শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুলাই, ২০১৫

যে মস্তিষ্ক হিটলার পয়দা করেছিল

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
যে মস্তিষ্ক হিটলার পয়দা করেছিল

পৃথিবীতে সর্বকালেই দুই-চারজন হিটলারজাতীয় প্রাণী ছিল। স্থান কাল পাত্র ভেদে এরা কখনোবা ফেরাউন নাম ধারণ করে আবার কখনো হয়তোবা হামান। চেঙ্গিস খান, তৈমুর লং, হালাকু খানেরা প্রাণী হিসেবে হিটলারজাতীয় লোকদের তুলনায় বেশ খানিকটা উন্নত। এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা সময় মতো আরেকদিন করা যাবে। আজ শুধু হিটলার নিয়েই থাকি। ১৯৩৩ সালের ৩০ জানুয়ারি জার্মানির ৮৬ বছরের বৃদ্ধ প্রেসিডেন্ট হিল্ডেনবার্গ হিটলারকে চ্যান্সেলর বানিয়ে দিলেন। জার্মানিতে চ্যান্সেলর পদটি আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীর মতো একটি প্রশাসনিক পদবি। এই ঘটনার ঠিক দেড় বছরের মাথায় অর্থাৎ ১৯৩৪ সালের আগস্ট মাসে ফন হিল্ডেনবার্গ মারা যান। হিটলার তখন প্রেসিডেন্ট পদটিও দখল করে ফেললেন। জার্মানির ইতিহাসে একমাত্র হিটলারই একই সঙ্গে প্রেসিডেন্ট ও চ্যান্সেলর উভয় পদ অাঁকড়ে ছিলেন আমৃত্যু। তাকে কি প্রেসিডেন্ট বলা হবে নাকি চ্যান্সেলর এই সমস্যা দূর করার জন্য তিনি নতুন একটি উপাধি গ্রহণ করলেন। তার এই উপাধিটির নাম ছিল ফুয়েবার অর্থাৎ ত্রাণকর্তা।

স্কুলের শিক্ষার্থীদের শিখানো হতো জার্মান জাতির ফুয়েবার মহামতি হিটলার হলেন দ্বিতীয় যিশুখ্রিস্ট- যিনি কিনা প্রথমজনের চেয়েও বড়। হিটলারের দলের নাম ছিল নাৎসি এবং দলের ভাবাদর্শকে বলা হতো নাৎসিবাদ। দেশের সব দল, ট্রেড ইউনিয়ন এমনকি সামাজিক সংগঠনগুলোকে ভেঙে চুরমার করে দেওয়া হলো। জার্মানিতে আর কারুরই বাঁচার অধিকার থাকল না কেবল নাৎসি ভাবধারার লোকজন ব্যতিরেকে। শিক্ষা-দীক্ষা, অভিনয়, শিল্পকলা, বিজ্ঞান, সাহিত্য এবং সংস্কৃতি সর্বক্ষেত্রে নাৎসিমার্কা ছাপ লাগিয়ে দেওয়া হলো। হিটলারের ছিল বিশ্বের সবচেয়ে কুখ্যাত কয়েকজন সহচর। এদের মধ্যে একজনের নাম হেরম্যান গোয়েরিং। তিনি বলতেন- বিশুদ্ধ যুক্তি, নীতিকথা, আর নিরপেক্ষ চিন্তার যুগ চলে গেছে। এখন নির্ভেজাল জার্মানরা বিবেক, বুদ্ধি, জ্ঞান-গরিমা, প্রজ্ঞা, ধর্মবোধ ইত্যাদি বাদ দিয়ে কেবল রক্ত দিয়ে চিন্তাভাবনা করে। গোয়েরিং ছাড়াও হিটলারের আরেক কুখ্যাত সহযোগী তাবৎ দুনিয়ায় পরিচিত হয়ে উঠেছিল। ডক্টর জোসেফ গোয়েবলসের পদবি ছিল তথ্যমন্ত্রী। তিনি সংবাদপত্র সম্পর্কে বলতেন- মানুষ যেমন পিয়ানো থেকে ইচ্ছামতো সুর বের করে- তেমনি সংবাদপত্রকেও আমার ইচ্ছামতো কথা বলানোই আমার অভিপ্রায়।

আজকের শিরোনাম হলো- যে মস্তিষ্ক হিটলার পয়দা করেছিল, অর্থাৎ যে ব্যক্তির চিন্তাধারা, জ্ঞানবুদ্ধি এবং ভাবধারা দ্বারা হিটলার অনুপ্রাণিত হয়ে নাৎসিবাদ তথা ফ্যাসিবাদ চালু করেছিলেন তার সম্পর্কে কিছু বলার চেষ্টা করব আজকের এই লেখনির মাধ্যমে। হিটলারের মূলমন্ত্র ছিল- বল প্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে নির্মূল করা, প্রতিদ্বন্দ্বীদের ভীতসন্ত্রস্ত করে তোলা এবং সাধারণ জনগণের মুখ বন্ধ করে নাৎসিবাদের সব কিছু সমর্থন করিয়ে নেওয়া। চ্যান্সেলর নির্বাচিত হওয়ার কিছু দিন পর হিটলার পার্লামেন্টের সব বিরোধীদলীয় এমপিকে গ্রেফতার করে জেলে ভরলেন। ওই দেশে পার্লামেন্টকে বলা হয় রাইখস্টান। রাইখস্টান ভবন অর্থাৎ পার্লামেন্ট ভবনটি কোনো এক রাতে কে বা কারা সম্পূর্ণ পুড়িয়ে ছারখার করে দিল। নাৎসিরা বলল, এই কাজ বিরোধী দল করেছে- ফলে নতুন করে শুরু হলো ধরপাকড়।

১৯৩৩ সালের মাঝামাঝি সময়জুড়ে পুরো জার্মানিতে শুরু হলো নাৎসিদের ভয়ানক তাণ্ডব। প্রথমেই পার্লামেন্ট বন্ধ করে দেওয়া হলো। রাষ্ট্রের সব ক্ষমতা ন্যস্ত করা হলো হিটলার এবং তার মন্ত্রিসভার হাতে। এরা আইন তৈরি করতে পারবেন এবং যা ইচ্ছা তা-ই করতে পারবেন। রাষ্ট্রের সংবিধান বাতিল বলে ঘোষণা করা হলো- গণতন্ত্রের দ্বারসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হলো। জার্মানিতে তখন পর্যন্ত ছিল যুক্তরাষ্ট্রীয় পদ্ধতিতে পরিচালিত সরকারব্যবস্থা। নাৎসিরা এ পদ্ধতি রহিত করে সব ক্ষমতা বার্লিনে এনে কেন্দ্রীভূত করল। প্রত্যেক জায়গাতেই নির্বাচিত প্রতিনিধিদের পরিবর্তে ডিক্টেটর নিয়োগ করা হলো- যারা কেবল নিজের নিজের ঊর্ধ্বতন ডিক্টেটরের অধীন থাকবে। সর্ব প্রধান ডিক্টেটরের পদটিতে স্বভাবতই বসলেন হিটলার স্বয়ং।

এসব পরিবর্তন ঘটেছিল ঝড়ের গতিতে- অন্যদিকে উল্কার গতিতে পুরো জার্মানিতে ছড়িয়ে পড়ল নাৎসি ঝটিকা বাহিনীর অন্যায় অত্যাচার এবং প্রলয়ংকরী তাণ্ডব। দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে এই বাহিনী এমন এক আতঙ্ক এবং অত্যাচার শুরু করল যা দেখে মানুষজন বর্বরতা এবং নৃশংসতার নতুন সংজ্ঞা জানল এবং ভয় ও আতঙ্কে একেবারে বোবা পাথর হয়ে গেল। তারা এ কাজ করত কেবল এ কারণে যে, ভিন্ন মতাবলম্বীরা তাদের দলমত ভুলে যেন নাৎসি বাহিনীতে যোগ দেয়। ভেবেচিন্তে অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথায় এবং অবিশ্বাস্যরকম নিষ্ঠুরতার সঙ্গে তারা এ অভিযান চালাচ্ছিল। যেসব বই নাৎসিদের পছন্দ নয় তা যেমন ধ্বংস করা হচ্ছিল তেমনি পুরো সংবাদপত্র শিল্পকে গলাটিপে ধরা হয়েছিল নিদারুণভাবে। অতি সামান্য মতভেদ বা সমালোচনার অপরাধে বহু সংবাদপত্রকে নির্মমভাবে দমন করা হয়েছে। নাৎসি অত্যাচারের কোনো সংবাদই কাগজে প্রকাশ করতে দেওয়া হতো না, এমনকি এ সম্বন্ধে কেউ কানাঘুষা করলে তাকে কঠোর শাস্তি দেওয়া হতো।

নাৎসিদের এতসব কর্মকাণ্ডের পেছনে ছিল অন্তত একটি নীতি- বল প্রয়োগের নীতি। অপরের প্রতি বল প্রয়োগ এবং উৎপীড়নকে এরা শুধু প্রশংসা এবং উৎসাহ প্রদানই করত না- তাকে সর্বশ্রেষ্ঠ কর্তব্য বলে মনে করত। এই দর্শনের জনকের নাম অস্ভাল্ড স্পেংলার। লোকটি সেই যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ পণ্ডিতদের মধ্যে অন্যতম এবং তিনিই হলেন নাৎসি জাতির রূহানী পিতা। তার মন-মস্তিষ্ক এবং চিন্তাধারার কারণেই দুনিয়াতে হিটলার এবং নাৎসিবাদের পয়দা হয়েছিল। তিনি যেসব বই লিখেছেন তাতে যে প্রচুর পরিমাণ পাণ্ডিত্যের পরিচয় আছে তা দেখলে আশ্চর্য হয়ে যেতে হয়। অথচ সেই অগাধ পাণ্ডিত্য নিয়েও তিনি উপনীত হয়েছেন অদ্ভুত এবং ঘৃণ্য সব সিদ্ধান্তে। তিনি বলেন- 'মানষ হচ্ছে একটি শিকারি পশু, সাহসী, ধূর্ত এবং নিষ্ঠুর।' 'আদর্শবাদ মানেই কাপুরুষতা'- 'শিকারি জন্তুই হচ্ছে জীবন্ত প্রাণশক্তির সর্বশ্রেষ্ঠ নিদর্শন। তার ভাষায় 'সহানুভূতি আপস স্থাপন এবং শান্তি হচ্ছে দন্তহীন অনুভূতি।' 'ঘৃণা হলো শিকারি পশুর সবচেয়ে খাঁটি জাতিগত চেতনা' মানুষকে হতে হবে সিংহের মতো- তার গর্তে তার সমান শক্তিশালী আর একজনের অস্তিত্ব সে কিছুতেই বরদাস্ত করবে না। শান্তসিষ্ট গরু পালে মিশে থাকে এবং যেদিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাও সেই দিকেই চলে। কাজেই মানুষকে গরুর মতো হলে চলবে না। সিংহসম মানুষের পক্ষে যুদ্ধই হচ্ছে সবচেয়ে বড় কাজ এবং আনন্দ।

সম্মানিত পাঠক, এবার নিশ্চয়ই অস্ভাল্ড স্পেংলার নামক অদ্ভুত পণ্ডিত এবং দার্শনিক লোকটি সম্পর্কে কৌতূহলী হয়ে উঠতে পারেন। তিনি জার্মানিতে জন্মেছিলেন ১৮৮০ সালে এবং মারা গিয়েছেলেন মাত্র ৫৫ বছর বয়সে অর্থাৎ ১৯৩৬ সালের ৮ মে। তার লেখা ভুবন বিখ্যাত ইতিহাসগ্রন্থ ডিব্রাইন অব দি ওয়েস্ট বইটি এখনো পাঠকমহলে সমাদৃত। প্রথম মহাযুদ্ধের ইতিহাস লিখতে গিয়ে তিনি সম্ভবত এক ধরনের নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হন। সবচেয়ে অদ্ভুত ব্যাপার হলো তার চিন্তাধারায় প্রভাবিত হয়ে নাৎসিবাদ পয়দা হলেও তিনি কিন্তু ঘোর নাৎসিবিরোধী ছিলেন। জোসেফ গোয়েবলস বার বার ধরনা ধরেও সোংলারকে নাৎসি সমর্থক বানাতে পারেননি। এ যেন অনেকটা বিজ্ঞানী ফ্রাঙ্কেস্টাইন এবং তার সৃষ্ট দানবের কাহিনীর মতো।

দানব যেভাবে বিজ্ঞানী ফ্রাঙ্কেস্টাইনকে মেরেছিল নাৎসিরা কিন্তু ওভাবে স্পেংলারকে মারেনি। বরং যথেষ্ট তাজিম সহকারে তাকে সমীহ করত এবং তাদের ধর্মগুরু হিসেবে অনেকটা উপযাচক হয়ে তার সঙ্গে খায়খাতির করত। স্পেংলার ওসব পাত্তা দিতেন না। বরং জার্মানসহ পুরো ইউরোপে নাৎসিদের বিস্ময়কর উত্থান এবং পাশবিক কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি ভেতরে ভেতরে প্রচণ্ড মমপীড়া অনুভব করতেন। ফলে অতি অল্প বয়সেই তিনি তার স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেন। মৃত্যুর কয়েক বছর আগে তিনি স্বেচ্ছা অবসর নিয়ে মিউনিখে বসবাস শুরু করেন। এই সময় তিনি বিখ্যাত জার্মান সংগীতজ্ঞ বিটোফেনের গীত শুনতেন, ফরাসি সাহিত্যিক নাট্যকার মলিয়িরের রম্য রচনা এবং শেকসপিয়রের রচনাসমূহ পাঠ করতেন। বাজার থেকে হাজার হাজার বই কিনে লাইব্রেরি বানাতেন, তুরস্ক, পারস্য এবং হিন্দুস্তানের প্রাচীন যুদ্ধাস্ত্র সংগ্রহ করতেন। মাঝে মধ্যে সুউচ্চ হার্জ পর্বতামালার শিখরে উঠতেন এবং ইতালিতে ভ্রমণ করতেন। মৃত্যুর কয়েকদিন আগে কোন এক বসন্ত দিনে তিনি তার এক প্রিয় শিষ্যকে চিঠি লিখলেন। শিষ্যটি তখন জার্মানির জাতীয় নেতা এবং হিটলারের অতীব কাছের মানুষ। হ্যানস ফ্রাঙ্ক নামের শিষ্যটি একদিকে যেমন ছিলেন নাৎসি পার্টির বড় নেতা অন্যদিকে হিটলারের ব্যক্তিগত আইনজীবী।

তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন জার্মানির চিফ জুরিস্ট এবং অধিকৃত পোল্যান্ডের জেনারেল গভর্নমেন্ট ছিলেন। স্পেংলার লিখলেন- 'আগামী ১০ বছর পর জার্মানি নামের বর্তমান রাষ্ট্রটির অস্তিত্ব হয়তো থাকবে না। তিনি মারা গেলেন ১৯৩৬ সালের ৮ মে- ঠিক তার ৫৬ তম জন্মদিনের তিন সপ্তাহ আগে এবং জার্মানির পতনের ঠিক নয় বছর আগে।

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে