শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০১৫

\\\'কানেকটিভিটি\\\' বনাম \\\'কাঁটাতার\\\'

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
\\\'কানেকটিভিটি\\\' বনাম \\\'কাঁটাতার\\\'

বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে সম্প্রতি মোটরযান চুক্তি হয়েছে। ১৫ জুন ভুটানে স্বাক্ষরিত এ চুক্তিকে স্বাগত না জানানোর কোনো কারণ নেই। বলা হয়েছে ছয় মাসে চুক্তি বাস্তবায়ন করতে হবে- বোঝা যাচ্ছে কাজ অনেক, সময় কম। চুক্তির ধারা-উপধারা নিয়ে তাই বিস্তর আলোচনা হওয়া জরুরি। মানুষের অধিকার আছে, 'চাহিবামাত্র তথ্য জানার'। ব্রিটিশ চলে গেছে সেই কবে, পাকিস্তানকে আমরা রক্তাক্ত-বিদায় জানিয়েছি তাও অনেক বছর, কিন্তু হায়, শাসকবর্গের মাইন্ডসেট বদলায়নি একটুও। স্বাধীন দেশের সরকার হয়েও শাসকশ্রেণি জনগণের থেকে তথ্য লুকানোর 'কলোনিয়াল হ্যাংওভার' বা 'ঔপনিবেশিক ঘোর' থেকে বেরিয়ে আসতে পারছেন না। মানুষকে অন্ধকারে রেখেই তারা ফুলবাড়ির কয়লার চেয়েও কালো চুক্তি করে এশিয়া এনার্জির সঙ্গে, আদিবাসীদের না জানিয়েই মধুপুরে ইকোপার্কের মাস্টারপ্ল্যান করে, হানা করে, সোফা করে। মুশকিল তাই হয়ে ওঠে তখন, তথ্যের একচ্ছত্র মালিকানা যখন থাকে কেবল সরকার, মন্ত্রী, আমলা, পুলিশের হাতে; মালিকানার তৈরি করা এই 'কৃত্রিম সিন্ডিকেটটি' ভাঙা দরকার। দরকার মালিকানায় পরিবর্তন আনা। রাষ্ট্রের মালিক কে? জনগণ। তথ্যের অবাধ মালিকানাও তাহলে জনগণের কাছে ন্যস্ত করতে হবে। তথ্য যাবে কৃষক শ্রমিক জনতার হাতে, তবেই রাষ্ট্রের মালিক যে জনগণ, সত্যিকার অর্থে সমাজে তখন এ বোধ তৈরি হবে। আইএমএফ, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সঙ্গে সরকারগুলো কী শর্তে চুক্তি করে জানাতে হবে তাও।

চতুর্দেশীয় মোটরযান চুক্তিতে বলা হয়েছে, এর ফলে যাত্রী ও পণ্য চলাচল করতে পারবে। বন্দরের লাগসই ব্যবহার সিঙ্গাপুর ও শ্রীলঙ্কার অর্থনীতিতে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এখান থেকে শিক্ষা ও দীক্ষা নিতে পারি আমরা। বিশ্বায়ন ও উদারীকরণের এই যুগে কানেকটিভিটি বা সংযুক্ততার কোনো বিকল্প নেই। ক'বছর আগে ইউরোপ গিয়েছিলাম- আমি টেরই পেলাম না কখন বাসে চড়ে বার্লিন থেকে পোল্যান্ডের ভিতরে ঢুকে পড়েছি; কিংবা জার্মানি থেকে অস্ট্রিয়া আর ইতালির সীমান্তে চলে এসেছি। কোনো চেকপোস্ট নেই, ভিসা-পাসপোর্টের বালাই নেই। জাস্ট টিকিট কেটে চলে যাচ্ছি এস্টোনিয়া, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া। একবার সেনজেন ভিসা পাওয়া মানে ইউরোপের ২৫টি দেশে ভ্রমণের গ্রিন সিগন্যাল হাতে পাওয়া। এশিয়া সেদিক থেকে অনেক পেছনে। তাই দক্ষিণ এশিয়া কিংবা বৃহত্তর অর্থে এশিয়া মহাদেশকেও দ্রুত ইউরোপের পথে হাঁটতে হবে। আটকে রাখা, বিচ্ছিন্ন থাকার সংস্কৃতি শেষ বিচারে মানুষকে বন্দী করে, মানুষের সম্ভাবনাকে ক্ষীণ করে এবং তার উৎপাদনশীলতাকে রুখে দেয়। পণ্য ও মানুষের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা গেলে এতদঅঞ্চলে মাদক চোরাচালান, মানব পাচার, জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় একযোগে কাজ করার সুযোগ তৈরি হবে। কানেকটিভিটি বাড়ানো গেলে মানুষের কর্মসংস্থান, সেবাখাতের সুযোগ ও রপ্তানি-বাণিজ্যও বৃদ্ধি পাবে; উৎপাদনশীলতা বাড়াতে উন্নত ও সহজ যাতায়াত ব্যবস্থার কোনো বিকল্প নেই। আর মানুষে মানুষে যোগাযোগ বৃদ্ধি পেলে এক দেশের নাগরিক অন্য দেশ ও জাতির সংস্কৃতির প্রতি আরও সংবেদনশীল, আরও শ্রদ্ধাশীল হয়ে উঠবে; জাত্যাভিমান নয়, বরং সাংস্কৃতিক বহুত্ববাদের এই চর্চাই যে আখেরে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার হুমকি কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে- শাসকদের এ সত্য উপলব্ধি করতে হবে।

আন্তঃদেশীয় মোটরযান চুক্তিকে, আমার প্রতীতি, তাই দ্রুত বাস্তবায়নের পথে হাঁটতে হবে। কোন রুটে কীভাবে মোটরযান চলবে তা এখনো ঠিক হয়নি, এটি সুনির্দিষ্ট করতে হবে। বাংলাদেশের সড়ক আন্তর্জাতিক মানের নয়। অতিরিক্ত চাপে নূ্যব্জ আমাদের সড়কগুলো। এগুলোর মেরামত ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে হবে। করতে হবে রাস্তা নির্মাণ ও সংস্কার, নতুন করে বেশ কিছু সেতু নির্মাণ করতে হবে, যান ট্র্যাকিং ব্যবস্থা, বন্দরের উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন ঘটাতে হবে। আইসিটি ইনস্টলেশন, ট্রানজিট ফি নির্ধারণ- এসবও করতে হবে সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে। সবই সুনির্দিষ্ট সময়ভিত্তিক হতে হবে। এর জন্য ৮ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রয়োজন। অবকাঠামো উন্নয়নে বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) সহায়তা দেবে। শুল্ক-মাশুল নির্ধারণে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড বজায় রাখতে হবে, তবে প্রতিটি দেশের নিজস্ব হার ও আঞ্চলিক বাস্তবতাও বিবেচনায় রাখতে হবে। যেসব অশুল্ক বাধা রয়েছে তাও দূর করতে হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশের ট্যারিফ কমিশনকে আরও দক্ষ, আরও স্মার্ট করে গড়ে তুলতে হবে। ২০২১ সালে মধ্যম আয়ের দেশ আর ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হওয়ার যে আত্দম্ভর আশা তা থেকে পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই; আঞ্চলিক কানেকটিভিটি নিশ্চিত করা গেলে সে লক্ষ্য অর্জন আরও দ্রুত করা সম্ভব। চেষ্টা, সদিচ্ছা আর প্রয়োজনীয় উদ্যোগ থাকলে সব অসম্ভবই যে সম্ভব তার প্রমাণ বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। সোনার সন্তানেরা পুরো পৃথিবী জয় করে চলেছে একের পর এক। তবে কোনো উদ্যোগই জনগণকে অন্ধকারে রেখে করা যাবে না। বিনিয়োগ, মাশুল নির্ধারণসহ খুঁটিনাটি সব ব্যাপারে জনগণকে অবহিত করতে হবে। পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় সামাজিক-রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক সুফল কিংবা কী ধরনের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া হতে পারে তা নিয়েও স্টাডি হওয়া দরকার।

আর সংযুক্তি কেন শুধু সড়কপথে? রেলপথ নয় কেন? আকাশপথ, নৌপথ- এগুলোও বাদ যাবে কেন? পণ্য চলাচলের পাশাপাশি মানুষ, পানি, শ্রম, পুঁজি- সবার চলাচল অবাধ হওয়া জরুরি। কানেকটিভিটি হবে জলে-স্থলে-অন্তরিক্ষে। কেবল চার দেশ নয়, আরও সুদূরপিয়াসী হতে হবে। বিসিআইএম- বাংলাদেশ, ভারত, চীন, মিয়ানমারকে এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। চার দেশকে দক্ষিণ এশিয়ার সঙ্গে আর দক্ষিণ এশিয়াকে পুরো ট্রান্স-এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক দরকার কিন্তু কেবল দ্বিপক্ষীয় আটকে থাকলে চলবে না। বহুপাক্ষিক ও বহুমাত্রিক আঞ্চলিক সম্পর্ক গড়তে হবে। কানেকটিভিটির এ আয়োজন অনেক আগেই হওয়া উচিত ছিল, ইউরোপ যেটা করে ফেলেছে বহু বছর আগে। আমরা পিছিয়ে আছি পশ্চাৎপদ মানসিকতা নিয়ে, নিরাপত্তার বাতিল ও পুরনো ধারণায় আটকে থেকে। ভিসা পাওয়া দারুণ কষ্টকর ব্যাপার- কানেকটিভিটি বললে ভিসা পদ্ধতি সহজ করতে হবে; গড়তে হবে ভিসামুক্ত দক্ষিণ এশিয়া। আজকের যুগের নিরাপত্তা মানে 'টেরিটরি' বা 'ভূখণ্ডগত' নিরাপত্তা নয়, আজকের নিরাপত্তার মূল কনসেপ্ট 'হিউম্যান সিকিউরিটি' বা 'মানব নিরাপত্তা'- মানবিক মর্যাদা, মানবাধিকার ও সম্মান নিয়ে তাবৎ মানুষের মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকার আয়োজন যার মূল কথা।

শেষে প্রাসঙ্গিকভাবে এ প্রশ্নও আমাদের করতে হবে, কাঁটাতার আর কানেকটিভিটি একসঙ্গে চলে কিনা? কানেকটিভিটির কথা বলব, এ লক্ষ্যে চুক্তি করব আবার কাঁটাতারে ফেলানীর লাশ আটকে রাখব- তা কী করে হয়!!! চারদিক কাঁটাতার দিয়ে ঘিরে ফেলে কানেকটিভিটির কথা বলা হাস্যকর বৈকি! দক্ষিণ আফ্রিকা দিয়ে ঘিরে থাকা রাষ্ট্র লেসোথোর কথা আমরা জানি, সে পথে আমরা হাঁটতে চাই না। আবার সড়ক, রেলের কানেকটিভিটির কথা বলব তাহলে কোন যুক্তিতে নদীর, পানির কানেকটিভিটির কথা বাদ দেব? এ অঞ্চলের বিশাল জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য, অসাম্য, বৈষম্য ও নিপীড়নের যে বর্তমান অবস্থা নিঃসন্দেহে তা অমানবিক। আঞ্চলিক আধিপত্য, সংকীর্ণ করপোরেট স্বার্থ, বৈষম্যের দৃষ্টিভঙ্গি মানুষে মানুষে সত্যিকারের কানেকটিভিটির পথে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়ায়। কানেকটিভিটির এসব অন্তনির্হিত স্ববিরোধিতা অতি অবশ্যই দূর করতে হবে। তাহলেই দক্ষিণ এশিয়ার জনমনে আস্থা তৈরি হবে। আর এভাবেই কানেকটিভিটির মতো তাৎপর্যপূর্ণ ও গভীর ধারণা-নিচয়টি 'পলিটিক্যাল রেটোরিক্স'-এ আটকে থাকবে না; 'রাজনৈতিক বাগাড়ম্বড়' থেকে বেরিয়ে এসে কানেকটিভিটি শব্দটি তখন তার সত্যিকার অর্থ খুঁজে পাবে। তাহলেই কেবল 'সংযুক্ত দক্ষিণ এশিয়া' গড়ে তোলা সম্ভব- যার মূল উপাদান সড়ক, রেলের সংযুক্তি নয়, মানুষের সঙ্গে মানুষের, হৃদয়ের সঙ্গে হৃদয়ের যোগ- যার মূল ভিত্তি হবে মানবাধিকার, সম্মান ও মানবিক মর্যাদা।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে