শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুলাই, ২০১৫

প্রেম বলতে প্রচণ্ড প্যাশন বুঝি

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
প্রেম বলতে প্রচণ্ড প্যাশন বুঝি

ভার্জিনিয়া উলফ লিখেছিলেন খুব জরুরি একটি বই, 'অ্যা রুম অফ ওয়ানস য়োন।' উনিশ'শ ঊনত্রিশ সালে। বাপের বাড়ি স্বামীর বাড়ি ভাইয়ের বাড়ি মামার বাড়ি ছেলের বাড়ি ইত্যাদি নানা রকম বাড়িতে মেয়েদের বাস। মেয়েদের নিজের বাড়ি নেই, অন্যের বাড়িতে তাদের বাস করতে হয়। মেয়েদের টাকা পয়সা নেই, নিজের রুচিমতো জীবনযাপন নেই, প্রাইভেসি নেই। একেবারে নিজের, একার, অন্য কারও বিরক্ত করা নেই, নাক গলানো নেই, এমন ঘরের প্রয়োজন মেয়েদের প্রচণ্ড, এ কথা ভার্জিনিয়া উলফ সেই কত আগে বলেছেন। আজ না হয় পশ্চিমে মেয়েরা একা বাস করার সুযোগ এবং পরিবেশ পাচ্ছে। মেয়েরা স্বনির্ভর এখন আগের চেয়েও অনেক, সংস্কারের ভূত অনেকটাই সমাজ থেকে সরেছে। কিন্তু পুবের হাল বড় করুণ। পুবের মেয়েদের এখনও পিতৃতন্ত্র, ধর্ম আর সাতশ' রকম সংস্কারের যাঁতাকলে পিষে মারা হচ্ছে। সমাজ-সংস্কারকরা মেয়েদের শিক্ষার এমনকী স্বনির্ভরতারও ব্যবস্থা করেছেন, তাই বলে কি অবস্থা কিছু পাল্টেছে! ক'জন মেয়ে আজ নিজের ঘরে বা নিজের বাড়িতে সম্পূর্ণ নিজের মতো করে, একা এবং সম্পূর্ণই একা জীবনযাপন করছে! নিজের উপার্জনে নিজের বাড়ি, নিজের সংসার, নিজের উড়ে বেড়ানো, ঘুরে বেড়ানো, নিজের যা ইচ্ছে তাই, নিজের স্বাধীনতা স্বেচ্ছাচার ক'জন মেয়ের আছে! কেউ কেউ যারা যাপন করতে যায় এমন জীবন, তাদের কিন্তু ঝাঁক ঝাঁক পুরুষ অহর্নিশি পরামর্শ এবং উপদেশ বর্ষণ করে চলে। সুতরাং একা থাকার আনন্দ শেষ পর্যন্ত মেয়েরা সত্যিকার উপভোগ করতে পারে না।

প্রায় দুই যুগ আমি একা থাকছি। আমার একা থাকাটা কিন্তু ঘটনাক্রমে একা থাকা নয়। একা থাকার স্বপ্ন ছিল আমার। এই স্বপ্ন আমি সত্য করেছি। কম ঝড় যায়নি আমার ওপর। আমি একা থাকবো, আজ থেকে কোনও পুরুষের সঙ্গে আমি বাস করবো না, এই সিদ্ধান্তটি নেবার পর শহর ঘুরে বাড়ি খুঁজছি ভাড়া নেবার জন্য, বাড়ি কী আর মেলে! সব বাড়িওয়ালাই আমাকে দূর দূর করে তাড়িয়েছিল। তারা প্রথমে অাঁতকে ওঠে আমাকে দেখে, 'একা মেয়েমানুষ' এসেছে বাড়ি ভাড়া নিতে! আমি ডাক্তার। শহরের বড় হাসপাতালে চাকরি করছি। ভাড়া মেটানোর ক্ষমতা আমার আছে জানার পরও কোনও লোকই আমাকে বাড়ি ভাড়া দিতে চায়নি। কারণ আমার সঙ্গে কোনও পুরুষ-অভিভাবক নেই। বাবা নেই, দাদা নেই, স্বামী নেই। আরও অনেক ঘুরে, আরও অনেক পরিশ্রমের পর আমি একটি বাড়ি পেয়েছিলাম। বাড়িওয়ালার হাতে পায়ে ধরতে হয়েছে পুরুষ ছাড়া আমাকে থাকতে দেবার জন্য। বাড়িওয়ালা শেষ অবধি নিমরাজি মতো হল, বললো, ঠিক আছে পুরুষ না থাকলেও চলবে, কিন্তু একা থাকা আমার চলবে না, কাউকে না কাউকে সঙ্গে থাকতেই হবে। থাকতেই হবে, কারণ আমি 'মেয়েমানুষ'। সংসারে কে চায় একলা মেয়েমানুষ! ভয় লজ্জা দুটোই কিলবিলিয়ে ওঠে মেয়েমানুষের নাম শুনলে। মেয়েদের একা থাকতে নেই। 'ভদ্রমেয়েরা' থাকে না একা। আমি নামি হাসপাতালের ব্যস্ত ডাক্তার। কিন্তু একা থাকি বলে পাড়ার লোকেরা আমার দিকে বেশ্যার দিকে যেমন ছোট চোখে তাকিয়ে শয়তানি-হাসি হাসে, তেমন হাসে।

মাকে নিয়ে এসেছিলাম আমার বাড়িতে। একটি মেয়েমানুষ যা, দুটো মেয়েমানুষও তা। সে বাড়িতে খুব বেশিদিন থাকা সম্ভব হয়নি আমার। পাড়াপড়শির নাক সিঁটকানিতে বাড়িওয়ালা আমাকে একদিন তাড়ালো। একা মেয়েকে কেউ আশ্রয় দেয় না, প্রাণের বন্ধুও তখন দূরে সরে থাকে। মাসের পর মাস আমাকে হোটেলে বাস করতে হয়েছে, 'একা থাকবো' এই দৃঢ়তা ছিল বলেই পেরেছি। তখন দুর্গম কোনও অরণ্য ঘুরঘুট্টি কালো রাতেও পার হয়ে যেতে পারি এমন। বরফ-জলের সমুদ্র সাঁতরে পার হই এমন। সমাজের অসভ্য নিয়মগুলো আমাকে বারবার ভেঙে চৌচির করতে চেয়েছে, আমাকে মুচড়ে দুমড়ে, নিংড়ে নিঃস্ব করতে চেয়েছে। তারপরও আমি নিজেকে অনড় রেখেছি, ভয়ংকর এই নারী বিদ্বেষী সমাজে তাবৎ পুরুষকে অস্বীকার করে একটি মেয়ের একা থাকা যে কী ঝুঁকিপূর্ণ তা আমি নিজের জীবন দিয়ে বুঝেছি। ওভাবে আরও ভুগে, আরও কিল চড় খেয়ে, নিজের জন্য 'ভদ্রপাড়ায়' একটি অ্যাপার্টমেন্ট কিনে নিতে বাধ্য হয়েছিলাম। আর কোনও ঝঞ্ঝাট, বিদ্রূপ, আর কোনও তামাশার শিকার আমাকে হতে হবে না ভেবেছিলাম। কিন্তু নিজের কেনা বাড়িতেও সমস্যা শুরু হল। শুরু হল যখন আমি প্রেম করতে শুরু করেছি এক যুবকের সঙ্গে। কে এই যুবক, কী সম্পর্ক? আমার উত্তর, ও আমার প্রেমিক। প্রেমিক শব্দটি যেন শব্দ নয়, বোমা। প্রেমিক নিয়ে আমি ঘুরে বেড়াচ্ছি, মাঝে মাঝে প্রেমিক আমার বাড়িতে রাত কাটাচ্ছে, এটি কারও সহ্য হত না। আসলে আমি একা থাকতাম বলেই পাড়াপড়শির চোখ আমার ওপর একটু বেশি পরিমাণে ছিল। না, আমি কারও শ্লেষে, স্লোগানে, কারও আদেশে বিক্ষোভে হাঁটু ভাঙিনি। নিজের যা ভালো লাগে তা দ্বিধাহীন করে গেছি। মেরুদণ্ড সোজা। টানটান। মাথা উঁচু। কারও আমি খাই না পড়ি না, আমি যা-ই করি, যার সঙ্গেই শুই, তাতে কার বাপের কী!

খুব বেশি পুরুষ না দেখলেও যথেষ্ট দেখেছি। একটিই কি যথেষ্ট নয়! একটি যথেষ্ট নয় বলে শখ করে দুটি দেখতে গিয়েছিলাম। দেখি জিনিস একই। হাতেগোনা ক'টা দিন প্রেম প্রেম। দুজনে দুজনার। তোমাকে ছাড়া বাঁচবো না, না পেলে আত্দহত্যা ইত্যাদি। পরে যে কে সেই। বাপ ঠাকুরদা বেরিয়ে আসে মুখোশ ছিঁড়ে, ফেটে স্বরূপ বেরোয়। একসঙ্গে বাস করার আগে নারী পুরুষের সমানাধিকারে দুহাজার ভাগ বিশ্বাস, নারীর স্বাধীনতায় উনি বিশ্বের এক নম্বর সমর্থক, আর যেই না একত্র বাস শুরু, অমনি উনি শুয়ে বসে আরাম করবেন আর অর্ডার করবেন, বাঘের দুধ চাই, জিরাফের মাথা চাই। ওনার নিজের জন্য ওনার অনেক 'চাওয়া', তার চেয়ে বেশি আমার জন্য ওনার 'না চাওয়া'। উনি চান না উনি ছাড়া অন্য কোনও পুরুষের সঙ্গে একটি বাঁধা সময়ের বেশি কথা বলি, ওনার অনুমতি ছাড়া আমি কোথাও যাই বা কিছু করি। আমাকে ওনার মুঠোর মধ্যে যে করেই হোক নিয়ে চমৎকার একটি জীবন উনি যাপন করতে চান।

যতদিন মস্তিষ্ক কাজ করে, ততদিন আমি একা থাকবো। বদ্ধ উন্মাদ না হলে পুরুষের সঙ্গে কোনও মেয়ে বাস করে! জেনে শুনে পুরুষের পুতুল সাজতে কারও কারও সাধ জাগে, জন্ম থেকে তাদের গড়েই তোলা হয়েছে অমন করে। আমাকেও গড়া হয়েছিল অমন করেই। কিন্তু এক সময় আমি ঘুরে দাঁড়িয়েছি। না আমি পুতুল হব না, পণ্য হব না। তাহলে হব কী? মানুষ হব। আমি 'আমি' হব। এই সংকল্পটি আমার সর্বত্র, সর্বাঙ্গে। পুরুষকে আমার বাড়িতে বাস করতে দিই না বলে আমি যে পুরুষের সঙ্গে প্রেম করতে চাই না তা নয়। প্রেম ছাড়া আমি দুদণ্ড বাঁচি না। যেহেতু অসমকামী আমি, সুদর্শন পুরুষের প্রতি তীব্র আকর্ষণ আমি রোধ করতে পারি না। সুদর্শন যদি বিদ্যায় বুদ্ধিতে হৃদয়ে প্রতিভায় কৌতুকে কৌতূহলে অসাধারণ হয়, তবে তো প্রেমে না পড়ে আমার উপায় নেই। আমার প্রেম দিন রাতের প্রেম। এখনকার পুরুষেরা যেমন প্রেম বলতে এক দুঘণ্টার প্রেম বোঝে, সুযোগ সুবিধে বুঝে বউকে লুকিয়ে বাড়ির বাইরে কোনও মেয়ের ঠোঁট কামড়ে, বুক খামচে, 'মেয়ের ওপর ফেলে আসা'কে প্রেম বোঝে, আমি তা বুঝি না। প্রেম বলতে প্রচণ্ড প্যাশন বুঝি। প্রেমিককে চাই সবচেয়ে বড় বন্ধু হিসেবে, যাকে জীবনের সব কষ্ট সুখ, দিন রাতের সব কিছু অবলীলায় বলা যায়। যে মিথ্যুক নয়, ঠগ নয়, প্রবঞ্চক নয়, লুম্পেন নয়। যার জন্য তৃষ্ণা কখনও মেটে না, যাকে পেলে জগত ভুলে যাই আবার যাকে নিয়েই জগত খুঁজে পাই। যে সঙ্গে থাকে, পাশে থাকে। যার সঙ্গে মুহুর্মুহু সাত-আকাশে শীর্ষানন্দে উড়ে বেড়াই।

পাশে থাকা মানে কিন্তু এই নয় যে তার সঙ্গে প্রতিরাতে আমার বিছানা ভাগ করতে হবে বা তার সঙ্গে এক ছাদের তলায় থাকতে হবে। হৃদয়ে যে থাকে, সে যোজন দূরে থাকলেও হৃদয়ে থাকে। এই ঘোর পুরুষতান্ত্রিক সমাজে একত্রবাসের বদলে আমি তাই গভীরভাবে পৃথকবাসে বিশ্বাসী। পশ্চিমের পুরুষের বেলায়ও আমার আদর্শ একই। পুব পশ্চিমের পুরুষের চেহারা শুরুতে একটু হেরফের থাকতে পারে, কিন্তু পুরুষ মূলত একই। ভেতরের মশলাটা এক।

একা থাকার আনন্দ আমি জানি। একা থাকলে আত্দবিশ্বাস বাড়ে, নিজের ওপর শ্রদ্ধা বাড়ে। একা থাকলে মনের জোর বাড়ে, নিজে কী এবং কে, সে সম্পর্কে ধারণা গাঢ় হয়। একা থাকলে অন্যকে তুষ্ট তৃপ্ত করে তোলার দায়-দায়িত্ব থাকে না ঘাড়ে। স্বাধীনতার সত্যিকার অর্থ অনুধাবন করা যায়। একা থাকলে জীবনকে আদ্যোপান্ত উপভোগ করা যায়। জীবন তো মানুষের একটিই এবং সব কিছুর পর, সব কোলাহলের শেষে মানুষ তো আসলে একাই।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর