শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০১৫

কীভাবে দিন যায়!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে দিন যায়!

দেখতে দেখতে মাহে রমজানের মাঝামাঝি এসে গেলাম। গত পর্বে লেখা হয়নি। রোজা রেখে লিখতে বসেছিলাম। অনেক চেষ্টা করেও কেন যেন কিছুই লিখতে পারিনি। এমন যে হয় এর আগে কখনো বুঝিনি। দুই-তিনবার চেষ্টা করেও কিছুই ভাবতে পারছিলাম না। বহু বছর আগে এক জুমার নামাজের খুতবায় কিয়ামতের আলামত সম্পর্কে এক মাওলানা বলেছিলেন, আমরা নামাজ পড়তে সুরা ভুলে যাব। কোনোক্রমেই মনে করতে পারব না। কেন যেন আমার অনেকটা তেমনই মনে হচ্ছিল। নয়া দিগন্তে লেখা হয়নি, বাংলাদেশ প্রতিদিনেও না। কত পাঠক কত ফোন করেছে, কী হলো মঙ্গলবারের লেখা কেন পেলাম না? নিজেও ভেবেছি কী হলো, চেষ্টা করে লিখতে কেন পারলাম না। সারা সপ্তাহ এর উত্তর খুঁজে পাইনি।

রোজার মাস একেবারে নীরবে থাকতে চেয়েছিলাম। গত সাড়ে চার মাস তাঁবু খাটিয়ে বাইরে থেকেছি। ঝড়-বৃষ্টি-তুফান কোনো কিছুকেই আমলে নেইনি। রমজানের শুরু থেকে লোকজনের ঘরে রাত কাটাই। নানা জায়গায় নানা পরিবেশ। এমনিতে কোনো অসুবিধা না হলেও সেহরিতে কমবেশি অসুবিধা হয়। এই তো সেদিন ছলঙ্গার ওমর আলীর বাড়িতে রাত ৩টায় উঠে শুনি বাড়ির মেয়েরা সবকিছু তৈরি করে ঘুমিয়ে পড়েছিল। কেবল ভাত চড়িয়েছে। মেয়েদের আফসোসের শেষ নেই, কী হবে? ৩টায় ভাত চড়িয়ে ভাত নামাতে ৩০-৩৫ মিনিট তো লাগবেই। এখন উপায়! আমি নিজেও চিন্তায় পড়েছিলাম। কাকে যেন বলেছিলাম, তরি-তরকারি যা আছে নিয়ে এসো, কোনোখান থেকে মুড়ি আনো। এমন তো হতেই পারে। তাই বলে তো রোজা নষ্ট করা যাবে না? কয়েক ভাইয়ের হাটিবাড়ি। এসব দেখে এক বউ এক ডিশ ভাত নিয়ে এলো। রাতে ওমরের বাড়ির সবকিছু ভালো থাকলেও ভাত একটু শক্ত ছিল। আমি শক্ত ভাত খেতে পারি না। সেহরিতে রাঁধতে দেরি হওয়ায় আমার ভালোই হয়েছিল। যে বউ ভাত এনেছিল তার ভাত খুবই চমৎকার ছিল।

যাদবপুর ইউনিয়নের কালমেঘা এক অসাধারণ সুন্দর জায়গা। মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় পিলখানার একদল পালিয়ে আসা ইপিআর কালমেঘার ইলিমজান উচ্চ বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছিল। তাদের খোঁজে বড়চওনার আজিজকে নিয়ে কালমেঘায় গিয়েছিলাম। সেখানেই প্রথম কিতাব আলীর সঙ্গে দেখা। তারপর কত দিন, কত বছর কেটেছে। এক সময় কিতাব আলী আমার ছায়ার মতো কাজ করেছে। এখন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। বারবার বিয়ে করে বলে নাকি কিতাব আলীর ছেলে সেলিম, কায়সার বাপকে মেরেছে শুনে যারপরনাই মর্মাহত হয়েছি। দেশে আল্লাহর গজব আর কী করে পড়বে? জন্মদাতার গায়ে সন্তানের হাত সুস্থভাবে এও আশা করা যায়? কালমেঘার মানুষের দুর্দান্ত সংগ্রামী ভূমিকা আমাকে প্রতি মুহূর্তে আলোড়িত ও উৎসাহিত করে। '৯৯-এর উপনির্বাচনে আওয়ামী সরকারের ভোট ডাকাতির প্রতিবাদে কালমেঘার প্রায় ৬-৭ হাজার মানুষ গজারির লাঠি হাতে সখীপুর এসেছিল।

কালমেঘার বিক্ষুব্ধ জনতার লাঠি হাতে সখীপুরে আসা দেখে পুলিশ থানা ছেড়ে পালিয়েছিল। ওসি পায়খানায় আশ্রয় নিয়েছিল। আমি শান্ত হতে বললে সেদিন তারা আমার কথা শুনে কোনো অঘটন না ঘটিয়ে ঘরে ফিরেছিল। সে জন্য কালমেঘার সংগ্রামী জনতার প্রতি আমার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার শেষ নেই। মজার ব্যাপার কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গোড়াপত্তনও কালমেঘা থেকেই হয়। কালমেঘার যুবনেতা শাহীন ছলঙ্গার হতদরিদ্র সোবহানের ভাঙা মাটির ঘরে খাবার ব্যবস্থা করেছিল। সোবহানের বাড়িতে খাবার খেয়ে ছলঙ্গা বাজারে এলে মুষলধারায় বৃষ্টি শুরু হয়। পাহাড়ের রাস্তায় হাজারের ওপরে মানুষ। আমরা চলেছি পাথারের দিকে। পায়ে হেঁটে, কখনো গাড়িতে করে। রাস্তার কাদায় লুটোপুটি খাওয়া ছোট বাচ্চাদের চেনা যাচ্ছিল না। জয় বাংলা বাজারের কাছে ছোট্ট এক বাচ্চা এমন এক কাদার গর্তে পড়েছিল সে যে মানুষ, না অন্যকিছু বোঝা যাচ্ছিল না। আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক বাচ্চাটির হাত ধরে পুকুরে চুবালে তবে বোঝা যায় সে এক মানব সন্তান। সে এক অভাবনীয় সংগ্রামী দিন। তাই সেদিন ইফতার শেষে ছলঙ্গার ওমর আলীর বাড়ি ছিলাম। ওমর আলীর ছেলে শহর আলী ভীষণ খেটেছে। রাতের বেলায় ছামান ও অন্যরা বারান্দায় পড়েছিল।

তার আগের রাতে ছিলাম কামালিয়া চালা মাদ্রাসার পাশে জিন্নার বাড়ি। টিনের ঘর তবু বেশ সুন্দর পরিবেশ। আদরযত্ন, খাবার-দাবার ছিল অসাধারণ। আর এই কামালিয়া চালা আমার জীবনের এক বিস্ময়কর স্মরণীয় জায়গা। মুক্তিযুদ্ধের সময় হঠাৎই একবার পাথরঘাটা ঘাঁটির পতন ঘটে। পাথরঘাটা রতনপুর জসিমের হাটখোলার মাঝামাঝি কামালিয়া চালার অবস্থান। ঘাঁটি উদ্ধার করতে পাথরঘাটা গিয়েছিলাম। সেই প্রথম কামালিয়া চালা দেখি। পশ্চিমের দিকে প্রায় পুরোটাই হিন্দুদের বসত, পুবে কিছুটা মুসলমান। স্বাধীনতার পর থেকে বহুবার কামালিয়া চালা যাতায়াত করেছি, এখনো করি। কামালিয়া চালার দরিদ্র নরেশ ছিল আমাদের দলের হাতিবান্ধা ইউনিয়নের সভাপতি। কিছুদিন হলো আওয়ামী লীগ হয়েছে। আওয়ামী লীগ আরও আছে কিন্তু তার মতো দুষ্টামি কেউ করে না। আমি আগে জানতাম না, মাদ্রাসায় হিন্দু শিক্ষক থাকতে পারে। কামালিয়া চালায়ই প্রথম দেখেছিলাম নরেশ মাদ্রাসা শিক্ষক। সে জন্য কামালিয়া চালা মাদ্রাসার প্রতি আমার একটা বিশেষ টান ছিল। আমি জেলে থাকতে সখীপুরের সংসদ সদস্য হয়েছিলেন হুমায়ুন খান পন্নী। তাকে কামালিয়া চালার জরাজীর্ণ মাদ্রাসায় নিতে সবাই মিলে ১২ হাজার টাকা খরচ করেছিলেন। মাদ্রাসায় গিয়ে জনাব হুমায়ুন খান পন্নী ২০ হাজার টাকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সে টাকা তুলতে আবার আরও ৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছিল। আমাদের দলের নেতা নরেশ এবং কামালিয়া চালার মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট করিম মাওলানার কাছে ঘটনাটি শুনেছিলাম। তাই এলাকার সংসদ সদস্য হিসেবে মাদ্রাসা ঘরের জন্য আবেদন ছাড়াই এক লাখ টাকা মঞ্জুর করেছিলাম। মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট করিম মাওলানা মঞ্জুরিপত্র পেয়ে দিশাহারা। এর আগে ওই মাদ্রাসা সরকারি হাজার টাকাও পায়নি। তাই সুপারিনটেনডেন্টের ভিরমি খাবার অবস্থা। এরপর হঠাৎ একদিন আমার সঙ্গে দেখা। তিনি প্রায় উন্মাদের মতো আচরণ করেন। বারে বারে খেদোক্তি করেন, ১২ হাজার টাকা খরচ করে ডিপুটি স্পিকার হুমায়ুন খান পন্নীকে নিয়েছিলাম। তিনি দিয়েছিলেন ২০ হাজার। তা আবার তুলতে গিয়ে খরচ হয়েছিল ৮ হাজার। এক পয়সাও বাড়তি হয়নি। যে দামে কেনা সেই দামেই বেচার মতো। আপনাকে একদিনের জন্য কিছু করলাম না, কোনো দরখাস্ত দিলাম না, লাখ টাকা বরাদ্দ- এ কী করে সম্ভব? তিনি খুবই অবাক হয়েছিলেন।

তখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমার বিরোধ চলছে। কারণ '৯৬-এর নির্বাচনে আমরা বলেছিলাম, পাঁচ লাখ চাকরি দেব, পাটের দাম দেব, বিনামূল্যে সার দেব, আটিয়া বন অধ্যাদেশ প্রত্যাহার করব। প্রায় তিন বছর এর কোনো কিছুই যখন হচ্ছিল না, তখন জননেত্রীকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, প্রায় তিন বছর চলে যাচ্ছে আমাদের প্রতিশ্রুতির কোনো কিছুই তো হলো না। আমাদের কথা রক্ষা করতে না পারলে জনগণ তো মুখ ফিরিয়ে নেবে। নেত্রী বলেছিলেন, কোনো চিন্তা করবেন না। আবার নির্বাচনের সময় দেখবেন মানুষ ঠিকই ভোট দেবে। আমার বিশ্বাস নেত্রীর মতো ছিল না। আমার বিশ্বাস ছিল প্রতিশ্রুতি রাখতে না পারলে জনগণ মুখ ফিরিয়ে নেবে। একপর্যায়ে আমি আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করি। ঘোষণা হয় উপ-নির্বাচনের। '৯৯-এর সেই উপ-নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করি। সেই সময় বর্ষায় কামালিয়া চালা গিয়েছিলাম। মাঠের পাশে বটগাছের গোড়া পর্যন্ত স্পিডবোটে গিয়েছিলাম। করিম মাওলানা আর আলহাজ ফয়েজউদ্দিন স্পিডবোট থেকে প্রায় উঁচু করে ডাঙ্গায় তুলেছিলেন। নির্বাচন করব মার্কা নিয়ে সমস্যা। ফয়েজ উদ্দিন হাজী এবং করিম মাওলানা দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছিলেন, স্যার, মার্কা নিয়ে চিন্তা করবেন না। কোনো কিছু যদি না হয়, আপনার এই যে গামছা কাঁধে দরকার হলে আমরা এই গামছাই মার্কা বানাব। কামালিয়া চালার মিটিং থেকেই আমার ভিতর গামছা যে মার্কা হতে পারে তেমন একটা ভাবনা কাজ করছিল। সে নির্বাচনে আমাকে গামছা দেওয়া হয়নি। মার্কা দেওয়া হয়েছিল পিঁড়ি। গণতান্ত্রিক সব নিয়ম-কানুন লঙ্ঘন করে তখনকার আওয়ামী ২৮ মন্ত্রীর মধ্যে ২৫ জন এসেছিলেন সখীপুর-বাসাইল উপ-নির্বাচনে। মন্ত্রীরা কত জায়গায় ঘুরতেন, ১০ জন মানুষও হতো না। আওয়ামী লীগের বড় বড় নেতারা চায়ের দোকানে চা চাইলে দোকানি তাদের কাছে চা বেচতে চাইত না। সেটা ছিল নির্বাচনের নামে এক প্রহসন। তারপর আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পরিচালনায় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ব্যাপক ভরাডুবি হয়। তাদের সিট নেমে আসে ৫০-এর কোঠায়। দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিএনপি সরকার গঠন করে। বেশি সমর্থন পেলে সরকার ভালো চলে না। বিএনপি সরকার তার এক উজ্জ্বল প্রমাণ। তখন প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় বেশ কিছু স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার পাকা ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা ছিল। না চাইতেই কামালিয়া চালা মাদ্রাসার তালিকা দিয়েছিলাম। লোকজন কামালিয়া চালা মাদ্রাসার ভবন নির্মাণের জায়গা মাপজোখ করতে গেলে পাকা ভবন হবে শুনে সুপারিনটেনডেন্টসহ সবাই বেহুঁশ। কোনো তয়-তদবির নেই, বলা নেই, কওয়া নেই মাদ্রাসায় পাকা ভবন- এ কী করে সম্ভব? আসলে সবই সম্ভব।

কোনো তয়-তদবির করতে হবে কেন? কেন কারও কাছে গিয়ে হাত কচলাতে হবে? জনপ্রতিনিধিদের কাজ চোখে দেখে এলাকার উন্নয়ন। ইদানীং কারও দায়বদ্ধতা নেই। তাই সবকিছু কেমন যেন হয়ে গেছে। অবস্থান কর্মসূচির ১৫০তম দিনে কামালিয়া চালা এবং ১৫২তম দিনে ছলঙ্গায় রাত কাটাতে গিয়ে পুরনো দিনের কত কথা মনে পড়ছে।

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে