শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০১৫

কাশ্মীরিরা আলাদা এক চিন্তাধারা গড়ে তুলছে

কুলদীপ নায়ার
অনলাইন ভার্সন
কাশ্মীরিরা আলাদা এক চিন্তাধারা গড়ে তুলছে

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ বেধেছিল ১৯৬৫ সালে, আজ থেকে পঞ্চাশ বছর আগে। কিন্তু আজও ওই বৈরিতার জন্য দোষারোপ করা হয় পাকিস্তানের তদানীন্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোকে। তাকে দায়ী করাটা ঠিকই আছে। তখনকার পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট জেনারেল আইউব খান এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে, যত যাই হোক তিনি শান্তি বিঘ্নিত করতে চান না।

ভুট্টোর সঙ্গে যখন আমি কথা বললাম, দেখলাম তিনি যুদ্ধ বাধানোর ব্যাপারে নিজের ভূমিকা অস্বীকার করলেন না। তিনি বলেন, ওই সময় তার অনুভব হয়েছিল যে, পাকিস্তান যদি কখনো ভারতকে পরাস্ত করার কোনো সময় চায় তবে তা এখনই। ভুট্টো যুক্তি দেখান যে, ভারতের আছে শুধু কয়েকটি অস্ত্র কারখানা 'আর আমাদের রয়েছে একটু বাড়তি সুবিধা। সেটা মার্কিন সামরিক সহায়তার কারণে।'

পাকিস্তান যে যুদ্ধ বাধাবেই তা নিশ্চিত হয়ে ওঠে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল বার্নার্ড ই. এন্ডারসনের এক চিঠিতে। ১৯৬৫ সালের অক্টোবরে 'টাইম' পত্রিকায় প্রকাশিত এ চিঠিতে তিনি বলেছেন, 'এপ্রিল মাসে আমি পাকিস্তান থেকে ফিরে এলাম। আমরা সবাই তখন জানতাম যে, এ যুদ্ধটা ধেয়ে আসছে। পাকিস্তানিরা তাদের বিমান আড়াল করে রাখবার জন্য আচ্ছাদন তৈরি করছিল, মাটিতে রাখা সরঞ্জামগুলোর হলুদ রঙের ওপর ধূসর রঙের পোচ দিচ্ছিল। আরও কত কী।'

১৯৬৫ সালে পাকিস্তানের আক্রমণটা শুরু হয় শত শত অনুপ্রবেশকারীকে দিয়ে। আইউব খান এদের বলতেন 'ভুট্টোর মুজাহিদ'। এরা চুপি চুপি কাশ্মীরে ঢুকে পড়েছিল। অনুপ্রবেশ যে ঘটছিল সে বিষয়ে ভারতীয় পত্রপত্রিকায় প্রথম খবর বেরোয় ১৯৬৫-এর ৯ আগস্ট। একই দিনের পত্রিকায় দেখা যায়, ভারতীয় হাইকমিশনার কেওয়াল সিং রাওয়ালপিন্ডিতে প্রেসিডেন্ট আইউবের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করছেন আর আইউব আশ্বস্ত করছেন যে, সহযোগিতার উন্নয়নে ভারতের নেওয়া প্রতিটি পদক্ষেপের জবাবে পাকিস্তান ইতিবাচক সাড়া দেবে। তিনি এ যুক্তিও দেখালেন যে, কাশ্মীরে অনুপ্রবেশ আর ভারতে অনুপ্রবেশ সমার্থক নয়। পাকিস্তান আশাহত হলো। কারণ 'অভ্যুত্থান'টা ব্যর্থ হয়েছে। কাশ্মীরিরা অনুপ্রবেশকারীদের মদদ না করায় এ পরিণতি। মনের দুঃখে খুবই ঘৃণার সঙ্গে ভুট্টো ওই 'মুজাহিদ'দের 'হাতো' বলে আখ্যায়িত করলেন। হাতো মানে মজুর।

আমি যখন ভুট্টোর সাক্ষাৎকার নিলাম তখন তিনি ব্যাখ্যা করলেন, 'একটা সময় ছিল যখন সামরিক দিক থেকে, বিরাট ধাক্কা দেওয়ার সক্ষমতা বা অস্ত্রশস্ত্রের ক্ষেত্রে আমরা ভারতের চেয়ে বেশি এগিয়ে থেকেছি। আমরা সামরিক সহায়তা পাচ্ছিলাম। এ অবস্থা ১৯৬৫ পর্যন্ত বজায় ছিল। এদিকে দেখুন, কাশ্মীর সমস্যার সমাধান হচ্ছিল না। দুই দেশের মধ্যকার বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য এই সমাধান অত্যাবশ্যক। নিষ্পত্তিটা শান্তিপূর্ণ পথে হচ্ছে না। আর আমাদের রয়েছে সামরিক সুবিধা। সুবিধাজনক অবস্থায় থাকার জন্য আমাদের দোষারোপ করা হয়।'

ভুট্টো বলেন, 'দেশপ্রেমজনিত বিচক্ষণতা থেকে বলা ভালো যে, এসো সমস্যাটা শেষ করে দেওয়া যাক। রফা করে একটা মীমাংসায় আসা যাক। ব্যাপারটা দুর্ভাগ্যজনক হয়ে পড়েছিল। তাই, ১৯৬৫ পর্যন্ত আমি ভাবতাম যে, এই অবস্থায় (সামরিক সুবিধায় থাকা) আমরা যা করব তার নৈতিক যুক্তি থাকবে। আত্দনিয়ন্ত্রণাধিকার দিতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ, তা দেওয়া হচ্ছে না। আর আমরা রয়েছি এই (সুবিধাজনক) অবস্থায়। সে অবস্থাটা এখন আর নেই। আমি জানি ওটা নেই। অন্য যে কারও চাইতে আমিই বেশি জানি যে, ওই অবস্থা নেই এবং ভবিষ্যতেও থাকবে না।' ভারত ও পাকিস্তানের সম্পর্কের ওপর একটা গভীর দাগ রেখে দিয়েছে ১৯৬৫-এর যুদ্ধ। তার আগ পর্যন্ত দূরত্ব ছিল, বৈরিতা ছিল না। যুদ্ধের পর আটারি-ওয়াগাহ সীমান্তে বড় যুদ্ধ তোরণ খাড়া করা হয়েছে। কড়া নিয়মকানুনে জড়ানো ভিসা পদ্ধতি চালু হয়েছে, সীমিত আকারে যে অনানুষ্ঠানিক সীমান্ত বাণিজ্য চলছিল তাও থেমে গেল।

শেখ আবদুল্লাহ ছিলেন কাশ্মীরের অত্যন্ত জনপ্রিয় নেতা। তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে জোট বাঁধতে পারতেন। কিন্তু যখন বুঝলেন যে, তার স্বতন্ত্র থাকবার উপায় নেই, তখন তিনি ইসলামী পাকিস্তানের দিকে না ঝুঁকে সেক্যুলার ভারতকেই বেছে নিলেন। কাশ্মীরিরা সুফিবাদ অনুসরণ করে এবং সেক্যুলারিজমকে তার সদৃশ জ্ঞান করে। শেখ আবদুল্লাহ কাশ্মীর রাজ্যের জন্য বিশেষ মর্যাদা আদায় করে নিতে সক্ষম হয়েছিলেন। ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদে ওই মর্যাদা নির্দিষ্ট করা আছে। এর ফলে কাশ্মীর বিধানসভায় সম্মতি ব্যতিরেকে প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র আর যোগাযোগ বিষয়ক ছাড়া আর কোনো বিষয়ে ভারতীয় সংসদ কোনো আইন করতে পারবে না।

সংবিধান ওই সময় যে কথা দিয়েছে তা পবিত্র। যারা এখন ভিন্নতর কিছু ভাবছে তারা ওই ওয়াদা মুছে ফেলতে পারে না। পৃথক একটা সংবিধানও গ্রহণ করেছিল কাশ্মীর। তা করেছিল 'স্বায়ত্তশাসন প্রশ্নে কোনো আপস নেই এটা বোঝানোর জন্যই। এখন ওই মর্যাদার অবমাননা করা হলে তা হবে জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণ নয়া দিল্লির ওপর যে আস্থা ন্যস্ত করেছে সেই আস্থা চুরমার করে দেওয়ার সমান। কোনো পরিবর্তন যদি আনতেই হয় তা আনবে জনগণ। ভারতীয় ইউনিয়নে যোগদানকারী জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের সম্মতি ছাড়া রাজ্যটির ক্ষমতা ইউনিয়ন খর্ব করতে পারে না।

সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলোপের দাবিতে যারা আন্দোলন করছে, তারা উপলব্ধি করছে না যে এতে ভারতের সঙ্গে কাশ্মীরের সংযুক্তির সামগ্রিক প্রশ্নটিই আবার সামনে চলে আসতে পারে। একটি বিশেষ মর্যাদার ভিত্তিতে ওই সংযুক্তি অনুমোদন করেছিল জম্মু ও কাশ্মীরের গণপরিষদ। কোনো সংশোধনী কার্যকর করতে হলে তা রাজ্যের গণপরিষদকেই করতে হবে। গণপরিষদের যে ক্ষমতা রাজ্য বিধানসভা তা জবরদখল করতে পারে না। কেন্দ্রের সংসদও তা পারে না। নয়া দিল্লি কি আরেকটি রাজ্য গণপরিষদ বানিয়ে- বানানোটাও হবে বেআইনি- কাশ্মীরের মর্যাদা খর্ব করতে আগ্রহী? কালের পরিক্রমায় কাশ্মীরিরা আলাদা এক চিন্তাধারা গড়ে তুলছে। তারা ভারত বা পাকিস্তান, কারোরই মাতব্বরি চায় না। কোনটা তাদের জন্য মানানসই তা তারা নিজেরা স্থির করতে চায়। মৌলবাদীরা উঁচু আওয়াজ দিলেও কাশ্মীরিরা প্রজ্ঞাকেই তাদের সংস্কৃতির অঙ্গ করে রেখেছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী এই ধারা চলছে।

মুখ্যমন্ত্রী মুফতি মোহাম্মদ সাঈদ হিন্দু-প্রধান জনঅধ্যুষিত জম্মুকে সমান সুযোগ-সুবিধা দিয়ে একটা মধ্যপথ দেখিয়েছেন। তা করতে গিয়ে তিনি জম্মু আর মুসলিম-প্রধান জনঅধ্যুষিত কাশ্মীরের মধ্যে একটা রেখা এঁকে ফেলেছেন।

লাদাখসহ সমগ্র রাজ্যের মানুষের সমর্থনপুষ্ট হওয়ার জন্য বিরাট মাপের নেতা শেখ আবদুল্লাহ যে উদ্যোগ নিতে পারতেন তা আজ আর কেউ পারবে না। বামন আকৃতির আজকের নেতারা বিভিন্ন সম্প্রদায়কে তোষণের ফর্মুলা হয়তো বের করতে পারবেন, কিন্তু একদা বহুত্ববাদের প্রভাবে যে সমাজ মাধুর্য ছিল তা ফিরিয়ে আনতে পারবেন না। সুফি আদর্শ দূষিত হয়ে পড়ায় কাশ্মীর উপত্যকায় মৌলবাদ আর জম্মুতে হিন্দুত্বের জজবা ঠাঁই পেয়েছে।

ভারতে সংযুক্ত হওয়ার আগে অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য শেখ আবদুল্লাহ তার বিশ্বস্ত কয়েক ব্যক্তিকে পাকিস্তান পাঠিয়েছিলেন। তাদের মূল্যায়নের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি উপলব্ধি করেছিলেন যে, তার জনগণের জন্য বহুত্ববাদই হচ্ছে উত্তম উপায়। পাকিস্তানকে তার মনে ধরল না কেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে শেখ আবদুল্লাহ নাকি বলেছিলেন, 'ও দেশে অনেক বেশি মুসলমান'।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে