শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০১৫

কাশ্মীরিরা আলাদা এক চিন্তাধারা গড়ে তুলছে

কুলদীপ নায়ার
অনলাইন ভার্সন
কাশ্মীরিরা আলাদা এক চিন্তাধারা গড়ে তুলছে

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ বেধেছিল ১৯৬৫ সালে, আজ থেকে পঞ্চাশ বছর আগে। কিন্তু আজও ওই বৈরিতার জন্য দোষারোপ করা হয় পাকিস্তানের তদানীন্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোকে। তাকে দায়ী করাটা ঠিকই আছে। তখনকার পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট জেনারেল আইউব খান এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে, যত যাই হোক তিনি শান্তি বিঘ্নিত করতে চান না।

ভুট্টোর সঙ্গে যখন আমি কথা বললাম, দেখলাম তিনি যুদ্ধ বাধানোর ব্যাপারে নিজের ভূমিকা অস্বীকার করলেন না। তিনি বলেন, ওই সময় তার অনুভব হয়েছিল যে, পাকিস্তান যদি কখনো ভারতকে পরাস্ত করার কোনো সময় চায় তবে তা এখনই। ভুট্টো যুক্তি দেখান যে, ভারতের আছে শুধু কয়েকটি অস্ত্র কারখানা 'আর আমাদের রয়েছে একটু বাড়তি সুবিধা। সেটা মার্কিন সামরিক সহায়তার কারণে।'

পাকিস্তান যে যুদ্ধ বাধাবেই তা নিশ্চিত হয়ে ওঠে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল বার্নার্ড ই. এন্ডারসনের এক চিঠিতে। ১৯৬৫ সালের অক্টোবরে 'টাইম' পত্রিকায় প্রকাশিত এ চিঠিতে তিনি বলেছেন, 'এপ্রিল মাসে আমি পাকিস্তান থেকে ফিরে এলাম। আমরা সবাই তখন জানতাম যে, এ যুদ্ধটা ধেয়ে আসছে। পাকিস্তানিরা তাদের বিমান আড়াল করে রাখবার জন্য আচ্ছাদন তৈরি করছিল, মাটিতে রাখা সরঞ্জামগুলোর হলুদ রঙের ওপর ধূসর রঙের পোচ দিচ্ছিল। আরও কত কী।'

১৯৬৫ সালে পাকিস্তানের আক্রমণটা শুরু হয় শত শত অনুপ্রবেশকারীকে দিয়ে। আইউব খান এদের বলতেন 'ভুট্টোর মুজাহিদ'। এরা চুপি চুপি কাশ্মীরে ঢুকে পড়েছিল। অনুপ্রবেশ যে ঘটছিল সে বিষয়ে ভারতীয় পত্রপত্রিকায় প্রথম খবর বেরোয় ১৯৬৫-এর ৯ আগস্ট। একই দিনের পত্রিকায় দেখা যায়, ভারতীয় হাইকমিশনার কেওয়াল সিং রাওয়ালপিন্ডিতে প্রেসিডেন্ট আইউবের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করছেন আর আইউব আশ্বস্ত করছেন যে, সহযোগিতার উন্নয়নে ভারতের নেওয়া প্রতিটি পদক্ষেপের জবাবে পাকিস্তান ইতিবাচক সাড়া দেবে। তিনি এ যুক্তিও দেখালেন যে, কাশ্মীরে অনুপ্রবেশ আর ভারতে অনুপ্রবেশ সমার্থক নয়। পাকিস্তান আশাহত হলো। কারণ 'অভ্যুত্থান'টা ব্যর্থ হয়েছে। কাশ্মীরিরা অনুপ্রবেশকারীদের মদদ না করায় এ পরিণতি। মনের দুঃখে খুবই ঘৃণার সঙ্গে ভুট্টো ওই 'মুজাহিদ'দের 'হাতো' বলে আখ্যায়িত করলেন। হাতো মানে মজুর।

আমি যখন ভুট্টোর সাক্ষাৎকার নিলাম তখন তিনি ব্যাখ্যা করলেন, 'একটা সময় ছিল যখন সামরিক দিক থেকে, বিরাট ধাক্কা দেওয়ার সক্ষমতা বা অস্ত্রশস্ত্রের ক্ষেত্রে আমরা ভারতের চেয়ে বেশি এগিয়ে থেকেছি। আমরা সামরিক সহায়তা পাচ্ছিলাম। এ অবস্থা ১৯৬৫ পর্যন্ত বজায় ছিল। এদিকে দেখুন, কাশ্মীর সমস্যার সমাধান হচ্ছিল না। দুই দেশের মধ্যকার বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য এই সমাধান অত্যাবশ্যক। নিষ্পত্তিটা শান্তিপূর্ণ পথে হচ্ছে না। আর আমাদের রয়েছে সামরিক সুবিধা। সুবিধাজনক অবস্থায় থাকার জন্য আমাদের দোষারোপ করা হয়।'

ভুট্টো বলেন, 'দেশপ্রেমজনিত বিচক্ষণতা থেকে বলা ভালো যে, এসো সমস্যাটা শেষ করে দেওয়া যাক। রফা করে একটা মীমাংসায় আসা যাক। ব্যাপারটা দুর্ভাগ্যজনক হয়ে পড়েছিল। তাই, ১৯৬৫ পর্যন্ত আমি ভাবতাম যে, এই অবস্থায় (সামরিক সুবিধায় থাকা) আমরা যা করব তার নৈতিক যুক্তি থাকবে। আত্দনিয়ন্ত্রণাধিকার দিতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ, তা দেওয়া হচ্ছে না। আর আমরা রয়েছি এই (সুবিধাজনক) অবস্থায়। সে অবস্থাটা এখন আর নেই। আমি জানি ওটা নেই। অন্য যে কারও চাইতে আমিই বেশি জানি যে, ওই অবস্থা নেই এবং ভবিষ্যতেও থাকবে না।' ভারত ও পাকিস্তানের সম্পর্কের ওপর একটা গভীর দাগ রেখে দিয়েছে ১৯৬৫-এর যুদ্ধ। তার আগ পর্যন্ত দূরত্ব ছিল, বৈরিতা ছিল না। যুদ্ধের পর আটারি-ওয়াগাহ সীমান্তে বড় যুদ্ধ তোরণ খাড়া করা হয়েছে। কড়া নিয়মকানুনে জড়ানো ভিসা পদ্ধতি চালু হয়েছে, সীমিত আকারে যে অনানুষ্ঠানিক সীমান্ত বাণিজ্য চলছিল তাও থেমে গেল।

শেখ আবদুল্লাহ ছিলেন কাশ্মীরের অত্যন্ত জনপ্রিয় নেতা। তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে জোট বাঁধতে পারতেন। কিন্তু যখন বুঝলেন যে, তার স্বতন্ত্র থাকবার উপায় নেই, তখন তিনি ইসলামী পাকিস্তানের দিকে না ঝুঁকে সেক্যুলার ভারতকেই বেছে নিলেন। কাশ্মীরিরা সুফিবাদ অনুসরণ করে এবং সেক্যুলারিজমকে তার সদৃশ জ্ঞান করে। শেখ আবদুল্লাহ কাশ্মীর রাজ্যের জন্য বিশেষ মর্যাদা আদায় করে নিতে সক্ষম হয়েছিলেন। ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদে ওই মর্যাদা নির্দিষ্ট করা আছে। এর ফলে কাশ্মীর বিধানসভায় সম্মতি ব্যতিরেকে প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র আর যোগাযোগ বিষয়ক ছাড়া আর কোনো বিষয়ে ভারতীয় সংসদ কোনো আইন করতে পারবে না।

সংবিধান ওই সময় যে কথা দিয়েছে তা পবিত্র। যারা এখন ভিন্নতর কিছু ভাবছে তারা ওই ওয়াদা মুছে ফেলতে পারে না। পৃথক একটা সংবিধানও গ্রহণ করেছিল কাশ্মীর। তা করেছিল 'স্বায়ত্তশাসন প্রশ্নে কোনো আপস নেই এটা বোঝানোর জন্যই। এখন ওই মর্যাদার অবমাননা করা হলে তা হবে জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণ নয়া দিল্লির ওপর যে আস্থা ন্যস্ত করেছে সেই আস্থা চুরমার করে দেওয়ার সমান। কোনো পরিবর্তন যদি আনতেই হয় তা আনবে জনগণ। ভারতীয় ইউনিয়নে যোগদানকারী জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের সম্মতি ছাড়া রাজ্যটির ক্ষমতা ইউনিয়ন খর্ব করতে পারে না।

সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলোপের দাবিতে যারা আন্দোলন করছে, তারা উপলব্ধি করছে না যে এতে ভারতের সঙ্গে কাশ্মীরের সংযুক্তির সামগ্রিক প্রশ্নটিই আবার সামনে চলে আসতে পারে। একটি বিশেষ মর্যাদার ভিত্তিতে ওই সংযুক্তি অনুমোদন করেছিল জম্মু ও কাশ্মীরের গণপরিষদ। কোনো সংশোধনী কার্যকর করতে হলে তা রাজ্যের গণপরিষদকেই করতে হবে। গণপরিষদের যে ক্ষমতা রাজ্য বিধানসভা তা জবরদখল করতে পারে না। কেন্দ্রের সংসদও তা পারে না। নয়া দিল্লি কি আরেকটি রাজ্য গণপরিষদ বানিয়ে- বানানোটাও হবে বেআইনি- কাশ্মীরের মর্যাদা খর্ব করতে আগ্রহী? কালের পরিক্রমায় কাশ্মীরিরা আলাদা এক চিন্তাধারা গড়ে তুলছে। তারা ভারত বা পাকিস্তান, কারোরই মাতব্বরি চায় না। কোনটা তাদের জন্য মানানসই তা তারা নিজেরা স্থির করতে চায়। মৌলবাদীরা উঁচু আওয়াজ দিলেও কাশ্মীরিরা প্রজ্ঞাকেই তাদের সংস্কৃতির অঙ্গ করে রেখেছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী এই ধারা চলছে।

মুখ্যমন্ত্রী মুফতি মোহাম্মদ সাঈদ হিন্দু-প্রধান জনঅধ্যুষিত জম্মুকে সমান সুযোগ-সুবিধা দিয়ে একটা মধ্যপথ দেখিয়েছেন। তা করতে গিয়ে তিনি জম্মু আর মুসলিম-প্রধান জনঅধ্যুষিত কাশ্মীরের মধ্যে একটা রেখা এঁকে ফেলেছেন।

লাদাখসহ সমগ্র রাজ্যের মানুষের সমর্থনপুষ্ট হওয়ার জন্য বিরাট মাপের নেতা শেখ আবদুল্লাহ যে উদ্যোগ নিতে পারতেন তা আজ আর কেউ পারবে না। বামন আকৃতির আজকের নেতারা বিভিন্ন সম্প্রদায়কে তোষণের ফর্মুলা হয়তো বের করতে পারবেন, কিন্তু একদা বহুত্ববাদের প্রভাবে যে সমাজ মাধুর্য ছিল তা ফিরিয়ে আনতে পারবেন না। সুফি আদর্শ দূষিত হয়ে পড়ায় কাশ্মীর উপত্যকায় মৌলবাদ আর জম্মুতে হিন্দুত্বের জজবা ঠাঁই পেয়েছে।

ভারতে সংযুক্ত হওয়ার আগে অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য শেখ আবদুল্লাহ তার বিশ্বস্ত কয়েক ব্যক্তিকে পাকিস্তান পাঠিয়েছিলেন। তাদের মূল্যায়নের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি উপলব্ধি করেছিলেন যে, তার জনগণের জন্য বহুত্ববাদই হচ্ছে উত্তম উপায়। পাকিস্তানকে তার মনে ধরল না কেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে শেখ আবদুল্লাহ নাকি বলেছিলেন, 'ও দেশে অনেক বেশি মুসলমান'।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা