শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০১৫

\\\'কানেকটিভিটি\\\' বনাম \\\'কাঁটাতার\\\'

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
\\\'কানেকটিভিটি\\\' বনাম \\\'কাঁটাতার\\\'

বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে সম্প্রতি মোটরযান চুক্তি হয়েছে। ১৫ জুন ভুটানে স্বাক্ষরিত এ চুক্তিকে স্বাগত না জানানোর কোনো কারণ নেই। বলা হয়েছে ছয় মাসে চুক্তি বাস্তবায়ন করতে হবে- বোঝা যাচ্ছে কাজ অনেক, সময় কম। চুক্তির ধারা-উপধারা নিয়ে তাই বিস্তর আলোচনা হওয়া জরুরি। মানুষের অধিকার আছে, 'চাহিবামাত্র তথ্য জানার'। ব্রিটিশ চলে গেছে সেই কবে, পাকিস্তানকে আমরা রক্তাক্ত-বিদায় জানিয়েছি তাও অনেক বছর, কিন্তু হায়, শাসকবর্গের মাইন্ডসেট বদলায়নি একটুও। স্বাধীন দেশের সরকার হয়েও শাসকশ্রেণি জনগণের থেকে তথ্য লুকানোর 'কলোনিয়াল হ্যাংওভার' বা 'ঔপনিবেশিক ঘোর' থেকে বেরিয়ে আসতে পারছেন না। মানুষকে অন্ধকারে রেখেই তারা ফুলবাড়ির কয়লার চেয়েও কালো চুক্তি করে এশিয়া এনার্জির সঙ্গে, আদিবাসীদের না জানিয়েই মধুপুরে ইকোপার্কের মাস্টারপ্ল্যান করে, হানা করে, সোফা করে। মুশকিল তাই হয়ে ওঠে তখন, তথ্যের একচ্ছত্র মালিকানা যখন থাকে কেবল সরকার, মন্ত্রী, আমলা, পুলিশের হাতে; মালিকানার তৈরি করা এই 'কৃত্রিম সিন্ডিকেটটি' ভাঙা দরকার। দরকার মালিকানায় পরিবর্তন আনা। রাষ্ট্রের মালিক কে? জনগণ। তথ্যের অবাধ মালিকানাও তাহলে জনগণের কাছে ন্যস্ত করতে হবে। তথ্য যাবে কৃষক শ্রমিক জনতার হাতে, তবেই রাষ্ট্রের মালিক যে জনগণ, সত্যিকার অর্থে সমাজে তখন এ বোধ তৈরি হবে। আইএমএফ, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সঙ্গে সরকারগুলো কী শর্তে চুক্তি করে জানাতে হবে তাও।

চতুর্দেশীয় মোটরযান চুক্তিতে বলা হয়েছে, এর ফলে যাত্রী ও পণ্য চলাচল করতে পারবে। বন্দরের লাগসই ব্যবহার সিঙ্গাপুর ও শ্রীলঙ্কার অর্থনীতিতে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এখান থেকে শিক্ষা ও দীক্ষা নিতে পারি আমরা। বিশ্বায়ন ও উদারীকরণের এই যুগে কানেকটিভিটি বা সংযুক্ততার কোনো বিকল্প নেই। ক'বছর আগে ইউরোপ গিয়েছিলাম- আমি টেরই পেলাম না কখন বাসে চড়ে বার্লিন থেকে পোল্যান্ডের ভিতরে ঢুকে পড়েছি; কিংবা জার্মানি থেকে অস্ট্রিয়া আর ইতালির সীমান্তে চলে এসেছি। কোনো চেকপোস্ট নেই, ভিসা-পাসপোর্টের বালাই নেই। জাস্ট টিকিট কেটে চলে যাচ্ছি এস্টোনিয়া, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া। একবার সেনজেন ভিসা পাওয়া মানে ইউরোপের ২৫টি দেশে ভ্রমণের গ্রিন সিগন্যাল হাতে পাওয়া। এশিয়া সেদিক থেকে অনেক পেছনে। তাই দক্ষিণ এশিয়া কিংবা বৃহত্তর অর্থে এশিয়া মহাদেশকেও দ্রুত ইউরোপের পথে হাঁটতে হবে। আটকে রাখা, বিচ্ছিন্ন থাকার সংস্কৃতি শেষ বিচারে মানুষকে বন্দী করে, মানুষের সম্ভাবনাকে ক্ষীণ করে এবং তার উৎপাদনশীলতাকে রুখে দেয়। পণ্য ও মানুষের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা গেলে এতদঅঞ্চলে মাদক চোরাচালান, মানব পাচার, জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় একযোগে কাজ করার সুযোগ তৈরি হবে। কানেকটিভিটি বাড়ানো গেলে মানুষের কর্মসংস্থান, সেবাখাতের সুযোগ ও রপ্তানি-বাণিজ্যও বৃদ্ধি পাবে; উৎপাদনশীলতা বাড়াতে উন্নত ও সহজ যাতায়াত ব্যবস্থার কোনো বিকল্প নেই। আর মানুষে মানুষে যোগাযোগ বৃদ্ধি পেলে এক দেশের নাগরিক অন্য দেশ ও জাতির সংস্কৃতির প্রতি আরও সংবেদনশীল, আরও শ্রদ্ধাশীল হয়ে উঠবে; জাত্যাভিমান নয়, বরং সাংস্কৃতিক বহুত্ববাদের এই চর্চাই যে আখেরে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার হুমকি কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে- শাসকদের এ সত্য উপলব্ধি করতে হবে।

আন্তঃদেশীয় মোটরযান চুক্তিকে, আমার প্রতীতি, তাই দ্রুত বাস্তবায়নের পথে হাঁটতে হবে। কোন রুটে কীভাবে মোটরযান চলবে তা এখনো ঠিক হয়নি, এটি সুনির্দিষ্ট করতে হবে। বাংলাদেশের সড়ক আন্তর্জাতিক মানের নয়। অতিরিক্ত চাপে নূ্যব্জ আমাদের সড়কগুলো। এগুলোর মেরামত ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে হবে। করতে হবে রাস্তা নির্মাণ ও সংস্কার, নতুন করে বেশ কিছু সেতু নির্মাণ করতে হবে, যান ট্র্যাকিং ব্যবস্থা, বন্দরের উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন ঘটাতে হবে। আইসিটি ইনস্টলেশন, ট্রানজিট ফি নির্ধারণ- এসবও করতে হবে সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে। সবই সুনির্দিষ্ট সময়ভিত্তিক হতে হবে। এর জন্য ৮ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রয়োজন। অবকাঠামো উন্নয়নে বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) সহায়তা দেবে। শুল্ক-মাশুল নির্ধারণে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড বজায় রাখতে হবে, তবে প্রতিটি দেশের নিজস্ব হার ও আঞ্চলিক বাস্তবতাও বিবেচনায় রাখতে হবে। যেসব অশুল্ক বাধা রয়েছে তাও দূর করতে হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশের ট্যারিফ কমিশনকে আরও দক্ষ, আরও স্মার্ট করে গড়ে তুলতে হবে। ২০২১ সালে মধ্যম আয়ের দেশ আর ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হওয়ার যে আত্দম্ভর আশা তা থেকে পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই; আঞ্চলিক কানেকটিভিটি নিশ্চিত করা গেলে সে লক্ষ্য অর্জন আরও দ্রুত করা সম্ভব। চেষ্টা, সদিচ্ছা আর প্রয়োজনীয় উদ্যোগ থাকলে সব অসম্ভবই যে সম্ভব তার প্রমাণ বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। সোনার সন্তানেরা পুরো পৃথিবী জয় করে চলেছে একের পর এক। তবে কোনো উদ্যোগই জনগণকে অন্ধকারে রেখে করা যাবে না। বিনিয়োগ, মাশুল নির্ধারণসহ খুঁটিনাটি সব ব্যাপারে জনগণকে অবহিত করতে হবে। পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় সামাজিক-রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক সুফল কিংবা কী ধরনের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া হতে পারে তা নিয়েও স্টাডি হওয়া দরকার।

আর সংযুক্তি কেন শুধু সড়কপথে? রেলপথ নয় কেন? আকাশপথ, নৌপথ- এগুলোও বাদ যাবে কেন? পণ্য চলাচলের পাশাপাশি মানুষ, পানি, শ্রম, পুঁজি- সবার চলাচল অবাধ হওয়া জরুরি। কানেকটিভিটি হবে জলে-স্থলে-অন্তরিক্ষে। কেবল চার দেশ নয়, আরও সুদূরপিয়াসী হতে হবে। বিসিআইএম- বাংলাদেশ, ভারত, চীন, মিয়ানমারকে এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। চার দেশকে দক্ষিণ এশিয়ার সঙ্গে আর দক্ষিণ এশিয়াকে পুরো ট্রান্স-এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক দরকার কিন্তু কেবল দ্বিপক্ষীয় আটকে থাকলে চলবে না। বহুপাক্ষিক ও বহুমাত্রিক আঞ্চলিক সম্পর্ক গড়তে হবে। কানেকটিভিটির এ আয়োজন অনেক আগেই হওয়া উচিত ছিল, ইউরোপ যেটা করে ফেলেছে বহু বছর আগে। আমরা পিছিয়ে আছি পশ্চাৎপদ মানসিকতা নিয়ে, নিরাপত্তার বাতিল ও পুরনো ধারণায় আটকে থেকে। ভিসা পাওয়া দারুণ কষ্টকর ব্যাপার- কানেকটিভিটি বললে ভিসা পদ্ধতি সহজ করতে হবে; গড়তে হবে ভিসামুক্ত দক্ষিণ এশিয়া। আজকের যুগের নিরাপত্তা মানে 'টেরিটরি' বা 'ভূখণ্ডগত' নিরাপত্তা নয়, আজকের নিরাপত্তার মূল কনসেপ্ট 'হিউম্যান সিকিউরিটি' বা 'মানব নিরাপত্তা'- মানবিক মর্যাদা, মানবাধিকার ও সম্মান নিয়ে তাবৎ মানুষের মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকার আয়োজন যার মূল কথা।

শেষে প্রাসঙ্গিকভাবে এ প্রশ্নও আমাদের করতে হবে, কাঁটাতার আর কানেকটিভিটি একসঙ্গে চলে কিনা? কানেকটিভিটির কথা বলব, এ লক্ষ্যে চুক্তি করব আবার কাঁটাতারে ফেলানীর লাশ আটকে রাখব- তা কী করে হয়!!! চারদিক কাঁটাতার দিয়ে ঘিরে ফেলে কানেকটিভিটির কথা বলা হাস্যকর বৈকি! দক্ষিণ আফ্রিকা দিয়ে ঘিরে থাকা রাষ্ট্র লেসোথোর কথা আমরা জানি, সে পথে আমরা হাঁটতে চাই না। আবার সড়ক, রেলের কানেকটিভিটির কথা বলব তাহলে কোন যুক্তিতে নদীর, পানির কানেকটিভিটির কথা বাদ দেব? এ অঞ্চলের বিশাল জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য, অসাম্য, বৈষম্য ও নিপীড়নের যে বর্তমান অবস্থা নিঃসন্দেহে তা অমানবিক। আঞ্চলিক আধিপত্য, সংকীর্ণ করপোরেট স্বার্থ, বৈষম্যের দৃষ্টিভঙ্গি মানুষে মানুষে সত্যিকারের কানেকটিভিটির পথে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়ায়। কানেকটিভিটির এসব অন্তনির্হিত স্ববিরোধিতা অতি অবশ্যই দূর করতে হবে। তাহলেই দক্ষিণ এশিয়ার জনমনে আস্থা তৈরি হবে। আর এভাবেই কানেকটিভিটির মতো তাৎপর্যপূর্ণ ও গভীর ধারণা-নিচয়টি 'পলিটিক্যাল রেটোরিক্স'-এ আটকে থাকবে না; 'রাজনৈতিক বাগাড়ম্বড়' থেকে বেরিয়ে এসে কানেকটিভিটি শব্দটি তখন তার সত্যিকার অর্থ খুঁজে পাবে। তাহলেই কেবল 'সংযুক্ত দক্ষিণ এশিয়া' গড়ে তোলা সম্ভব- যার মূল উপাদান সড়ক, রেলের সংযুক্তি নয়, মানুষের সঙ্গে মানুষের, হৃদয়ের সঙ্গে হৃদয়ের যোগ- যার মূল ভিত্তি হবে মানবাধিকার, সম্মান ও মানবিক মর্যাদা।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা