শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ জুন, ২০১৫

লি কুয়ান ও বাংলাদেশ

কম গণতন্ত্র, বেশি উন্নয়ন ও শূন্য দুর্নীতি

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
কম গণতন্ত্র, বেশি উন্নয়ন ও শূন্য দুর্নীতি

'আমার দায়িত্ব ছিল যোগ্য উত্তরসূরি তৈরি করা, আমি সেটা করেছি; বর্তমান প্রজন্মের দায়িত্ব হলো তাদের উত্তরসূরি নির্মাণ করে যাওয়া; এটাই পরম্পরা; এমনি করেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকে- যেখানে যোগ্য, নিবেদিতপ্রাণ, সৎ ও মেধাবীরা নেতৃত্ব গড়ে তুলবে, যারা আত্মস্বার্থে নয় বরং দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাবে।"

-লি কুয়ান

এশিয়ার 'ওভাররেটেড' বাঘ এখন সিঙ্গাপুর- এর অর্জন অনেক আর সাফল্যের গর্জন ক্রমবিস্তৃত; গেল প্রায় ৬০ বছরে এর অর্থনৈতিক অগ্রগতি বিস্ময়কর! বলা হয়, এর পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান আধুনিক সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা লি কুয়ানের। এ সাফল্যের কিংবদন্তিতুল্য স্থপতি নাকি তিনিই। হাতে গোনা কয়েকটি জেটি ছাড়া যে দেশের বলতে গেলে কোনো সম্পদ ছিল না, সেখান থেকে টেনে তুলে এমন সিঙ্গাপুর তিনি নির্মাণ করেছেন যা এখন বাকি বিশ্বের জন্য সমৃদ্ধি ও জলুসের অনুকরণীয় আদর্শ। একসময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সিঙ্গাপুর ছিল অবাঞ্ছিত, অগ্রহণযোগ্য আর অনাথ শিশুর মতো এক রাষ্ট্র। সেই কঙ্কালসার, ভয়ানক বর্ণবাদী, অন্তর্দ্বন্দ্বে লিপ্ত আর অস্বাভাবিক পরিস্থিতি পাল্টে দিয়ে লি কুয়ান শেষাবধি বহুত্ববাদী রাষ্ট্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন- যেখানে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-সংস্কৃতির সহাবস্থান বিরাজমান। বেশ ক'বছর আগে আমার সুযোগ হয়েছিল সরেজমিনে সিঙ্গাপুরের উন্নয়ন প্রক্রিয়া দেখার ও বোঝার। বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ১,১৭১ ডলারের বিপরীতে সিঙ্গাপুরের মাথাপিছু আয় ৫৫,১৮২ মার্কিন ডলার। এ বছরের ২৩ মার্চ গতায়ু হওয়ার পর বিশ্বব্যাপী তাকে নিয়ে বিস্তর কথা পারা হয়েছে তার ৯১ বছরের দীর্ঘজীবন, কৃতিত্ব ও কর্ম নিয়ে। এ লেখায় লি কুয়ান প্রতিষ্ঠিত নগররাষ্ট্র সিঙ্গাপুর থেকে বাংলাদেশের শিক্ষণীয় কিছু আছে কি না তা বলার চেষ্টা করেছি। প্রথমেই দেখা যাক সিঙ্গাপুরের ইতিবাচক দিক কী? না, কোনো যানজট নেই; সড়ক দুর্ঘটনা নেই বললেই চলে; তাদের টার্গেট বছরে সড়ক দুর্ঘটনার হার শূন্যতে নামিয়ে আনা। ক্লিন আর গ্রিন শহর সিঙ্গাপুর; শিক্ষা, বাসস্থান আর চিকিৎসায় ঈর্ষণীয় সাফল্য; তৈরি হয়েছে এমন তেল শোধনাগার যা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম; প্রসাধন ও ইলেকট্রনিক সামগ্রী, কনজিউমার প্রডাক্ট, শিক্ষা আর চিকিৎসা সেবার মান বিশ্বসেরাদের সমতুল্য। নাগরিক সেবা অভূতপূর্ব; অত্যাধুনিক বিমানবন্দর, পর্যটন, বিনোদন আর আছে দারুণ সব শপিং মল; রয়েছে আধুনিক বন্দর সুবিধা; আইন খুব কড়া, রাস্তায় ময়লা ফেললে, বাসে বসে চুইঙ্গাম খেলেও জরিমানা গুনতে হয়। লি কুয়ান মুক্তবাজার অর্থনীতির পথে চলেছেন ঠিকই কিন্তু সদা সতর্ক থেকেছেন যাতে ফড়িয়া-দালাল আর আন্তর্জাতিক টাউটদের খপ্পরে সিঙ্গাপুর পড়ে না যায়। এ ক্ষেত্রে তিনি স্টিমরোলার চালিয়েছেন কঠোর হাতে, সীমাহীন বাধাকে উপেক্ষা করেছেন, কটুকাটব্যকে তোয়াক্কা করেননি; এ সীমাহীন কঠিন পথে নিরবচ্ছিন্নভাবে ৩০ বছর পথ হেঁটেছেন। লক্ষ্য ও বিশ্বাসে অটল থেকেছেন, স্থির থেকেছেন 'একলা চল' নীতিতে। তিনি পেরেছেন, কারণ নিজের মনোবল ও সাহস তার সঙ্গে কখনো বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। নেতা যায়, নেতা আসে কিন্তু গড়ে দিয়ে যেতে হয় এমন ভিত যার ওপর পরবর্তী প্রজন্ম গড়ে তুলবে কাঠামো আর কাঠামো ঘিরে চলতে থাকবে নির্মাণ- একের পর এক। টেকসই উন্নয়নের এই তো মূলমন্ত্র, যার সুফল ছড়িয়ে পড়ে, বিস্তৃত হয়, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। (তথ্যসূত্র : বণিকবার্তা, ২৩ মার্চ ২০১৫, প্রথম পৃষ্ঠা; প্রথম আলো, ৫ এপ্রিল ২০১৫, পৃষ্ঠা ১১; বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৬ এপ্রিল ২০১৫, পৃষ্ঠা ৪)

'পলিটিশিয়ান'-এর সংজ্ঞায় বলা হয়- 'রাজনীতিবিদ' তিনি যিনি কেবল পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে ভাবেন আর 'স্টেটসপারসন' বা 'রাষ্ট্রনায়ক' হলেন তিনি যিনি ভাবেন পরবর্তী ১০০ বছর নিয়ে। বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য আমাদের এখানে প্রচুর রাজনীতিবিদ আছেন কিন্তু নেই কোনো রাষ্ট্রনায়ক! নেতার প্রধান গুণ 'প্রজ্ঞা', 'দূরদর্শিতা', 'উইজডম'। লি কুয়ান ছিলেন সেই রকম নেতা। দক্ষ শ্রমশক্তি ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নাগরিক সৃষ্টির জন্য বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিতেও পিছপা হননি। রাষ্ট্র গঠনের জন্য যে মহাযজ্ঞের প্রয়োজন পড়ে সেখানে দুর্বলতার কোনো সুযোগ নেই। হৃদয় তার লৌহকঠিন, মন যে পাথর! মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, 'লি কুয়ান ছিলেন ইতিহাসের এক অনন্য মহারথী; উন্নত জীবন গড়ার স্বপ্নসারথি; অনাগত ভবিষ্যতের প্রজন্মসমূহ আধুনিক সিঙ্গাপুরের এ জনককে স্মরণে রাখবে সব সময়।' এ কথা তাই নিশ্চিতই বলা যায় যে, ভাবীকালের নেতা ও রাষ্ট্রনায়করা অনুপ্রাণিত ও ঈর্ষান্বিত হবেন একজন লি কুয়ানকে স্মরণ করে। মুঘল সম্রাট শাহজাহানকে নিয়ে রবীন্দ্রনাথের বিখ্যাত কবিতাটি লি কুয়ানের জন্যও প্রাসঙ্গিক : 'তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহৎ, তাই তব জীবনের রথ পশ্চাতে ফেলিয়া যায়, কীর্তিরে তোমার বারংবার।'

আর তার ব্যক্তিত্বের নেতিবাচক দিক কি কিছু নেই? আছে ১৯৫৯ সাল থেকেই লি কুয়ানের দল 'পিপলস অ্যাকশন পার্টি' (পিএপি) সিঙ্গাপুরের শাসন ক্ষমতায়। বর্তমান সংসদে বিরোধী দলের সংসদীয় আসন এক ডজনেরও কম। রাজনৈতিক বিরোধিতা তিনি একেবারেই প্রশ্রয় দিতেন না। বিশ্বাস করতেন পাশ্চাত্যের অবাধ গণতন্ত্র এশিয়ায় চলবে না। এশিয়ায় দরকার দুর্নীতিমুক্ত সুশাসন- আইন ও সিস্টেম অনুযায়ী কাজ পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় কঠোরতা। তার নিজের বা পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ কখনই ছিল না; কোনো মন্ত্রীর দুর্নীতি তিনি একেবারেই মানতে পারতেন না। মেরিটোক্রেসি বা মেধাভিত্তিক রাষ্ট্র বানানোই ছিল তার ইচ্ছা- অনেকটা প্লেটোর রিপাবলিকের মতো- রাষ্ট্রে কেবল বুদ্ধিমান আর শক্তিমানরাই থাকবে। তার আত্মজীবনীমূলক 'ফ্রম থার্ড ওয়ার্ল্ড টু ফার্স্ট : দ্য সিঙ্গাপুর স্টোরি : ১৯৬৫-২০০০' গ্রন্থে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন এভাবে- 'মেধাই হবে সব কিছুর নির্ণায়ক।' ধর্মনিরপেক্ষ, জাতিগত ও ধর্মীয় সহাবস্থান সম্ভব হয়েছে। তবে এর পেছনে ভয়ের সংস্কৃতিও কাজ করছে। সেই অর্থে গণতন্ত্র, নির্বাচন, মিডিয়ার স্বাধীনতায় তিনি বিশ্বাস করতেন না। এক ধরনের 'বেনোভলেন্ট ডিকটেটর' বা 'দেশপ্রেমিক-সৎ-দুর্নীতিমুক্ত-স্বৈরশাসক' ছিলেন তিনি।

লি কুয়ান থেকে বাংলাদেশ কী শিখবে? তার জীবন ও দর্শন থেকে কী আছে শিক্ষণীয়? বাংলাদেশের বর্তমান সরকার যে রকম মডেল চাইছে- কম গণতন্ত্র আর বেশি উন্নয়ন- লি কুয়ানের এ মডেল সফল হবে যদি বাংলাদেশে তার মতো কঠোর হাতে দুর্নীতির বল্গাহীন রশিকে টেনে ধরা যায়। বাংলাদেশের সমাজ-রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে যেভাবে দুর্নীতি ছড়িয়ে পড়েছে তা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া প্রায় অসম্ভব। রাজনীতিবিদ, পুলিশ, চিকিৎসক, আমলা, শিক্ষক থেকে শুরু করে সর্বগ্রাসী দুর্নীতি থেকে জাতিকে মুক্ত করার জন্য যে রকম স্টেটসপারসনশিপ দরকার বর্তমানে তা নেই। সুশাসন প্রতিষ্ঠাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। তা করা গেলে, মানুষ হয়তো লি কুয়ানের 'কম গণতন্ত্র আর বেশি উন্নয়নের মডেল' মেনে নেবে; কিন্তু মানুষের মনে সংশয় একশ' ভাগ- এ সরকার দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্র-সমাজ প্রতিষ্ঠায় আদৌ আন্তরিক কি না। কারণ এ সরকারের কাজেকর্মে এর নূ্যনতম কোনো ইঙ্গিতও কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। চুরি, দুর্নীতি, লুণ্ঠনের রাজত্ব কায়েম করবেন, রাজনীতিকে টাকা বানানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবেন, জোর করে রাষ্ট্র ক্ষমতা অাঁকড়ে থাকবেন আবার সুষ্ঠু নির্বাচনও দেবেন না, এটা বাংলাদেশের মানুষ বেশি দিন মেনে নেবে না।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

 [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর