শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জুলাই, ২০১৫

বাংলাদেশের প্রমোশন

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের প্রমোশন

অর্থনীতিই আমাদের সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু অর্থনীতি বিষয়টা আমি একদম বুঝি না। সম্মানজনকভাবে মধ্যবিত্তের জীবনযাপন করার মতো অর্থ পেলেই আমি খুশি, এর নীতি নিয়ে মাথা ঘামাতে চাই না, পারিও না। কিন্তু ১ জুলাই মধ্যরাতে একটি খবর দারুণ আনন্দ দিল। বিশ্বব্যাংকের তালিকায় বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় উন্নীত হয়েছে। এর ফলে কী হবে না হবে, আমার-আপনার লাভ কি, ক্ষতি কি- এসব বিবেচনা ছাড়াই দারুণ একটা ভালো লাগার আবেশ ছড়িয়ে গেল শরীর-মনজুড়ে। পরে জানলাম, এই আবেশটুকুই লাভ। এটা নিছকই মর্যাদার ব্যাপার। সেদিন রাতে এটিএন নিউজের স্ক্রলে গিয়েছিল 'স্বল্পোন্নত দেশ থেকে নিম্নআয়ের দেশে বাংলাদেশ : বিশ্বব্যাংকের মূল্যায়ন' এক প্রিয় বড় ভাই সেই স্ক্রলের ছবি তুলে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলেন, এরা জানেও না, জানার চেষ্টাও করে না। সেই বড় ভাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ভুলটা শুধরে দিলাম। তবে তিনি যত কষ্ট করে ছবি তুলে স্ট্যাটাস দিয়েছেন, তার চেয়ে অনেক কম কষ্টে আমাদের কাউকে একটা ফোন করতে পারতেন। আমরা তো না জেনে ভুল করি, ভুল করলেও তা স্বীকার করি। কিন্তু অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান আছে দিনের পর দিন ভুল করে, জেনেশুনে ইচ্ছা করে ভুল করে, আদালতে জরিমানা দেয়, নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে; তাদের ব্যাপারে সেই বড় ভাইয়ের কোনো স্ট্যাটাস দেখি না। আত্দসমালোচনা করা যাবে না, এমন কোনো শর্ত সেই বড় ভাইয়ের নিয়োগপত্রে লেখা আছে কিনা তাও জানি না।

সেই বড় ভাইয়ের পরামর্শে জানার চেষ্টা করতে গিয়ে দেখলাম, বিশ্বব্যাংকের তালিকায় বাংলাদেশ আসলে নিম্নআয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় প্রমোশন পেয়েছে। আর স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা বিশ্বব্যাংক করে না, করে জাতিসংঘ। সে তালিকায় বাংলাদেশ এখনো স্বল্পোন্নত দেশ। এরপরের ধাপ উন্নয়নশীল দেশ, এরপর উন্নত দেশ। সেই তালিকার কথায় পরে আসছি। যেটা নগদে পেয়েছি সেটার কথা আগে বলে নিই। মাথাপিছু আয়ের হিসাবে বিশ্বব্যাংকের বিবেচনায় বাংলাদেশ নিম্নআয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে প্রমোশন পেয়েছে। বিশ্বব্যাংকের এই তালিকায়ও তিনটি ধাপ আছে। নিম্নআয়, মধ্যম আয় এবং উচ্চ আয়। তবে মধ্যম আয়ের ধাপে দুটি ভাগ আছে- নিম্নমধ্যম আয় এবং উচ্চমধ্যম আয়। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের ধাপে ঢুকেছে, তবে সেটা নিম্নমধ্যম আয়ের। বিশ্বব্যাংকের হিসাবটা হলো, মাথাপিছু আয় ১০৪৫ ডলার পর্যন্ত হলে নিম্নআয়ের দেশ। ১০৪৬ ডলার থেকে ৪ হাজার ১২৫ ডলার পর্যন্ত নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ। ৪ হাজার ১২৬ ডলার থেকে ১২ হাজার ৭৩৬ ডলার পর্যন্ত উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ। এরপর উচ্চ আয়ের দেশ। বাংলাদেশের হিসাবে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ১৩১৪ ডলার। আর বিশ্বব্যাংকের হিসাবে তা ১০৮০ ডলার। এখন বিশ্বে নিম্নআয়ের দেশ আছে ৩১টি, নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ ৫১টি, উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ ৫৩টি এবং উচ্চ আয়ের দেশ ৮০টি। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় নাম লেখানোটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক মর্যাদার অর্জন এবং অনেক কষ্টকরও। কারণ আমাদের মানুষ বেশি। তাই মাথাপিছু আয় বাড়ানোও কঠিন। ১৬ কোটি টাকা আয় করলে মাথাপিছু পড়বে মাত্র এক টাকা। আবার উল্টাটাও সত্যি। মানুষই আমাদের সম্পদ। গার্মেন্ট খাতে এত উন্নতি সে তো সস্তা শ্রমের কারণেই। তবে এই বিশাল মানবগোষ্ঠীকে সত্যিকারের মানবসম্পদে বদলে দিতে পারলেই বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার গতি ত্বরান্বিত হবে। সবাই এক টাকা করে আয় করলেও ১৬ কোটি টাকা, এভাবেও তো দেখা যেতে পারে।

এবার আসি স্বল্পোন্নত দেশের কথায়। যত সহজে বিশ্বব্যাংকের তালিকায় নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে প্রমোশন পাওয়া গেছে, স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণ তত সহজ নয়। কারণ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হতে শুধু মাথাপিছু আয় নয়, বিবেচনায় নেওয়া হয় অর্থনীতির নাজুকতার সূচক, মানব উন্নয়ন সূচকও। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশ যেভাবে এগুচ্ছে, তাতে হয়তো ২০২১ সাল, মানে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী আমরা নিম্নমধ্যম আয়ের উন্নয়নশীল দেশ হিসেবেই পালন করতে পারব।

নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হলে আমাদের লাভ কি- এই প্রশ্ন ঘুরেফিরে আসছে প্রথম দিন থেকেই। অন্য লাভক্ষতির কথা যদি বাদও দিই, এটা মর্যাদার, বিশ্বের মানুষ এখন আর আমাদের দিকে করুণার দৃষ্টিতে তাকাতে পারবে না। সংকটটা আসলে আমাদের দেশের মধ্যবিত্ত মানুষের সংকটের মতোই। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত মানুষেরা চলে অন্যের দয়া-দাক্ষিণ্যে, ঋণে-করুণায়। কিন্তু সেই পরিবারটিই যখন শিক্ষায় উন্নয়ন ঘটিয়ে নিম্ন মধ্যবিত্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়, তখন বদলে যায় তার দৃষ্টিভঙ্গি। নিম্ন মধ্যবিত্তের সংকটটা বড় জটিল। ঘরে চুলা না জ্বললে পানি খেয়ে থাকবে, তবু কারও কাছে হাত পাতবে না। অথচ এই পরিবারটিই যখন নিম্নবিত্ত ছিল, তখন কারণে-অকারণে মানুষের সাহায্য নিয়েছে। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারও ঋণ নেয়, ঋণ তো উচ্চবিত্তরাও নেয়। তবে নিম্নবিত্তের কাউকে ঋণ দেওয়ার সময় তাতে করুণা, সহানুভূতি, বাড়তি সুবিধা বা ফিরে না পাওয়ার শঙ্কা মিশে থাকে। কিন্তু নিম্ন মধ্যবিত্তের বেলায় সেটা থাকে না। সবার সহানুভূতি হারানোর ঝুঁকি নিয়েও মানুষ নিম্নবিত্তের তকমা ঝেড়ে ফেলে নিম্ন মধ্যবিত্ত, উচ্চ মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত হতে চায়; চায় ধাপে ধাপে উন্নতি। বাংলাদেশও তেমনি। সুবিধা-অসুবিধা যাই হোক, আমরা বিশ্বে মর্যাদার সঙ্গে বাঁচতে চাই, মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। কষ্ট করব, তবু কারও করুণায় চলব না। নিম্নমধ্যম থেকে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়াটা অনেক দূরের পথ। কারণ এখন আমাদের মাথাপিছু আয় বিশ্বব্যাংকের হিসাবে ১০৮০ ডলার, সেটিকে ৪ হাজার ১২৬ ডলারে উন্নীত করা অনেক কঠিন। তবে আমাদের সামনে নিকট সম্ভাবনা স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়া। তবে উন্নয়নশীল দেশ হতে হলে ঝুঁকিটা অনেক বেশি, চ্যালেঞ্জও অনেক বেশি। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আমরা নানা প্রটেকশন পাই, রপ্তানিতে কোটা, শুল্কমুক্ত নানা সুবিধা পাই। উন্নয়নশীল দেশ হলে আমরা সেসব সুবিধা পাব না। আমাদের তখন অনেক বেশি প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হবে। মাথাপিছু আয় ১২০০ ডলার ছাড়িয়ে গেলে আমাদের ঋণের সুদ হবে ৫ শতাংশ, এখন যেটা আমাদের দিতে হয় দশমিক ৭৫ ভাগ। ঋণ পরিশোধের সময়ও তখন কমে যাবে। এত যে ঝুঁকি সামনে তাহলে কি আমরা উন্নয়নের গতি কমিয়ে দেব? স্বল্পোন্নতই থেকে যাব? আমি জানি বাংলাদেশের একজন মানুষও এতে সম্মত হবেন না। ঝুঁকি যতই হোক, আমরা সামনেই এগুতে চাই। প্রতিযোগিতা বাড়লে আমাদের সক্ষমতাও বাড়বে। ২০ বছর আগেও বাংলাদেশে যা স্বপ্ন ছিল, এখন তা দারুণ বাস্তব। মানুষের হাতে হাতে মোবাইল, ঘরে ঘরে ইন্টারনেট। দুনিয়াটাই যেন হাতের মুঠোয়। যেখানে যেতে আগে তিন রকমের যান লাগত, এখন সেখানে অনায়াসে গাড়ি নিয়ে চলে যাওয়া যায়। দুই বছর আগেও কেউ ভাবেনি নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব। কিন্তু বিশ্বব্যাংকের মুখের ওপর নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণকাজ শুরু করে আমরা দেখিয়ে দিয়েছি আমাদের সক্ষমতা। পদ্মা সেতু নির্মাণের পর এটি হবে আমাদের সক্ষমতা আর আত্দমর্যাদার প্রতীক। ঢাকায় এখন নানা ফ্লাইওভারের প্যাঁচ। এতকিছুর পরও প্রশ্ন থেকেই যায়। আমরা নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় পৌঁছেছি বটে, তবে এখনো দেশের ধনী আর গরিবের মধ্যে প্রবল বৈষম্য রয়েছে। দারিদ্র্যের হার কমেছে বটে, তবে এখনো দেশের প্রায় চারভাগের একভাগ মানুষ মানে চার কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। আমরা যতই নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ বা উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় নাম লেখাই না কেন, তাতে যত মর্যাদাই আসুক না কেন, সেই চার কোটি মানুষের তাতে কিছুই যায় আসে না। তাছাড়া সংখ্যার হিসাবে আমাদের অনেক উন্নতি হলেও এখন গুণগত মানেও উন্নতি করতে হবে। পাসের হার ৯০ ছাড়িয়ে গেলেই শুধু শিক্ষার মান বাড়ে না। আগে আমরা পাসের হারেও সন্তুষ্ট থাকতাম, এখন পাসের মানেও সন্তুষ্ট হতে চাই। সব ক্ষেত্রেই কোয়ানটিটির পাশাপাশি কোয়ালিটিও নিশ্চিত করতে হবে। উন্নয়নশীল দেশ হলেই আমাদের দিকে সবার তাকানোর দৃষ্টিটাই বদলে যাবে। রাস্তায় অসহনীয় যানজট, নোংরা আবর্জনা, গার্মেন্ট শিল্পে কাজের পরিবেশ, শ্রমিকদের অধিকার, মানবাধিকার- এসব প্রশ্নে আমরা তখন কোনো ছাড় পাব না। আমরা ছাড় চাইও না।

আগেই বলেছি দৃষ্টিভঙ্গির কথা। আগের সরকার নাকি নানা সুবিধা পেতে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকাতেই থাকতে উন্নয়নের গতি কমিয়ে দেওয়ার কথা বলেছিল। কিন্তু বর্তমান সরকার যে কোনো মূল্যে উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জন করতে চায়। এই সরকারের বিরুদ্ধে আমার অনেক অভিযোগ- দেশের গণতন্ত্রহীনতা, নির্বাচন ব্যবস্থা প্রায় ধ্বংস করে দেওয়া, দুর্নীতি, সুশাসনের ঘাটতি, মানবাধিকারের অভাব ইত্যাদি ইত্যাদি। তবু আমাদের আত্দমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেওয়ায়, তলাবিহীন ঝুড়িকে সমৃদ্ধির সোপানে তুলে নেওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর