শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জুলাই, ২০১৫

বাংলাদেশের প্রমোশন

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের প্রমোশন

অর্থনীতিই আমাদের সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু অর্থনীতি বিষয়টা আমি একদম বুঝি না। সম্মানজনকভাবে মধ্যবিত্তের জীবনযাপন করার মতো অর্থ পেলেই আমি খুশি, এর নীতি নিয়ে মাথা ঘামাতে চাই না, পারিও না। কিন্তু ১ জুলাই মধ্যরাতে একটি খবর দারুণ আনন্দ দিল। বিশ্বব্যাংকের তালিকায় বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় উন্নীত হয়েছে। এর ফলে কী হবে না হবে, আমার-আপনার লাভ কি, ক্ষতি কি- এসব বিবেচনা ছাড়াই দারুণ একটা ভালো লাগার আবেশ ছড়িয়ে গেল শরীর-মনজুড়ে। পরে জানলাম, এই আবেশটুকুই লাভ। এটা নিছকই মর্যাদার ব্যাপার। সেদিন রাতে এটিএন নিউজের স্ক্রলে গিয়েছিল 'স্বল্পোন্নত দেশ থেকে নিম্নআয়ের দেশে বাংলাদেশ : বিশ্বব্যাংকের মূল্যায়ন' এক প্রিয় বড় ভাই সেই স্ক্রলের ছবি তুলে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলেন, এরা জানেও না, জানার চেষ্টাও করে না। সেই বড় ভাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ভুলটা শুধরে দিলাম। তবে তিনি যত কষ্ট করে ছবি তুলে স্ট্যাটাস দিয়েছেন, তার চেয়ে অনেক কম কষ্টে আমাদের কাউকে একটা ফোন করতে পারতেন। আমরা তো না জেনে ভুল করি, ভুল করলেও তা স্বীকার করি। কিন্তু অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান আছে দিনের পর দিন ভুল করে, জেনেশুনে ইচ্ছা করে ভুল করে, আদালতে জরিমানা দেয়, নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে; তাদের ব্যাপারে সেই বড় ভাইয়ের কোনো স্ট্যাটাস দেখি না। আত্দসমালোচনা করা যাবে না, এমন কোনো শর্ত সেই বড় ভাইয়ের নিয়োগপত্রে লেখা আছে কিনা তাও জানি না।

সেই বড় ভাইয়ের পরামর্শে জানার চেষ্টা করতে গিয়ে দেখলাম, বিশ্বব্যাংকের তালিকায় বাংলাদেশ আসলে নিম্নআয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় প্রমোশন পেয়েছে। আর স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা বিশ্বব্যাংক করে না, করে জাতিসংঘ। সে তালিকায় বাংলাদেশ এখনো স্বল্পোন্নত দেশ। এরপরের ধাপ উন্নয়নশীল দেশ, এরপর উন্নত দেশ। সেই তালিকার কথায় পরে আসছি। যেটা নগদে পেয়েছি সেটার কথা আগে বলে নিই। মাথাপিছু আয়ের হিসাবে বিশ্বব্যাংকের বিবেচনায় বাংলাদেশ নিম্নআয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে প্রমোশন পেয়েছে। বিশ্বব্যাংকের এই তালিকায়ও তিনটি ধাপ আছে। নিম্নআয়, মধ্যম আয় এবং উচ্চ আয়। তবে মধ্যম আয়ের ধাপে দুটি ভাগ আছে- নিম্নমধ্যম আয় এবং উচ্চমধ্যম আয়। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের ধাপে ঢুকেছে, তবে সেটা নিম্নমধ্যম আয়ের। বিশ্বব্যাংকের হিসাবটা হলো, মাথাপিছু আয় ১০৪৫ ডলার পর্যন্ত হলে নিম্নআয়ের দেশ। ১০৪৬ ডলার থেকে ৪ হাজার ১২৫ ডলার পর্যন্ত নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ। ৪ হাজার ১২৬ ডলার থেকে ১২ হাজার ৭৩৬ ডলার পর্যন্ত উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ। এরপর উচ্চ আয়ের দেশ। বাংলাদেশের হিসাবে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ১৩১৪ ডলার। আর বিশ্বব্যাংকের হিসাবে তা ১০৮০ ডলার। এখন বিশ্বে নিম্নআয়ের দেশ আছে ৩১টি, নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ ৫১টি, উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ ৫৩টি এবং উচ্চ আয়ের দেশ ৮০টি। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় নাম লেখানোটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক মর্যাদার অর্জন এবং অনেক কষ্টকরও। কারণ আমাদের মানুষ বেশি। তাই মাথাপিছু আয় বাড়ানোও কঠিন। ১৬ কোটি টাকা আয় করলে মাথাপিছু পড়বে মাত্র এক টাকা। আবার উল্টাটাও সত্যি। মানুষই আমাদের সম্পদ। গার্মেন্ট খাতে এত উন্নতি সে তো সস্তা শ্রমের কারণেই। তবে এই বিশাল মানবগোষ্ঠীকে সত্যিকারের মানবসম্পদে বদলে দিতে পারলেই বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার গতি ত্বরান্বিত হবে। সবাই এক টাকা করে আয় করলেও ১৬ কোটি টাকা, এভাবেও তো দেখা যেতে পারে।

এবার আসি স্বল্পোন্নত দেশের কথায়। যত সহজে বিশ্বব্যাংকের তালিকায় নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে প্রমোশন পাওয়া গেছে, স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণ তত সহজ নয়। কারণ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হতে শুধু মাথাপিছু আয় নয়, বিবেচনায় নেওয়া হয় অর্থনীতির নাজুকতার সূচক, মানব উন্নয়ন সূচকও। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশ যেভাবে এগুচ্ছে, তাতে হয়তো ২০২১ সাল, মানে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী আমরা নিম্নমধ্যম আয়ের উন্নয়নশীল দেশ হিসেবেই পালন করতে পারব।

নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হলে আমাদের লাভ কি- এই প্রশ্ন ঘুরেফিরে আসছে প্রথম দিন থেকেই। অন্য লাভক্ষতির কথা যদি বাদও দিই, এটা মর্যাদার, বিশ্বের মানুষ এখন আর আমাদের দিকে করুণার দৃষ্টিতে তাকাতে পারবে না। সংকটটা আসলে আমাদের দেশের মধ্যবিত্ত মানুষের সংকটের মতোই। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত মানুষেরা চলে অন্যের দয়া-দাক্ষিণ্যে, ঋণে-করুণায়। কিন্তু সেই পরিবারটিই যখন শিক্ষায় উন্নয়ন ঘটিয়ে নিম্ন মধ্যবিত্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়, তখন বদলে যায় তার দৃষ্টিভঙ্গি। নিম্ন মধ্যবিত্তের সংকটটা বড় জটিল। ঘরে চুলা না জ্বললে পানি খেয়ে থাকবে, তবু কারও কাছে হাত পাতবে না। অথচ এই পরিবারটিই যখন নিম্নবিত্ত ছিল, তখন কারণে-অকারণে মানুষের সাহায্য নিয়েছে। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারও ঋণ নেয়, ঋণ তো উচ্চবিত্তরাও নেয়। তবে নিম্নবিত্তের কাউকে ঋণ দেওয়ার সময় তাতে করুণা, সহানুভূতি, বাড়তি সুবিধা বা ফিরে না পাওয়ার শঙ্কা মিশে থাকে। কিন্তু নিম্ন মধ্যবিত্তের বেলায় সেটা থাকে না। সবার সহানুভূতি হারানোর ঝুঁকি নিয়েও মানুষ নিম্নবিত্তের তকমা ঝেড়ে ফেলে নিম্ন মধ্যবিত্ত, উচ্চ মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত হতে চায়; চায় ধাপে ধাপে উন্নতি। বাংলাদেশও তেমনি। সুবিধা-অসুবিধা যাই হোক, আমরা বিশ্বে মর্যাদার সঙ্গে বাঁচতে চাই, মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। কষ্ট করব, তবু কারও করুণায় চলব না। নিম্নমধ্যম থেকে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়াটা অনেক দূরের পথ। কারণ এখন আমাদের মাথাপিছু আয় বিশ্বব্যাংকের হিসাবে ১০৮০ ডলার, সেটিকে ৪ হাজার ১২৬ ডলারে উন্নীত করা অনেক কঠিন। তবে আমাদের সামনে নিকট সম্ভাবনা স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়া। তবে উন্নয়নশীল দেশ হতে হলে ঝুঁকিটা অনেক বেশি, চ্যালেঞ্জও অনেক বেশি। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আমরা নানা প্রটেকশন পাই, রপ্তানিতে কোটা, শুল্কমুক্ত নানা সুবিধা পাই। উন্নয়নশীল দেশ হলে আমরা সেসব সুবিধা পাব না। আমাদের তখন অনেক বেশি প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হবে। মাথাপিছু আয় ১২০০ ডলার ছাড়িয়ে গেলে আমাদের ঋণের সুদ হবে ৫ শতাংশ, এখন যেটা আমাদের দিতে হয় দশমিক ৭৫ ভাগ। ঋণ পরিশোধের সময়ও তখন কমে যাবে। এত যে ঝুঁকি সামনে তাহলে কি আমরা উন্নয়নের গতি কমিয়ে দেব? স্বল্পোন্নতই থেকে যাব? আমি জানি বাংলাদেশের একজন মানুষও এতে সম্মত হবেন না। ঝুঁকি যতই হোক, আমরা সামনেই এগুতে চাই। প্রতিযোগিতা বাড়লে আমাদের সক্ষমতাও বাড়বে। ২০ বছর আগেও বাংলাদেশে যা স্বপ্ন ছিল, এখন তা দারুণ বাস্তব। মানুষের হাতে হাতে মোবাইল, ঘরে ঘরে ইন্টারনেট। দুনিয়াটাই যেন হাতের মুঠোয়। যেখানে যেতে আগে তিন রকমের যান লাগত, এখন সেখানে অনায়াসে গাড়ি নিয়ে চলে যাওয়া যায়। দুই বছর আগেও কেউ ভাবেনি নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব। কিন্তু বিশ্বব্যাংকের মুখের ওপর নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণকাজ শুরু করে আমরা দেখিয়ে দিয়েছি আমাদের সক্ষমতা। পদ্মা সেতু নির্মাণের পর এটি হবে আমাদের সক্ষমতা আর আত্দমর্যাদার প্রতীক। ঢাকায় এখন নানা ফ্লাইওভারের প্যাঁচ। এতকিছুর পরও প্রশ্ন থেকেই যায়। আমরা নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় পৌঁছেছি বটে, তবে এখনো দেশের ধনী আর গরিবের মধ্যে প্রবল বৈষম্য রয়েছে। দারিদ্র্যের হার কমেছে বটে, তবে এখনো দেশের প্রায় চারভাগের একভাগ মানুষ মানে চার কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। আমরা যতই নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ বা উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় নাম লেখাই না কেন, তাতে যত মর্যাদাই আসুক না কেন, সেই চার কোটি মানুষের তাতে কিছুই যায় আসে না। তাছাড়া সংখ্যার হিসাবে আমাদের অনেক উন্নতি হলেও এখন গুণগত মানেও উন্নতি করতে হবে। পাসের হার ৯০ ছাড়িয়ে গেলেই শুধু শিক্ষার মান বাড়ে না। আগে আমরা পাসের হারেও সন্তুষ্ট থাকতাম, এখন পাসের মানেও সন্তুষ্ট হতে চাই। সব ক্ষেত্রেই কোয়ানটিটির পাশাপাশি কোয়ালিটিও নিশ্চিত করতে হবে। উন্নয়নশীল দেশ হলেই আমাদের দিকে সবার তাকানোর দৃষ্টিটাই বদলে যাবে। রাস্তায় অসহনীয় যানজট, নোংরা আবর্জনা, গার্মেন্ট শিল্পে কাজের পরিবেশ, শ্রমিকদের অধিকার, মানবাধিকার- এসব প্রশ্নে আমরা তখন কোনো ছাড় পাব না। আমরা ছাড় চাইও না।

আগেই বলেছি দৃষ্টিভঙ্গির কথা। আগের সরকার নাকি নানা সুবিধা পেতে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকাতেই থাকতে উন্নয়নের গতি কমিয়ে দেওয়ার কথা বলেছিল। কিন্তু বর্তমান সরকার যে কোনো মূল্যে উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জন করতে চায়। এই সরকারের বিরুদ্ধে আমার অনেক অভিযোগ- দেশের গণতন্ত্রহীনতা, নির্বাচন ব্যবস্থা প্রায় ধ্বংস করে দেওয়া, দুর্নীতি, সুশাসনের ঘাটতি, মানবাধিকারের অভাব ইত্যাদি ইত্যাদি। তবু আমাদের আত্দমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেওয়ায়, তলাবিহীন ঝুড়িকে সমৃদ্ধির সোপানে তুলে নেওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে