শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০১৫

কাশ্মীরিরা আলাদা এক চিন্তাধারা গড়ে তুলছে

কুলদীপ নায়ার
অনলাইন ভার্সন
কাশ্মীরিরা আলাদা এক চিন্তাধারা গড়ে তুলছে

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ বেধেছিল ১৯৬৫ সালে, আজ থেকে পঞ্চাশ বছর আগে। কিন্তু আজও ওই বৈরিতার জন্য দোষারোপ করা হয় পাকিস্তানের তদানীন্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোকে। তাকে দায়ী করাটা ঠিকই আছে। তখনকার পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট জেনারেল আইউব খান এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে, যত যাই হোক তিনি শান্তি বিঘ্নিত করতে চান না।

ভুট্টোর সঙ্গে যখন আমি কথা বললাম, দেখলাম তিনি যুদ্ধ বাধানোর ব্যাপারে নিজের ভূমিকা অস্বীকার করলেন না। তিনি বলেন, ওই সময় তার অনুভব হয়েছিল যে, পাকিস্তান যদি কখনো ভারতকে পরাস্ত করার কোনো সময় চায় তবে তা এখনই। ভুট্টো যুক্তি দেখান যে, ভারতের আছে শুধু কয়েকটি অস্ত্র কারখানা 'আর আমাদের রয়েছে একটু বাড়তি সুবিধা। সেটা মার্কিন সামরিক সহায়তার কারণে।'

পাকিস্তান যে যুদ্ধ বাধাবেই তা নিশ্চিত হয়ে ওঠে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল বার্নার্ড ই. এন্ডারসনের এক চিঠিতে। ১৯৬৫ সালের অক্টোবরে 'টাইম' পত্রিকায় প্রকাশিত এ চিঠিতে তিনি বলেছেন, 'এপ্রিল মাসে আমি পাকিস্তান থেকে ফিরে এলাম। আমরা সবাই তখন জানতাম যে, এ যুদ্ধটা ধেয়ে আসছে। পাকিস্তানিরা তাদের বিমান আড়াল করে রাখবার জন্য আচ্ছাদন তৈরি করছিল, মাটিতে রাখা সরঞ্জামগুলোর হলুদ রঙের ওপর ধূসর রঙের পোচ দিচ্ছিল। আরও কত কী।'

১৯৬৫ সালে পাকিস্তানের আক্রমণটা শুরু হয় শত শত অনুপ্রবেশকারীকে দিয়ে। আইউব খান এদের বলতেন 'ভুট্টোর মুজাহিদ'। এরা চুপি চুপি কাশ্মীরে ঢুকে পড়েছিল। অনুপ্রবেশ যে ঘটছিল সে বিষয়ে ভারতীয় পত্রপত্রিকায় প্রথম খবর বেরোয় ১৯৬৫-এর ৯ আগস্ট। একই দিনের পত্রিকায় দেখা যায়, ভারতীয় হাইকমিশনার কেওয়াল সিং রাওয়ালপিন্ডিতে প্রেসিডেন্ট আইউবের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করছেন আর আইউব আশ্বস্ত করছেন যে, সহযোগিতার উন্নয়নে ভারতের নেওয়া প্রতিটি পদক্ষেপের জবাবে পাকিস্তান ইতিবাচক সাড়া দেবে। তিনি এ যুক্তিও দেখালেন যে, কাশ্মীরে অনুপ্রবেশ আর ভারতে অনুপ্রবেশ সমার্থক নয়। পাকিস্তান আশাহত হলো। কারণ 'অভ্যুত্থান'টা ব্যর্থ হয়েছে। কাশ্মীরিরা অনুপ্রবেশকারীদের মদদ না করায় এ পরিণতি। মনের দুঃখে খুবই ঘৃণার সঙ্গে ভুট্টো ওই 'মুজাহিদ'দের 'হাতো' বলে আখ্যায়িত করলেন। হাতো মানে মজুর।

আমি যখন ভুট্টোর সাক্ষাৎকার নিলাম তখন তিনি ব্যাখ্যা করলেন, 'একটা সময় ছিল যখন সামরিক দিক থেকে, বিরাট ধাক্কা দেওয়ার সক্ষমতা বা অস্ত্রশস্ত্রের ক্ষেত্রে আমরা ভারতের চেয়ে বেশি এগিয়ে থেকেছি। আমরা সামরিক সহায়তা পাচ্ছিলাম। এ অবস্থা ১৯৬৫ পর্যন্ত বজায় ছিল। এদিকে দেখুন, কাশ্মীর সমস্যার সমাধান হচ্ছিল না। দুই দেশের মধ্যকার বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য এই সমাধান অত্যাবশ্যক। নিষ্পত্তিটা শান্তিপূর্ণ পথে হচ্ছে না। আর আমাদের রয়েছে সামরিক সুবিধা। সুবিধাজনক অবস্থায় থাকার জন্য আমাদের দোষারোপ করা হয়।'

ভুট্টো বলেন, 'দেশপ্রেমজনিত বিচক্ষণতা থেকে বলা ভালো যে, এসো সমস্যাটা শেষ করে দেওয়া যাক। রফা করে একটা মীমাংসায় আসা যাক। ব্যাপারটা দুর্ভাগ্যজনক হয়ে পড়েছিল। তাই, ১৯৬৫ পর্যন্ত আমি ভাবতাম যে, এই অবস্থায় (সামরিক সুবিধায় থাকা) আমরা যা করব তার নৈতিক যুক্তি থাকবে। আত্দনিয়ন্ত্রণাধিকার দিতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ, তা দেওয়া হচ্ছে না। আর আমরা রয়েছি এই (সুবিধাজনক) অবস্থায়। সে অবস্থাটা এখন আর নেই। আমি জানি ওটা নেই। অন্য যে কারও চাইতে আমিই বেশি জানি যে, ওই অবস্থা নেই এবং ভবিষ্যতেও থাকবে না।' ভারত ও পাকিস্তানের সম্পর্কের ওপর একটা গভীর দাগ রেখে দিয়েছে ১৯৬৫-এর যুদ্ধ। তার আগ পর্যন্ত দূরত্ব ছিল, বৈরিতা ছিল না। যুদ্ধের পর আটারি-ওয়াগাহ সীমান্তে বড় যুদ্ধ তোরণ খাড়া করা হয়েছে। কড়া নিয়মকানুনে জড়ানো ভিসা পদ্ধতি চালু হয়েছে, সীমিত আকারে যে অনানুষ্ঠানিক সীমান্ত বাণিজ্য চলছিল তাও থেমে গেল।

শেখ আবদুল্লাহ ছিলেন কাশ্মীরের অত্যন্ত জনপ্রিয় নেতা। তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে জোট বাঁধতে পারতেন। কিন্তু যখন বুঝলেন যে, তার স্বতন্ত্র থাকবার উপায় নেই, তখন তিনি ইসলামী পাকিস্তানের দিকে না ঝুঁকে সেক্যুলার ভারতকেই বেছে নিলেন। কাশ্মীরিরা সুফিবাদ অনুসরণ করে এবং সেক্যুলারিজমকে তার সদৃশ জ্ঞান করে। শেখ আবদুল্লাহ কাশ্মীর রাজ্যের জন্য বিশেষ মর্যাদা আদায় করে নিতে সক্ষম হয়েছিলেন। ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদে ওই মর্যাদা নির্দিষ্ট করা আছে। এর ফলে কাশ্মীর বিধানসভায় সম্মতি ব্যতিরেকে প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র আর যোগাযোগ বিষয়ক ছাড়া আর কোনো বিষয়ে ভারতীয় সংসদ কোনো আইন করতে পারবে না।

সংবিধান ওই সময় যে কথা দিয়েছে তা পবিত্র। যারা এখন ভিন্নতর কিছু ভাবছে তারা ওই ওয়াদা মুছে ফেলতে পারে না। পৃথক একটা সংবিধানও গ্রহণ করেছিল কাশ্মীর। তা করেছিল 'স্বায়ত্তশাসন প্রশ্নে কোনো আপস নেই এটা বোঝানোর জন্যই। এখন ওই মর্যাদার অবমাননা করা হলে তা হবে জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণ নয়া দিল্লির ওপর যে আস্থা ন্যস্ত করেছে সেই আস্থা চুরমার করে দেওয়ার সমান। কোনো পরিবর্তন যদি আনতেই হয় তা আনবে জনগণ। ভারতীয় ইউনিয়নে যোগদানকারী জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের সম্মতি ছাড়া রাজ্যটির ক্ষমতা ইউনিয়ন খর্ব করতে পারে না।

সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলোপের দাবিতে যারা আন্দোলন করছে, তারা উপলব্ধি করছে না যে এতে ভারতের সঙ্গে কাশ্মীরের সংযুক্তির সামগ্রিক প্রশ্নটিই আবার সামনে চলে আসতে পারে। একটি বিশেষ মর্যাদার ভিত্তিতে ওই সংযুক্তি অনুমোদন করেছিল জম্মু ও কাশ্মীরের গণপরিষদ। কোনো সংশোধনী কার্যকর করতে হলে তা রাজ্যের গণপরিষদকেই করতে হবে। গণপরিষদের যে ক্ষমতা রাজ্য বিধানসভা তা জবরদখল করতে পারে না। কেন্দ্রের সংসদও তা পারে না। নয়া দিল্লি কি আরেকটি রাজ্য গণপরিষদ বানিয়ে- বানানোটাও হবে বেআইনি- কাশ্মীরের মর্যাদা খর্ব করতে আগ্রহী? কালের পরিক্রমায় কাশ্মীরিরা আলাদা এক চিন্তাধারা গড়ে তুলছে। তারা ভারত বা পাকিস্তান, কারোরই মাতব্বরি চায় না। কোনটা তাদের জন্য মানানসই তা তারা নিজেরা স্থির করতে চায়। মৌলবাদীরা উঁচু আওয়াজ দিলেও কাশ্মীরিরা প্রজ্ঞাকেই তাদের সংস্কৃতির অঙ্গ করে রেখেছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী এই ধারা চলছে।

মুখ্যমন্ত্রী মুফতি মোহাম্মদ সাঈদ হিন্দু-প্রধান জনঅধ্যুষিত জম্মুকে সমান সুযোগ-সুবিধা দিয়ে একটা মধ্যপথ দেখিয়েছেন। তা করতে গিয়ে তিনি জম্মু আর মুসলিম-প্রধান জনঅধ্যুষিত কাশ্মীরের মধ্যে একটা রেখা এঁকে ফেলেছেন।

লাদাখসহ সমগ্র রাজ্যের মানুষের সমর্থনপুষ্ট হওয়ার জন্য বিরাট মাপের নেতা শেখ আবদুল্লাহ যে উদ্যোগ নিতে পারতেন তা আজ আর কেউ পারবে না। বামন আকৃতির আজকের নেতারা বিভিন্ন সম্প্রদায়কে তোষণের ফর্মুলা হয়তো বের করতে পারবেন, কিন্তু একদা বহুত্ববাদের প্রভাবে যে সমাজ মাধুর্য ছিল তা ফিরিয়ে আনতে পারবেন না। সুফি আদর্শ দূষিত হয়ে পড়ায় কাশ্মীর উপত্যকায় মৌলবাদ আর জম্মুতে হিন্দুত্বের জজবা ঠাঁই পেয়েছে।

ভারতে সংযুক্ত হওয়ার আগে অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য শেখ আবদুল্লাহ তার বিশ্বস্ত কয়েক ব্যক্তিকে পাকিস্তান পাঠিয়েছিলেন। তাদের মূল্যায়নের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি উপলব্ধি করেছিলেন যে, তার জনগণের জন্য বহুত্ববাদই হচ্ছে উত্তম উপায়। পাকিস্তানকে তার মনে ধরল না কেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে শেখ আবদুল্লাহ নাকি বলেছিলেন, 'ও দেশে অনেক বেশি মুসলমান'।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর