শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ জুন, ২০১৫

লি কুয়ান ও বাংলাদেশ

কম গণতন্ত্র, বেশি উন্নয়ন ও শূন্য দুর্নীতি

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
কম গণতন্ত্র, বেশি উন্নয়ন ও শূন্য দুর্নীতি

'আমার দায়িত্ব ছিল যোগ্য উত্তরসূরি তৈরি করা, আমি সেটা করেছি; বর্তমান প্রজন্মের দায়িত্ব হলো তাদের উত্তরসূরি নির্মাণ করে যাওয়া; এটাই পরম্পরা; এমনি করেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকে- যেখানে যোগ্য, নিবেদিতপ্রাণ, সৎ ও মেধাবীরা নেতৃত্ব গড়ে তুলবে, যারা আত্মস্বার্থে নয় বরং দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাবে।"

-লি কুয়ান

এশিয়ার 'ওভাররেটেড' বাঘ এখন সিঙ্গাপুর- এর অর্জন অনেক আর সাফল্যের গর্জন ক্রমবিস্তৃত; গেল প্রায় ৬০ বছরে এর অর্থনৈতিক অগ্রগতি বিস্ময়কর! বলা হয়, এর পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান আধুনিক সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা লি কুয়ানের। এ সাফল্যের কিংবদন্তিতুল্য স্থপতি নাকি তিনিই। হাতে গোনা কয়েকটি জেটি ছাড়া যে দেশের বলতে গেলে কোনো সম্পদ ছিল না, সেখান থেকে টেনে তুলে এমন সিঙ্গাপুর তিনি নির্মাণ করেছেন যা এখন বাকি বিশ্বের জন্য সমৃদ্ধি ও জলুসের অনুকরণীয় আদর্শ। একসময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সিঙ্গাপুর ছিল অবাঞ্ছিত, অগ্রহণযোগ্য আর অনাথ শিশুর মতো এক রাষ্ট্র। সেই কঙ্কালসার, ভয়ানক বর্ণবাদী, অন্তর্দ্বন্দ্বে লিপ্ত আর অস্বাভাবিক পরিস্থিতি পাল্টে দিয়ে লি কুয়ান শেষাবধি বহুত্ববাদী রাষ্ট্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন- যেখানে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-সংস্কৃতির সহাবস্থান বিরাজমান। বেশ ক'বছর আগে আমার সুযোগ হয়েছিল সরেজমিনে সিঙ্গাপুরের উন্নয়ন প্রক্রিয়া দেখার ও বোঝার। বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ১,১৭১ ডলারের বিপরীতে সিঙ্গাপুরের মাথাপিছু আয় ৫৫,১৮২ মার্কিন ডলার। এ বছরের ২৩ মার্চ গতায়ু হওয়ার পর বিশ্বব্যাপী তাকে নিয়ে বিস্তর কথা পারা হয়েছে তার ৯১ বছরের দীর্ঘজীবন, কৃতিত্ব ও কর্ম নিয়ে। এ লেখায় লি কুয়ান প্রতিষ্ঠিত নগররাষ্ট্র সিঙ্গাপুর থেকে বাংলাদেশের শিক্ষণীয় কিছু আছে কি না তা বলার চেষ্টা করেছি। প্রথমেই দেখা যাক সিঙ্গাপুরের ইতিবাচক দিক কী? না, কোনো যানজট নেই; সড়ক দুর্ঘটনা নেই বললেই চলে; তাদের টার্গেট বছরে সড়ক দুর্ঘটনার হার শূন্যতে নামিয়ে আনা। ক্লিন আর গ্রিন শহর সিঙ্গাপুর; শিক্ষা, বাসস্থান আর চিকিৎসায় ঈর্ষণীয় সাফল্য; তৈরি হয়েছে এমন তেল শোধনাগার যা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম; প্রসাধন ও ইলেকট্রনিক সামগ্রী, কনজিউমার প্রডাক্ট, শিক্ষা আর চিকিৎসা সেবার মান বিশ্বসেরাদের সমতুল্য। নাগরিক সেবা অভূতপূর্ব; অত্যাধুনিক বিমানবন্দর, পর্যটন, বিনোদন আর আছে দারুণ সব শপিং মল; রয়েছে আধুনিক বন্দর সুবিধা; আইন খুব কড়া, রাস্তায় ময়লা ফেললে, বাসে বসে চুইঙ্গাম খেলেও জরিমানা গুনতে হয়। লি কুয়ান মুক্তবাজার অর্থনীতির পথে চলেছেন ঠিকই কিন্তু সদা সতর্ক থেকেছেন যাতে ফড়িয়া-দালাল আর আন্তর্জাতিক টাউটদের খপ্পরে সিঙ্গাপুর পড়ে না যায়। এ ক্ষেত্রে তিনি স্টিমরোলার চালিয়েছেন কঠোর হাতে, সীমাহীন বাধাকে উপেক্ষা করেছেন, কটুকাটব্যকে তোয়াক্কা করেননি; এ সীমাহীন কঠিন পথে নিরবচ্ছিন্নভাবে ৩০ বছর পথ হেঁটেছেন। লক্ষ্য ও বিশ্বাসে অটল থেকেছেন, স্থির থেকেছেন 'একলা চল' নীতিতে। তিনি পেরেছেন, কারণ নিজের মনোবল ও সাহস তার সঙ্গে কখনো বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। নেতা যায়, নেতা আসে কিন্তু গড়ে দিয়ে যেতে হয় এমন ভিত যার ওপর পরবর্তী প্রজন্ম গড়ে তুলবে কাঠামো আর কাঠামো ঘিরে চলতে থাকবে নির্মাণ- একের পর এক। টেকসই উন্নয়নের এই তো মূলমন্ত্র, যার সুফল ছড়িয়ে পড়ে, বিস্তৃত হয়, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। (তথ্যসূত্র : বণিকবার্তা, ২৩ মার্চ ২০১৫, প্রথম পৃষ্ঠা; প্রথম আলো, ৫ এপ্রিল ২০১৫, পৃষ্ঠা ১১; বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৬ এপ্রিল ২০১৫, পৃষ্ঠা ৪)

'পলিটিশিয়ান'-এর সংজ্ঞায় বলা হয়- 'রাজনীতিবিদ' তিনি যিনি কেবল পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে ভাবেন আর 'স্টেটসপারসন' বা 'রাষ্ট্রনায়ক' হলেন তিনি যিনি ভাবেন পরবর্তী ১০০ বছর নিয়ে। বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য আমাদের এখানে প্রচুর রাজনীতিবিদ আছেন কিন্তু নেই কোনো রাষ্ট্রনায়ক! নেতার প্রধান গুণ 'প্রজ্ঞা', 'দূরদর্শিতা', 'উইজডম'। লি কুয়ান ছিলেন সেই রকম নেতা। দক্ষ শ্রমশক্তি ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নাগরিক সৃষ্টির জন্য বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিতেও পিছপা হননি। রাষ্ট্র গঠনের জন্য যে মহাযজ্ঞের প্রয়োজন পড়ে সেখানে দুর্বলতার কোনো সুযোগ নেই। হৃদয় তার লৌহকঠিন, মন যে পাথর! মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, 'লি কুয়ান ছিলেন ইতিহাসের এক অনন্য মহারথী; উন্নত জীবন গড়ার স্বপ্নসারথি; অনাগত ভবিষ্যতের প্রজন্মসমূহ আধুনিক সিঙ্গাপুরের এ জনককে স্মরণে রাখবে সব সময়।' এ কথা তাই নিশ্চিতই বলা যায় যে, ভাবীকালের নেতা ও রাষ্ট্রনায়করা অনুপ্রাণিত ও ঈর্ষান্বিত হবেন একজন লি কুয়ানকে স্মরণ করে। মুঘল সম্রাট শাহজাহানকে নিয়ে রবীন্দ্রনাথের বিখ্যাত কবিতাটি লি কুয়ানের জন্যও প্রাসঙ্গিক : 'তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহৎ, তাই তব জীবনের রথ পশ্চাতে ফেলিয়া যায়, কীর্তিরে তোমার বারংবার।'

আর তার ব্যক্তিত্বের নেতিবাচক দিক কি কিছু নেই? আছে ১৯৫৯ সাল থেকেই লি কুয়ানের দল 'পিপলস অ্যাকশন পার্টি' (পিএপি) সিঙ্গাপুরের শাসন ক্ষমতায়। বর্তমান সংসদে বিরোধী দলের সংসদীয় আসন এক ডজনেরও কম। রাজনৈতিক বিরোধিতা তিনি একেবারেই প্রশ্রয় দিতেন না। বিশ্বাস করতেন পাশ্চাত্যের অবাধ গণতন্ত্র এশিয়ায় চলবে না। এশিয়ায় দরকার দুর্নীতিমুক্ত সুশাসন- আইন ও সিস্টেম অনুযায়ী কাজ পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় কঠোরতা। তার নিজের বা পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ কখনই ছিল না; কোনো মন্ত্রীর দুর্নীতি তিনি একেবারেই মানতে পারতেন না। মেরিটোক্রেসি বা মেধাভিত্তিক রাষ্ট্র বানানোই ছিল তার ইচ্ছা- অনেকটা প্লেটোর রিপাবলিকের মতো- রাষ্ট্রে কেবল বুদ্ধিমান আর শক্তিমানরাই থাকবে। তার আত্মজীবনীমূলক 'ফ্রম থার্ড ওয়ার্ল্ড টু ফার্স্ট : দ্য সিঙ্গাপুর স্টোরি : ১৯৬৫-২০০০' গ্রন্থে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন এভাবে- 'মেধাই হবে সব কিছুর নির্ণায়ক।' ধর্মনিরপেক্ষ, জাতিগত ও ধর্মীয় সহাবস্থান সম্ভব হয়েছে। তবে এর পেছনে ভয়ের সংস্কৃতিও কাজ করছে। সেই অর্থে গণতন্ত্র, নির্বাচন, মিডিয়ার স্বাধীনতায় তিনি বিশ্বাস করতেন না। এক ধরনের 'বেনোভলেন্ট ডিকটেটর' বা 'দেশপ্রেমিক-সৎ-দুর্নীতিমুক্ত-স্বৈরশাসক' ছিলেন তিনি।

লি কুয়ান থেকে বাংলাদেশ কী শিখবে? তার জীবন ও দর্শন থেকে কী আছে শিক্ষণীয়? বাংলাদেশের বর্তমান সরকার যে রকম মডেল চাইছে- কম গণতন্ত্র আর বেশি উন্নয়ন- লি কুয়ানের এ মডেল সফল হবে যদি বাংলাদেশে তার মতো কঠোর হাতে দুর্নীতির বল্গাহীন রশিকে টেনে ধরা যায়। বাংলাদেশের সমাজ-রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে যেভাবে দুর্নীতি ছড়িয়ে পড়েছে তা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া প্রায় অসম্ভব। রাজনীতিবিদ, পুলিশ, চিকিৎসক, আমলা, শিক্ষক থেকে শুরু করে সর্বগ্রাসী দুর্নীতি থেকে জাতিকে মুক্ত করার জন্য যে রকম স্টেটসপারসনশিপ দরকার বর্তমানে তা নেই। সুশাসন প্রতিষ্ঠাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। তা করা গেলে, মানুষ হয়তো লি কুয়ানের 'কম গণতন্ত্র আর বেশি উন্নয়নের মডেল' মেনে নেবে; কিন্তু মানুষের মনে সংশয় একশ' ভাগ- এ সরকার দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্র-সমাজ প্রতিষ্ঠায় আদৌ আন্তরিক কি না। কারণ এ সরকারের কাজেকর্মে এর নূ্যনতম কোনো ইঙ্গিতও কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। চুরি, দুর্নীতি, লুণ্ঠনের রাজত্ব কায়েম করবেন, রাজনীতিকে টাকা বানানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবেন, জোর করে রাষ্ট্র ক্ষমতা অাঁকড়ে থাকবেন আবার সুষ্ঠু নির্বাচনও দেবেন না, এটা বাংলাদেশের মানুষ বেশি দিন মেনে নেবে না।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

 [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে