শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জুলাই, ২০১৫

বাংলাদেশের প্রমোশন

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের প্রমোশন

অর্থনীতিই আমাদের সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু অর্থনীতি বিষয়টা আমি একদম বুঝি না। সম্মানজনকভাবে মধ্যবিত্তের জীবনযাপন করার মতো অর্থ পেলেই আমি খুশি, এর নীতি নিয়ে মাথা ঘামাতে চাই না, পারিও না। কিন্তু ১ জুলাই মধ্যরাতে একটি খবর দারুণ আনন্দ দিল। বিশ্বব্যাংকের তালিকায় বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় উন্নীত হয়েছে। এর ফলে কী হবে না হবে, আমার-আপনার লাভ কি, ক্ষতি কি- এসব বিবেচনা ছাড়াই দারুণ একটা ভালো লাগার আবেশ ছড়িয়ে গেল শরীর-মনজুড়ে। পরে জানলাম, এই আবেশটুকুই লাভ। এটা নিছকই মর্যাদার ব্যাপার। সেদিন রাতে এটিএন নিউজের স্ক্রলে গিয়েছিল 'স্বল্পোন্নত দেশ থেকে নিম্নআয়ের দেশে বাংলাদেশ : বিশ্বব্যাংকের মূল্যায়ন' এক প্রিয় বড় ভাই সেই স্ক্রলের ছবি তুলে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলেন, এরা জানেও না, জানার চেষ্টাও করে না। সেই বড় ভাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ভুলটা শুধরে দিলাম। তবে তিনি যত কষ্ট করে ছবি তুলে স্ট্যাটাস দিয়েছেন, তার চেয়ে অনেক কম কষ্টে আমাদের কাউকে একটা ফোন করতে পারতেন। আমরা তো না জেনে ভুল করি, ভুল করলেও তা স্বীকার করি। কিন্তু অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান আছে দিনের পর দিন ভুল করে, জেনেশুনে ইচ্ছা করে ভুল করে, আদালতে জরিমানা দেয়, নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে; তাদের ব্যাপারে সেই বড় ভাইয়ের কোনো স্ট্যাটাস দেখি না। আত্দসমালোচনা করা যাবে না, এমন কোনো শর্ত সেই বড় ভাইয়ের নিয়োগপত্রে লেখা আছে কিনা তাও জানি না।

সেই বড় ভাইয়ের পরামর্শে জানার চেষ্টা করতে গিয়ে দেখলাম, বিশ্বব্যাংকের তালিকায় বাংলাদেশ আসলে নিম্নআয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় প্রমোশন পেয়েছে। আর স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা বিশ্বব্যাংক করে না, করে জাতিসংঘ। সে তালিকায় বাংলাদেশ এখনো স্বল্পোন্নত দেশ। এরপরের ধাপ উন্নয়নশীল দেশ, এরপর উন্নত দেশ। সেই তালিকার কথায় পরে আসছি। যেটা নগদে পেয়েছি সেটার কথা আগে বলে নিই। মাথাপিছু আয়ের হিসাবে বিশ্বব্যাংকের বিবেচনায় বাংলাদেশ নিম্নআয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে প্রমোশন পেয়েছে। বিশ্বব্যাংকের এই তালিকায়ও তিনটি ধাপ আছে। নিম্নআয়, মধ্যম আয় এবং উচ্চ আয়। তবে মধ্যম আয়ের ধাপে দুটি ভাগ আছে- নিম্নমধ্যম আয় এবং উচ্চমধ্যম আয়। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের ধাপে ঢুকেছে, তবে সেটা নিম্নমধ্যম আয়ের। বিশ্বব্যাংকের হিসাবটা হলো, মাথাপিছু আয় ১০৪৫ ডলার পর্যন্ত হলে নিম্নআয়ের দেশ। ১০৪৬ ডলার থেকে ৪ হাজার ১২৫ ডলার পর্যন্ত নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ। ৪ হাজার ১২৬ ডলার থেকে ১২ হাজার ৭৩৬ ডলার পর্যন্ত উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ। এরপর উচ্চ আয়ের দেশ। বাংলাদেশের হিসাবে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ১৩১৪ ডলার। আর বিশ্বব্যাংকের হিসাবে তা ১০৮০ ডলার। এখন বিশ্বে নিম্নআয়ের দেশ আছে ৩১টি, নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ ৫১টি, উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ ৫৩টি এবং উচ্চ আয়ের দেশ ৮০টি। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় নাম লেখানোটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক মর্যাদার অর্জন এবং অনেক কষ্টকরও। কারণ আমাদের মানুষ বেশি। তাই মাথাপিছু আয় বাড়ানোও কঠিন। ১৬ কোটি টাকা আয় করলে মাথাপিছু পড়বে মাত্র এক টাকা। আবার উল্টাটাও সত্যি। মানুষই আমাদের সম্পদ। গার্মেন্ট খাতে এত উন্নতি সে তো সস্তা শ্রমের কারণেই। তবে এই বিশাল মানবগোষ্ঠীকে সত্যিকারের মানবসম্পদে বদলে দিতে পারলেই বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার গতি ত্বরান্বিত হবে। সবাই এক টাকা করে আয় করলেও ১৬ কোটি টাকা, এভাবেও তো দেখা যেতে পারে।

এবার আসি স্বল্পোন্নত দেশের কথায়। যত সহজে বিশ্বব্যাংকের তালিকায় নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে প্রমোশন পাওয়া গেছে, স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণ তত সহজ নয়। কারণ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হতে শুধু মাথাপিছু আয় নয়, বিবেচনায় নেওয়া হয় অর্থনীতির নাজুকতার সূচক, মানব উন্নয়ন সূচকও। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশ যেভাবে এগুচ্ছে, তাতে হয়তো ২০২১ সাল, মানে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী আমরা নিম্নমধ্যম আয়ের উন্নয়নশীল দেশ হিসেবেই পালন করতে পারব।

নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হলে আমাদের লাভ কি- এই প্রশ্ন ঘুরেফিরে আসছে প্রথম দিন থেকেই। অন্য লাভক্ষতির কথা যদি বাদও দিই, এটা মর্যাদার, বিশ্বের মানুষ এখন আর আমাদের দিকে করুণার দৃষ্টিতে তাকাতে পারবে না। সংকটটা আসলে আমাদের দেশের মধ্যবিত্ত মানুষের সংকটের মতোই। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত মানুষেরা চলে অন্যের দয়া-দাক্ষিণ্যে, ঋণে-করুণায়। কিন্তু সেই পরিবারটিই যখন শিক্ষায় উন্নয়ন ঘটিয়ে নিম্ন মধ্যবিত্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়, তখন বদলে যায় তার দৃষ্টিভঙ্গি। নিম্ন মধ্যবিত্তের সংকটটা বড় জটিল। ঘরে চুলা না জ্বললে পানি খেয়ে থাকবে, তবু কারও কাছে হাত পাতবে না। অথচ এই পরিবারটিই যখন নিম্নবিত্ত ছিল, তখন কারণে-অকারণে মানুষের সাহায্য নিয়েছে। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারও ঋণ নেয়, ঋণ তো উচ্চবিত্তরাও নেয়। তবে নিম্নবিত্তের কাউকে ঋণ দেওয়ার সময় তাতে করুণা, সহানুভূতি, বাড়তি সুবিধা বা ফিরে না পাওয়ার শঙ্কা মিশে থাকে। কিন্তু নিম্ন মধ্যবিত্তের বেলায় সেটা থাকে না। সবার সহানুভূতি হারানোর ঝুঁকি নিয়েও মানুষ নিম্নবিত্তের তকমা ঝেড়ে ফেলে নিম্ন মধ্যবিত্ত, উচ্চ মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত হতে চায়; চায় ধাপে ধাপে উন্নতি। বাংলাদেশও তেমনি। সুবিধা-অসুবিধা যাই হোক, আমরা বিশ্বে মর্যাদার সঙ্গে বাঁচতে চাই, মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। কষ্ট করব, তবু কারও করুণায় চলব না। নিম্নমধ্যম থেকে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়াটা অনেক দূরের পথ। কারণ এখন আমাদের মাথাপিছু আয় বিশ্বব্যাংকের হিসাবে ১০৮০ ডলার, সেটিকে ৪ হাজার ১২৬ ডলারে উন্নীত করা অনেক কঠিন। তবে আমাদের সামনে নিকট সম্ভাবনা স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়া। তবে উন্নয়নশীল দেশ হতে হলে ঝুঁকিটা অনেক বেশি, চ্যালেঞ্জও অনেক বেশি। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আমরা নানা প্রটেকশন পাই, রপ্তানিতে কোটা, শুল্কমুক্ত নানা সুবিধা পাই। উন্নয়নশীল দেশ হলে আমরা সেসব সুবিধা পাব না। আমাদের তখন অনেক বেশি প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হবে। মাথাপিছু আয় ১২০০ ডলার ছাড়িয়ে গেলে আমাদের ঋণের সুদ হবে ৫ শতাংশ, এখন যেটা আমাদের দিতে হয় দশমিক ৭৫ ভাগ। ঋণ পরিশোধের সময়ও তখন কমে যাবে। এত যে ঝুঁকি সামনে তাহলে কি আমরা উন্নয়নের গতি কমিয়ে দেব? স্বল্পোন্নতই থেকে যাব? আমি জানি বাংলাদেশের একজন মানুষও এতে সম্মত হবেন না। ঝুঁকি যতই হোক, আমরা সামনেই এগুতে চাই। প্রতিযোগিতা বাড়লে আমাদের সক্ষমতাও বাড়বে। ২০ বছর আগেও বাংলাদেশে যা স্বপ্ন ছিল, এখন তা দারুণ বাস্তব। মানুষের হাতে হাতে মোবাইল, ঘরে ঘরে ইন্টারনেট। দুনিয়াটাই যেন হাতের মুঠোয়। যেখানে যেতে আগে তিন রকমের যান লাগত, এখন সেখানে অনায়াসে গাড়ি নিয়ে চলে যাওয়া যায়। দুই বছর আগেও কেউ ভাবেনি নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব। কিন্তু বিশ্বব্যাংকের মুখের ওপর নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণকাজ শুরু করে আমরা দেখিয়ে দিয়েছি আমাদের সক্ষমতা। পদ্মা সেতু নির্মাণের পর এটি হবে আমাদের সক্ষমতা আর আত্দমর্যাদার প্রতীক। ঢাকায় এখন নানা ফ্লাইওভারের প্যাঁচ। এতকিছুর পরও প্রশ্ন থেকেই যায়। আমরা নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় পৌঁছেছি বটে, তবে এখনো দেশের ধনী আর গরিবের মধ্যে প্রবল বৈষম্য রয়েছে। দারিদ্র্যের হার কমেছে বটে, তবে এখনো দেশের প্রায় চারভাগের একভাগ মানুষ মানে চার কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। আমরা যতই নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ বা উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় নাম লেখাই না কেন, তাতে যত মর্যাদাই আসুক না কেন, সেই চার কোটি মানুষের তাতে কিছুই যায় আসে না। তাছাড়া সংখ্যার হিসাবে আমাদের অনেক উন্নতি হলেও এখন গুণগত মানেও উন্নতি করতে হবে। পাসের হার ৯০ ছাড়িয়ে গেলেই শুধু শিক্ষার মান বাড়ে না। আগে আমরা পাসের হারেও সন্তুষ্ট থাকতাম, এখন পাসের মানেও সন্তুষ্ট হতে চাই। সব ক্ষেত্রেই কোয়ানটিটির পাশাপাশি কোয়ালিটিও নিশ্চিত করতে হবে। উন্নয়নশীল দেশ হলেই আমাদের দিকে সবার তাকানোর দৃষ্টিটাই বদলে যাবে। রাস্তায় অসহনীয় যানজট, নোংরা আবর্জনা, গার্মেন্ট শিল্পে কাজের পরিবেশ, শ্রমিকদের অধিকার, মানবাধিকার- এসব প্রশ্নে আমরা তখন কোনো ছাড় পাব না। আমরা ছাড় চাইও না।

আগেই বলেছি দৃষ্টিভঙ্গির কথা। আগের সরকার নাকি নানা সুবিধা পেতে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকাতেই থাকতে উন্নয়নের গতি কমিয়ে দেওয়ার কথা বলেছিল। কিন্তু বর্তমান সরকার যে কোনো মূল্যে উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জন করতে চায়। এই সরকারের বিরুদ্ধে আমার অনেক অভিযোগ- দেশের গণতন্ত্রহীনতা, নির্বাচন ব্যবস্থা প্রায় ধ্বংস করে দেওয়া, দুর্নীতি, সুশাসনের ঘাটতি, মানবাধিকারের অভাব ইত্যাদি ইত্যাদি। তবু আমাদের আত্দমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেওয়ায়, তলাবিহীন ঝুড়িকে সমৃদ্ধির সোপানে তুলে নেওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা