শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০১৫

ইতিহাস প্রকৃত সত্যকে প্রতিস্থাপিত করবেই

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাস প্রকৃত সত্যকে প্রতিস্থাপিত করবেই

বিএনপি দাবি করে ২৫ মার্চ স্বাধীনতা যুদ্ধের শুরু এবং ১৬ ডিসেম্বর তার পরিসমাপ্তি। প্রকারান্তরে আওয়ামী লীগও সে পথেই হেঁটেছে। অথচ একটি দীর্ঘ ও ধারাবাহিক রাজনৈতিক আন্দোলনের ফসল স্বাধীনতা।

সম্প্রতি ক্ষমতাসীন নেত্রী জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনের বক্তৃতায় বলেছেন- 'আন্দোলনের বিস্তৃত পথপরিক্রমণে যারা আমার বাবার পাশে ছিলেন তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জানাই।' তার এই বক্তৃতা আমাকে আরও নিশ্চিত করেছে যে, ইতিহাস একদিন প্রকৃত সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করবেই। এবং আমি সচেতন চিত্তে আওয়ামী লীগ নেত্রীকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই- পদবি, স্থাপনা বাংলাদেশে যা কিছুই হয়েছে, সবই ৯ মাসের যুদ্ধকালীন সময়ে অস্ত্রধারণের জন্য হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য যারা পদক পেয়েছেন (বীরশ্রেষ্ঠ, বীরোত্তম, বীরবিক্রম, বীরপ্রতীক), তারা ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে অস্ত্রচালনার বদৌলতে পেয়েছেন। মূল রাজনৈতিক নেতৃত্বকে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো স্বীকৃতি এখন পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। পৃথিবীর সব সভ্য দেশ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এমনকি ভারতেও রাজনৈতিক আন্দোলনের প্রবর্তকদের বেসামরিক সম্মানে ভূষিত করা হয়েছে (বিশেষ করে অবদানের গুরুত্ব অনুসারে ভারতের বেসামরিক রাষ্ট্রীয় সম্মান ভারতরত্ন, পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ ও পদ্মশ্রীর কথা উল্লেখ করা যেতে পারে)। কিন্তু বাংলাদেশই এক্ষেত্রে একমাত্র ব্যতিক্রম। এক্ষেত্রে তা অনুসরণ করা যেতে পারে। বিলম্বে হলেও ক্ষমতাসীন নেত্রীর আজকের এই উপলব্ধি মন্দের ভালো। তার বক্তৃতা, বিবৃতি, কথনে ও বচনে এর কোনো ইঙ্গিত-আভাস আগে কখনো প্রতিভাত হয়নি।

স্বাধীনতা, বঙ্গবন্ধু, ছাত্রলীগ একটা অদৃশ্য রাখিবন্ধনে বাঁধা। বাঁধনটি এতই নিবিড় ও অটুট যে, বাঙালি জাতীয় চেতনার উন্মেষ, বিকাশ, ব্যাপ্তি ও সফলতার বিস্তীর্ণ কণ্টকাকীর্ণ পথ অতিক্রম করতে, অজেয়কে জয় করতে, পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করতে কোনো জায়গায় কোনো প্রতিবন্ধকতাই এর গতিকে রুদ্ধ করতে পারেনি। আর পারেনি বলেই বঙ্গবন্ধু তার দূরদর্শিতা, দেশপ্রেম এবং মাটি ও মানুষের নিগূঢ় ভালোবাসায় সিক্ত ছিলেন বলেই ছাত্রলীগ নেতৃত্ব তাকে হৃদয়ের নিভৃত কন্দরে প্রতিস্থাপিত সিংহাসনে মুকুটহীন সম্রাটের মর্যাদায় বসায়। এই আন্দোলনের সঙ্গে যারা সম্পৃক্ত ছিলেন না, এই কণ্টকাকীর্ণ বন্ধুর পথ অতিক্রম করতে এবং বঙ্গবন্ধুর একক নেতৃত্বকে প্রতিস্থাপিত করতে প্রতিষ্ঠান হিসেবে ছাত্রলীগ যে বিরামহীন প্রচেষ্টায় ব্যাপৃত ছিল- বর্তমান ক্ষমতাসীন জোটের অনেক শক্তিধর নেতৃত্ব যারা সেদিন বিভিন্নভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছিলেন- আজ তারা শেখ হাসিনাকে মানিপ্লান্টের মতো শুধু জড়িয়ে ধরেননি, অক্টোপাসের মতো গ্রাস করেছেন। স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার, স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার উত্তরণে বঙ্গবন্ধুকে সিআইএ-এর দালাল, ভারতের অনুচর, সংকীর্ণতাবাদী মানসিকতার প্রতিবিম্ব হিসেবে দাঁড় করাতে চেয়েছেন। কেউ কেউ তার হাড্ডি দিয়ে ডুগডুগি বাজানো, চামড়া দিয়ে জুতা বানানোর স্পর্ধা ব্যক্ত করেছেন- তারা পালতোলা নৌকায় মৃদু হিল্লোলে আজ কী সুখেই না ক্ষমতা ভোগ করছেন! এখানে জনান্তিকে জানিয়ে রাখি, বঙ্গবন্ধু ও তার চেতনা আমাদের- বিশেষ করে আমার হৃদয়ের সব ক্যানভাসজুড়ে শাশ্বত সত্য হিসেবে বিরাজ করেছে। রাজনীতির দীক্ষা নেওয়ার পর থেকেই বিশেষ করে আজকে এই জীবনসায়াহ্নে ক্ষমতার প্রতি বিন্দুমাত্র আকর্ষণ বা প্রলোভন আমার নেই, কখনো ছিলও না। জীবনসায়াহ্নে এসে ক্ষমতা আমার চেতনার আবর্তের সম্পূর্ণ বাইরে। তাই কোনো ক্ষমতাসীনের প্রতি বিন্দুমাত্র ঈর্ষাও আমার নেই। যারা আমাকে চেনেন, আমার রাজনীতি সম্বন্ধে যাদের বিন্দুমাত্র ধারণা আছে, শত মতপার্থক্য সত্ত্বেও এ কথাটি তারা অকপটে স্বীকার করেন। এটি আমার হৃদয়কে পরিতৃপ্ত করে বলেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অকৃত্রিম উত্তরাধিকার হিসেবে নিজেকে প্রতিভাত করতে আমি গর্ববোধ করি।

আমি ব্যথিত হই এটি অবলোকন করে যে, বঙ্গবন্ধুর বিরোধীরা জোটবদ্ধ হয়ে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিতই শুধু নয়, বরং তার প্রাণের চেয়েও প্রিয় সংগঠন আওয়ামী লীগকে আজ ভিন্ন ও বিপরীতমুুখী ধারায় প্রবাহিত করতে সফল হয়েছেন। এটি শুধু আমি নই, ছাত্রলীগের শুরু থেকে স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে ছিনিয়ে আনা পর্যন্ত বিস্তৃত পথপরিক্রমণে যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন, তারা সবাই উপলব্ধি করেন। এই দীর্ঘদিনের অকুতোভয় নেতৃত্বের প্রায় সবাই আজ উপেক্ষিত, নিষ্প্রভ। জীবিত ও মৃতদের অনেকেই আজ স্বীকৃতি তো দূরে থাক বরং ধিকৃত। এটাও সাইবেরিয়ান পাখিদের আওয়ামী লীগে স্থায়ী আস্তানা গড়তে সহায়তা করেছে। অনুপ্রবেশকারীরা গৃহের নির্মাতা ও স্বত্বাধিকারীদের গৃহছাড়া করেছে। মুজিব ভাইয়ের প্রাণের সংগঠন, হৃদয়ের স্পন্দন ছাত্রলীগকে সুপরিকল্পিতভাবে মূল্যবোধের অবক্ষয়ের অতলান্তে নিমজ্জিত করেছে। যে ছাত্রলীগ মুজিব ভাইকে বঙ্গবন্ধু ও জাতির জনক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে, যে ছাত্রলীগ ৬ দফা কর্মসূচিকে (তৎকালীন সভাপতি সৈয়দ মাযহারুল হক বাকী ও সাধারণ সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক) আওয়ামী লীগ কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর বাংলার মুক্তিসনদ হিসেবে গ্রহণ করে (তা না হলে আঁতুড়ঘরেই ৬ দফার মৃত্যু হয়ে যেত, আলোর মুখ দেখত না), এটিকে সমগ্র মানুষের চেতনার পরতে পরতে, রক্তের কণায় কণায়, অনুভূতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকিয়ে না দিলে স্বাধীনতার সোপানটি তৈরি হতো না। যে ছাত্রলীগ (আবদুর রউফ, খালেদ মোহাম্মদ আলী ও তোফায়েল আহমেদের নেতৃত্বে) অপূর্ব রাজনৈতিক দূরদর্শিতায় ১১ দফার সঙ্গে ৬ দফা সংযুক্ত করে '৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান না ঘটালে মুজিব ভাইকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে মুক্ত করা সম্ভব হতো না। হয়তো তাকে পাকিস্তানি পৈশাচিক শক্তি ফাঁসিকাষ্ঠেই ঝুলিয়ে দিত। শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ ফজলুল হক মণি, এনায়েতুর রহমান, কে এম ওবায়দুর রহমান- '৬২-এর শিক্ষা আন্দোলনে এদের অবদান ইতিহাসে একদিন স্বীকৃতি পাবেই।

৭ মার্চে ৩২ নম্বরের বাসায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতারা বঙ্গবন্ধু রেসকোর্সে উপস্থিত হওয়ার আগেই উপস্থিত জনতাকে উজ্জীবিত করে এবং আগ্নেয়গিরির গলিত লাভার মতো বিস্ফোরিত করে। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ অনুসরণ করার জন্য প্রতিটি মানুষকে ইস্পাতকঠিন প্রতীতির আওতায় নিয়ে আসে। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশেই এক থেকে সোয়া ঘণ্টা আগে এসেই স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ নেতৃবৃন্দ মূল মাইকের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। খণ্ড খণ্ড অগ্নিঝরা বক্তৃতা ও স্লোগানে রেসকোর্সকে প্রকম্পিত করে তুলে তাদের চেতনাকে শাণিত করে অবশ্যম্ভাবী যুদ্ধের জন্য সেদিন প্রস্তুত করে। ১৯৭১-এর ১ মার্চ ছাত্রলীগের একক নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হওয়ার মুহূর্ত থেকে স্বাধীনতাপূর্ব ও স্বাধীনতা-উত্তরকালে স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সব সভায় সভাপতিত্ব করার বিরল গৌরব ছাত্রলীগ সভাপতির। তখন প্রতিটি সভার শুরুতে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ শপথবাক্য পাঠ করত। ২৩ মার্চ ১৯৭১-এ প্রথম স্বাধীন বাংলার পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের সময় স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতৃচতুষ্টয় আনুষ্ঠানিক অভিবাদন গ্রহণ করার পর সামরিক কুচকাওয়াজের মতো মার্চ করে ৩২ নম্বরে গিয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি সেই পতাকাটি স্বগৌরবে বঙ্গবন্ধুর হাতে তুলে দেন। কিন্তু সেসব গৌরবের ইতিহাস আজ বিস্মৃতপ্রায়।

সেই ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতৃত্ব ও অযুত কর্মী আজ শুধু গুরুত্বহীনই নয়, নিষ্প্রভ, নিস্তব্ধ এবং দল হতে অনেকেই বিতাড়িত। ৬০ দশকের প্রয়াত এবং জীবিত ছাত্রলীগ শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শহীদ হওয়ার পর কেউ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের অগ্রভাগে আসতে পারেননি (আবদুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদ ছাড়া। পরবর্তীতে তাদের প্রতিও নিদারুণ অসম্মান ও তাচ্ছিল্য অবলোকন করা গেছে)। প্রাসঙ্গিকভাবে একটি কথা অবশ্যই উল্লেখ্য, যারা '৭০-এর নির্বাচনের বিরোধী ছিলেন, বন্দুকের নলই যাদের বিশ্বাসের একমাত্র আঙ্গিক ছিল, ভোটের কথা বলে যারা ইয়াহিয়া খানের দালাল তারা, বীর বাঙালি অস্ত্র ধর, নির্বাচন বর্জন কর- এই চেতনায় বিশ্বাসী ছাত্রলীগের একটা বিশাল গোষ্ঠীকে মোকাবিলা করে '৭০-এর নির্বাচনটি করা শুধু দুঃসাধ্য সাধনই নয়, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা অর্জনের একটা অবিস্মরণীয় দৃষ্টান্ত। তখন বিশ্বজুড়ে সমাজতন্ত্রের বিপ্লবের ঝড় বইছিল। সমগ্র বিশ্বের রাজনীতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে সমাজতন্ত্রের উদগ্র উন্মাদনা। তার মাঝেই বাংলার সব ছাত্র, যুবক ও তারুণ্যকে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একটি মিলনের মোহনায় একত্রিত করে বিজয় ছিনিয়ে আনা সহজ ছিল না।

১ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত ছাত্রলীগের একক নেতৃত্বে গঠিত স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ বঙ্গবন্ধুর হৃদয়ের প্রতিধ্বনি ছিল। যে কথাটি সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে বলা সম্ভব হতো না, সেই কথাটিই স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ নেতৃত্বের কণ্ঠে উচ্চারিত হতো। বলাবাহুল্য, নির্বাচনের আগে যারা সশস্ত্র বিপ্লব করতে চেয়েছিলেন, তারাও বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও স্বাধীনতার প্রশ্নে ব্রতী ছিলেন। '৭১-এর ১ মার্চে ছাত্রলীগের একক নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতা যুদ্ধের সর্বাধিনায়ক ও জাতির জনক হিসেবে ঘোষণা দিয়ে শপথগ্রহণের মধ্যদিয়ে।

স্বাধীনতা-পূর্বকালেও বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রীরা নির্বাচন বর্জন করে সশস্ত্র সংগ্রাম চেয়েছিলেন, যদিও সেটি প্রচণ্ডভাবে আত্দঘাতী হতো। আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে নিবিড় সংশ্লিষ্টতার কারণে ওই চেতনাটিকে মোকাবিলা করে '৭০-এর নির্বাচনটি সংঘটিত করার সফলতার মধ্যদিয়ে আমরা স্বাধীনতার পাদপীঠ ও স্বাধীনতার প্রতি বিশ্বজনমতের নিঃসংশয় সমর্থন লাভ করতে সক্ষম হয়েছিলাম। আমি নিঃসংশয়চিত্তে এই বাস্তবতাকে স্বীকার করি, সমাজতান্ত্রিক চেতনার ধারকদের সঙ্গে স্বাধীনতার কৌশল ও পদ্ধতি নিয়ে বিস্তর দূরত্ব থাকলেও বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও স্বাধীনতার প্রতি ছাত্রলীগের দুটি ধারাই ছিল অবিচল আপসহীন ও নিঃসংশয়চিত্ত। স্বাধীনতা-পূর্বকালে দুটি ধারায় ছাত্রলীগ বিভক্ত হলেও '৭০-এর নির্বাচনের অভূতপূর্ব ফলাফল বিশেষ করে '৭১-এর ১ মার্চের ইয়াহিয়া খানের ঘোষণার পর ছাত্রলীগের প্রতিটি কর্মী সমুদ্রের উচ্ছ্বসিত তরঙ্গমালার মতো একাকার হয়ে যায়। তার বাস্তব দৃষ্টান্ত স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ছাত্রলীগের একক নেতৃত্বে গঠিত।

আমি লোক-পরম্পরায় অবহিত হয়েছি যে, এই রাজনৈতিক পথপরিক্রমণের মধ্যদিয়ে যারা স্বাধীনতার চেতনাটিকে উজ্জীবিত করলেন, তাদের স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় দ্বিধাগ্রস্ত এই কারণে যে, স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বিভাজন, স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের দুই নেতা বিশেষ করে আ স ম আবদুর রবের বঙ্গবন্ধুর হাড্ডি দিয়ে ডুগডুগি বাজানো, চামড়া দিয়ে জুতা বানানো- এসব অশালীন, অমার্জিত ও অরাজনৈতিক বক্তব্যে আওয়ামী লীগ ও দেশবাসীর চাপা ক্ষোভকে মূল অন্তরায় মনে করছেন। কিন্তু আমার যুক্তি হলো, '৯৬-এর নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের মন্ত্রিসভায় আ স ম রব স্থান পেয়েছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর প্রতি কটূক্তির দায়ভার থেকে ইতিহাস সম্ভবত তাদের মুক্তি দেবে না। কিন্তু ছাত্রলীগের একক নেতৃত্বে গঠিত স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ যে বঙ্গবন্ধুর চেতনার মূল উত্তরাধিকার ছিল, সেটা অস্বীকার করা অযৌক্তিক।

ব্যক্তিগতভাবে আমি পদ-পদবির প্রতি নিরাসক্ত ও নির্বিকার। সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বঙ্গবন্ধুর বড় খলিফার স্বীকৃতি পাওয়ার বিরল সম্মানের জন্য আমি আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ। আমি এও বিশ্বাস করি, জনগণের দেওয়া এই সম্মানটি ইতিমধ্যেই ঐতিহাসিক সত্যের রূপলাভ করেছে। ক্ষমতাসীন ও বিরোধী জোটের কোনো শক্তিই ইতিহাস থেকে এটাকে মুছে দিতে পারবে না। এটা আমার কোনো অহমিকা বা দাম্ভিকতা নয়; এ ব্যাপারে আমি বদ্ধপরিকর যে, দায়সারাগোছের কোনো পদবির প্রণোদনা আমার কাছে পরিত্যাজ্যই হবে। এবং আমি বিশ্বাস করি, ইতিহাস আমার এই মানসিক প্রত্যয়বোধকেই একদিন সম্মান করবে।

এই নিবন্ধটি আজ আমার কাছে অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই কারণে যে, আমি মনে করি বিষয়টির গুরুত্ব যত শিগগির ক্ষমতাসীন নেতৃত্ব অনুধাবন করবেন, ইতিহাসের সুতীক্ষ্ন প্রশ্নবাণ থেকে ততই তারা পরিত্রাণ পাবেন। কারণ দেরিতে হলেও ইতিহাস তার প্রকৃত সত্যকেই প্রতিস্থাপিত করে।

লেখক : স্বাধীনবাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর