দলগুলো দুই নেত্রীর শুধু বন্দনা অর্চনাই নয়, তাদের লালিত বিশ্বাসকেও নিঃসংকোচে বর্জন করে। বিএনপি থেকে অভিযোগ ওঠে আওয়ামী লীগ ভারতপন্থি দল। কিন্তু খালেদা জিয়া ক্ষমতার প্রলোভনে আকস্মিক ভারতের কাছে আত্দসমর্পণ করে ইউটার্ন নিলেন। ২০-দলীয় জোটের কট্টর ভারত-বিদ্বেষীরাও তখন টুঁ শব্দটি করেননি। ঘুণেধরা এ রাজনীতি শুধু ক্ষমতার পালাবদলের নাগরদোলা বলেই জনগণ রাজনীতি ও রাজনীতিকদের থেকে সঙ্গত কারণেই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তারা শুধু নির্বিকারই নয়, রীতিমতো বীতশ্রদ্ধ। এখানে প্রসঙ্গক্রমে আমি বলতে চাই, এই দুই জোটের বাইরে থাকা সাংগঠনিক শক্তি-বিবর্জিত কিছু প্রথিতযশা ব্যক্তিত্ব আছেন। তারা প্রায়ই বলেন, পেশিশক্তি ও অর্থের কাছে রাজনীতি বন্দী হয়ে আছে। তবুও তারা সাহস করে বলেন না- রাজনীতিই আজ পুঁজিবিহীন এবং সবচেয়ে ঝুঁকিবিমুক্ত লাভজনক ব্যবসা। এই কথাটি আমি সবসময়ই বলে আসছি। এই তৃতীয় পক্ষের রাজনীতিকরা বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানগরিমায় ভরপুর কিন্তু তাদের সাহসের প্রশ্নে তারা হতদরিদ্র। যার ফলশ্রুতিতে দেশে সফল গণতান্ত্রিক আন্দোলন গড়ে ওঠার কোনো সম্ভাবনাই সৃষ্টি হচ্ছে না। এটাও জাতি হিসেবে আমাদের জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক।

মানুষ সবকিছুতেই আজ নির্বিকার। তার কারণ, শেখ হাসিনাকে সরিয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় বসাতে তারা নারাজ। যখন শুনি, উভয়েই বলেন- ক্ষমতার জন্য নয়, জনগণের জন্য রাজনীতি করি, তখন মানুষ একে কেবল সত্যের অপলাপই মনে করে না, মনে করে রাজনৈতিক কৌতুক করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত আমি ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেত্রীকে উদ্দেশ করে বলতে চাই, আপনি বলেছেন- ফরমালিন দিয়ে ওদের (বিএনপি) বাঁচিয়ে রেখেছি। আমি বলি ওরা নিষ্প্রভ। বিরোধী জোটের পক্ষে সাংগঠনিকভাবে একটা ফলপ্রসূ আন্দোলন গড়ে তোলা অসম্ভব। তাই প্রতিটি কথনে, ভাষণে বা বিবৃতিতে বিরোধী জোটের প্রতি ক্ষমতাসীনদের আস্ফালন আজ নিরর্থক ও অপ্রয়োজনীয়। বরং ক্ষমতাসীন জোট এবং শীর্ষনেত্রীর সর্বশক্তি নিয়োজিত হওয়া উচিত দুর্নীতি ও মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধে। এর জন্য কোনো মহাবিপ্লবের বিরাট আয়োজনের প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন সদিচ্ছা, প্রত্যয় ও প্রতীতির। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে সব মননশীলতায় লালন করি বিধায় এই প্রত্যয় ও প্রতীতি শেখ হাসিনার কাছ থেকে দাবি করতে পারি। কোনো মানুষই ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। ভুল স্বীকার ও তা সংশোধনের চেষ্টা করা লজ্জার কিছু নয়। দুর্নীতির মূল ও শীর্ষ হোতা কারা সেটা তার অজ্ঞাত নয়। শুধু জাতি ব্যথিত এই কারণে যে, তাদের শাস্তি তো হয়ই না, বরং তাদের দোর্দণ্ড প্রতাপে দেশের আইনের শাসন আজ বিধ্বস্ত। প্রশাসনের শৃঙ্খলা আজ চূর্ণ-বিচূর্ণ। এক বছরেও নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের আসামি নূর হোসেনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়নি। এর দায়ভার সরকার এড়াবে কীভাবে? প্রাসঙ্গিকভাবেই বলতে হয় এই সিয়াম সাধনার মাসে বাজারের ফল-মূল, শাকসবজি, মাছ-মাংস এমনকি শিশুখাদ্যে ক্ষতিকারক রাসায়নিক ব্যবহার এবং নকল ওষুধে বাজার সয়লাব। মানব পাচার থেকে শুরু করে হাসপাতালসহ প্রশাসনের সব ক্ষেত্রে দালালদের অপ্রতিরোধ্য দৌরাত্দ্য এতটাই বল্গাহীন যে, মানুষ আজ দিশাহারা। এমনকি আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার একটা বিরাট অংশ রক্ষক হয়ে ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ। নিরীহ জনগোষ্ঠীর একটা বিরাট অংশ সদাসন্ত্রস্ত- তার ছেলেটিকে যেকোনো সময়ে গ্রেফতার করে মুক্তিপণ না দিলে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী বানিয়ে তার ভবিষ্যৎকে চিরতরে বিকলাঙ্গ করে দেওয়া হবে। আমি নিষ্কণ্টক ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ক্ষমতাসীন জোটকে বলতে চাই, দুর্নীতি ও মূল্যবোধের অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে জরুরি ব্যবস্থা না নিলে অবস্থা যে ক্রমাগতই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। সম্প্রতি সন্ত্রাস ও বিরোধী জোটের বিক্ষোভ দমনে পুলিশের জন্য বিশাল অস্ত্রভাণ্ডার গড়া হয়েছে। অথচ মানব পাচারকারী, দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসকারীরা, শীর্ষ দুর্নীতিবাজরা এই শক্তিধর পুলিশের আওতার বাইরে কেন? খাদ্যদ্রব্যে রাসায়নিক মিশ্রণ শনাক্ত করার জন্য পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি আমদানি ও প্রশাসনের সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে অনতিবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হোক। এই পদক্ষেপ গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে এসব অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে জনগণ সক্রিয়ভাবে এগিয়ে আসবে- এ ব্যাপারে আমি নিঃসংশয়চিত্ত।

মানুষকে উদ্বেলিত করার সুবর্ণ সুযোগটি ক্ষমতাসীনরা অবশ্যই কাজে লাগাবে বলে আমি প্রত্যাশা করি। সরকারের শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে শুরু করে সবার বোধগম্য হওয়া উচিত- দুর্নীতি, অবিচার, আইনের সঠিক প্রয়োগের অভাবে দেশ ও জাতি দীপ্তিহীন আগুনের নির্দয় দহনে আজ তিলে তিলে দগ্ধ হচ্ছে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর