শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই, ২০১৫

আমার ভাই লতিফ সিদ্দিকী

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
আমার ভাই লতিফ সিদ্দিকী

ঈদের পরপরই আমার পর্ব ছিল বলে গত মঙ্গলবার লিখতে পারিনি। জীবনে প্রথম এতেকাফে বসেছিলাম। বেশ ভালো লেগেছে। এক নতুন অভিজ্ঞতা। এতেকাফে বসার আগে চিন্তা করেছিলাম মসজিদে কোনো কথা বলব না। প্রয়োজনে লিখে জানাব। কিন্তু মসজিদে গিয়ে দেখলাম তেমনটি হওয়ার নয়। কতজন সালাম দিচ্ছে একবার, দুবার তিনবার। কেউ হয়তো বলছে, 'এই যে স্যার, আপনাকে সালাম দিয়েছিলাম।' আবার কেউ বলছে, 'সালামুআলাইকুম। স্যার, আসসালামুআলাইকুম। সালামালাইকুম।' কতক্ষণ চুপ করে থাকা যায়? মসজিদে গিয়ে একজনকে পেয়েছিলাম। তিনি এক সরকারি কর্মচারী। ২০ রমজান থেকে মসজিদে আছেন। তবে অফিসের কাগজপত্র টেলিফোন সব নিয়ে এসেছেন। আমি যাওয়ার একদিন পর ওসব নিয়ে কথা হওয়ায় তিনি ত্যাগ করেছিলেন। মনে হয় স্বাধীনতার পর এমন দিন খুব কমই গেছে যেদিন খবরের কাগজ দেখিনি। এতেকাফে বসে খবরের কাগজের দিকে তাকাইনি। টেলিফোন বাইরে ফেলে গিয়েছিলাম। দুনিয়ার সঙ্গে সব কানেকশন কেটে আল্লাহর নৈকট্য পেতে চেষ্টা করেছি। রাজনৈতিক কর্মীরা দারুণ সহযোগিতা করেছে। যতক্ষণ এতেকাফে ছিলাম ততক্ষণ মসজিদ তাদের চোখে চোখে ছিল। এতেকাফে বসে নিজেকে বেশ ঝরঝরে লেগেছে। এখন প্রতি মুহূর্তে মনে হয় প্রতিটি মুসলমানের আল্লাহর ধ্যানে এতেকাফে বসা উচিত।

সেই কবে লিখেছিলাম সাবেক মন্ত্রী বড় ভাইকে নিয়ে লিখব। যখনই লিখতে যাই তখনই অন্য কোনো প্রসঙ্গ হিমালয়ের মতো মাথা তুলে দাঁড়ায়। বৃহত্তর ময়মনসিংহের কৃতী সন্তান সৈয়দ আশরাফ ক'দিন আগে মন্ত্রিত্ব হারিয়ে সান্ত্বনা পুরস্কার হিসেবে মন্ত্রণালয় পেয়েছে। সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের এখন ভিন্ন নাম। কানা ছেলের নাম পদ্মলোচনের মতো আর কী? সৈয়দ আশরাফকে যে মন্ত্রণালয়ই দেওয়া হোক সে কাজ করলে অবশ্যই ভালো করতে পারে। কিন্তু সে সুযোগ কোথায়? সেই কবে শুনেছিলাম, 'সকাল বেলার আমির রে ভাই, ফকির সন্ধ্যাবেলা।' আমার বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীর ক্ষেত্রে কথাটি সাজে কিনা ভেবে পাচ্ছি না। ঈদের এই ক'দিন মহামারীর মতো সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে। মানুষ মরে সয়লাব। আগে কলেরায় যেমন গ্রামকে গ্রাম বিরান হতো, তেমনি সড়কে যেন কলেরা লেগেছে। প্রতিদিন ২০-২৫-৫০ জন মৃত্যুবরণ করছে, কোনো প্রতিকার নেই। সেদিন কোনো দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, 'লাশ সামনে নিয়ে ফুল নিতে আসিনি।' সরকারি দলের স্তাবকরা কী পরিমাণ হৃদয়হীন হয়েছে, দুর্ঘটনাস্থলে আহত-নিহতদের মাঝে মন্ত্রীকে দেওয়ার জন্য ফুল হাতে দাঁড়িয়ে থাকে- এটাই তো গজব। রাজন নামের ছোট্ট এক বাচ্চাকে কয়েকজন সীমার মারতে মারতে মেরেই ফেলেছে। আল্লাহ জানেন এর কোনো প্রতিকার হবে কিনা। মানুষের মধ্যে দয়ামায়া মমতার যেন লেশমাত্র নেই। তাহলে এই কি কিয়ামতের আলামত- উত্তর খুঁজে পাই না। সেদিন আবার এক মারাত্মক ঘটনা ঘটেছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে যেখানে রাজারবাগের পুলিশরা প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল, সেই পুলিশের মুখে চুনকালি দিয়ে একজন ডাকাতি করেছে। মামলা তদন্তের কাগজপত্র নিয়ে ব্যবসায়ীর টাকা লুট করতে গিয়ে ধরা পড়ে এখন চৌদ্দ শিকের ভিতরে। সেই কুলাঙ্গার পুলিশ জাহান্নামে যাক তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। কিন্তু সে যে সারা দেশকে ডুবিয়েছে। স্বাধীনতা যুদ্ধে অবিস্মরণীয় ভূমিকা রাখা সব পুলিশকে ডুবিয়েছে। পুলিশই যদি ডাকাত হয়, ডাকাতের প্রতিকারে মানুষ কার কাছে যাবে? এমন অবস্থায় প্রাক্তন মন্ত্রী বড় ভাইকে নিয়ে লিখতে গিয়ে হোঁচট না খেয়ে পারি না। ওদিকে পরম ভাগ্যবান মোফাজ্জল হোসেন মায়া কোনো ইন্দ্রজালে সাজাপ্রাপ্ত আসামি হয়েও দাপটে মন্ত্রিত্ব করছেন। তার মন্ত্রিত্ব যায় না, সংসদ সদস্য পদও না। কিন্তু কোনো অভিযোগ ছাড়াই জনাব লতিফ সিদ্দিকীকে নিয়ে টানাটানি। প্রবাদ আছে, 'নিজের ধন পরকে দিয়ে দৈবগ্য মরে ক্যাথা বয়ে'। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীর ব্যাপারটা অনেকটা সেই রকম। তিনি জীবনে বহুবার রাজনৈতিক উত্থান-পতন দেখেছেন। রাজনৈতিক উথাল-পাথাল মোকাবিলা তার জন্য কঠিন না হলেও আল্লাহ-রসুলের অবমাননায় পার পাওয়ার কোনো উপায় নেই বলেই আমার বিশ্বাস। তাই তাকে অনেকবার বলেছি আল্লাহর কাছে মাফ চাইতে। চুরির চুরি তার উপর আবার শিনাজুড়ি- সে এক মারাত্মক অপরাধ। আমেরিকায় আল্লাহ রসুল হজ জাকাত নিয়ে যদি কোন নকশা করার থাকে সে ভিন্ন কথা। ওটা আওয়ামী কৌশল হলেও আমাদের বলার নেই। লোকাচার রয়েছে, মহানবী (সা.) ও হজ নিয়ে কথা বলায় তার মন্ত্রিত্ব যায়নি, ভাগ্নে জয়কে নিয়ে বলায় মন্ত্রিত্ব গেছে। আমার তেমন মনে হয় না। তিনি জয়কে অত্যন্ত স্নেহ করতেন, ভালোবাসতেন। জয় সম্পর্কে তার অনেক উচ্চ ধারণা, তাই তাকে নিয়ে কিছু বলার কোনো কারণ খুঁজে পাই না। 'জয় বাবা কে, সে সরকারের কেউ না।' ও ধরনের কথা মোটেই জয়কে ছোট করতে নয়। তাই জয়ের ব্যাপারটা ওভাবে চিন্তা না করাই ভালো। ব্যাপার নিশ্চয়ই অন্যখানে যা আমরা না জানলেও বয়সের কারণে কিছুটা আন্দাজ করতে পারি। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী যে খুব একটা কাঁচা খেলোয়াড় তেমন নয়। খেলতে গেলে অনেক সময় পা মচকাবে, ভাঙতেও পারে। ভাঙা-মচকা কত গুরুতর সেটাই এখন দেখার বিষয়। যে মানুষ ৭০ হাত মাটির নিচে গেলেও কিছু না বলে থাকতে পারে না, তিনি কী করে এতদিন নিশ্চুপ- এটাও তো তলিয়ে দেখা দরকার। তাই সময় বড় নিয়ামক। সময়ের চেয়ে বড় কোনো শক্তি নেই। একসময় সময়ই বলে দেবে আসল সত্য কী। আমরা এখন তা নিয়ে শুধু আলোচনা করতে পারি।

আমার বাবা-মা মৌলভী মুহাম্মদ আবদুল আলী সিদ্দিকী ও লতিফা সিদ্দিকীর প্রথম সন্তান আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। দুই মায়ের গর্ভে আমরা ১৫ ভাইবোন। ষাটের দশকের আগেই কয়েকজন মারা গিয়ে এখন অব্দি ৭ ভাই, ৩ বোন আছি। আমি এখন দুই, কিন্তু আদতে আমার নম্বর চার। আমার আর বড় ভাইর মাঝে এক ভাই, এক বোন অনেক আগেই আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। আমাকে হেয় করতে বড় ভাই দুই-একবার পিতা-মাতার তৃতীয় সন্তান হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।

কারণ মোগল সম্রাট শাহজাহানের ৪ পুত্রের তৃতীয়জন ভ্রাতৃঘাতী আওরঙ্গজেব। আমাকে সেরকম একটা কিছু সাজানোর প্রয়াসে তিনি অমন করেছেন। কিন্তু হালে পানি পাননি। সে যাই হোক, ছেলেবেলায় আমরা একেবারে অজপাড়াগাঁয়ে কাটিয়েছি। বড় ভাইয়ের মধ্যে অত শক্তি, সাহস ও প্রতিভা আছে আমার জানা ছিল না। '৬২-র শিক্ষা কমিশন আন্দোলনে প্রতিভাবান বড় ভাইকে প্রথম আবিষ্কার করি। আইয়ুববিরোধী দুর্বার আন্দোলনে টাঙ্গাইলকে যারা মাতিয়ে তুলেছিলেন তাদের মধ্যে ফজলুল করিম মিঠু, আল মুজাহিদী, ফজলুর রহমান ফারুক ও লতিফ সিদ্দিকীর নাম আসে সবার আগে। তখন মোটাগাটা শওকত তালুকদার ছিলেন মূলত শ্রমিক নেতা। এদের ঘিরেই আন্দোলন আবর্তিত হচ্ছিল। নেতা ছিলেন হুজুর মওলানা ভাসানী, শামসুর রহমান খান, বদিউজ্জামান, মীর্জা তোফাজ্জল হোসেন। এদের কারও বয়স ৪০-এর কোঠা পেরোয়নি। তখনো শাজাহান সিরাজের কোনো খবর ছিল না। শাজাহান সিরাজ এসেছেন তারও ৩-৪ বছর পর।

সে এক অভাবনীয় সময়। কেবল আইউবের মার্শাল'ল উঠে গেছে। মুসলিম লীগের দাপটে মাথা তুলে রাস্তায় হাঁটা যায় না, মাথা নিচু করে চলতে হয়। তার মধ্যে ছাত্রদের আন্দোলন। আমি তখনো তেমন কিছু বুঝতাম না। পাকিস্তান জন্মের পর থেকেই পাকিস্তানের জন্য যারা রক্ত পানি করেছে, রাত-দিন সংগ্রাম করেছে তারা বঞ্চিত হচ্ছিল। কোটারী মুসলিম লীগের রাজনীতিতে তাদের কোনো জায়গা ছিল না। যা নিয়ে শুরু থেকেই বিরোধের সূত্রপাত। পাকিস্তানের জন্মের সঙ্গে সঙ্গেই মুসলিম লীগবিরোধী উপদলের সৃষ্টি হয়। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর মতো একজন বিচক্ষণ নেতা আমাদের মায়ের ভাষা কেড়ে নিতে চায়। যার ফলশ্রুতিতে ভাষা আন্দোলনের জন্ম এবং বাঙালি বুকের রক্ত দিয়ে '৫২-র ২১শে ফেব্রুয়ারি সফলতা লাভ করে। এরপর পূর্ববঙ্গের বঞ্চনার ইতিহাস বড় দ্রুতগতি পায়। এই গতি সবচেয়ে জোরদার করে করটিয়ার স্বনামধন্য জমিদার খুররম খান পন্নীর সঙ্গে এক অজ্ঞাত অখ্যাত কৃষক পরিবারের সন্তান শামসুল হকের দক্ষিণ টাঙ্গাইল উপনির্বাচন। সেই নির্বাচনে খুররম খান পন্নীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। যদিও শামসুল হক একদিনের জন্যও পূর্ব পাকিস্তান আইনসভায় অংশ নিতে পারেননি, তবু জনতার রায় কাকে বলে সেটা পাকিস্তান সরকার বুঝে গিয়েছিল। তার পরপরই ভাষা আন্দোলনের সফলতা পূর্ববঙ্গবাসীকে আরও অনুপ্রাণিত করে। যার প্রতিফলন ঘটে '৫৪-র যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনে। রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর পিতা জনাব আবদুল হামিদ চৌধুরী '৫৪-র নির্বাচনে কালিহাতি থেকে মুসলিম লীগের সাইকেল মার্কায় প্রার্থী হয়েছিলেন। 'সাইকেলে পাম নাই, ভোট দিয়ে কাম নাই'- গ্রামেগঞ্জে স্লোগান উঠেছিল। '৪৯-র টাঙ্গাইল দক্ষিণ উপনির্র্বাচনের মতো '৫৪-র যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনেও একই ফল ফলেছিল। পাকিস্তান হাসিলকারী মুসলিম লীগ সাত বছরের মধ্যে পূর্ব পাকিস্তানে নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল। ৩০০ আসনের মোট ৯টি পেয়েছিল তারা। আর সবকটি হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দী-শেখ মুজিবের যুক্তফ্রন্ট পেয়েছিল। রুয়াইল-ছাতিহাটির আমির আলী খাঁর বিপরীতে বিপুল বিত্তের অধিকারী আবদুল হামিদ চৌধুরী জামানত খুইয়েছিলেন। সেই নির্বাচনে লতিফ সিদ্দিকী পাদপ্রদীপের সামনে আসেন। আমি তখন বেশ ছোট, দৌড়াদৌড়ি করি। নির্বাচনী প্রচারণায় আউলিয়াবাদ হাটে যুক্তফ্রন্ট এবং মুসলিম লীগের প্রচারকদের মধ্যে ভীষণ মারামারি হয়েছিল। যুক্তফ্রন্ট প্রার্থী ছোটখাটো আমির আলী খাঁকে বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী পাজাকোলা করে আমাদের গ্রামের পুবের পাড়া এক কলাঝোপের মধ্যে বসিয়ে রেখেছিলেন। সেই প্রথম তাকে আমি রাজনীতিতে আবিষ্কার করি। আমরা থাকতাম গ্রামের বাড়ি, বড় ভাই টাঙ্গাইলে থেকে বিন্দুবাসিনীতে পড়ালেখা করতেন। সেই সময় তিনি স্কাউট জাম্বুরিতে চিটাগাং গিয়েছিলেন। সেখানে ভোলা থেকে তোফায়েল আহমেদও গিয়েছিলেন। সেই থেকে তাদের মধ্যে পরিচয়। তাদের তুই তুমি সম্পর্ক ছিল। কত চিঠি দেখতাম। দিনে দিনে বহু বেলা গড়িয়েছে। হঠাৎই একদিন টাঙ্গাইলে এক ছাত্র সম্মেলন হয়। আমরা তখন ময়মনসিংহ জেলার বাসিন্দা। মনে হয় '৬২ কী '৬৩ সাল। পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের টাঙ্গাইল মহকুমাকে জেলায় উত্তীর্ণ করা হয়। সম্মেলনে আসেন ছাত্রলীগের সভাপতি শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ফজলুল হক মণিসহ আরও অনেকে। রওশন টকিজে সম্মেলন কেন্দ্রে সারা দিন বক্তৃতা হয়। ওর আগে অমন বলিষ্ঠ বক্তব্য কখনো শুনিনি। টাঙ্গাইল জেলার প্রথম ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়। সভাপতি শওকত আলী তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। এরপর লতিফ সিদ্দিকী আর লতিফ সিদ্দিকী। টাঙ্গাইলের ছাত্র আন্দোলনে মাত্র কয়েকটি নাম শোনা যেত- ফজলুুল করিম মিঠু, ফজলুর রহমান ফারুক, আল-মুজাহিদী, বুলবুল খান মাহবুব, আতিকুর রহমান ছালু ও লতিফ সিদ্দিকী।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর